শনিবার, ৫ এপ্রিল ২০২৫ | ২২ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

মন্ত্রিসভা বৈঠক

অস্থাবর সম্পত্তির বিপরীতে ঋণ দিতে আইনের অনুমোদন

অস্থাবর সম্পত্তির বিপরীতে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে ঋণ পাওয়ার সুযোগ তৈরি করে ‘সুরক্ষিত লেনদেন (অস্থাবর সম্পত্তি) আইন, ২০২৩’-এর খসড়ার চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা।

বৃহস্পতিবার (১৮ মে) প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মন্ত্রিসভার নিয়মিত বৈঠকে খসড়াটি চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া হয়।

বৈঠক শেষে সচিবালয়ে প্রেস ব্রিফিংয়ে মন্ত্রিপরিষদের সিনিয়র সচিব মো. মাহবুব হোসেন সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান।

মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, আমাদের ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো সাধারণত ঋণ দিয়ে থাকে স্থাবর সম্পত্তির ভিত্তিতে। অস্থাবর যে সম্পত্তি আছে তার আওতায় ঋণ দেওয়ায় আমাদের কোনো কোনো প্রতিষ্ঠান কাজ করে, কিন্তু তার আইনগত কোনো ভিত্তি ছিল না। সেই আইনগত ভিত্তি দিতেই আইনটি করা হচ্ছে।

তিনি বলেন, যে অস্থাবর সম্পত্তির বিপরীতে ঋণ নেওয়া যাবে, সেই অস্থাবর সম্পত্তি আগে নিবন্ধন করতে হবে। নিবন্ধনের জন্য একটি অথরিটি হবে। সেখান থেকে নিবন্ধন নিয়ে যেকোনো আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে ঋণ নেওয়া যাবে।

মাহবুব হোসেন বলেন, মূলত যারা ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী, বিশেষ করে যারা আইসিটি নিয়ে ব্যবসা করেন, যাদের একটা অ্যাপস আছে, একটা সফটওয়্যার আছে কিংবা কোনো একটা বিষয়ে মেধাস্বত্ব আছে, সেগুলোকে নিবন্ধন অথরিটি থেকে বাজার দরে মূল্যায়ণ করে ব্যাংক ব্যবস্থায় এক্সেস তৈরি (ঋণ নেওয়া) হবে।

তিনি জানান, মেধাস্বত্বসহ ১৬টি অস্থাবর সম্পত্তি জামানত রেখে ঋণ নেওয়া যাবে। এর মধ্যে রয়েছে ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানে গচ্ছিত স্থায়ী আমানতের সনদ, সোন-রূপা ও অন্যান্য মূল্যবান ধাতু, যার ওজন ও বিশুদ্ধতার মান স্বীকৃত কর্তৃপক্ষ দ্বারা সার্টিফাই, নিবন্ধিত কোম্পানির শেয়ার সার্টিফিকেট, মেধাস্বত্ব অধিকার দ্বারা স্বীকৃত মেধাস্বত্ব পণ্য, আসবাবপত্র, ইলেকট্রনিক পণ্য, সফটওয়্যার বা অ্যাপস যার মূল্য প্রাক্কলন করা সম্ভব, যথাযথ কর্তৃপক্ষ কর্তৃক নিবন্ধিত যান্ত্রিক বা অযান্ত্রিক যানবাহন, যথাযথ সংরক্ষিত কৃষিজাত পণ্য, প্রক্রিয়াজাত মৎস্য বা জলজ প্রাণী ও বন্যপ্রাণী, উভচর-প্রাণী ছাড়া আয়বর্ধক জীবজন্তু, সুরক্ষার স্বার্থ স্বীকৃত যেকোনো চুক্তি বন্ধক সাপেক্ষে বিক্রয় ডিবেঞ্চার, যেকোনো চাষ বা কিস্তিতে ক্রয় চুক্তি, বিধি দ্বারা নিয়ন্ত্রিত এক বছরের অধিক মেয়াদি কোনো ইজারা, সড়ক পরিবহন আইন দ্বারা নিবন্ধিত কোনো মোটরযান বা জামিনদারের দখলে থাকা পণ্যের ওপর সৃষ্ট সুরক্ষা স্বার্থ, কোনো বার্ষিক ভাতা বা বিমা পলিসির অধীন সৃষ্ট কোনো স্বার্থ বা দাবি বা জামানতের ক্ষয়ক্ষতি পূরণের নিশ্চয়তা হিসেবে কোনো বিমা পলিসির অধীন প্রাপ্য অর্থ।

