বুধবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৪ | ৭ কার্তিক ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

যেভাবে পাঁচ ব্যাংকের হাজার কোটি টাকা আত্মসাত করেছে বেক্সিমকো

বেক্সিমকো গ্রুপের চেয়ারম্যান সালমান এফ রহমান। ছবি: সংগৃহীত

সরকার পতনের পর থেকেই বেক্সিমকো গ্রুপের চেয়ারম্যান সালমান এফ রহমান এবং তার মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানগুলোর নানা অনিয়ম ও দুর্নীতির তথ্য সামনে আসতে শুরু করেছে। বেরিয়ে আসছে হাজার হাজার কোটি টাকা লোপাট ও পাচারের সব তথ্য। এবার বেক্সিমকো গ্রুপের দুটি কোম্পানির বিরুদ্ধে নিজেদের মধ্যে একাধিক লেনদেনের মাধ্যমে ৫ ব্যাংকের হাজার কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ পাওয়া গেছে।

এ কোম্পানি দুটি হলো, বেক্সিমকো লিমিটেড এবং বেক্সটেক্স গার্মেন্টস। এই দুই প্রতিষ্ঠান ২০১১ সালে রাষ্ট্রীয় খাতের সোনালী, জনতা, অগ্রণী, রূপালী ও বেসরকারি খাতের এক্সিম ব্যাংকে ৬০০ কোটি টাকার ঋণপত্র খোলে। পরে সুদাসলে তা হাজার কোটি ছাড়িয়ে যায়। ফলে এ ব্যাংকগুলো তখনই বিপদে পড়ে যায়।

দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) সূত্র জানায়, সেই সময়ে অনিয়মের তথ্য দুদক সংগ্রহ করে। কিন্তু শেখ হাসিনা সরকারের বেসরকারি বিনিয়োগ ও শিল্প উপদেষ্টা সালমান এফ রহমানের ক্ষমতার প্রভাবে তখন কোনো ব্যবস্থা নিতে পারেনি সংস্থাটি। ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে স্থানীয় এলসি (ঋণপত্র) খুলে বেক্সিমকো গ্রুপের ওই দুই কোম্পানির মধ্যে বাণিজ্য হয়। সুতা বিক্রেতা বেক্সটেক্সের হয়ে সোনালী ব্যাংক, আর বেক্সিমকো লিমিটেডের হয়ে জনতা, অগ্রণী, রূপালী ও এক্সিম ব্যাংক ক্রয়মূল্য পরিশোধের স্বীকৃতি (এলসি এক্সসেপটেন্স) দেয়। এই স্বীকৃতি ধরেই সোনালী ব্যাংক থেকে এসব টাকা বের করে নেওয়া হয়। এর মধ্যে ২০১১ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত মেয়াদোত্তীর্ণ হয় প্রায় সাড়ে ৬০০ কোটি টাকা। পরে আরও বেশ কয়েকটি স্থানীয় এলসির অর্থও পরিশোধ করেনি বেক্সিমকো লিমিটেড। সব মিলিয়ে হাজার কোটি টাকার বেশি অর্থ হাতিয়ে নেয় কোম্পানি দুটি।

এদিকে গতকাল সালমান এফ রহমান এবং তার পরিবারের অন্য সদস্যদের মালিকানাধীন ১৭ প্রতিষ্ঠানের ঋণসহ সংশ্লিষ্ট নথিপত্র তলব করে চিঠি দিয়েছে দুদক। তার বিরুদ্ধে প্রায় ৩৬ হাজার কোটি টাকা ঋণ গ্রহণপূর্বক আত্মসাৎসহ হাজার হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচারের অভিযোগ আনা হয়েছে।

দুদক সূত্র জানায়, কাগজপত্রে বেক্সিমকো গ্রুপের দুই কোম্পানির লেনদেনের তথ্য-উপাত্ত ছিল ব্যাংকগুলোতে। কিন্তু বেক্সিমকো লিমিটেড বেক্সটেক্সের কাছ থেকে সুতা কিনেছে কি না, তার তথ্য ছিল না। ব্যাংকগুলোর ওই অর্থের একটা বড় অংশ শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করা হয়।

