সোমবার, ৭ অক্টোবর ২০২৪ | ২২ আশ্বিন ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

নির্বাচনের চেয়েও সংস্কার গুরুত্বপূর্ণ বিষয় : প্রধান উপদেষ্টা

ফাইল ছবি

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে গঠিত হওয়া অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে নির্বাচনের চেয়েও সংস্কার গুরুত্বপূর্ণ বিষয় বলে জানিয়েছেন অন্তবর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। দেশের বিভিন্ন সেক্টরের সংস্কার করার কথা জানিয়েছেন তিনি।

সোমবার (৭ অক্টোবর) জাতীয় দৈনিক প্রথম আলো’তে প্রকাশিত এক সাক্ষাৎকারে এই কথা জানন তিনি।

এসময় তিনি বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের বড় বিষয় হলো সংস্কার। কেননা নির্বাচন তো যেকোনো সময় যে কেউ দিতে পারে। সংস্কার মানে হলো অতীতে যা যা ঘটেছে, আমরা সেগুলোর পুনরাবৃত্তি হতে দেব না। এটার জন্য আমাদের বুদ্ধিতে যতটুকু কুলায় ১০০ ভাগ হয়তো হবে না, তবে কাছাকাছি যতটা যাওয়া যায়, সারা জাতিকে একত্র করে করতে হবে।

সংস্কারের ক্ষেত্রে তাদের পরিকল্পনা নিয়ে জানান, সংবিধান, জুডিশিয়ারি সংশোধন করতে হবে। ছয়টা যে কমিশন করা হয়েছে তার প্রতিটিই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমরা আরও কমিশন নিয়ে তৈরি করবো। স্বল্প সময়ে দেশের কতটুকু সংস্কার করতে পারবে তা নিয়ে জানান, মুখে যে যা–ই বলুক না কেন, ভেতরে সবাই সংস্কার চায়। এ ছাড়া উপায় নেই। তাই প্রধান উপদেষ্টা এ বিষয়ে শতভাগ আশাবাদী।

সেনাবাহিনীকে ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা প্রদানের প্রসঙ্গে বলেন, আমাদের দায়িত্বে শুরুতেই আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি ঘটানোর চেষ্টা করেছি। কিন্তু পুলিশ সর্বাত্মক সহযোগিতা না করার কারণে তা অনেকাংশেই পেরে উঠিনি। তাই আইন শৃঙ্খলা রক্ষার জন্য সেনাবাহিনীকে বিশেষ ক্ষমতা প্রদান করা হয়েছে।

বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার এক-এগারোর সরকারের মতো হবে কি না এই বিষয়ে ড. ইউনূস বলেন, একটা গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে সেনাবাহিনীর যে ভূমিকা হওয়া উচিত, সে ভূমিকা পালন করবে। সেটা সরকারের যেসব নির্দেশ থাকবে, সেটা তারা পালন করে যাবে। এসব দিক বিবেচনা করেই তাদের ২ মাসের জন্য ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। এরপরও যদি তাদের প্রয়োজন হয় তাহলে তা পরবর্তীতে বিবেচনা করা হবে।

জাতিসংঘের অধিবেশনে যোগ দেওয়াকালীন বিভিন্ন দেশ ও সংস্থার ব্যক্তিদের সঙ্গে ড. ইউনূসের বৈঠক সুদূরপ্রসারী হয়েছে কি না এই বিষয়ে জানতে চাইলে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, এই দেশটা আবার নতুন করে দাঁড়াতে পারবে তা নিয়ে তাদের মনে উৎসাহ জেগেছে। দেশের যে গতিপ্রকৃতি তারা দেখছিল, তাতে তারা উৎসাহ বোধ করছিল না। এই পরিবর্তনের ফলে এবং আমাকে সামনে পেয়ে এদের অনেকেই খুব উৎসাহ বোধ করেছে।

