শনিবার, ১১ জানুয়ারি ২০২৫ | ২৬ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

অনিবন্ধিত অনলাইন নিউজ পোর্টালের বিরুদ্ধে পদক্ষেপের ঘোষণা তথ্য প্রতিমন্ত্রীর

তথ্য প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত। ছবি: সংগৃহীত

সাংবাদিকদের দাবির সঙ্গে একমত পোষণ করে অনিবন্ধিত ও অবৈধ অনলাইনের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেয়ার ঘোষণা দিয়েছেন তথ্য প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত। তিনি বলেন, আপনাদের দাবির সাথে আমি একাত্মতা প্রকাশ করছি- একটা ডিসিপ্লিন আনা দরকার। যেহেতু নিবন্ধনের একটা প্রক্রিয়া আছে, সেটাকে কার্যকর করা দরকার।

মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) সচিবালয়ে অনলাইন নিউজ পোর্টাল এসোসিয়েশন বাংলাদেশের (ওনাব) নেতৃবৃন্দের সঙ্গে বৈঠক শেষে তিনি এ কথা বলেন।

তথ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, তিনি বলেন, সংবাদমাধ্যমের পূর্ণাঙ্গ স্বাধীনতা ও সব ধরনের নজরদারির বাইরে আমরা এখানে প্রমোট করতে চাই। কারণ আমরা বিশ্বাস করি, এটা আমাদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনার অংশ। আমাদের এখন ৪২৬টি নিবন্ধিত অনলাইন পোর্টাল আছে। এরমধ্যে ২১৩টির মূলধারার গণমাধ্যম আছে—ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়া। আর ২১৩টি কেবল অনলাইন নিউজপোর্টাল। আরও কিছু প্রক্রিয়ার মধ্যে আছে। অনলাইন মাধ্যমে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে সরকার কাজ করছে।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, আপনারা (সাংবাদিক) বলছেন, নজরদারি বা নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। সরকার যে নজরদারি বা নিয়ন্ত্রণ করে না, বরং আপনারাই বলছেন কিছুটা দরকার ডিসিপ্লিনের (শৃঙ্খলা) জন্য। অর্থাৎ নিবন্ধন প্রক্রিয়ার বাইরেও অনেকে অনলাইন সংবাদমাধ্যম পরিচালনা করছেন। এখানে গণমাধ্যম এতটাই মুক্ত, উন্মুক্ত এবং স্বাধীন যে, নিবন্ধন ছাড়াও চলতে পারে এবং নজরদারি ও নিয়ন্ত্রণের কথা পেশাগত সাংবাদিকরাই বলছেন—এটা করা দরকার।

তিনি বলেন, আমরা এগুলো করি না। যেটা প্রমাণ করে—প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার সংবাদমাধ্যমের পূর্ণাঙ্গ স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে। তবে, একইসাথে আমি মনে করি, এটা মুক্ত না, উন্মুক্ত। স্বাধীনতা এমন পর্যায়ে চলে গেছে, যেটা লিমিটলেস (সীমাহীন)। যে কারণে কিছুটা ডিসিপ্লিনের অভাবও হয়ে গেছে।

আলী আরাফাত বলেন, যেহেতু নিবন্ধনের একটা প্রক্রিয়া আছে, সেটাকে কার্যকর করা দরকার। যারা নিবন্ধিত, তাদের কিছুটা প্রণোদনা ও সহায়তা দেয়ার দরকার আছে, দায়িত্বশীল সাংবাদিকতাকে প্রমোট (এগিয়ে) করার জন্য। আর অনিবন্ধিত অনলাইন পোর্টালগুলোর মাধ্যমে অনেক চটকদার, অসত্য, মানহানিকর ও ডিসইনফরমেশন ক্যাম্পেইন হয়।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমি আবারও বলব, নিয়ন্ত্রণ কিংবা নজরদারির প্রশ্ন আসে না। আমরা এগুলোর পক্ষে না, আমরা করতে চাই না। আমরা এগুলোতে বিশ্বাস করি না। আমরা মুক্ত গণমাধ্যম ও স্বাধীন সাংবাদিকতায় বিশ্বাস করি। যারা নিবন্ধিত, তাদের কিছুটা প্রণোদনা ও সহায়তা দেওয়ার দরকার আছে, দায়িত্বশীল সাংবাদিকতাকে প্রমোট (এগিয়ে) করার জন্য। আর অনিবন্ধিত অনলাইন পোর্টালগুলোর মাধ্যমে অনেক চটকদার, অসত্য, মানহানিকর ও ডিসইনফরমেশন ক্যাম্পেইন হয়। এটা একটা ভালো দিক—সাংবাদিক মহলই চাচ্ছেন একটি শৃঙ্খল ডিসিপ্লিনযুক্ত সাংবাদিকতার বিকাশ। এখানে পূর্ণাঙ্গভাবে আপনাদের সাথে একমত।

