রবিবার, ১৬ মার্চ ২০২৫ | ২ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

নিরাপদ সড়কের বিবেচনায় বাংলাদেশ এগিয়ে: সেতুমন্ত্রী

বাংলাদেশে সড়ক দুর্ঘটনার হার দক্ষিণ এশিয়ায় সর্বোচ্চ-বিভিন্ন গবেষণায় দেখানো তথ্য সত্য নয় জানিয়েছেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়াদুর কাদের।

তিনি জানান, নিরাপদ সড়কের দিক থেকে প্রতিবেশী দেশ ভারতের চেয়ে এগিয়ে বাংলাদেশ।

রবিবার (১৫ জানুয়ারি) স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে জাতীয় সংসদের অধিবেশনে এ সংক্রান্ত প্রশ্নের জবাবে সড়কমন্ত্রী এ কথা বলেন। লিখিত প্রশ্নটি উত্থাপন করেন আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য এম আব্দুল লতিফ।

সংসদ সদস্য জানতে চান, বিভিন্ন গবেষণায় বলা হচ্ছে বাংলাদেশে সড়ক দুর্ঘটনার হার দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে সর্বোচ্চ।

জবাবে মন্ত্রী জানান, বিভিন্ন গবেষণায় বলা হয়েছে, বাংলাদেশে সড়ক দুর্ঘটনার হার দক্ষিণ এশিয়ায় সর্বোচ্চ, এমন বিষয় সত্য নয়। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা কর্তৃক সর্বশেষ ২০১০ সালে প্রকাশিত ওয়ার্ল্ড হেলথ র‌্যাংকিং অনুসারে ১৮৩টি দেশের মধ্যে সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত্যুর হারে বাংলাদেশের অবস্থান ৮৮তম (মৃত্যু হার এক লাখে ১৬ দশমিক ৭৪ জন)। দক্ষিণ এশিয়ার অন্যান্য দেশগুলোর মধ্যে ২০২০ সালে নেপাল, শ্রীলঙ্কা, ভুটান ও ভারতের অবস্থান যথাক্রমে ৭২, ৮২, ৮৫ ও ৯০তম। অর্থাৎ প্রতিবেশী দেশগুলোর মধ্যে নিরাপদ সড়কের দিক হতে ভারতের পরেই আমাদের অবস্থান।

একই প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের আরও জানান, বিভিন্ন সড়কে ৬টি বাঁক সোজা করা হয়েছে। মহাসড়কসমূহে ডিভাইডার বসানো হচ্ছে। পর্যায়ক্রমে সকল মহাসড়কে সার্ভিস লেন নির্মাণ করা হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা বাস্তবায়নকল্পে গত বছর ৩০ জানুয়ারি হতে পেশাদার মোটরযান চালকদের ড্রাইভিং লাইসেন্স ইস্যু ও নবায়নের সময় ডোপ টেস্ট রিপোর্ট বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। ঢাকা মহানগরে কয়েকটি হাসপাতাল এবং অন্যান্য জেলা হাসপাতালে গাড়ি চালকদের ডোপ টেস্টের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।

ভারী যানবাহনের ড্রাইভারদের লাইসেন্স নবায়নের সময় ডোপ টেস্ট বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।

তিনি বলেন, আন্তঃমন্ত্রণালয় সভা করে পরিবহন শ্রমিক ও মালিক সমিতির মতামত গ্রহণ করে প্রয়োজনীয় কার্যক্রম গ্রহণ করা হচ্ছে। গাড়ি চালকদের বিশ্রামের জন্য চারটি বিশ্রামাগার নির্মাণ করা হচ্ছে। ইতোমধ্যে একটি বিশ্রামাগার নির্মাণ কাজ শেষ হয়েছে।

এ ছাড়া, সড়ক পরিবহন সেক্টরে শৃঙ্খলা জোরদার করতে এবং দুর্ঘটনা নিয়ন্ত্রণে বিআরটিএ কর্তৃক নির্দেশনা অনুযায়ী বিআরটিসিতে কর্মরত সকল চালকের পর্যায়ক্রমে ডোপ টেস্ট কার্যক্রম চলমান রয়েছে।

দেশে ১৭৮টি পাটকল চালু

সরকারি দলের সদস্য সৈয়দা রুবিনা আক্তারের লিখিত প্রশ্নের জবাবে পাট ও বস্ত্র মন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজী সংসদকে জানান, বর্তমানে দেশে মোট পাটকলের সংখ্যা ২৬৮টি, যার মধ্যে সরকারি পাটকল ৩১টি (বিজেএমসির নিয়ন্ত্রণে) এবং বেসরকারি পাটকল ২৩৭টি। ২০২০ সালের ১ জুলাই বন্ধ ঘোষিত ২৫টি এবং টেক ব্যাক কৃত ৬টি পাটকলসহ সরকারী পাটকলের সংখ্যা ৩১টি। যার মধ্যে সরকারি মালিকানায় বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় ইজারার মাধ্যমে ৩টি পাটকলে উদপাদন চলছে। অপরদিকে বেসরকারি মালিকানায় চালু রয়েছে ১৭৫টি।

সব মিলিয়ে বর্তমানে ১৭৮টি পাটকল চালু রয়েছে। তিনি আরো জানান, সরকারি সিদ্ধান্ত মোতাবেক বিজেএমসির নিয়ন্ত্রণাধীন বন্ধ ঘোষিত ২৫টি পাটকল বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় পূণরায় চালু করার সিদ্ধান্ত হয়েছে। এর মধ্যে ৬টি ইতিমধ্যে লিজ দেবার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়েছে, বাকিগুলো লিজে চালু করা প্রক্রিয়াধীন।

একই প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী জানান, সরকারি সিদ্ধান্তে জামদানী ভিলেজ স্থাপন এবং ঢাকাই মসলিন হাউজ-প্রকল্প দুটির জন্য একটি মিল (জুটো ফাইবার গ্লাস ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড) বাংলাদেশ তাঁত বোর্ডের অনুকূলে হস্তান্তর করা হয়েছে।

এনএইচবি/

 

 

Header Ad
Header Ad

বাংলাদেশের নির্বাচন হবে আন্তর্জাতিক মানের, আশা ইউরোপীয় ইউনিয়নের

সিইসি নাসির উদ্দিন ও ইইউ রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলার। ছবি: সংগৃহীত

ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) ৫ সদস্যের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠক করে নির্বাচন কমিশন। আজ রোববার আগারগাঁও নির্বাচন ভবনে অনুষ্ঠেয় বৈঠকে ইইউ রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলার ও ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন ও ইইউ রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলার।

মিলার বলেন, বাংলাদেশে রাজনৈতিক ক্ষমতা পরিবর্তনে গণতান্ত্রিক নির্বাচনে নির্বাচন কমিশন কী ধরনের প্রস্তুতি নিচ্ছে, আমরা তা জানতে এসেছি। নির্বাচন কমিশন কী কাজ করছে, তা সংক্ষিপ্তভাবে জেনেছি।

ইইউ রাষ্ট্রদূত বলেন, আমি নির্বাচন কমিশনকে মূলত তিনটি বার্তা দিয়েছি। প্রথমত, ইউরোপীয় ইউনিয়ন এই দেশের জন্য একটি অন্যতম অংশীদার এবং আমরা এই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তনের সময়ে আপনার পাশে আছি। দ্বিতীয়ত, ইউরোপীয় ইউনিয়ন বাংলাদেশের সঙ্গে তার অংশীদারিত্বকে সব দিক থেকে আরও শক্তিশালী করতে চায়। এবং আমরা এখানে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রয়াসকে সমর্থন করতে এসেছি, যাতে তারা জনগণের প্রত্যাশা অনুযায়ী নির্বাচন পরিচালনা করতে পারে। তৃতীয়ত, ইউরোপীয় ইউনিয়ন আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী নির্বাচন পরিচালনায় সহায়তা করবে। আমরা একটি সুনির্দিষ্ট আর্থিক প্যাকেজের পাশাপাশি আমাদের অভিজ্ঞতা এবং দক্ষতা প্রদানের মাধ্যমে সহায়তা করব। এছাড়া বাংলাদেশের কর্তৃপক্ষ চাইলে আমরা নির্বাচন পর্যবেক্ষক পাঠাবো।

