শনিবার, ১৫ মার্চ ২০২৫ | ১ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, কেউ থামাতে পারবে না: শেখ হাসিনা

বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে এবং জাতিসংঘ ঘোষিত যে সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট গোল, সেটাও কিন্তু আমরা মাথায় রেখেছি বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

তিনি বলেন, ‘আমাদের যে ২০১০ থেকে ২০২০ প্রেক্ষিত পরিকল্পনা প্রণয়ন করে সেটা আমরা বাস্তবায়ন করেছি এবং ২০২১ থেকে ২০৪১ এর মধ্যে বাংলাদেশ হবে উন্নত-সমৃদ্ধ সোনার বাংলাদেশ।’

শনিবার (২৬ নভেম্বর) চট্টগ্রামের কর্ণফুলী নদীর তীরে নির্মাণাধীন ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেল’র দক্ষিণ টিউবের পূর্ত কাজের সমাপ্তি উদযাপন অনুষ্ঠানে গণভবন থেকে ভার্চ্যুয়ালি যুক্ত হয়ে এ কথা বলেন তিনি।

তিনি বলেন, গত এক যুগ ধরে উন্নয়নের পথে বাংলাদেশের যে যাত্রা চলছে, তা কেউ থামাতে পারবে না।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘উন্নত-সমৃদ্ধ দেশ গড়ার প্রেক্ষিত পরিকল্পনা প্রণয়ন করে এবং অষ্টম পঞ্চবার্ষিকীর মাধ্যমে সেটা আমরা বাস্তবায়ন করে যাচ্ছি। ইনশাল্লাহ বাংলাদেশের এই অগ্রযাত্রা আর কেউ থামাতে পারবে না।’

সরকারের সমালোচকদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘আমাদের উন্নয়ন অনেকের চোখে পড়ে না। তাদের হয় চোখ নষ্ট, যদি চোখ নষ্ট হয় চোখের ডাক্তার দেখাতে পারেন, আমরা খুব ভালো আই ইনস্টিটিউট করে দিয়েছি। আমার মনে হয় তাহলে হয়ত তারা দেখতে পাবেন।’

তিনি বলেন, ‘আর কেউ যদি চোখ থাকতে অন্ধ হয়, তাহলে আমাদের কিছু করার নাই। আমি মনে করি আমাদের কিছু লোক চোখ থাকতেও অন্ধ। তারা দেখেও না দেখার ভান করে। কারণ, নিজেরা কিছু করতে পারেনি। ভবিষ্যতেও কিছু করতে পারবে না।’

বিএনপি নেত্রী খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে ইঙ্গিত করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘হ্যাঁ, ক্ষমতায় বসে নিজেরা খেতে পারবে, নিতে পারবে। অর্থ চোরাচালান করতে পারবে, ১০ ট্রাক অস্ত্র চোরাচালানি করতে পারবে, এতিমের অর্থ আত্মসাৎ, এগুলো পারবে। মানুষের কল্যাণে কাজ করেনি, ভবিষ্যতেও করতে পারবে না।’

তিনি বলেন, ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সোনার বাংলা গড়ার লক্ষ্য নিয়ে সরকার কাজ করছে। এই দেশে দারিদ্র্য আমরা দূর করতে সক্ষম হয়েছি। এখন আর খাবারের জন্য হাহাকার করতে হয় না।’

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘করোনাভাইরাস মহামারির মোকাবিলায়ও সরকার সফল হয়েছে। তবে ইউক্রেইন যুদ্ধের প্রভাবে বিশ্বে জরুরি পণ্যের দাম যেভাবে বেড়েছে, সেই পরিস্থিতিতে দেশবাসীকে ব্যয় সাশ্রয়ী হতে এবং খাদ্য উৎপাদনে জোর দেওয়ার অনুরোধ জানান।’

শেখ হাসিনা তিনি বলেন, ‘মুদ্রাস্ফীতি এটা একটা বিরাট সমস্যা সারা বিশ্বব্যাপী। তার ধাক্কা থেকে আমরাও দূরে না। আমাদের উপরও তার আঘাত এসে পড়েছে। এটা আমরা নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারব যদি দেশবাসী এই ব্যাপারে সজাগ হন, সচেতন হন, নিজেদের সঞ্চয় বাড়ান, নিজেরা সাশ্রয়ী হন, মিতব্যয়ী হন। তাহলেই কিন্তু আমরা কখনো এই ধরনের মন্দায় পড়ব না, আমরা এগিয়ে যেতে পারব।’

