সোমবার, ৩ মার্চ ২০২৫ | ১৮ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

যুবলীগের সমাবেশ যেন শক্তির মহড়া!

ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের ভাতৃপ্রতিম সংগঠন বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ প্রতিষ্ঠার ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে যুব মহাসমাবেশ আয়োজন করা হয়। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ছুটে আসা লাখ লাখ নেতা-কর্মীরা এতে অংশ গ্রহণ করে।

শুধু যুবলীগ নয়! আওয়ামীলীগ ও এর অন্যান্য ভাতৃপ্রতিম অঙ্গ সঙগঠনগুলোর নেতা-কর্মীদেরও ছিল সরব উপস্থিতি। সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ৬৪ জেলা থেকে মহাসমাবেশে অন্তত ১০ লাখ নেতাকর্মীর সমাগমকে কেন্দ্র করে আয়োজনের প্রস্তুতি নেওয়া হলেও, কত নেতা-কর্মী এতে অংশ নিয়েছিল সেই সংখ্যা জানা যায়নি।

যুবলীগের সমাবেশে আসা নয়ন ইসলাম নামে এক যুবলীগ কর্মীর সঙ্গে কথা হলে তিনি বলেন, দেশ আওয়ামীলীগ সরকারের নেতৃত্বে এগিয়ে যাচ্ছে। জনগণের টাকায় পদ্মা সেতু হয়েছে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিরোধী শক্তি ক্ষমতায় এলে তারা দেশ বিক্রি করে দেবে।

এসময় নয়নের সঙ্গের আরও কয়েকজন কথা বলতে এগিয়ে আসেন। তারা বলেন, জননেত্রী শেখ হাসিনা আবার ক্ষমতায় এলে দেশ আরও দ্বিগুণ উন্নতির দিকে ধাবিত হবে। কোন ভাবেই সেই উন্নতি বাধাগ্রস্থ করা যাবে না। স্বাধীনতা বিরোধী চক্রকে রুখে দিতে এবং আওয়ামীলীগ সরকারকে আবার ক্ষমতায় বসাতে যুবলীগ নির্বাচন অবধি মাঠে সম্মুখে থেকে তাদের প্রতিহত করবে।

যুবলীগের ৫০ বছর পূর্তি ও সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আয়োজিত মহাসমাবেশে জনসমুদ্রে রূপ নেওয়াতে সাধুবাদ জানিয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘যুবলীগ কথা রেখেছে।’

বিশেষ অতিথির বক্তব্যে ওবায়দুল কাদের বলেন, খেলা হবে দুর্নীতি, দুঃশাসন ও লুটপাটের বিরুদ্ধে। খেলা হবে বিএনপির বিরুদ্ধে, আগুন সন্ত্রাস, ভোটচুরি ও ভুয়া ভোটার কেন্দ্রে আনার বিরুদ্ধে। আমরা ঋণ নিয়েছি ঘি খাওয়ার জন্য নয়। বিএনপি যদি আরেকবার ক্ষমতায় আসে সব খাবে, বিদেশি ঋণ গিলে খাবে, গণতন্ত্র গিলে খাবে, সুযোগ পেলে বাংলাদেশও গিলে খাবে। সবাই তৈরি হয়ে যান, এবার জবাব দেওয়া হবে।

যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামশ পরশ বলেন, মির্জা ফখরুল বরিশালে গিয়েছেন প্লেনে করে। কারণ শেখ হাসিনার তৈরি পদ্মা সেতু দিয়ে তিনি যেতে লজ্জা পেয়েছেন। পদ্মা সেতু দিয়ে যেতে লজ্জা পাবেন না। হাসিনার উন্নয়ন সবার জন্য। শেখ হাসিনার উন্নয়ন ব্যবহার করতে আপনারা বাধ্য। সড়ক পথে গেলে সেটাও শেখ হাসিনার উন্নয়ন। শেখ হাসিনার উন্নয়ন ছাড়া আর কিছু নেই। বর্তমান দেশটা বৈশ্বিক মন্দার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। এই সমস্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে খুব শিগগির কাটিয়ে উঠবে।

এসময় আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য শেখ ফজলুল করিম সেলিম বলেছেন, বিএনপি হুমকি দেয় ১০ ডিসেম্বর শেখ হাসিনার পতন ঘটবে। আওয়ামী লীগ নাকি পালিয়ে যাবে। খালেদা হবে প্রধানমন্ত্রী, দেশে আসবে তারেক। আওয়ামী লীগ পালিয়ে যাওয়ার মতো কোনো রাজনৈতিক দল না। পালানো দল হলো বিএনপি। বিএনপি কোনো রাজনৈতিক দল নয়। এরাই এখন গণতন্ত্রের কথা বলছে। কীসের গণতন্ত্র? মানুষ মারার গণতন্ত্র, আগুন সন্ত্রাসের গণতন্ত্র। এরা পাকিস্তানের এজেন্ট। এরা গণতন্ত্রকে হত্যা করেছে। এরা পালিয়ে পাকিস্তানে যাবে।

