বুধবার, ১৯ মার্চ ২০২৫ | ৫ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

মন্ত্রণালয়ের সুপারিশ উপেক্ষা করে এলজিইডির জ্যেষ্ঠতার তালিকা নিয়ে অসন্তোষ বঞ্চিত প্রকৌশলীরা

ছবি: সংগৃহীত

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সুপারিশ উপেক্ষা করে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) জ্যেষ্ঠতার তালিকা নিয়ে বিতর্ক তৈরি হয়েছে। বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প থেকে সংস্থাটিতে আসা প্রকৌশলীদের ক্ষেত্রে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সুপারিশ নেওয়া হয়নি। এই প্রকৌশলীদের চাকরি নিয়মিত করা নিয়ে প্রশ্ন থাকলেও তাঁদেরই তালিকায় অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে। এতে সংস্থাটির রাজস্ব খাতে ছয় শতাধিক প্রকৌশলীর মধ্যে অসন্তোষ দেখা দিয়েছে।

সবশেষ ২০০৮ সালে এলজিইডিতে প্রথম শ্রেণির প্রকৌশলীদের জ্যেষ্ঠতার তালিকা হয়। এরপর নতুন তালিকা আর হয়নি। দীর্ঘ ১৬ বছর পর গত মাসের ১১ তারিখ খসড়া জ্যেষ্ঠতার তালিকার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে এলজিইডি। তালিকার বিষয়ে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের কারও কোনো আপত্তি থাকলে, তা বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের ৩০ কর্মদিবসের মধ্যে জানাতে বলা হয়েছে।

একসময় সরকারের বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পে কাজ করা ২৫৭ প্রকৌশলীকে আদালতের নির্দেশে সংস্থাটির রাজস্ব খাতে আত্তীকৃত করা হয়েছে। এসব প্রকৌশলীর চাকরি নিয়মিত করার ক্ষেত্রে যথাযথভাবে বিধি মানা হয়নি বলে অভিযোগ আছে। এরপরও এক দফায় পদোন্নতি পেয়েছেন তাঁরা।

উন্নয়ন প্রকল্প থেকে রাজস্ব খাতে স্থানান্তরিত পদধারীদের নিয়মিতকরণ ও জ্যেষ্ঠতা নির্ধারণের বিষয়ে একটি বিধিমালা রয়েছে। ২০০৫ সালের এ বিধিমালা অনুযায়ী, সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) আওতাভুক্ত কোনো পদে আত্তীকৃত কর্মকর্তাদের নিয়মিত করতে হলে পিএসসির সুপারিশ লাগবে।

এলজিইডির রাজস্ব খাতের পাঁচজন প্রকৌশলীর সঙ্গে কথা হয় এ প্রতিবেদকের। নাম প্রকাশ না করার শর্তে তাঁরা বলেন, উন্নয়ন প্রকল্প থেকে আসা সহকারী প্রকৌশলীদের সংস্থায় নিয়মিত করার বিষয়টি নিয়ে অস্পষ্টতা রয়েছে। এটি এলজিইডির নিজেদের নথিতেই উল্লেখ করেছে। এরপরও ২০১৮ সালে তাঁদের একটি বড় অংশকে পদোন্নতি দিয়েছে কর্তৃপক্ষ। এবার জ্যেষ্ঠতার তালিকায় আবারও এসব প্রকৌশলীর অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে। বিষয়টিকে ‘অন্যায়’ বলে মনে করেন তাঁরা।

এলজিইডির তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী (প্রশাসন) বেলাল হোসেন বলেন, এটি জ্যেষ্ঠতার খসড়া তালিকা। এতে ভুলভ্রান্তি থাকতে পারে। কারও আপত্তি থাকলে তথ্য-উপাত্ত দিয়ে আপত্তি বা মতামত জানানোর সুযোগ আছে। আপত্তির বিষয়টি যাচাই করে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত দেবে।

এলজিইডির রাজস্ব খাতের প্রকৌশলীরা জানান, আদালতের নির্দেশে ২০১০ সালে ১৩১ জন, ২০১১ সালে ১০৯ ও ২০১৩ সালে ১৭ জনকে সহকারী প্রকৌশলী (পুর) পদে উন্নয়ন প্রকল্প থেকে রাজস্ব খাতে আত্তীকরণ করা হয়। আত্তীকৃত এসব প্রকৌশলীকে সংস্থায় নিয়মিতকরণ নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। এই ২৫৭ প্রকৌশলীর ক্ষেত্রে পিএসসির সুপারিশ নেওয়া হয়নি।

