মঙ্গলবার, ৫ নভেম্বর ২০২৪ | ২০ কার্তিক ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

তিস্তার পানি নিয়ে আবারও হতাশা

তিস্তার পানি নিয়ে আবারও হতাশা দেখা দিয়েছে। একদিকে দশকের পর দশক ধরে তিস্তা চুক্তি না হওয়া অন্যদিকে সম্প্রতি ভারতেরই মিডিয়ায় প্রকাশিত তিস্তা পাড়ে দুটি খাল খনন ও তিনটি জলবিদ্যুৎ প্রকল্প করার সংবাদ প্রকাশিত হওয়াতেই মূলত এমন হতাশা দেখা দিয়েছে।

ভারতের বহুল আলোচিত দ্যা টেলিগ্রাফ পত্রিকার খবরে প্রথম বলা হয়, ভারতের পশ্চিমবঙ্গ সরকার তিস্তা পাড়ে দুটি খাল ও তিনটি জলবিদ্যুৎ প্রকল্প করছে। এলক্ষ্যে এক হাজার একর জমি অধিগ্রহণেরও উদ্যোগ নিয়েছে রাজ্য সরকার।

এ অবস্থায় আসলেই কি হচ্ছে তার জানার চেষ্টা করছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এমনটাই বলছেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জনকূটনীতি শাখার মহাপরিচালক এবং মুখপাত্র সেহেলি সাবরিন।

গণমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদন যাচাই করা হচ্ছে জানিয়ে মুখপাত্র বলেন, বাংলাদেশের জনগণের বড় একটি অংশের জীবন ও জীবিকা তিস্তার পানির ওপর নির্ভরশীল। তাই বাংলাদেশ বহু বছর ধরে ভারতের সঙ্গে পানি বণ্টন চুক্তির চেষ্টা করে আসছে।

অন্যদিকে, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এক সভা শেষে বৃহস্পতিবার (১৭ মার্চ) পানি সম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক বলেন, ভারতকে চিঠি দিবো বিস্তারিত জানতে। আজই আমি চিঠিতে সাইন করে দিবো।

সূত্র জানায়, এ অবস্থায় এক ধরনের হতাশাতেই আছে ঢাকা। কারণ দুদেশের মধ্যে ২০১১ সালে চূড়ান্ত হয়েও ভেস্তে যাওয়া তিস্তা চুক্তি আবার হবে এমন আশাতেই আছে ঢাকা। ঢাকা-দিল্লি প্রায় প্রতিটি বৈঠকেই বাংলাদেশের পক্ষ থেকে অন্যতম প্রধান এজেন্ডা হিসেবে তিস্তা চুক্তির প্রসঙ্গ আনা হয়।

তিস্তা নদীর পানির ন্যায্য হিস্যা নিয়ে বাংলাদেশ-ভারত টানাপোড়েন বহুদিনের। বার বার উদ্যোগ নিয়েও সমাধান হয়নি সমস্যার। ২০১১ সালে বাংলাদেশ ও ভারত তিস্তার পানি বণ্টন চুক্তি চূড়ান্ত করেছিল কিন্তু পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরোধিতায় এটি সই হয়নি। তারপর থেকেই পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য চায় না বলে কেন্দ্রীয় সরকার চুক্তি করতে পারছে না এমনটাই বলা হচ্ছে বাংলাদেশকে।

এ অবস্থায় বাংলাদেশের কি করনীয় জানতে চাইলে সাবেক রাষ্ট্রদূত এ কে এম আতিকুর রহমান ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, বাংলাদেশ চিঠি দিয়ে জানতে পারে। তারপর কি জানা যায় তার উপর ভিত্তি করে কথা বলতে হবে। সংবাদপত্রের প্রতিবেদন পড়ে কোন মন্তব্য করা যাবে না। আগে আনুষ্ঠানিক বক্তব্য আসুক।

প্রস্তাবিত তিস্তা প্রকল্প নিয়েও নীরবতা

চীনা অর্থায়নে বাংলাদেশ এই প্রকল্প করতে চায়। প্রস্তাবিত তিস্তা প্রকল্পে বাংলাদেশের সীমানার ভেতর দিয়ে প্রবাহিত তিস্তা নদীর ১১৫ কিলোমিটারে ব্যাপক খনন চালিয়ে নদীর মাঝখানের গভীরতাকে ১০ মিটারে বাড়িয়ে ফেলা হবে এবং নদীর প্রশস্ততাকে ব্যাপকভাবে কমিয়ে ফেলা হবে। একই সঙ্গে রিভার ট্রেনিংয়ের মাধ্যমে ব্যাপক ভূমি উদ্ধার করে চাষাবাদের সুযোগ সৃষ্টি করা হবে।