এসময় প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা বলেন, আআওয়ামীলীগ সরকার ক্ষমতায় আসার আগে বিএনপির রিজার্ভ ছিল ২ দশমিক ৬ বিলিয়ন ডলার। আমরা ৪৮ বিলিয়ন পর্যন্ত নিয়েছিলাম। কোভিড টিকা কিনেছি, বিনিয়োগ করেছি, বিমান কিনেছি, পায়রা বন্দর নিজস্ব অর্থায়নে করেছি। এভাবে রিজার্ভ থেকে খরচ হয়েছে। ঘরের টাকা ঘরে থাকছে। দেশের জনগণের উন্নয়নে এই টাকা ব্যবহার করছি। আমাদের এই অগ্রযাত্রা কেউ রুখতে পারবে না।

শুক্রবার (১১ নভেম্বর) দুপুরে রাজধানীর ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বেলা ২টা ৪৩ মিনিটে মঞ্চে আসন গ্রহণ করেন শেখ হাসিনা। এর আগে যুবলীগের সমাবেশ উদ্ভোধন করেন তিনি। বেলুন ও কবুতর উড়িয়ে যুবলীগের সমাবেশ উদ্ভোধন করা হয়। এসময় জাতীয় সংগীত পরিবেশন করা হয়। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ছিলেন যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামশ পরশ ও সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিল।

উল্লেখ্য, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় অসাম্প্রদায়িক, গণতান্ত্রিক, শোষণমুক্ত বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার সংগ্রামকে এগিয়ে নিতে দেশের যুব সমাজকে সম্পৃক্ত করার লক্ষ্য নিয়ে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নির্দেশে শেখ ফজলুল হক মনির নেতৃত্বে ১৯৭২ সালের এই দিনে যাত্রা শুরু হয় দক্ষিণ এশিয়ার বৃহত্তম যুব সংগঠন বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের।

/এএস

Header Ad
Header Ad

ওবায়দুল কাদের দেশেই আছেন দাবি সাংবাদিক ইলিয়াসের

ওবায়দুল কাদের দেশেই আছেন দাবি সাংবাদিক ইলিয়াসের। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের দেশেই আছেন বলে দাবি করেছেন প্রবাসী সাংবাদিক ইলিয়াস হোসাইন। তিনি সোমবার (৩ মার্চ) সকালে নিজের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে এই দাবি করেন।

পোস্টে ইলিয়াস হোসাইন বলেন, "অত্যন্ত বিশ্বস্ত সূত্রে জেনেছি, ওবায়দুল কাদের দেশেই আছেন। তিনি দেশ ছেড়েছেন কিংবা মারা গিয়েছেন এসব খবর পরিকল্পিতভাবে ছড়ানো হচ্ছে।"

এর আগে, ওবায়দুল কাদের মারা গেছেন- এই দাবিতে ইলেকট্রনিক গণমাধ্যমে ৩টি ফটোকার্ড সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়। তবে তথ্য যাচাইকারী প্রতিষ্ঠান রিউমর স্ক্যানার এ তথ্যটি মিথ্যা বলে জানিয়েছে।

প্রতিষ্ঠানটি এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, উক্ত গণমাধ্যমগুলো কোনো ফটোকার্ড কিংবা সংবাদ প্রকাশ করেনি। বরং সেসব গণমাধ্যমগুলোর ডিজাইন নকল করে আলোচিত ফটোকার্ডগুলো প্রচার করা হয়েছে।

রিউমর স্ক্যানারের অনুসন্ধানে প্রমাণিত হয়েছে, এ ধরনের দাবিগুলোর সত্যতা যাচাইয়ের পর কোনো নির্ভরযোগ্য সূত্রে পাওয়া যায়নি।

Header Ad
Header Ad

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে পুলিশের গুলিতে আহত সুজনের মানবেতর জীবন

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

২০২৪ সালের ৫ আগস্ট ছিল ছাত্র-জনতার ঐতিহাসিক এক প্রতিবাদের দিন। স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকারের পদত্যাগের দাবিতে সারা দেশের মতো রাজধানী ঢাকার বাড্ডায়ও ঘেরাও কর্মসূচি পালিত হয়। সেই আন্দোলনে অংশ নেন সিএনজি চালক সুজন।

সকাল ৯টায় কর্মসূচিতে যোগ দেওয়ার পর সকাল ১০টার দিকে আন্দোলনকারীদের ওপর পুলিশ এলোপাতাড়ি গুলি চালায়। এ সময় পাশে থাকা এক ছাত্র গুলিবিদ্ধ হয়ে রাস্তায় লুটিয়ে পড়লে সুজন নিজের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে তাকে উদ্ধারে এগিয়ে যান। তখন পুলিশের ছররা গুলিতে তার শরীর ক্ষতবিক্ষত হয়।

গুলিবিদ্ধ হওয়ার পর দীর্ঘ ছয় ঘণ্টা অজ্ঞান অবস্থায় দেয়ালের পাশে পড়ে থাকেন তিনি। বিকেল ৪টার দিকে নিরাপত্তা বাহিনীর তাণ্ডব কিছুটা কমলে তিনটি বাসার দেয়াল ভেঙে তাকে উদ্ধার করে আফতাব নগরের নাগরিক হাসপাতালে নেওয়া হয়। কিন্তু সেখানে চিকিৎসা না পেয়ে পরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। অতিরিক্ত আহতদের ভিড়ে সেখানেও ভর্তি না হওয়ায় তাকে গ্রামের বাড়িতে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। স্থানীয় প্রশাসনের সহায়তায় সরকারি চিকিৎসা সেবা পেলেও অর্থাভাবে উন্নত চিকিৎসা সম্ভব হয়নি।

টাঙ্গাইলের ভূঞাপুর উপজেলার অলোয়া ইউনিয়নের আকালু গ্রামের বাসিন্দা সুজনের বাবা মৃত আনছের আলী। তিন ভাই-বোনের মধ্যে তিনি বড় এবং পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি ছিলেন। বাবাকে হারানোর পর পরিবারের দায়িত্ব কাঁধে তুলে নিতে প্রাইমারি স্কুলের পড়াশোনা ছেড়ে ঢাকায় রিকশা চালানো শুরু করেন। পরে তিনি সিএনজি চালানো শুরু করেন এবং জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দলের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত হন। তিনি অলোয়া ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। বিএনপির সক্রিয় কর্মী হিসেবে দলের বিভিন্ন কর্মসূচিতে অংশ নিতেন।

বাড্ডার ঘেরাও কর্মসূচিতে অংশ নেওয়ার পর পুলিশের গুলিতে গুরুতর আহত হন সুজন। তার শরীরে এখনো প্রায় ৩০০ স্প্লিন্টার রয়েছে। চলাফেরা করতে পারলেও প্রচণ্ড ব্যথার কারণে স্বাভাবিক জীবনযাপন অসম্ভব হয়ে উঠেছে। তিনি বলেন, “আমি দরিদ্র মানুষ, কিন্তু অন্যায় সহ্য করতে পারি না। তাই স্বৈরাচারী সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলনে গিয়েছিলাম। পুলিশের একতরফা গুলিতে ২৯৬টি স্প্লিন্টার আমার শরীরে লাগে। পরে টাঙ্গাইল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে জ্ঞান ফেরে। এখনো শরীরে গুলির স্প্লিন্টার নিয়ে বেঁচে আছি, কিন্তু উন্নত চিকিৎসার অভাবে কষ্ট পাচ্ছি।”

অর্থাভাবের কারণে সুজন ও তার পরিবার চরম দুর্দশায় দিন কাটাচ্ছে। তার স্ত্রী নূপুর বলেন, “আমার স্বামী আহত হওয়ার পর থেকেই সংসারে কোনো আয় নেই। বাবার বাড়ি বরিশাল থেকে ধার করে মাত্র ৮০০ টাকা সংগ্রহ করে ঢাকায় স্বামীকে উদ্ধার করতে যাই। এখন শ্বশুরবাড়ির মানুষদের কাছ থেকে ধার করে খেতে হচ্ছে। অনেক সময় রান্নার চুলো জ্বলে না। আমাদের তিন সন্তানের লেখাপড়াও বন্ধ হওয়ার উপক্রম। আমার স্বামী পঙ্গু হয়ে পড়েছে, শাশুড়িও প্যারালাইসিসে ভুগছেন। সংসার চালানোর মতো কোনো উপায় নেই।”

তিনি আরও বলেন, “আমাদের সম্পদ বলতে মাত্র তিন শতাংশ জমিতে জরাজীর্ণ একটি ছোট ঘর, যা যেকোনো সময় ভেঙে পড়তে পারে। উপজেলা প্রশাসন থেকে একবার কিছু সহায়তা পেয়েছিলাম, যা তখন কাজে লেগেছিল। কিন্তু এখন কোনো সাহায্য পাচ্ছি না, ফলে সংসার চালানো অসম্ভব হয়ে পড়েছে।”

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোছা. পপি খাতুন বলেন, “বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে এ উপজেলায় একজন নিহত ও ১৬ জন আহত হয়েছেন। সরকারি ও ব্যক্তিগতভাবে আহতদের সহায়তা প্রদান করা হচ্ছে। তবে এখনো কর্মসংস্থানের কোনো সরকারি নির্দেশনা আসেনি। আমরা চেষ্টা করছি যাতে আহতরা কোনো সমস্যার সম্মুখীন না হন।”

