বুধবার, ১৫ জানুয়ারি ২০২৫ | ১ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

সেই গোপন কক্ষ ‘গোপন’ ছিল না: মালা খান

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ রেফারেন্স ইনস্টিটিউট ফর কেমিক্যাল মেজারমেন্টসের (বিআরআইসিএম) প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মালা খান। সম্প্রতি নিজের অফিসের ভেতরে বিশেষভাবে তৈরি গোপন কক্ষের জন্য আলোচনায় আসেন তিনি।

তবে মালা খান গণমাধ্যমের কাছে দাবি করেছেন, তার অফিসের আলোচিত গোপন কক্ষ আসলে গোপন ছিল না। এ বিষয়ে ওই অফিসের সবাই জানতেন।

টাঙ্গাইলের ভূঞাপুর উপজেলার অলোয়া ইউনিয়নের নিকলা মহাব্বত (ঘাইনঞ্জানি) গ্রামের আবুল ফজল খানের মেয়ে মালা খান। বাবার চাকরির সুবাদে ঢাকায় লেখাপড়া করেন এবং বড় হন। তার চাচা গরু ব্যবসায়ী তোফাজ্জল খানের মাধ্যমে এলাকায় জমি ক্রয় ও গরু-ছাগল বেচাকেনা করতেন মালা খান। এলাকার কিছু লোককে সরকারি-বেসরকারি চাকরিও দিয়েছেন তিনি।

সম্প্রতি তার অফিসে গোপন কক্ষ থাকার খবর দেখে অবাক হন স্থানীয়রা।

সরেজমিনে অলোয়ার নিকলা মহাব্বত এলাকায় গিয়ে জানা গেছে, বিআরআইসিএমের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মালা খানের তিন মেয়ের মধ্যে দুই মেয়ে কানাডায় পড়াশোনা করছেন। তার স্বামী মোস্তফা আনোয়ারও একজন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ছিলেন। বর্তমানে তিনি দুই মেয়ের সঙ্গে কানাডায় বসবাস করছেন। তবে গুঞ্জন রয়েছে, স্বামী ও মেয়েদের জন্য কানাডায় বাড়ি কিনেছেন তিনি।

ঢাকার মোহাম্মদপুরের বসিলা এলাকায় দেশি-বিদেশি বিভিন্ন প্রজাতির গরু ও ছাগলের খামার রয়েছে। ওই খামার পরিচালনা করতেন তার আপন ছোট ভাই। এছাড়া বসিলাতেই তার জায়গা ও বাসা রয়েছে। টাঙ্গাইলসহ জেলার বিভিন্ন জায়গা থেকে চাচা তোফাজ্জল খানের মাধ্যমে গরু ও ছাগল কিনে মোটাতাজা করা হতো খামারে। এরপর চাচা ও ঢাকার বিভিন্ন লোকের মাধ্যমে সেগুলো খামারসহ টাঙ্গাইলে এনেও বিক্রি করা হতো।

গত ৫ আগস্ট সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পদত্যাগ করে দেশ থেকে পালানোর পর বসিলার ওই খামার থেকে অনেকেই গরু-ছাগল নিয়ে গেছেন। চাচার মাধ্যমে এলাকায় ৫৯ শতাংশ জমি কিনেছেন তিনি। মালা খান বিআরআইসিএমতে এলাকার বেশ কয়েকজনকে চাকরিও দিয়েছেন। তারা এখন সেখানে বিভিন্ন পদে কর্মরত রয়েছেন।

মালা খানের বিরুদ্ধে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সনদ জালের অভিযোগ রয়েছে। এ নিয়ে ২০১৫ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি একটি জাতীয় দৈনিকে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছিল। “জালিয়াতির মালা গেঁথেছেন মালা খান” শিরোনামে ওই সংবাদে মালা খান জাল সনদ ও নিয়োগ পরীক্ষায় (লিখিত) সর্বনিম্ন নম্বর পেয়ে অকৃতকার্য হয়েও বেজ্ঞানিক কর্মকর্তা পদে নিয়োগ পেয়েছিলেন বলে উল্লেখ করা হয়। এতে আরও বলা হয়- জালিয়াতির মাধ্যমে মালা খান অর্জন করেছেন পিএইচডি ডিগ্রি। আর ওই পিএইচডি কোর্সের কো-সুপারভাইজার ছিলেন তার স্বামী মোস্তফা আনোয়ার। তিনি যে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি ডিগ্রি নিয়েছেন, সেই প্রতিষ্ঠানের নেই কোনো অনুমোদন। ভুয়া প্রতিষ্ঠানটি টাকার বিনিময়ে দিয়েছে পিএইচডির সনদ।

