রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১০ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

মহাসড়কে ‘জলাবদ্ধতা’ মেগা উন্নয়নের ফল: ফখরুল

বৃষ্টিপাতে রাজধানীসহ ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে সৃষ্ট জলাবদ্ধতা সরকারের মেগা উন্নয়নের ফল বলে মন্তব্য করেছেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

মঙ্গলবার (২৫ অক্টোবর) একটি জাতীয় দৈনিক পত্রিকার প্রতিষ্ঠবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে বিএনপি মহাসচিব এই মন্তব্য করেন।

তিনি বলেন, অনেক কষ্ট করে এখানে এসেছি। আপনারা জানেন, আজকে উত্তরার রাস্তা বন্ধ হয়ে গেছে। ডিএমপি কমিশনার একটা সার্কুলার দিয়েছেন যে, এই সড়কটা ব্যবহার না করার জন্য। গতকাল ঘূর্ণিঝড় সিত্রাং এর ফলে যে বৃষ্টিপাত হয়েছে এয়ারপোর্ট থেকে গাজীপুর পর্যন্ত এই রাস্তাটি আর চলাচলের উপযোগী নেই। এই কথাটা আমি বেশ কিছুদিন ধরে বলে আসছি এই রাস্তাটার কথা। এই যে মেগা প্রজেক্ট, মেগা উন্নয়ন তার একটা ফলোশ্রুতি, সে জন্য আজকে এই অবস্থা। কথাটা এ জন্য বললাম যে, আজকে এই (জলাবদ্ধতা) অবস্থা সৃষ্টি হয়েছে এই তাদের মেগা উন্নয়নের কারণেই।

মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমি জানি না আমি এখন ফিরবো কি করে। তারপরে ধরে নিচ্ছি, যে অন্য বিকল্প রাস্তা বের করে ফিরতে হবে।’

দেশের বর্তমান অবস্থা তুলে ধরে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আমরা একটা নষ্ট সময়, একটা ভয়ংকর সময় অতিক্রম করছি। আমার কাছে আজকে বিস্ময় মনে হয়। ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা যুদ্ধে আমরা সরাসরি জড়িত ছিলাম। তখন কি আমরা যুদ্ধ করেছিলাম আমরা মানুষের অধিকারগুলোকে কেড়ে নেবো, তার ভোটের অধিকার কেড়ে নেবো, তার কথা বলার অধিকার কেড়ে নেবো, এই যে সাংবাদিক ভাইয়েরা সবাই বসে আছেন তাদের লেখার অধিকার কেড়ে নেবো, এ জন্য? দুর্ভাগ্য আমাদের, ১৯৭৫ সালের সেই অবস্থা আমাদেরকে আপনার পার হতে হয়েছে, একদলীয় শাসন ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে ওই একাত্তরের চেতনাকে তারা বাস্তবায়িত করেছে, একদলীয় শাসন ব্যবস্থায় পত্রিকা বন্ধ করে দিয়ে তারা স্বাধীনতার চেতনা বাস্তবায়িত করেছে। আজকে আবার একইভাবে তারা এই স্বাধীনতার কথা বলে, মুক্তিযুদ্ধে কথা বলে তারা মানুষের অধিকারগুলোকে পুরোপুরিভাবে কেড়ে নিচ্ছে। এই সময়টা আমাদের অত্যন্ত ধৈর্য্যের সঙ্গে, অত্যন্ত সাহসের সঙ্গে অতিক্রম করতে হবে এবং আমাদের জয়লাভ করতে হবে।’

‘বিএনপি সাংবিধানিক কমিশন করবে’

