বুধবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪ | ১০ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

লাইসেন্সের মেয়াদ ৫ বছর, বিআরটিএ খেয়েছে ২ বছর!

পেশাদার মোটর ড্রাইভিং লাইসেন্সধারী মো. তালব আলী। নিজের ড্রাইভিং লাইসেন্সে নবায়ন করতে ২০২০ সালে আবেদন করেন। অনেক কাঠখোর পুড়িয়ে ২০২২ সালের ১১ অক্টোবর কাঙ্খিত সেই লাইসেন্স হাতে পান। তার লাইসেন্স পাওয়ার অভিজ্ঞতা ঢাকাপ্রকাশ-এর কাছে বর্ণনা করেন।

তিনি বলেন, ‘আমি ২০২০ সালের আগস্টের দিকে আবেদন করি। প্রথমে নিজে নিজে আবেদন করার চেষ্টা করি। কিন্তু এক টেবিল থেকে আরেক টেবিলে দৌড়াতে দৌড়াতে ক্লান্ত হয়ে যাই। এরপর আমার পরিচিত একজনের সঙ্গে করি। সে আমার কাছ থেকে ৬ হাজার টাকা নেয়। ব্যাংকে জমা দিতে হয় ১৬২০ টাকা। আমার আর কোনো ঝামেলা পোহাতে হয়নি।’

মেডিকেল ফিটনেসসহ সমস্ত কাজ শুধু সময় অনুযায়ী আসতে হয়। এখানে সবই টাকায় সিস্টেম হয়। টাকা দিলে কোনো কাজই করতে হয় না। ড্রাইভিং টেস্ট করার ক্ষেত্রেও একই। টাকা দিলে গাড়ীর হ্যান্ডেল ধরতে হয় না। শুধু হাজির হলেই চলে।

ড্রাইভিং লাইসেন্স হাতে পেয়ে তালব আলী বলেন, দুই বছর শুধু বিএরটিএ খেয়ে দিয়েছে। আমার লাইসেন্সের মেয়াদ শেষ হবে ২০২৫ সালের ১৬ সেপ্টেম্বর। আর লাইসেন্স হাতে পেলাম ২০২২ সালের ১১ অক্টোবর। অর্থাৎ হাতে পাওয়ার আগেই দুই বছরের মেয়াদ পার হয়ে গেছে। তালব আলী নির্ধারিত ফির বাইরে অতিরিক্ত ৫ হাজার টাকা দিলেও লাইসেন্স হাতে পেতে দীর্ঘ সময় লেগেছে।

তার হাতে লাইন্সে দেখে এগিয়ে আসেন শহিদ উল্লাহ (৫০)। তিনিও পেশাদার চালক। ড্রাইভিং লাইসেন্স নবায়ন করতে এসেছেন বিআরটিএতে। এসে কোথাও কোনো তথ্য না পেয়ে তালব আলীর কাছে জানতে চান নবায়ন করতে কী কী লাগবে।

দুইজনের বয়স প্রায় কাছাকাছি। তাই তালব আলী কথা না ঘুড়িয়ে বলেন, হেল্প ডেস্কে যান ওরা বুঝিয়ে দেবে। অথবা বাইরে যান মক্কেল ধরেন কাজ হয়ে যাবে আপনার কোনো দৌড়ঝাপ করতে হবে না। শুধু যখন যেটার তারিখ পড়বে এসে হাজির হলেই চলবে। তার কথা শুনে শহিদ উল্লাহ বলেন, আমার পরিচিত একজন যাকে দিয়ে আগে কাগজ করেছি সে ৬ হাজার টাকা চেয়েছে। আজকে আসছি অবস্থা বুঝতে। যদি টাকা দিয়েই করতে হয় তাহলে পরিচিত ওই লোকের দিয়ে কাজ করাব।

শুধু তালব আলী বা শহিদ উল্লাহ না। ড্রাইভিং লাইসেন্স যারাই করতে আসছেন তাদের পোহাতে হচ্ছে দীর্ঘ ঝক্কিঝামেলা। কেউ কেউ ক্লান্ত হয়ে টাকা দেওয়াকে সহজ মনে করেন। বিআরটিএ মিরপুর কার্যালয়ে দাঁড়িয়ে অন্তত ১০ জনের সঙ্গে কথা হয় এই প্রতিবেদকের।

সবার অভিমত প্রায় এক। একটা কথাই ছিল এত ঝামেলায় যাওয়ার কী দরকার। নিজে নিজে গেলে এই কাগজ সেই কাগজ ছোট খাটো ভুল ধরে অযথা ঘোরাবে। তাই ৫-৬ হাজার টাকা নিলেও শান্তিতে কাজ করে চলে যাওয়া যায়। এসব ঝামেলা না যেয়ে টাকা দিয়ে করানো অনেক ভালো।