মন্ত্রিপরিষদ সচিব জানান, এসব বিষয় ছাড়াও মন্ত্রিসভা ‘বাংলাদেশ পাবলিক প্রকিউরমেন্ট অথরিটি আইন ২০২৩’ এর খসড়ার চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে। একইসঙ্গে ‘বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশন (সংশোধন) আইন ২০২৩’-এর খসড়ার নীতিগত অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

এদিকে মন্ত্রিসভা বৈঠকে চলতি বছর জানুয়ারি থেকে মার্চ মাস পর্যন্ত মন্ত্রিসভায় নেওয়া সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের হার ৬৪ দশমিক ৮১ শতাংশ। মন্ত্রিসভা বৈঠকে গৃহীত সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের বিষয়ে ২০২৩ সালের প্রথম ত্রৈমাসিক (জানুয়ারি-মার্চ) প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, গত জানুয়ারি থেকে মার্চ পর্যন্ত ৬টি মন্ত্রিসভা বৈঠক হয়। এতে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় ৫৪টি। সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করা হয়েছে ৩৫টি, বাস্তবায়নের হার ৬৪ দশমিক ৮১ শতাংশ। ১৯টি সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নাধীন রয়েছে।

তিনি আরও জানান, গত তিন মাসে (জানুয়ারি থেকে মার্চ) মন্ত্রিসভা বৈঠকে নীতি বা কর্মকৌশল দু’টি ও পাঁচটি চুক্তি বা প্রোটোকল অনুমোদিত হয়েছে। এই সময়ে সংসদে আইন পাস হয়েছে ১০টি।

এনএইচবি/এএস

Header Ad
Header Ad

যমুনা সেতু মহাসড়কে র‍্যাবের টহল জোরদার (ভিডিও)

যমুনা সেতু মহাসড়কে র‍্যাবের টহল জোরদার করা হয়েছে। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

ঈদ-উল-ফিতরের ছুটি শেষে নিজ নিজ কর্মস্থলে ফিরতে শুরু করেছে ঘরমানুষ। এতে ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়কে যানবাহনের চাপ বেড়েছে। নির্বিঘ্নে কর্মস্থলে ফেরা ও সড়কে ডাকাতিরোধে র‍্যাবের টহল টিম জোরদার করা হয়েছে।

শুক্রবার (৪ এপ্রিল) রাতে মহাসড়কের এলেঙ্গা ও মির্জাপুরসহ গুরত্বপূর্ণ এলাকায় চেক পোস্ট বসিয়ে যাত্রীদের সাথে শুভেচ্ছা বিনিময়ের পাশাপাশি মহাড়কে চলাচলের সার্বিক খোঁজখবর নিচ্ছে র‍্যাব সদস্যরা।

এছাড়াও ডাকাতিরোধসহ জরুরি প্রয়োজনে যাতে র‍্যাবের যোগাযোগ করতে জরুরি মোবাইল নম্বরও সরবরাহ করা হয়েছে।

এ ব্যাপারে র‍্যাব- ১৪ এর ৩ নং কোম্পানী কমান্ডার মেজর কাওছার বাঁধন বলেন, ঈদের আনন্দ শেষে কর্মস্থলে ফেরা মানুষের যাত্রা নির্বিঘ্ন করতে তাদের একাধিক টহল টিম দায়িত্ব পালন করছে।

Header Ad
Header Ad

শরীয়তপুরে দু’পক্ষের তুমুল সংঘর্ষ, শতাধিক ককটেল বিস্ফোরণ

শরীয়তপুরে দু’পক্ষের তুমুল সংঘর্ষ।ছবি: সংগৃহীত

আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে শরীয়তপুরের জাজিরায় দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে কমপক্ষে শতাধিক হাতবোমার বিস্ফোরণ ঘটানো হয়েছে। সংঘর্ষ চলাকালে কমপক্ষে ৮ জন আহতের খবর পাওয়া গেছে।

শনিবার (৫ এপ্রিল) সকাল ৮টার দিকে উপজেলার বিলাসপুর ইউনিয়নের দূর্বাডাঙ্গা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। বেলা ১২ টার দিকে এ রিপোর্ট লিখা পর্যন্ত ওই এলাকায় থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে।

স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, বিলাসপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান কুদ্দুস বেপারী ও স্বেচ্ছাসেবকলীগ নেতা জলিল মাদবরের সমর্থকদের মধ্যে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে দীর্ঘদিন বিরোধ চলছে। প্রায় চার বছর আাগে ইউনিয়ন চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দিতা করেন আওয়ামী লীগের এই দুই নেতা। ওই সময় পুরানোর বিরোধ আরও চাঙা হয়। গত ৫ আগস্টের পরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে বেশ কয়েকবার সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এরই ধারাবাহিকতায় শনিবার সকালে দূর্বাডাঙ্গা এলাকায় তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সমর্থকরা আবারও সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এসময় অন্তত শতাধিক হাতবোমার বিস্ফোরণ ঘটানো হয়। পরে পুলিশ খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।

