রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১০ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

নয়াপল্টনে সংঘর্ষের দায় বিএনপির: তথ্যমন্ত্রী

তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ অভিযোগ করে বলেছেন, নয়াপল্টনে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষের দায় বিএনপির। পুলিশের একজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাকে পেছন থেকে ও তার দেহরক্ষীকে আঘাত করা হয়। একই সঙ্গে তিনি বলেছেন, সংঘর্ষে প্রাণ হারানো মকবুল হোসেন বিএনপির কেউ নয়। তার মৃত্যু হয়েছে ককটেল বিস্ফোরণে।

১০ ডিসেম্বর বিএনপির ডাকা সমাবেশের স্থান নিয়ে বিরোধের মধ্যেই বুধবার (৭ ডিসেম্বর) নয়াপল্টনে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এ নিয়ে বৃহস্পতিবার (৮ ডিসেম্বর) সচিবালয়ে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তথ্যমন্ত্রী।

হাছান মাহমুদ বলেন, ‘আমরা আগে থেকেই বলছিলাম, বিএনপি সমাবেশ নয় বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে চায়। বিএনপি সমাবেশের ডাক দিয়েছে ১০ ডিসেম্বর, গতকাল ছিল ৭ ডিসেম্বর। এই দিনই তারা দুপুর থেকে নয়াপল্টনে জমায়েত হতে থাকে। এতে নয়াপল্টনের একটি জায়গা যখন বন্ধ হয়ে যায়, তখন পুলিশের পক্ষ থেকে বারবার অনুরোধ জানানো হয়, তারা যেন একটি লেন ছেড়ে দেয়। কিন্তু তারা সেই অনুরোধ উপেক্ষা করে। এরপর পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা মতিঝিলের ডিসি হায়াত নিজে যান এবং তাদের অনুরোধ করেন একটি লেন যেন ছেড়ে দেওয়া হয়। তিনি যখন এ অনুরোধ জানাচ্ছিলেন তখন তাকে পেছন থেকে লাঠি দিয়ে আঘাত করা হয়। তার দেহরক্ষীকেও দা দিয়ে আঘাত করা হয়। এই থেকে শুরু। ডিসি হায়াত, তার দেহরক্ষীসহ পুলিশের ৮ সদস্য এখন হাসপাতালে ভর্তি। মোট ৩৫ পুলিশ আহত হয়েছে।’

তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘পুলিশের উপর ইট নিক্ষেপ ও হামলা চালানো হলে পুলিশ বাধ্য হয়ে টিয়ার গ্যাস ছুড়তে বাধ্য হয়। পুলিশ যখন বিএনপি কার্যালয়ের ভেতরে প্রবেশ করে তখন সেখানে গিয়ে অবিস্ফোরিত ১৫টি ককটেল, ২ লাখ পানির বোতল, ১৬০ বস্তা চাল, রান্না করা খিচুড়ি পায়। ২ লাখ নগদ টাকাও সেখানে পাওয়া যায়।’

আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘তাদের বারবারই বলা হয়েছে মাঠ ব্যবহার করার জন্য। জনসভা হয় মাঠে। তারা মাঠ ব্যবহার করেই সারা দেশে ৯টি সমাবেশ করেছে। সরকার তাদের সর্বাত্মক সহযোগিতা করেছে, পুলিশ নিরাপত্তা দিয়েছে। এজন্যই তারা অত্যন্ত নির্বিঘ্নে সমাবেশগুলো দেশের বিভিন্ন স্থানে করেছে।’

সংঘর্ষে প্রাণহানি নিয়ে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘তারা সেখানে অনেকগুলো ককটেল বিস্ফোরণ করেছে। একজন সাধারণ নাগরিক মৃত্যুবরণ করেছে। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট আজ পাওয়া যাবে। পুলিশ ধারণা করছে সে ককটেল বিস্ফোরণে মারা গেছে। এভাবেই তারা দেশে বিশৃঙ্খলা করতে শুরু করেছে।’

বিএনপি নেতা রুহুল কবির রিজভীকে গ্রেপ্তারের বিষয়ে হাছান মাহমুদ বলেন, বিএনপি নেতা যারা বড় গলায় কথা বলছে, তারা সবাই অগ্নিসন্ত্রাস ঘটানোর জন্য অর্থদাতা ও হুকুমদাতা হিসেবে বিভিন্ন মামলার আসামি। রিজভী সাহেব গতকাল মামলার ওয়ারেন্ট নিয়ে সেখানে গিয়েছিলেন। আরও বেশ কয়েকজন ওয়ারেন্ট নিয়ে সেখানে গিয়েছিলেন।