বিআরটিএ কার্যালয়ে ড্রাইভিং করতে আসা বা গাড়ির ফিটনেস নিতে আসা প্রত্যেকে হয়রান হয়ে দালাল ধরে থাকেন। আর এই দালাল চক্র এখন বাইরের চাইতে ভেতরেই বেশি। সেখানে নিয়োজিত আনসার সদস্যদের হাতে দেখা গেছে লাইসেন্সের জন্য কাগজ নিয়ে রুমে রুমে ঘুরছেন।

তানবীর নামে এক ভুক্তভোগী ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, এখানে সাধারণভাবে কাজ করার কোনো সিস্টেম নাই। যার কাছেই যাওয়া যায় বলে এখানে না ওই রুমে যান। সেখানে বলে এখানে না। এটা স্রেফ হয়রানি করার জন্য করা হয়। যেন মানুষ হয়রান হয়ে দালাল ধরতে বাধ্য হয়।

লাইসেন্স প্রাপ্তির দীর্ঘসূত্রিতা সম্পর্কে জানতে চাএল মিরপুর বিআরটিএ অফিসে কর্মরত সহকারী পরিচালক (ইঞ্জি.) আব্দুল্লাহ আল মামুন ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, সাধারণ মানুষের অভিযোগগুলো পুরোপুরি সঠিক না। ভেতরে আমাদের কোনো অসঙ্গতি নেই। নিয়ম অনুযায়ী সবাই ড্রাইভিং লাইসেন্স পেয়ে থাকেন। অনেকে মনে করেন টাকা দিলে অনেক কিছু হয় এখন আর বিআরটিএতে এসব চলে না।

তিনি বলেন, ‘লাইসেন্সের যে প্লাস্টিক কার্ডে লেখা হতো সেটি আগে টাইগার আইটি নামে একটি প্রতিষ্ঠানের অধিনে ছিল। তাদের কাজের মান ভালো না হওয়ায় মাদরাজ সিকিউরিটি প্রিন্টার্স প্রাইভেট লিমিটেডকে (ভারত) কাজ দেওয়া হয়। এই ট্রানজেকশন সময়ে অনেক লাইসেন্স জমা পড়ে গেছে। সেগুলো ধীরে ধীরে দেওয়া হচ্ছে। আশা করি দ্রুতই এই সমস্যার অবসান হবে।’

এসএম/এমএমএ/

 

Header Ad
Header Ad

চুয়াডাঙ্গায় দুই কোটি টাকার স্বর্ণসহ ৩ পাচারকারী আটক

চুয়াডাঙ্গায় দুই কোটি টাকার স্বর্ণসহ ৩ পাচারকারী আটক। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) চুয়াডাঙ্গা রেলস্টেশনে অভিযান চালিয়ে ১ কেজি ৬৩০ গ্রাম ওজনের ১৪টি স্বর্ণের বারসহ ৩ পাচারকারীকে আটক করেছে। উদ্ধারকৃত স্বর্ণের আনুমানিক মূল্য দুই কোটি টাকা।

বুধবার (২৫ ডিসেম্বর) বিকেল সাড়ে ৪ টার সময় চুয়াডাঙ্গা রেলস্টেশনে অভিযান চালিয়ে স্বর্ণের বারসহ তাদেরকে আটক করা হয়েছে।

আটক তিন কারবারি হলেন- দামুড়হুদা উপজেলার দশর্না পৌর এলাকার শ্যামপুর গ্রামের মমিন মিয়ার ছেলে মো. জাকিরুল ইসলাম (২৮), তার ছোট ভাই মো. রাজিবুল ইসলাম (২৫) এবং মুজিবুর রহমানের ছেলে মো. সোলাইমান হোসেন (২২)।

বুধবার সন্ধ্যা ৭ টার সময় চুয়াডাঙ্গা-৬ ব্যাটালিয়নের পক্ষ থেকে এক প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে গণমাধ্যম কর্মীদেরকে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, বিজিবি সদস্যরা বিশেষ তথ্যের ভিত্তিতে জানতে পারেন বুধবার বিকেলে চুয়াডাঙ্গা রেলওয়ে স্টেশন এলাকা দিয়ে স্বর্ণের একটি চালান পাচার করা হবে। এ তথ্যের ভিত্তিতে চুয়াডাঙ্গা-৬ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্ণেল সাঈদ মোহাম্মাদ জাহিদুর রহমানের পরিকল্পনায় এবং নেতৃত্বে সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে চুয়াডাঙ্গা রেলস্টেশন এলাকায় অবস্থান নেয়। বিকেল সাড়ে ৪ টার সময় ট্রেন থেকে নামা সন্দেহভাজন তিন ব্যক্তি স্টেশনে ঘোরাফেরা করতে দেখলে বিজিবি তাদেরকে গতিরোধ করে। পরবর্তীতে উক্ত ব্যক্তিরা পালানোর চেষ্টা করলে বিজিবি সদস্যরা তাদেরকে ধাওয়া করে এবং ৩ জনকেই আটক করে। আটকের পর জিজ্ঞাসাবাদ শেষে এক পর্যায়ে তাদের শরীরে স্কচটেপ দ্বারা মোড়ানো অবস্থায় ১ কেজি ৬৩০ গ্রাম ওজনের ১৪টি স্বর্ণের বার উদ্ধার করে।