নদীর দুই তীর বরাবর ১১৫ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের চার লেনের সড়ক নির্মাণ করা হবে। উপযুক্ত স্থানে বেশ কয়েকটি ব্যারাজ-কাম রোড নির্মাণ করে নদীর দুই তীরের যোগাযোগ নিশ্চিত করার পাশাপাশি বর্ষাকালে প্রবাহিত নদীর বিপুল উদ্বৃত্ত পানি সংরক্ষণ জলাধার সৃষ্টি করে সেচ খাল খননের মাধ্যমে নদীর উভয় তীরে চাষযোগ্য জমিতে শুষ্ক মৌসুমে সেচের ব্যবস্থা গড়ে তোলা হবে। নদীর উভয় তীরের সড়কের পাশে ব্যাপক শিল্পায়ন ও নগরায়ণ করার কথাও আছে প্রস্তাবিত প্রকল্পে।

চীন এই প্রকল্পে অর্থায়ন করতে চেয়েছিল এবং প্রকল্পটির সম্ভাব্যতা যাচাই শেষ করেছে চীন। তারপর আর প্রকল্পটি নিয়ে কোনও কথা শোনা যায়না সরকারের পক্ষ থেকে।

ঢাকায় নিযুক্ত সদ্যবিদায়ী চীনা রাষ্ট্রদূত লি জিমিং সরাসরি অভিযোগ করে গত ডিসেম্বরেই বলেন, বাংলাদেশের তিস্তা প্রকল্প বাস্তবায়নে সহযোগিতা করতে আগ্রহী চীন। তবে আমরা বুঝতে পারি, এ প্রকল্প নিয়ে এদেশের ওপর বাইরের চাপ আছে। কেননা এ প্রকল্প ভূরাজনৈতিকভাবে স্পর্শকাতর।

তবে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন না করতে কোন দেশ বা কারা চাপ দিচ্ছে সেই বিষয়ে খোলাসা করে কিছু বলেননি লি জিমিং। এ বিষয়ে বাংলাদেশ সরকারেরও আনুষ্ঠানিক কোনো ভাষ্য পাওয়া যায়নি।

/এএস

Header Ad

বাংলাদেশ দলের সহকারী কোচ হলেন সালাহউদ্দিন

বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের সহকারী কোচ হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন মোহাম্মদ সালাউদ্দিন। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের সহকারী কোচ হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন মোহাম্মদ সালাউদ্দিন। দীর্ঘদিন ধরেই তাকে জাতীয় দলের সহকারী কোচ হিসেবে নিয়োগ দেওয়া নিয়ে আলোচনা চলছিল, তবে নানা কারণে বিষয়টি এতদিন বাস্তবায়িত হয়নি।

রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সাম্প্রতিক পরিবর্তনের পর তার কোচ হয়ে আসার গুঞ্জন আবারও জোরালো হয়। চট্টগ্রামে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে চলমান টেস্ট ম্যাচের সময় বিসিবি সভাপতি ফারুক আহমেদ ইঙ্গিত দিয়েছিলেন, দেশের অভিজ্ঞ কাউকে সহকারী কোচ হিসেবে নেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে।

 

বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের সহকারী কোচ হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন মোহাম্মদ সালাউদ্দিন। ছবি: সংগৃহীত

মঙ্গলবার বিসিবি কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে সভাপতি ফারুক আহমেদের সঙ্গে বৈঠক করেন সালাউদ্দিন। এই বৈঠকের পরই চূড়ান্ত হয় যে, আসন্ন চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি পর্যন্ত জাতীয় দলের সহকারী কোচ হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন তিনি। সালাউদ্দিনের এই নিয়োগ জাতীয় দলের অভিজ্ঞতা এবং কোচিং দক্ষতায় নতুন মাত্রা যোগ করবে বলে আশাবাদী বিসিবি।

উল্লেখ্য, এর আগে ২০০৫ থেকে ২০১০ সাল পর্যন্ত জাতীয় দলের সহকারী কোচ হিসেবে কাজ করেছেন সালাউদ্দিন। এছাড়া বিকেএসপি এবং বিপিএলে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সের প্রধান কোচ হিসেবেও তার সফলতার অভিজ্ঞতা রয়েছে।

Header Ad

আরও ২৯ জন সাংবাদিকের প্রেস অ্যাক্রেডিটেশন কার্ড বাতিল

ছবি: সংগৃহীত

তথ্য অধিদপ্তর (পিআইডি) সম্প্রতি আরও ২৯ জন সাংবাদিক ও সংশ্লিষ্ট পেশার ব্যক্তির প্রেস অ্যাক্রেডিটেশন কার্ড বাতিলের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে। রোববার (৩ নভেম্বর) পিআইডির প্রধান তথ্য কর্মকর্তা মো. নিজামুল কবীর স্বাক্ষরিত এক আদেশে এই সিদ্ধান্ত জানানো হয়।

আদেশে বলা হয়, প্রেস অ্যাক্রেডিটেশন নীতিমালা অনুযায়ী এই সাংবাদিকদের স্থায়ী এবং অস্থায়ী অ্যাক্রেডিটেশন কার্ড বাতিল করা হয়েছে। বাতিল হওয়া কার্ডধারীদের মধ্যে আছেন বেশ কয়েকজন গুরুত্বপূর্ণ গণমাধ্যমের সম্পাদক, সংবাদ প্রধান এবং বিশেষ প্রতিনিধি।

কার্ড বাতিল হওয়া সাংবাদিকদের মধ্যে রয়েছেন টিভি টুডের প্রধান সম্পাদক মঞ্জুরুল আহসান বুলবুল, কালের কণ্ঠের সম্পাদক ইমদাদুল হক মিলন, নিউজ২৪-এর হেড অব নিউজ রাহুল রাহা, এটিএন নিউজের বার্তা প্রধান নুরুল আমিন প্রভাষ, দৈনিক ডেসটিনির উপ-সম্পাদক সোহেল হায়দার চৌধুরী, ডিবিসি নিউজের প্রধান সম্পাদক মোহাম্মদ মঞ্জুরুল ইসলাম, সময় টিভির সিইও আহমেদ জোবায়ের, দৈনিক জাগরণের সম্পাদক আবেদ খান, এবং নিউজ২৪-এর সিনিয়র রিপোর্টার জয়দেব চন্দ্র দাস।

এছাড়া, নাগরিক টিভির প্রধান বার্তা সম্পাদক দীপ আজাদ, এটিএন বাংলার প্রধান নির্বাহী জ.ই. মামুন, বাসসের উপপ্রধান বার্তা সম্পাদক মো. ওমর ফারুক, চ্যানেল আইয়ের বিশেষ প্রতিনিধি হোসনে আরা মমতা ইসলাম সোমা, দৈনিক কালের কণ্ঠের বিশেষ প্রতিনিধি হায়দার আলী, দৈনিক আমাদের অর্থনীতির সিনিয়র নির্বাহী সম্পাদক মাসুদা ভাট্টি, দৈনিক পূর্বকোণের ঢাকা ব্যুরো প্রধান কুদ্দুস আফ্রাদ, বৈশাখী টিভির প্রধান সম্পাদক সাইফুল ইসলাম, ডিবিসি নিউজের অ্যাসাইমেন্ট এডিটর নাজনীন নাহার মুন্নী, ফ্রিল্যান্সার নাদিম কাদির, বাসসের নগর সম্পাদক মধুসূদন মন্ডল, এবং ইন্ডিপেন্ডেন্ট টিভির প্রধান বার্তা সম্পাদক আশিষ ঘোষ সৈকত।

তালিকায় আরও আছেন দৈনিক বাংলার ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক জাফরউল্লাহ শরাফত, দৈনিক আনন্দ বাজারের বিশেষ প্রতিনিধি কিশোর কুমার সরকার, দৈনিক বাংলাদেশ বুলেটিনের সম্পাদক রফিকুল ইসলাম রতন, মাইটিভির চেয়ারম্যান নাসির উদ্দিন, আরটিভির সিইও আশিকুর রহমান, একুশে টিভির হেড অব ইনপুট অখিল কুমার পোদ্দার, গাজী টিভির এডিটর রিসার্চ অঞ্জন রায় এবং দৈনিক ভোরের কাগজের বার্তা সম্পাদক ইখতিয়ার উদ্দিন।

এই সাংবাদিকদের কার্ড বাতিলের সিদ্ধান্তের পর গণমাধ্যমজুড়ে মিশ্র প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়েছে।

Header Ad

কৃষক বাবাকে ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা বানিয়ে পুলিশের এএসপি হন শতকোটি টাকার মালিক হারুন

সাবেক ডিবি প্রধান হারুন অর রশীদ। ছবি: সংগৃহীত

মিঠামইন উপজেলার ঘাগড়া ইউনিয়নের হোসেনপুর গ্রামের দরিদ্র কৃষক পরিবারে জন্ম সাবেক ডিবি প্রধান হারুন অর রশীদের। ২০তম বিসিএসে মুক্তিযোদ্ধার সন্তান কোটায় পুলিশে যোগ দিলেও তার বাবা মো. হাসিদ ভূঁইয়া প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন না। ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে তার বাবার নাম মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়, যা পরে হারুনের পুলিশের চাকরির ক্ষেত্রে সহায়তা করে।

