বুধবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪ | ১০ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

‘ইসি-মাঠ প্রশাসন দূরত্ব ঘোচাতে না পারলে বুমেরাং হবে’

মাঠ প্রশাসন ও নির্বাচন কমিশনের মধ্যে দূরত্ব জাতীয় নির্বাচনসহ যেকোনো নির্বাচনে নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। তাই দূরত্ব কমিয়ে আনার উপর জোর দিয়েছেন নির্বাচন সংশ্লিষ্টরা।

তারা বলছেন, যত দ্রুত সম্ভব নির্বাচন কমিশন ও মাঠ প্রশাসনের মধ্যে বিদ্যমান দূরত্ব কমিয়ে এনে সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক সৃষ্টি করা জরুরি। এ জন্য প্রয়োজনে মাঠ প্রশাসনের সঙ্গে আরও বেশি বেশি বসতে হবে, তাদের সঙ্গে কথা বলে সব ঠিক করতে হবে। না হলে বুমেরাং হয়ে যাবে বলেও মনে করেন সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও কমিশনাররা।

সম্প্রতি জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারদের সঙ্গে নির্বাচন কমিশনের একটি বৈঠকে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটেছে। একজন নির্বাচন কমিশনারের সঙ্গে একটি বক্তব্য নিয়ে মাঠ প্রশাসন ও নির্বাচন কমিশনের মধ্যে দূরত্ব তৈরি হয়। সেই বৈরী সম্পর্ক এখনো বরফ গলেনি।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, সাংবাবিধানিকভাবে নির্বাচন পরিচালনার সার্বিক দায়িত্ব নির্বাচন কমিশনের। তবে নির্বাচন সুষ্ঠু করতে প্রধান অনুষঙ্গ মাঠ প্রশাসন। আর একটু পরিষ্কার করে বললে পুলিশ। যেকোনো নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু করতে পুলিশ প্রশাসনকে দল নিরপেক্ষ হওয়াটা অত্যন্ত জরুরি। নির্বাচনের জন্য নির্বাচন কমিশন আর মাঠ প্রশাসন একে অপরের পরিপূরক।

গত ৮ অক্টোবর জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারদের সঙ্গে বৈঠক করে নির্বাচন কমিশন। সেই বৈঠকে জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারদের কথা প্রসঙ্গে নির্বাচন কমিশনার আনিছুর রহমান বলেন, কর্মকর্তারা নানা সুবিধা দেওয়ার কথা বলেছেন। কিন্তু নির্বাচনের দায়িত্ব পালনের জন্য ম্যাজিস্ট্রেটদের যে তেল খরচ দেওয়া হয়, সেটাও অনেক সময় তাঁদের (ম্যাজিস্ট্রেট) কাছে পৌঁছায় না। তখন বেশ কয়েকজন ডিসি এই বক্তব্যের প্রতিবাদ জানান। এ সময় কিছুটা হট্টগোলের মতো পরিস্থিতি তৈরি হয়। তখন আনিছুর রহমান বলেন, তিনি তথ্য-প্রমাণ নিয়েই কথা বলছেন। যদি কর্মকর্তারা তার বক্তব্য শুনতে না চান, তাহলে তিনি বক্তব্য দেবেন না। কর্মকর্তারা তার বক্তব্য শুনতে চান কি না, এমন প্রশ্ন রাখলে কেউ কেউ ‘না’ সূচক জবাব দেন। তখন বক্তব্য বন্ধ করে দেন আনিছুর রহমান।

সেদিনের ঘটনার পর ১২ অক্টোবর গাইবান্ধা-৫ আসনে উপ নির্বাচন হয়। সেই নির্বাচনে মাঠ প্রশাসনের নির্লিপ্ততা স্পষ্ট হয়ে ওঠে সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়াল এর বক্তব্যে।

