বুধবার, ২২ জানুয়ারি ২০২৫ | ৮ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

আবেদ আলীর হাত ধরে ক্যাডার হওয়া ব্যক্তিদের তালিকা হচ্ছে

সৈয়দ আবেদ আলী। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) সাবেক গাড়িচালক সৈয়দ আবেদ আলী প্রশ্নপত্র ফাঁস সংক্রান্ত তার দুর্নীতির বিষয়ে আদালতে স্বীকারোক্তি দিয়েছেন। স্বীকারোক্তিতে সব বলে দিয়েছেন তিনি। তার হাত ধরে অনেকেই হয়েছেন বিসিএস ক্যাডার। সব ক্যাডারেই রয়েছেন তার লোক।

পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) অভিযানে প্রশ্ন ফাঁস চক্রের গ্রেপ্তার সদস্যদের জিজ্ঞাসাবাদে এসব নাম পাওয়া যাচ্ছে। আপাতত ফাঁস হওয়া প্রশ্নে পরীক্ষা দিয়ে ক্যাডার হওয়াদের নামের তালিকা তৈরি ও জিজ্ঞাসাবাদে পাওয়া তথ্য যাচাই-বাছাই চলছে।

এ নিয়ে কোনো মন্তব্য করতে চাইছেন না তদন্তসংশ্লিষ্টরা। তবে বাংলাদেশ সরকারি কর্মকমিশনের (পিএসসি) অধীনে নেওয়া বিসিএস পরীক্ষার ফাঁস হওয়া প্রশ্নের উত্তর পেয়ে যারা ক্যাডার হয়েছেন, তাদের বিষয়ে বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ করা হচ্ছে বলে জানা গেছে। কাউকে কাউকে রাখা হয়েছে নজরদারিতেও।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে প্রশ্ন ফাঁসের ঘটনায় হওয়া মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সিআইডির অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হিমেল চাকমা বলেন, এখনই এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে চাই না।

সৈয়দ আবেদ আলী। ছবি: সংগৃহীত

তদন্তসংশ্লিষ্টরা বলছেন, বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (বিসিএস) পরীক্ষার কয়েকটি ব্যাচের এমন অনেকে আছেন, যারা এই চক্রের মাধ্যমে ফাঁস হওয়া প্রশ্নের উত্তর পেয়ে ক্যাডার হয়েছেন। চক্রটির গ্রেপ্তার হওয়া সদস্যদের দেওয়া তথ্য যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে।

এখন সরকারি প্রায় সব পর্যায়ে দুর্নীতি, অনিয়ম ও অব্যবস্থাপনা বিরাজ করার নেপথ্যে রয়েছে ফাঁস হওয়া প্রশ্নের মাধ্যমে বিসিএস ক্যাডার হওয়া। তারা চাকরিতে প্রবেশ করেছে দুর্নীতির মাধ্যমে। শুরুটা যেহেতু দুর্নীতির মাধ্যমে, এ কারণে তারা যেখানে দায়িত্ব পালন করে, সব জায়গায় দুর্নীতি করতেই থাকে।

মন্ত্রণালয় থেকে উপজেলা পর্যন্ত দুর্নীতিবাজদের চেইন অব কমান্ড আছে। এই কারণে দুর্নীতি বৃদ্ধি পেয়েছে, জবাবদিহিতা নেই বললেই চলে। অধিকাংশ প্রশাসনে টাকা ছাড়া কাজ না হওয়ার অন্যতম কারণ এটি।

প্রসঙ্গত, বিসিএস এর ২৫ তম ব্যাচে প্রশ্নফাঁস বিষয়টি ধরা পড়ে। ওই সময় পিএসসির মেম্বার ছিলেন মাহফুজুর রহমান। আর তার ড্রাইভার ছিলেন সৈয়দ আবেদ আলী। তার নেতৃত্বে একটি গ্রুপ থাকতো। তারা কাস্টমার যোগাড় করে দেয়ার দায়িত্বে ছিল।