এদিকে দুই পক্ষের সংঘর্ষ ও হাতবোমা বিস্ফোরণের ১৫ সেকেন্ডের একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে। যেখানে দেখা যায়, একটি খোলা মাঠে উভয় পক্ষের লোক মুখোমুখি অবস্থান নিয়েছেন। সেখানে অনেকের হাতে বালতি ও হেলমেট পরিহিত অবস্থায় দেখা যাচ্ছে। বালতি থেকে হাতবোমা নিক্ষেপ করা হচ্ছে। পরে সেগুলো বিকট শব্দে বিস্ফোরিত হয়ে ধোঁয়ার সৃষ্টি করছে।

এ বিষয়ে কথা বলার জন্য কুদ্দুস বেপারী ও জলিল মাদবরের মুঠোফোনে একাধিকবার ফোন দিলে নম্বর বন্ধ পাওয়া যায়।

জাজিরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দুলাল আখন্দ বলেন, আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দু’পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ গিয়েছে। এখন পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে। এ বিষয়ে পরবর্তী আইনি পদক্ষেপ নেওয়া হবে।

Header Ad
Header Ad

গরমে তৃষ্ণা মেটানোর বদলে ডিহাইড্রেটেড করবে যেসব পানীয়

ছবি: সংগৃহীত

গ্রীষ্মের তাপদাহে তৃষ্ণা নিবারণ করা প্রতিটি মানুষের জন্যই গুরুত্বপূর্ণ। তবে গ্রীষ্মের তীব্র তাপমাত্রায়, গরমে হাইড্রেটেড থাকা অনেক বেশি জরুরি, কারণ অতিরিক্ত তাপ আমাদের শরীর থেকে পানি শূন্য করে দেয়। তৃষ্ণা মেটানোর জন্য আমরা সাধারণত কোল্ড ড্রিঙ্ক, কোল্ড কফি বা আইসড টি বেছে নি, কিন্তু আপনি কি জানেন কিছু পানীয় আমাদের আরও বেশি ডিহাইড্রেটেড করে ফেলতে পারে?

পচলুন জেনে নেওয়া যাক, গ্রীষ্মে কোন পানীয়গুলো আমাদের শরীরের জলশূন্যতা বাড়িয়ে দিতে পারে:

১. কোল্ড কফি/আইসড কফি
গরমে ঠান্ডা কফি বেশ জনপ্রিয় পানীয়। এটা যেমন আমাদের তৃষ্ণা মেটায়, তেমনই আমাদের শক্তিও বৃদ্ধি করে। তবে কফিতে থাকা ক্যাফেইন আমাদের শরীরে জলশূন্যতা সৃষ্টি করতে পারে, কারণ ক্যাফেইন একটি প্রাকৃতিক মূত্রবর্ধক। তাই কোল্ড কফি বেশি পরিমাণে পান করলে তা শরীর থেকে পানি দ্রুত বের করে দিতে পারে, যার ফলে আপনি আরও বেশি ডিহাইড্রেটেড হয়ে পড়তে পারেন।

২. আইসড টি
আইসড টি গ্রীষ্মকালীন এক জনপ্রিয় পানীয়, যা ঠান্ডা থাকার পাশাপাশি স্বাদেও ভালো। কিন্তু এই পানীয়তে কফির মতোই ক্যাফেইন থাকে, যা তৃষ্ণা মেটানোর বদলে শরীর থেকে পানি বের করে দেয়। গ্রীষ্মকালে শরীরকে হাইড্রেটেড রাখতে, আইসড টি পান করার পরিমাণ কমিয়ে দেওয়া উচিত। অতিরিক্ত আইসড টি শরীরের পানির ভারসাম্য বিঘ্নিত করতে পারে।

৩. কোমল পানীয়
কোমল পানীয় বা সোডা, সাধারণত চিনি এবং ক্যাফেইনের বড় উৎস। এই পানীয় শরীরকে ডিহাইড্রেটেড করে ফেলতে পারে। সোডা শরীরে জলশূন্যতা বাড়ানোর পাশাপাশি, অতিরিক্ত চিনি খাওয়ার কারণে ডিহাইড্রেশন আরও তীব্র হতে পারে। তাই কোমল পানীয় পানের পর সাথে পর্যাপ্ত পানি পান করা উচিত। এর পাশাপাশি, কোমল পানীয় শরীরের মেটাবলিজমেও নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।

