মঙ্গলবার, ৭ জানুয়ারি ২০২৫ | ২৩ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

নারায়ণগঞ্জ সিটি নির্বাচন

নতুন চ্যালেঞ্জে পড়তে পারেন আইভী

মিছিল আর পথসভা চলছে। প্রার্থীরা ছুটছেন ভোটারের কাছে। দিচ্ছেন প্রতিশ্রুতি, নানা আশ্বাস। আশ্বস্ত হতে চান ভোটাররা। কিন্তু ভরসা কোথায়? নির্বাচনের চিরায়িত রূপ নারায়ণগঞ্জের সিটি নির্বাচনে। হেবিওয়েট প্রার্থীদের মধ্যে আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী সাবেক মেয়র সেলিনা হায়াৎ আইভী এবং বিএনপি নেতা স্বতন্ত্র প্রার্থী তৈমুর আলম খন্দকার আছেন এগিয়ে। জনসংযোগে তৈমুর আলম খন্দকার সিটি করপোরেশনকে ঢেলে সাজানোর কথা বলছেন। আর সেলিনা হায়াত আইভী বলছেন, চলমান কাজ এগিয়ে নিতে।

নির্বাচনের বাকি আর ১০ দিন। তাই ভোটারদের নিজেদের দিকে টানতে চলছে প্রচারণা। তবে ভোটের সমিকরণ এবার ভিন্ন।

সাবেক মেয়র আইভীর ওপর সমর্থন নেই দলের একাংশের। তৈমুর আলম দল থেকে দূরে। ফলে একচ্ছত্র আধিপত্য বিস্তার করে মেয়রের সিংহাসনে যাওয়া দুই প্রার্থীর জন্য কষ্টকরও বটে।

সাধারণের ভাষ্যমতে, তৈমুর আলম তো দল থেকে দূরে। তার সঙ্গে নেই জেলা বিএনপির অনেক নেতা। তিনি প্রচারণা শুরু করার সময় দলের বেশ কিছু নেতা তার পাশে ছিলেন। তাদের মধ্যে ছিলেন জেলা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক মনিরুল ইসলাম রবি, যুগ্ম আহ্বায়ক জাহিদ হোসেন রোজেল ও আবদুল হাই রাজু। কিন্তু দলের নির্দেশ অমান্য করে নির্বাচনে অংশ নেওয়ায় বিএনপি সম্প্রতি তৈমুরকে চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা পদ থকে অব্যাহতি দিয়েছে। এর আগে তাকে নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। এ কারণে এখন মাত্র অল্প কয়েকজন তার পক্ষে প্রচারণা চালাচ্ছে। যাদের মধ্যে জেলা বিএনপির মহাসচিব এটিএম কামাল অন্যতম। এছাড়া সাবেক বিএনপি সংসদ সদস্য গিয়াস উদ্দিনের হাতে শহরের সিদ্ধিরগঞ্জ এলাকায় একটি শক্তিশালী ভোটব্যাংক রয়েছে। তিনিও তৈমুরের প্রচারণার সঙ্গে যুক্ত নন।

তারপরও তৈমুর আলম খন্দকার মনে করেন, নারায়ণগঞ্জবাসীর ১৮ বছরের পুঞ্জীভূত ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ ঘটাবে এবারের নির্বাচনে। তার মতে, ‘সরকারি দলের বড় নেতারা, এমপিরা আমার বিরুদ্ধে অনেক কথা বলছে। তারা ঢাকা থেকে এসে এসব কথা বলে। কিন্তু নারায়ণগঞ্জের মানুষ আমাকে চেনে। আওয়ামী লীগের যিনি প্রধান তিনিই বলেছেন, তৈমুর আলম উইনেবল ক্যান্ডিডেট।’
নির্বাচনী জনসভায় তিনি বলেন, ‘নারায়ণগঞ্জবাসী দীর্ঘদিন যাবৎ একটা প্রার্থী খুঁজছিল। আমি কয়েকবার দাঁড়াইনি। একবার আমার দল নিজেই বসে গেছে। তখন আমার কিছু করার ছিল না। যেহেতু আমি দলের প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করেছি। আমি জনগণের ফুলের মালা পাচ্ছি এখন। জনগণ চারিদিক থেকে এসে ফুলের মালা দিচ্ছে, ফুল ছিটিয়ে স্বাগত জানাচ্ছে। নারায়ণগঞ্জের মানুষ আমাকে চেনে। নারায়ণগঞ্জের মানুষের মন থেকে আমাকে সরাতে পারবে না। আমি মানুষের প্রয়োজনে দলের বাইরে এসে নির্বাচন করছি। দলের লোকজনও আমার সঙ্গে আছে। নেতাকর্মীরা জানে কতবার আমি কারাগারে গিয়েছি কিন্তু আপোষ করিনি। ভয়ে মরে কাপুরুষ লড়ে যায় বীর নীতিতে আজ পর্যন্ত অবিচল আছি।’

অন্যদিকে ডা. সেলিনা হায়াত আইভীভি মনে করেন, পরিবর্তন নয়, উন্নয়নের জন্য ধারাবাহিকতাই চায় জনগণ। নির্বাচনী সভায় তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগ একটি বিশাল দল। বিএনপি তার সঙ্গে আছে কি নেই সেটা খোঁজ নেওয়া আওয়ামী লীগের মাথাব্যথা নয়। আমার নেতাকর্মীরা মাঠে ব্যস্ত ভোট চাইতে। কারণ আমরা ভোটে বিশ্বাসী। আমার লক্ষ্য ভোটার। কে কী প্রচার করলো সেটা আমার দেখার বিষয় না। আওয়ামী লীগের তৃণমূল সবসময় আমার সঙ্গে ছিল, এবারও আছে। নেতৃস্থানীয় সকল নেতারা আছেন আমার সঙ্গে।’

আইভী বলেন, ‘আওয়ামী লীগের মধ্যে কোনো দ্বন্দ্ব নেই। নেতৃত্বের প্রতিযোগিতা আছে। সেটি দ্বন্দ্ব নয়। শামীম ওসমানের সঙ্গে নেতৃত্বের প্রতিযোগিতা আছে। আমি আওয়ামী লীগ করি, তিনিও আওয়ামী লীগ করেন। স্থানীয় অনেক কিছু নিয়ে দ্বি-মত থাকলেও আদর্শের দ্বি-মত নেই। তিনি একজন সংসদ সদস্য, তিনি এমনিতে ভোট চাইতে আসতে পারবেন না। যারা আসল আওয়ামী লীগ তারা সবাই মাঠে। তারা কারও বলার অপেক্ষায় থাকে না।’

যদিও আইভী বলছেন শামীম ওসমানের সঙ্গে তার দ্বন্দ্ব নেই। প্রকৃতপক্ষে আইভীর জন্য ভোট চাইতে শামীম ওসমানকে দেখা যায়নি। এ কারণে আইভী ইস্যুতে শামীম ওসমানের অবস্থান এখনও স্পষ্ট না। স্থানীয়দের মধ্যেও এ বিষয়ে প্রশ্ন রয়েছে। অনেকে মনে করছেন, আইভী দলীয় মেন্ডেট পাওয়ায় শামীম ওসমান প্রকাশ্যে এখনও আইভীর বিরোধিতা করছেন না। ভোটাররা মনে করেন শামীম ওসমানের সমর্থন না পেলে আইভীর জন্য নির্বাচন কঠিন হয়ে যাবে।

সাধারণের ভাষ্য মতে, পরিবেশ এখন পর্যন্ত খুব ভালো। তৈমুরকে বিএনপি থেকে অব্যাহতি না দিলে খুব প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ নির্বাচন হতো। আইভী যদি বন্দরের মতো শহরেও কিছু উন্নয়ন করতো, তাহলে আইভীর মাঠ আরও ভালো থাকতো। তবে নির্বাচন হবে শান্তিপূর্ণ। জয়-পরাজয়ের হিসেব নিকেশ পরিষ্কার হতে আরও কিছুটা সময় লাগবে।

 

 

Header Ad
Header Ad

পদত্যাগের ঘোষণা দিলেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো

কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো। ছবি: সংগৃহীত

কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো নানা সমালোচনা ও দলীয় চাপের মুখে পদত্যাগের ঘোষণা দিয়েছেন। সোমবার (৬ জানুয়ারি) তিনি এ ঘোষণা দেন বলে জানিয়েছে রয়টার্স।

সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের শুল্ক হুমকি মোকাবেলায় ব্যর্থতার অভিযোগে তিনি ব্যাপক চাপের মুখে পড়েন। এ ছাড়া দেশের রাজনীতিতেও ক্রমশ কোণঠাসা হয়ে পড়েন ট্রুডো। তার জনপ্রিয়তা উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পাওয়ায় বিরোধী দলগুলো এবং তার নিজ দল লিবারেল পার্টির ভেতর থেকেও পদত্যাগের দাবি উঠে।