নিকলা এলাকার অনেকেই জানান, মালা খান এলাকার অনেককে চাকরি দিয়েছেন যারা বেকার ছিল। তবে টাকার বিনিময়ে দিয়েছেন কিনা সেটা কেউ বলতে পারেননি। এছাড়া এলাকায় তার চাচা তোফাজ্জলকে টাকা-পয়সা দিয়ে সহায়তা করতেন। তার চাচা ভূঞাপুর শিয়ালকোল হাটের ইজারাদার। চাচাই এলাকায় তাকে জায়গা জমি কিনে দিয়েছেন।

বিআরআইসিএমে চাকরি পাওয়া অলোয়া ইউনিয়নের ঘাইনঞ্জানি গ্রামের সোহান বলেন, কেরাণীগঞ্জে জায়গা লিজ নিয়ে তার ভাই গরু ও ছাগলের খামার করেছেন বলে জেনেছি। তবে বসিলাতে ছিল কিনা জানি না। ৫ আগস্টের পরই অফিসের লোকজন যারা বিরোধিতা করেছেন তাদের কাছেই চাবি ছিল অফিসের। যেখানে কোনো অবৈধ কার্যকলাপ ছিল না ম্যাডামের। বিআরআইসিএমের কার্যালয়ে গরু ও ছাগল নিয়ে আসা হতো বিক্রির জন্য। ঝামেলার কারণে খামার ছেড়ে দিয়েছিলেন। ফলে গরু ও ছাগলগুলো অফিসে আনা হয়েছিল। সেখান থেকে আমি দুটি গরু ও দুটি রাম ছাগল নিয়েছি। ঢাকায় তার কোনো সম্পত্তি নেই। ম্যাডাম তার বাবা, ভাই, ভাইয়ের স্ত্রীর সঙ্গে কোয়ার্টারে থাকতেন। ।

মালা খানের চাচা তোফাজ্জল খান বলেন, মালা খানের ঘটনাটি দেখে বিস্মিত হয়েছি। আমার ভাতিজি একজন সৎ বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা। অফিসের লোকজন তার বিরুদ্ধে লেগেছে। তার অফিসে আয়নাঘর থাকাসহ বিভিন্ন অভিযোগ তুলছে। তার ভাইয়ের খামার ছিল বসিলাতে। আন্দোলনের আগে এক ট্রাক গরু এনে টাঙ্গাইলের বিভিন্ন হাটে বিক্রি করেছি। এলাকায় কিছু জায়গা কিনে দিয়েছিলাম। কিন্তু পরবর্তীতে ওই জমি আমি কিনে নিয়েছি।

চাচা তোফাজ্জল খানের মুঠোফোনে কথা হয় বিআরআইসিএমের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মালা খানের সঙ্গে।

তিনি বলেন, ঘটনাটি সম্পূর্ণ বানোয়াট। ৫ আগস্টের পর অফিসে যাইনি কয়েকদিন। এর মধ্যে তারা আমার বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলেছে, মিথ্যা ঘটনা তৈরি করেছে। তারা মন্ত্রণালয় বরাবর অভিযোগ দিয়েছে আমার বিরুদ্ধে। মিথ্যা ঘটনার বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের অনুমতি ছাড়া আইনগত কোনো কিছুই করতে পারব না।

মালা খান বলেন, সরকার পতনের পর কয়েকদিন অফিস করেছি। আগে থেকেই ওই কক্ষের বিষয়ে জানত অফিসের লোকজন। কিন্তু এখন সেটি ‘গোপন কক্ষ’ নাম দিয়ে প্রচার করছে। মূলত আমাকে অপদস্ত করার জন্য এমন নাটক সাজিয়েছে।

Header Ad
Header Ad

ছাগল মতিউরকে ধরা হয়েছে, অন্যদেরও খুঁজে খুঁজে ধরা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। ছবি: সংগৃহীত

আওয়ামী লীগ সরকারের সময়কালীন অপরাধমূলক কার্যক্রম এবং বিতর্কিত ভূমিকার সঙ্গে জড়িত সবাইকে খুঁজে বের করে আইনের আওতায় আনা হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।