তিনি বলেন, ‘ঢাকা থেকে সিসিটিভিতে ভোটকেন্দ্রের পরিস্থিতি দেখার পর ভোট-কক্ষে নিয়ন্ত্রণ ফিরিয়ে আনতে দায়িত্বরত কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। তারপরও শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনার ‘কোনো কার্যকরী পদক্ষেপ নিতে দেখা যায়নি। কাজেই নির্বাচন বন্ধ করা কমিশনের ‘হঠকারী কোনো সিদ্ধান্ত না।’

প্রয়াত ডেপুটি স্পিকার অ্যাডভোকেট মো. ফজলে রাব্বী মিয়ার মৃত্যুতে গাইবান্ধা-৫ শূন্য আসনে ভোট হয়। গত ১২ অক্টোবর ভোটে ১৪৫টি কেন্দ্রে সকাল ৮টা থেকে শান্তিপূর্ণ পরিবেশেই ইভিএমে ভোট-গ্রহণ চলছিল।

সবগুলো কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরা বসিয়ে ঢাকার নির্বাচন ভবনে স্থাপিত নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্র থেকে সরাসরি পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছিল ভোটের পরিস্থিতি। সেখানে নানা অনিয়মের ঘটনা সরাসরি দেখে দুপুরের মধ্যেই অর্ধশত কেন্দ্রের ভোটগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ দেয় ইসি। বেলা আড়াইটার দিকে পুরো নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্ত জানান সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়াল।

নির্বাচন কমিশনের এই সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনারগণ ও নির্বাচন কমিশনাররা। একই সঙ্গে বিভিন্ন মহল থেকে প্রশংসা শুনছেন সিইসি।

সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার বিচারপতি মোহাম্মদ আব্দুর রউফ বলেন, ‘যখন ভোটের কোনো সম্মান নাই, ভোটাররা ভোট দিতে পারে না, আর একজন ভোট দিয়ে দেয়, ধরা পড়ে, তখন ইলেকশন কমিশন চুপ করে বসে থাকবে কীভাবে? নির্বাচন কমিশনের ক্ষমতা আছে। তারা সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান। নির্বাচন কমিশন তো বাংলাদেশের সরকারের ইলেকশন কমিশন না। এটা বাংলাদেশের ইলেকশন কমিশন। ইলেকশন কমিশন স্বাধীন সংস্থা। তাদের চোখের সামনে ধরা পড়েছে ভোট দিতে পারছে না। নির্বাচন বন্ধ করে দিয়েছে। আমরা বলেছি যদি দরকার হয় বারবার বন্ধ করবেন। তবুও জাতিকে উদ্ধার করার চেষ্টা করেন।’

সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার কেএম নূরুল হুদা বলেন, মাঠ প্রশাসন ও নির্বাচন কমিশনের মধ্যে ভালো সমন্বয়ের উদ্যোগ নিতে হবে। নির্বাচন কমিশনকে দায়িত্ব নিতে হবে। প্রশাসনের সঙ্গে ঘন ঘন বৈঠক করতে হবে, আলোচনা করতে হবে। এই দূরত্ব রাখা যাবে না।

সাবেক নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ড. এম সাখাওয়াত হোসেন বলেন, ‘মাঠ প্রশাসনের সঙ্গে একটা ডেমনস্ট্রেশন দেখলাম। ডিসিদের সঙ্গে নির্বাচন কমিশনের বাগবিতণ্ডা। যেটা আগে হয়নি কখনও। নির্বাচন কমিশনের নিজস্ব কর্মকর্তাদের আস্থায় আনতে হবে। ডিসিদেরও আস্থায় আনতে হবে যে আপনারা প্রটেকশন দিচ্ছেন নির্বাচনের সময়।’

নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সাবেক সচিব ড. মোহাম্মদ সাদিক বলেন, হট্টগোল করার দরকার নাই। প্ল্যানিং অফিসার থেকে পোলিং অফিসার পর্যন্ত একটা টিম। এই টিম গঠনে জোর দিতে হবে। আমরা লক্ষ্য করেছি কোথাও কোনো একটা গ্যাপ তৈরি হয়েছে। এটা দূর করতে হবে। ডিসি-এসপিদের সঙ্গে নির্বাচন কমিশনের ব্যক্তিগত কোনো বিষয় নাই। নির্বাচন কমিশন একটা সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান। ডিসি-এসপিদের সঙ্গে এমনকি পোলিং এজেন্ট পর্যন্ত টিম গঠন করতে হবে। টিম ওয়ার্ক না করলে ভালো ভোট করা মুশকিল।