অনুসন্ধানে সংশ্লিষ্ট দুদক কর্মকর্তারা গণমাধ্যমকে জানান, বেক্সিমকো লিমিটেড স্থানীয় মুদ্রায় আমদানি এলসি (ঋণপত্র) খুলেছে জনতা, অগ্রণী, রূপালী ও এক্সিম ব্যাংকে। তার বিপরীতে বেক্সটেক্স সোনালী ব্যাংক থেকে বিক্রয় এলসি পাঠিয়েছে (অর্থের নিশ্চয়তা চেয়ে) উল্লিখিত চার ব্যাংকের কাছে। চার ব্যাংক বেক্সিমকো লিমিটেডের পক্ষে এই অর্থপ্রাপ্তিতে স্বীকৃতি অনুসারে বেক্সটেক্সকে অর্থ পরিশোধও করে দিয়েছে। কিন্তু এই চার ব্যাংক আর সোনালী ব্যাংকের অর্থ পরিশোধ করেনি। স্থানীয় এসব এলসির মেয়াদ ১৮০ দিনের। তথ্য-উপাত্ত থেকে দেখা যায়-একটি ব্যাংকে ২০১১ সালের ফেব্রুয়ারির বিভিন্ন সময়ে এই এলসিগুলো খোলা হয়েছিল। অর্থাৎ আগস্ট মাসের বিভিন্ন সময় এই এলসিগুলোর মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়।

জানা গেছে, ওই সময় বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে বিরোধ নিষ্পত্তি চেয়ে সোনালী ব্যাংক একটি চিঠি দেয়। ওই চিঠিতে তারা জানিয়েছিল- ২০১১ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত সোনালী ব্যাংকের মেয়াদোত্তীর্ণ পাওনার পরিমাণ হচ্ছে ৬৪৫ কোটি টাকা। এর মধ্যে জনতা ব্যাংকের কাছে ১৪টি এলসির স্বীকৃতির বিপরীতে তাদের পাওনা প্রায় ৩৫০ কোটি টাকা। অগ্রণী ব্যাংকের কাছে সাতটি এলসিতে তাদের পাওনা ১০৯ কোটি টাকা। রূপালী ব্যাংকের নয়টি এলসির স্বীকৃতির বিপরীতে তাদের পাওনা ৭৫ কোটি টাকা এবং এক্সিম ব্যাংকের স্বীকৃতি দেওয়া পাঁচটি এলসির বিপরীতে তাদের পাওনা তখন দাঁড়িয়েছিল ১১১ কোটি টাকা। বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে সোনালী ব্যাংকের লিখিত ৬৪৫ কোটি টাকার দাবি নিষ্পত্তির চেয়েও বেশি অঙ্কের মেয়াদোত্তীর্ণ অর্থ আটকা পড়ার তথ্যও তখন পাওয়া যায়।

গত ১৮ সেপ্টেম্বর রপ্তানি বাণিজ্যের আড়ালে প্রায় এক হাজার কোটি টাকা (৮৩ মিলিয়ন মার্কিন ডলার) বিদেশে পাচারের অভিযোগে বেক্সিমকো গ্রুপের সালমান এফ রহমানসহ ২৮ জনের বিরুদ্ধে ১৭টি মামলা করে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।

সংস্থাটির বিশেষ পুলিশ সুপার আজাদ রহমান জানান, মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন ও বিধি অনুযায়ী পরিচালিত সিআইডির অনুসন্ধানে বেক্সিমকো গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা ভাইস চেয়ারম্যান সালমান এফ রহমান, তার ভাই বেক্সিমকো গ্রুপের চেয়ারম্যান এ এস এফ রহমানের বিরুদ্ধে অর্থ পাচারের অভিযোগের প্রাথমিক সত্যতা পাওয়া যায়। বেক্সিমকো গ্রুপের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের নামে ও বেনামে প্রায় ৩৩ হাজার ৪৭০ কোটি টাকা ঋণ নিয়ে বিদেশে পাচার এবং অন্যান্য আর্থিক অনিয়মের অভিযোগে পৃথক অনুসন্ধান শুরু করেছে সিআইডি।

Header Ad

রাষ্ট্রপতির পদত্যাগের বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব

রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন এবং প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। ছবি: সংগৃহীত

রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের পদত্যাগের বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। বুধবার (২৩ অক্টোবর) দুপুরে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বিএনপি নেতাদের বৈঠক শেষে এক বিফ্রিংয়ে তিনি এ কথা বলেন।

আইন উপদেষ্টার বক্তব্যে সরকার একমত পোষণ করেছে, তাহলে পরবর্তী ধাপ হিসেবে সরকার কী পদক্ষেপ নিচ্ছে? এমন প্রশ্নের জবাবে শফিকুল আলম বলেন, এখন পর্যন্ত আমরা বলতে পারি যে কোনো ধরনের সিদ্ধান্ত হয়নি।

তিনি জানান, রাষ্ট্রপতির অপসারণের দাবি নিয়ে কোনো ডেভেলপমেন্ট হলে জানানো হবে।

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব বলেন, প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপি নেতাদের বেলা ১১টায় বৈঠক হয়েছে। এসময় আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল ও প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মাহফুজ আলম উপস্থিত ছিলেন।