এ ব্যাপারে বিজিবির নায়েক মো. জিয়াউর রহমান বাদী হয়ে চুয়াডাঙ্গা সদর থানায় মামলা দায়ের করার পর আটককৃত আসামীদেরকে থানায় হস্তান্তর করেছে। জব্দকৃত স্বর্ণের বারগুলো চুয়াডাঙ্গা ট্রেজারি অফিসে জমা করার কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। বিজিবি চুয়াডাঙ্গা ৬ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল সাঈদ মোহাম্মদ জাহিদুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

Header Ad
Header Ad

দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে ধানবোঝাই ট্রাকের ধাক্কা, চালক-হেলপার নিহত

দুর্ঘটনা কবলিত ট্রাক। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

দিনাজপুরের ঘোড়াঘাটে দাঁড়িয়ে থাকা পাথরবোঝাই ট্রাকের সঙ্গে ধাক্কা লেগে ধানবোঝাই একটি ট্রাক দুর্ঘটনায় চালক ইসমাইল হোসেন (৬০) এবং হেলপার বাবু মিয়া (৪৫) নিহত হয়েছেন।

বুধবার (২৫ ডিসেম্বর) ভোর সাড়ে ৫টার দিকে দিনাজপুর-গোবিন্দগঞ্জ আঞ্চলিক মহাসড়কের ঘোড়াঘাট উপজেলার কশিগাড়ি এলাকায় আলিশা ফুড অ্যান্ড বেভারেজের সামনে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহত ইসমাইল হোসেন বগুড়ার শেরপুর উপজেলার বাসিন্দা এবং বাবু মিয়া ধুনট উপজেলার বেরইবাড়ী গ্রামের মৃত মাহাতাব উদ্দিনের ছেলে।

ঘোড়াঘাট থানা পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, পঞ্চগড়ের বোদা থেকে বগুড়ার দিকে ধান নিয়ে আসা একটি ট্রাক কশিগাড়ি এলাকায় পৌঁছালে, সেখানে দাঁড়িয়ে থাকা একটি পাথরবোঝাই ট্রাকের পেছনে সজোরে ধাক্কা দেয়। এতে ধানবোঝাই ট্রাকটির সামনের অংশ দুমড়ে-মুচড়ে যায়। ঘটনাস্থলেই চালক ইসমাইল হোসেনের মৃত্যু হয়। গুরুতর আহত হেলপার বাবু মিয়াকে প্রথমে ঘোড়াঘাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পথে তিনিও মারা যান।

ঘোড়াঘাট থানার ওসি নাজমুল হক জানিয়েছেন, দুর্ঘটনার পর পাথরবোঝাই ট্রাকটি পালিয়ে যায়। ধানবোঝাই ট্রাকটি পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে এবং এ ঘটনায় সড়ক পরিবহন আইনে একটি মামলা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

কুবির আরেক ছাত্রলীগ নেতাকে পুলিশে দিলো শিক্ষার্থীরা

বিপ্লব চন্দ্র দাস। ছবি: সংগৃহীত

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) মার্কেটিং বিভাগের ২০০৯-১০ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী ও নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগ কর্মী বিপ্লব চন্দ্র দাসকে পুলিশের কাছে তুলে দিয়েছে স্থানীয় লোকজন ও বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থীরা।

বিপ্লব চন্দ্র দাস বিশ্ববিদ্যালয়ের মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চের সাধারণ সম্পাদক এবং ২০১৬ সালের আগস্টের প্রথম প্রহরে খুন হওয়া একই বিভাগের ২০১২-১৩ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী খালিদ সাইফুল্লাহ হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত প্রধান আসামি।

বুধবার (২৫ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় কোটবাড়ির গন্ধমতি এলাকা থেকে কোটবাড়ী পুলিশ ফাঁড়িতে কর্মরত পুলিশের কাছে তুলে দেয় সাধারণ শিক্ষার্থীরা।