এলজিইডির সাবেক প্রধান প্রকৌশলী সেখ মোহাম্মদ মহসিন ২০২২ সালের ২৯ আগস্ট স্থানীয় সরকার বিভাগে একটি চিঠি দেন। ওই চিঠিতে বলা হয়, এসব সহকারী প্রকৌশলীকে রাজস্ব খাতে নিয়মিতকরণের বিষয়ে পিএসসির মতামত নেওয়া হয়নি।

উন্নয়ন প্রকল্প থেকে রাজস্ব খাতে সহকারী প্রকৌশলীদের পদায়নের যে প্রজ্ঞাপন, সেখানেও নিয়মিতকরণের বিষয়টি স্পষ্ট নয়। ২০১০ ও ২০১১ সালে জারি করা প্রজ্ঞাপনে চাকরির শর্তের ১ নম্বরে বলা হয়েছে, নিয়মিতকরণের আদেশ জারির তারিখ থেকে কর্মকর্তাদের জ্যেষ্ঠতা গণ্য হবে। তবে এলজিইডি কর্তৃপক্ষ পরবর্তী সময়ে এই প্রকৌশলীদের চাকরি নিয়মিতকরণের কোনো প্রজ্ঞাপন জারি করেনি।

জ্যেষ্ঠতার এই জটিলতা নিয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের মতামত জানতে চেয়ে চিঠি দেয় স্থানীয় সরকার বিভাগ। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় ২০২২ সালের ২৬ অক্টোবর স্থানীয় সরকার বিভাগে দেওয়া চিঠিতে তাদের মতামত তুলে ধরে। ওই চিঠিতে বলা হয়, উন্নয়ন প্রকল্প থেকে রাজস্ব খাতে আত্তীকৃত ২৫৭ জনকে নিয়মিতকরণের ক্ষেত্রে পিএসসির সুপারিশ গ্রহণসহ অন্যান্য আনুষ্ঠানিকতা শেষ হয়েছে কি না, তা সুস্পষ্ট নয়।

প্রকল্প থেকে আসা প্রকৌশলীদের নিয়মিতকরণের বিষয়ে নিশ্চিত হওয়ার পরই জ্যেষ্ঠতার তালিকা প্রণয়নের কার্যক্রম গ্রহণ করা সমীচীন হবে বলে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় মতামত দেয়। তবে এ মতামত আমলে না নিয়েই খসড়া জ্যেষ্ঠতার তালিকা প্রণয়ন করা হয়েছে অভিযোগ করেছেন সংস্থাটির বঞ্চিত প্রকৌশলীরা।

এ বিষয়ে এলজিইডির জ্যেষ্ঠতার তালিকা প্রণয়নের সঙ্গে যুক্ত স্থানীয় সরকার বিভাগের যুগ্ম সচিব (উন্নয়ন অধিশাখা) কামাল হোসেন বলেন, বিধিবিধান মেনে খসড়া তালিকা প্রণয়ন করা হয়েছে। কারও আপত্তি থাকলে জানাবেন। তাঁদের আপত্তি যৌক্তিক হলে আমলে নেওয়ার সুযোগ রয়েছে।

সংবাদ সূত্র: প্রথম আলো

Header Ad
Header Ad

এখনো গণতন্ত্রের দিশা খুঁজে পাচ্ছি না: মির্জা ফখরুল

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগী। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ফ্যাসিবাদমুক্ত পরিবেশ পেলেও এখনো গণতন্ত্রের দিশা খুঁজে পাওয়া যায়নি। গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়াই তাদের মূল আকাঙ্ক্ষা। বুধবার রাজধানীর ইস্কাটনের লেডিস ক্লাবে বিএনপির ইফতার মাহফিলে সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ইফতার মাহফিলে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ অংশ নেন।

মির্জা ফখরুল বলেন, “এই মুহূর্তে ঐক্য অত্যন্ত প্রয়োজন। আলোচনা ও সমঝোতার মাধ্যমে সমস্যাগুলো নিরসন করতে হবে। বিএনপি জনগণের ভোটে নির্বাচিত হলে দলের ৩১ দফা বাস্তবায়নের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে।” তিনি আরও বলেন, “গণতন্ত্রের পথে যাওয়ার বিকল্প নেই। জনগণের নির্বাচিত সরকার গঠন করা প্রয়োজন এবং তারা প্রয়োজনীয় সংস্কার করবে। বিভিন্ন খাতের সংস্কার প্রস্তাব ইতোমধ্যে রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে পৌঁছে দেওয়া হয়েছে।”

জামায়াতের নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মো. তাহের বলেন, “বাংলাদেশ একটি পরীক্ষার মধ্যে অগ্রসর হচ্ছে। সকল শ্রেণির মানুষের ঐক্যবদ্ধ লড়াই স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে সফল হয়েছে। জাতীয় ঐক্যই ভবিষ্যৎ বিনির্মাণের সবচেয়ে শক্তিশালী হাতিয়ার।” তিনি স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব, টেকসই গণতন্ত্র, সুষ্ঠু নির্বাচন এবং দুর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশ গড়ার চারটি পয়েন্টে জাতীয় ঐক্যের ডাক দেন।