এনএইচবি/এমএমএ/

Header Ad
Header Ad

চুয়াডাঙ্গায় দুই কোটি টাকার স্বর্ণসহ ৩ পাচারকারী আটক

চুয়াডাঙ্গায় দুই কোটি টাকার স্বর্ণসহ ৩ পাচারকারী আটক। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) চুয়াডাঙ্গা রেলস্টেশনে অভিযান চালিয়ে ১ কেজি ৬৩০ গ্রাম ওজনের ১৪টি স্বর্ণের বারসহ ৩ পাচারকারীকে আটক করেছে। উদ্ধারকৃত স্বর্ণের আনুমানিক মূল্য দুই কোটি টাকা।

বুধবার (২৫ ডিসেম্বর) বিকেল সাড়ে ৪ টার সময় চুয়াডাঙ্গা রেলস্টেশনে অভিযান চালিয়ে স্বর্ণের বারসহ তাদেরকে আটক করা হয়েছে।

আটক তিন কারবারি হলেন- দামুড়হুদা উপজেলার দশর্না পৌর এলাকার শ্যামপুর গ্রামের মমিন মিয়ার ছেলে মো. জাকিরুল ইসলাম (২৮), তার ছোট ভাই মো. রাজিবুল ইসলাম (২৫) এবং মুজিবুর রহমানের ছেলে মো. সোলাইমান হোসেন (২২)।

বুধবার সন্ধ্যা ৭ টার সময় চুয়াডাঙ্গা-৬ ব্যাটালিয়নের পক্ষ থেকে এক প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে গণমাধ্যম কর্মীদেরকে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, বিজিবি সদস্যরা বিশেষ তথ্যের ভিত্তিতে জানতে পারেন বুধবার বিকেলে চুয়াডাঙ্গা রেলওয়ে স্টেশন এলাকা দিয়ে স্বর্ণের একটি চালান পাচার করা হবে। এ তথ্যের ভিত্তিতে চুয়াডাঙ্গা-৬ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্ণেল সাঈদ মোহাম্মাদ জাহিদুর রহমানের পরিকল্পনায় এবং নেতৃত্বে সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে চুয়াডাঙ্গা রেলস্টেশন এলাকায় অবস্থান নেয়। বিকেল সাড়ে ৪ টার সময় ট্রেন থেকে নামা সন্দেহভাজন তিন ব্যক্তি স্টেশনে ঘোরাফেরা করতে দেখলে বিজিবি তাদেরকে গতিরোধ করে। পরবর্তীতে উক্ত ব্যক্তিরা পালানোর চেষ্টা করলে বিজিবি সদস্যরা তাদেরকে ধাওয়া করে এবং ৩ জনকেই আটক করে। আটকের পর জিজ্ঞাসাবাদ শেষে এক পর্যায়ে তাদের শরীরে স্কচটেপ দ্বারা মোড়ানো অবস্থায় ১ কেজি ৬৩০ গ্রাম ওজনের ১৪টি স্বর্ণের বার উদ্ধার করে।

এ ব্যাপারে বিজিবির নায়েক মো. জিয়াউর রহমান বাদী হয়ে চুয়াডাঙ্গা সদর থানায় মামলা দায়ের করার পর আটককৃত আসামীদেরকে থানায় হস্তান্তর করেছে। জব্দকৃত স্বর্ণের বারগুলো চুয়াডাঙ্গা ট্রেজারি অফিসে জমা করার কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। বিজিবি চুয়াডাঙ্গা ৬ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল সাঈদ মোহাম্মদ জাহিদুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

Header Ad
Header Ad

দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে ধানবোঝাই ট্রাকের ধাক্কা, চালক-হেলপার নিহত

দুর্ঘটনা কবলিত ট্রাক। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

দিনাজপুরের ঘোড়াঘাটে দাঁড়িয়ে থাকা পাথরবোঝাই ট্রাকের সঙ্গে ধাক্কা লেগে ধানবোঝাই একটি ট্রাক দুর্ঘটনায় চালক ইসমাইল হোসেন (৬০) এবং হেলপার বাবু মিয়া (৪৫) নিহত হয়েছেন।

বুধবার (২৫ ডিসেম্বর) ভোর সাড়ে ৫টার দিকে দিনাজপুর-গোবিন্দগঞ্জ আঞ্চলিক মহাসড়কের ঘোড়াঘাট উপজেলার কশিগাড়ি এলাকায় আলিশা ফুড অ্যান্ড বেভারেজের সামনে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহত ইসমাইল হোসেন বগুড়ার শেরপুর উপজেলার বাসিন্দা এবং বাবু মিয়া ধুনট উপজেলার বেরইবাড়ী গ্রামের মৃত মাহাতাব উদ্দিনের ছেলে।

ঘোড়াঘাট থানা পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, পঞ্চগড়ের বোদা থেকে বগুড়ার দিকে ধান নিয়ে আসা একটি ট্রাক কশিগাড়ি এলাকায় পৌঁছালে, সেখানে দাঁড়িয়ে থাকা একটি পাথরবোঝাই ট্রাকের পেছনে সজোরে ধাক্কা দেয়। এতে ধানবোঝাই ট্রাকটির সামনের অংশ দুমড়ে-মুচড়ে যায়। ঘটনাস্থলেই চালক ইসমাইল হোসেনের মৃত্যু হয়। গুরুতর আহত হেলপার বাবু মিয়াকে প্রথমে ঘোড়াঘাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পথে তিনিও মারা যান।

ঘোড়াঘাট থানার ওসি নাজমুল হক জানিয়েছেন, দুর্ঘটনার পর পাথরবোঝাই ট্রাকটি পালিয়ে যায়। ধানবোঝাই ট্রাকটি পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে এবং এ ঘটনায় সড়ক পরিবহন আইনে একটি মামলা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

কুবির আরেক ছাত্রলীগ নেতাকে পুলিশে দিলো শিক্ষার্থীরা

বিপ্লব চন্দ্র দাস। ছবি: সংগৃহীত

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) মার্কেটিং বিভাগের ২০০৯-১০ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী ও নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগ কর্মী বিপ্লব চন্দ্র দাসকে পুলিশের কাছে তুলে দিয়েছে স্থানীয় লোকজন ও বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থীরা।

বিপ্লব চন্দ্র দাস বিশ্ববিদ্যালয়ের মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চের সাধারণ সম্পাদক এবং ২০১৬ সালের আগস্টের প্রথম প্রহরে খুন হওয়া একই বিভাগের ২০১২-১৩ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী খালিদ সাইফুল্লাহ হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত প্রধান আসামি।

বুধবার (২৫ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় কোটবাড়ির গন্ধমতি এলাকা থেকে কোটবাড়ী পুলিশ ফাঁড়িতে কর্মরত পুলিশের কাছে তুলে দেয় সাধারণ শিক্ষার্থীরা।

এ ব্যাপারে বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত বিভাগের ২০১৭-১৮ সেশনের শিক্ষার্থী মো. হান্নান রহিম বলেন, 'খালেদ সাইফুল্লাহ হত্যাকাণ্ডের অন্যতম আসামি এবং জুলাই বিপ্লবে ছাত্রদের ওপর নিযার্তনকারী ঘাতক বিপ্লব চন্দ্র দাসকে আমরা পুলিশের হাতে সোপর্দ করেছি৷ এরই ধারাবাহিকতা চলতে থাকবে। ক্যাম্পাসে যত সন্ত্রাসী আছে, স্বৈরাচারের যত দোসর আছে অতি শীঘ্রই ক্রমান্বয়ে আমরা সবাইকেই পুলিশের হাতে সোপর্দ করবো। আইন আমরা নিজেদের হাতে তুলে নিব না।'