তিনি আরও জানান, ‘আমরা আনুষ্ঠানিক বৈঠক করেছি। কিন্তু আনুষ্ঠানিক বৈঠক বন্ধুদের বৈঠকে পরিণত হয়েছে। আলাপ হয়েছে, কী দরকার তোমরা বলো, সেভাবে আমরা ব্যবস্থা নেব। আমিও একেবারে পরিষ্কারভাবে বলেছি যে অতীতের মতো করে দেখলে হবে না। নতুন একটা পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে এবং নতুন ভঙ্গিতে চিন্তা করতে হবে। আগের ক্যালকুলেশন বাদ দিতে হবে। অনেক বড় স্তরের ক্যালকুলেশন দিতে হবে। আমরা বড় জাম্পে যেতে চাই। এবং আগে অনেক শর্ত দিয়ে যেভাবে রাখছিল, সেভাবে না। তারাও অ্যাপ্রিশিয়েট করছিল। সঙ্গে সঙ্গে একজন তো ওখান থেকে ফোন করে নির্দেশ দিয়ে দিচ্ছিল, ওইটা করে দাও।’

দুই তরুণ উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম ও আসিফ মাহমুদের প্রসঙ্গে ড. ইউনূস জানান, তারা দুজন অত্যন্ত দক্ষতার সাথে সার্বিক দিক পরিচালনা করে যাচ্ছে। তারা শুধু বর্তমান সময়ের উপদেষ্টামন্ডলীই নয়, যেকোনো সময়ের উপদেষ্টামন্ডলীর মধ্যে তুলনা করলে তারা কোনো অংশেই দুর্বল নয়।

ছাত্র আন্দোলনের সঙ্গে সম্পৃক্ততা পূর্ব থেকে ছিলো কি না এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এই আন্দোলনের সঙ্গে আমার সম্পৃক্ততা ছিলো না। আমি আরো প্রস্তুতি নিয়েছিলাম জেলে যাওয়ার জন্য। কিন্তু সরকার পতনের পর শিক্ষার্থীরা আমার সাথে যোগাযোগ করে জানালো তারা আমাকে সরকারের দায়িত্বে দেখতে আগ্রহী। আমি প্রথমে অনাগ্রহ দেখালেও পরবর্তীতে তাদের আবদার ফিরিয়ে দিতে পারিনি। জেলে যাওয়ার পরিবর্তে বঙ্গভবনের শপথ নিয়েছি। ৫ আগস্টের পরই শিক্ষার্থীরা আমার সাথে যোগাযোগ করেছে। তার আগে তাদের সাথে যোগাযোগ হয় নি।

সৌজন্যে: প্রথম আলো

Header Ad

শিল্পকলায় নিয়োগ জালিয়াতি: লিয়াকত আলী লাকীসহ ২৪ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির সাবেক মহাপরিচালক মোহাম্মদ লিয়াকত আলী (লাকী)। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির নিয়োগ পরীক্ষায় জালিয়াতির অভিযোগে সাবেক মহাপরিচালক মোহাম্মদ লিয়াকত আলী (লাকী) এবং পরিচালক (প্রশাসন) জাহাঙ্গীর হোসেন চৌধুরীসহ ২৪ জনের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) মামলা দায়ের করেছে।

গত ৬ অক্টোবর (রোববার) দুদকের উপপরিচালক সুমিত্রা সেন বাদী হয়ে সংস্থাটির সমন্বিত জেলা কার্যালয় ঢাকা-১ এ মামলাটি দায়ের করেন। দুদকের অনুসন্ধান টিমের দাখিল করা প্রতিবেদনে উঠে আসে যে, লিয়াকত আলী লাকী এবং জাহাঙ্গীর হোসেন চৌধুরী পরস্পরের যোগসাজশে নিয়োগ পরীক্ষায় অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের নম্বরপত্রে কারসাজি করে তাদের উত্তীর্ণ দেখিয়ে অবৈধভাবে নিয়োগ প্রদান করেন।

প্রতিবেদন অনুযায়ী, ওই জালিয়াতির মাধ্যমে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমিতে ১০টি পদে মোট ২৩ জনকে নিয়োগ প্রদান করা হয়। এর ফলে, অনুত্তীর্ণ প্রার্থীরা বিভিন্ন পদে যোগদান করে এবং তাদের বেতনভাতাসহ সরকারি তহবিল থেকে ৮ কোটি ২৮ লাখ ৪৯৫ টাকা উত্তোলন করে। এ অর্থ আত্মসাৎ বা সরকারি ক্ষতি সাধনের দায়ে তাদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়।

এ ঘটনায় আসামিদের বিরুদ্ধে দণ্ডবিধি ১৮৬০-এর ৪০৯, ৪২০, ৪৬৮, ৪৭১, ১০৯ ধারা এবং ১৯৪৭ সালের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫ (২) ধারায় অভিযোগ আনা হয়েছে।