ট্রুডো এর আগে লিবারেল পার্টির নেতৃত্ব থেকেও সরে দাঁড়ান। তার এ সিদ্ধান্ত দলটির জন্য বড় ধরনের সংকট তৈরি করেছে, বিশেষ করে আগামী অক্টোবরে অনুষ্ঠিতব্য পার্লামেন্ট নির্বাচনকে কেন্দ্র করে। ট্রুডোর পদত্যাগের ফলে লিবারেল পার্টি এখন নতুন নেতৃত্ব খুঁজতে বাধ্য হবে।

ট্রুডোর এ সিদ্ধান্ত কানাডার রাজনৈতিক অঙ্গনে উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলতে পারে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। দীর্ঘদিন ধরে কানাডার রাজনীতিতে অন্যতম প্রভাবশালী এই নেতার এভাবে পদত্যাগের ঘটনা দেশটির রাজনৈতিক ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় হিসেবে স্থান পাবে।

Header Ad
Header Ad

আন্দোলনে নিহত ছাত্রদল নেতার সন্তানের দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান

ছবি: সংগৃহীত

মাগুরায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নিহত মাগুরা জেলা ছাত্রদলের যুগ্ম সম্পাদক মেহেদি হাসান রাব্বির সদ্য ভূমিষ্ঠ কন্যার দায়িত্ব নিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।

সোমবার (৬ জানুয়ারি) মাগুরা শহরের বরুণাতৈল গ্রামে রাব্বির বাড়িতে গিয়ে তার পরিবারের খোঁজখবর নেয় ‘আমরা বিএনপি পরিবার’ সংগঠনের একটি প্রতিনিধি দল। এ সময় তারেক রহমানের পক্ষ থেকে শিশুটির দেখভালের দায়িত্ব নেওয়ার ঘোষণা দেওয়া হয়।

প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেন বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিবিষয়ক সহ-সম্পাদক এবং ‘আমরা বিএনপি পরিবার’-এর উপদেষ্টা ইঞ্জিনিয়ার আশরাফ উদ্দিন বকুল। তিনি জানান, তারেক রহমানের নির্দেশনায় চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থানে নিহত রাব্বির পরিবারের পাশে থাকার বার্তা নিয়ে তারা এসেছেন। ইঞ্জিনিয়ার বকুল বলেন, "দেশের জন্য ছাত্র আন্দোলনে জীবন দিয়েছেন রাব্বি। তার মৃত্যুর সাড়ে চার মাস পর তার সন্তানের জন্ম হয়েছে। তারেক রহমান এই শিশুর দেখভালের দায়িত্ব নিয়েছেন এবং পরিবারের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।"

রাব্বির সদ্য ভূমিষ্ঠ সন্তানের জন্য তারেক রহমানের পাঠানো উপহার সামগ্রীও পরিবারের হাতে তুলে দেওয়া হয়। ইঞ্জিনিয়ার বকুল আরও বলেন, "রাব্বির পরিবার যাতে আত্মমর্যাদা নিয়ে সমাজে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারে, সে জন্য আমরা সব সময় তাদের পাশে থাকব।"

প্রতিনিধি দলে আরও উপস্থিত ছিলেন ‘আমরা বিএনপি পরিবার’-এর সদস্য সচিব কৃষিবিদ মোকসেদুল মোমিন মিথুন, মাগুরা জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক আকতার হোসেন, খান হাসান ইমাম সুজা, আলমগীর হোসেন, পৌর বিএনপির আহ্বায়ক কুতুবুদ্দিন, এবং জেলা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি আবদুর রহিমসহ বিভিন্ন নেতৃবৃন্দ।

উল্লেখ্য, গত ৪ আগস্ট মাগুরা শহরের ঢাকা রোডব্রিজ এলাকায় ছাত্র আন্দোলন চলাকালে গুলিতে নিহত হন রাব্বি। তার মৃত্যুতে ছাত্রদলের পাশাপাশি স্থানীয় রাজনৈতিক অঙ্গনে শোকের ছায়া নেমে আসে।

Header Ad
Header Ad

তামিমের ব্যাটে জয়ে ফিরলো ফরচুন বরিশাল

ছবি: সংগৃহীত

তামিম ইকবালের ব্যাটিং জাদুতে দুর্দান্ত জয় পেল ফরচুন বরিশাল। মিরপুরে প্রথম দুই ম্যাচে বড় অবদান রাখতে না পারলেও সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে নিজ রূপে ফিরেছেন বরিশাল অধিনায়ক। তার অসাধারণ ৮৬ রানের অপরাজিত ইনিংসে ১৫ বল বাকি রেখেই দুর্বার রাজশাহীকে ৭ উইকেটে হারায় ফরচুন বরিশাল।

