শুক্রবার, ৬ ডিসেম্বর ২০২৪ | ২০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

যেভাবে পাঁচ ব্যাংকের হাজার কোটি টাকা আত্মসাত করেছে বেক্সিমকো

বেক্সিমকো গ্রুপের চেয়ারম্যান সালমান এফ রহমান। ছবি: সংগৃহীত

সরকার পতনের পর থেকেই বেক্সিমকো গ্রুপের চেয়ারম্যান সালমান এফ রহমান এবং তার মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানগুলোর নানা অনিয়ম ও দুর্নীতির তথ্য সামনে আসতে শুরু করেছে। বেরিয়ে আসছে হাজার হাজার কোটি টাকা লোপাট ও পাচারের সব তথ্য। এবার বেক্সিমকো গ্রুপের দুটি কোম্পানির বিরুদ্ধে নিজেদের মধ্যে একাধিক লেনদেনের মাধ্যমে ৫ ব্যাংকের হাজার কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ পাওয়া গেছে।

এ কোম্পানি দুটি হলো, বেক্সিমকো লিমিটেড এবং বেক্সটেক্স গার্মেন্টস। এই দুই প্রতিষ্ঠান ২০১১ সালে রাষ্ট্রীয় খাতের সোনালী, জনতা, অগ্রণী, রূপালী ও বেসরকারি খাতের এক্সিম ব্যাংকে ৬০০ কোটি টাকার ঋণপত্র খোলে। পরে সুদাসলে তা হাজার কোটি ছাড়িয়ে যায়। ফলে এ ব্যাংকগুলো তখনই বিপদে পড়ে যায়।

দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) সূত্র জানায়, সেই সময়ে অনিয়মের তথ্য দুদক সংগ্রহ করে। কিন্তু শেখ হাসিনা সরকারের বেসরকারি বিনিয়োগ ও শিল্প উপদেষ্টা সালমান এফ রহমানের ক্ষমতার প্রভাবে তখন কোনো ব্যবস্থা নিতে পারেনি সংস্থাটি। ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে স্থানীয় এলসি (ঋণপত্র) খুলে বেক্সিমকো গ্রুপের ওই দুই কোম্পানির মধ্যে বাণিজ্য হয়। সুতা বিক্রেতা বেক্সটেক্সের হয়ে সোনালী ব্যাংক, আর বেক্সিমকো লিমিটেডের হয়ে জনতা, অগ্রণী, রূপালী ও এক্সিম ব্যাংক ক্রয়মূল্য পরিশোধের স্বীকৃতি (এলসি এক্সসেপটেন্স) দেয়। এই স্বীকৃতি ধরেই সোনালী ব্যাংক থেকে এসব টাকা বের করে নেওয়া হয়। এর মধ্যে ২০১১ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত মেয়াদোত্তীর্ণ হয় প্রায় সাড়ে ৬০০ কোটি টাকা। পরে আরও বেশ কয়েকটি স্থানীয় এলসির অর্থও পরিশোধ করেনি বেক্সিমকো লিমিটেড। সব মিলিয়ে হাজার কোটি টাকার বেশি অর্থ হাতিয়ে নেয় কোম্পানি দুটি।

এদিকে গতকাল সালমান এফ রহমান এবং তার পরিবারের অন্য সদস্যদের মালিকানাধীন ১৭ প্রতিষ্ঠানের ঋণসহ সংশ্লিষ্ট নথিপত্র তলব করে চিঠি দিয়েছে দুদক। তার বিরুদ্ধে প্রায় ৩৬ হাজার কোটি টাকা ঋণ গ্রহণপূর্বক আত্মসাৎসহ হাজার হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচারের অভিযোগ আনা হয়েছে।

দুদক সূত্র জানায়, কাগজপত্রে বেক্সিমকো গ্রুপের দুই কোম্পানির লেনদেনের তথ্য-উপাত্ত ছিল ব্যাংকগুলোতে। কিন্তু বেক্সিমকো লিমিটেড বেক্সটেক্সের কাছ থেকে সুতা কিনেছে কি না, তার তথ্য ছিল না। ব্যাংকগুলোর ওই অর্থের একটা বড় অংশ শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করা হয়।