বিএনপির সঙ্গে এ বৈঠক চলমান রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপের অংশ উল্লেখ করে শফিকুল আলম বলেন, চলমান ডায়ালগের অংশ হিসেবে এ মিটিং হয়েছে।

রাষ্ট্রপতির অপসারণের দাবিতে আন্দোলন চলছে, আল্টিমেটাম দেওয়া হয়েছে। এ বিষয়ে বিএনপির সঙ্গে আলোচনা হয়েছে কি না– জানতে চাইলে তিনি বলেন, রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আমাদের প্রচুর কথা হচ্ছে। এটার অংশ হিসেবে আজ বিএনপির সঙ্গে কথা হয়েছে। কোনো ডেভেলপমেন্ট হলে আপনারা জানবেন।

মঙ্গলবার রাতে ড. ইউনূসের অসুস্থতা নিয়ে ছড়িয়ে পড়া গুজবের বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব বলেন, আমরা প্রচুর কল পেয়েছি, প্রফেসর ইউনূসের স্বাস্থ্য নিয়ে অনেকে ইনকোয়ারি করেছেন। আমরা জানাতে চাই, তিনি সম্পূর্ণ সুস্থ এবং ভালো আছেন। প্রতিদিনই তিনি মিটিং করেন, তার ছবি দিচ্ছি আমরা। কালও অনেকগুলো মিটিং করেছেন। আজও তিনি বিএনপির সঙ্গে মিটিংয়ে ছিলেন।

রাষ্ট্রপতি অপসারণের বিষয়ে সরকারের অবস্থান জানতে চাইলে শফিকুল আলম বলেন, আমাদের অবস্থান তো আপনারা দেখছেন, যারা বিক্ষোভ করেছে, তাদের বলেছি তারা যেন বঙ্গভবনের পাশ থেকে সরে যান। গতকাল থেকে বঙ্গভবনের আশপাশের সিকিউরিটি বাড়িয়েছি।

আইন উপদেষ্টার বক্তব্য এবং সরকারের একমত পোষণের পরবর্তী ধাপে সরকার কী পদক্ষেপ নিচ্ছে? এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে আমাদের কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।

রাষ্ট্রপতির পদত্যাগের বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি, এটা কী আমরা লিখতে পারি? প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব বলেন, জ্বি।

এর আগে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বিএনপির একটি প্রতিনিধি দল বৈঠক করে। দলটির প্রতিনিধি দলে ছিলেন স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও সালাহউদ্দিন আহমেদ।

Header Ad

নেতানিয়াহুর বেডরুমে এবার হিজবুল্লাহর ড্রোনের আঘাত

নেতানিয়াহুর বেডরুমে এবার হিজবুল্লাহর ড্রোনের আঘাত। ছবি: সংগৃহীত

গত শনিবার হিজবুল্লাহর ছোড়া ড্রোন ইসরায়েলের রাজধানী তেল আবিবের উত্তরের শহর সিজারিয়ায় অবস্থিত নেতানিয়াহুর বাসভবনে আঘাত হানে। সেই ড্রোন হামলায় প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর বাসভবনের শয়নকক্ষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে জানিয়েছে ইসরায়েলি গণমাধ্যমগুলো।

ইসরায়েলের সামরিক বাহিনীর প্রকাশিত একটি ছবিতে হিজবুল্লাহর শনিবারের ড্রোন হামলায় নেতানিয়াহুর বাসভবনে কী ধরনের ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে, সে চিত্র উঠে এসেছে। প্রতিবেদনগুলোতে বলা হয় হিজবুল্লাহর ড্রোন হামলায় নেতানিয়াহুর বাড়ির শয়নকক্ষের জানালা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সংবাদমাধ্যমগুলো সেই ক্ষতিগ্রস্ত জানালার ছবিও প্রকাশ করেছে।

ছবিতে দেখা যায়, বিস্ফোরণের কারণে তার বেডরুমের একটি জানালার কাচ ফেটে যায়। তবে জানালা ভেদ করে তা তার ঘরের ভেতরে প্রবেশ করতে পারেনি। সম্ভবত শক্তিশালী কাচ ও অন্যান্য সুরক্ষা ব্যবস্থার কারণে এমনটা হয়েছে বলে ধারণা করা যায়। তবে কাঁচের টুকরো পাশের সুইমিং পুল ও আঙ্গিনায় গিয়েও পড়ে দেখা যায়।

এর আগে হামলার পর আইডিএফ জানিয়েছিল, শনিবার সকালে ভূমধ্যসাগর উপকূলবর্তী শহর সিজারিয়ায় বিস্ফোরণের শব্দ শোনা যায়। লেবানন থেকে ৩টি ড্রোন পাঠানো হয়েছিল, যার মধ্যে একটি ড্রোন সিজারিয়ায় নেতানিয়াহুর বাসভবনে আঘাত হেনেছিল। তবে এখন পর্যন্ত এই হামলায় কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।

পরে ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে জানানো হয় যে, হামলার সময় নেতানিয়াহু বা তাঁর স্ত্রী ঘটনাস্থলের কাছে ছিলেন না। এ ছাড়া এই হামলায় কোনো ক্ষয়ক্ষতির ঘটনা ঘটেনি।
উল্লেখ্য, এদিকে গতকাল মঙ্গলবার এক বিবৃতিতে নেতানিয়াহুকে লক্ষ্য করে তার বাসভবনে হামলার দায় সম্পূর্ণ, পূর্ণাঙ্গ ও এককভাবে নেয়ার দাবি জানিয়েছে হিজবুল্লাহ। তবে এর সঙ্গে ইরানের কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই বলে জানিয়েছে গোষ্ঠীটি।

Header Ad

ঢাবিতে কালো মুখোশ পরে ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল

ঢাবিতে কালো মুখোশ পরে ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল। ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) কালো ক্যাপ ও মুখোশ পরে আওয়ামী লীগের পক্ষে একটি ঝটিকা মিছিল করেছে ছাত্রলীগের ৮-১০ জন নেতাকর্মী। বুধবার (২৩ অক্টোবর) সকালে এ সংক্রান্ত ৪৭ সেকেন্ডের একটি ভিডিও ক্লিপটি স্যোশাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে।

ভিডিওতে দেখা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যান্টিনের সামনে থেকে মিছিল শুরু করে কলা ভবনের পিছন দিয়ে শ্যাডোর দিকে যান তারা।

ভাইরাল হওয়া ভিডিওটি থেকে দেখা যায় মাস্ক পরে মিছিল করছেন একদল ব্যক্তি। এ সময় তাদের ‘শেখ হাসিনা আসবে’, ‘মুজিব তোমায় দেখা যায়, লাল সবুজের পতাকায়’, ‘জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু’ ইত্যাদি স্লোগান দিতে দেখা যায়।

উল্লেখ্য, ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের মুখে গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতন হয়। এর পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে আওয়ামী লীগের পক্ষে এটাই প্রথম মিছিল।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

রাষ্ট্রপতির পদত্যাগের বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব
নেতানিয়াহুর বেডরুমে এবার হিজবুল্লাহর ড্রোনের আঘাত
ঢাবিতে কালো মুখোশ পরে ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল
কথা দিচ্ছি ‘কেজিএফ থ্রি’ অবশ্যই হবে: যশ
১১ ঘণ্টা পর খুলনার সঙ্গে সারাদেশের রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
দেশে নতুন করে কোনো সংকট তৈরি হোক সেটা চায় না বিএনপি: নজরুল ইসলাম
যেভাবে পাঁচ ব্যাংকের হাজার কোটি টাকা আত্মসাত করেছে বেক্সিমকো
ইমার্জিং এশিয়া কাপে শ্রীলঙ্কার কাছে হেরে বাংলাদেশের বিদায়
হিজবুল্লাহর সম্ভাব্য উত্তরসূরিকে হত্যার তথ্য নিশ্চিত করল ইসরায়েল
বরগুনায় ছাত্রদলের মিছিলে বোমা হামলা, আহত ৪
চোখ রাঙাচ্ছে ঘূর্ণিঝড় ডানা, রাত থেকে ভয়াবহ তাণ্ডবের আশঙ্কা
‘শেখ হাসিনাসহ ৪৬ জনের গ্রেপ্তারি পরোয়ানা আইজিপির কাছে’
চুয়াডাঙ্গায় ৮ ট্যাংকার লাইনচ্যুত, খুলনার সঙ্গে রেল যোগাযোগ বন্ধ
ভারতে কাজের খোঁজে যাওয়া ৪১ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
প্রধান উপদেষ্টার একান্ত সচিব হলেন মোজাম্মেল হক
দুই দিনের মধ্যে নতুন রাষ্ট্রপতি চূড়ান্ত হবে: হাসনাত-সারজিস
সাবেক প্রধানমন্ত্রীর প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা তারিক আহমেদ সিদ্দিকের ব্যাংক হিসাব স্থগিত
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক কমিটি গঠন
সাবেক বিমান প্রতিমন্ত্রী মাহবুব আলী জামিন পেলেন
বগুড়ার আদমদীঘি থেকে ৩২৫ কেজি ওজনের কষ্টিপাথরের শিবলিঙ্গ উদ্ধার