বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪ | ১২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

যুগপৎ আন্দোলনে জনগণের আস্থা বেড়েছে: ফখরুল

সরকার হটানোর ‘যুগপৎ আন্দোলনে জনগণের আস্থা বেড়েছে’ বলে মন্তব্য করেছেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

তিনি বলেন, ‘যুগপৎ আন্দোলনে অবশ্যই মানুষের মধ্যে একটা আস্থার সৃষ্টি হয়েছে। অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলো এই দাবির (১০ দফা দাবি) সঙ্গে একমত হয়ে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের জন্যে তারা লড়াই করছেন, সংগ্রাম করছেন। এটা (যুগপৎ আন্দোলন) নিসন্দেহে অনেক বড় মাত্রা যুক্ত করেছে এবং জনগণকে আশ্বস্ত করেছে।’

রবিবার (২৯ জানুয়ারি) গুলশানে চেয়ারপারসনের কার্যালযে ১২ দলীয় জোটের লিয়াজোঁ কমিটির সঙ্গে বৈঠকের পর বিএনপি মহাসচিব এই মন্তব্য করেন।

পথযাত্রা কর্মসূচিকে বিএনপির মরণযাত্রা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের এরকম বক্তব্যে প্রতিক্রিয়া জানাতে গিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘বোঝা যায় ওবায়দুল কাদেরের কিশোর কুমারের একটা গান মনে পড়েছে। ওখানে কিন্তু এটা আছে, মরণযাত্রা যেদিন যাবে। উনি নিজের চিন্তা করছেন কি না আমি জানি না।’

তিনি বলেন, আমরা পথযাত্রা কর্মসূচি নিয়ে এইটুকু বলতে পারি, আমাদের পথযাত্রার মধ্য দিয়ে একটা নতুন মাত্রা সৃষ্টি হলো এবং জনগণের মধ্যে একটা আকাঙ্ক্ষা গণতন্ত্রকে ফিরে পাওয়ার জন্য রাজপথে নেমে আসার একটা নতুন মাত্রা যুক্ত হয়েছে।

‘রাজশাহীর সমাবেশ: রাষ্ট্রযন্ত্রের ব্যবহার’

মির্জা ফখরুল ইসলাম বলেন, ‘এগুলো নিয়ে খুব বেশি কথা বলার প্রয়োজন আছে বলে আমাদের কাছে মনে হয় না। কারণ, বাই দিস টাইম, গোটা জনগণের কাছে আওয়ামী লীগের সরকার ও তাদের যে চরিত্র, তাদের যে কর্মকাণ্ড সেটা খুব স্পষ্ট। তারা এদেশে সম্পূর্ণভাবে একদলীয় শাসন ব্যবস্থা চাপিয়ে দিচ্ছে। এটা সেটাই প্রমাণ করে। আওয়ামী লীগ সবসময় একটা ডাবল স্ট্যান্ডার্ড পলিটিক্যাল পার্টি। তারা মুখে বলে একটা কাজ করে আরেকটা।’

তিনি বলেন, আপনি দেখবেন, সরকার আমাদের কর্মসূচির সময় আগে থেকে পরিবহন ধর্মঘট দেয়, তারা তিন দিন আগে থেকে পুলিশকে নামিয়ে দিয়ে রাস্তার মধ্যে বসিয়ে মোবাইল টেলিফোন পর্যন্ত চেক করতে থাকে। গত ১০ ডিসেম্বর ঢাকার বিভাগীয় সমাবেশের ১৫ দিন আগে এখানে একটা বিশেষ অভিযান চালিয়েছে। সেই অভিযানটা কী? তাদের ভাষায় বিভিন্ন মাদক দ্রব্য, বেআইনি জিনিসগুলো প্রতিরোধ করার জন্য হোটেলে-রেস্টুরেন্টে, মেসে-ছাত্রবাসসহ বিভিন্ন জায়গায় অভিযান চালিয়ে হাজার হাজার ছেলেকে ধরে নিয়ে গেছে।

বিএনপি মহাসচিব বলেন, এটা হচ্ছে আওয়ামী লীগের কৌশল যে, তারা বিরোধী দলকে যেকোনো মূল্যে হোক বাধা প্রদান করবে। তাদেরকে তারা কোনোভাবে কর্মসূচি করতে দেবে না। অন্যদিকে ভিন্নমত সহ্য করবে না। আর তারা (সরকারি দল) তাদেরটাকে বলতেই থাকবে, করতেই থাকবে এবং সেই ক্ষেত্রে তারা রাষ্ট্রের সমস্ত যন্ত্রগুলোকে ব্যবহার করবে।