তথ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, নতুন কেউ অনলাইন নিউজপোর্টাল নিয়ে আসতে চাইলে তাদের নিজেদের প্রমাণ করার সময় দেওয়া দরকার। আর যারা অনিবন্ধিত, আমি মনে করি, অবৈধভাবে কোনো কিছু সঠিক না, তারা সমাজে ইতিবাচক ভূমিকা রাখতে পারে না। সেগুলোর বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেব। আর এটা আপনাদের (সাংবাদিক) দাবি। আমি কিন্তু বলছি না। কাজেই আমি সরকারের প্রতিমন্ত্রী হিসেবে আপনাদের দাবি পূরণের ঘোষণা দিচ্ছি। আমি চাই না, সরকারের প্রতিমন্ত্রী হিসেবে আমি ঘোষণা দিলাম যে, অনিবন্ধিত অনলাইন বন্ধ করে দেব, কালকে হেডলাইন করে পরের দিন আলাপ হবে, সরকার তো গণমাধ্যমের গলা টিপে ধরছে। সেটা আমি চাই না।

এ সময়ে ওনাব সভাপতি মোল্লাহ এম আমজাদ হোসেন, সহ-সভাপতি লতিফুল বারী হামিম ও সৌমিত্র দেব, যুগ্ম সম্পাদক সিদ্দিকুর রহমান ও আশরাফুল কবির আসিফ, কার্যনির্বাহী সদস্য নজরুল ইসলাম মিঠু, তৌহিদুল ইসলাম মিন্টু, রফিকুল বাসার, হামিদ মো. জসিম, মহসিন হোসেন, অয়ন আহমেদ, খোকন কুমার রায় প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

Header Ad
Header Ad

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানালেন তামিম ইকবাল

তামিম ইকবাল। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের প্রাক্তন অধিনায়ক এবং অন্যতম সফল ওপেনার তামিম ইকবাল আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানিয়েছেন। ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বর মাসে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে খেলা ম্যাচটি ছিল তার শেষ আন্তর্জাতিক ম্যাচ।

শুক্রবার রাত ১০টা ৪০ মিনিটে তিনি এক ফেসবুক পোস্টের মাধ্যমে তার অবসরের ঘোষণা দেন।

ফেসবুক পোস্টে তামিম লিখেছেন, "আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে দূরে আছি অনেক দিন ধরেই। সেই দূরত্ব আর ঘুচবে না। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে আমার অধ্যায় শেষ। অনেক দিন ধরেই এটা নিয়ে ভাবছিলাম। এখন যেহেতু সামনে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির মতো বড় একটি আসর সামনে, আমি চাই না আমাকে ঘিরে আবার আলোচনা হোক এবং দলের মনোযোগ ব্যাহত হোক।"

তিনি আরও উল্লেখ করেন, "এটা অবশ্য আগেও চাইনি। চাইনি বলেই অনেক আগে নিজেকে বিসিবির কেন্দ্রীয় চুক্তি থেকে সরিয়ে নিয়েছি। যদিও অনেকেই বলেছেন, অনেক সময় মিডিয়ায় এসেছে, আমিই নাকি ব্যাপারটি ঝুলিয়ে রেখেছি। কিন্তু বিসিবির কোনো ধরনের চুক্তিতে যে নেই, এক বছরের বেশি সময় আগে যে নিজ থেকে সরে দাঁড়িয়েছে, তাকে পরিকল্পনায় রাখা বা তাকে নিয়ে আলোচনারও তো কিছু নেই। তার পরও অযথা আলোচনা হয়েছে। অবসর নেওয়া বা খেলা চালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত একজন ক্রিকেটার বা যে কোনো পেশাদার ক্রীড়াবিদের নিজের অধিকার। আমি নিজেকে সময় দিয়েছি। এখন মনে হয়েছে, সময়টা এসে গেছে।"

তামিম ইকবাল তার পোস্টে আরো বলেন, "অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত আন্তরিকভাবেই আমাকে ফেরার জন্য বলেছে। নির্বাচক কমিটির সঙ্গেও আলোচনা হয়েছে। আমাকে এখনও উপযুক্ত মনে করার জন্য তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা। তবে আমি নিজের মনের কথা শুনেছি।"