এ ব্যাপারে বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত বিভাগের ২০১৭-১৮ সেশনের শিক্ষার্থী মো. হান্নান রহিম বলেন, 'খালেদ সাইফুল্লাহ হত্যাকাণ্ডের অন্যতম আসামি এবং জুলাই বিপ্লবে ছাত্রদের ওপর নিযার্তনকারী ঘাতক বিপ্লব চন্দ্র দাসকে আমরা পুলিশের হাতে সোপর্দ করেছি৷ এরই ধারাবাহিকতা চলতে থাকবে। ক্যাম্পাসে যত সন্ত্রাসী আছে, স্বৈরাচারের যত দোসর আছে অতি শীঘ্রই ক্রমান্বয়ে আমরা সবাইকেই পুলিশের হাতে সোপর্দ করবো। আইন আমরা নিজেদের হাতে তুলে নিব না।'

কোটবাড়ি পুলিশ ফাঁড়ির এসএম আরিফুর রহমান বলেন, 'স্থানীয় লোকজন এবং শিক্ষার্থীরা প্রথমে বিপ্লব চন্দ্র দাসকে আটক করে আমাদের ফোন দেয়। পরবর্তীতে আমাদের সদস্যরা গিয়ে ডিবি পুলিশের কাছে হস্তান্তর করেছে।'

এ ব্যাপারে কুমিল্লা জেলা গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) অফিসার ইনচার্জ সাজ্জাদ করিম খান বলেন, 'সে ২৯ নম্বর মামলার আসামি। সেই প্রেক্ষিতে আটক করা হয়েছে।'

তবে এই মামলা কবে করা হয়েছে, কোন ধারায় করা হয়েছে, বাদী কে; সে সম্পর্কিত কোন তথ্য পাওয়া যায়নি।

উল্লেখ্য, আর আগে গত ১২ ডিসেম্বর সকাল ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয় সংলগ্ন মামা হোটেলের সামনে থেকে রাকেশ দাস এবং বিকাল ৪ টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের উত্তর মোড়ের পাকিস্তানি মসজিদের সামনে থেকে এসকে মাসুম নামের দুই ছাত্রলীগ কর্মীকে কোটবাড়ী পুলিশ ফাঁড়িতে কর্মরত পুলিশের কাছে তুলে দেয় সাধারণ শিক্ষার্থীরা।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

চুয়াডাঙ্গায় দুই কোটি টাকার স্বর্ণসহ ৩ পাচারকারী আটক
দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে ধানবোঝাই ট্রাকের ধাক্কা, চালক-হেলপার নিহত
কুবির আরেক ছাত্রলীগ নেতাকে পুলিশে দিলো শিক্ষার্থীরা
টাকার বিনিময়ে ভোট দিলে জুলুমের শিকার হবেন: সারজিস আলম
চাঁদপুরে জাহাজে সাত খুন: গ্রেপ্তার ইরফান ৭ দিনের রিমান্ডে
টাঙ্গাইলে শিক্ষিকাকে কু-প্রস্তাবের অভিযোগে প্রধান শিক্ষক বরখাস্ত
ভারত থেকে ২৪ হাজার টন চাল আসছে বৃহস্পতিবার
৩০০ ফুট গভীর খাদে সেনাবাহিনীর ট্রাক, ভারতের ৫ সেনা নিহত
জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন প্রধানের পদত্যাগ দাবি কর্মকর্তাদের
কাজাখস্তানে যাত্রীবাহী উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত, নিহত অন্তত ৪০ (ভিডিও)
গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের স্মরণ করে জার্সি তৈরি করল চিটাগং কিংস
ভারতে অনুপ্রবেশের চেষ্টাকালে বিরামপুর সীমান্ত থেকে ২ যুবক আটক
৭ জানুয়ারি লন্ডন যাচ্ছেন খালেদা জিয়া
দুর্নীতির অভিযোগ অস্বীকার জয়ের, বললেন ‘একদম ভুয়া’
ভারতের আসামে নারী-শিশুসহ ১৬ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
দ্রুত নির্বাচনের জন্য এত মানুষ শহীদ হয়নি: উপদেষ্টা আসিফ
আফগানিস্তানে বিমান হামলা চালাল পাকিস্তান, নারী-শিশুসহ নিহত ১৫
ঘুমের ওষুধ খাইয়ে জাহাজের ৭ জনকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়: র‍্যাব
কুমিল্লায় বীর মুক্তিযোদ্ধাকে লাঞ্ছিতের ঘটনায় পাঁচজন আটক
ফরিদপুর মেডিকেলে চিকিৎসকের ওপর ছাত্রলীগ কর্মীর হামলা