অনুসন্ধানে সংশ্লিষ্ট দুদক কর্মকর্তারা গণমাধ্যমকে জানান, বেক্সিমকো লিমিটেড স্থানীয় মুদ্রায় আমদানি এলসি (ঋণপত্র) খুলেছে জনতা, অগ্রণী, রূপালী ও এক্সিম ব্যাংকে। তার বিপরীতে বেক্সটেক্স সোনালী ব্যাংক থেকে বিক্রয় এলসি পাঠিয়েছে (অর্থের নিশ্চয়তা চেয়ে) উল্লিখিত চার ব্যাংকের কাছে। চার ব্যাংক বেক্সিমকো লিমিটেডের পক্ষে এই অর্থপ্রাপ্তিতে স্বীকৃতি অনুসারে বেক্সটেক্সকে অর্থ পরিশোধও করে দিয়েছে। কিন্তু এই চার ব্যাংক আর সোনালী ব্যাংকের অর্থ পরিশোধ করেনি। স্থানীয় এসব এলসির মেয়াদ ১৮০ দিনের। তথ্য-উপাত্ত থেকে দেখা যায়-একটি ব্যাংকে ২০১১ সালের ফেব্রুয়ারির বিভিন্ন সময়ে এই এলসিগুলো খোলা হয়েছিল। অর্থাৎ আগস্ট মাসের বিভিন্ন সময় এই এলসিগুলোর মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়।

জানা গেছে, ওই সময় বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে বিরোধ নিষ্পত্তি চেয়ে সোনালী ব্যাংক একটি চিঠি দেয়। ওই চিঠিতে তারা জানিয়েছিল- ২০১১ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত সোনালী ব্যাংকের মেয়াদোত্তীর্ণ পাওনার পরিমাণ হচ্ছে ৬৪৫ কোটি টাকা। এর মধ্যে জনতা ব্যাংকের কাছে ১৪টি এলসির স্বীকৃতির বিপরীতে তাদের পাওনা প্রায় ৩৫০ কোটি টাকা। অগ্রণী ব্যাংকের কাছে সাতটি এলসিতে তাদের পাওনা ১০৯ কোটি টাকা। রূপালী ব্যাংকের নয়টি এলসির স্বীকৃতির বিপরীতে তাদের পাওনা ৭৫ কোটি টাকা এবং এক্সিম ব্যাংকের স্বীকৃতি দেওয়া পাঁচটি এলসির বিপরীতে তাদের পাওনা তখন দাঁড়িয়েছিল ১১১ কোটি টাকা। বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে সোনালী ব্যাংকের লিখিত ৬৪৫ কোটি টাকার দাবি নিষ্পত্তির চেয়েও বেশি অঙ্কের মেয়াদোত্তীর্ণ অর্থ আটকা পড়ার তথ্যও তখন পাওয়া যায়।

গত ১৮ সেপ্টেম্বর রপ্তানি বাণিজ্যের আড়ালে প্রায় এক হাজার কোটি টাকা (৮৩ মিলিয়ন মার্কিন ডলার) বিদেশে পাচারের অভিযোগে বেক্সিমকো গ্রুপের সালমান এফ রহমানসহ ২৮ জনের বিরুদ্ধে ১৭টি মামলা করে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।

সংস্থাটির বিশেষ পুলিশ সুপার আজাদ রহমান জানান, মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন ও বিধি অনুযায়ী পরিচালিত সিআইডির অনুসন্ধানে বেক্সিমকো গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা ভাইস চেয়ারম্যান সালমান এফ রহমান, তার ভাই বেক্সিমকো গ্রুপের চেয়ারম্যান এ এস এফ রহমানের বিরুদ্ধে অর্থ পাচারের অভিযোগের প্রাথমিক সত্যতা পাওয়া যায়। বেক্সিমকো গ্রুপের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের নামে ও বেনামে প্রায় ৩৩ হাজার ৪৭০ কোটি টাকা ঋণ নিয়ে বিদেশে পাচার এবং অন্যান্য আর্থিক অনিয়মের অভিযোগে পৃথক অনুসন্ধান শুরু করেছে সিআইডি।

Header Ad
Header Ad

বেনাপোলে পুলিশের বিশেষ অভিযানে ১৪ জন আটক

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

যশোরের বেনাপোলে পুলিশের বিশেষ অভিযানে আদালতের বিভিন্ন মামলায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানাভুক্ত ১৪ জনকে আটক করা হয়েছে। বুধবার রাত থেকে বৃহস্পতিবার দুপুর পর্যন্ত বেনাপোল পোর্ট থানার বিভিন্ন এলাকায় এই অভিযান চালানো হয়। যশোর জেলা পুলিশ সুপারের নির্দেশে পরিচালিত এই অভিযানে নেতৃত্ব দেন বেনাপোল পোর্ট থানার ওসি রাসেল মিয়া।