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমি অত্যন্ত আনন্দিত যে কর্ণফুলী নদীর তলদেশে নির্মিত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেলের দক্ষিণ টিউবের পূর্ত কাজ সম্পন্ন হয়েছে। আর কিছুদিন পরে দ্বিতীয় টিউবের কাজ যখন সম্পন্ন হবে, পুরো টানেলটা আমরা উদ্বোধন করব।’

অনুষ্ঠানে গণভবন প্রান্ত থেকে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম ও চট্টগ্রামের পতেঙ্গা প্রান্ত থেকে সেতু বিভাগের সচিব মনজুর হোসেন, বাংলাদেশে নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত লি জিমিং বক্তব্য রাখেন।

প্রসঙ্গত, ২০১৬ সালের ১৪ অক্টোবর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং যৌথভাবে কর্ণফুলী টানেলের ভিত্তি স্থাপন করেন। ২০১৯ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি শেখ হাসিনা প্রথম টানেল টিউবের বোরিং কাজের উদ্বোধন করেন।

টানেলটি চট্টগ্রামের পতেঙ্গার নেভাল একাডেমি প্রান্ত থেকে শুরু করে চট্টগ্রাম ইউরিয়া ফার্টিলাইজার লিমিটেড এবং আনোয়ারায় কর্ণফুলী ফার্টিলাইজার লিমিটেড কারখানার মধ্যে নদীর তলদেশে সংযোগ স্থাপন করছে।

মূল টানেলের দৈর্ঘ্য ৩ দশমিক ৩২ কিমি। এতে দুটি টিউব রয়েছে। প্রতিটিতে দুটি লেন রয়েছে। এই দুটি টিউব তিনটি জংশনের (ক্রস প্যাসেজ) মাধ্যমে সংযুক্ত করা হবে। এই ক্রস প্যাসেজগুলি জরুরি পরিস্থিতিতে অন্যান্য টিউবগুলোতে যাওয়ার জন্য ব্যবহার করা হবে। টানেল টিউবের দৈর্ঘ্য ২ দশমিক ৪৫ কিমি এবং ভিতরের ব্যাস ১০ দশমিক ৮০ মিটার। মূল টানেলের পশ্চিম এবং পূর্ব দিকে একটি ৫ দশমিক ৩৫ কিলোমিটার সংযোগ সড়ক রয়েছে।

বাংলাদেশ ও চীন সরকারের যৌথ অর্থায়নে বাস্তবায়িত প্রকল্পটির মোট ব্যয় প্রায় ১০ হাজার ৫৩৭ কোটি টাকা। এর মধ্যে চীনের এক্সিম ব্যাংক ঋণ দিচ্ছে ৫ হাজার ৯১৩ কোটি টাকা। বাকি অর্থের যোগান দিচ্ছে বাংলাদেশ সরকার।

এনএইচবি/এমএমএ/

Header Ad
Header Ad

বাংলাদেশের সংকটে পাশে থাকার ঘোষণা জাতিসংঘ মহাসচিবের

জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস। ছবি: সংগৃহীত

যেকোনো সংকট ও দুর্যোগে বাংলাদেশের পাশে থাকার ঘোষণা দিয়েছেন ঢাকায় সফররত জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস। শনিবার সকালে ঢাকায় জাতিসংঘের কার্যালয় পরিদর্শনকালে কর্মীদের উদ্দেশে দেওয়া বক্তব্যে তিনি এই কথা বলেন।

গুতেরেস বলেন, বাংলাদেশ যে সংকটময় পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যাচ্ছে, তাতে পাশে থাকবে জাতিসংঘ।

তিনি বলেন, ঢাকায় সফরকালে তিনি যে আতিথেয়তা পেয়েছেন তাতে তিনি মুগ্ধ।

জাতিসংঘ মহাসচিব বাংলাদেশের গণতন্ত্র ও মানবাধিকার রক্ষার মতো সংস্কার প্রচেষ্টা নিয়েও সন্তুষ্টি প্রকাশ প্রকাশ করেন।

সকালে ঢাকায় নতুন জাতিসংঘ কমন প্রাঙ্গণ পরিদর্শন করেন আন্তোনিও গুতেরেস। সেখানে তিনি ৫০তম বার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত আলোকচিত্র প্রদর্শনী দেখেন এবং আনুষ্ঠানিকভাবে জাতিসংঘের পতাকা উত্তোলন করেন।