প্রশ্নফাঁসে জড়িতরা। ছবি: সংগৃহীত

পিএসসির মেম্বার মাহফুজুর রহমানের গুলশানের বাড়ি এবং নীলফামারির ‘ভিন্ন জগৎ’ নামের রিসোর্টে পরীক্ষার একদিন আগে প্রশ্নপত্র দেয়া হতো। সেখানে পরীক্ষার্থীদের পড়ালেখার ব্যবস্থা করা হতো। পরের দিন পরীক্ষায় তারাই সর্বোচ্চ মার্ক পেত। এভাবে মাহফুজুর রহমান হাজার হাজার কোটি টাকা কামিয়েছেন। ওই সময় দলীয় নেতাদের তালিকাও আসতো। সেই তালিকা অনুযায়ী তিনি টাকা নিতেন এবং নেতাদের ভাগ দিতেন। স্বাস্থ্যের আলোচিত বিতর্কিত মিঠু ঠিকাদারও প্রশ্নফাঁস এই চক্রের সঙ্গে জড়িত ছিলেন। তার উত্থান মূলত এভাবেই।

প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আবেদ আলী জানিয়েছেন, তিনি শত শত কোটি টাকার সম্পদের মালিক। ঢাকায় তার একটি ছয়তলা বাড়ি, তিনটি ফ্ল্যাট ও একটি গাড়ি রয়েছে। গ্রামের বাড়িতে রয়েছে ডুপ্লেক্স ভবন। এছাড়াও আবেদ আলীর আরো সম্পদ রয়েছে।

মাহফুজুর রহমানের বিরুদ্ধে ওই সময় মামলা হয়। পরে তিনি দেশ ছেড়ে পালিয়ে যান। কিন্তু ততোক্ষণে হাজার হাজার কোটি টাকার মালিক বনে যান। তার সঙ্গে বিএনপি-জামায়াত জোটের একটি রাজনৈতিক সিন্ডিকেট ছিল, তাদের কতিপয় ক্ষমতাধর নেতা প্রশ্নফাঁসের এই টাকার ভাগ পেতেন। মাহফুজুর রহমান ছিলেন হাওয়া ভবন কানেকটেড। পিএসসিতে আলাদা একটি রুম ছিল। এখানে বসে তিনি রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করতেন। দলীয় সংসদ সদস্য মনোনয়ন প্রত্যাশী ছিলেন। এ কারণে তাকে ভয় পেতেন পিএসসির চেয়ারম্যানসহ অনেকে।

এদিকে মঙ্গলবার (৯ জুলাই) প্রশ্নফাঁসে জড়িত আরো একজন চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীকে ১০ কোটি টাকার চেকসহ গ্রেপ্তার করেছে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী। আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করছে। তার মাধ্যমে বের হবে কোন কোন কর্মকর্তা জড়িত এবং এই টাকার ভাগ কারা পেত।

সব প্রশাসনে ফাঁস হওয়া প্রশ্নের মাধ্যমে বিসিএস ক্যাডার হয়েছেন। মাহফুজুর রহমানের সময় বিএনপি-জামায়াত-শিবিরসহ চার দলীয় জোটের দলীয় নেতাকর্মীরা বেশি ঢুকেছে বিসিএস ক্যাডারে। তবে দলের পরিচয় দিলেও টাকা দেয়া লাগছে প্রত্যককে। শত শত কোটি টাকা একটি ব্যাচ থেকে কামিয়েছে তারা। আবেদ আলী স্বীকারোক্তিতে সব বলে দিয়েছে। এখন সরকারি প্রায় সব পর্যায়ে দুর্নীতি, অনিয়ম ও অব্যবস্থাপনা বিরাজ করার নেপথ্যে রয়েছে ফাঁস হওয়া প্রশ্নের মাধ্যমে বিসিএস ক্যাডার হওয়া। তারা চাকরিতে প্রবেশ করেছে দুর্নীতির মাধ্যমে।