৪. এনার্জি ড্রিংক
এনার্জি ড্রিংক সাধারণত খেলা বা ব্যায়ামের পর শরীরের ইলেক্ট্রোলাইট ভারসাম্য পুনরুদ্ধারের জন্য ব্যবহার করা হয়। তবে এগুলোতে অতিরিক্ত চিনি এবং কৃত্রিম রাসায়নিক থাকে, যা শরীরে পানি শূন্যতা বাড়াতে সহায়তা করে। এগুলি শরীরের শক্তি বৃদ্ধি করতে পারে, কিন্তু যদি সঠিকভাবে পানি পান না করা হয়, তবে তা দ্রুত ডিহাইড্রেশন সৃষ্টি করতে পারে। গ্রীষ্মের সময় এনার্জি ড্রিংক পানের পর পর্যাপ্ত পানি পান করা জরুরি।

৫. অ্যালকোহল
অ্যালকোহল একটি প্রাকৃতিক মূত্রবর্ধক, যা প্রস্রাবের উৎপাদন বাড়িয়ে দেয় এবং শরীরের পানি শূন্যতা সৃষ্টি করে। গ্রীষ্মকালীন তাপদাহে যখন শরীরের হাইড্রেশন প্রয়োজন, তখন অ্যালকোহল পান করা অতি ক্ষতিকর হতে পারে। অ্যালকোহল শরীরের জলীয় পরিমাণ কমিয়ে দেয়, ফলে আপনার তৃষ্ণা মেটানোর বদলে তা আরও বাড়িয়ে দেয়।

অতিরিক্ত সতর্কতা
গ্রীষ্মকালে শরীরকে হাইড্রেটেড রাখার জন্য সবচেয়ে ভালো উপায় হল পানি। তাছাড়া, খেজুরের রস, ফলের শরবত, স্যালটেড লেবুর পানি বা নারিকেল পানি পান করলে শরীরের জলশূন্যতা প্রতিরোধ করা যায়। তৃষ্ণা মেটানোর জন্য যেগুলো খাওয়া বা পান করা উচিত, সেগুলির মধ্যে বেশি ক্যাফেইন বা চিনি না থাকাই ভালো। গ্রীষ্মকালীন পানীয় সঠিকভাবে বেছে নিন, যাতে শরীর থাকে সজীব এবং সুস্থ।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

যমুনা সেতু মহাসড়কে র‍্যাবের টহল জোরদার (ভিডিও)
শরীয়তপুরে দু’পক্ষের তুমুল সংঘর্ষ, শতাধিক ককটেল বিস্ফোরণ
গরমে তৃষ্ণা মেটানোর বদলে ডিহাইড্রেটেড করবে যেসব পানীয়
পরকীয়া থেকে ফেরাতে না পেরে স্বামীকে হত্যা করলেন স্ত্রী
গাজায় প্রতিদিন ১০০ শিশু হতাহতের শিকার: জাতিসংঘ
আয়ারল্যান্ডের পাসপোর্ট বিশ্বসেরা, বাংলাদেশের অবস্থান ১৮১তম
ঈদের ছুটি শেষে ঢাকায় ফিরছে মানুষ, নেই যানজট ও ভোগান্তি
আইএমএফের প্রতিনিধি দল ঢাকায় আসছে আজ
অস্ট্রেলিয়া পাঠানোর কথা বলে ২৮ জনের ৩ কোটি আত্মসাৎ, ফেরত দেওয়ার দাবি
প্রশাসনে রেকর্ড সংখ্যক কর্মকর্তা ওএসডি, চুক্তিভিত্তিক নিয়োগে নতুন রেকর্ড
ড. ইউনূস-মোদির বৈঠক আশার আলো তৈরি করেছে: মির্জা ফখরুল
সাভারে আবারও চলন্ত বাসে ডাকাতি, স্বর্ণালঙ্কারসহ মালামাল লুটপাট
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস
এক দিনেই পাঁচ রাষ্ট্রপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন ড. ইউনূস
যুক্তরাষ্ট্র চলতি বছর ৬৮২ ভারতীয়কে ফেরত পাঠিয়েছে
কাকে বিয়ে করলেন জনপ্রিয় অভিনেতা শামীম?
ঢাকার পথে প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ইউনূস
মানিকগঞ্জে বাঁশঝাড়ে কার্টনে মিললো তরুণীর লাশ
ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ প্রকাশ
দেশে তীব্র তাপপ্রবাহ নিয়ে বড় দুঃসংবাদ