বুধবার (১৫ জানুয়ারি) সকাল ১১টায় আনসার ও ভিডিপি সদর দপ্তর পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, প্রতিদিন দু-একজন করে ধরা পড়ছেন। আজ মতিউর, ছাগল মতিউরকে ধরা হয়েছে। তাকেও এতদিন ধরা যায়নি। অন্যদেরও ধরা হবে, আইনের আওতায় আনা হবে। সব তো এক দিনে ধরা যায় না। অনেকে লুকিয়ে আছে। খুঁজে খুঁজে একে একে তাদের সবাইকে ধরা হবে।

সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, 'বিতর্কিত ভূমিকার পরও কিছু পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। বরং তাদের বদলি, পদোন্নতি ও পদায়ন করা হয়েছে। অন্যদিকে, অনেক নবীন পুলিশ সদস্য, যারা ট্রেনিং শেষ করেছেন, তাদের নিয়োগ দেওয়া হয়নি। যারা বিতর্কিত ভূমিকা রেখেছেন, তাদের বিরুদ্ধে তথ্যপ্রমাণ সংগ্রহ করা হচ্ছে। ফুটেজ দেখে ধরা হচ্ছে। প্রতিদিন ২-১ জন করে ধরা পড়ছেন। যেমন আজ মতিউরকে ধরা হয়েছে। অনেকেই লুকিয়ে আছেন, তাদেরও খুঁজে বের করা হবে।'

তিনি আরও বলেন, 'অনেক বিতর্কিত পুলিশ কর্মকর্তা, কনস্টেবল থেকে শুরু করে ডিসি পর্যন্ত, যারা সরাসরি গুলি করেছেন, তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে। তদন্তে তথ্য-প্রমাণ মিললে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না। এরই মধ্যে কয়েকজনকে ধরা হয়েছে। তবে ধরা পড়ার পরও এক ওসি পালিয়ে গেছেন।'

সাংবাদিকদের অনুসন্ধানী কাজের প্রশংসা করে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, 'পাশ্ববর্তী দেশের অপপ্রচারের বিরুদ্ধে আপনারা সঠিক ও স্বচ্ছ সাংবাদিকতা করেছেন। তবে অনুসন্ধানী সাংবাদিকতা আরও বাড়ানোর আহ্বান জানাই। বিতর্কিত পুলিশ সদস্যদের তালিকা থাকলে সেটি পুলিশের সদর দপ্তরে জমা দিন।'

Header Ad
Header Ad

দর্শনা বন্দর দিয়ে ভারত থেকে ২৪৫০ মেট্রিক টন চাল আমদানি

দর্শনা বন্দর দিয়ে ভারত থেকে ২৪৫০ মেট্রিক টন চাল আমদানি। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

চুয়াডাঙ্গার দর্শনা বন্দর দিয়ে ভারত থেকে ২৪'শ ৫০ মেট্রিক টন চাল আমদানি হয়েছে। মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) রাত সোয়া নয়টায়  ভারতের গেঁদে বন্দর দিয়ে ৪২ ওয়াগনে রেলপথে এই চাল দর্শনা বন্দর ইয়ার্ডে পৌঁছে।

এসময় ভারতের রেলের পরিচালক স্বাগতম বালাকে ফুলে দিয়ে শুভেচ্ছা  জানান দর্শনা বন্দরের সিএ্যান্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক আতিয়ার রহমান হাবু।

এ চাল খালাসে নিযুক্ত সি অ্যান্ড এফ এজেন্ট আতিয়ার রহমান হাবু জানান, ঢাকা পুরানা পল্টনের মেসার্স মজুমদার এগ্রোটেক ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেড এ চাল আমদানি করেছে। প্রতিটন চালের ইনভয়েস মূল্য ৪৯০ ডলার। কলকাতার ৭/১ লর্ড সিনহা রোডের সৌভিক এক্সপোর্ট লিমিটেড এ চাল রপ্তানি  করেছে।

দর্শনা আন্তর্জাতিক রেলস্টেশনের ম্যানেজার মির্জা কামরুল হক জানান, কাস্টমস পরীক্ষণ ও শুল্কায়নের পর এ চাল ঈশ্বরদী ও সিরাজগঞ্জে বুকিং হবে। সেখান থেকে ট্রাকযোগে আমদানিকারক চাল পরিবহন করবেন।

উল্লেখ্য, ভারত থেকে ১ লাখ ৫৯ হাজার মেট্রিক টন চাল আমদানি করবে বাংলাদেশ সরকার। দর্শনা বন্দর দিয়ে মঙ্গলবার এ চালের প্রথম চালান দেশে ঢুকল।