Header Ad
Header Ad

সালমান এফ রহমানের ঘনিষ্ঠ তারেক আলম আটক

ছবিঃ সংগৃহীত

দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) এর কাছে আটক হলেন বেক্সিমকো গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান সালমান এফ রহমানের ঘনিষ্ঠ তারেক আলম। তার বিরুদ্ধে হাজার কোটি টাকা পাচার করার অভিযোগ আছে।

বুধবার (২২ জানুয়ারি) হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে তাকে আটক করা হয়।

তারেক আলমের বিরুদ্ধে ৩০০ কোটি টাকার ঋণ জালিয়াতির অভিযোগ রয়েছে। তিনি ব্রিটিশ পাসপোর্টধারী।

জানা গেছে, দুদকের সহকারী পরিচালক সাজ্জাদ হোসেনের নেতৃত্বে একটি টিম তাকে আদালতে হাজির করতে যাচ্ছে।

অনিয়ম, দুর্নীতি, প্রতারণা ও জালিয়াতির মাধ্যমে ব্যাংকিং নিয়মাচার ভেঙে বিভিন্ন ব্যাংক থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছে, এমন অভিযোগে বেক্সিমকো গ্রুপের বিরুদ্ধে দুদকে অনুসন্ধান চলমান রয়েছে। একইসঙ্গে অনিয়ম, দুর্নীতি, অর্থপাচারের অধিকতর অনুসন্ধান ও তদন্ত করতে তিন সংস্থার সমন্বয়ে যৌথ টিমও কাজ করছে।

Header Ad
Header Ad

২৮ জানুয়ারি থেকে সারাদেশে চলবে না ট্রেন!

২৮ জানুয়ারি থেকে চলবে না ট্রেন। ছবি: সংগৃহীত

পেনশন ও নিয়োগপত্রের দুই শর্ত প্রত্যাহারের দাবিতে অনির্দিষ্টকালের জন্য কর্মবিরতিতে যাচ্ছেন রেলওয়ের রানিং স্টাফরা। ২৭ জানুয়ারির মধ্যে দাবি মানার সময়সীমা বেঁধে দিয়েছেন তাঁরা।

সম্প্রতি রাজধানীর রেল ভবনে রেলওয়ে মহাপরিচালকের সঙ্গে সভা শেষে এমন সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছেন বাংলাদেশ রেলওয়ের রানিং স্টাফ ও শ্রমিক-কর্মচারী ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক মো. মজিবুর রহমান।

তিনি বলেন, আমাদের দাবি-দাওয়া পূরণে বারবার রেলওয়ে কর্তৃপক্ষকের কাছে চিঠি দেওয়া হয়েছে। এতদিন পার হয়ে যাওয়ার পরেও তারা আমাদের দাবির বিষয়ে কোনো সুরাহা করছে না। তারা বারবার সময় চাইছে। আমরা মহাপরিচালকের সঙ্গে সভায় আগামী ২৭ জানুয়ারি পর্যন্ত সময় বেঁধে দিয়েছি। এই সময়ের মধ্যে তারা যদি আমাদের দাবি মেনে না নেয়, তাহলে ২৮ তারিখ সকাল থেকে কর্মবিরতি শুরু হবে।

ময়মনসিংহ স্টেশনে রেলওয়ে রানিং স্টাফ ঐক্য পরিষদ বিক্ষোভ।

মো. মজিবুর রহমান বলেন, রেলের রানিং স্টাফদের মধ্যে রয়েছেন লোকোমাস্টার (এলএম), সহকারী লোকোমাস্টার (এএলএম) এবং সাব-লোকোমাস্টার (এসএলএম)। ৮ ঘণ্টা কর্মদিবস হলেও রানিং স্টাফদের গড়ে ১৫-১৮ ঘণ্টা কাজ করতে হয়। সেজন্য তাদের দেওয়া হয় বিশেষ আর্থিক সুবিধা, যাকে রেলওয়ের ভাষায় বলা হয় মাইলেজ। মাইলেজ রানিং স্টাফদের বেতনেরই অংশ।

