শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

নির্যাতিত হয়েও প্রতিশোধ নেয়নি আওয়ামী লীগ: প্রধানমন্ত্রী

বিএনপির শাসনামলে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা নির্যাতিত হয়েছে। এরশাদের আমলেও নির্যাতিত হয়েছে উল্লেখ করে সংসদ নেতা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আওয়ামী লীগ সবার হাতেই নির্যাতিত হয়েছে। কিন্তু আওয়ামী লীগ সরকারে আসার পর কারও প্রতি প্রতিশোধ নিতে যায়নি। আমাদের লক্ষ্য দেশের মানুষের উন্নয়ন করা। তাই আমরা প্রতিশোধ নেওয়ার পথে না গিয়ে মানুষের উন্নয়নে আমাদের সবটুকু শক্তি নিয়োগ করেছি। তার সুফল সাধারণ মানুষ পাচ্ছে। বিএনপি আমলের চিত্র আপনারা দেখলেন। এরপর বিএনপিকে কী করে সমর্থন জানায়। কী করে তাদের সঙ্গে হাত মেলায় সেটাই প্রশ্ন।

বৃহস্পতিবার (১ সেপ্টেম্বর) রাতে একাদশ জাতীয় সংসদের ১৯তম অধিবেশনে সমাপনী বক্তব্যে সংসদ নেতা এসব কথা বলেন। বক্তব্যের মাঝে বিএনপি-জামায়াতের শাসনামলে বিভিন্ন সময়ের হামলার ভিডিও চিত্র দেখানো হয়।

আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, বিএনপির আমলে শেফালি আর তার মাকে আমি টুঙ্গিপাড়ায় নিয়ে আশ্রয় দিয়েছি। ফাহিমা, মহিমা, সিরাজগঞ্জের পূর্ণিমা, ফাতেমা কাকে না নির্যাতন করেছে। কত হাজার নেতাকর্মীকে নির্যাতন করেছে, পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী যেমন ঠিক তেমনিভাবে ধর্ষণের উৎসব শুরু করেছিল ২০০১ সালের নির্বাচনে পর। ১৯৯৪ সালে মেয়র নির্বাচনে মোহাম্মদ হানিফ নির্বাচনে জয়ী হলেন। সেই জয়ী হওয়া যেন অপরাধ হয়ে গেল। লালবাগে বিএনপি থেকে ৭ জনকে হত্যা করা হলো। তাদের কাছ থেকে কথা শুনতে হয় যাদের হাতে রক্তের ছাপ। যাদের উত্থানই হয়েছে হত্যাকাণ্ডের মধ্য দিয়ে। জাতির জনকসহ তার পরিবারের সবাইকে হত্যা করে সংবিধান লঙ্ঘন করে যে দলের জন্ম তাদের কাছ থেকে আমাদের গণতন্ত্রের শিক্ষা নিতে হয়।

বিএনপির দলীয় সংসদ সদস্য হারুনুর রশীদকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, হারুন সাহেব বলে গেলেন ভোট নাকি দেওয়া যায় না। তার এলাকায় নাকি ভোট ডাকাতি হয়েছে। কথাটা মনে হয় ঠিক। কারণ উনি যে জিতে এসেছেন নিশ্চয় ভোট ডাকাতি করে জিতে এসেছেন। তিনি যদি ভোট ডাকাতি করে না আসবেন তাহলে তিনি বুঝলেন কী করে ভোট ডাকাতি হয়েছে? ভোট যদি নাই হয়ে থাকে তিনি জিতলেন কী করে?

