মঙ্গলবার, ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১২ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

লবিস্ট নিয়োগের টাকার পাই পাই হিসাব দিতে হবে: প্রধানমন্ত্রী

নির্বাচনকে সামনে রেখে লবিস্ট নিয়োগ করে যে টাকা খরচ হচ্ছে এই টাকার পাই পাই হিসাব আমরা আদায় করতে চাই। সেই টাকার পাই পাই হিসাব দিতে হবে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেছেন, ২০১৪ সাল থেকে এ পর্যন্ত কত কোটি, কত শত কোটি টাকা তারা খরচ করেছে। এই তো বিএনপি’র চরিত্র।

বৃহস্পতিবার (২৭ জানুয়ারি) রাতে একাদশ জাতীয় সংসদের ১৬তম অধিবেশনের সমাপনি বক্তব্য ও রাষ্ট্রপতির ভাষণের উপর আনা ধন্যবাদ প্রস্তাবের আলোচনায় অংশ নিয়ে সংসদ নেতা একথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশে নির্বাচনকে সুষ্ঠভাবে করে ভোটের অধিকার নিশ্চিত করা এটা আওয়ামী লীগই দিয়েছে সব সময়। আওয়ামী লীগ মহজোট সকলে মিলে ২৩ দফা দিয়েছিলাম। মানুষের ভোটের অধিকার রক্ষা করা আমাদের কাজ, কেড়ে নেওয়া না। সেটা রক্ষা করেই যাচ্ছি এবং যাব। এই সততা নিয়ে নিষ্ঠার সাথে পরিকল্পিভাবে কাজ করছি বলেই আজকে বাংলাদেশ এতো উন্নত হয়েছে।

বিএনপির সমালোচনা করে সংসদ নেতা বলেন, পাঁচ বছর। ২০০১ থেকে যতদিন ক্ষমতায় ছিল জনগণের টাকা লুট করে বিদেশে পাচার করে সেই টাকা দিয়ে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র চক্রান্ত, কেন? যাদের কোন দেশপ্রেম নাই, জনগণের প্রতি যাদের কোন দায়বদ্ধতা নেই, জনগণের প্রতি ভালবাসা নেই, জনগণের মঙ্গল যারা চায় না, তারাই পদ্মাসেতু বন্ধ করতে টাকা বন্ধ করার চেষ্টা করে। তারাই দেশের উন্নয়ন বন্ধ করতে চেষ্টা করে, তারাই বিদেশে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি নষ্ট করার চেস্টা করে। এটা তো স্বাভাবিক। যে বাংলাদেশকে মনে করতো এটা একটা দেশ নাকি? আজকে সেই বাংলাদেশ বিশ্বে উন্নয়নের রোল মডেল। মাত্র ১২ বছরের মধ্যে বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা পেয়েছে; এটা তো হিংসার ব্যাপার হবেই। এখানে আমরা নিজেদের ভাগ্য গড়তে আসি নাই, জনগণের ভাগ্য গড়তে এসেছি, সেটা আমরা করতে পেরেছি।

তিনি বলেন, সব দিক থেকে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, এটাই যাদের পছন্দ না। যাদের মধ্যে কোনো দেশপ্রেম নাই, যাদের মধ্যে জনগণের প্রতি কোনো দায়বদ্ধতা নেই, যারা শুধু লুটে খেতে পারে জনগণের সম্পদ। তারাই এদেশের সর্বনাশের জন্য লবিস্ট রাখে। আর অসত্য তথ্য দিয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করার চেস্টা করে। আমার জনগণের প্রতি বিশ্বাস আছে, আস্থা আছে ওসব কথায় তারা বিভ্রান্ত হবে না; এটা আমার বিশ্বাস।

