সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫ | ৮ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

বিশিষ্টজনদের মতামত

সার্বজনীন-নিরপেক্ষতা নয়, সাহসী লোক দরকার ইসিতে

প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও নির্বাচন কমিশনার পদে নিরপক্ষেতা আর সার্বজনীনতা না খুঁজে সাহসী লোক খুঁজে বের করার মত দিয়েছেন বিশিষ্ট নাগরিকরা। তারা বলেছেন, নিরপেক্ষ বলতে কাউকে পাওয়া যাবে না, যে ব্যক্তি সাহস করে তার দায়িত্ব পালন করতে পারবেন তাদের ইসিতে আসা উচিত। এক্ষেত্রে নির্বাচন পরিচালনার সময় সরকার প্রধানও যদি আচারণবিধি লঙ্ঘন করেন তাকেও বলার সাহস যে ব্যক্তি রাখতে পারবেন তাকেই প্রধান নির্বাচন কমিশনার হওয়া উচিত বলে মনে করেন বিশিষ্ট ব্যক্তিরা।

রবিবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) বিকালে সুপ্রিম কোর্টের জাজেস লাউঞ্জের কনফারেন্স রুমে ২৩ বিশিষ্ট নাগরিকের সঙ্গে বৈঠকে করে সার্চ কমিটি। যদিও ২৩ জনের মধ্যে মাত্র ১৮ জন উপস্থিত ছিলেন। সার্চ কমিটির সভাপতি বিচারপতি ওবায়দুল হাসান সভায় সভাপতিত্ব করেন।

আলোচনার শুরুতে সার্চ কমিটির প্রধান ওবায়দুল হাসান বলেন, সার্চ কমিটিতে যতগুলো নাম এসেছে সবগুলো নাম প্রকাশ করা হবে। সেক্ষেত্রে ৫০০ নাম আসলেও সেগুলো প্রকাশ করা হবে। তিনি আরও বলেন, বিএনপি, সিপিবি, বাসদসহ যারা এখনও নাম দেয়নি তারা সোমবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) বিকাল ৫ টা পর্যন্ত নাম দিতে পারবেন। দ্বিতীয় দিনের অংশগ্রহণকারী বিশিষ্টজনদের একটা দাবিতে ঐক্যমত ছিল যে যারাই নির্বাচন কমিশনে আসবে তাদের অবশ্যই স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি হতে হবে।

মুহম্মদ জাফর ইকবাল বলেন, ‘দেশে এখনও মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের ও মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষের লোক রয়েছে। তাই কোনো ব্যক্তি এককভাবে সবার কাছে গ্রহণযোগ্য হতে পারে না। এই অবস্থায় মুক্তিযুদ্ধের চেতনার পাশাপাশি সৎ ও যোগ্য এবং সাহসী ব্যক্তিদের নিয়োগ দিতে হবে।’

ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির সভাপতি শাহরিয়ার কবির বলেন, ‘আচরণবিধি লঙ্ঘনের দায়ে প্রধানমন্ত্রীকেও কাঠগড়ায় দাঁড় করাতে পারে- এমন সৎ ও সাহসী ব্যক্তি নির্বাচন কমিশনে আসতে হবে। আমরা সেটাই বলেছি। আমরা আজ কিছু নাম প্রস্তাব করেছি। ইসিতে যারাই আসুক তাকে অবশ্যই মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী হতে হবে। তিনি বলেন, ‘সার্চ কমিটির বৈঠকে বলেছি, নিরপেক্ষ না খুঁজে সাহসী ও সৎ খুঁজতে হবে। সময় লাগলে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে কথা বলতে বলেছি।’

তিনি আরও বলেন, ‘সার্চ কমিটিতে নির্বাচন কমিশনের জন্য ১০ জনের নাম প্রস্তাব করেছি। আমাদের তালিকায় নারী ও সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ব্যক্তিদেরও নাম রয়েছে।’

ইতিহাসবিদ অধ্যাপক মুনতাসীর মামুন বলেন, ‘তারা (অনুসন্ধান কমিটি) প্রস্তাবিত সব নাম প্রকাশ করবে। মজুমদার সাহেব (সুজন সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদার) সাহেব বলেছিলেন, রাজনৈতিক দলগুলো কার কার নাম প্রস্তাব করেছেন, সেটা আলাদাভাবে উল্লেখ করতে। কিন্তু আমরা সেটার বিরোধিতা করেছি, বলেছি সবার নাম যাক, তবে কে কোন নাম প্রস্তাব করেছে, সেটা বলা বাঞ্ছনীয় নয়। তাহলে একটা মার্কা হয়ে যাবে।’

তিনি বলেন, বাংলাদেশে নিরপেক্ষ লোক পাওয়া কঠিন। নির্বাচন কমিশনে (ইসি) মোটামুটি গ্রহণযোগ্য ব্যক্তি হলেই চলবে।