ইফতার মাহফিলে উপস্থিত ছিলেন এলডিপির প্রেসিডেন্ট কর্নেল (অব.) অলি আহমদ, জাতীয় পার্টির (জাফর) চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দার, নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি, গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর প্রমুখ। দোয়া পরিচালনা করেন বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের আমির মামুনুল হক।

Header Ad
Header Ad

ধর্মীয় উগ্রবাদ মাথাচাড়া দিলে গণতন্ত্রের কবর হবে: তারেক রহমান

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি রাজনৈতিক দলের নেতাদের সম্মানে ইফতার মাহফিলের আয়োজন করেছে। বুধবার রাজধানীর ইস্কাটনের লেডিস ক্লাবে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, জাতীয় নাগরিক পার্টি, গণঅধিকার পরিষদ, এবি পার্টি, জাতীয় পার্টি (জাফর) সহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা অংশ নেন।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে ইফতার মাহফিলে বক্তব্য রাখেন। তিনি বলেন, ধর্মীয় উগ্রবাদীদের অপতৎপরতা এবং চরমপন্থা নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হলে গণতন্ত্রের কবর রচিত হবে। চরমপন্থী গোষ্ঠী ও পরাজিত অপশক্তি গণতন্ত্র ধ্বংসের চেষ্টা চালাচ্ছে বলে অভিযোগ করেন তিনি।

তারেক রহমান আরও বলেন, গণতান্ত্রিক বিশ্বে বাংলাদেশের ইমেজ সংকটে পড়তে পারে যদি অসাম্প্রদায়িক গণতান্ত্রিক চরিত্র রক্ষা না করা হয়। চরমপন্থা ও ধর্মীয় উগ্রবাদ প্রতিহত করতে হবে এবং মাফিয়া চক্রকে বিচারের সম্মুখীন করার মাধ্যমে গণতান্ত্রিক বিধি ব্যবস্থা শক্তিশালী করতে হবে।

তিনি আরও বলেন, শিক্ষা, রাজনীতি এবং অর্থনীতিসহ দেশের সবক্ষেত্রে ফ্যাসিবাদী শাসন ধ্বংসের দিকে নিয়ে যাচ্ছে। সামাজিক সম্প্রীতি ও ভ্রাতৃত্বের বন্ধনকে ধ্বংস করার চেষ্টা হচ্ছে। একটি রাষ্ট্র এবং সমাজের মধ্যে ধর্মীয় ও সামাজিক সম্প্রীতি বিনষ্ট হলে সমাজব্যবস্থা ভঙ্গুর ও অমানবিক হয়ে ওঠে এবং উগ্রবাদের বিকাশ ঘটে।

তারেক রহমান উল্লেখ করেন, সরকার ও প্রশাসনের মনোযোগ রাজনৈতিক বন্দোবস্ত তৈরিতে বেশি থাকার কারণে নারী ও শিশু নির্যাতন, ধর্ষণের ঘটনা উদ্বেগজনক হারে বেড়েছে। দেশের অর্ধেক জনগোষ্ঠী নারী, তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত না করলে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া অসম্ভব।

তিনি বলেন, মাফিয়া সরকারের পতনের পর সাত মাস পেরিয়ে গেছে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কার্যক্রম স্পষ্ট ও সুনির্দিষ্টভাবে জনসাধারণের কাছে তুলে ধরতে হবে। জনপ্রত্যাশার প্রতি শ্রদ্ধা না দেখালে এবং অযথা সময়ক্ষেপণ করলে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার পথ কঠিন হয়ে উঠতে পারে।

তারেক রহমানের মতে, সংস্কার ও নির্বাচন উভয়ই গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু এ দুটিকে মুখোমুখি দাঁড় করানোর প্রয়োজন নেই। রাষ্ট্রের রাজনৈতিক নীতিকে শক্তিশালী করতে প্রতিদিনের গণতান্ত্রিক চর্চা অপরিহার্য। তিনি আরও বলেন, জনগণ এবার তাদের ভোটের অধিকার প্রয়োগের মাধ্যমে সরকার প্রতিষ্ঠা করে নিজেদের অধিকার বুঝে নিতে প্রস্তুত।

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সভাপতিত্বে এই ইফতার মাহফিলে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ বক্তব্য রাখেন। দোয়া পরিচালনা করেন বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের আমির মামুনুল হক।