মামলার অন্যান্য আসামিরা হলেন- শিল্পকলা একাডেমির পরিচালক জাহাঙ্গীর হোসেন চৌধুরী, কালচারাল অফিসার আল মামুন, মো. হামিদুর রহমান, সুদীপ্তা চক্রবর্তী, হাসান মাহমুদ, রুনা লায়লা মাহমুদ, সহকারী পরিচালক সামিরা আহমেদ, স্টেজ ম্যানেজার রহিমা খাতুন, গাইড লেকচারার মাহাবুবুর রহমান, ইন্সট্রাকটর মীন আরা পারভীন, ইন্সট্রাকটর প্রিয়াংকা সাহা, যন্ত্রশিল্পী নারায়ন দেব লিটন, মোহাম্মদ জিয়াউল আবেদীন, নৃত্যশিল্পী লায়লা ইয়াসমিন, মিফতাহল বিনতে মাসুক, সুমাইতাহ তাবাসসুম ধানম, কণ্ঠশিল্পী রোকসানা আক্তার রূপসা, আবদুল্লাহেল রাফি তালুকদার, মো. সোহানুর রহমান, আবিদা রহমান সেতু, মোহনা খাস, এবং ক্যামেরাম্যান রুবেল মিয়া।

এ মামলার মাধ্যমে নিয়োগ জালিয়াতির বিষয়টি নতুন করে আলোচনায় এসেছে এবং শিল্পকলা একাডেমির প্রশাসনিক কার্যক্রমের স্বচ্ছতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে।

Header Ad

চিকিৎসাশাস্ত্রে নোবেল পেলেন ভিক্টর অ্যামব্রোস ও গ্যারি রাভকুন

ছবি: সংগৃহীত

চলতি বছর চিকিৎসাশাস্ত্রে নোবেল জিতেছেন ভিক্টর অ্যামব্রোস ও গ্যারি রাভকুন। সোমবার নরওয়েতে বিশ্বের সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ এ পুরস্কার বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করা হয়। প্রথম দিন ঘোষণা করা হয়েছে চিকিৎসায় নোবেল বিজয়ীর নাম।

চিকিৎসাশাস্ত্রে অনবদ্য অবদান রাখায় এ ক্যাটাগরিতে এ বছর যৌথভাবে নোবেল জিতেছেন ভিক্টর অ্যামব্রোস ও গ্যারি রাভকুন।

নোবেল প্রাইজ কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, মাইক্রো আরএনএ আবিষ্কার এবং পোস্ট ট্রান্সক্রিপশন জিন নিয়ন্ত্রণ-এ অবদান রাখায় তাদের এ পুরস্কার দেওয়া হয়েছে।

গত বছর এই পুরস্কার জিতেছিলেন ক্যাথলিন কারিকো এবং ড্রিউ ওয়েইসম্যান। এমআরএন করোনা টিকা আবিস্কারের জন্য তাদের পুরস্কারটি দেওয়া হয়েছিল।

১৯০১ সাল থেকে দেওয়া হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ পুরস্কার নোবেল। এ পুরস্কারটির নামকরণ করা হয়েছে সুইডিশ বিজ্ঞানী আলফ্রেড নোবেলের নাম অনুসারে। ঊনবিংশ শতকের এই বিজ্ঞানী শক্তিশালী বিস্ফোরক ডিনামাইট আবিষ্কার করে বিপুল অর্থের মালিক হয়েছিলেন। তিনি উইল করে গিয়েছিলেন যে তার যাবতীয় অর্থ থেকে যেন প্রতি বছর পদার্থ, রসায়ন, চিকিৎসা, শান্তি ও সাহিত্য— এই ৫টি খাতে বিশেষ অবদান রাখা ব্যক্তিদের পুরস্কার প্রদান করা হয়। এই পুরস্কারের নামকরণ হবে তার নামে। ১৯৬৯ সাল থেকে এই ৫ বিভাগের সঙ্গে যুক্ত হয় অর্থনীতিও।

Header Ad

চঞ্চলের জনপ্রিয়তায় ভাটা !