র‌্যাবের উপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা সম্পর্কে বলেন, আমেরিকা আমাদের র‌্যাবের কিছু অফিসার তাদের উপর তারা স্যাংশন দিয়েছে। কাদের উপরে? আমাদের আইজিপি পুলিশ, তিনি তখন র‌্যাবের ডিজি ছিলেন। হলি আর্টিজানে যখন সন্ত্রাসীরা আক্রমণ করে মানুষ হত্যা করে এবং সেই বিভৎস দৃশ্য তারা শুধু গুলি করে হত্যা করেনি, ছুড়ি দিয়ে কুপিয়ে কুপিয়ে পর্যন্ত মানুষ মেরেছে। হত্যা করে সেই রেস্টুরেন্টে বসে ওখানে বাবুর্চিদের জিম্মি করে তাকে দিয়ে ফ্রিজ সব কিছু বের করে রান্না করেও খেয়েছে। কি রকম বিকৃত মনা তারা। এরপর জীবতদের উদ্ধার করার পদক্ষেপ গ্রহণ করি। সেই সময় আমেরিকার যিনি রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশে ছিলেন, তিনি একটা টুইট করেছিলেন যে হলি আর্টিজানে যে সন্ত্রাসী আক্রমণ করেছে সেটা বাংলাদেশ একা সমাধান করতে পারবে না। রোজার দিন ছিল সেহরীর সময় পর্যন্ত আমি বৈঠক করেছি সেনাপ্রধান, বিমানবাহিনী প্রধান, নৌবাহিনী প্রধান, পুলিশ, র‌্যাব সবাইকে নিয়ে বসে মিটিং করেছি। কি করা হবে? কিভাবে ওখানে অপারেশন চালানো হবে। তার পুরো পরিকল্পনা করেছি। আমাদের কমান্ডো তাদের আনার ব্যবস্থা নিয়েছি। পরদিন সকাল ৯ টার মধ্যে হলি আর্টিজান থেকে জিম্মিদের উদ্ধার করা এবং সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়ে সফলতার সাথে তাদের আক্রমণ মোকাবিলা করি। এরপর পরই আমেরিকার ওই রাষ্ট্রদূত তার টুইট সরিয়ে ফেলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, প্রশ্ন হচ্ছে যাদেরকে তারা এইভাবে নিষেধাজ্ঞা দিলো, যদি হিসাব করি অধিকাংশই সন্ত্রাস দমনে ব্যাপক ভূমিকা রেখেছিল। এরা কেন আমেরিকার কাছে এতো খারাপ হলো। সব থেকে ভালো অফিসার যারা সেই অপারেশনে যারা ছিল এবং সেই সাথে সাথে বাংলাদেশে কিন্তু আর কোন সন্ত্রাসী ঘটনা ঘটতে পারে নাই। যখনই হয়েছে আমাদের গোয়েন্দা সংস্থা দমন করেছে। আমরা জনগণকে সম্পৃক্ত করে জঙ্গিবাদ সন্ত্রাস দমন করেছি যেটা বিএনপির সৃষ্টি। বিএনপি প্রকাশ্যে তাদের মদদ দিয়েছে, সহযোগিতা করেছে। দেশের ৫০০ জায়গায় বোমা হামলা করেছে।

তিনি বলেন, সাবেক অর্থমন্ত্রী শাহ এ এমএস কিবরিয়া সাহেবকে গ্রেনেড মেরে হত্যা করেছিল। সেটার সাথেও বিএনপি জড়িত। সেটাও বেরিয়েছে। কিন্তু দুর্ভাগ্য যে এই বিচার কাজটায় বার বার বাধা দিচ্ছে তার পরিবার থেকে। যখনই বিচার কাজ শুরু হয় ওমনি তার পরিবার একটা বাধা দিয়ে রাখে। তদন্তে যেটা বেরিয়েছে। তার আগে ২১শে আগস্ট গ্রেনেড হামলা করে আমাকে হত্যা করার চেষ্টা করেছে। বিরোধী দলে থাকতে তাদের বোমা হামলা গুলি এগুলোর শিকার হয়েছি। আমরা তো সেরকম কিছু করিনি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, যারা এই সন্ত্রাস দমনে সফল, যারা এই দেশটাকে জঙ্গিবাদ সন্ত্রাস থেকে রক্ষা করতে পেরেছে যারা সাধারণ মানুষের জীবন রক্ষা করেছে, সাধারণ মানুষের মন রক্ষা করেছে, সাধারণ মানুষের মানবাধিকার সংরক্ষণ করেছে তাদের উপরেই যেন আমেরিকার রাগ। আমেরিকাকে দোষ দেই না, ঘরের ইদুর বাঁধ কাটলে কাকে দোষ দেব? লাখ লাখ ডলার তারা খরচ করেছে। কোটি কোটি ডলার খরচ করেছে। এই অর্থ তারা কোথা থেকে পেলো? এটা তো বৈদেশিক মুদ্রা। বিএনপি এই বৈদেশিক মুদ্রা কোথা থেকে পেয়েছে? কিভাবে খরচ করেছে? কিভাবে তারা এই লবিস্ট রেখেছে? সেই লবিস্ট কিসের জন্য? যুদ্ধাপরাধীদের বিচার ঠেকানোর জন্য, নির্বাচন বানচাল করার জন্য, নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করার জন্য, জঙ্গিদের রক্ষা করার জন্য। জাতির পিতার হত্যাকারীদের রক্ষার জন্য।

বাংলাদেশের ভাবমূর্তি নষ্ট করার জন্য, বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে সেখানে বাধা দেওয়ার জন্য। কোন ভাল কাজের জন্য না। মিথ্যা অপবাদ দিয়ে অসত্য তথ্য দিয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করার জন্য। এই অর্থ কোথা থেকে এসেছে? এই অর্থ কিভাবে বিদেশে গেল? বিদেশি ফার্মকে যে কোটি কোটি ডলার পেমেন্ট করল এটা কোথা থেকে পেলো? এই জবাবদিহিতা তাদের দিতে হবে। এটা তাদের ব্যাখা দিতে হবে।