Header Ad
Header Ad

সারজিস আলমসহ ৪৫ জনের পাসপোর্ট জব্দের বিষয়ে যা জানা গেল

সারজিস আলম। ছবি: সংগৃহীত

সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়া ও বিভিন্ন অনলাইন প্ল্যাটফর্মে একটি খবর ছড়িয়ে পড়েছে, যেখানে দাবি করা হয়েছে যে, সারজিস আলমসহ ৪৫ জনের পাসপোর্ট সেনাবাহিনী জব্দ করেছে। তবে তথ্য যাচাইকারী সংস্থা রিউমর স্ক্যানার নিশ্চিত করেছে যে, এই দাবি একদমই মিথ্যা এবং কোনো তথ্য-প্রমাণ ছাড়াই এটি ছড়ানো হয়েছে।

রিউমর স্ক্যানারের প্রতিবেদনে জানানো হয়, এই খবরের সূত্র ‘BBC NEWS 2470’ নামের একটি ব্লগ ওয়েবসাইট, যেখানে গত ১২ জানুয়ারি একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়।

প্রতিবেদনে বলা হয়, সেনাবাহিনী গোপন অভিযানে সারজিস আলমসহ ৪৪ জনকে আটক করে এবং তাদের পাসপোর্ট ও ভ্রমণের কাগজপত্র জব্দ করে। অভিযোগ করা হয়, তারা অবৈধ উপায়ে ইউরোপ যাওয়ার পরিকল্পনা করছিলেন।

তবে রিউমর স্ক্যানারের অনুসন্ধানে জানা গেছে, এই দাবির পক্ষে কোনো জাতীয় বা আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। সেনাবাহিনী বা সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের দিক থেকেও এমন কোনো অভিযোগ বা বিবৃতি পাওয়া যায়নি।

সংস্থাটি আরও জানায়, এ বিষয়ে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর)-এর সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তারাও বিষয়টিকে সম্পূর্ণ ভুয়া বলে নিশ্চিত করে।

প্রকৃতপক্ষে, ব্লগ ওয়েবসাইট থেকে ছড়ানো এই ভিত্তিহীন তথ্যই সোশ্যাল মিডিয়ায় বিভ্রান্তি সৃষ্টি করেছে। রিউমর স্ক্যানার এবং আইএসপিআর উভয়ই বিষয়টি অসত্য বলে প্রমাণ করেছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ছাগল মতিউরকে ধরা হয়েছে, অন্যদেরও খুঁজে খুঁজে ধরা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
দর্শনা বন্দর দিয়ে ভারত থেকে ২৪৫০ মেট্রিক টন চাল আমদানি
সারজিস আলমসহ ৪৫ জনের পাসপোর্ট জব্দের বিষয়ে যা জানা গেল
মসজিদুল হারামের প্রসিদ্ধ গাইড শেখ মোস্তফা দাব্বাগ মারা গেছেন
সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের বিরুদ্ধে মামলা
জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় খালেদা জিয়াসহ সব আসামি খালাস
গোবিন্দগঞ্জ পৌর বিএনপির সভাপতি রবিউল, সম্পাদক আবু জাফর
ছাগলকাণ্ডে আলোচিত সেই মতিউর ও তার স্ত্রী গ্রেপ্তার
মধ্যরাতে সেন্টমার্টিনে ভয়াবহ আগুন, ৩ রিসোর্ট পুড়ে ছাই
এলপি গ্যাসের দাম বাড়ল
পদত্যাগ করলেন টিউলিপ সিদ্দিক
অপরাধী যেই হোক ছাড় দেওয়া হবে না: ডিবি প্রধান
ভারত থেকে এক হাজার ১৩৭ কোটি টাকার ডিজেল কিনছে বাংলাদেশ
বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক ডেপুটি গভর্নর এস কে সুর কারাগারে
বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে এখন কোনো উত্তেজনা নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
এবার নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতার বিরুদ্ধে ইবি প্রশাসনের মামলা
‘ভুল ইংরেজি’ বলে ঢাকা মেডিকেলে ভুয়া নারী চিকিৎসক আটক
মিথিলার সঙ্গে দূরত্ব, প্রাক্তনকে বুকে নিয়ে সৃজিতের সেলফি
দক্ষিণ আফ্রিকার সোনার খনিতে মৃতদেহের ছড়াছড়ি: অন্তত ১০০ জনের প্রাণহানি
মডেল তিন্নি হত্যা মামলায় খালাস পেলেন জাপার সাবেক এমপি অভি