সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪ | ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ আজ

আজ ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ। ৫১ বছর আগে ১৯৭১ সালের এই দিনে রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমান সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) ১৮ মিনিটের এক জাদুকরি ভাষণে বাঙালি জাতিকে স্বাধীনতার স্বপ্নে বিভোর করেছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তারপর সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধ, ৯ মাসের লড়াই এবং স্বাধীনতা অর্জিত হয়।

রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, পশ্চিম পাকিস্তানিদের সঙ্গে আর থাকা যাবে না—এ ধারণা বাঙালির মনে প্রতিষ্ঠিত হয়ে পড়েছিল ৭ মার্চের আগেই। ফলে স্বাধীনতাতেই সমাধান দেখছিল আপামর জনতা। প্রশ্ন ছিল, কীভাবে সেই স্বাধীনতা অর্জিত হবে? ৭ মার্চ বিশাল জনসমুদ্রে দাঁড়িয়ে বঙ্গবন্ধু প্রথমবারের মতো স্বাধীনতা সংগ্রামের রূপরেখা দেন। এ ভাষণে জাতিকে মুক্তিসংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়ার আহ্বানের পাশাপাশি ছিল দিক নির্দেশনাও।

সেদিন বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, ‘এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম।’ এদিন লাখ লাখ মুক্তিকামী মানুষের উপস্থিতিতে বঙ্গবন্ধু বজ্রকণ্ঠে ঘোষণা করেন, ‘রক্ত যখন দিয়েছি, রক্ত আরও দেব, এ দেশের মানুষকে মুক্ত করে ছাড়ব ইনশা আল্লাহ।’

বঙ্গবন্ধুর সেই ভাষণ বাঙালি জাতির কাছে সব সময়ই বিশেষ কিছু। ২০১৭ সালে জাতিসংঘের শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি সংস্থা ইউনেসকো বিশ্ব ইতিহাসের প্রামাণ্য দলিল হিসেবে গ্রহণ করে ভাষণটিকে। সংস্থাটি বিশ্বের ৭৮টি ঐতিহাসিক ও গুরুত্বপূর্ণ দলিল, নথি ও বক্তৃতার মধ্যে বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণও অন্তর্ভুক্ত করে।

১৯৭১ সালের ৭ মার্চ জাতির জনকের ঐতিহাসিক ভাষণ সরাসরি সম্প্রচার করতে দেয়নি তখনকার পাকিস্তান সরকার। কিন্তু পরদিন বিভিন্ন পত্রিকায় তা ফলাও করে প্রকাশিত হয়। ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধু মঞ্চে আসেন বেলা ৩টা ২০ মিনিটে। মঞ্চে উঠেই তিনি জনতার উদ্দেশে হাত নাড়েন। তখন পুরো সোহরাওয়ার্দী উদ্যান লাখ লাখ বাঙালির কণ্ঠে ‘তোমার দেশ আমার দেশ, বাংলাদেশ বাংলাদেশ, তোমার নেতা আমার নেতা শেখ মুজিব, শেখ মুজিব’ ধ্বনিত হয়। বঙ্গবন্ধু দরাজ গলায় তাঁর ভাষণ শুরু করেন, ‘ভাইয়েরা আমার, আজ দুঃখভারাক্রান্ত মন নিয়ে আপনাদের সামনে হাজির হয়েছি...।’

১৯৭০ সালে আওয়ামী লীগ পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদ নির্বাচনে বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে। কিন্তু সামরিক শাসকগোষ্ঠী আওয়ামী লীগ তথা বাঙালিদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর না করে নানামুখী ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়। জবাবে ক্ষুব্ধ বাঙালি রাজপথে নেমে আসে। পাকিস্তান রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ২৪ বছরের আন্দোলন-সংগ্রামের মধ্য দিয়ে বাঙালি জাতিসত্তা, জাতীয়তাবোধ ও জাতিরাষ্ট্র গঠনের যে ভিত রচিত হয়, তারই চূড়ান্ত পর্যায়ে বঙ্গবন্ধু ৭ মার্চের ভাষণ দেন। ছাত্র-কৃষক-শ্রমিকসহ সর্বস্তরের বাঙালি নতুন প্রেরণা খুঁজে পায়। এরই ধারাবাহিকতায় ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর বিজয় ছিনিয়ে আনে বাঙালি জাতি। বিশ্বমানচিত্রে জন্ম নেয় স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ।

দিবসটির তাৎপর্য তুলে ধরে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথক বাণী দিয়েছেন।

রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ তার বাণীতে বলেন, বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ কেবল বাঙালির নয়, বিশ্বব্যাপী স্বাধীনতাকামী মানুষের জন্যও প্রেরণার চিরন্তন উৎস হয়ে থাকবে। তিনি বলেন, বাঙালি জাতির মুক্তিসংগ্রাম ও স্বাধীনতার ইতিহাসে ৭ মার্চ একটি অবিস্মরণীয় দিন। ১৯৭১ সালের এ দিনে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তৎকালীন রেসকোর্স ময়দানে বজ্রকণ্ঠে যে কালজয়ী ভাষণ দিয়েছিলেন, তার মধ্যেই নিহিত ছিল বাঙালির মুক্তির ডাক।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার বাণীতে বলেন, জাতির পিতার ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের ভাষণের বিশ্বস্বীকৃতি আজ বাঙালি জাতির জন্য এক বিরল সম্মান ও গৌরবের স্মারক। ’৭৫ থেকে ’৯৬ সাল পর্যন্ত এদেশে এই ভাষণ প্রচার নিষিদ্ধ ছিল, যেমনটা করেছিল পাকিস্তানের সামরিক শাসকগোষ্ঠী-তারাও সেদিন রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমে এ ভাষণ প্রচার করতে দেয়নি। কিন্তু সত্য সর্বদাই অনিরুদ্ধ। তাই, নিপীড়িত-নির্যাতিত বাঙালিদের মুক্তির এই মহামন্ত্র শুধু বাংলাদেশেই নয়- বিশ্বজুড়ে সমাদৃত হচ্ছে, অনুপ্রেরণা দিয়ে যাচ্ছে।’

করোনা সংক্রমণের কারণে এবছরও সব ধরনের রাষ্ট্রীয় ও রাজনৈতিক কর্মসূচি কাটছাঁট করা হয়েছে। ৭ মার্চের কর্মসূচিতেও তাই গণজমায়েত থাকছে না। সরকারের বিভিন্ন বিভাগ দিবসটি উদযাপন করবে। আওয়ামী লীগ দুই দিনব্যাপী কর্মসূচি পালন করবে।

দিবসটি উপলক্ষে সোমবার ভোর সাড়ে ছয়টায় বঙ্গবন্ধু ভবন ও দলীয় কার্যালয়ে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন, সকাল ৮টায় বঙ্গবন্ধু ভবন প্রাঙ্গণে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করবে আওয়ামী লীগ। এরপর বেলা সাড়ে ১১ টায় ২৩, বঙ্গবন্ধু এভিনিউ, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রিয় কার্যালয়ে আলোচনাসভা অনুষ্ঠিত হবে। আলোচনা সভায় গণভবন থেকে ভার্চ্যুয়ালি যুক্ত হবেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

এসএম/এএস

Header Ad

ঋণ দেওয়ার নামে শাহবাগে লোক জড়ো করা মোস্তফা আমীন আটক

মোস্তফা আমীন। ছবি: সংগৃহীত

‘বিনা সুদে এক লাখ টাকা ঋণের প্রলোভন দেওয়া অহিংস গণঅভ্যুত্থান বাংলাদশের আহ্বায়ক আ ব ম মোস্তাফা আমীনকে আটক করেছে পুলিশ। সোমবার (২৫ নভেম্বর) সন্ধ্যায় তাকে আটক করা হয়।

‘বিদেশে পাচার করা অর্থ দেশে ফিরিয়ে জনপ্রতি এক লাখ টাকা ঋণ দেওয়া হবে, এজন্য শাহবাগে বিশাল সমাবেশে জড়ো হতে হবে।’ এমন কথা বলে রাজধানীর শাহবাগে লক্ষাধিক মানুষের সমাবেশের চেষ্টা করে পরিস্থিতি অস্থিতিশীল করার অভিযোগ উঠেছে অহিংস গণঅভ্যুত্থান বাংলাদশ নামের একটি সংগঠনের বিরুদ্ধে।

এই অভিযোগে সংগঠনটির আহ্বায়ক মোস্তফা আমীনকে আটক করে পুলিশ।

এসব অসহায় মানুষদের বলা হয়েছিল সোমবার (২৫ নভেম্বর) সকাল ১০টায় রাজধানীর শাহবাগে একটি গুরুত্বপূর্ণ সভা হবে, যেখানে ঋণ সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। মূলত ঢাকায় একটি সমাবেশ করার উদ্দেশ্যেই এরকম প্রলোভন দেওয়া হয় বলে জানা গেছে।

সভায় আসা ব্যক্তিদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, মোস্তাফা আমিন নামে এক ব্যক্তির মিটিং আছে সকাল ১০টায়। এ কথা বলে তাদের ফরম পূরণ করিয়ে ঢাকায় নিয়ে আসেন। মোস্তাফা ফরওয়ার্ড পার্টির আহ্বায়ক বলে জানা গেছে।

আরও জানা গেছে, এনজিও সংস্থার পরিচয়ে দেশের বিভিন্ন স্থানে কিছু ব্যক্তি মানুষকে বিনা সুদে ঋণ দেওয়ার আশ্বাস দেন। যারা বলেছেন, ঢাকায় গেলে বিনা সুদে ১ থেকে ১০ লাখ টাকা করে ঋণ দেওয়া হবে। অনেকের কাছ থেকে এ জন্য ১ হাজার টাকা করেও নিয়েছে। এ আশ্বাসের পরিপ্রেক্ষিতে তারা গাড়িতে করে ঢাকায় এসেছেন।

জানা গেছে, ঢাকার বিভিন্ন বস্তি ও আশপাশের এলাকা থেকে সমাবেশে লোক জড়ো করার উদ্দেশে কয়েকদিন ধরে নানা কর্মসূচি পালন করে অহিংস গণঅভ্যুত্থান বাংলাদেশ সংগঠনের নেতারা। এ ছাড়াও শুক্রবার (২২ নভেম্বর) জাতীয় প্রেস ক্লাবের মাওলানা আকরম খাঁ হলে সংবাদ সম্মেলন করে সংগঠনটি। সেখানে সোমবার সমাবেশের কথা জানানো হয়।

ঢাকায় আসা মানুষের কাছে অহিংস গণঅভ্যুত্থান বাংলাদেশ সংগঠনের ব্যানার, ফেস্টুন ও লিফলেট পাওয়া যায়। তাদের হাতে ফেস্টুনে লেখা ছিল, ‘লুণ্ঠিত অর্থ উদ্ধার করব, বিনা সুদে পুঁজি নেব’।

জানা গেছে, বিনা সুদে ঋণ দেওয়ার নামে ঢাকায় সমাবেশে লোকজন জড়ো করার নেপথ্যে কাজ করেছেন ফরওয়ার্ড পার্টির আহ্বায়ক ও অহিংস আন্দোলন বাংলাদেশের প্রধান সংগঠক আ ব ম মোস্তাফা আমীন ও সদস্য সচিব মো. মাহবুবুল আলম চৌধুরী।

সংগঠনের নেতারা কয়েকদিন আগে থেকেই ঢাকায় মানুষ জমায়েতের পরিকল্পনা করছিলেন। মোস্তাফা আমীন গত ১৫ নভেম্বর তার ফেসবুক অ্যাকাউন্টে স্ট্যাটাস দেন, ‘স্মরণকালের সর্ববৃহৎ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে ২৫ নভেম্বর ২০২৪ শাহবাগ মোড়ে, সকাল ১০টায়। ইতিহাসে নাম লিখান।’

Header Ad

সেন্ট মার্টিনে পর্যটকবাহী জাহাজ চলাচলের অনুমতি

ফাইল ছবি

অবশেষে কক্সবাজার-সেন্ট মার্টিন নৌরুটে পর্যটকবাহী জাহাজের চলাচল শুরু হতে যাচ্ছে। কক্সবাজার জেলা প্রশাসন কেয়ারি সিন্দাবাদ নামের একটি জাহাজের চলাচলের জন্য অনুমতি দিয়েছে।

সোমবার (২৫ নভেম্বর) কক্সবাজারের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট নিজাম উদ্দিন আহমেদ এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, জেলা প্রশাসকের কাছে শুধুমাত্র চলাচলের জন্য পর্যটকবাহী জাহাজ কেয়ারী সিন্দাবাদ আবেদন করেছিল। তারা সেই জাহাজকে অনুমতি দিয়েছে। তবে কখন দ্বীপে যাবে সেটি চূড়ান্ত করবে মন্ত্রণালয়ের গঠিত কমিটি।

মন্ত্রণালয়ের গঠিত কমিটির আহ্বায়ক ও সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নীলুফা ইয়াছমিন চৌধুরী জানান, আগামী ২৭ নভেম্বর তারা কমিটির বৈঠক আহ্বান করেছেন। সেই বৈঠকে সিদ্ধান্ত হবে কোন জায়গা থেকে জাহাজ ছাড়বে। আপাতত কেয়ারি সিন্দাবাদ আবেদন করেছিল। তারা সেই জাহাজকে অনুমতি দিয়েছে।

মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ সংঘাতের কারণে নাফ নদী অনিরাপদ হয়ে উঠেছে। ফলে ইনানী অথবা কক্সবাজার শহরের নুনিয়ারছড়া থেকে সেন্ট মার্টিনে পর্যটকবাহী জাহাজ চলাচলের সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানা গেছে।

Header Ad

আইপিএলে দল পেলেন না মুস্তাফিজুর রহমান

মুস্তাফিজুর রহমান। ছবি: সংগৃহীত

ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের (আইপিএল) নিলামের প্রথম পর্বে বাংলাদেশের কোনো খেলোয়াড় ছিলেন না। তবে অ্যাক্সিলারেটেড নিলাম বা দ্রুতগতির নিলামে টাইগার পেসার মুস্তাফিজুর রহমানের নাম উঠেছিল। কিন্তু কোনো ফ্র্যাঞ্চাইজিই তাকে দলে ভেড়াতে আগ্রহ দেখায়নি। ফলে অবিক্রীতই থাকলেন গেল আসরে চেন্নাই সুপার কিংসের হয়ে আইপিএল মাতানো দ্য ফিজ। তার ভিত্তি মূল্য ছিল ২ কোটি রুপি।

আইপিএলের গত আসরে ধোনির চেন্নাই সুপার কিংসের হয়ে খেলেছিলেন মুস্তাফিজ। জাতীয় দলের ব্যস্ততা থাকায় পুরো আসরে খেলতে না পারলেও তার পারফরম্যান্স ছিল নজরকাড়া। মাত্র ৯ ম্যাচে ১৪ উইকেট নিয়েছিলেন তিনি। আর এমন পারফরম্যান্সের পরও ভাবা হচ্ছিল দল পেতে যাচ্ছেন এই পেসার।

২০১৬ সালে সানরাইজার্স হায়দরাবাদের জার্সিতে অভিষেক হয়েছিল মুস্তাফিজের। এরপর মুম্বাই, রাজস্থান, দিল্লি ও চেন্নাইয়ের জার্সিতে খেলেন ৫৭টি ম্যাচ। বল হাতে নিয়েছেন ৬১ উইকেট। সেরা মৌসুম কাটিয়েছেন ২০১৬ সালে। সেসময় ১৬ ম্যাচে ১৭ উইকেট নিয়ে ইমার্জিং প্লেয়ারের পুরস্কার জেতেন তিনি।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ঋণ দেওয়ার নামে শাহবাগে লোক জড়ো করা মোস্তফা আমীন আটক
সেন্ট মার্টিনে পর্যটকবাহী জাহাজ চলাচলের অনুমতি
আইপিএলে দল পেলেন না মুস্তাফিজুর রহমান
টাঙ্গাইলে আওয়ামী লীগ নেতা আজাহার গ্রেফতার
চলতি মৌসুমে দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা আজ নওগাঁয়
নির্লজ্জ দলাদলির পরিণতি দেশবাসী দেখেছে: তারেক রহমান
মোল্লা কলেজের সার্টিফিকেট-ল্যাপটপ লুট, ক্ষতি ৭০ কোটি টাকা: অধ্যক্ষ
ইসকন নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ দাস গ্রেপ্তার
সাত কলেজের স্নাতক পরীক্ষা স্থগিত
সংঘর্ষের ঘটনায় যাত্রাবাড়ী-ডেমরা এলাকায় ৬ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
পার্থ টেস্টে অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে রেকর্ড জয় ভারতের
বদলগাছীতে বাসের ধাক্কায় ৭ মাসের অন্তঃসত্ত্বা নারী নিহত, আহত ২
মামলা না নিলে ওসিকে এক মিনিটে বরখাস্ত করে দেবো: ডিএমপি কমিশনার
মাদ্রাসা শিক্ষার্থীকে যৌন নিপীড়নের মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
বিগ ব্যাশ খেলার অনুমতি পেলেন রিশাদ
শাকিব খানের সঙ্গে আইটেম গানে নুসরাত
রাজধানীর মোল্লা কলেজে হামলা-ভাঙচুর, শিক্ষার্থীদের দখলে সড়ক
ওয়ানডে সিরিজেও অনিশ্চিত মুশফিক
জানুয়ারিতে আসছে ছাত্রদের নতুন রাজনৈতিক দল
বছরে দুইবারের বেশি বিদেশ যেতে পারবেন না চিকিৎসকরা