সংসদ নেতা বলেন, বিএনপি ২০১৪ সালে নির্বাচন করল না। ২০১৮ তে ৩০০ আসনে ৭০০ প্রার্থী। এক প্রার্থী আসে লন্ডন থেকে, এক প্রার্থী আসে গুলশান অফিস থেকে আর এক প্রার্থী আসে মতিঝিল অফিস থেকে। রিজভী সাহেব একটা দেন, তো ফখরুল সাহেব একটা দেন, সব নাকচ হয়ে যায় লন্ডন থেকে। শুধু তাই না গত নির্বাচনে নমিনেশন বিক্রি করেছে, কে কত টাকা দিতে পারে। যে টাকা দেবে সে নির্বাচন করবে। এই যাদের নির্বাচনের আয়োজন তারা নির্বাচনে জিতবে কীভাবে? তাদের কাছে নির্বাচন জাদুর বাক্স?

তিনি বলেন, জাদুর বাক্স নির্বাচন কমিশন না, জাদুর বাক্স দেখিছেন বিএনপি। কারণ ৮১ সালে আমার মনে আছে। জিয়াউর রহমান মৃত্যুর পর ৪০ দিন পর্যন্ত দেখানো হয়েছিল যে জিয়া অত্যন্ত সৎ ছিল, কিছুই রেখে যায়নি। জিয়ার ছেঁড়া প্যান্ট কেটে কোকো ও তারেকের প্যান্ট বানানো হতো। খালেদা জিয়া কোনো মতে রেশনের টাকা জোগার করে চলত এবং জিয়াউর রহমানের ভাঙা সুটকেস আর ছেঁড়া গেঞ্জি ছাড়া কিচ্ছু ছিল না। এরপর দেখলাম খালেদা জিয়ার গায়ে উঠল ফ্রেন্স সিপনের শাড়ি। যা বিদেশ ছাড়া পাওয়া যায় না। ফ্রেন্স সিপনের যা দাম। এক লাখ টাকা একটা শাড়ির দাম হয়। কোকো ও তারেক সেই জাদুর বাক্স, ভাঙা বাক্স সেটাই জাদুর বাক্স হয়ে গেল। সেখান থেকে কোকো-১ কোকো-২ করে কোকো-৬ বের হলো। সেখান থেকে ইন্ডাস্ট্রিজ বের হলো। সেখান থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা। মানি লন্ডারিং নিয়ে কথা বলা হয়। খালেদা জিয়ার ছেলের বেশ কিছু টাকা আনতে সক্ষম হয়েছি। টাকা পাচার করেছে? সেটাও প্রমাণিত সত্য। জাদুর বাক্স ছিল বিএনপির। রাতারাতি ভাঙা সুটকেস ছেঁড়া গেঞ্জির মালিক যারা তারা হয়ে গেল হাজার হাজার কোটি টাকার মালিক। আজকে লন্ডনে থেকে কীভাবে কী নিয়ে চলে। নিজেই বলে ক্যাসিনো থেকে টাকা নিয়ে নাকি সংসার চলে। জুয়ার আড্ডা থেকে টাকা নিয়ে কোনো মতো জীবন যাপন করে। কিন্তু কী বিলাসী জীবন তার। কত টাকা তারা পাচার করে নিয়ে গেছে? প্রতিদিন এখান থেকে কত টাকা যাচ্ছে সেটা খুঁজে বের করা দরকার। কত টাকা পাচার হচ্ছে সেটা তদন্ত হওয়া দরকার।

ভিডিও চিত্র দেখিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সারা দেশে এই হলো বিএনপির আমল, এই হলো বিএনপি-জামায়াত জোটের আমল। এরশাদের আমল আর এক দিন দেখাব। এরশাদের আমলে ২৪শে জানুয়ারিতে আমার মিছিলের উপর গুলি। নূর হোসেনকে হত্যা করা। আওয়ামী লীগ সবার হাতেই নির্যাতিত হয়েছে। কিন্তু আওয়ামী লীগ সরকারে আসার পর কারও প্রতি প্রতিশোধ নিতে যায়নি। আমাদের লক্ষ্য দেশের মানুষের উন্নয়ন করা। তাই আমরা প্রতিশোধ নেওয়ার পথে না গিয়ে মানুষের উন্নয়নে আমাদের সবটুকু শক্তি নিয়োগ করেছি।

এসএম/এসজি 

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত