মঙ্গলবার, ২২ এপ্রিল ২০২৫ | ৯ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

‘ইসি-মাঠ প্রশাসন দূরত্ব ঘোচাতে না পারলে বুমেরাং হবে’

মাঠ প্রশাসন ও নির্বাচন কমিশনের মধ্যে দূরত্ব জাতীয় নির্বাচনসহ যেকোনো নির্বাচনে নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। তাই দূরত্ব কমিয়ে আনার উপর জোর দিয়েছেন নির্বাচন সংশ্লিষ্টরা।

তারা বলছেন, যত দ্রুত সম্ভব নির্বাচন কমিশন ও মাঠ প্রশাসনের মধ্যে বিদ্যমান দূরত্ব কমিয়ে এনে সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক সৃষ্টি করা জরুরি। এ জন্য প্রয়োজনে মাঠ প্রশাসনের সঙ্গে আরও বেশি বেশি বসতে হবে, তাদের সঙ্গে কথা বলে সব ঠিক করতে হবে। না হলে বুমেরাং হয়ে যাবে বলেও মনে করেন সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও কমিশনাররা।

সম্প্রতি জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারদের সঙ্গে নির্বাচন কমিশনের একটি বৈঠকে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটেছে। একজন নির্বাচন কমিশনারের সঙ্গে একটি বক্তব্য নিয়ে মাঠ প্রশাসন ও নির্বাচন কমিশনের মধ্যে দূরত্ব তৈরি হয়। সেই বৈরী সম্পর্ক এখনো বরফ গলেনি।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, সাংবাবিধানিকভাবে নির্বাচন পরিচালনার সার্বিক দায়িত্ব নির্বাচন কমিশনের। তবে নির্বাচন সুষ্ঠু করতে প্রধান অনুষঙ্গ মাঠ প্রশাসন। আর একটু পরিষ্কার করে বললে পুলিশ। যেকোনো নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু করতে পুলিশ প্রশাসনকে দল নিরপেক্ষ হওয়াটা অত্যন্ত জরুরি। নির্বাচনের জন্য নির্বাচন কমিশন আর মাঠ প্রশাসন একে অপরের পরিপূরক।

গত ৮ অক্টোবর জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারদের সঙ্গে বৈঠক করে নির্বাচন কমিশন। সেই বৈঠকে জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারদের কথা প্রসঙ্গে নির্বাচন কমিশনার আনিছুর রহমান বলেন, কর্মকর্তারা নানা সুবিধা দেওয়ার কথা বলেছেন। কিন্তু নির্বাচনের দায়িত্ব পালনের জন্য ম্যাজিস্ট্রেটদের যে তেল খরচ দেওয়া হয়, সেটাও অনেক সময় তাঁদের (ম্যাজিস্ট্রেট) কাছে পৌঁছায় না। তখন বেশ কয়েকজন ডিসি এই বক্তব্যের প্রতিবাদ জানান। এ সময় কিছুটা হট্টগোলের মতো পরিস্থিতি তৈরি হয়। তখন আনিছুর রহমান বলেন, তিনি তথ্য-প্রমাণ নিয়েই কথা বলছেন। যদি কর্মকর্তারা তার বক্তব্য শুনতে না চান, তাহলে তিনি বক্তব্য দেবেন না। কর্মকর্তারা তার বক্তব্য শুনতে চান কি না, এমন প্রশ্ন রাখলে কেউ কেউ ‘না’ সূচক জবাব দেন। তখন বক্তব্য বন্ধ করে দেন আনিছুর রহমান।

সেদিনের ঘটনার পর ১২ অক্টোবর গাইবান্ধা-৫ আসনে উপ নির্বাচন হয়। সেই নির্বাচনে মাঠ প্রশাসনের নির্লিপ্ততা স্পষ্ট হয়ে ওঠে সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়াল এর বক্তব্যে।

তিনি বলেন, ‘ঢাকা থেকে সিসিটিভিতে ভোটকেন্দ্রের পরিস্থিতি দেখার পর ভোট-কক্ষে নিয়ন্ত্রণ ফিরিয়ে আনতে দায়িত্বরত কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। তারপরও শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনার ‘কোনো কার্যকরী পদক্ষেপ নিতে দেখা যায়নি। কাজেই নির্বাচন বন্ধ করা কমিশনের ‘হঠকারী কোনো সিদ্ধান্ত না।’

প্রয়াত ডেপুটি স্পিকার অ্যাডভোকেট মো. ফজলে রাব্বী মিয়ার মৃত্যুতে গাইবান্ধা-৫ শূন্য আসনে ভোট হয়। গত ১২ অক্টোবর ভোটে ১৪৫টি কেন্দ্রে সকাল ৮টা থেকে শান্তিপূর্ণ পরিবেশেই ইভিএমে ভোট-গ্রহণ চলছিল।

সবগুলো কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরা বসিয়ে ঢাকার নির্বাচন ভবনে স্থাপিত নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্র থেকে সরাসরি পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছিল ভোটের পরিস্থিতি। সেখানে নানা অনিয়মের ঘটনা সরাসরি দেখে দুপুরের মধ্যেই অর্ধশত কেন্দ্রের ভোটগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ দেয় ইসি। বেলা আড়াইটার দিকে পুরো নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্ত জানান সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়াল।

নির্বাচন কমিশনের এই সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনারগণ ও নির্বাচন কমিশনাররা। একই সঙ্গে বিভিন্ন মহল থেকে প্রশংসা শুনছেন সিইসি।

সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার বিচারপতি মোহাম্মদ আব্দুর রউফ বলেন, ‘যখন ভোটের কোনো সম্মান নাই, ভোটাররা ভোট দিতে পারে না, আর একজন ভোট দিয়ে দেয়, ধরা পড়ে, তখন ইলেকশন কমিশন চুপ করে বসে থাকবে কীভাবে? নির্বাচন কমিশনের ক্ষমতা আছে। তারা সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান। নির্বাচন কমিশন তো বাংলাদেশের সরকারের ইলেকশন কমিশন না। এটা বাংলাদেশের ইলেকশন কমিশন। ইলেকশন কমিশন স্বাধীন সংস্থা। তাদের চোখের সামনে ধরা পড়েছে ভোট দিতে পারছে না। নির্বাচন বন্ধ করে দিয়েছে। আমরা বলেছি যদি দরকার হয় বারবার বন্ধ করবেন। তবুও জাতিকে উদ্ধার করার চেষ্টা করেন।’

সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার কেএম নূরুল হুদা বলেন, মাঠ প্রশাসন ও নির্বাচন কমিশনের মধ্যে ভালো সমন্বয়ের উদ্যোগ নিতে হবে। নির্বাচন কমিশনকে দায়িত্ব নিতে হবে। প্রশাসনের সঙ্গে ঘন ঘন বৈঠক করতে হবে, আলোচনা করতে হবে। এই দূরত্ব রাখা যাবে না।

সাবেক নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ড. এম সাখাওয়াত হোসেন বলেন, ‘মাঠ প্রশাসনের সঙ্গে একটা ডেমনস্ট্রেশন দেখলাম। ডিসিদের সঙ্গে নির্বাচন কমিশনের বাগবিতণ্ডা। যেটা আগে হয়নি কখনও। নির্বাচন কমিশনের নিজস্ব কর্মকর্তাদের আস্থায় আনতে হবে। ডিসিদেরও আস্থায় আনতে হবে যে আপনারা প্রটেকশন দিচ্ছেন নির্বাচনের সময়।’

নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সাবেক সচিব ড. মোহাম্মদ সাদিক বলেন, হট্টগোল করার দরকার নাই। প্ল্যানিং অফিসার থেকে পোলিং অফিসার পর্যন্ত একটা টিম। এই টিম গঠনে জোর দিতে হবে। আমরা লক্ষ্য করেছি কোথাও কোনো একটা গ্যাপ তৈরি হয়েছে। এটা দূর করতে হবে। ডিসি-এসপিদের সঙ্গে নির্বাচন কমিশনের ব্যক্তিগত কোনো বিষয় নাই। নির্বাচন কমিশন একটা সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান। ডিসি-এসপিদের সঙ্গে এমনকি পোলিং এজেন্ট পর্যন্ত টিম গঠন করতে হবে। টিম ওয়ার্ক না করলে ভালো ভোট করা মুশকিল।

এনএইচবি/এমএমএ/

Header Ad
Header Ad

নির্বাচন নিয়ে বিএনপি ও সরকারের চাওয়ায় পার্থক্য বেশি না: নজরুল ইসলাম

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেছেন, জাতীয় নির্বাচন নিয়ে বিএনপি ও সরকারের অবস্থানে খুব বেশি পার্থক্য নেই। তিনি জানান, সরকার যদি বলে যে ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে নির্বাচন হবে, তাহলে তা ডিসেম্বরে হতে পারে বলেই ধরে নেওয়া যায়। এ অবস্থায় বিএনপি শুধু চায়, ডিসেম্বরের একটি তারিখ ধরে নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করা হোক।

সোমবার (২১ এপ্রিল) সন্ধ্যায় রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে বাংলাদেশ লেবার পার্টির নেতাদের সঙ্গে এক বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি আরও বলেন, “সরকার তো বলেনি ডিসেম্বরেই নির্বাচন হবে না। আমরাও বলছি না আজই নির্বাচন হোক। প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে নির্বাচন ডিসেম্বরে হলে আমাদের কোনো আপত্তি নেই। তাহলে এত বড় পার্থক্য কোথায়?”

এ সময় প্রশাসনে ‘বিএনপির লোক’ বসানোর অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করে নজরুল ইসলাম বলেন, “যিনি এই অভিযোগ তুলেছেন, তিনি নিজেই সরকারের উপদেষ্টা ছিলেন। বিএনপিকে তো প্রশাসন থেকে বিতাড়িত করা হয়েছিল। সেই সময় বৈষম্যের শিকার হওয়া ৭০০ জন কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিলেও, এখনো তাদের কাউকে পদায়ন করা হয়নি।”

তিনি প্রশ্ন তোলেন, “কোথায় বিএনপির লোক বসানো হয়েছে? যারা সরিয়ে দেওয়া হয়েছিল, তাদের যদি একজনও এখন কোনো পদে থাকতেন, তাহলে বলা যেত। আসলে এসব প্রশ্ন আমাদের না করে তাদের করা উচিত।”

বৈঠকে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সেলিমা রহমান এবং বাংলাদেশ লেবার পার্টির একাংশের চেয়ারম্যান ডা. মোস্তাফিজুর রহমান ইরানসহ অন্যান্য নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

Header Ad
Header Ad

দেশের বাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড

ছবি: সংগৃহীত

দুই দিনের ব্যবধানে দেশের বাজারে ফের স্বর্ণের দাম বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)।  যা দেশের বাজারে ইতিহাসে সর্বোচ্চ।  মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে। সোমবার (২১ এপ্রিল) বাজুসের মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য পর্যবেক্ষণ স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।

এবার ভরিতে ৪ হাজার ৭১৩ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৭২ হাজার ৫৪৬ টাকা নির্ধারণ করেছে বাজুস।  

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে।  ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, দেশের বাজারে প্রতি ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৭২ হাজার ৫৪৬ টাকা।  এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৬৪ হাজার ৬৯৬ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৪১ হাজার ১৬৯ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ১৬ হাজার ৭৮০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে।  তবে গহনার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ এপ্রিল দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস।  চলতি বছর ২৪ বার দেশের বাজারে সমন্বয় করা হলো স্বর্ণের দাম।  যেখানে দাম বাড়ানো হয়েছে ১৮ বার, আর কমেছে মাত্র ৬ বার।  আর ২০২৪ সালে দেশের বাজারে মোট ৬২ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছিল।  যেখানে ৩৫ বার দাম বাড়ানো হয়েছিল, আর কমানো হয়েছিল ২৭ বার।

স্বর্ণের দাম বাড়ানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম।  দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