প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন বলেছেন, আগামীতে একটি আন্তর্জাতিক মানের নির্বাচন দেখতে চায় ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)। এ ব্যাপারে নির্বাচন কমিশনও প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। এতে তাদের কোনো দ্বিমত নেই। পাশাপাশি তারা নির্বাচনে কারিগরি ও আর্থিক সহায়তা দিতে চায়।

সিইসি বলেন, ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) মূলত জানতে চেয়েছিলেন যে, আগামী নির্বাচনে আমাদের প্রস্তুতি কী, বাজেট কত। নির্বাচন সুষ্ঠ করতে হলে আর কী কী প্রয়োজন। আমরা বলেছি, বাজেটে কোনো সমস্যা নেই। অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের লক্ষ্যে সব প্রস্তুতির তথ্য আমরা জানিয়েছি।

প্রধান নির্বাচন কমিশনার আরও বলেন, ওনারা আমাদের শুধুমাত্র নির্বাচনে নয়, দেশের সার্বিক উন্নয়নে যে কোনো ধরনের সাহায্য করতে চান। আমাদের কী প্রয়োজন, সেটা জানতে চান। আমরা বলেছি, ইউএনডিপি ইতিমধ্যে একটা প্রয়োজনীয় অ্যাসেসমেন্ট করেছে। একটা টিম পাঠিয়েছিল। তারা আগামী মাসে একটা কর্মশালা করতে চান। সেখানে সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা থাকবেন। ভোটের আগে পোলিং এজেন্ট, ভোটার এডুকেশন ও স্থানীয় পর্যবেক্ষকদের প্রশিক্ষণ দিতে চেয়েছে।

তিনি বলেন, আমরা ইসিতে কোনো কাজ লুকিয়ে ছাপিয়ে করছি না। যা করছি, একেবারে স্বচ্ছতার সঙ্গে করছি। এমন কোনো দিন নেই যে, আমাদের কেউ কথা বলছে না মিডিয়ার সঙ্গে৷ আশা করছি, সবার সহযোগিতা নিয়ে কাজ করতে পারব।

অপর এক প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, ‘অতীতে যা হয়েছে, ভুলে যান। এটা বর্তমান। দয়া করে ‘কনফাইন টু দি কারেন্ট সিচুয়েশন’। সবাই যাতে সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন করতে পারে, সে পরিবেশ আমরা তৈরি করে দেব।’

 

Header Ad
Header Ad

নাইটক্লাবে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে নিহত অন্তত ৫১

ছবি: সংগৃহীত

উত্তর মেসিডোনিয়ার কোচানি শহরের একটি নাইটক্লাবে অগ্নিকাণ্ডে অন্তত ৫১ জন নিহত এবং ১০০ জনেরও বেশি আহত হয়েছে। রোববার (১৬ মার্চ) দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই তথ্য জানিয়েছে।

ভোর রাতের দিকে রাজধানী স্কোপজে থেকে প্রায় ১০০ কিলোমিটার পূর্বে অবস্থিত পালস ক্লাবে এই ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিও ফুটেজে দেখা যায়, ক্লাবের ভবনটি আগুনে পুরোপুরি পুড়ে যাচ্ছে এবং আকাশে ঘন ধোঁয়া উড়ছে।