তিনি আরও বলেন, "২০২৩ বিশ্বকাপের আগে যা হয়েছে, আমার জন্য তা বড় ধাক্কা ছিল, যেহেতু ক্রিকেটীয় কারণে আমি দলের বাইরে যাইনি। তার পরও আমি যেখানেই গিয়েছি, ক্রিকেট ভক্তদের অনেকে বলেছেন, আমাকে আবার জাতীয় দলে দেখতে চান। তাদের ভালোবাসার কথা ভেবেছি আমি। আমার ঘরেও একজন অনুরাগী আছে। আমার ছেলে কখনও আমাকে সরাসরি বলেনি, কিন্তু তার মাকে বারবার বলেছে, বাবাকে আবার দেশের জার্সিতে খেলতে দেখতে চায়। ভক্তদের হতাশ করার জন্য আমি দুঃখিত। ছেলেকে বলছি, ‘তুমি যেদিন বড় হবে, সেদিন বাবাকে বুঝতে পারবে।’"

Header Ad
Header Ad

ঢাকার হারের হেক্সা, প্রথম জয় পেল সিলেট

ঢাকার হারের হেক্সা, প্রথম জয় পেল সিলেট। ছবি: সংগৃহীত

বিপিএলের চলতি আসরে জয়ের দেখা পাচ্ছেই না ঢাকা ক্যাপিটালস। আজ সিলেট স্ট্রাইকার্সের বিপক্ষে লড়াইটা জমে উঠেছিল। লিটন দাস ও মুনীম শাহরিয়ারের দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে দুইশর কাছাকাছি রান করেছিল ঢাকা।

তবে হারের বৃত্ত থেকে বের হওয়া হয়নি দলটির। চতুর্থ ম্যাচে এসে নিজেদের প্রথম জয় তুলে নিয়ে ঢাকাকে টানা ষষ্ঠ হারের স্বাদ দিয়েছে স্বাগতিক সিলেট।

সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টসে জিতে আগে ব্যাটের সিদ্ধান্ত নেয় ঢাকা। নির্ধারিত ২০ ওভার শেষে ৬ উইকেটে ১৯৩ রান তোলে তারা। জবাবে ৮ বল ও ৩ উইকেট হাতে রেখে জয়ের বন্দরে নোঙর করে সিলেট।

টানা পাঁচ ম্যাচে হারা ঢাকার হয়ে ব্যাট হাতে এদিন আলো ছড়িয়েছেন লিটন দাস ও মুনীম শাহরিয়ার। ১০ চার ও এক ছক্কায় ৪৩ বলে ৭৩ রান করেন লিটন দাস। ৭ চার ও এক ছক্কায় ৪৭ বলে ৫২ রান করেন মুনীম। সাব্বির রহমান তিন ছক্কায় ১০ বলে ২৩ রান করেন। ৯ বলে ১৮ রান করেন থিসারা পেরেরা।

সিলেটের রাকিম কর্নওয়েল ৩ উইকেট নেন। তানজিম সাকিব ও রিচি টপলে একটি করে উইকেট নেন।

জবাবে নেমে শুরুটা ভালো হয়নি সিলেটের। ইনিংসের প্রথম বলে কর্নওয়েলের উইকেট হারায় দলটি। ১৯ রানে ফিরে যান জর্জ মুন্সে। এরপর জাকির হাসান হাল ধরেন। ৭ চার ও ২ ছক্কায় ২৫ বলে ফিফটি পূর্ণ করেন। যদিও এরমাঝে আরও দুই ব্যাটারকে হারায় সিলেট। অ্যারন জোন্স ১৪ রানে এবং নাহিদুল ১১ রানে ফিরে যান। দলীয় ১০৯ রানে জাকির ফিরে যান। ৭ চার আর তিন ছক্কায় ২৭ বলে ৫৮ রান করে।

জাকির ফেরার পর ঝড় তোলেন রনি তালুকদার। ১৯ বলে ৩০ রান করে ১৪.৪ ওভারে দলীয় ১৫৮ রানে ফিরে যান। পরের ওভারে জাকের আলি অনিকের উইকেট হারায় সিলেট। একটি চার ও ছক্কায় ১৭ বলে ২৪ রান করেন। পরে তানজিম সাকিবকে নিয়ে সিলেটকে জয়ের বন্দরে পৌঁছান আরিফুল হক। সিলেট অধিনায়ক ১৫ বলে ২৮ রানে অপরাজিত থাকেন। তানজিম সাকিব ৭ বলে ৮ রান করেন।

ঢাকার হয়ে দুটি করে উইকেট নেন ফারমানউল্লাহ ও শুভম রাঞ্জানে।

Header Ad
Header Ad

খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্য স্থিতিশীল, চিকিৎসায় নতুন পরিবর্তন

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যের অবস্থা বর্তমানে স্থিতিশীল বলে জানিয়েছেন তার ব্যক্তিগত চিকিৎসক ডা. জাহিদ হোসেন। তিনি জানান, খালেদা জিয়ার কিছু স্বাস্থ্য পরীক্ষার রিপোর্ট পাওয়া গেছে এবং সেগুলোর ভিত্তিতে তার চিকিৎসা চলছে। তবে, চিকিৎসকরা তার চিকিৎসার পদ্ধতিতে কিছুটা পরিবর্তন এনেছেন।