মির্জা ফখরুল বলেন, ‘১৯৭১ সালে যে আশা, যে স্বপ্ন, যে আকাঙ্ক্ষা আমরা দেখিছিলাম, সেটাকে বাস্তবায়িত করার জন্য আজকে প্রয়োজন সেটা হচ্ছে যে, যারা আমাদের স্বপ্নগুলোকে ভেঙে দিচ্ছে, যারা আমাদের সমস্ত অধিকারগুলোকে কেড়ে নিচ্ছে… এখানে একজন সাবেক বিচারপতি সাহেব বলেছেন, সংবিধান মেনে চলতে হবে। কোন সংবিধান? আমি জানতে চাই পরিস্কার করে। যে সংবিধানে আমার অধিকার হরণ করা হয়েছে, যে সংবিধানের মধ্যে কেটে ছেঁটে তিনটি অনুচ্ছেদ বলা হয়েছে যে, এটা কোনোদিন পরিবর্তন করা যাবে না। যে সংবিধানে আমরা সবাই মিলে ঠিক করেছিলাম যে, আমরা একটা স্বাভাবিক শান্তিপূর্ণ ক্ষমতা হস্তান্তরের জন্য আমরা একটা তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনে যাবো সেই সংবিধান অবশ্যই পরিবর্তন করতে হবে। সেই সংবিধান অবশ্যই আমাদের মানুষের জন্য। আমরা যেটা চেয়েছিলাম যেটাকে করার জন্য এই সংবিধানে অবশ্যই আমাদের কিছুটা পরিবর্তন আনতেই হবে।’

তিনি বলেন, আমরা বলেছি খুব পরিস্কারভাবে যে, আমরা সাংবিধানিক কমিশন তৈরি করব। যদি আমরা জনগনের ম্যান্ডেটে বিজয় অর্জন করতে পারি সাংবিধানিক কমিশন তৈরি করে আমরা সেই অগণতান্ত্রিক, জনগন বিরোধী যে সমস্ত বিষয় সংযোজন করা হয়েছে সেগুলোকে আমরা বাতিল করে আমরা জনগনের জন্য যেটা প্রয়োজন, ৭২ সালে যেটা করা হয়েছিলো তার আশেপাশে নিয়ে সত্যিকার অর্থেই একটা যুগোপযোগী একটা সংবিধান আমরা নিয়ে আসার চেষ্টা করব। কথাটা খুব পরিস্কার। এতে অন্য কেউ কিছু বললে, আপনি যে ব্যাখ্যা দিয়েছেন- তাতে তো আমার বিরুদ্ধে এখন রাষ্ট্র বিরোধী মামলা হওয়া উচিত। সেটা তো হতে পারে না। ব্যাখ্যাটা খুব পরিস্কার এদেশের মানুষ যা চাইবে সেটাই হচ্ছে সংবিধান এবং সেই সংবিধান আমি মনে করি, বর্তমান যে সংবিধান আছে তা মানুষের আশা-আকাংখা পুরণ করতে ব্যর্থ হয়েছে।

সাংবাদিকদের প্রতি আহবান রেখে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আপনাদের কাছে অনুরোধ জানাব, বাংলাদেশকে যেন আমরা সত্যিকার অর্থেই একটা অত্যন্ত প্রগতিশীল জনপদ হিসেবে তৈরি করতে পারি, আমরা যেন বাংলাদেশে মুক্ত চিন্তার যে অবস্থা সেই অবস্থা সৃষ্টি করতে পারি, আমরা যেন বাংলাদেশে সত্যিকার অর্থেই একটা সাম্য, ন্যায় বিচার এবং মানবিক মূল্যবোধের কল্যাণমূলক রাষ্ট্র হিসেবে পরিণত করতে পারি সেজন্য আপনারা অতীতে যে ভূমিকা রেখেছেন তা অব্যাহত রাখবেন। আপনারা জনগনের পাশে দাঁড়াবেন এই বিশ্বাস আমার আছে।

এমএইচ/এএস

Header Ad
Header Ad

নিজ বাড়িতে গুলিবিদ্ধ অভিনেতা আজাদ, আহত মা ও স্ত্রী

নিজ বাড়িতে গুলিবিদ্ধ অভিনেতা আজাদ। ছবি: সংগৃহীত

আশুলিয়ার জিরাবোয় নিজ বাড়িতে গুলিবিদ্ধ হয়েছেন ছোট পর্দার অভিনেতা আজিজুর রহমান আজাদ। আজ রোববার ভোরে একদল ডাকাত তার বাড়িতে ঢোকে এবং তাদের গুলিতে বিদ্ধ হন অভিনেতা। এ ঘটনায় তার স্ত্রী ও মা গুরুতর আহত বলে জানা গেছে।