এসএম/এএস

Header Ad
Header Ad

ভারতে ১৬৮ বছরের পুরনো মসজিদ গুঁড়িয়ে দিল যোগী সরকার

ছবি: সংগৃহীত

ভারতের উত্তর প্রদেশের মিরাটে ১৬৮ বছরের পুরনো একটি ঐতিহাসিক মসজিদ ভেঙে দিয়েছে যোগী আদিত্যনাথের সরকার। র‍্যাপিড রেল ট্রানজিট নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণের অজুহাতে মসজিদটি গুঁড়িয়ে দেওয়া হয় বলে জানিয়েছে মুসলিম মিরর।

শুক্রবার (২১ ফেব্রুয়ারি) মসজিদটি ভাঙার আগে স্থানীয় মুসলিমদের তীব্র প্রতিবাদে বাধার মুখে পড়ে প্রশাসন। তবে পরে ব্যাপক পুলিশ ও নিরাপত্তা বাহিনীর উপস্থিতিতে গভীর রাতে মসজিদটি সম্পূর্ণরূপে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়।

সরকারের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়, মুসলিম সম্প্রদায়ের সম্মতিতেই রেল প্রকল্পের জন্য মসজিদটি ভাঙার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। কিন্তু মসজিদের মুতাওয়াল্লি হাজি সালেহিন জানান, ২০ ফেব্রুয়ারি প্রশাসনের সঙ্গে তাদের বৈঠক হয়েছিল, তবে মসজিদটি ঐতিহাসিক ও গুরুত্বপূর্ণ হওয়ায় তারা এটি ভাঙতে পুরোপুরি সম্মত ছিলেন না।

তিনি আরও বলেন, "যোগী সরকারের চাপে পড়ে অবশেষে নতুন জায়গায় মসজিদ নির্মাণের শর্তে আমরা সরকারের সিদ্ধান্ত মেনে নিতে বাধ্য হই। আমাদের কাছে এখনো মসজিদ ও জায়গার মালিকানার দলিল রয়েছে, যেখানে প্রমাণ রয়েছে যে এটি ১৮৫৭ সালের আগেই নির্মিত হয়েছিল।"

Header Ad
Header Ad

সরকারে থাকার চেয়ে রাজপথে থাকা বেশি প্রয়োজন, তাই পদত্যাগ করেছি: নাহিদ

প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনার সামনে পদত্যাগের বিষয় নিয়ে এক সংবাদ সম্মেলন। ছবি: সংগৃহীত

সদ্য পদত্যাগ করা তথ্য ও সম্প্রচার এবং ডাক ও টেলিযোগাযোগ উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম বলেছেন, আমি মনে করেছি সরকারে থাকার চেয়ে রাজপথে থাকা বেশি প্রয়োজন, তাই পদত্যাগ করেছি। আমি পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছি, সব কমিটি থেকে ইস্তফা দিয়েছি।

মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনার সামনে পদত্যাগের বিষয় নিয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথা বলেন তিনি।

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে পদত্যাগ পত্র জমা দেন। ছবি: সংগৃহীত


নতুন রাজনৈতিক দলে যোগ দিতেই পদত্যাগ জানিয়ে তিনি আরও বলেন, একটি রাজনৈতিক শক্তির উত্থানের জন্য আমার রাজপথে থাকা প্রয়োজন। ছাত্র-জনতার পাশে থাকা প্রয়োজন। সরকারের থেকে রাজপথে আমার ভূমিকা এই সময়ে গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করেছি।

পদত্যাগ পত্র। ছবি: সংগৃহীত

এরআগে নতুন রাজনৈতিক দলের শীর্ষ পদে দায়িত্ব নিতে উপদেষ্টা পরিষদ থেকে পদত্যাগ করেন তথ্য ও সম্প্রচার এবং ডাক ও টেলিযোগাযোগ উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম। মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে পদত্যাগ পত্র জমা দেন তিনি।

জাতীয় নাগরিক কমিটি ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের উদ্যোগে নতুন রাজনৈতিক দল আত্মপ্রকাশ করবে ২৮ ফেব্রুয়ারি (শুক্রবার)। এই দলের নেতৃত্ব দেবেন নাহিদ ইসলাম। সেদিন বেলা তিনটায় রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে জাতীয় সংসদ ভবন প্রাঙ্গণে নতুন দলের আত্মপ্রকাশ হবে।

