মঙ্গলবার, ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১২ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

দেশ শ্রীলঙ্কার মতো দেউলিয়া হতে পারে: জিএম কাদের

সারাবিশ্বই এখন একটি ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান ও বিরোধী দলীয় উপনেতা গোলাম মোহাম্মদ কাদের।

তিনি বলেন, ‘কিছুদিন আগে হঠাৎ করে দেখা গেল শ্রীলঙ্কার মতো একটি দেশ যাদের শিক্ষিতের হার ৯৫ শতাংশ। যারা অনেক আগেই মধ্যম আয়ের দেশ হয়েছে। তাদের রিজার্ভ প্রচুর ছিল। লোক সংখ্যা অনেক কম। মাত্র দুই কোটি। কিন্তু এই সমৃদ্ধশালী দেশ হঠাৎ করে দেউলিয়া হয়ে গেল। যা নিয়ে আমি কালকেও সংসদে কথা বলেছি।’

বৃহস্পতিবার (৭ এপ্রিল) জাতীয় পার্টি মহানগর দক্ষিণের নব-নির্বাচিত কমিটির পরিচিতি সভা ও ইফতার মাহফিলে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তৃতাকালে তিনি এ কথা বলেন।

জিএম কাদের বলেন, ‘শ্রীলঙ্কাকে নিয়ে আমাদের চিন্তার বিষয় আছে, আমি মনে করি যে বিষয়টি সরকার যেভাবে দেখছেন, আরও বেশি গভীর ভাবে দেখা প্রয়োজন। ইউক্রেন যুদ্ধ ও বিভিন্ন কারণে বিশ্ব বাজারে বিভিন্ন পণ্যের দাম বেড়ে যাচ্ছে। আমি যতটুকু খবর পেয়েছি, গত অর্থবছরে আমদানি ব্যয় হয়েছে প্রায় ১০০ বিলিয়ন ডলার। হিসাবে আমাদের আয় অনেক কম।’

তিনি বলেন, ‘আমাদের আয় কখনোই ৬০ বিলিয়ন ডলারের বেশি হতো না। এই যে ৪০ বিলিয়ন ডলার আমাদের বেশি খরচ হচ্ছে, এটা কিন্তু আমাদের রিজার্ভ থেকে আস্তে আস্তে চলে যাবে। সামনের দিকে আরও অনিশ্চিত ভবিষ্যত আসতে পারে। আমরা অনেক বড় ঋণের বোঝা ঘাড়ে নিয়েছি। মেগা প্রজেক্ট এর নামে বিভিন্ন সূত্র থেকে বিভিন্ন ধরনের ঋণ গ্রহণ করেছি। অনেক সময় অনেক বেশি সুদে ঋণ নিয়েছি আমরা।’

অর্থনীতিবীদের বরাত দিয়ে জিএম কাদের বলেন, গত অর্থবছর পর্যন্ত বাংলাদেশের বৈদেশিক ঋণের পরিমাণ ছিল সাড়ে চার লক্ষ কোটি টাকার মতো। সব মিলিয়ে সাড়ে এগার লক্ষ কোটি টাকার মতো বর্তমান সরকারের এখন ঋণ রয়েছে। এই বছরও দেশি-বিদেশি এক লক্ষ কোটি টাকা ঋণ নেওয়ার জন্য একটা প্রাক্কলন করা হয়েছে। এই ঋণের বোঝা ঘাড়ে নিয়ে আমরা যদি সামনের দিকে অগ্রসর হতে থাকি, এবং এই খরচগুলো যখন আমাদের করতে হবে তখন বাংলাদেশের দেউলিয়া হতে খুব বেশি সময় লাগবে না। মেগা প্রজেক্ট করে, লক্ষ লক্ষ কোটি টাকা ঋণ করে, সেই ঋণের টাকা দিয়ে পোলাও খাওয়া দরকার ছিল না। আমাদের দরকার নিজের পায়ে দাঁড়ানো। যাতে আমরা সঠিক ভাবে চলতে পারি।

মেগা প্রকল্প প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, এক সঙ্গে পাঁচটা দশটা প্রকল্প হাতে নেওয়ার দরকার ছিল না। আমরা আস্তে আস্তে একটা একটা করে করতে পারতাম। আমরা সহনীয় অবস্থায় থাকতে পারতাম। এখন যে অবস্থা দাঁড়িয়েছে, তাতে শ্রীলঙ্কার মতো দেউলিয়া হতে বাংলাদেশের একটি আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।

দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির কারণে বাংলাদেশের নিম্নবিত্ত নিম্ন মধ্যবিত্ত ও মধ্যবিত্ত মানুষ চরম সংকটে পড়েছে বলে উল্লেখ করে বিরোধীদলীয় উপনেতা বলেন, এমনিতেই জন জীবন দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির কারণে একটি খারাপ পরিস্থিতির রয়েছে। আমি সরকারকে ভর্তুকি দিয়ে রেশনিং সিস্টেম চালুর কথা বলেছিলাম। যা অতীতে দীর্ঘদিন আমাদের দেশে প্রচলিত ছিল। প্রচলিত থাকা সেই সিস্টেমটি আমাদের দেশে আবার পুন:র্জীবিত করা উচিত। পাশের দেশ ভারতের পশ্চিমবঙ্গের অনেক জায়গায় এই সিস্টেমটি এখনও প্রচলিত আছে। হুসেন মুহাম্মদ এরশাদ এর দেশ পরিচালনার সময় গ্রাম রেশনিং ব্যবস্থা চালু করেছিলেন। অতিদরিদ্র, দরিদ্র ও মধ্যবিত্ত তিন ভাগে ভাগ করে সরকারকে রেশনিং ব্যবস্থা চালু করার জন্য আহ্বান জানাচ্ছি।

জাতীয় পার্টির কো-চেয়ারম্যান ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সভাপতি সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা’র সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত ইফতার মাহফিল পরিচালনা করেন জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সাধারণ সম্পাদক জহিরুল আলম রুবেল।

আরও বক্তৃতা করেন জাতীয় পার্টি মহাসচিব মো. মুজিবুল হক চুন্নু, অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন- জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য সৈয়দ আব্দুল মান্নান, অ্যাডভোকেট মো. রেজাউল ইসলাম ভূঁইয়া, আলমগীর সিকদার লোটন, সংসদ সদস্য নাজমা আকতার, জহিরুল ইসলাম জহির প্রমুখ।

এসএম/এমএমএ/

Header Ad
Header Ad

৩০০ বলের মধ্যে ১৮১ ডট খেলার ব্যাখ্যা দিলেন শান্ত

নাজমুল হোসেন শান্ত। ছবিঃ সংগৃহীত

৩০০ বলের মধ্যে ১৮১টি বল ডট দেয় বাংলাদেশ। অর্থাৎ, অর্ধেকেরও বেশি বল ডট গেছে। ১১৯ বলে ২৩৬ রান তুলেছে নাজমুল হোসেন শান্তর দল। রান তো করতেই পারেননি, অহেতুক শটে দলের বিপদ বাড়িয়েছেন দুই অভিজ্ঞ মুশফিক ও মাহমুদউল্লাহ।

'এ' গ্রুপে নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ৫ উইকেটে হেরে নিজেদের পাশাপাশি পাকিস্তানের বিদায়টাও নিশ্চিত করেছে নাজমুল হোসেন শান্তরা। হারের পর ম্যাচ পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত জানিয়েছেন এলোমেলো ক্রিকেটের কথা।

শান্ত বলেন, ‘আমরা সিরিজ জিতলেও বেশির ভাগ সময় ঘরের মাঠে জিতি। দেশের বাইরে সিরিজ কমই জেতা হয়। আইসিসি ইভেন্টেও একই অবস্থা। একদিন বোলিং ভালো হয় না, আরেক দিন ব্যাটিং খারাপ হয়, আরেক দিন ফিল্ডিং খারাপ হয়। কেমন যেন এলোমেলো ক্রিকেট হয়। আমাদের এটা থেকে বের হয়ে আসার পথ খুঁজতে হবে। ব্যাটিং, বোলিং, ফিল্ডিংয়ে সম্মিলিতভাবে ভালো করার উপায় বের করতে হবে।’

২৭ ফেব্রুয়ারি স্বাগতিক পাকিস্তানের বিপক্ষে গ্রুপ পর্বের শেষ ম্যাচ এখন শুধুই আনুষ্ঠানিকতা। কারণ, দুই দলের কারও সামনেই সুযোগ নেই চ্যাম্পিয়নস ট্রফির সেমিফাইনাল খেলার।

Header Ad
Header Ad

২০০৭ সালে চাকরিচ্যুত ৮৫ নির্বাচন কর্মকর্তার চাকরি ফেরত দেওয়ার নির্দেশ  

ছবিঃ সংগৃহীত

২০০৭ সালে চাকরিচ্যুত ৮৫ জন উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তাকে চাকরি ফেরত দিতে নির্দেশ দিয়েছেন আপিল বিভাগ। রায়ে চাকরিতে বহাল করে তাদের সব সুযোগ-সুবিধা দিতে বলা হয়েছে। এদের মধ্যে যেই তিন কর্মকর্তা মারা গেছেন মামলা চলাবস্থায় তাদের পরিবারকেও সুযোগ সুবিধা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের পাঁচ বিচারপতির বেঞ্চ এ রায় দেন।

এর আগে গত ২০ ফেব্রুয়ারি পৃথক আবেদনের শুনানি শেষে চাকরিচ্যুত ৮৫ উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তাকে পুনর্বহাল করা হবে কিনা, সে বিষয়ে রায়ের জন্য আজকের দিন ধার্য করেন আদালত।

আদালতে আপিলকারী পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী সালাহ উদ্দিন দোলন এবং প্রশাসনিক আপিল ট্রাইব্যুনালের রায় (রিভিউ) পুনর্বিবেচনা চেয়ে করা আবেদনের পক্ষে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী প্রবীর নিয়োগী ও মো. রুহুল কুদ্দুস।

রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল অনীক আর হক এবং নির্বাচন কমিশনের (ইসি) পক্ষে আইনজীবী মোহাম্মদ খালেকুজ্জামান ভূঁইয়া। মামলার বিবরণে জানা যায়, ২০০৫ সালের ৩ সেপ্টেম্বর সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) মাধ্যমে ৩২৭ জনকে উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা হিসেবে অস্থায়ীভাবে নির্বাচিত করা হয়।

চার দলীয় বিএনপি–জামায়াত জোট সরকারের আমলে এই নিয়োগ নিয়ে তখন বিতর্ক দেখা দেয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে ২০০৭ সালের তত্ত্বাবধায়ক সরকার আমলে ৩২৭ জনের মূল্যায়ন পরীক্ষা নেওয়া হয়। তাদের মধ্যে ৮৫ জনকে ওই বছরের ৩ সেপ্টেম্বর চাকরিচ্যুত করা হয়। এর বিরুদ্ধে চাকরিচ্যুত প্রার্থীরা মামলা করলে ২০০৯ সালের ২৩ মার্চ তা খারিজ করে রায় দেন প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনাল। এর বিরুদ্ধে তারা আপিল করেন। এই আপিল মঞ্জুর করে প্রশাসনিক আপিল ট্রাইব্যুনাল ২০১০ সালের ১২ এপ্রিল আপিল মঞ্জুর করে চাকরিতে পুনর্বহালের পক্ষে রায় দেন।

এই রায়ের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষ পৃথক চারটি লিভ টু আপিল (আপিলের অনুমতি চেয়ে আবেদন) করা হয়। এরপর ২০১০ সালের ২৯ এপ্রিল আপিল বিভাগের চোম্বার বিচারপতির আদালত প্রশাসনিক আপিল ট্রাইব্যুনালের রায়ের কার্যকারিতা স্থগিত করেন। পাশাপাশি বিষয়টি আপিল বিভাগের নিয়মিত বেঞ্চে শুনানির জন্য পাঠান। এর ধারাবাহিকতায় ২০১১ সালে সরকারপক্ষ পৃথক আপিল করে।

২০২২ সালের ১ সেপ্টেম্বর পুনর্বহাল করতে প্রায় এক যুগ আগে প্রশাসনিক আপিল ট্রাইব্যুনালের দেওয়া সিদ্ধান্ত বাতিল করেন আপিল বিভাগ। ফলে তাদের চাকরিতে ফেরত আটকে যায়। পরে ২০২৩ সালে আপিল বিভাগের রায় রিভিউ চেয়ে তারা আবেদন করেন। এরই ধারাবাহিকতায় গতকাল রিভিউ আবেদনের শুনানি শেষে রায়ের দিন ধার্য করেন আপিল বিভাগ।