২০১১ সালের ৬ জুলাই সংসদ ভবনের সামনে তৎকালীন বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ বিএনপি নেতা জয়নুল আবদীন ফারুককে মারধর করে আলোচনায় আসেন হারুন। এ ঘটনার পর তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আস্থা অর্জন করেন তিনি এবং তার পর থেকেই একের পর এক পদোন্নতির মাধ্যমে পুলিশের অন্যতম প্রভাবশালী কর্মকর্তায় পরিণত হন।

হারুন অর রশীদ ক্ষমতার অপব্যবহার করে রাতারাতি সম্পদের পাহাড় গড়েন। বলা হয়, সাধারণত হেলিকপ্টার ছাড়া তিনি বাড়িতে আসতেন না। তার বিরুদ্ধে দেশ ও বিদেশে কোটি কোটি টাকা পাচারের অভিযোগও ওঠে। মিঠামইনে নিজ গ্রামের বাড়িতে শতকোটি টাকা ব্যয়ে গড়ে তোলেন বিলাসবহুল 'প্রেসিডেন্ট রিসোর্ট', যেখানে রয়েছে হেলিপ্যাড এবং অত্যাধুনিক সুইমিং পুল।

প্রেসিডেন্ট রিসোর্টটি একসময় ধনাঢ্য ও প্রভাবশালী ব্যক্তিদের নিরাপদ আশ্রয়স্থল হিসেবে পরিচিত ছিল। তবে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর রিসোর্টের জৌলুসও কমে যায় এবং অবশেষে রিসোর্টের সব কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যায়। এখন সেখানে জনমানবহীন ভূতুড়ে পরিবেশ বিরাজ করছে।

সরেজমিনে দেখা যায়, হারুনের রিসোর্টটির জন্য এলাকার সংখ্যালঘু ও অন্যান্য ভূমি মালিকদের ভয় দেখিয়ে জমি দখল করা হয়েছিল এবং অধিকাংশ মালিক এখনো তাদের জমির মূল্য পাননি। স্থানীয় সংখ্যালঘু প্রতিনিধি দীলিপ চৌধুরী জানান, তার কোটি টাকার মূল্যমানের জমি হারুন ভয় দেখিয়ে দখল করেছেন, কিন্তু টাকা পরিশোধ করেননি। একইভাবে মানিক মিয়া নামে আরেক ব্যক্তি তার ৫ একর জমির কোনো মূল্যই পাননি।

স্থানীয়রা বলছেন, ছাত্রজীবনে ছাত্রলীগের রাজনীতি করা হারুন পুলিশি ক্ষমতার অপব্যবহার করে রাতারাতি বিত্তবৈভবের মালিক হয়েছেন।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বাংলাদেশ দলের সহকারী কোচ হলেন সালাহউদ্দিন
আরও ২৯ জন সাংবাদিকের প্রেস অ্যাক্রেডিটেশন কার্ড বাতিল
কৃষক বাবাকে ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা বানিয়ে পুলিশের এএসপি হন শতকোটি টাকার মালিক হারুন
হত্যা মামলার আসামি হয়েও পাসপোর্ট পেতে যাচ্ছেন শিরীন শারমিন চৌধুরী
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষ্যে ছাত্রদলের দুই দিনের কর্মসূচি ঘোষণা
শেখ হাসিনা কীভাবে ভারতে আছেন, জানতে চাইলেন ঝাড়খন্ডের মুখ্যমন্ত্রী
মানুষ আগেও ভোটারবিহীন সরকারকে মানেনি, এখনও মানবে না: মির্জা আব্বাস
মাওলানা সাদকে দেশে আসতে দিলে অন্তর্বর্তী সরকারের পতন
সরকারি অনুষ্ঠানে স্লোগান ও জয়ধ্বনি থেকে বিরত থাকার নির্দেশনা
বেনাপোল স্থলবন্দরে ভোক্তা অধিকারের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
গুম কমিশনে জমা পড়েছে ১৬০০ অভিযোগ, সবচেয়ে বেশি র‌্যাবের বিরুদ্ধে
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যকে হত্যার হুমকি, থানায় জিডি
মালয়েশিয়ায় বন্দিশিবির থেকে ছয় বাংলাদেশিকে উদ্ধার, মানবপাচার চক্র আটক
১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমলো ১ টাকা
বিডিআর হত্যাকাণ্ড পুনঃতদন্তে হাইকোর্টের জাতীয় কমিশন গঠনের নির্দেশ কেন নয়
বাংলাদেশে ইজতেমা একবারই হবে, দুবার নয়: মহাসম্মেলনে বক্তারা
এক মাস পর খাগড়াছড়ি ও সাজেক পর্যটকদের জন্য উন্মুক্ত
মার্কিন নির্বাচনে লড়ছেন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ৬ প্রার্থী
শাকিব খানের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন পূজা চেরি
মুক্তিযোদ্ধার নাতি-নাতনি কোটা রেখেই ঢাবির ভর্তি কার্যক্রম শুরু