সোমবার বিপিএলের দিনের দ্বিতীয় ম্যাচে রাজশাহী প্রথমে ব্যাটিং করে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৪ উইকেটে ১৬৮ রান তোলে। জবাবে তামিমের দায়িত্বশীল ইনিংসের সুবাদে সহজেই জয়ের বন্দরে পৌঁছে বরিশাল। তামিমের ৪৮ বলের ইনিংসটি সাজানো ছিল ১১টি চার এবং ৩টি ছক্কায়। তার সঙ্গে মুশফিকুর রহিমের ২৪ বলে অপরাজিত ৩৪ রানের ইনিংসও ছিল জয় নিশ্চিত করার পথে সহায়ক।

এদিন বরিশাল দল একাদশে পরিবর্তন এনে শান্তকে বাদ দিয়ে তামিমের সঙ্গে প্রিতম কুমারকে ওপেনিংয়ে পাঠায়। যদিও প্রিতম ব্যর্থ হন এবং কাইল মেয়ার্স ২৪ রান যোগ করলেও তার বিদায়ের পর তামিমের সঙ্গে তাওহিদ হৃদয়ের ৪০ রানের এবং মুশফিকের সঙ্গে অপরাজিত ৭৬ রানের জুটি জয় নিশ্চিত করে।

রাজশাহীর ইনিংসে অধিনায়ক এনামুল হক বিজয় ৩৫ বলে ৩৯ রান করলেও তার ধীর গতির ব্যাটিং দলের রান সংগ্রহে বাধা সৃষ্টি করে। ইয়াসির আলী ২৩ বলে ৩৯ রান এবং জিসান আলম ২৭ বলে ৩৮ রান করেন। বরিশালের বোলারদের মধ্যে শাহিন শাহ আফ্রিদি ছিলেন সেরা, ২০ রানের বিনিময়ে ২ উইকেট নেন।

তামিমের নেতৃত্বে এই জয়ে ফরচুন বরিশাল ফের জয়ের ধারায় ফিরলো এবং দলটির আত্মবিশ্বাসও বেড়ে গেলো। বিপিএলের বাকি ম্যাচগুলোতেও তামিম ও তার দলের কাছ থেকে আরও শক্তিশালী পারফরম্যান্স প্রত্যাশা করছেন সমর্থকরা।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

পদত্যাগের ঘোষণা দিলেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো
আন্দোলনে নিহত ছাত্রদল নেতার সন্তানের দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
তামিমের ব্যাটে জয়ে ফিরলো ফরচুন বরিশাল
লন্ডন যাত্রায় খালেদা জিয়ার সফরসঙ্গী হচ্ছেন যারা
মেট্রোরেলের টিকিটে ভ্যাট অব্যাহতি দিল এনবিআর
কলকাতায় বিমানবন্দরে আটকা পড়েছেন ২২০ বাংলাদেশি
৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে পুরোপুরি চালু হবে ই-পাসপোর্ট
এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু ১০ এপ্রিল
চট্টগ্রামে কোতোয়ালি থানার সাবেক ওসিকে মারধর, পুলিশে সোপর্দ
বিদেশে বাংলাদেশ নিয়ে প্রচার বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার তাগিদ
বিদেশে পালানোর সময় চট্টগ্রামের শিল্পপতি গ্রেপ্তার
এবার সুখবর দিলেন মিথিলা
মাওবাদী হামলায় ভারতীয় নিরাপত্তা বাহিনীর ৯ সদস্য নিহত
মেজর ডালিমের এক হাতে একটি আঙুল নেই কেন? কী ঘটেছিল?
উপাচার্য নিয়োগের দাবিতে উত্তাল রাঙ্গামাটি বিশ্ববিদ্যালয়
আমার ছেলে দেশের জন্য অনেক কষ্ট করে: পিনাকী ভট্টাচার্যের মা
হেলসের বিধ্বংসী সেঞ্চুরিতে রংপুরের দাপুটে জয়
একাধিক পদে ১৩১ জনকে নিয়োগ দিচ্ছে বিটিসিএল
অবশেষে পেঁয়াজের রফতানি মূল্য কমিয়ে দিলো ভারত
চলতি সপ্তাহে শৈত্যপ্রবাহের সম্ভাবনা, হতে পারে বৃষ্টি