তিনি বলেন, পুলিশের নাকের ডগায় যখন ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি ঘুরে বেড়ায়, তখন তো পুলিশের কর্তব্য হয়ে দাঁড়ায়। যখন কোনো নেতা তাজা ককটেল নিয়ে কার্যালয়ের ভেতরে বসে থাকে, তখন সেই নেতার বিরুদ্ধে পুলিশকে ব্যবস্থা নিতে হয়। সরকার সেই ব্যবস্থাই নিয়েছে।

তথ্যমন্ত্রী বলেন, সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশ করতে না চাইলে বিএনপি কোথায় জমায়েত হতে পারে, সে বিষয়ে একাধিক বিকল্প স্থান দেওয়া হয়েছিল।

তিনি বলেন, তারা সব সময় বলে এসেছে, ১০ লাখ মানুষের সমাবেশ তারা করবে। নয়াপল্টনে ১০-২০ হাজার মানুষ ধরে। তারা যাতে এই সমাবেশ করতে পারে এজন্য পুলিশের পক্ষ থেকে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান বরাদ্দ দেওয়া হয়। যখন তারা এখানে যেতে অনীহা প্রকাশ করে তখন মিরপুরের পল্লবী মাঠ, কালশী মাঠ, ইজতেমা মাঠ, বাণিজ্যমেলার মাঠ, এগুলো তাদের ব্যবহার করতে বলা হয়। কিন্তু তারা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির অসৎ উদ্দেশ্যে নয়াপল্টনে সমাবেশ করবে বলে ঘোষণা দেয়।

তিনি বলেন, আমরা সব সময় বলে এসেছি বিশৃঙ্খলা তৈরির উদ্দেশ্যেই বিএনপি নয়াপল্টনে সমাবেশের জন্য গোঁ ধরেছে। অথচ তাদের বড় মাঠ বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে এবং বিকল্প অনেকগুলো প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। কোনোটাই তারা নিতে চায়নি।

তিনি আরও বলেন, তারা কোনো মাঠে সমাবেশ করতে চাইলে সরকার তাদের পরিপূর্ণ সহযোগিতা করত, নিরাপত্তা দেওয়া হতো। তারা সেটি না করে পরিকল্পিতভাবে গতকালের ঘটনা ঘটিয়েছে। এটার জন্য বিএনপির নেতারাই দায়ী। তারা গত কিছুদিন ধরে উসকানিমূলক বক্তব্য দিচ্ছেন। তারা শান্তি চায় না বলেই গতকাল তাণ্ডব ঘটিয়েছে।

এনএইচবি/এসজি

Header Ad
Header Ad

মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেপ্তার  

সাক্কু মিয়া। ছবিঃ সংগৃহীত

হবিগঞ্জের মাধবপুরে নিজের মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা সাক্কু মিয়াকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল ‍শুক্রবার গভীর রাতে উপজেলার নোয়াপাড়া ইউনিয়নের বেংগাডুবা গ্রামের নিজ বাড়ি থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। সাক্কু মিয়া বেংগাডুবা গ্রামের মৃত আব্দুল মালেকের ছেলে।

পুলিশ জানায়, সাক্কু মিয়া তার প্রথম স্ত্রী রুনা বেগমের যোগসাজসে গত কয়েকমাস ধরে তৃতীয় স্ত্রী সালমা আক্তারের গর্ভজাত সন্তানকে ধর্ষণ করতেন।

গতকাল শুক্রবার রাতে প্রতিবেশীরা ঘটনা টের পেয়ে সাক্কু মিয়াকে ধরে পুলিশে খবর দেয়। খবর পেয়ে মাধবপুর থানার পুলিশের একটি দল গিয়ে সাক্কুকে গ্রেপ্তার করে থানায় নিয়ে আসে ও ভিকটিমকে উদ্ধার করে। ভিকটিমকে মেডিকেল পরীক্ষার জন্য হবিগঞ্জ জেলা সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়।

এ বিষয়ে মাধবপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল্লাহ আল মামুন সত্যতা নিশ্চিত করে জানান আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

দুপুরের মধ্যে ১৪ জেলায় বজ্রবৃষ্টির আভাস  

ছবিঃ সংগৃহীত

দেশের ১৪ জেলার ওপর দিয়ে ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের সঙ্গে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদফতর।

রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) দুপুর ১টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দর সমূহের জন্য দেওয়া এক পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়েছে, রাজশাহী, পাবনা, বগুড়া, টাঙ্গাইল, ঢাকা, ফরিদপুর, যশোর, কুষ্টিয়া, খুলনা, বরিশাল, পটুয়াখালী, কুমিল্লা, নোয়াখালী এবং চট্টগ্রাম অঞ্চলের ওপর দিয়ে পশ্চিম/উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।

এসব এলাকার নদীবন্দর সমূহকে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সারা দেশে নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে যা জানালো র‍্যাব  

ছবিঃ সংগৃহীত

সাম্প্রতিক সময়ে দেশব্যাপী চুরি, ছিনতাই, খুন ও ডাকাতি প্রতিরোধে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। অপরাধ দমনে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে র‌্যাবও দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে অভিযান পরিচালনা করছে বলে জানান, র‍্যাব মহাপরিচালক অতিরিক্ত আইজিপি এ কে এম শহিদুর রহমান।

শনিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) দিনগত রাত ২টার দিকে রাজধানীর যাত্রাবাড়ীর মাতুয়াইলে র‍্যাবের টহল ও চেকপোস্ট পরিদর্শন শেষে তিনি এসব কথা বলেন।

এসময় র‍্যাব মহাপরিচালক আরও বলেন, সাম্প্রতিক সময়ে সারাদেশের বিভিন্ন স্থানে কতিপয় দুষ্কৃতকারী ও স্বার্থান্বেষী মহল হামলা ও নাশকতার মাধ্যমে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অবনতি করে জনমনে আতঙ্ক সৃষ্টির অপচেষ্টা চালাচ্ছে। দেশের বিভিন্ন স্থানে চুরি, ছিনতাই, ডাকাতি, চাঁদাবাজিসহ সাধারণ মানুষের ওপর নৃশংস কায়দায় হামলা ও আক্রমণ চালাচ্ছে। এসব অপরাধ দমনে অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে র‌্যাব ফোর্সেসও দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে অভিযান পরিচালনা করছে।

তিনি বলেন, এরইমধ্যে র‌্যাবের সব ব্যাটালিয়ন তাদের নিজস্ব দায়িত্বপূর্ণ এলাকায় রোবাস্ট প্যাট্রোলিং পরিচালনা করছে। ঝুঁকিপূর্ণ ও গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বিরতিহীনভাবে অতিরিক্ত টহল মোতায়েনের মাধ্যমে কার্যক্রম পরিচালনা করা হচ্ছে।

র‍্যাব মহাপরিচালক বলেন, ব্যাটালিয়নগুলোতে নিজস্ব কন্ট্রোল রুমের মাধ্যমে অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীদের সঙ্গে সমন্বয় সাধন করে ঢাকাসহ সারাদেশের নিরাপত্তা ব্যবস্থা সার্বক্ষণিক মনিটরিং করা হচ্ছে। দেশব্যাপী বিভিন্ন জায়গায় অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে সমন্বয় করে চেকপোস্ট স্থাপন করে তল্লাশির মাধ্যমে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। পাশাপাশি যে কোনো উদ্ভূত পরিস্থিতির জন্য র‌্যাব বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট ও ডগ স্কোয়াড সার্বক্ষণিক প্রস্তুত রাখা হয়েছে। যে কোনো উদ্ভূত পরিস্থিতি মোকাবিলায় সব মেট্রোপলিটন শহর, জেলা শহর ও উপজেলা পর্যায়ে গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে চেকপোস্ট স্থাপন, পর্যাপ্ত সংখ্যক টহল মোতায়েন এবং সাদা পোশাকে গোয়েন্দা নজরদারি বাড়ানো হয়েছে বলেও জানান মহাপরিচালক।