১২ দলীয় জোটের সমন্বয়কারী জাতীয় পার্টি (কাজী জাফর) চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দার বলেন, আমরা আগামী দিনে আন্দোলনকে কীভাবে আরও গতিশীল করার যায় তা নিয়ে বিএনপির সঙ্গে কথা বলেছি এবং একটি স্থির সিদ্ধান্তেরে দিকে অগ্রসর হয়েছে। সেই সিদ্ধান্তের কথা আমি বলতে চাই না। শুধু এইটুকু বলতে চাই যে, সারা দেশে এই ফ্যাসিস্ট সরকার বিরোধী, এই অগণতান্ত্রিক সরকা্র বিরোধী সমস্ত গণতান্ত্রিক শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ করাই আজকে আমাদের মূল লক্ষ্য। এ টু জেড সমস্ত সরকার বিরোধী শক্তি আজ মনে মনে, অন্তরে অন্তরে সংকল্পবদ্ধ এবং ঐক্যবদ্ধ।

আপনারা জানেন, আগামী ৪ তারিখে জোটের পক্ষ থেকে যে যুগপৎ আন্দোলনের কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছে সেদিন আমরা ঘোষণা করতে চাই আরো বৃহত্তর কর্মসূচি। সেই কর্মসূচি সার্থক করা, বাস্তবায়ন করার লক্ষ্য নিয়ে আমরা এগিয়ে যাচ্ছি।

এমএইচ/এমএমএ/

Header Ad

আইনজীবী সাইফুল হত্যায় আটক ৩০

ছবি: সংগৃহীত

সম্প্রতি চট্টগ্রামের আদালত চত্বরে ঘটে যাওয়া হামলায় আইনজীবী সাইফুল ইসলামকে হত্যার ঘটনায় ৩০ জনকে আটক করা হয়েছে।

বুধবার (২৭ নভেম্বর) চট্টগ্রাম শহরের বিভিন্ন স্থানে যৌথ বাহিনীর অভিযানে তাদের আটক করা হয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন চট্টগ্রাম নগর পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার (জনসংযোগ) কাজী মোহাম্মদ তারেক আজিজ।

তিনি বলেন, যৌথবাহিনীর অভিযানে ৩০ জনকে আটক করা হয়েছে। যাচাই-বাছাই চলছে। দুটি মামলা প্রক্রিয়াধীন। যাচাই-বাছাই শেষে এসব মামলায় তাদের গ্রেপ্তার দেখানো হবে।

এ দিকে আইনজীবী হত্যাকাণ্ডের পর নগরীর বিভিন্ন স্থানে সতর্ক অবস্থান নিয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। সেনাবাহিনী, র‍্যাব, বিজিবি ও পুলিশের যৌথ দল নগরীর চেরাগী পাহাড় মোড় ও আন্দরকিল্লাসহ কয়েকটি স্থানে অবস্থান নিতে দেখা গেছে।

এর আগে, গত সোমবার ঢাকার শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। মঙ্গলবার তাকে চট্টগ্রামের আদালতে তোলা হয়। আদালত তার জামিন না মঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। আদালতে পাঠানোর পথে তাকে বহনকারী প্রিজন ভ্যান আটকে দেয় তার অনুসারীরা। তাদের সরিয়ে দিয়ে চিন্ময় কৃষ্ণকে কারাগারে নেওয়ার পথে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও আইনজীবীদের সঙ্গে চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীর অনুসারীদের সঙ্গে সংঘর্ষ হয়। এ সময় সাইফুল ইসলাম আলিফ নামের এক আইনজীবী নিহত হয়েছেন।

Header Ad

বিচ্ছেদের পর সামান্থাকে ‘সেকেন্ড হ্যান্ড’ শুনতে হয়

ফাইল ছবি

এখনও পর্যন্ত প্রাক্তন স্বামীর বিয়ে নিয়ে কোনও মন্তব্য করেননি সামান্থা। তবে সম্প্রতি দক্ষিনি সিনেমার অভিনেতা নাগা চৈতন্যের সঙ্গে বিচ্ছেদের পর কি কঠিন সময়ের মধ্যে দিয়ে যেতে হয়েছে, সে বিষয়েই একটি সাক্ষাৎকারে কথা বলেছেন অভিনেত্রী সামান্থা রুথ প্রভু।

এমনকি তালাকপ্রাপ্ত মহিলা হওয়ার জন্য লোক তাকে কি নামে ডাকে, সেটাও আনলেন সামনে। যা কোনো মহিলার জন্যই সম্মানহানিকর।

