সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪ | ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

নয়াপল্টনে সংঘর্ষের দায় বিএনপির: তথ্যমন্ত্রী

তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ অভিযোগ করে বলেছেন, নয়াপল্টনে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষের দায় বিএনপির। পুলিশের একজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাকে পেছন থেকে ও তার দেহরক্ষীকে আঘাত করা হয়। একই সঙ্গে তিনি বলেছেন, সংঘর্ষে প্রাণ হারানো মকবুল হোসেন বিএনপির কেউ নয়। তার মৃত্যু হয়েছে ককটেল বিস্ফোরণে।

১০ ডিসেম্বর বিএনপির ডাকা সমাবেশের স্থান নিয়ে বিরোধের মধ্যেই বুধবার (৭ ডিসেম্বর) নয়াপল্টনে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এ নিয়ে বৃহস্পতিবার (৮ ডিসেম্বর) সচিবালয়ে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তথ্যমন্ত্রী।

হাছান মাহমুদ বলেন, ‘আমরা আগে থেকেই বলছিলাম, বিএনপি সমাবেশ নয় বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে চায়। বিএনপি সমাবেশের ডাক দিয়েছে ১০ ডিসেম্বর, গতকাল ছিল ৭ ডিসেম্বর। এই দিনই তারা দুপুর থেকে নয়াপল্টনে জমায়েত হতে থাকে। এতে নয়াপল্টনের একটি জায়গা যখন বন্ধ হয়ে যায়, তখন পুলিশের পক্ষ থেকে বারবার অনুরোধ জানানো হয়, তারা যেন একটি লেন ছেড়ে দেয়। কিন্তু তারা সেই অনুরোধ উপেক্ষা করে। এরপর পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা মতিঝিলের ডিসি হায়াত নিজে যান এবং তাদের অনুরোধ করেন একটি লেন যেন ছেড়ে দেওয়া হয়। তিনি যখন এ অনুরোধ জানাচ্ছিলেন তখন তাকে পেছন থেকে লাঠি দিয়ে আঘাত করা হয়। তার দেহরক্ষীকেও দা দিয়ে আঘাত করা হয়। এই থেকে শুরু। ডিসি হায়াত, তার দেহরক্ষীসহ পুলিশের ৮ সদস্য এখন হাসপাতালে ভর্তি। মোট ৩৫ পুলিশ আহত হয়েছে।’

তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘পুলিশের উপর ইট নিক্ষেপ ও হামলা চালানো হলে পুলিশ বাধ্য হয়ে টিয়ার গ্যাস ছুড়তে বাধ্য হয়। পুলিশ যখন বিএনপি কার্যালয়ের ভেতরে প্রবেশ করে তখন সেখানে গিয়ে অবিস্ফোরিত ১৫টি ককটেল, ২ লাখ পানির বোতল, ১৬০ বস্তা চাল, রান্না করা খিচুড়ি পায়। ২ লাখ নগদ টাকাও সেখানে পাওয়া যায়।’

আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘তাদের বারবারই বলা হয়েছে মাঠ ব্যবহার করার জন্য। জনসভা হয় মাঠে। তারা মাঠ ব্যবহার করেই সারা দেশে ৯টি সমাবেশ করেছে। সরকার তাদের সর্বাত্মক সহযোগিতা করেছে, পুলিশ নিরাপত্তা দিয়েছে। এজন্যই তারা অত্যন্ত নির্বিঘ্নে সমাবেশগুলো দেশের বিভিন্ন স্থানে করেছে।’

সংঘর্ষে প্রাণহানি নিয়ে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘তারা সেখানে অনেকগুলো ককটেল বিস্ফোরণ করেছে। একজন সাধারণ নাগরিক মৃত্যুবরণ করেছে। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট আজ পাওয়া যাবে। পুলিশ ধারণা করছে সে ককটেল বিস্ফোরণে মারা গেছে। এভাবেই তারা দেশে বিশৃঙ্খলা করতে শুরু করেছে।’

বিএনপি নেতা রুহুল কবির রিজভীকে গ্রেপ্তারের বিষয়ে হাছান মাহমুদ বলেন, বিএনপি নেতা যারা বড় গলায় কথা বলছে, তারা সবাই অগ্নিসন্ত্রাস ঘটানোর জন্য অর্থদাতা ও হুকুমদাতা হিসেবে বিভিন্ন মামলার আসামি। রিজভী সাহেব গতকাল মামলার ওয়ারেন্ট নিয়ে সেখানে গিয়েছিলেন। আরও বেশ কয়েকজন ওয়ারেন্ট নিয়ে সেখানে গিয়েছিলেন।