তিনি বলেন, সব মেট্রোপলিটন শহর ও গুরুত্বপূর্ণ জেলা শহরগুলোতে যে কোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় সার্বক্ষণিক প্রয়োজনীয় সংখ্যক ফোর্স রিজার্ভ রাখা হয়েছে। গত ১০ ফেব্রুয়ারি থেকে এখন পর্যন্ত রাজধানী থেকে ৪০ জন, ময়মনসিংহে ২৫ জন, রাজশাহী থেকে ২৪ জন, সিলেট থেকে ১৭ জন, নারায়ণগঞ্জ থেকে ১৫ জনসহ মোট ১৮০ জন আসামিকে গ্রেফতার এবং অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার করেছে র‌্যাব। এছাড়া সারাদেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখাসহ যেকোনো ধরনের নাশকতা ও সহিংসতা প্রতিরোধে র‌্যাবের গোয়েন্দা নজরদারিসহ বিভিন্ন কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে বলেও জানান র‍্যাব মহাপরিচালক অতিরিক্ত আইজিপি এ কে এম শহিদুর রহমান।

র‍্যাব ডিজি আরও বলেন, সাম্প্রতিক সময়ে রাজধানীর মোহাম্মদপুর ও আদাবর এলাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে বেশ কয়েকটি সন্ত্রাসী গ্রুপের সদস্যদের খুন, হত্যাচেষ্টা, ছিনতাই, চাঁদাবাজি, মাদক কারবারি এবং চাঞ্চল্যকর সৃষ্টিকারী বিভিন্ন ধরনের সন্ত্রাসী কার্যক্রম লক্ষ্য করা যায়। এসব গ্রুপের সন্ত্রাসীরা নিজেদের মধ্যে আধিপত্য বিস্তারের লক্ষ্যে এক গ্রুপ অপর গ্রুপের সঙ্গে সংঘাতে জড়িয়ে মারামারি ও ধারালো অস্ত্র দিয়ে জখম করার প্রবণতাও লক্ষ্য করা যায়। এর মধ্যে উল্লেখ্যযোগ্য মোহাম্মদপুরের আলোচিত শীর্ষ সন্ত্রাসী কবজি কাটা গ্রুপের প্রধান আনোয়ার ওরফে শুটার আনোয়ার ওরফে কবজি কাটা আনোয়ার, জেনেভা ক্যাম্পের শীর্ষ সন্ত্রাসী বুনিয়া সোহেল এবং জেনেভা ক্যাম্পের শীর্ষ মাদক কারবারি সেলিম আশরাফি ওরফে চুয়া সেলিমসহ তাদের সহযোগীদের গ্রেফতার করেছে র‌্যাব।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেপ্তার  
দুপুরের মধ্যে ১৪ জেলায় বজ্রবৃষ্টির আভাস  
সারা দেশে নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে যা জানালো র‍্যাব  
এ বছরই মধ্যে তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হবেন : দুদু  
জিম্মিদের ফেরত পেয়েও ফিলিস্তিনিদের মুক্তি দিল না ইসরাইল  
জশ ইংলিসের সেঞ্চুরিতে রেকর্ড গড়ে ইংল্যান্ডকে হারাল অস্ট্রেলিয়া
১৫ বছর দলীয় বিবেচনায় অনেক ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা বানানো হয়েছে: উপদেষ্টা ফারুক
দিনাজপুরের বিরামপুরে ৮ জুয়াড়ি গ্রেফতার
চীনে নতুন করোনা ভাইরাসের আবির্ভাব, আবারও মহামারির শঙ্কা
নওগাঁ জেলা প্রেস ক্লাবের সভাপতি রায়হান, সম্পাদক বেলায়েত
শহীদদের শ্রদ্ধা জানাতে ফুল আনতে গিয়ে ধর্ষণের শিকার চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রী
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে প্রত্যেক শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠা করবে: মঈন খান
জামায়াত দাবি করে ২১ শে ফেব্রুয়ারির সমস্ত কৃতিত্ব তাদের: রনি
যুবদল নেতাকে কুপিয়ে জখম, মোটরসাইকেল পুড়িয়ে আ.লীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
দীঘি নয়, ‘টগর’ সিনেমায় নায়িকা হচ্ছেন পূজা চেরী
নারী গোয়েন্দার প্রেমের ফাঁদে পড়ে ভারতের গোপন তথ্য ফাঁস (ভিডিও)
নির্বাচনের আগেই জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচারের দাবি নিহতদের পরিবারের
চলন্ত বাসে ডাকাতি-যৌন নিপীড়ন: মির্জাপুর থানার এএসআই বরখাস্ত
ছাত্রদের নতুন দলে যোগ দিচ্ছেন সশস্ত্র বাহিনীর সাবেক সদস্যরা
চলন্ত বাসে ডাকাতির সময় ধর্ষণের ঘটনা ঘটেনি: পুলিশ সুপার