শুক্রবার (১০ জানুয়ারি) এসব তথ্য প্রকাশ করেন ডা. জাহিদ হোসেন। তিনি আরো বলেন, “আজ (১০ জানুয়ারি) আরও কিছু রিপোর্ট পাওয়া যাবে, তবে খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যের উন্নতির ব্যাপারে খুব বেশি কিছু বলা যাবে না। তার অবস্থা এখন স্থিতিশীল।"

লন্ডনের একটি ক্লিনিকে খালেদা জিয়ার চিকিৎসা চলছে, যেখানে তার বড় ছেলে তারেক রহমান এবং লিভার বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক জন প্যাট্রিক কেনেডি তার চিকিৎসার তত্ত্বাবধান করছেন। তার চিকিৎসায় আরও কয়েকজন বিশেষজ্ঞ যুক্ত হয়েছেন।

ডা. এনামুল হক চৌধুরী, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা, বলেন, “কেনেডির সঙ্গে চিকিৎসায় আরো কিছু চিকিৎসক যুক্ত হয়েছেন। রিপোর্ট নিয়ে বিস্তারিত তথ্য এখন দিতে পারব না, তবে খালেদা জিয়ার চিকিৎসা ঠিকভাবে চলছে।”

এদিকে, খালেদা জিয়ার পরিবারের সদস্যরা নিয়মিতভাবে হাসপাতালে অবস্থান করছেন। তারেক রহমান সারাদিন হাসপাতালে থেকে চিকিৎসার তদারকি করছেন। দীর্ঘদিন পর পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে সময় কাটানোর কারণে খালেদা জিয়া মানসিকভাবে বেশ ভালো আছেন এবং হাস্যোজ্জ্বল অবস্থায় সময় কাটাচ্ছেন।

খালেদা জিয়া দীর্ঘদিন ধরে লিভার সিরোসিস, আর্থ্রাইটিস, হৃদরোগ, কিডনি, ফুসফুস এবং ডায়াবেটিসসহ নানা জটিল স্বাস্থ্য সমস্যায় ভুগছেন। ৭ জানুয়ারি, উন্নত চিকিৎসার জন্য তিনি এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে লন্ডন চলে যান এবং ৮ জানুয়ারি বিকেলে লন্ডনে পৌঁছান।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানালেন তামিম ইকবাল
ঢাকার হারের হেক্সা, প্রথম জয় পেল সিলেট
খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্য স্থিতিশীল, চিকিৎসায় নতুন পরিবর্তন
কিশোরগঞ্জে একটি আম বিক্রি হলো ১৬০০ টাকায়
সিঙ্গারা খেয়ে টাকা না দেয়ায় রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ, বিএনপি নেতাসহ আহত ১৩
নওগাঁ সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণ বন্ধ রাখতে সম্মত বিএসএফ
ইসলাম ‘অবমাননার’ দায়ে শ্রীলঙ্কায় বৌদ্ধ সন্ন্যাসীর জেল
৩০০ আসনেই প্রার্থী দেবে গণঅধিকার পরিষদ: শাকিল উজ্জামান
ডাক বিভাগে ৫২৪ পদে বিশাল নিয়োগ, আবেদন ফি ৫৬ টাকা
‘সাহস নিয়ে কাস্তে হাতে বসে ছিলাম, জীবন দিতেও দ্বিধা করতাম না‌’
এক ওসি পালানোর ঘটনায় আরেক ওসি প্রত্যাহার
কাল থেকে কলরেট, ইন্টারনেটসহ খরচ বাড়ছে ১০০ পণ্যের
জুলাই ঘোষণাপত্রে খুনিদের বিচার ও শাস্তির কথা থাকতে হবে: সারজিস
সংস্কারের পরিকল্পনাগুলো এগিয়ে নিয়ে বিদায় নেবো: শিল্প উপদেষ্টা
১০ জেলায় তীব্র শীতের পূর্বাভাস, থাকবে শৈত্যপ্রবাহ
জুলাই বিপ্লবে নিহত ৬ অজ্ঞাত মরদেহের সন্ধান
খুলনাকে প্রথম হারের স্বাদ দিয়ে রাজশাহীর দুর্দান্ত জয়
মাইনাস টু'র আশা জীবনেও পূরণ হবে না: আমীর খসরু
রাফির বিরুদ্ধে ৩২ কোটি টাকা লেনদেনের সত্যতা মেলেনি
বগুড়ার আদমদীঘিতে ট্রান্সফরমার চুরি করতে গিয়ে প্রাণ গেল চোরের (ভিডিও)