নতুন জাতিসংঘ কমন প্রাঙ্গণ পরিদর্শনের আগে তিনি জাতিসংঘ কান্ট্রি টিম (ইউএনসিটি) বাংলাদেশের সঙ্গে একটি বৈঠকে অংশ নেন।

বাংলাদেশে চারদিনের সফরের তৃতীয় দিনে আজ আরও কয়েকটি অনুষ্ঠানে যোগদান করবেন জাতিসংঘ মহাসচিব।

এর মধ্যে দুপুর ১২টা ৪৫ মিনিট থেকে ২টা ১৫ মিনিট পর্যন্ত হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে সংস্কার প্রস্তাবনা নিয়ে একটি গোলটেবিল আলোচনায় যোগ দেবেন।

দুপুর ২টা ১৫ মিনিট থেকে বিকাল ৫টা ১৫ মিনিট পর্যন্ত হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালেই তরুণদের সঙ্গে সংলাপ এবং সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের সঙ্গে একটি বৈঠকে অংশ নেবেন।

বিকাল ৫টা ২০ মিনিটে জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস এবং পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন একটি যৌথ সংবাদ সম্মেলনে অংশ নেবেন।

দীর্ঘ সাত বছর পর গত বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) বিকালে দ্বিতীয়বারের মতো বাংলাদেশ সফরে আসেন আন্তোনিও গুতেরেস। বিমানবন্দরে তাকে স্বাগত জানান অন্তর্বর্তী সরকারের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন।

সফরের দ্বিতীয় দিন শুক্রবার (১৪ মার্চ) কক্সবাজারে রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন করেন গুতেরেস। রোহিঙ্গাদের সঙ্গে তিনি ইফতারে অংশ নেন।

Header Ad
Header Ad

অধ্যাপক আরেফিন সিদ্দিকের মৃত্যুতে ঢাবিতে এক দিনের ছুটি ঘোষণা  

ছবিঃ সংগৃহীত

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিকের মৃত্যুতে রোববার (১৬ মার্চ) ছুটি ঘোষণা করেছে ঢাবি প্রশাসন।

শনিবার (১৫ মার্চ) দুপুরে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিকের মৃত্যুতে আগামীকাল (রোববার) বিশ্ববিদ্যালয়ে ১(এক) দিনের ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের রেওয়াজ অনুযায়ী তাঁর প্রতি সম্মান ও শ্রদ্ধা জানিয়ে এ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে। একজন প্রাক্তন উপাচার্য ও অধ্যাপকের মৃত্যুতে পরিবারের সম্মতিক্রমে জানাজার সময় ও স্থান সম্পর্কে সকলকে অবহিত করার লক্ষ্যে ক্যাম্পাসে মাইকিং, শোকবার্তা প্রকাশ, কেন্দ্রীয় মসজিদে বিশেষ মোনাজাতসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রচলিত সকল প্রথা অনুসরণ করা হয়েছে।

উল্লেখ্য, পরিবারের সিদ্ধান্তক্রমেই অধ্যাপক আরেফিন সিদ্দিকের জানাজা ও দাফনের স্থান নির্ধারণ করা হয়। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন পরিবারের এই সিদ্ধান্তকে সম্মান জানায়।

প্রসঙ্গত, অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক অসুস্থ হয়ে ইব্রাহিম কার্ডিয়াক হাসপাতালের নিউরোসায়েন্স ইউনিটের আই সি ইউ-তে ভর্তি হওয়ার পরের দিন শুক্রবার (৭ মার্চ) উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খান হাসপাতালে তাঁকে দেখতে যান এবং তার শারীরিক অবস্থা ও চিকিৎসার খোঁজখবর নেন। চিকিৎসাধীন অবস্থায় প্রশাসনের পক্ষ থেকে তার পরিবার এবং পারিবারিক বন্ধু ও সহকর্মীদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রক্ষা করা হয়। ইন্তেকালের পর উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খান এবং প্রশাসনের অপরাপর গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিবর্গ মরহুমের জানাজা ও দাফন কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করেন এবং দাফন প্রক্রিয়ায় সার্বিক সহযোগিতা প্রদান করেন।

 

Header Ad
Header Ad

স্টামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিকতা বিভাগে ইফতার ও দোয়া মাহফিল

ছবিঃ সংগৃহীত

স্টামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিকতা ও গণমাধ্যম অধ্যায়ন বিভাগের সাবেক ও বর্তমান শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত হলো 'ইফতার ও দোয়া অনুষ্ঠান- ২০২৫'।