Header Ad
Header Ad

সামরিক কবরস্থানে শ্রদ্ধা জানালেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাসহ তিন বাহিনীর প্রধানরা  

ছবিঃ সংগৃহীত

জাতীয় শহীদ সেনা দিবস উপলক্ষে সামরিক কবরস্থানে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। এরপর সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর প্রধানরা পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।

মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) সকাল ৯টায় বনানীর সামরিক কবরস্থানে শায়িত পিলখানায় শহীদ সামরিক কর্মকর্তা ও সদস্যদের কবরে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন তারা।

জানা গেছে, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার পর সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর প্রধানরা পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। এরপর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব ও বিজিবির পক্ষ থেকে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়। এরপর শহীদ পরিবারের পক্ষ থেকে পুষ্পস্তবক অর্পণ ও এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। শেষে শহীদদের আত্মার মাগফেরাত কামনায় দোয়া করা হয়।

উল্লেখ্য, ২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি বিডিআরের (বর্তমানে বিজিবি) ঢাকার পিলখানা সদর দপ্তরে বিদ্রোহের নামে তৎকালীন বিডিআর মহাপরিচালক মেজর জেনারেল শাকিল আহমেদসহ ৫৭ জন সেনা কর্মকর্তাসহ মোট ৭৪ নিহত হন।

বাংলাদেশের ইতিহাসে বিভীষিকাময় ও শোকাবহ এ দিনটি প্রথমবার জাতীয় শহীদ সেনা দিবস হিসেবে রাষ্ট্রীয়ভাবে পালন হতে যাচ্ছে। রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে জারি করা এক পরিপত্রে সরকার প্রতি বছর ২৫ ফেব্রুয়ারিকে ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ হিসেবে পালনের ঘোষণা দেয়।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

৩০০ বলের মধ্যে ১৮১ ডট খেলার ব্যাখ্যা দিলেন শান্ত
২০০৭ সালে চাকরিচ্যুত ৮৫ নির্বাচন কর্মকর্তার চাকরি ফেরত দেওয়ার নির্দেশ  
সামরিক কবরস্থানে শ্রদ্ধা জানালেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাসহ তিন বাহিনীর প্রধানরা  
বাংলাদেশ ক্রিকেট খুব শীঘ্রই জিম্বাবুয়ের স্তরে নেমে আসবে: দিনেশ কার্তিক  
৪০ থেকে ৭০ দিনের লম্বা ছুটিতে যাচ্ছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান  
ওয়াশিংটনে পেন্টাগন প্রধান ও সৌদি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর সাক্ষাৎ  
চুয়াডাঙ্গায় গ্রাম আদালত বিষয়ক ৪ দিনের প্রশিক্ষণ কর্মশালার উদ্বোধন 
বিএনপি নেতা আবদুল্লাহ আল নোমান আর নেই  
যুবদল নেতার বাড়িতে বোমা হামলা-অগ্নিসংযোগ, আহত ১  
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠলো কলকাতা-ওড়িশায় ভূমিকম্প, অনুভূত হলো ঢাকাতেও
নিউজিল্যান্ডের কাছে হেরে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি থেকে বাংলাদেশের বিদায়
নির্বাচনের সুস্পষ্ট ঘোষণা না হলে ঈদের পরে আন্দোলন: বিএনপি নেতা হারুন
জেল থেকে পালালেন আবরার ফাহাদ হত্যা মামলার মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি, ফাইয়াজের দাবি
তরুণদের নতুন রাজনৈতিক দল আত্মপ্রকাশ করবে শুক্রবার
বিভেদের সুযোগ নিয়ে স্বৈরাচারের পুনরাবৃত্তি হতে দেওয়া যাবে না: তারেক রহমান
সাজেক ইকো ভ্যালিতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের পর পর্যটন নিষেধাজ্ঞা
রোজা সামনে রেখে খেজুরের দাম কমেছে ৪০ শতাংশ!
সন্ধ্যার পর থেকেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তৎপরতা টের পাবেন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিমান ঘাঁটিতে হামলা ও যুবক নিহতের ঘটনার ব্যাখ্যা দিল আইএসপিআর
পদত্যাগ করতে রাজি জেলেনস্কি