জানা গেছে, দেশটিতে জনপ্রিয় হিপ-হপ ব্যান্ড এডিএন-এর একটি পরিবেশনা চলাকালে আগুনের সূত্রপাত ঘটে। সেই সময়ে ক্লাবটিতে প্রায় ১,৫০০ জন উপস্থিত ছিলেন।

স্থানীয় গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, আতশবাজি যন্ত্র ব্যবহারের কারণে আগুনের সূত্রপাত ঘটে থাকতে পারে। আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ায় তা নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়।

ক্লাবের ভিতরে আটকে পড়া মানুষদের উদ্ধারে দমকলকর্মীরা কাজ করলেও হতাহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। সূত্র: বিবিসি।

Header Ad
Header Ad

বন্ধ হওয়ার পথে ভয়েস অব আমেরিকা, ১৩০০ কর্মীকে ছাঁটাই

বন্ধ হওয়ার পথে ভয়েস অব আমেরিকা। ছবি: সংগৃহীত

ভয়েস অব আমেরিকার ১ হাজার ৩০০ জনেরও বেশি কর্মীকে শনিবার থেকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠানো হয়েছে। এর মাধ্যমে বন্ধ হওয়ার পথে মার্কিন অর্থায়নে চলা প্রতিষ্ঠানটি। 

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প গত শুক্রবার সরকারি তহবিলে পরিচালিত সংবাদমাধ্যম ভয়েস অব আমেরিকার মূল প্রতিষ্ঠান এবং আরও ছয়টি ফেডারেল সংস্থাকে কর্মী হ্রাস করার নির্দেশ দিয়েছিলেন।

ভয়েস অব আমেরিকার পরিচালক মাইকেল আব্রামোভিচস বলেন, তার প্রতিষ্ঠানের প্রায় ১ হাজার ৩০০ সাংবাদিক, প্রযোজক ও সহযোগীদের প্রায় সবাইকে প্রশাসনিক ছুটিতে পাঠানো হয়েছে। এর মাধ্যমে প্রায় ৫০টি ভাষায় পরিচালিত এই সম্প্রচারমাধ্যমকে প্রায় পঙ্গু করে দেওয়া হচ্ছে।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম লিংকডইনে এক পোস্টে আব্রামোভিচ লেখেন, ‘৮৩ বছরের মধ্যে প্রথমবার বহু ভাষাভাষীর ভয়েস অব আমেরিকা নীরব হয়ে যাচ্ছে, এ জন্য আমি গভীরভাবে ব্যথিত। বিশ্বজুড়ে স্বাধীনতা ও গণতন্ত্রের পক্ষে লড়াইয়ে এটি গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছিল।’

ভয়েস অব আমেরিকার মূল প্রতিষ্ঠান দ্য ইউএস এজেন্সি ফর গ্লোবাল মিডিয়া (ইউএসএজিএম) তাদের আরও দুই সংবাদমাধ্যম রেডিও ফ্রি ইউরোপ/রেডিও লিবার্টি ও রেডিও ফ্রি এশিয়ার বরাদ্দও বাতিল করা হয়েছে। পূর্ব ইউরোপের দেশগুলোতে রেডিও ফ্রি ইউরোপ সম্প্রচারিত হয়। এ ছাড়া ইউক্রেন ও রাশিয়া থেকেও এটি শোনা যায়। রেডিও ফ্রি এশিয়া চীন ও উত্তর কোরিয়ায় সম্প্রচারিত হয়।

ট্রাম্পের এই নির্দেশে জনপ্রিয় একটি সংবাদমাধ্যম ধ্বংস হয়ে যাবে বলে মনে করা হচ্ছে। কর্তৃত্ববাদী দেশগুলোতেও ভয়েস অব আমেরিকা নির্ভরযোগ্য সংবাদের মাধ্যম হিসেবে জনপ্রিয়।