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

আহত সুজন তার উন্নত চিকিৎসার জন্য সমাজের বিত্তবানদের সহযোগিতা চেয়েছেন। তাকে বিকাশ (০১৯২১-৬৯৪০৯১) অথবা সোনালী ব্যাংকের ভূঞাপুর শাখায় সঞ্চয়ী হিসাব নম্বর (৬০০৩৮০১০২২৩৫৩) -এর মাধ্যমে সহায়তা পাঠানো যেতে পারে।

 

Header Ad
Header Ad

হিমাগারে আলু রাখতে কেজিতে লাগবে পৌনে ৭ টাকা

ছবি: সংগৃহীত

দেশের বিভিন্ন কোল্ড স্টোরেজে আলু সংরক্ষণের সর্বোচ্চ ভাড়া ৬ টাকা ৭৫ পয়সা নির্ধারণ করেছে কৃষি বিপণন অধিদপ্তর।

রোববার (৩ মার্চ) সন্ধ্যায় কৃষি মন্ত্রণালয়ের এক তথ্য বিবরণীতে জানানো হয়, কৃষি বিপণন আইনের ক্ষমতাবলে এই ভাড়া নির্ধারণ করা হয়েছে।

এর আগে ৮ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ কোল্ড স্টোরেজ অ্যাসোসিয়েশন চলতি মৌসুমে প্রতিকেজি আলুর ভাড়া ৮ টাকা নির্ধারণের কথা জানিয়েছিল। সংগঠনটির সভাপতি মোস্তফা আজাদ চৌধুরী বাবু দাবি করেন, ২০২৫ সালের খরচ বিবেচনায় এই ভাড়া নির্ধারণ করা হয়েছে।

তিনি ব্যাখ্যায় বলেন, “১০ হাজার মেট্রিক টনের একটি হিমাগারে ব্যাংক ঋণের সুদ কেজিপ্রতি আলু সংরক্ষণের খরচ হিসেবে রূপান্তর করলে তা দাঁড়ায় ৫ দশমিক ৮৬ টাকা। এর সঙ্গে বিদ্যুৎ খরচ ১ দশমিক ১০ টাকা যোগ করলে মোট খরচ হয় ৬ দশমিক ৯৬ টাকা।”

এর আগে, হিমাগারে ভাড়া বৃদ্ধির প্রতিবাদে রাজশাহী, কুড়িগ্রাম, দিনাজপুর ও বগুড়ার কৃষকরা সড়কে আলু ফেলে বিক্ষোভ করেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ওবায়দুল কাদের দেশেই আছেন দাবি সাংবাদিক ইলিয়াসের
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে পুলিশের গুলিতে আহত সুজনের মানবেতর জীবন
হিমাগারে আলু রাখতে কেজিতে লাগবে পৌনে ৭ টাকা
শাহজাদপুরে আবাসিক হোটেলে আগুন, চারজনের মৃত্যু
হঠাৎ অসুস্থ মির্জা ফখরুল, হাসপাতালে ভর্তি
আদালতে কাঁদলেন কামাল, বললেন আর আওয়ামী লীগ করব না (ভিডিও)
গাজীপুরে শ্রমিকদের মহাসড়ক অবরোধ, গাড়িতে আগুন, কয়েক কারখানায় ছুটি
পুরো গাজায় বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্নের পরিকল্পনা ইসরায়েলের
পলাতক একটি দল দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করছে: ড. ইউনূস
যাদের হাতে উঠল এবারের অস্কার  
মরণোত্তর স্বাধীনতা পদকে ভূষিত হচ্ছেন আবরার ফাহাদ
পাকিস্তানে গাড়িতে বন্দুকধারীদের এলোপাতাড়ি গুলি, নিহত ৬
জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় খালাস পেলেন খালেদা জিয়া  
লন্ডন সম্মেলনে ইউক্রেনকে সমর্থনে চার পদক্ষেপ  
সেকেন্ড রিপাবলিক ‘তত্ত্ব’ থেকে সবাই একটু সাবধান থাকবেন : মির্জা আব্বাস  
নারায়ণগঞ্জে গ্যাসের লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে নারী-শিশুসহ দগ্ধ ৮  
খালেদা জিয়ার খালাসের বিরুদ্ধে শুনানি আজ  
ব্ল্যাক ক্যাপসদের হারিয়ে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে সেমিফাইনালে ভারত, প্রতিপক্ষ অস্ট্রেলিয়া
চুয়াডাঙ্গায় জাতীয় ভোটার দিবস উপলক্ষ্যে শোভাযাত্রা আলোচনা সভা 
মানুষকে জিম্মি করে অতিরিক্ত মুনাফা করা পাপ: ধর্ম উপদেষ্টা