পুলিশ জানায়, আটককৃতরা বিভিন্ন মামলায় পলাতক ছিলেন। তাদের মধ্যে রয়েছেন বড়আচড়ার আনারুল ইসলামের ছেলে সাগর হোসেন, আলতাফ গাজির ছেলে আল আমিন, সাদিপুরের আব্দুর রহমানের ছেলে কলিম হোসেন, ভবারবেড়ের আলতাফ হোসেনের ছেলে আল আমিন, গাজিপুরের ইলিয়াছ খার ছেলে এরশাদ আলী, কাগজপুকুরের গোলাম হোসেনের ছেলে ইমরান হোসেন রনি, ভবেরবেড়ের হাবিবুর রহমানের ছেলে আল আমিন, মুনসুর আলীর ছেলে সাঈদ আলী, কাগমারীর মন্টু মিয়ার ছেলে মাসুদ রানা, নারানপুরের শাহিন সরদারের ছেলে সেলিম সরদার, বড়আচড়ার ইউনুস আলীর ছেলে মশিয়ার রহমান মশি, ভবেরবেড়ের ইউসুফ হাওলাদারের ছেলে কামাল হোসেন, সাদিপুরের পাঞ্জাব আলীর ছেলে মুক্তার আলী এবং কাগজপুকুরের আবুল হোসেনের ছেলে খলিলুর রহমান।

ওসি রাসেল মিয়া জানান, অভিযানের সময় আটক ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন মামলায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা কার্যকর ছিল। অভিযান শেষে তাদের আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।

পুলিশের এই বিশেষ অভিযানের ফলে পলাতক আসামিদের আইনের আওতায় আনা সম্ভব হয়েছে। এলাকাবাসী এই উদ্যোগকে ইতিবাচকভাবে দেখছে এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জানানো হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

যুক্তরাজ্যে শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে আ.লীগের সমাবেশ

যুক্তরাজ্যে শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে আ.লীগের সমাবেশ। ছবি: সংগৃহীত

যুক্তরাজ্যের আওয়ামী লীগ আগামী ৮ ডিসেম্বর একটি বড় সমাবেশ আয়োজন করতে যাচ্ছে। এতে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে বক্তব্য দেবেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি এবং সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সাপ্তাহিক ব্রিফিংয়ে এ বিষয়ে আলোচনা করেন মুখপাত্র মোহাম্মদ রফিকুল আলম। বৃহস্পতিবার (৫ ডিসেম্বর) বিকেলে তিনি সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে জানান, এই সমাবেশে শেখ হাসিনার ভার্চুয়াল উপস্থিতি কীভাবে নিশ্চিত করা হচ্ছে, সে বিষয়ে মন্ত্রণালয়ের কাছে কোনো তথ্য নেই। তবে তিনি মন্তব্য করেন, “ভারত সরকার কীভাবে এই সুযোগ তৈরি করেছে তা তারাই ভালো জানে।”

সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে মুখপাত্র বলেন, শেখ হাসিনা বর্তমানে ভারতে অবস্থান করছেন। তিনি ভার্চুয়ালি এই রাজনৈতিক সমাবেশে বক্তব্য দেবেন। তবে এটি কীভাবে সংগঠিত হচ্ছে বা ভারতে অবস্থান করেও যুক্তরাজ্যে বক্তব্য দেওয়ার সুযোগ পাচ্ছেন, সে বিষয়ে বাংলাদেশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মন্তব্য করা ঠিক নয়।

ব্রিফিংয়ে ট্রাম্প প্রশাসনের সঙ্গে কাজ করা এবং নতুন প্রশাসন এলে কোনো পরিবর্তন হবে কিনা, এমন প্রশ্নের জবাবে মুখপাত্র জানান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক দীর্ঘদিনের। এটি বাণিজ্যিক, কৌশলগত এবং রাজনৈতিক দিক থেকে বহুমাত্রিক। ক্ষমতায় যে দলই আসুক না কেন, দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের মূল বিষয়গুলো অপরিবর্তিত থাকে। তিনি বলেন, "আমরা আগের ট্রাম্প প্রশাসনের সঙ্গে কাজ করেছি এবং নতুন প্রশাসনের সঙ্গেও একইভাবে কাজ করার প্রত্যাশা রাখি।"

আগরতলার বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনের কার্যক্রম সম্পর্কে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে মুখপাত্র জানান, নিরাপত্তাজনিত কারণে বর্তমানে কনস্যুলার সেবা সাময়িকভাবে বন্ধ রাখা হয়েছে। পরিস্থিতি উন্নতি হলে সেবা পুনরায় চালু করা হবে।

যুক্তরাজ্যে আওয়ামী লীগের সমাবেশ এবং শেখ হাসিনার ভার্চুয়াল অংশগ্রহণ নিয়ে কৌতূহল রয়েছে। একইসঙ্গে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক এবং কনস্যুলার সেবা নিয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিগুলো গুরুত্বপূর্ণ ইঙ্গিত বহন করে।

Header Ad
Header Ad

শেখ পরিবারের কেউ মুক্তিযুদ্ধ করে থাকলে রাজনীতি ছেড়ে দেব: বুলু

ছবি: সংগৃহীত

শেখ পরিবারের একজনও মুক্তিযুদ্ধে সরাসরি যুদ্ধ করেননি বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলু। তিনি বলেন, আজকে যে সংকট ১৯৭১ সালেও এমনই সংকট সৃষ্টি হয়েছিল। শেখ পরিবারের একজন মানুষও যদি মুক্তিযুদ্ধের রণাঙ্গনে সরাসরি যুদ্ধ করে থাকেন আমি রাজনীতি ছেড়ে দেব।

বৃহস্পতিবার দুপুরে কুমিল্লা জেলা শিল্পকলা একাডেমিতে আয়োজিত দলের সাংগঠনিক সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

বিএনপির এ ভাইস চেয়ারম্যান বলেন, দেশের স্বার্থে আমরা সবাই ঐক্যবদ্ধ। ভারত এ উপমহাদেশের একটি বৃহৎ প্রতিবেশী দেশ। আমরা চাই জিয়াউর রহমান যে সার্ক গঠন করেছেন সে সার্কের আলোকে এ উপমহাদেশের রাজনীতি চলবে। আমাদের সঙ্গে কারো বৈরিতা নেই, আমাদের সঙ্গে সবার বন্ধুত্বই থাকবে। কিন্তু আমাদের ওপর কেউ প্রভূত্ব করবে বাংলাদেশের মানুষ এটা মেনে নেবে না।

এসময় উপস্থিত ছিলেন কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক হাজি আমিনুর রশিদ ইয়াসিন, সাবেক এমপি ও জাতীয় নির্বাহী কমিটির কর্মসংস্থান বিষয়ক সম্পাদক জাকারিয়া তাহের সুমন প্রমুখ।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বেনাপোলে পুলিশের বিশেষ অভিযানে ১৪ জন আটক
যুক্তরাজ্যে শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে আ.লীগের সমাবেশ
শেখ পরিবারের কেউ মুক্তিযুদ্ধ করে থাকলে রাজনীতি ছেড়ে দেব: বুলু
বঙ্গবাজারে পরিকল্পিত অগ্নিকাণ্ড: সাবেক মেয়র তাপসসহ ৩০ জনের নামে মামলা
টিকটকার প্রিন্স মামুনের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ প্রমাণিত
পিরোজপুরে যুব মহিলা লীগ নেত্রী যুথী গ্রেপ্তার
গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ অধ্যক্ষের দুর্নীতি ও অনিয়মের প্রতিবাদে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন
দিল্লিতে মোদি বিরোধী বিক্ষোভে রাহুল ও প্রিয়াঙ্কার অংশগ্রহণ
কাজী নজরুলকে ‘জাতীয় কবি’ ঘোষণার গেজেট প্রকাশের প্রস্তাব অনুমোদন
আমরা বাংলাদেশি, আমরা এক পরিবারের সদস্য: প্রধান উপদেষ্টা
আগামী ৯ ডিসেম্বর ইইউ ২৮ জন রাষ্ট্রদূত সাথে বসবেন প্রধান উপদেষ্টা
চীনের সঙ্গে বিআরআই প্রকল্পে চুক্তি করে ভারতকে হতাশ করল নেপাল
দক্ষিণ কোরিয়ার প্রতিরক্ষামন্ত্রী পদত্যাগ করেছেন
সাকিবদের হারিয়ে প্রথম জয় পেল রংপুর রাইডার্স
বারান্দায় গাঁজা চাষের ভিডিও ফেসবুকে পোস্ট, দম্পতি গ্রেপ্তার
ভারতের পতাকা মাড়ানো ‘ভাইরাল’ সেই ছবি কৃত্রিমভাবে তৈরি
ভারত হিন্দু-মুসলমান দাঙ্গা সৃষ্টিতে উসকানিদাতার পক্ষে: বিএনপি নেতা ফারুক
বিকালে ধর্মীয় নেতাদের সাথে বসবেন প্রধান উপদেষ্টা
গাইবান্ধায় তিন দিনব্যাপী ইজতেমা শুরু
সাত বছরের দণ্ড থেকে খালাস পেলেন গিয়াস উদ্দিন মামুন