তিনি বলেন, পুলিশের নাকের ডগায় যখন ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি ঘুরে বেড়ায়, তখন তো পুলিশের কর্তব্য হয়ে দাঁড়ায়। যখন কোনো নেতা তাজা ককটেল নিয়ে কার্যালয়ের ভেতরে বসে থাকে, তখন সেই নেতার বিরুদ্ধে পুলিশকে ব্যবস্থা নিতে হয়। সরকার সেই ব্যবস্থাই নিয়েছে।

তথ্যমন্ত্রী বলেন, সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশ করতে না চাইলে বিএনপি কোথায় জমায়েত হতে পারে, সে বিষয়ে একাধিক বিকল্প স্থান দেওয়া হয়েছিল।

তিনি বলেন, তারা সব সময় বলে এসেছে, ১০ লাখ মানুষের সমাবেশ তারা করবে। নয়াপল্টনে ১০-২০ হাজার মানুষ ধরে। তারা যাতে এই সমাবেশ করতে পারে এজন্য পুলিশের পক্ষ থেকে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান বরাদ্দ দেওয়া হয়। যখন তারা এখানে যেতে অনীহা প্রকাশ করে তখন মিরপুরের পল্লবী মাঠ, কালশী মাঠ, ইজতেমা মাঠ, বাণিজ্যমেলার মাঠ, এগুলো তাদের ব্যবহার করতে বলা হয়। কিন্তু তারা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির অসৎ উদ্দেশ্যে নয়াপল্টনে সমাবেশ করবে বলে ঘোষণা দেয়।

তিনি বলেন, আমরা সব সময় বলে এসেছি বিশৃঙ্খলা তৈরির উদ্দেশ্যেই বিএনপি নয়াপল্টনে সমাবেশের জন্য গোঁ ধরেছে। অথচ তাদের বড় মাঠ বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে এবং বিকল্প অনেকগুলো প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। কোনোটাই তারা নিতে চায়নি।

তিনি আরও বলেন, তারা কোনো মাঠে সমাবেশ করতে চাইলে সরকার তাদের পরিপূর্ণ সহযোগিতা করত, নিরাপত্তা দেওয়া হতো। তারা সেটি না করে পরিকল্পিতভাবে গতকালের ঘটনা ঘটিয়েছে। এটার জন্য বিএনপির নেতারাই দায়ী। তারা গত কিছুদিন ধরে উসকানিমূলক বক্তব্য দিচ্ছেন। তারা শান্তি চায় না বলেই গতকাল তাণ্ডব ঘটিয়েছে।

এনএইচবি/এসজি

Header Ad

পুতুলের সূচনা ফাউন্ডেশনের ব্যাংক হিসাব জব্দের নির্দেশ

ছবি: সংগৃহীত

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের প্রতিষ্ঠিত সূচনা ফাউন্ডেশনের ব্যাংক হিসাব জব্দ করতে ব্যাংকগুলোকে নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ)।

রোববার (২৪ নভেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২-এর ২৩(১) (গ) ধারায় প্রদত্ত ক্ষমতাবলে সূচনা ফাউন্ডেশনের পরিচালিত সব হিসাবের লেনদেন ৩০ দিনের জন্য স্থগিত করার নির্দেশনা দেওয়া হলো।

এতে আরও বলা হয়, সূচনা ফাউন্ডেশনের নামে পরিচালিত সব হিসাবের হিসাব সংক্রান্ত তথ্যাদি (হিসাব খোলার ফরম, কেওয়াইসি ফরম, শুরু হতে হালনাগাদ লেনদেন বিবরণী) সংযোজিত এক্সেল শিট আগামী পাঁচ কর্মদিবসের মধ্যে এ ইউনিটে পাঠানোর অনুরোধ করা যাচ্ছে।

নির্দেশনার আওতায় লেনদেন স্থগিত করা হিসাবগুলোর ক্ষেত্রে মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ বিধিমালা, ২০১৯ -এর বিধি ২৬(২) প্রযোজ্য হবে বলে জানানো হয়েছে।

সায়মা ওয়াজেদ পুতুলছাড়াও সূচনা ফাউন্ডেশনের ট্রাস্টি বোর্ডে রয়েছেন ডা. মাজহারুল মান্নান, মো. শামসুজ্জামান, জাইন বারি রিজভী ও নাজমুল হাসান।

উল্লেখ্য, সূচনা ফাউন্ডেশন মূলত মানসিক ও স্নায়ুবিক প্রতিবন্ধিতা, অটিজম এবং মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যায় আক্রান্ত ব্যক্তিদের সাহায্য করার উদ্দেশে কাজ করে।