গত শুক্রবার ট্রাম্প একটি নির্বাহী আদেশে সই করেন। ওই আদেশে ইউএসএজিএম এবং আরও ছয়টি স্বল্প পরিচিত সংস্থাকে তাদের কার্যক্রমের পরিধি আইন অনুযায়ী সর্বনিম্ন পর্যায়ে নামিয়ে আনার নির্দেশ দেওয়া হয়। বলা হয়, আমলাতন্ত্রকে সংকুচিত করতে এটা করা জরুরি।

নাৎসি প্রোপাগান্ডার বিরুদ্ধে প্রচার চালাতে ১৯৪২ সালে ভয়েস অব আমেরিকা প্রতিষ্ঠা করা হয়। এখনো এক সপ্তাহে ভয়েস অব আমেরিকার গ্রাহক বিশ্বের ৩৬ কোটি মানুষ।

একটি গ্রুপ হিসেবে ইউএসএজিএমের কর্মীর সংখ্যা প্রায় সাড়ে তিন হাজার। কংগ্রেসের সর্বশেষ প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২৪ সালে তাদের বাজেট বরাদ্দ ছিল ৮৮ কোটি ৬০ লাখ মার্কিন ডলার।

ভয়েস অব আমেরিকার সাবেক উপস্থাপক ক্যারি লেককে প্রতিষ্ঠানটির নতুন পরিচালক হিসেবে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে, তিনি ট্রাম্পের অনুগত হিসেবে পরিচিত।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বাংলাদেশের নির্বাচন হবে আন্তর্জাতিক মানের, আশা ইউরোপীয় ইউনিয়নের
নাইটক্লাবে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে নিহত অন্তত ৫১
বন্ধ হওয়ার পথে ভয়েস অব আমেরিকা, ১৩০০ কর্মীকে ছাঁটাই
পুলিশের ১২৭ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার সঙ্গে বৈঠক করবেন প্রধান উপদেষ্টা
চুয়াডাঙ্গায় ‘গো গ্রীন’ কর্মসূচির আওতায় দুটি নতুন প্রকল্পের যাত্রা
আবরার হত্যার রায় ছাত্র রাজনীতির জন্য কড়া বার্তা : অ্যাটর্নি জেনারেল
কুয়েতে ৪২ হাজার নাগরিকের নাগরিকত্ব বাতিল: রাতারাতি রাষ্ট্রহীন হয়ে পড়ার শঙ্কা
দেশের পাঁচ জেলায় মৃদু তাপদাহ, তাপমাত্রা আরও বাড়তে পারে
হাসপাতাল থেকে বাড়ি ফিরলেন অস্কারজয়ী শিল্পী এ.আর.রহমান
৬ হাজার কোটির লিগ আনছে সৌদি, চ্যালেঞ্জের মুখে আইপিএল
৭ কলেজের বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম ‘ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি’
হাইকোর্টের রায়ে সন্তুষ্ট, দ্রুত কার্যকর চান আবরার ফাহাদের বাবা
ঘুষ-বাণিজ্যের অভিযোগ, রংপুরের সেই উপ-পুলিশ কমিশনারকে প্রত্যাহার
আবরার ফাহাদ হত্যায় ২০ জনের মৃত্যুদণ্ড, ৫ জনের যাবজ্জীবন বহাল
ঢাকা ছাড়লেন জাতিসংঘের মহাসচিব
বই ছাপার কাজ শেষ, আজ রাতেই শুরু হবে বিতরণ  
আবরার ফাহাদ হত্যা মামলার রায় ঘোষণা চলছে
কার জন্য 'সতর্কবার্তা' দিলেন পরীমণি
ঈদে বাড়ি ফিরতে ২৬শে মার্চের ট্রেনের টিকিট মিলবে আজ  
৬৬ দিনে ধরে নিখোঁজ বিএনপি নেতা পান্নুর, মির্জা ফখরুলের উদ্বেগ