Header Ad
Header Ad

ট্রাম্পের আহ্বান উপেক্ষা করে তেল স্থাপনায় ইউক্রেনের হামলা: রাশিয়ার অভিযোগ

ছবি: সংগৃহীত

রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের আহ্বান উপেক্ষা করে ইউক্রেন রাশিয়ার তেল স্থাপনাগুলোতে হামলা চালিয়েছে। এই ঘটনা ঘটে ট্রাম্প ও রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের মধ্যে ফোনালাপের কিছুক্ষণের মধ্যেই। আলোচনায় তারা তেল স্থাপনাগুলোতে হামলা বন্ধের বিষয়ে একমত হয়েছিলেন।

রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানায়, ইউক্রেন তিনটি ড্রোন ব্যবহার করে রাশিয়ার কুবানে অবস্থিত তেল সরবরাহ কেন্দ্রে হামলা চালায়। হামলার ফলে একটি ইউক্রেনীয় ড্রোন বিধ্বস্ত হলে একটি তেল ডিপোর চাপ কমে যায় এবং প্রায় এক হাজার ৭০০ বর্গমিটার এলাকা জুড়ে আগুন ধরে যায়। এই তেল স্থাপনাটি ক্যাস্পিয়ান কনসোর্টিয়াম পাইপলাইনের মাধ্যমে তেল সরবরাহে ব্যবহৃত হয়ে থাকে।

রাশিয়া আরও বলেছে, কুবান তেল স্থাপনায় ইউক্রেনের এই আক্রমণ মার্কিন প্রেসিডেন্টের শান্তি উদ্যোগকে ব্যাহত করার উদ্দেশ্যেই করা হয়েছে। তবে রাশিয়ার সশস্ত্র বাহিনী জানিয়েছে, পুতিন ও ট্রাম্পের আলোচনার পর তারা ইউক্রেনীয় জ্বালানি অবকাঠামোর ওপর আক্রমণ বন্ধ করার জন্য আদেশ পেয়েছে।

রাশিয়ার এই অভিযোগের বিষয়ে ইউক্রেনের পক্ষ থেকে তাৎক্ষণিকভাবে কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

এখনো গণতন্ত্রের দিশা খুঁজে পাচ্ছি না: মির্জা ফখরুল
ধর্মীয় উগ্রবাদ মাথাচাড়া দিলে গণতন্ত্রের কবর হবে: তারেক রহমান
ট্রাম্পের আহ্বান উপেক্ষা করে তেল স্থাপনায় ইউক্রেনের হামলা: রাশিয়ার অভিযোগ
ঘরমুখো মানুষের নিরাপদ ঈদযাত্রা নিশ্চিতকরণে টাঙ্গাইলে সড়ক নিরাপত্তা কমিটির সভা
ভারতে সাজাভোগ শেষে ২১ বাংলাদেশি নারী-পুরুষ ও শিশু দেশে ফিরলেন বেনাপোল দিয়ে
আসছে ‘অ্যালেন স্বপন ২’, নতুন ‘বৈয়াম পাখি’ হবেন জেফার!
হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার পর রাসেলস ভাইপারও চলে গেছে: বাণিজ্য উপদেষ্টা
রাজশাহীতে বিএনপির কেন্দ্রীয় তিন নেতাকে সতর্কবার্তা
যা রিমান্ড দেয় দিক, কিছু বলবি না: আইনজীবীকে দীপু মনি (ভিডিও)
আন্দোলনে শহীদ জসিমের মেয়েকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ
সিপিজিসিবিএলে চাকরির সুযোগ, বেতন এক লাখ ৭৫ হাজার
আগামী বাজেটে সিগারেটে কর বাড়বে না: এনবিআর চেয়ারম্যান
ঢাবির ‘গ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ হাইকোর্টে স্থগিত
সমুদ্রে মাছ ধরায় ৫৮ দিনের নিষেধাজ্ঞা ঘোষণা
জিন আতঙ্কে ৫০ পোশাক শ্রমিক অসুস্থ, কারখানা ছুটি ঘোষণা
ঘুষ ছাড়া ফাইল ধরেন না নওগাঁ গণপূর্ত অধিদপ্তরের অফিস সহকারী!
যুক্তরাষ্ট্রে আবদুস সোবহান গোলাপের ৯ বাড়ি ও ফ্ল্যাটের সন্ধান পেয়েছে দুদক
৩৭ লাখ টাকাসহ আটক গাইবান্ধার সেই প্রকৌশলীকে বরখাস্ত
মহাকাশে আটকে পড়া ৯ মাসে কী খেতেন সুনিতারা!
‘চন্দ্রিমা উদ্যান’ নাম পরিবর্তন করে পুনরায় ‘জিয়া উদ্যান’ ঘোষণা