Header Ad
Header Ad

নদীদূষণ রোধে সরকারের কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণের সিদ্ধান্ত

ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর চারপাশের নদীগুলোর দূষণ রোধে সরকার কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এ লক্ষ্যে ২০৪৬টি শিল্প কারখানাকে তাদের ইটিপি (এফ্লুয়েন্ট ট্রিটমেন্ট প্লান্ট) চালু রাখতে চূড়ান্ত নোটিস দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক মন্ত্রণালয়। নোটিস অমান্য করলে কঠোর আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানানো হয়েছে।

মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, বুড়িগঙ্গা, শীতলক্ষ্যা, তুরাগ ও বালু নদীকে দূষণের হাত থেকে রক্ষার জন্য পরিবেশ অধিদপ্তর কঠোর পদক্ষেপ নিয়েছে। ঢাকা, গাজীপুর, নারায়ণগঞ্জ ও নরসিংদীর ২০৪৬টি শিল্প কারখানাকে চূড়ান্ত নোটিস দেওয়া হয়েছে, যাতে তারা যথাযথভাবে ইটিপি চালু রাখে।

বাংলাদেশ পরিবেশ সংরক্ষণ আইন, ১৯৯৫ (সংশোধিত-২০১০) এবং পরিবেশ সংরক্ষণ বিধিমালা, ২০২৩ অনুযায়ী, তরল বর্জ্য নির্গমনকারী সব কারখানার ইটিপি ও এসটিপি (পয়ঃবর্জ্যের ক্ষেত্রে) চালু রাখা বাধ্যতামূলক। কিন্তু অনেক কারখানা ইটিপি স্থাপন না করেই বর্জ্য ফেলছে, আবার কেউ কেউ ইটিপি স্থাপন করলেও তা সার্বক্ষণিক চালু রাখছে না, ফলে অপরিশোধিত বর্জ্য সরাসরি নদীতে মিশছে।

১৩ থেকে ২২ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত এসব শিল্প কারখানাকে নোটিস পাঠানো হয়েছে। নোটিসে ইটিপি সার্বক্ষণিক চালু রাখা এবং পরিবেশ আইন মেনে কারখানা পরিচালনার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। নির্দেশনা অমান্য করলে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছে মন্ত্রণালয়।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ভারতে ১৬৮ বছরের পুরনো মসজিদ গুঁড়িয়ে দিল যোগী সরকার
সরকারে থাকার চেয়ে রাজপথে থাকা বেশি প্রয়োজন, তাই পদত্যাগ করেছি: নাহিদ
নদীদূষণ রোধে সরকারের কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণের সিদ্ধান্ত
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আমরা শিক্ষা দিচ্ছি কিন্তু কোয়ালিটি নেই: উপাচার্য
বিএনপি নেতা আবদুল্লাহ আল নোমানের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
ঈদুল ফিতরে যেভাবে মিলবে টানা ৯ দিনের ছুটি
উপদেষ্টার পদ থেকে পদত্যাগ করলেন নাহিদ
ফুটবল থেকে রাজনীতির মাঠে ওজিল, যোগ দিলেন তুরস্কের ক্ষমতাসীন দলে
ব্যান্ডউইথ সেবায় ভারত নির্ভরতা কমছে, সাশ্রয় ৬০ কোটি টাকা
তৎকালীন বিডিআর সদস্যরা হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে, আর কোন কথা হবে না: সেনাপ্রধান
পিলখানায় হত্যাকাণ্ডের বিচার নিশ্চিত করতে রাষ্ট্র দায়বদ্ধ: প্রধান উপদেষ্টা
অপরাধ দমন অভিযানে কোনো বাহিনীর সদস্য গাফিলতি করলেই ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রংপুরে হিজবুত তাওহীদ-এলাকাবাসীর সংঘর্ষ, ৪ কর্মীর বাড়িতে আগুন
পাঁচ দফা দাবিতে টাঙ্গাইলে মেডিকেল শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মশাল মিছিল
শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দুইদিন ধরে পিলখানায় হত্যাযজ্ঞ চলে: মির্জা ফখরুল  
৩০০ বলের মধ্যে ১৮১ ডট খেলার ব্যাখ্যা দিলেন শান্ত
২০০৭ সালে চাকরিচ্যুত ৮৫ নির্বাচন কর্মকর্তার চাকরি ফেরত দেওয়ার নির্দেশ  
সামরিক কবরস্থানে শ্রদ্ধা জানালেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাসহ তিন বাহিনীর প্রধানরা  
বাংলাদেশ ক্রিকেট খুব শীঘ্রই জিম্বাবুয়ের স্তরে নেমে আসবে: দিনেশ কার্তিক  
৪০ থেকে ৭০ দিনের লম্বা ছুটিতে যাচ্ছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান