সোমবার, ১৭ মার্চ ২০২৫ | ৩ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

যার যার ধর্মের শান্তির বাণী নিজের মধ্যে স্থাপন করতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা

বড়দিন উপলক্ষে যমুনায় খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ছবি: সংগৃহীত

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, ‘‘আমরা মানুষ একই। আমাদের মানুষ পরিচয় আগে, তারপর ধর্ম। প্রত্যেক ধর্মে শান্তির বাণী আছে। সেই শান্তির বাণী নিজের মধ্যে স্থাপন করতে হবে। তাহলেই বিভেদ দূর হবে।’’

মঙ্গলবার (২৪ ডিসেম্বর) বড়দিন উপলক্ষে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময়কালে তিনি এ কথা বলেন।

অতিথিদের বড়দিনের শুভেচ্ছা জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘‘আজকের দিনে আপনাদের সঙ্গে দেখা হলো, এতে আমি খুব খুশি হয়েছি। আমরা ধর্মীয় সংহতি চাই। সংখ্যালঘু, সংখ্যাগরিষ্ঠ- এই শব্দগুলো আমরা চাই না। এদেশে আমরা সবাই এক পরিবার, সবাই মিলে একত্রে থাকব- এটি আমাদের স্বপ্ন। এ স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্য সবার এগিয়ে আসতে হবে।’’

তিনি বলেন, ‘‘নিজ নিজ ধর্মের শান্তির বাণী নিজের মনের মধ্যে স্থাপন করা গেলে অন্য ধর্মের মধ্যেও তা খুঁজে পাবেন। তখন আর অন্য ধর্মের সঙ্গে বিভেদ হবে না। আমাদের ছেলেমেয়েরা সুন্দর শৈশব পাবে।’’

ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেনের সঞ্চালনায় খ্রিষ্টান ধর্মের নেতাদের মধ‍্যে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন- বাংলাদেশের ক্যাথলিক খ্রিষ্টানদের প্রধান ধর্মগুরু আর্চবিশপ বিজয় এন ডি’ক্রুজ, দ্যা ন্যাশনাল ক্রিশ্চিয়ান ফেলোশিপ অব বাংলাদেশের সভাপতি বিশপ ফিলিপ পি অধিকারী, বাংলাদেশ ক্রিশ্চিয়ান অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট নির্মল রোজারিও, অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব ইগ্লাসিওস হেমন্ত কোড়াইয়া ও বাংলাদেশ খ্রিস্টান মহাজোটের প্রেসিডেন্ট ড্যানিয়েল নির্মল ডি’কস্তা।

নিজেদের বক্তব্যে তারা প্রধান উপদেষ্টার নেতৃত্বে বাংলাদেশে উদারতা, সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি গড়ে উঠবে বলে আশা প্রকাশ করেন এবং খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের পক্ষ থেকে সর্বোচ্চ সহযোগিতার আশ্বাস দেন।

সংক্ষেপে যিশু খ্রিষ্টের জীবনী, আদর্শ ও শান্তির বাণী উল্লেখ করে আর্চবিশপ বিজয় এন ডি’ক্রুজ বলেন, ‘‘ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে বাংলাদেশে নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচিত হয়েছে। অধ্যাপক ইউনূস দেশ পরিচালনার কঠিন দায়িত্ব কাঁধে নিয়েছেন।’’

‘‘আপনি জ্ঞানী, সৎ ও বাংলাদেশে সবার আস্থাভাজন ব্যক্তি। আপনার নেতৃত্বে গণতান্ত্রিক, ধর্মনিরপেক্ষ ও অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ হয়ে উঠুক; মানুষের মধ্যে ভালোবাসা, মমত্ববোধ, মানবপ্রেম, ভ্রাতৃত্ববোধ ও ক্ষমাশীলতা গড়ে উঠুক- বড়দিনে এটিই আমাদের প্রার্থনা।’’

তিনি বলেন, ‘‘বাংলাদেশ আপনাদের নেতৃত্বে এগিয়ে যাবে। খ্রিস্টান সম্প্রদায় আপনার পাশে আছে।’’

বড়দিন উপলক্ষে খ্রিষ্টান ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টকে আড়াই কোটি টাকা অনুদান দেওয়ার জন্য অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে বিশেষভাবে ধন্যবাদ দেন বক্তারা। দেশব্যাপী চার্চগুলোতে এ অনুদান বণ্টন হয়েছে বলেও তারা জানান।

এ সময় বড়দিন উপলক্ষে প্রধান উপদেষ্টাকে একটি বাইবেল উপহার দেন অতিথিরা। শুভেচ্ছা বিনিময় অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. আসিফ নজরুল, শিল্প উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান প্রমুখ।

