মুরাদের পদত্যাগপত্র নিয়ে জটিলতা
ছবি : সংগৃহীত
পদত্যাগের বিষয়টি প্রধানমন্ত্রীর অভিপ্রায় বলে জানিয়েছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ সূত্র। তাই শিষ্টাচার অনুযায়ী তিনি প্রধানমন্ত্রীর কাছে তার নিজ হস্তে লেখা ও স্বাক্ষর করা পদত্যাগপত্র জমা দিতে হবে। তারপর যাবে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে।
এখন যদি প্রধানমন্ত্রী স্বাক্ষর স্ক্যান করা পদত্যাগের কপি গ্রহণ করেন তাহলে সমস্যা হবে না। তবে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের একজন কর্মকর্তা জানিয়েছেন যে, স্ক্যান করা কপি গ্রহণযোগ্য নয়। কারণ স্ক্যান করা স্বাক্ষর প্রতিমন্ত্রীর কিনা তা নিশ্চিত হওয়া যাবে না। তাই নিজ হাতে দেওয়া স্বাক্ষরকে প্রাধান্য দেওয়া হবে।
এদিকে চট্রগ্রামের একটি সূত্র ঢাকাপ্রকাশকে জানিয়েছে, ভোর রাত ২টা ৪৫ মিনিটে চট্টগ্রামের একটি তারকা হোটেল ত্যাগ করেন মুরাদ হাসান। পরে আকাশপথে সকালে ঢাকায় ফিরেছেন তিনি। এখন তিনি বাসায় আছেন।
পদত্যাগপত্রের মূলকপি এখন তথ্য ও সম্প্রচার সচিবের দপ্তরে। তথ্য ও সম্প্রচার সচিব মকবুল হোসেন একটা জরুরি মিটিং-এ থাকায় পদত্যাগপত্র মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে পাঠাতে দেরি হচ্ছে।
খুব দ্রুত তিনি নিজের স্বাক্ষর করা পদত্যাগপত্রের মূলকপি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে পাঠাবেন বলে কিছুক্ষণ আগে তার দপ্তরের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।
এনএইচ/টিটি/