Header Ad

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ৩৫ ফিলিস্তিনি

ছবি: সংগৃহীত

ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েলি বর্বর হামলায় কমপক্ষে আরও ৩৫ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এতে করে উপত্যকাটিতে নিহতের মোট সংখ্যা ৪৪ হাজার ২০০ ছাড়িয়ে গেছে।

এছাড়া গত বছরের অক্টোবর থেকে চলা এই হামলায় আহত হয়েছেন আরও লক্ষাধিক ফিলিস্তিনি। রোববার (২৪ নভেম্বর) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা আনাদোলু।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলের চলমান হামলায় কমপক্ষে আরও ৩৫ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এতে করে গত বছরের অক্টোবর থেকে এ পর্যন্ত মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৪৪ হাজার ২২১ জনে পৌঁছেছে বলে রোববার অবরুদ্ধ এই ভূখণ্ডের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে।

মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, নিরলস এই হামলায় আরও অন্তত এক লাখ ৪ হাজার ৫৬৭ জন ব্যক্তিও আহত হয়েছেন।

মন্ত্রণালয় বলেছে, গত ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলি বাহিনীর অব্যাহত আগ্রাসনে ৩৫ জন নিহত এবং আরও ৯৪ জন আহত হয়েছেন। অনেক মানুষ এখনও ধ্বংসস্তূপের নিচে এবং রাস্তায় আটকা পড়ে আছেন কারণ উদ্ধারকারীরা তাদের কাছে পৌঁছাতে পারছেন না।

ফিলিস্তিনি স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ মনে করছে, গাজা উপত্যকা জুড়ে ধ্বংস হওয়া বাড়ির ধ্বংসস্তূপের নিচে এখনও ১০ হাজারেরও বেশি লোক নিখোঁজ রয়েছেন। মূলত গাজায় অবিলম্বে যুদ্ধবিরতির দাবি জানিয়ে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের প্রস্তাব সত্ত্বেও ইসরায়েল অবরুদ্ধ এই ভূখণ্ডে তার নৃশংস আক্রমণ অব্যাহত রেখেছে।

উল্লেখ্য, গত ৭ অক্টোবর হামাসের নজিরবিহীন আন্তঃসীমান্ত হামলার পর থেকে ইসরায়েল গাজা উপত্যকায় অবিরাম বিমান ও স্থল হামলা চালিয়ে যাচ্ছে। ইসরায়েলি এই হামলায় হাসপাতাল, স্কুল, শরণার্থী শিবির, মসজিদ, গির্জাসহ হাজার হাজার ভবন ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হয়ে গেছে।

এছাড়া ইসরায়েলি আগ্রাসনের কারণে প্রায় ২০ লাখেরও বেশি বাসিন্দা তাদের বাড়িঘর ছাড়তে বাধ্য হয়েছেন।

মূলত ইসরায়েলি আক্রমণ গাজাকে ধ্বংসস্তূপে পরিণত করেছে। জাতিসংঘের মতে, ইসরায়েলের বর্বর আক্রমণের কারণে গাজার প্রায় ৮৫ শতাংশ ফিলিস্তিনি বাস্তুচ্যুত হয়েছেন। আর খাদ্য, বিশুদ্ধ পানি এবং ওষুধের তীব্র সংকটের মধ্যে গাজার সকলেই এখন খাদ্য নিরাপত্তাহীন অবস্থার মধ্যে রয়েছেন।

এছাড়া অবরুদ্ধ এই ভূখণ্ডের ৬০ শতাংশ অবকাঠামো ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হয়ে গেছে। ইসরায়েল ইতোমধ্যেই আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে গণহত্যার অভিযোগে অভিযুক্ত হয়েছে।

Header Ad

ভারতে যৌন ব্যবসায় বাধ্য করা হচ্ছে বাংলাদেশি তরুণীদের

প্রতীকী ছবি

বাংলাদেশি নারীদের দিয়ে যৌন ব্যবসা চালানো একটি চক্রের সন্ধান মিলেছে ভারতে। পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে এক কিশোরীসহ অন্তত ২৩ তরুণী বাধ্য হয়ে সেখানে এসব কাজ করছেন। ওড়িশার রাজধানী ভুবনেশ্বর থেকে তাদের উদ্ধার করা হয়। রাজ্যটির স্থানীয় সংবাদমাধ্যম ওড়িশাটিভি রোববার (২৪ নভেম্বর) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই তরুণীরা বৃহৎ মানবপাচারের শিকার হয়েছেন। তাদের দৈনিক ২ হাজার রুপি বেতনের কাজের লোভ দেখিয়ে ভুবনেশ্বরে নিয়ে যাওয়া হয়। কিন্তু সেখানে গিয়ে তারা শোষণ ও অন্যায়ের শিকার হয়েছেন।