তিনি আরও বলেন, অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন কমিশন চেয়েছি। সেখানে আমলাতন্ত্র ও জুডিশিয়ারির যে ধারায় কমিশনে নিয়োগ দেওয়া হয় সেটা বাদ দিতে বলেছি। আমরা চাই কমিশনে সিভিল সোসাইটি এবং নারী ও সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিত্ব থাকুক।

এই ইতিহাসবিদ বলেন, সবার কাছে গ্রহণযোগ্য কোনো ব্যক্তি পাওয়া যাবে না। নিরপেক্ষ বলেও কোনো ব্যক্তি নেই। সবকিছু সার্চ কমিটির ওপর চাপিয়ে দিলে হবে না। মুক্তিযুদ্ধে বিশ্বাসী নন এমন কাউকেও কেউ চাইবে না। আবার নির্বাচন কমিশন চাইলেই সুষ্ঠু নির্বাচন করা সম্ভব নয়। এর কারণ এর সঙ্গে রাজনৈতিক দলসহ অনেকগুলো বিষয় জড়িত। তাই আমি মনে করি, সার্চ কমিটিকে এমন ব্যক্তি খুঁজে বের করতে হবে- যিনি সৎ ও সাহস নিয়ে নির্বাচন পরিচালনা করতে পারবেন।

সাবেক নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার (অব.) সাখাওয়াত হোসেন বলেন, ‘দেশে নির্বাচন ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে। এমন অবস্থায় যারা সৎ, সাহসী তাদের নিয়োগ দিতে হবে।’

তিনি বলেন, ‘বিগত দুটি নির্বাচনের মতো নির্বাচন হলে দেশ-বিদেশে বাংলাদেশ বড় ধরনের বিপদের মুখে পড়তে পারে। সেক্ষেত্রে সৎ ও সাহসী ব্যক্তির বিকল্প নেই।

সাখাওয়াত হোসেন রাজনৈতিক দলের পক্ষ থেকে দেওয়া নামগুলোর মধ্য থেকে কমিশনে নিয়োগ না দেওয়ার আহ্বানও জানান। তিনি বলেন, ‘কোনো কমিশনার রাজনৈতিক দলের প্রস্তাব অনুসারে এলে ওই দলের প্রতি তার আনুগত্য তৈরি হবে।’

বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদার বলেন, ‘প্রথম ধাপে কোন দল কার নাম প্রস্তাব করেছে সেগুলো প্রকাশ করতে হবে। দ্বিতীয়ত, স্বচ্ছতার সঙ্গে সুনামের অধিকারী ব্যক্তিকে চিহ্নিত করতে হবে। জাতি এখন ভয়াবহ সংকটের মধ্যে আছে, সেই সংকট থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য আমরা তাদের কাছে জানতে চাই—এই নির্বাচন কমিশনারদের খুঁজে বের করার পেছনে তারা কী ধরনের প্রক্রিয়া এবং কোনো ধরনের মানদণ্ড ব্যবহার করবেন।’

তিনি বলেন, ‘স্বনামধন্য ব্যক্তিকে খুঁজে বের করতে হবে। এই মানদণ্ডগুলো চিহ্নিত করতে হবে। এ মানদণ্ডগুলো চিহ্নিত করার মাধ্যমে আস্থার সংকট দূর হবে। শুধু নাম প্রকাশ করলে হবে না, কোন দল কার নাম প্রকাশ করলো, কীভাবে করলো সেই বিষয়গুলো সবার সামনে প্রকাশ করতে হবে।’

অর্থনীতিবিদ ড. খলিকুজ্জামান বলেন, ‘ইসিতে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী লোকদের নিয়োগ দিতে হবে। এ ব্যাপারে ছাড় দেওয়া ঠিক হবে না। পাশাপাশি নারী ও সংখ্যালঘু সদস্যও কমিশনে রাখতে হবে।

দ্বিতীয় দিনের বৈঠকে অংশগ্রহণ করেন অধ্যাপক মুহম্মদ জাফর ইকবাল, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব নাসির উদ্দিন ইউসুফ বাচ্চু, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের গোলাম কুদ্দুছ, অবসরপ্রাপ্ত লেফটেন্যান্ট কর্নেল সাজ্জাদ আলী জহির, সাবেক অ্যাডিশনাল আইজিপি নুরুল আলম, গীতিকার ও সুরকার গাজী মাজহারুল আনোয়ার, বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের ট্রাস্টি মফিদুল হক, সুজন সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদার, অধ্যাপক ড. আইনুন নিশাত, সাবেক নির্বাচন কমিশনার অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এম সাখাওয়াত হোসেন, অর্থনীতিবিদ ড. কাজী খলীকুজ্জমান আহমদ, প্রজন্ম৭১-এর আসিফ মুনির, ডা. নুজহাত চৌধুরী, ইতিহাসবিদ অধ্যাপক মুনতাসীর মামুন, লেখক ও সাংবাদিক শাহরিয়ার কবির ও অর্থনীতিবিদ ড. তোফায়েল আহমেদ প্রমুখ।