Header Ad
Header Ad

এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব গাজী সালাউদ্দিন তানভীরকে অব্যাহতি

গাজী সালাউদ্দিন তানভীর। ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) যুগ্ম সদস্যসচিব গাজী সালাউদ্দিন তানভীরকে দল থেকে সাময়িকভাবে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। সোমবার (২১ এপ্রিল) দলটির আরেক যুগ্ম সদস্যসচিব (দপ্তর) সালেহ উদ্দিন সিফাতের সই করা এক চিঠিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ১১ মার্চ জাতীয় একটি দৈনিকে প্রকাশিত প্রতিবেদনে আপনার বিরুদ্ধে জেলা প্রশাসক নিয়োগে অবৈধভাবে হস্তক্ষেপ এবং জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) এর পাঠ্যবই ছাপার কাগজে কমিশন বাণিজ্যের অভিযোগ উঠে এসেছে।

এই বিষয়ে কেন্দ্রীয় শৃঙ্খলা কমিটির প্রধানের নিকট আগামী ৭ দিনের মধ্যে লিখিতভাবে যথাযথ ব্যাখ্যা প্রদান করতে এবং আপনাকে কেন দল থেকে স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হবে না জানতে চেয়ে কারণ দর্শাতে আহ্বায়ক মো. নাহিদ ইসলাম ও সদস্যসচিব আখতার হোসেন নির্দেশ প্রদান করেছেন।

একইসঙ্গে, সাংগঠনিক শৃঙ্খলা রক্ষার্থে প্রদত্ত পূর্ববর্তী মৌখিক সতর্কতা অমান্যের প্রেক্ষিতে শৃঙ্খলা কমিটির চূড়ান্ত প্রতিবেদন প্রকাশের পূর্ব পর্যন্ত আপনাকে দলের সব ধরনের দায়িত্ব ও কার্যক্রম থেকে আহ্বায়ক মো. নাহিদ ইসলাম ও সদস্যসচিব আখতার হোসেনের নির্দেশক্রমে অব্যাহতি প্রদান করা হলো।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

নির্বাচন নিয়ে বিএনপি ও সরকারের চাওয়ায় পার্থক্য বেশি না: নজরুল ইসলাম
দেশের বাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড
এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব গাজী সালাউদ্দিন তানভীরকে অব্যাহতি
দুই বাংলাদেশি কৃষককে ধরে ভারতে নিয়ে নির্যাতন, ভিডিও ভাইরাল
গাইবান্ধায় অপহরণের দুই ঘন্টা পর এসএসসি পরীক্ষার্থী উদ্ধার, আটক ২
উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের এপিএস মোয়াজ্জেমকে অব্যাহতি
কাতারের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
উপাচার্যের পদত্যাগ দাবিতে আমরণ অনশনে কুয়েট শিক্ষার্থীরা
২০ দিনে ৫০ কোটিরও বেশি আয় করল শাকিবের 'বরবাদ'
ডিম ও মুরগি উৎপাদন বন্ধের ঘোষণা প্রত্যাহার
টাঙ্গাইলে ১০ হাজার পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
ঢাকা-৫ আসনের সাবেক এমপি মনিরুল ইসলাম গ্রেপ্তার
কারাগার থেকে দুটি শীতের সোয়েটার হারিয়ে গেছে: কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে পলক
খাগড়াছড়িতে ইউপিডিএফের গোপন আস্তানার সন্ধান
বাকৃবিতে পারভেজ হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি
যশোর-বেনাপোল মহাসড়ক সুরক্ষায় অকার্যকর বেনাপোল এক্সেল লোড কন্ট্রোল স্টেশন
পলাতক সব এমপি মন্ত্রীদের আইনের আওতায় আনা হবে: প্রেস সচিব
হাসিনাসহ শেখ পরিবারের ১০ সদস্যের ‘এনআইডি লক’
রবীন্দ্রনাথের ‘দেনাপাওনা’য় জুটি বাঁধছেন ইমন-দীঘি
বিশেষ বিসিএসের মাধ্যমে ২ হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেবে সরকার