এই যৌনব্যবসার সঙ্গে জড়িত থাকা দালালরা হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমে খদ্দেরের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। যখন কোনো খদ্দের আগ্রহ প্রকাশ করেন তখন তাদের বাংলাদেশি তরুণীদের ছবি পাঠানো হয়। সেখান থেকে যে কোনো একজনকে বেঁছে নেয় তারা। এরপর আগেই অর্থ পরিশোধ করতে হয়। সবশেষে ওই খদ্দেরকে হোটেলের ঠিকানা দেওয়া হয় যেখানে নির্দিষ্ট তরুণী অপেক্ষা করেন।

সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে, কোটাক থেকে এক অপ্রাপ্তবয়স্ক কিশোরীকে উদ্ধারের পর পুরো বিষয়টি সামনে আসে। ওই কিশোরীকে লিংক রোডের কাছ থেকে উদ্ধার করা হয়। এরপর তদন্ত শুরু হয় কীভাবে বাংলাদেশি তরুণীদের ওড়িশায় নিয়ে আসা হচ্ছে।

পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার হওয়া এক যৌনকর্মী জানান, নিজের ইচ্ছার বিরুদ্ধে তিনি এই কাজ করতে বাধ্য হচ্ছেন। তিনি এখানে আটকা পড়ে গেছেন। উদ্ধারকৃত ওই যৌনকর্মী জানান, পুরো বিষয়টি পরিচালনা করে একটি সংঘবদ্ধ চক্র।

ধারণা করা হচ্ছে, প্রতারণার শিকার এই তরুণীদের কয়েক বছর ধরে আটকে রেখেছে চক্রটি। যারা এরসঙ্গে জড়িত তাদের ধরে বিচারের মুখোমুখি করার চেষ্টা চলছে।

স্থানীয় যেসব দালাল এই ব্যবসা চালানোয় ভূমিকা রেখেছে তাদের শনাক্ত করতে সক্রিয় অভিযান শুরু করেছে পুলিশ।

ভুবনেশ্বরের ডিসিপি পিনাক মিশ্রা ওড়িশাটিভিকে বলেছেন, “আমরা টুইন সিটিতে এ ধরনের অবৈধ কার্যক্রমের ওপর দৃষ্টি রাখছে। আমাদের কাছে এসব বিষয়ে পর্যাপ্ত গোয়েন্দা তথ্য আছে। যারা এ ধরনের অবৈধ কার্যক্রমে জড়িত আছেন তাদের বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

পুতুলের সূচনা ফাউন্ডেশনের ব্যাংক হিসাব জব্দের নির্দেশ
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ৩৫ ফিলিস্তিনি
ভারতে যৌন ব্যবসায় বাধ্য করা হচ্ছে বাংলাদেশি তরুণীদের
ব্রাজিলকে ২-০ গোলে হারিয়ে ফাইনালের টিকিট পেল আর্জেন্টিনা
আওয়ামী লীগের ২ সাবেক সংসদ সদস্যের অন্তর্বর্তীকালীন জামিন
পলাশবাড়ীতে যৌথবাহিনীর অভিযানে অস্ত্র-গুলিসহ যুবক গ্রেফতার
আইপিএল মেগা নিলাম সর্বশেষ: কোন দলে কোন ক্রিকেটার?
রেকর্ড এডিট দাবি, দশ লাখ টাকার চেক নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে বিএনপি নেতা
পাকিস্তানে শিয়া-সুন্নি সহিংসতায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৮২
হত্যা মামলায় গ্রেফতার ডিসি মশিউর ও এডিসি জুয়েল বরখাস্ত
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে রেকর্ড মৃত্যু, শনাক্ত আরও ১০৭৯
আইপিএল ইতিহাসের সবচেয়ে দামি ক্রিকেটার পান্ত
আরও এক মামলায় খালাস পেলেন তারেক রহমান
সৌদি আরবে এক সপ্তাহে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেপ্তার
আমাদের নিয়ত সহি, জাতিকে সুষ্ঠু নির্বাচন উপহার দিতে চাই: সিইসি
৫ বিসিএস থেকে নিয়োগ পাবেন ১৮ হাজার ১৪৯ জন
শপথ নিলেন নতুন সিইসি ও ৪ নির্বাচন কমিশনার
দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চেয়ে থানায় জিডি করলেন নওশাবা
আইইউটির ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যুর ঘটনায় পল্লী বিদ্যুতের ৭ কর্মকর্তা-কর্মচারী বরখাস্ত
বাংলাদেশ-বেল‌জিয়ামের রাজনৈতিক সংলাপ আজ