গালাটা ইন্ডিয়াকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে সামান্থাকে প্রশ্ন করা হয়েছিল, বিয়ের গাউন পরিবর্তন করে, সেটি দিয়ে ড্রেস বানানোর পিছনে তার কী ভাবনা কাজ করেছিল।

জবাবে অভিনেত্রী বলেন, ‘যখন কোনও মহিলা বিবাহ বিচ্ছেদের মধ্য দিয়ে যান, তখন তার সঙ্গে অনেক লজ্জা এবং কলঙ্ক জড়িয়ে যায়। ‘সেকেন্ড হ্যান্ড, ইউজড (ব্যবহৃত), ওয়েস্টড লাইফ (জীবন নষ্ট)’ বলে প্রচুর কমেন্ট পাই।’

সামান্থা বলেন, ‘আপনাকে এমন একটি কোণে ঠেলে দেওয়া হয়, যেখানে আপনার সবসময় নিজেকে ব্যর্থ মনে হতে থাকে। আপনি অপরাধবোধের মধ্যে দিয়ে যান। লজ্জা কাজ করে যে, আপনি একসময় বিবাহিত ছিলেন, এখন আর নেই। যেসব পরিবার ও মেয়েরা এর মধ্য দিয়ে গেছে, তাদের জন্য এটা সত্যিই কঠিন পরিস্থিতি।’

এরপর গাউন কেটে ড্রেস বানানো প্রসঙ্গে সামান্থা বলেন, ‘প্রথমে খুব কষ্ট হয়েছিল। তারপর ঠিক করলাম, বদলে দেব। আমি এর মালিক। আমি এখন আলাদা হয়ে গেছি। ডিভোর্স হয়ে গেছে। সবসময় তো আর সব গল্প রূপকথা হয় না। তবে তার মানে এই নয় যে, কোনায় বসে কেঁদেই যাব। এটা হয়েছিল ঠিকই, তবে আমার জীবন শেষ হয়ে যায়নি। আমি খুশি, ভালো কিছু কাজ করছি, ভালো মানুষদের সঙ্গে মিশেছি।’

সামান্থা ২০১০ সালে নাগার্জুনার পুত্র এবং অভিনেতা নাগা চৈতন্যেরর সঙ্গে প্রথম কাজ করেন। এরপরই তারা ডেটিং শুরু করেন। ২০১৭ সালের ৬ অক্টোবর ঐতিহ্যবাহী হিন্দু রীতি অনুসারে গোয়ায় এবং তারপরে ৭ অক্টোবর ২০১৭ সালে খ্রিস্টান রীতিনীতি অনুসারে বিয়ে করেন।

২০২১ সালের জুলাই মাসে, অভিনেত্রী তার সোশ্যাল মিডিয়া থেকে আক্কিনেনি উপাধিটি সরিয়ে ফেলেন, এরপরই বিচ্ছেদের গুজব ছড়িয়ে পড়ে। তার কয়েক মাসের ব্যবধানে এই দম্পতি তাদের চতুর্থ বিবাহবার্ষিকীর কয়েকদিন আগে ২০২১ সালের অক্টোবরে অফিসিয়ালি বিচ্ছেদের ঘোষণা করেন।

Header Ad

ইসকনের হামলার নিন্দা ও বিচারের দাবি শিবিরের

ছবি: সংগৃহীত

চট্টগ্রাম আদালত চত্বরে নৃশংস হামলায় আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফের হত্যার ঘটনায় গভীর শোক প্রকাশ, তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ এবং ঘটনায় জড়িতদের দ্রুত বিচারের আওতায় নিয়ে আসার দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির।

মঙ্গলবার (২৬ নভেম্বর) এক যৌথ বিবৃতিতে ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি মঞ্জুরুল ইসলাম এবং সেক্রেটারি জেনারেল জাহিদুল ইসলাম বলেন, ‘বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ। আবহমান কাল ধরে হিন্দু-মুসলিমসহ সকল ধর্মের মানুষ শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানে এ দেশে বসবাস করে আসছে। তবে এই শান্তি ও স্থিতিশীলতাকে ধ্বংস করার ষড়যন্ত্র চলছে দীর্ঘদিন ধরে। বিশেষ করে গত ৫ আগস্ট সংঘটিত গণঅভ্যুত্থানকে ব্যর্থ করার অপচেষ্টা এবং দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বকে নস্যাৎ করার ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে ফ্যাসিস্ট শক্তিকে পুনর্বাসন করতে হিন্দুত্ববাদী সন্ত্রাসী সংগঠন ইসকন ধারাবাহিকভাবে উসকানিমূলক কর্মকাণ্ড চালিয়ে আসছে।