Header Ad
Header Ad

হামজা এখন বাংলাদেশে  

বাংলাদেশী তারকা হামজা চৌধুরী। ছবিঃ সংগৃহীত

সিলেটের এমএজি ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আজকের চিত্রটা একটু অন্যরকম। সকাল থেকেই দেখা ফুটবলপ্রেমীদের আনাগোনা। শুধুমাত্র একজনের জন্যই তাঁদের এত ব্যাকুলতা। আর মুখে ‘ওয়েলকাম টু মাদারল্যান্ড হামজা’ স্লোগানে মুখর। অবশেষে তাঁদের অপেক্ষার অবসান ঘটিয়ে বাংলাদেশে পা রেখেছেন হামজা চৌধুরী।

গত ডিসেম্বরে হামজাকে বাংলাদেশের হয়ে খেলার অনুমতি দিয়েছে ফিফা। তখন থেকেই রীতিমতো হামজা জ্বরে কাঁপছে দেশের ফুটবল। সেই উত্তাপ আরও বাড়িয়ে দেন কোচ হাভিয়ের কাবরেরা। হামজাকে নিয়েই ভারত ম্যাচের প্রাথমিক দল ঘোষণা করলে। চূড়ান্ত দলেও যে হামজা থাকছেন তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। সে জন্যই তো ইংল্যান্ড প্রবাসী এই ফুটবলারকে ঘিরে এত উন্মাদনা।

ইংলিশ চ্যাম্পিয়নশিপ লিগে গতকাল শেফিল্ড ইউনাইটেডের হয়ে ম্যাচ খেলেই সিলেটের বিমান ধরেন হামজা। দীর্ঘ ভ্রমণ শেষে আজ বেলা পৌনে ১২টার দিকে পৌঁছেছেন তিনি। বিমানবন্দর থেকে নিজ গ্রাম হবিগঞ্জের স্নানঘাটে যাবেন এই ফুটবলার।

আজ পুরো দিনটি গ্রামেই কাটাবেন হামজা। তাঁর জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছেন গ্রামবাসীরা। দেওয়া হবে সংবর্ধনাও। কাল হামজার ঢাকায় ফেরার কথা রয়েছে। ফিরেই জামাল ভূঁইয়াদের সঙ্গে যোগ দেবেন টিম হোটেলে। শুরু করবেন ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি। পরশু তাঁকে ও অধিনায়ককে নিয়ে সংবাদ সম্মেলন করবেন কোচ হাভিয়ের কাবরেরা।

এএফসি এশিয়ান ক্যাপের ম্যাচে আগামী ২৫ মার্চ ভারতের মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ। ২০ মার্চ শিলংয়ে উদ্দেশে রওনা দেবে হাভিয়ের কাবরেরার দল।

Header Ad
Header Ad

‘ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি’ কাঠামো প্রত্যাখ্যান করে তিতুমীর শিক্ষার্থীদের হুঁশিয়ারি  

ছবিঃ ঢাকাপ্রকাশ

রাজধানীর সরকারি সাত কলেজকে একীভূত করে ‘ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি’ নামে নতুন প্রশাসনিক কাঠামোর প্রস্তাবকে প্রত্যাখ্যান করেছেন তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীরা।

রবিবার (১৬ মার্চ) সন্ধ্যায় কলেজটি শিক্ষার্থীদের সংগঠন ‘তিতুমীর ঐক্যের’ পক্ষ থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো বিবৃতিতে এই প্রতিক্রিয়া জানানো হয়েছে।

সংগঠনটির দফতর সম্পাদক মো. বেল্লাল হোসেনের সই করা বিবৃতিতে বলা হয়, প্রস্তাবিত নতুন কাঠামো সরাসরি প্রত্যাখ্যান করেছে তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীরা।

বিবৃতিতে আরও উল্লেখ করা হয়, বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) সভায় সরকারি তিতুমীর কলেজের চার জন প্রতিনিধি আমন্ত্রণ পান। তবে তাদের মধ্যে তিন জন প্রস্তাবটি অকুণ্ঠচিত্তে প্রত্যাখ্যান করেন। তারা স্পষ্টভাবে জানান, শিক্ষার্থীদের সম্মতি ছাড়া কোনও সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হবে না এবং তারা এই সিদ্ধান্তের বৈধতা তারা স্বীকার করেননি।

একই সভায় উপস্থিত থাকা প্রতিনিধি রেজায়ে রাব্বি জায়েদ তীব্র প্রতিবাদ জানিয়ে সভা ত্যাগ করেন এবং শিক্ষার্থীদের ন্যায্য দাবির পক্ষে অবিচল থাকার ঘোষণা দেন।