সার্চ কমিটির সদস্য হিসেবে ছিলেন, বিচারপতি এসএম কুদ্দুস জামান, মহাহিসাব নিয়ন্ত্রক ও নিরীক্ষক (সিএজি) মুসলিম চৌধুরী, সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি) চেয়ারম্যান সোহরাব হোসাইন, সাবেক নির্বাচন কমিশনার মুহাম্মদ ছহুল হোসাইন ও কথাসাহিত্যিক অধ্যাপক আনোয়ারা সৈয়দ হক বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন। সাচিবিক সহায়তা দেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম।

এসএম/এমএ/এএস

Header Ad
Header Ad

এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব গাজী সালাউদ্দিন তানভীরকে অব্যাহতি

গাজী সালাউদ্দিন তানভীর। ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) যুগ্ম সদস্যসচিব গাজী সালাউদ্দিন তানভীরকে দল থেকে সাময়িকভাবে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। সোমবার (২১ এপ্রিল) দলটির আরেক যুগ্ম সদস্যসচিব (দপ্তর) সালেহ উদ্দিন সিফাতের সই করা এক চিঠিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ১১ মার্চ জাতীয় একটি দৈনিকে প্রকাশিত প্রতিবেদনে আপনার বিরুদ্ধে জেলা প্রশাসক নিয়োগে অবৈধভাবে হস্তক্ষেপ এবং জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) এর পাঠ্যবই ছাপার কাগজে কমিশন বাণিজ্যের অভিযোগ উঠে এসেছে।

এই বিষয়ে কেন্দ্রীয় শৃঙ্খলা কমিটির প্রধানের নিকট আগামী ৭ দিনের মধ্যে লিখিতভাবে যথাযথ ব্যাখ্যা প্রদান করতে এবং আপনাকে কেন দল থেকে স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হবে না জানতে চেয়ে কারণ দর্শাতে আহ্বায়ক মো. নাহিদ ইসলাম ও সদস্যসচিব আখতার হোসেন নির্দেশ প্রদান করেছেন।

একইসঙ্গে, সাংগঠনিক শৃঙ্খলা রক্ষার্থে প্রদত্ত পূর্ববর্তী মৌখিক সতর্কতা অমান্যের প্রেক্ষিতে শৃঙ্খলা কমিটির চূড়ান্ত প্রতিবেদন প্রকাশের পূর্ব পর্যন্ত আপনাকে দলের সব ধরনের দায়িত্ব ও কার্যক্রম থেকে আহ্বায়ক মো. নাহিদ ইসলাম ও সদস্যসচিব আখতার হোসেনের নির্দেশক্রমে অব্যাহতি প্রদান করা হলো।

Header Ad
Header Ad

দুই বাংলাদেশি কৃষককে ধরে ভারতে নিয়ে নির্যাতন, ভিডিও ভাইরাল

ছবি: সংগৃহীত

হবিগঞ্জের মাধবপুর উপজেলার দুই বাংলাদেশি কৃষক ভারতে প্রবেশের পর স্থানীয়দের দ্বারা নির্যাতনের শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে, যা জনমনে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি করেছে।

ঘটনাটি ঘটে রোববার সকালে, ত্রিপুরা রাজ্যের সিধাই এলাকায়। ভিডিওতে দেখা যায়, ভারতীয় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর উপস্থিতিতেই স্থানীয় কিছু ব্যক্তি দুই বাংলাদেশি কৃষককে বেধড়ক মারধর করছে। এমনকি তাদের একটি পিকআপ ভ্যানে তোলার সময়ও নির্যাতন অব্যাহত থাকে।

নির্যাতনের শিকার কৃষকরা হলেন- হবিগঞ্জ জেলার মাধবপুর উপজেলার তুলশীপুর গ্রামের তোফাজ্জল হোসেন (৫৩) ও জামাল মিয়া (৫৪)। ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) দাবি করেছে, তারা মেইন পিলার ১৯৮৭ দিয়ে অবৈধভাবে ভারতে প্রবেশ করেছিলেন, যেটি ৭৮পি/৮ নম্বর মানচিত্রের আওতায় পড়ে।

ঘটনার পর পরই রোববার বিকেলে সীমান্তবর্তী হরিণখোলা ফাঁড়িতে বিএসএফ এবং বাংলাদেশের ৫৫ বিজিবির মধ্যে পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠক শেষে সন্ধ্যা সাড়ে ৫টার দিকে বিএসএফ কর্তৃপক্ষ তোফাজ্জল ও জামালকে বাংলাদেশি বাহিনীর কাছে হস্তান্তর করে।