শুক্রবার (১৪ মার্চ) সন্ধ্যায় রাজধানীর সিদ্ধেশ্বরীতে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসের অডিটরিয়ামে ইফতার ও দোয়া অনুষ্ঠিত হয়। আয়োজন করে স্টামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিকতা ও গণমাধ্যম অধ্যায়ন বিভাগ অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন।

ইফতার অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন স্টামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিকতা বিভাগের চেয়ারম্যান ও কলা বিভাগের ডিন কাজী আব্দুল মান্নান, সহযোগী অধ্যাপক মোশাররফ হোসেন, সহযোগী অধ্যাপক সামিয়া আসাদী, সহকারী অধ্যাপক তানিয়া সুলতানা ও বিভাগের শিক্ষকবৃন্দ।

আয়োজনে সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে সাংবাদিক ও গণমাধ্যম অধ্যায়ন বিভাগ অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি আলী আফতাব ভূঁইয়া বলেন, সাংবাদিকতা বিভাগের এই মিলনমেলা সবার সাথে কুশলাদি বিনিময়ের অন্যতম মাধ্যম। ইফতার তথা মিলনমেলার এমন আয়োজন অব্যাহত রাখার জন্য বিভাগের শিক্ষার্থীদের আহ্বান জানান অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক ইয়াসিন আরাফাত। এছাড়াও, অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন কমিটির অন্যান্য সদস্যরাও ইফতার অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।

প্রতিবছরের মতো এবারও ইফতারের আয়োজনে সাংবাদিকতা বিভাগের সাবেক-বর্তমানের মিলনমেলায় পরিণত হয় এই আয়োজন। বিভাগের শিক্ষার্থীরা জানান, প্রতি রমজানে এই দিনটির জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষায় থাকেন তারা। এ যেন ঈদের আগেই আরেক ঈদ আনন্দ তাদের জন্য। ভবিষ্যতে সবার সম্মিলনে একে-অপরের পাশাপাশি থাকার আশাবাদ ব্যক্ত করেন সবাই।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বাংলাদেশের সংকটে পাশে থাকার ঘোষণা জাতিসংঘ মহাসচিবের
অধ্যাপক আরেফিন সিদ্দিকের মৃত্যুতে ঢাবিতে এক দিনের ছুটি ঘোষণা  
স্টামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিকতা বিভাগে ইফতার ও দোয়া মাহফিল
ট্রাম্পের অনুরোধের পর ইউক্রেনের সেনাদের আত্মসমর্পণের আহ্বান পুতিনের
এক বছর পর ব্রাজিল জাতীয় দলে ডাক পেয়েই আবার ইনজুরিতে নেইমার
আমাকে কাজের বিনিময়ে শোয়ার শর্ত জুড়ে দিয়েছে: অভিনেত্রী স্বাগতা
শিশু ধর্ষণ মামলায় জামিন নিতে এসে অভিযুক্ত কারাগারে
চায়ের দোকানে শেখ হাসিনাকে নিয়ে বিতর্ক, বিএনপি কর্মী গুলিবিদ্ধ  
এশিয়ার ১০টি সহ ৪৩ দেশের বিরুদ্ধে ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা দিচ্ছে ট্রাম্প
আবরার ফাহাদ হত্যা মামলা: হাইকোর্টের রায় রবিবার
সুযোগ পেলেই ড. ইউনূসকে শূলে চড়াই : সারজিস আলম  
শিশুকে যৌন হয়রানি, ডিম বিক্রেতাকে পুলিশে সোপর্দ
আছিয়ার ধর্ষকদের দ্রুত বিচার ও স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে মশাল মিছিল  
রাষ্ট্র এখনো পরিপূর্ণ স্বাধীন হয়নি, অনেক পথ বাকি আছে : মাহফুজ আলম  
শপথ নিলেন কানাডার নতুন প্রধানমন্ত্রী মার্ক কার্নি  
দুপুরে জাতিসংঘের মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠক করবেন বিএনপির  
দুই বিভাগে ঝড়ের পূর্বাভাস, নদীবন্দরে সতর্কতা  
শেখ হাসিনার চাচাতো ভাই সেখ জুয়েল এখন বিধান মল্লিক  
লাখো রোহিঙ্গার সঙ্গে ইফতার করলেন প্রধান উপদেষ্টা ও জাতিসংঘ মহাসচিব
দোল উৎসবে বন্ধ থাকছে বেনাপোলে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম