রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫ | ৭ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিজ উদ্যোগে ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা চালুর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

দুর্ঘটনা হ্রাস করতে সকলকে ট্রাফিক রুলস মেনে চলার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, 'প্রত্যেকটি স্কুল নিজ উদ্যোগে বিশেষ ট্রাফিকের ব্যবস্থা নেবে। ট্রাফিক পুলিশ থাকবে তাদের সহযোগিতা করতে।'

বুধবার (১২ জানুয়ারি) সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের বিভিন্ন প্রকল্পের আওতায় নবনির্মিত: ঢাকা এয়ারপোর্ট মহাসড়কে শহীদ রমিজ উদ্দীন ক্যান্টনমেন্ট স্কুল অ্যান্ড কলেজ সংলগ্ন পথচারী আন্ডারপাস, সিলেট শহর বাইপাস-গ্যারিসন লিংক-৪ মহাসড়ক, বালুখালী (কক্সবাজার)-ঘুনধুম (বান্দরবান) সীমান্ত সংযোগসড়ক, রাঙ্গামাটি জেলার নানিয়ারচর চেংগী নদীর উপরে ৫০০ মিটার দীর্ঘ সেতুর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে একথা বলেন প্রধানমন্ত্রী।

প্রধানমন্ত্রী এ ব্যাপারে শিক্ষা মন্ত্রণালয়কে প্রত্যেকটি স্কুলকে নির্দেশ দিতে বলেন। একেবারে প্রাথমিক শিক্ষা থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পর্যন্ত চালু হবে এ নিয়ম। তিনি বলেন, 'শিক্ষা মন্ত্রণালয়কে বলব আপনারা উদ্যোগ নেন। প্রত্যেকটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সেই নির্দেশটা দেবেন। তাহলেই দুর্ঘটনা অনেক কমবে।'

প্রধানমন্ত্রী বলেন, কোনো একটা দুর্ঘটনা হলেই সবার আগে গাড়ির ড্রাইভারকে ধরে পিটানো হয়। এমনকি কখনও কখনও গণপিটুনি দিয়ে মেরে ফেলা হয়, হত্যা করা হয়। যখন দুর্ঘটনা ঘটে, সে দুর্ঘটনা কেন ঘটল? কী কারণে ঘটল? কার দোষে ঘটল? সেটা বিবেচ্য বিষয়। সেটা খুঁজে দেখা দরকার। সেখানে আমি পথচারীদের উদ্দেশে বলব ট্রাফিক ‍রুলস সম্পর্কে সবার জ্ঞান থাকা দরকার এবং সেটা মেনে চলা দরকার।'

তিনি বলেন, 'ট্রাফিক রুলস সকলে মেনে চলবেন। মোবাইল ফোন কানে নিয়ে কথা বলতে বলতে সড়ক দিয়ে চলা বা রেললাইনের পাশ দিয়ে হাঁটা বা রেললাইন পার হওয়া, এটা কখনও কেউ করবেন না। এটা বন্ধ করতে হবে। আর যেখান সেখান থেকে হঠাৎ করে দৌঁড় দিয়ে রাস্তা পার হবেন না। রাস্তা পার হতে গেলেই দুর্ঘটনা ঘটে। সে ব্যাপারে সকলকে সতর্ক থাকতে হবে। প্রতিটি জায়গায় ফুটওভার ব্রিজ করা আছে বা আন্ডারপাস করে দিচ্ছি সকলকে সেটা মেনে চলতে হবে। একটা দুর্ঘটনা হলে সঙ্গে সঙ্গে সেখানে যখন পুলিশ যায়, অবশ্যই এটা দেখবেন যে দোষটা কার।'

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, 'প্রায়ই ছাত্ররা মারা যায়। কিন্তু অধিকাংশের ক্ষেত্রে দেখা যায়, হাতে মোবাইল ফোন নিয়ে কথা বলতে বলতে রাস্তায় চলছে অথবা ফুটপাত ছেড়ে দিয়ে রাস্তার মাঝখান দিয়ে হাঁটা শুরু করেছে। যখন একটা যানবাহন চলাচল করে সেই চালককে কিন্তু সঙ্গে সঙ্গে ব্রেক কষা সম্ভব হয় না। এটা যান্ত্রিক বিষয়, সেটা মাথায় রাখা দরকার।'

গাড়ির চালক ও হেলপারদের উদ্দেশে বলেন, চালকরা দীর্ঘ সময় গাড়ি চালালে অনেক সময় ক্লান্ত হয়ে পড়ে। অনেক সময় ঝিঁমিয়ে পড়ে, সেটা হয়। সেজন্য এখন মহাসড়কের পাশে চালক ও যাত্রীদের বিশ্রামের ব্যবস্থা করছি। কোনো চালক যদি ক্লান্ত হয় সেটা তারা বলতে পারেন বা কিছুক্ষণ গাড়ি থামাতে পারবেন। কিন্তু ড্রাইভার পাশে বসে হেলপার দিয়ে গাড়ি চালানো যাবে না। যার কোনো ভারী যান চালানোর দক্ষতা নেই, তাকে দিয়ে চালানোটা ঠিক না, এটা অন্যায় কাজ। এই বিষয়গুলোর দিকে সকলের দৃষ্টি দিলে বিশেষ করে পথচারী যদি সতর্ক থাকে তাহলে দুর্ঘটনা অনেক কম হবে।'

শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে বলেন, 'ট্রাফিক রুলস মেনে চলতে হবে। যখন স্কুল ছুটি হয় তখন ছাত্র-ছাত্রীরা যেখান দিয়ে পার হয় সেখানে প্রত্যেকটা স্কুল নিজ উদ্যোগে বিশেষ ট্রাফিকের ব্যবস্থা করবে। ট্রাফিক পুলিশ থাকবে তাদের সহযোগিতা করতে। কিন্তু স্কুল কর্তৃপক্ষ এ ব্যাপারে যথাযথ সচেতন থাকতে হবে, তাদেরও নিজস্ব লোক থাকতে হবে ওখানে। যাতে ছেলে-মেয়েরা নিরাপদে সড়কটা পার হতে পারে। অনেক সময় অন্যের কথা শুনতে চায় না। কিন্তু স্কুলের কর্তৃপক্ষ যদি থাকেন তার কথা ছাত্র-ছাত্রীরা শুনবে। এ ব্যপারে শিক্ষা মন্ত্রণালয় প্রত্যেকটা স্কুলকে নির্দেশ দিতে পারেন। তাহলেই দুর্ঘটনা অনেক কমবে। যানবাহনগুলোর যান্ত্রিক ত্রুটি আছে কি না সেটাও বিভিন্ন সময় পরীক্ষা করতে হবে।

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী বলেন, প্রত্যেকটা স্কুল কলেজে ট্রাফিক রুলস সম্পর্কে একদম ছোট্ট বেলা থেকে শিক্ষা দেওয়া উচিত। এটা প্রতিটা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ব্যবস্থা নিতে হবে। রাস্তা ফুটপাত ধরে হাঁটলেও সব সময় যেদিক থেকে যান চলাচল করে বা যেদিক থেকে গাড়ি আসে তার উল্টো দিক থেকেই হাঁটতে হয়।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, 'কেউ আইন হাতে তুলে নেবেন না। দুর্ঘটনা, ‍দুর্ঘটনাই। দোষ কার সেটা পরে দেখা যাবে, কিন্তু সঙ্গে সঙ্গে ড্রাইভারকে মারধর ঠিক না। অনেক দুর্ঘটনা এরকম হয়, হয়তো ধাক্কা লাগলে পড়ে গেল কিন্তু ড্রাইভার ভয়ে থাকে যে সে যদি গাড়ি থামায় তাহলে গণধোলাই দিয়ে মেরে ফেলবে, সেই ভয়ে গাড়ি চালিয়ে যায় এবং যে পড়ে থাকে সে হয়তো বেঁচে থাকত কিন্তু পরে ভীত হয়ে যখন গাড়ি চালায় তখন ওই লোক চাকায় পিষ্ট হয়ে যায়। একটা মানুষের জীবন চলে যায়। কাজেই যারা এভাবে কিছু হলেই ড্রাইভারকে ধরে পিটান, গাড়ি ভাঙেন, গাড়িতে আগুন দেন, এটা কিন্তু ঠিক না। আইন কেউ হাতে তুলে নেবেন না। আইন-শৃঙ্খলাবাহিনী আছে তারাই দেখবে যে, আইনগত কী ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে।' 

এসএম/টিটি

Header Ad
Header Ad

একনেকে ২৪ হাজার কোটি টাকার ১৬ প্রকল্প অনুমোদন

ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক) ২৪ হাজার ২৪৭ কোটি ২৪ লাখ টাকা ব্যয়ে ১৬টি উন্নয়ন প্রকল্প অনুমোদন দিয়েছে। রোববার (২০ এপ্রিল) পরিকল্পনা কমিশনের এনইসি সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত একনেক সভায় এ অনুমোদন দেওয়া হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রধান উপদেষ্টা ও একনেক চেয়ারপারসন অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

সভা-পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে পরিকল্পনা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ জানান, চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য সাড়ে ১৩ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে বে টার্মিনাল নির্মাণ প্রকল্পসহ মোট ১৬টি প্রকল্প অনুমোদন পেয়েছে। এসব প্রকল্প বাস্তবায়নে মোট ব্যয় হবে ২৪ হাজার ২৪৭ কোটি ২৪ লাখ টাকা। এর মধ্যে সরকারি অর্থায়ন ৩ হাজার ১ কোটি ৩৪ লাখ টাকা, প্রকল্প ঋণ ১৬ হাজার ৭১৯ কোটি ৭৩ লাখ টাকা এবং সংশ্লিষ্ট সংস্থার নিজস্ব অর্থায়ন ৪ হাজার ৪২৬ কোটি ১৭ লাখ টাকা।

এ সময় উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলেন, পায়রা সমুদ্র বন্দর প্রকল্পে সঠিকভাবে অগ্রগতি না থাকায় এটি “সমুদ্র বন্দরও হবে না, খালের বন্দরও হবে না” - এমন মন্তব্য করেছেন তিনি।

সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, শিল্প ও গৃহায়ন উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান, বিদ্যুৎ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান, নৌ ও শ্রম উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন, সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ, পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান এবং শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. চৌধুরী রফিকুল আবরার। এছাড়া বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা সভায় অংশগ্রহণ করেন।

Header Ad
Header Ad

বিগত ৩ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার চায় এনসিপি

ছবি: সংগৃহীত

আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকাকালীন অনুষ্ঠিত বিগত তিনটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার দাবি করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলটির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরউদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, গত ১৫ বছরে জনগণের ভোটাধিকার হরণ করা হয়েছে। এজন্য নির্বাচনের সঙ্গে জড়িত প্রার্থীদের, নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তাদের এবং যারা অনিয়মে যুক্ত ছিল, তাদের তদন্ত করে বিচার করতে হবে।

রোববার প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ দাবি জানান। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ দেশকে ফ্যাসিস্ট কাঠামোয় নিয়ে গেছে এবং মানুষের ভোটাধিকার হরণ করেছে, যার দায় নির্বাচন কমিশনেরও রয়েছে।

বৈঠকে এনসিপির পক্ষ থেকে আরো কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তাব তুলে ধরা হয়। এর মধ্যে রয়েছে—মনোনয়নপত্র জমা দিতে সশরীরে আসার বিধান প্রবর্তন, প্রার্থীদের হলফনামা যাচাই-বাছাই করে সত্যতা নিরূপণ, নির্বাচনে সহিংসতা রোধে আচরণবিধি সংস্কার, ঋণখেলাপিদের প্রার্থিতা বাতিল, প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করা এবং রাজনৈতিক দলের অভ্যন্তরীণ গণতন্ত্র মনিটরিং করা।

এছাড়া একই নামে একাধিক দলের নিবন্ধন, অফিসবিহীন দলকে বৈধতা দেওয়া এবং এসব বিষয়ে সংস্কার কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি জানানো হয়। এনসিপি মনে করে, এসব বাস্তবায়ন না হলে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন সম্ভব নয়।

প্রধান নির্বাচন কমিশনারের সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরউদ্দীন পাটওয়ারীর নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধি দল অংশ নেয়। প্রতিনিধি দলে ছিলেন যুগ্ম আহ্বায়ক অনিক রায়, খালেদ সাইফুল্লাহ, মুজাহিদুল ইসলাম শাহিন ও তাজনুভা জাবীন।