৫৫ বিজিবির অধিনায়ক লে. কর্নেল তানজিল আহমেদ জানিয়েছেন, সীমান্তে অনুপ্রবেশ ঠেকাতে সর্বোচ্চ সতর্কতা বজায় রাখা হয়েছে।

এদিকে, মাধবপুর থানার তদন্ত কর্মকর্তা কবির হোসেন জানান, ওই দুই ব্যক্তির বিরুদ্ধে অনুপ্রবেশের অভিযোগে মামলা দায়ের করে তাদের আদালতে পাঠানো হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

গাইবান্ধায় অপহরণের দুই ঘন্টা পর এসএসসি পরীক্ষার্থী উদ্ধার, আটক ২

ছবি: সংগৃহীত

গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলায় এসএসসি পরীক্ষার্থী মুরাদ হোসেন (১৭) অপহরণের শিকার হওয়ার দুই ঘণ্টার মধ্যেই উদ্ধার হয়েছে। এ ঘটনায় দুই যুবককে আটক করেছে পুলিশ।

সোমবার (২১ এপ্রিল) দুপুর ১টার দিকে উপজেলার ফুলপুকুরিয়া পরীক্ষা কেন্দ্র থেকে পরীক্ষা শেষে বের হওয়ার সময় মুরাদকে অপহরণ করা হয়। মুরাদ হোসেন গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার দরবস্ত ইউনিয়নের গোসাইপুর গ্রামের আব্দুর রাজ্জাকের ছেলে এবং সাহেবগঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয়ের এসএসসি পরীক্ষার্থী।

মুরাদের বাবা আব্দুর রাজ্জাক জানান, তার ছেলেকে অপহরণের ঘটনায় সন্দেহভাজন হিসেবে কাইয়াগঞ্জ এলাকার রেজোয়ান প্রধানের ছেলে আপন (২০) ও একই গ্রামের শাহজাহানের ছেলে ছানোয়ার হোসেনকে (১৮) স্থানীয়দের সহায়তায় আটক করা হয়। এ সময় উত্তেজিত জনতা তাদের গণপিটুনি দিয়ে পুলিশে খবর দেয়।

গোবিন্দগঞ্জ থানার সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) শরৎ চন্দ্র রায় জানান, আটক দুই যুবককে জিজ্ঞাসাবাদে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে উপজেলার সাপমারা ইউনিয়নের কাটামোড় এলাকা থেকে মুরাদ হোসেনকে উদ্ধার করা হয়।

থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) বুলবুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, এ ঘটনায় একটি মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব গাজী সালাউদ্দিন তানভীরকে অব্যাহতি
দুই বাংলাদেশি কৃষককে ধরে ভারতে নিয়ে নির্যাতন, ভিডিও ভাইরাল
গাইবান্ধায় অপহরণের দুই ঘন্টা পর এসএসসি পরীক্ষার্থী উদ্ধার, আটক ২
উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের এপিএস মোয়াজ্জেমকে অব্যাহতি
কাতারের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
উপাচার্যের পদত্যাগ দাবিতে আমরণ অনশনে কুয়েট শিক্ষার্থীরা
২০ দিনে ৫০ কোটিরও বেশি আয় করল শাকিবের 'বরবাদ'
ডিম ও মুরগি উৎপাদন বন্ধের ঘোষণা প্রত্যাহার
টাঙ্গাইলে ১০ হাজার পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
ঢাকা-৫ আসনের সাবেক এমপি মনিরুল ইসলাম গ্রেপ্তার
কারাগার থেকে দুটি শীতের সোয়েটার হারিয়ে গেছে: কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে পলক
খাগড়াছড়িতে ইউপিডিএফের গোপন আস্তানার সন্ধান
বাকৃবিতে পারভেজ হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি
যশোর-বেনাপোল মহাসড়ক সুরক্ষায় অকার্যকর বেনাপোল এক্সেল লোড কন্ট্রোল স্টেশন
পলাতক সব এমপি মন্ত্রীদের আইনের আওতায় আনা হবে: প্রেস সচিব
হাসিনাসহ শেখ পরিবারের ১০ সদস্যের ‘এনআইডি লক’
রবীন্দ্রনাথের ‘দেনাপাওনা’য় জুটি বাঁধছেন ইমন-দীঘি
বিশেষ বিসিএসের মাধ্যমে ২ হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেবে সরকার
আ.লীগ নেতার ছেলের বিয়েতে একসঙ্গে শেখ হাসিনার সাবেক চার মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী
চুয়াডাঙ্গায় ভোক্তা সংরক্ষণ অধিদপ্তরের অভিযান