শিক্ষার্থীরা বলেন, এই ঘটনায় আবারও প্রমাণিত হয়েছে, সরকারি তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীরা তাদের ঐতিহ্য, আত্মপরিচয় ও মর্যাদার প্রশ্নে আপসহীন। তারা যে কোনো অন্যায় সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে প্রস্তুত।

তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীদের সংগঠন তিতুমীর ঐক্যের মিডিয়া উইং সদস্য ওয়াহিদ ইসলাম অনিক বলেন, তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীরা ‘ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি’তে যেতে আগ্রহী নয়। আমরা তিতুমীর কলেজকে স্বতন্ত্র বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার দাবিতে অনড় আছি। দাবি না মানলে আবারও কঠোর আন্দোলনে নামবে তিতুমীরের শিক্ষার্থীরা।

উল্লেখ্য, রবিবার দুপুরে রাজধানীর সাতটি সরকারি কলেজ নিয়ে প্রস্তাবিত নতুন বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য ‘ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি’ নাম চূড়ান্ত করা হয়। এই সিদ্ধান্ত ইউজিসির সভায় শিক্ষার্থীদের ৩২ সদস্যের প্রতিনিধিদল নিয়ে অনুষ্ঠিত এক সভা শেষে জানানো হয়।

সাত কলেজের মধ্যে রয়েছে ঢাকা কলেজ, ইডেন মহিলা কলেজ, বেগম বদরুন্নেসা সরকারি মহিলা কলেজ, কবি নজরুল সরকারি কলেজ, শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজ, মিরপুর বাঙলা কলেজ এবং সরকারি তিতুমীর কলেজ।

Header Ad
Header Ad

কর্মবিরতি প্রত্যাহার, দেড় ঘণ্টা পর মেট্রোরেলের টিকিট ব্যবস্থা চালু  

ছবিঃ সংগৃহীত

প্রায় দেড় ঘণ্টা পর মেট্রোরেলের টিকিট ব্যবস্থা চালু হয়েছে। কর্তৃপক্ষের আশ্বাসে মেট্রোরেলের কর্মীরা কর্মবিরতি প্রত্যাহার করলে চালু হয় টিকিট ব্যবস্থা।

সোমবার (১৭ মার্চ) সকাল ৯টার দিকে তারা স্বাভাবিক কাজে ফিরেন। এর আগে প্রায় দেড় ঘণ্টা টিকিট ছাড়া ভ্রমণ করেন যাত্রীরা।

যাত্রীরা ডিজিটাল টিকিট বিক্রয় মেশিন থেকে টিকিট সংগ্রহ করে মেট্রোতে চলাচল করছেন।

এর আগে সোমবার (১৭ মার্চ) সকাল থেকে এমআরটি পুলিশ সদস্য কর্তৃক ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটিসিএল) চারজন সহকর্মী লাঞ্ছিত হওয়ার ঘটনায় কর্মবিরতিতে যান ডিএমটিসিএল কর্মীরা।

তবে যাত্রীদের ভোগান্তির কথা চিন্তা করে মেট্রোরেল চালু রাখে কর্তৃপক্ষ। এক্ষেত্রে টিকিট ছাড়াই ভ্রমণ করতে পারছিলেন যাত্রীরা।

রোববার দিবাগত রাতে (১৭ মার্চ) এক বিজ্ঞপ্তিতে কর্মবিরতি পালনের ঘোষণা দিয়েছিলেন ডিএমটিসিএলের কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা।

এতে বলা হয়, গত ১৬ মার্চ বিকেল সোয়া ৫টায় ডিএমটিসিএলের চারজন সহকর্মী এমআরটি পুলিশ দ্বারা মৌখিকভাবে ও শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত হন, যা অত্যন্ত নিন্দনীয় ও অগ্রহণযোগ্য। মূলত আনুমানিক বিকেল ৫টা ১৫ মিনিটে দুজন মহিলা কোনো ধরনের পরিচয়পত্র না দেখিয়েই সিভিল ড্রেসে বিনা টিকেটে ট্রেনে ভ্রমণ করে এসে ইএফও অফিসের পাশে অবস্থিত সুইং গেট ব্যবহার করে পেইড জোন থেকে বের হতে চান। যেহেতু তারা নির্ধারিত ইউনিফর্ম পরিহিত ছিলেন না ও তাদের পরিচয় নিশ্চিত করা সম্ভব হয়নি, তাই দায়িত্বপ্রাপ্ত সিআরএ নিয়ম অনুযায়ী তাদের সেখান থেকে পিজি গেট ব্যতীত সুইং গেট দিয়ে বের হওয়ার কারণ জানতে চান।