মাইলেজের হিসাব হলো, প্রতি ১০০ কিলোমিটার ট্রেন চালালে রানিং স্টাফরা মূল বেতনের এক বেসিকের সমপরিমাণ টাকা বেশি পাবেন। ৮ ঘণ্টায় এক দিনের কর্মদিন ধরলে রানিং স্টাফদের প্রতি মাসে কাজ দাঁড়ায় আড়াই বা দুই-তিন মাসের সমপরিমাণ। তাদের বেতনও সেভাবেই দেওয়া হয়। এ ছাড়া মূল বেতনের হিসাবে অবসরকালীন ভাতা যা হয় তার সঙ্গে অতিরিক্ত আরও ৭৫ শতাংশ টাকা বেশি দিয়ে তাদের পেনশন দেওয়া হয়। কিন্তু ২০২২ সালের জানুয়ারিতে অর্থ মন্ত্রণালয় রানিং স্টাফদের সেই সুবিধা বাতিল করে। এরপর থেকে বাংলাদেশ রেলওয়ের রানিং স্টাফ ঐক্য পরিষদ ধারাবাহিকভাবে আমরা আন্দোলন করে আসছি।

চট্টগ্রাম বটতলী পুরোনো রেলস্টেশনে সংবাদ সম্মেলনে রেলওয়ে রানিং স্টাফ ও শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়নের নেতারা।  

অন্যদিকে সংশ্লিষ্টরা বলছেন, কর্মঘণ্টার বেশি সময় ধরে কাজ করতে হয় বলে অনেক রানিং স্টাফ চাকরি ছেড়ে চলে যাচ্ছেন। রানিং স্টাফ পদে এতে ২ হাজার ২৩৫ জন কর্মচারী থাকার কথা থাকলেও এখন ১ হাজার ১৩৫ জন কাজ করছেন। এতে রানিং স্টাফরা পর্যাপ্ত বিশ্রাম পাচ্ছেন না। 

অবশ্য এর আগেও মাইলেজের দাবিতে রেলের রানিং স্টাফরা আংশিক কর্মবিরতি পালন করেছেন। এতে ট্রেনের শিডিউল বিপর্যয় শুরু হয়, ভোগান্তিতে পড়েন যাত্রীরা। চলতি ডিসেম্বর মাসে রানিং স্টাফদের কর্মসূচিতে বেশ কয়েকটি মেইল ও কমিউটার ট্রেন চলাচল বন্ধ ঘোষণা করতে হয়েছে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষকে। এবার দেশব্যাপী সর্বাত্মক কর্মবিরতি শুরু করলে ট্রেন চলাচল বন্ধ হয়ে যেতে পারে বলে আশঙ্কা রয়েছে।

 

Header Ad
Header Ad

বাবার জানাজার মাঠ থেকে কণ্ঠশিল্পী মনির খানের আইফোন চুরি

কণ্ঠশিল্পী মনির খানের বাবার জানাজা। ছবি: সংগৃহীত

কোটি বাঙালির প্রিয় সংগীতশিল্পী মনির খান শোকাহত। তার বাবা মো. মাহবুব আলী খান মঙ্গলবার (২১ জানুয়ারি) বিকেলে ৯৯ বছর বয়সে মারা যান (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাই রাজিউন)। দীর্ঘদিন অসুস্থ থাকার পর ঝিনাইদহে নিজ বাড়িতে বার্ধক্যজনিত কারণে তিনি শেষনিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।

বুধবার (২২ জানুয়ারি) সকালে ঝিনাইদহের মহেশপুর উপজেলার মদনপুর গ্রামে তার নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়।

তবে এ শোকাবহ মুহূর্তে একটি অদ্ভুত ঘটনা ঘটে। জানাজার মাঠ থেকে চুরি হয়ে যায় শিল্পী মনির খানের আইফোন এবং তার ছেলের মোবাইল ফোন। গায়ক মনির খান নিজেই এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

বাবা মো. মাহবুব আলী খানের সঙ্গে মনির খান। ছবি: সংগৃহীত

মাহবুব আলী খানকে পরে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়। প্রিয় বাবা হারানোর শোক এখনও কাটিয়ে উঠতে পারেননি মনির খান, এমন অবস্থাতেই চুরির এই ঘটনা তার জন্য দুঃখজনক।

মনির খানের জনপ্রিয়তা নিয়ে নতুন করে বলার কিছু নেই। ১৯৯৬ সালে তার *তোমার কোন দোষ নেই* অ্যালবামটি প্রকাশের পরই তিনি সংগীতপ্রেমীদের মন জয় করেন। তার কণ্ঠে প্রায় সব গানই শ্রোতাদের হৃদয়ে দাগ কাটে, বিশেষ করে 'তোমার কোন দোষ নেই' গানটি ব্যাপক জনপ্রিয়তা পায়। এরপর থেকে একের পর এক হিট অ্যালবাম এবং সিনেমার গান উপহার দিয়েছেন তিনি।

এ পর্যন্ত চার দশকেরও বেশি সময় ধরে একক অ্যালবাম এবং তিন শতাধিক দ্বৈত ও মিশ্র অ্যালবামে গান গেয়েছেন মনির খান। তার সুরেলা কণ্ঠে গাওয়া গানগুলো বাংলা ভাষাভাষী শ্রোতাদের হৃদয়ে বিশেষ জায়গা করে নিয়েছে। 'অঞ্জনা' খ্যাত এই শিল্পী তিনবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারসহ অসংখ্য সম্মাননা লাভ করেছেন।

বর্তমানে ইউটিউব চ্যানেল 'মনির খান' ও 'এমকে মিউজিক 24' থেকে নিয়মিত নতুন গান প্রকাশ করে যাচ্ছেন তিনি, যা তার ভক্তদের কাছে অত্যন্ত প্রশংসিত হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

সালমান এফ রহমানের ঘনিষ্ঠ তারেক আলম আটক
২৮ জানুয়ারি থেকে সারাদেশে চলবে না ট্রেন!
বাবার জানাজার মাঠ থেকে কণ্ঠশিল্পী মনির খানের আইফোন চুরি
মোবাইল ও ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের ওপর আরোপিত কর প্রত্যাহার
বিএনপি ৩১ দফা বাস্তবায়নে জাতির কাছে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ: আমীর খসরু
বাবা-মা চাচ্ছিলেন না আমি পৃথিবীতে আসি : অপু বিশ্বাস
৪ দফা দাবিতে ম্যাটস শিক্ষার্থীদের শাহবাগ মোড় অবরোধ করে বিক্ষোভ
নিজের সিনেমায় নিজের লেখা গান গাইলেন মোশাররফ করিম
আদালতে চকলেট খেতে চাইলেন সাবেক শিল্প প্রতিমন্ত্রী
আগামী ৩ দিনের আবহাওয়ার পূর্বাভাস নিয়ে যা জানা গেল
৯ বছরেও শেষ হয়নি রিজার্ভ চুরির মামলার তদন্ত, দায়িত্ব নিতে চায় দুদক
গাজায় ধ্বংসস্তূপ সরাতেই বেরিয়ে আসছে কঙ্কাল, পচাগলা ১২০ মরদেহ উদ্ধার
বোমা পাওয়া যায়নি বাংলাদেশ বিমানের ফ্লাইটে, নিরাপদে নামলো যাত্রীরা
কারওয়ান বাজারে পুলিশের সাথে আন্দোলনকারীদের ধস্তাধস্তি
প্রথমবার ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে বিশ্বকাপের আশা বাঁচিয়ে রাখল বাংলাদেশ
৭ টেলিকম প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স বাতিল
বাংলাদেশ বিমানের ফ্লাইটে বোমা হামলার হুমকি, চলছে তল্লাশি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে গাছ থেকে ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের দায়িত্ব ছাড়লেন সারজিস আলম
শিশুদেরও গোপন কারাগারে রেখেছিলেন হাসিনা, দেওয়া হতো না মায়ের দুধ!