তপু খান জানান, ঘটনাটি ঘটেছে ভোরবেলা। কয়েকজন ডাকাত আজাদের বাসার রান্নাঘরের গ্রিল কেটে ঘরে ঢুকে। যার শব্দে বাসার সবাই টের পেয়ে রান্নাঘরে যায়। এ সময় অভিনেতার স্ত্রীর মাথায় এবং তার মায়ের পায়ে গুরুতরভাবে আঘাত লাগে। এরপর ডাকাতরা চলে যাওয়ার সময়ে আজাদের পায়ে তিনটি গুলি করে।

মা-স্ত্রীসহ অভিনেতা এখন রাজধানীর উত্তরার একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন আজাদের জ্ঞান ফিরেছে। তবে তার স্ত্রী এবং মায়ের চিকিৎসা চলছে। তবে এ ঘটনায় এখনো কেউ গ্রেপ্তার হয়নি।

শিপ ইন্টারন্যাশনাল হসপিটালের চিকিৎসক ডা. কামরুজ্জামান বলেন, অভিনেতার শরীরে তিনটি গুলি বিদ্ধ হয়েছে। বর্তমানে তিনি শংকামুক্ত। 

Header Ad
Header Ad

আহতদের চিকিৎসা বন্ধে ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’ শেখ হাসিনার নির্দেশ ছিলো

ছবি: সংগৃহীত

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহতদের দেখতে গিয়ে তাদের চিকিৎসা বন্ধ রাখতে ও ছাড়পত্র না দিতে নির্দেশ দিয়েছিলেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এমনই এক প্রমাণ প্রসিকিউশনের হাতে এসেছে বলে জানিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মো. তাজুল ইসলাম।

রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) আদালতে পূর্বনির্ধারিত শুনানি শেষে ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউশন অফিসে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানান তিনি।

চিফ প্রসিকিউটর বলেন, "আমরা রাজধানীর জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠান (নিটোর) পরিদর্শনে গিয়ে জানতে পারি, শেখ হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার আগে একবার হাসপাতালে গিয়েছিলেন। তখন তিনি চিকিৎসক ও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’—অর্থাৎ আহতদের চিকিৎসা না দিতে এবং কাউকে ছাড়পত্র না দিতে নির্দেশ দেন।"

তিনি আরও বলেন, "এই নির্দেশের কথা আহত রোগী, তাদের স্বজন এবং হাসপাতালের চিকিৎসকরাও আমাদের জানিয়েছেন। আমরা এর তথ্য-প্রমাণ পেয়েছি এবং আদালতে তা উপস্থাপন করেছি।"

এ সময় সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে চিফ প্রসিকিউটর জানান, "জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের মৃতদেহ সুরতহাল করতে দেওয়া হয়নি, ডেথ সার্টিফিকেটেও গুলিবিদ্ধ হওয়ার তথ্য লুকানো হয়েছে। অনেকের ক্ষেত্রে শ্বাসকষ্ট বা জ্বরের কারণে মৃত্যু হয়েছে বলে উল্লেখ করতে বাধ্য করা হয়েছে। এমনকি আন্দোলনে শহীদদের লাশ দাফন করতে গেলে পুলিশের হামলার মুখে পড়তে হয়েছে তাদের পরিবারকে।"

তিনি বলেন, "আদালত জানতে চেয়েছেন, শহীদদের সুরতহাল প্রতিবেদন বা পোস্টমর্টেম রিপোর্ট কেন নেই। আমরা আদালতকে জানিয়েছি, সে সময় মানবতাবিরোধী অপরাধের মাত্রা এতটাই ভয়াবহ ছিল যে, দ্রুত লাশ দাফনে বাধ্য করা হয়েছিল। ফলে কোনো আনুষ্ঠানিক প্রতিবেদন তৈরি করা সম্ভব হয়নি।"

চিফ প্রসিকিউটর আরও বলেন, "শেখ হাসিনার নির্মমতার এসব প্রমাণ যাচাই-বাছাই ও ফরেনসিক বিশ্লেষণের পর মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলার প্রমাণ হিসেবে আদালতে উপস্থাপন করা হবে।"