তবে সংশ্লিষ্ট পুলিশের কর্মকর্তারা এতে উত্তেজিত হয়ে তর্কে লিপ্ত হন ও একপর্যায়ে এমআরটি পুলিশের কন্ট্রোল রুমে চলে যান। পরবর্তীতে ঠিক একইভাবে দুইজন এপিবিএন সদস্য সুইং গেট ব্যবহার করে সুইং গেট না লাগিয়ে চলে যান, উক্ত বিষয়ের কারণ তাদের কাছে জানতে চাওয়া হলে তারা আগের ঘটনার জের ধরে তর্কে জড়িয়ে পড়েন। কিছুক্ষণ পরে পুলিশ কন্ট্রোল রুম থেকে আরও কয়েকজন পুলিশ এসে দায়িত্বে থাকা সিআরএর সঙ্গেও ইএফও তে তর্কে জড়িয়ে পড়েন এবং ইএফও থেকে বের হওয়ার সময় কর্মরত সিআরএর কাঁধে বন্ধুক দিয়ে আঘাত করে এবং কর্মরত আরেকজন টিএমওর শার্টের কলার ধরে জোরপূর্বক এমআরটি পুলিশ বক্সে নিয়ে গিয়ে মারধর করে এবং গুলি করার জন্য বন্দুক তাক করে।

উপস্থিত স্টেশন স্টাফ ও যাত্রীরা বিষয়টি অনুধাবন করে উক্ত এমআরটি পুলিশের হাত থেকে কর্মরত টিএমওকে বাঁচিয়ে নিয়ে আসে। এ ধরনের ঘটনা মেট্রোরেলের কর্মপরিবেশের জন্য মারাত্মক হুমকি স্বরূপ। বর্তমানে আহত (রাইফেল দিয়ে কাঁধে আঘাত করা হয়) সিআরএকে তাৎক্ষণিক চিকিৎসা দেয়ার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়, এবং টিএমও (যাকে পুলিশ কন্ট্রোল রুমে হেনস্তা করা হয়, গুলি করার জন্য বুকে রাইফেল ধরা হয়) তিনি উক্ত ঘটনার পর ঘটনার বিবৃতি দেয়ার পর বাসায় যাওয়ার পথে জ্ঞান হারিয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েন।

এ ঘটনায় ৬ দফা দাবি জানিয়েছে ডিএমটিসিএল কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা। উক্ত দাবি না মানা পর্যন্ত মেট্রোরেল পরিষেবা বন্ধ রাখতে নিজেদের কর্মবিরতির সিদ্ধান্তের কথা জানান একাধিক কর্মী।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

হামজা এখন বাংলাদেশে  
‘ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি’ কাঠামো প্রত্যাখ্যান করে তিতুমীর শিক্ষার্থীদের হুঁশিয়ারি  
কর্মবিরতি প্রত্যাহার, দেড় ঘণ্টা পর মেট্রোরেলের টিকিট ব্যবস্থা চালু  
মিরপুরে ছুরিকাঘাতে যুবক খুন  
ফারাজ করিম ও ফারহান করিমের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা  
সাড়ে ১১টায় সিলেট বিমানবন্দরে পৌঁছাবেন হামজা  
ইয়েমেনে নিহত বেড়ে ৫৩, হামলা চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের  
কর্মবিরতিতে মেট্রোরেল কর্মীরা, বিনা টিকিটে ভ্রমণ করছে যাত্রীরা
ড. ইউনূসকে সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রি দেবে চীনের পিকিং বিশ্ববিদ্যালয়
‘স্বাধীনতা দিবসে কুচকাওয়াজ হবে না’ খবরটি সত্য নয়
যত দ্রুত সম্ভব নির্বাচন দেওয়া উচিত: মির্জা ফখরুল
ডা. প্রাণ গোপাল দত্তের মেয়েকে উদ্ধার করল সেনাবাহিনী
অস্ট্রেলিয়া পাঠানোর কথা বলে ‘সোনিয়ার’ প্রতারণা, টাকা ফেরত চেয়ে মানববন্ধন
চুয়াডাঙ্গায় সার বীজ মনিটরিং কমিটির  সভা অনুষ্ঠিত
বিএনপি ক্ষমতায় এলে সব অন্যায়-জুলুমের বিচার নিশ্চিত করা হবে: তারেক রহমান
সাশ্রয়ী দামে আধুনিক ফার্নিচার সরবরাহ করবে সরকার : রিজওয়ানা
বাংলাদেশের নির্বাচন হবে আন্তর্জাতিক মানের, আশা ইউরোপীয় ইউনিয়নের
নাইটক্লাবে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে নিহত অন্তত ৫১
বন্ধ হওয়ার পথে ভয়েস অব আমেরিকা, ১৩০০ কর্মীকে ছাঁটাই
পুলিশের ১২৭ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার সঙ্গে বৈঠক করবেন প্রধান উপদেষ্টা