Header Ad
Header Ad

এপ্রিলে ১৯ দিনেই প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স ২১ হাজার কোটি টাকা ছাড়াল

ছবি: সংগৃহীত

চলতি এপ্রিল মাসের প্রথম ১৯ দিনেই দেশে রেকর্ড পরিমাণ রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ হালনাগাদ প্রতিবেদনে জানা গেছে, ১৯ এপ্রিল পর্যন্ত প্রবাসীরা ১৭১ কোটি ৮৭ লাখ মার্কিন ডলার দেশে পাঠিয়েছেন। ডলারপ্রতি ১২২ টাকা ধরে যার পরিমাণ প্রায় ২০ হাজার ৯৬৮ কোটি ১৪ লাখ টাকা।

রেমিট্যান্সের বড় একটি অংশ এসেছে বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে—৯৮ কোটি ৫৪ লাখ ২০ হাজার ডলার। এছাড়া রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৬৩ কোটি ৯৭ লাখ ডলার, বিশেষায়িত ব্যাংকগুলো দিয়ে ৯ কোটি ২ লাখ ৬০ হাজার ডলার এবং বিদেশি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৩৩ লাখ ৫০ হাজার ডলার।

এর আগেও চলতি বছরের মার্চ মাসে দেশে এক মাসে ইতিহাসের সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স আসে—৩২৮ কোটি ৯৯ লাখ ৮০ হাজার ডলার। জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারিতেও যথাক্রমে ২১৯ কোটি ও ২৫২ কোটি ৮০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা।

বিশেষজ্ঞদের মতে, সরকার ঘোষিত প্রণোদনা, ডলারের ভালো বিনিময় হার এবং রমজান ও ঈদ উপলক্ষ্যে প্রবাসীদের বাড়তি পাঠানোর প্রবণতা—এসব কারণে রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক আশা করছে, এপ্রিল শেষে এই প্রবাহ ৩৫০ কোটি ডলারের বেশি হতে পারে, যা নতুন একটি রেকর্ড হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

একনেকে ২৪ হাজার কোটি টাকার ১৬ প্রকল্প অনুমোদন
বিগত ৩ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার চায় এনসিপি
এপ্রিলে ১৯ দিনেই প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স ২১ হাজার কোটি টাকা ছাড়াল
দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী না হওয়া নিয়ে বিএনপির অভিমত
ফাইয়াজের মামলায় আইন মন্ত্রণালয়ের এখতিয়ার নেই: আসিফ নজরুল
ভারতের উত্তরপ্রদেশে এক ছাত্রীকে ৭ দিন ধরে আটকে ২৩ জন মিলে ধর্ষণ!
বিরামপুরে পিকআপের ধাক্কায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর মর্মান্তিক মৃত্যু
টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে যুবলীগ কর্মী মিঠু গ্রেফতার
ওয়াকফ সংশোধনী আইন নিয়ে উত্তাল মুসলিম সমাজ, হায়দ্রাবাদে গণবিক্ষোভ
ফকিরাপুলে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৩ জন দগ্ধ
আল-আকসা ভেঙে মন্দির স্থাপনের পরিকল্পনা ফাঁস, ফিলিস্তিনের সতর্কবার্তা
শেখ হাসিনা-কাদেরসহ ৪৫ জনের বিরুদ্ধে গণহত্যার প্রমাণ মিলেছে: চিফ প্রসিকিউটর
স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নে ১৩৮ মিলিয়ন ডলার দেবে চীন : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
আইপিএলে অভিষেক ম্যাচেই তিন রেকর্ড গড়লেন ১৪ বছরের বৈভব সূর্যবংশী
৩ মে ঢাকায় মহাসমাবেশের ডাক হেফাজতে ইসলামের
আজ স্বামীর প্রশংসা করার দিন
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ হলো সিনেমা
রাজধানীর ডেমরা ও মিরপুরে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দ্বিতীয় দফায় বৈঠকে বিএনপি
যশোরের শার্শায় অস্ত্রসহ দুই ছিনতাইকারী আটক