এই মামলার তদন্ত ও বিচারকাজ চলমান রয়েছে এবং এর মাধ্যমে বিচার নিশ্চিত করা হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন প্রসিকিউটর।

Header Ad
Header Ad

এস আলম পরিবারের ৮,১৩৩ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধের নির্দেশ

এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মো. সাইফুল আলম। ছবি: সংগৃহীত

এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মো. সাইফুল আলম ও তার পরিবারের সদস্যদের নামে থাকা ৮ হাজার ১৩৩ কোটি ৫৬ লাখ ৭২ হাজার টাকা মূল্যের শেয়ার ফ্রিজ (অবরুদ্ধ) করার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।

রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকার মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ জাকির হোসেন গালিব এ আদেশ দেন। দুদকের পক্ষে সংস্থাটির উপপরিচালক তাহাসিন মুনাবীল হক আদালতে শেয়ার অবরুদ্ধের আবেদন করেন, যা শুনানি শেষে মঞ্জুর করা হয়।

আবেদনে উল্লেখ করা হয়, এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মো. সাইফুল আলমের বিরুদ্ধে অর্থ পাচারের অভিযোগের অনুসন্ধান চলছে। অনুসন্ধানে দেখা গেছে, তিনি ও তার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বিভিন্ন ব্যাংক থেকে বিধিবহির্ভূতভাবে ঋণ নিয়ে তা আত্মসাৎ করেছেন এবং দেশ-বিদেশে বিপুল পরিমাণ সম্পদ গড়েছেন।

এছাড়া, বিভিন্ন সূত্র থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, তিনি ও তার পরিবারের সদস্যরা এসব অস্থাবর সম্পদ অন্যত্র হস্তান্তর বা বেহাত করার চেষ্টা করছেন। অনুসন্ধান শেষ হওয়ার আগে এসব সম্পদ স্থানান্তর হয়ে গেলে তা উদ্ধার করা কঠিন হয়ে পড়বে।

ফলে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা, সম্পত্তি বাজেয়াপ্তকরণ এবং সরকারের অনুকূলে রাখার স্বার্থে শেয়ারগুলোর পাশাপাশি সেগুলো থেকে উদ্ভূত মুনাফা, আয় ইত্যাদি জরুরি ভিত্তিতে ফ্রিজ (অবরুদ্ধ) করার প্রয়োজনীয়তা দেখা দিয়েছে বলে দুদকের আবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

নিজ বাড়িতে গুলিবিদ্ধ অভিনেতা আজাদ, আহত মা ও স্ত্রী
আহতদের চিকিৎসা বন্ধে ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’ শেখ হাসিনার নির্দেশ ছিলো
এস আলম পরিবারের ৮,১৩৩ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধের নির্দেশ
২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ পালনের ঘোষণা
প্রথমবার বাংলাদেশ-পাকিস্তান সরাসরি বাণিজ্য চালু
৪ ডিআইজিকে বাধ্যতামূলক অবসর, জানা গেল নাম
পুলিশ প্রজাতন্ত্রের স্বাধীন কর্মচারী, কোনো দলের নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ধর্ষণের প্রতিবাদে আসাদ গেটে ছাত্র-জনতার সড়ক অবরোধ
স্ত্রীর সামনে বিএনপি নেতাকে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেপ্তার ২
দুই ফুসফুসেই নিউমোনিয়া, পোপ ফ্রান্সিসের অবস্থা ‘আশঙ্কাজনক’
সংস্কার কমিশনের সুপারিশ: জুনেই স্থানীয় সরকার নির্বাচন
নওগাঁয় রাতে সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতি
প্রযোজনায় নাম লেখালেন বুবলি  
চোখে লাল কাপড় বেধে ঢাকার উদ্দেশ্যে কুয়েটের ৮০ শিক্ষার্থী  
বিয়ে বাড়িতে গান বাজানোর জেরে বাসর ঘরে হামলা  
আজ দুবাইয়ে ভারত-পাকিস্তান মহারণ  
মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেপ্তার  
দুপুরের মধ্যে ১৪ জেলায় বজ্রবৃষ্টির আভাস  
সারা দেশে নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে যা জানালো র‍্যাব  
এ বছরই মধ্যে তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হবেন : দুদু