কোটবাড়ি পুলিশ ফাঁড়ির এসএম আরিফুর রহমান বলেন, 'স্থানীয় লোকজন এবং শিক্ষার্থীরা প্রথমে বিপ্লব চন্দ্র দাসকে আটক করে আমাদের ফোন দেয়। পরবর্তীতে আমাদের সদস্যরা গিয়ে ডিবি পুলিশের কাছে হস্তান্তর করেছে।'

এ ব্যাপারে কুমিল্লা জেলা গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) অফিসার ইনচার্জ সাজ্জাদ করিম খান বলেন, 'সে ২৯ নম্বর মামলার আসামি। সেই প্রেক্ষিতে আটক করা হয়েছে।'

তবে এই মামলা কবে করা হয়েছে, কোন ধারায় করা হয়েছে, বাদী কে; সে সম্পর্কিত কোন তথ্য পাওয়া যায়নি।

উল্লেখ্য, আর আগে গত ১২ ডিসেম্বর সকাল ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয় সংলগ্ন মামা হোটেলের সামনে থেকে রাকেশ দাস এবং বিকাল ৪ টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের উত্তর মোড়ের পাকিস্তানি মসজিদের সামনে থেকে এসকে মাসুম নামের দুই ছাত্রলীগ কর্মীকে কোটবাড়ী পুলিশ ফাঁড়িতে কর্মরত পুলিশের কাছে তুলে দেয় সাধারণ শিক্ষার্থীরা।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

চুয়াডাঙ্গায় দুই কোটি টাকার স্বর্ণসহ ৩ পাচারকারী আটক
দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে ধানবোঝাই ট্রাকের ধাক্কা, চালক-হেলপার নিহত
কুবির আরেক ছাত্রলীগ নেতাকে পুলিশে দিলো শিক্ষার্থীরা
টাকার বিনিময়ে ভোট দিলে জুলুমের শিকার হবেন: সারজিস আলম
চাঁদপুরে জাহাজে সাত খুন: গ্রেপ্তার ইরফান ৭ দিনের রিমান্ডে
টাঙ্গাইলে শিক্ষিকাকে কু-প্রস্তাবের অভিযোগে প্রধান শিক্ষক বরখাস্ত
ভারত থেকে ২৪ হাজার টন চাল আসছে বৃহস্পতিবার
৩০০ ফুট গভীর খাদে সেনাবাহিনীর ট্রাক, ভারতের ৫ সেনা নিহত
জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন প্রধানের পদত্যাগ দাবি কর্মকর্তাদের
কাজাখস্তানে যাত্রীবাহী উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত, নিহত অন্তত ৪০ (ভিডিও)
গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের স্মরণ করে জার্সি তৈরি করল চিটাগং কিংস
ভারতে অনুপ্রবেশের চেষ্টাকালে বিরামপুর সীমান্ত থেকে ২ যুবক আটক
৭ জানুয়ারি লন্ডন যাচ্ছেন খালেদা জিয়া
দুর্নীতির অভিযোগ অস্বীকার জয়ের, বললেন ‘একদম ভুয়া’
ভারতের আসামে নারী-শিশুসহ ১৬ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
দ্রুত নির্বাচনের জন্য এত মানুষ শহীদ হয়নি: উপদেষ্টা আসিফ
আফগানিস্তানে বিমান হামলা চালাল পাকিস্তান, নারী-শিশুসহ নিহত ১৫
ঘুমের ওষুধ খাইয়ে জাহাজের ৭ জনকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়: র‍্যাব
কুমিল্লায় বীর মুক্তিযোদ্ধাকে লাঞ্ছিতের ঘটনায় পাঁচজন আটক
ফরিদপুর মেডিকেলে চিকিৎসকের ওপর ছাত্রলীগ কর্মীর হামলা