ছবি: সংগৃহীত

দুই বাংলার জনপ্রিয় ও শক্তিশালী অভিনেতা চঞ্চল চৌধুরী। তবে বর্তমান সময়টা খুব একটা ভালো যাচ্ছে না এই অভিনেতার। মূলত ৫ আগস্টের পর থেকেই যেন একরকম গুটিয়ে গেছেন তিনি। আওয়ামী সরকারের তোষামোদি ও ছাত্র আন্দোলনে নীরব ভূমিকার কারণে ভক্তরা তাকে ছুড়ে ফেলেছেন। জুলাই-আগস্টের পর থেকে তেমন কোনো কাজেও দেখা যাচ্ছে না আর তাকে।

ক্যারিয়ারে এখন পর্যন্ত অসংখ্য নাটক সিনেমায় অভিনয় করে দর্শকদের অন্তরে জায়গা করে নিয়েছেন এই অভিনেতা। কাজের পাশাপাশি সরব ছিলেন তিনি নেটমাধ্যমেও। কিন্তু হঠাৎ যেন কোথায় হারিয়ে গেলেন। তবে কি ভাটা পড়ছে চঞ্চলের জনপ্রিয়তায়।

জুলাই-আগস্টের পর থেকে তেমন কোনো কাজেও আর দেখা যাচ্ছে না চঞ্চলকে। এমনকি গেল মাসে তার বহুল আলোচিত সিনেমা কলকাতার চলচিত্র ‘পদাতিক’ মুক্তি পেলেও সুপার ফ্লপ তকমা পেয়েছে চলচিত্রটি। সিনেমাটির প্রচারেও অংশ নেননি চঞ্চল।

শুধু তাই নয়, ‘পদাতিক’র মুক্তি উপলক্ষে ভারতে যাওয়ার কথা থাকলেও তোপের মুখে সেখানে যাওয়া থেকেও বিরত থাকেন এই অভিনেতা। তার এমন খারাপ পরিস্থিতিতে সিনেমাটির ফলাফল যেন আরও একধাপ পিছিয়ে দিল চঞ্চলকে।

উল্লেখ্য, ’পদাতিক’ চলচিত্রটি পরিচালনা করেছেন কলকাতার পরিচিত নির্মাতা সৃজিৎ মূখার্জী। এটি ছিল ভারতের খ্যাতিমান রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব ও চলচ্চিত্রকার মৃণাল সেনের বায়োপিক।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

শিল্পকলায় নিয়োগ জালিয়াতি: লিয়াকত আলী লাকীসহ ২৪ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
চিকিৎসাশাস্ত্রে নোবেল পেলেন ভিক্টর অ্যামব্রোস ও গ্যারি রাভকুন
চঞ্চলের জনপ্রিয়তায় ভাটা !
সশস্ত্র বাহিনী বিএসইসি কার্যালয়ের নিরাপত্তায় থাকবে
বিশ্বের প্রভাবশালী মুসলিমের তালিকায় ড. মুহাম্মদ ইউনূস
নির্বাচনের চেয়েও সংস্কার গুরুত্বপূর্ণ বিষয় : প্রধান উপদেষ্টা
আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে ‘হেক্সা মিশন’ পূরণ করলো ব্রাজিল
স্ত্রীসহ সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সাংবাদিকদের সঙ্গে দাসসুলভ আচরণের সুযোগ নেই : উপদেষ্টা নাহিদ
দিল্লিতে পালিয়েছেন সাবেক পুলিশ কর্মকর্তা মনিরুল ইসলাম
গ্রাহককে মারধরের ঘটনায় স্টার কাবাবের ১১ জন গ্রেপ্তার
সামিট গ্রুপের আজিজ খানসহ তার পরিবারের সদস্যদের ব্যাংক হিসাব জব্দ
প্রথম মাসের বেতন ত্রাণ তহবিলে দিলেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
খুতবায় সাঈদী ও মামুনুল হককে নির্যাতনের কথা বলায় চাকরি হারালেন ইমাম
বসুন্ধরার চেয়ারম্যান ও এমডিসহ ৮ জনের ব্যাংক হিসাব জব্দ
বৈরুতে রাতভর ইসরায়েলের হামলা, সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা
এক বছরে প্রায় ৪২ হাজার ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে ইসরায়েলে
প্রধান উপদেষ্টাকে নিয়ে বিতর্কিত পোস্ট করে ওএসডি হলেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট
শিশুরাই সমৃদ্ধ বাংলাদেশের রূপকার : প্রধান উপদেষ্টা
ভারতে পালানোর সময় সাবেক ভূমিমন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্র চন্দ আটক