সম্প্রতি সনাতনী জাগরণ মঞ্চ তথা ইসকনের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীকে দেশবিরোধী কর্মকাণ্ডের অভিযোগে গ্রেপ্তার করা হয়। এই ঘটনার প্রতিবাদের ইসকন সন্ত্রাসীরা আজ চট্টগ্রাম আদালত চত্বরে আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে নির্মমভাবে হত্যা করে। শুধু তাই নয়, তারা আদালত প্রাঙ্গণে অবস্থিত মসজিদেও হামলা চালিয়ে দেশের ধর্মীয় সহাবস্থান ও সহমর্মিতার পরিবেশকে চরমভাবে আঘাত করেছে। আমরা এই জঘন্য হত্যাকাণ্ডের তীব্র নিন্দা জানাই।’

নেতৃবৃন্দ আরও বলেন, ‘ইসকন সন্ত্রাসীদের এই ন্যাক্কারজনক হামলা শুধু একটি নিরপরাধ মানুষের জীবনই কেড়ে নেয়নি; বরং দেশের বিচারব্যবস্থা, আইনের শাসন এবং যুগ যুগ ধরে চলে আসা ধর্মীয় সহাবস্থানের পরিবেশকে অস্থিতিশীল করারই একটি অপপ্রয়াস।

আমরা স্পষ্টভাবে বলতে চাই, ইসকন কোনো ধর্মীয় সংগঠন নয়, তারা হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিত্ব করে না। তাদের সকল কর্মকাণ্ড দেশবিরোধী ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডেরই অংশ। আজকের নির্মম হত্যাকাণ্ড তার আরেকটি জঘন্য প্রমাণ।’

নেতৃবৃন্দ বলেন, ‘আমরা এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত সকল সন্ত্রাসীকে দ্রুত আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি প্রদানের দাবি জানাই। সেই সঙ্গে এ ধরনের দেশবিরোধী কর্মকাণ্ড বন্ধে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের আহ্বান জানাই।’

নেতৃবৃন্দ ছাত্রশিবিরের নেতাকর্মীসহ দেশবাসীকে কোনো প্রকার উসকানিতে পা না দিয়ে ধৈর্যের সঙ্গে পরিস্থিতি মোকাবিলা করার আহ্বান জানান।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আইনজীবী সাইফুল হত্যায় আটক ৩০
বিচ্ছেদের পর সামান্থাকে ‘সেকেন্ড হ্যান্ড’ শুনতে হয়
ইসকনের হামলার নিন্দা ও বিচারের দাবি শিবিরের
ভারতের বিবৃতি বন্ধুত্বের চেতনার পরিপন্থি: পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
আইনজীবী সাইফুল হত্যার বিচারের দাবিতে জাহাঙ্গীরনগরে বিক্ষোভ মিছিল
ইউক্রেনে এক মাসে লন্ডনের অর্ধেকের সমান এলাকা দখল রাশিয়ার
লেবাননে ইসরায়েলের হামলায় নিহত অন্তত ২২
স্বৈরাচার পালিয়েছে কিন্তু লেজ রেখে গেছে, তারা ষড়যন্ত্র করছে: তারেক রহমান
সহজেই বাংলাদেশকে হারাল উইন্ডিজ
আইনজীবী হত্যায় প্রধান উপদেষ্টার নিন্দা, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান
এ আর রহমান আমার বাবার মতো: মোহিনী দে
ইসকন আন্দোলনে দেশি-বিদেশি ইন্ধন রয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
সাইম আইয়ুবের বিস্ফোরক সেঞ্চুরিতে সমতায় ফিরলো পাকিস্তান
কে এই চিন্ময় কৃষ্ণ দাস, তাকে গ্রেপ্তার নিয়ে কেন এত হইচই
ভারত থেকে আলু ও পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ, বেড়েছে দাম
৮০ বছর বয়সেও মডেলিং করবেন রুনা খান
চট্টগ্রামে চিন্ময়ের অনুসারীদের হামলায় আইনজীবী নিহত
গুলিবিদ্ধ হওয়ার ২২ দিন পর নওগাঁ যুবদল নেতার মৃত্যু
ঢাকা ও চট্টগ্রামে ১০ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
চিন্ময় কৃষ্ণকে গ্রেপ্তারের প্রতিবাদ জানিয়ে ভারতের বিবৃতি