শনিবার, ৩০ নভেম্বর ২০২৪ | ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

অনাস্থা দূর করতে কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়ন চায় ইসি

আগামী বছর নভেম্বর মাসে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার সময় ধরে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কর্মপরিকল্পনা (রোডম্যাপ) ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন।

নির্বাচন কমিশন মনে করে ঘোষিত কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে পারলে কোনো রাজনৈতিক দলেরই কমিশনের প্রতি আর অনাস্থা থাকবে না। তফসিল ঘোষণার সময় নিবন্ধিত সকল রাজনৈতিক দলকে নির্বাচনে অংশগ্রহণের আহ্বান জানানো হবে বলেও জানান নির্বাচন কমিশনরা।

তারপরও কোনো দল না আসলে কমিশনের কিছু করার থাকবে না। তফসিল ঘোষণার পর রাজনৈতিক হয়রানিমূলক মামলা বন্ধ কমিশন ভূমিকা রাখবে বলে প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।

বুধবার (১৪ সেপ্টেম্বর) বেলা ১১টায় আগারগাঁও নির্বাচন কমিশন ভবনের মিলনায়নে আনুষ্ঠানিকভাবে সংসদ নির্বাচনের রূপরেখা ঘোষণা করা হয়। নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. আহসান হাবিব খান (অব.) এ রূপরেখা ঘোষণা করেন।

নির্বান কমিশন সচিবালয়ের সচিব মো. হুমায়ুন কবীর খোন্দকারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন নির্বাচন কমিশনার বেগম রাশেদা সুলতানা, মো. আলমগীর, মো. আনিছুর রহমান।

এ কর্মপরিকল্পনা ঘোষণার পর সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন অন্য তিন কমিশনার। ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) ব্যবহার প্রসঙ্গে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে নির্বাচন কমিশনার আলমগীর বলেন, যেহেতু ইভিএম এ আগে পরে ভোট করার সুযোগ নাই। যেখানে ব্যালটে ভোট হবে সেখানে আমাদের চ্যালেঞ্জ আছে। আমরা যদি দেড়শ আসন নিরাপদ রাখি বাকি দেড়শ আসনে যেহেতু ইভিএম আগে পরে ভোট দেওয়ার সুযোগ নাই, জাল ভোট দেওয়ারও সুযোগ নাই। আমরা পারলে ইভিএম আরও বাড়াতাম। কিন্তু আমাদের তো সময় নেই, সেই ট্রেনিং দেওয়ার সময় নেই। এমন যদি হতো আমাদের হাতে তিনটা বছর সময় থাকত তাহলে আমরা ৩০০ আসনেই ইভিএম এ করতে পারতাম। এমনও হতে পারে একদিনে নির্বাচন করব না।’

বিএনপি আপনাদের প্রতি আস্থা রাখেনি সেই অবস্থায় অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন কতটা সম্ভব এমন প্রশ্নের জবাবে আলমগীর বলেন, একটি রাজনৈতিক দল তারা আমাদের উপর অনাস্থা এনেছে। আস্থা আনার জন্য আমরা কি কি কাজ করব আমাদের কর্মপরিকল্পনায় দিয়েছি। এখনো নির্বাচন হতে এক বছর চার মাস বাকি আছে। একটি রাজনৈতিক দলের যদি এখন পর্যন্ত অনাস্থা আছে। এই এক বছর চার মাসে আমরা যদি আমাদের কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে পারি তাহলে আমাদের ধারণা কোনো রাজনৈতিক দলের আর কোনো অনাস্থা থাকবে না। রাজনৈতিক দলগুলো আমাদের কার বাড়ি কোথায় কার পরিচয় কি এটা জানতে চাইবে না তারা চাইবে আমাদের কার্যক্রম। আমাদের কার্যক্রমে যদি হয় যে সুষ্ঠু নিরপেক্ষ এবং একটি সুন্দর নির্বাচনের জন্য যা করছি, করে যাচ্ছি তাতে তাদের আস্থা ফিরে আসবে। আমাদের কাজ দেখেন, আমাদের কাজ দেখে মূল্যায়ন করেন।

তিনি বলেন, ‘নির্বাচনে কোনো কর্মকর্তা নিরপেক্ষ দায়িত্ব পালনে অনীহা বা পক্ষপাতিত্ব প্রমাণ পেলে বিশেষ বিধান আইন ১৯৯১ প্রয়োগ করা হবে। সেই আইনে চাকরিচ্যুত করার ক্ষমতাও রয়েছে। নির্বাচন কমিশনও সরাসরি শাস্তি দিতে পারবে। নির্বাচন কমিশনের আদেশ অগ্রাহ্য করার সুযোগ নাই। যদি কোনো কর্তৃপক্ষ অগ্রাহ্য করে তাহলে সেই কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধেও সরাসরি ব্যবস্থা নিতে পারবে কমিশন। তা ছাড়া, আদালতে মামলার সুযোগ থাকবে।’

রাজনৈতিক হয়রানিমূলক মামলা প্রসঙ্গে কমিশনার আনিছুর রহমান বলেন, ‘নতুন কোনো মামলা বা নতুন হয়রানি যেন না হয় সেই ব্যবস্থা কমিশন করবে। যে মামলা চলমান আছে, নতুন করে পুনরুজ্জীবিত করার প্রক্রিয়া আছে। যেই মামলা চলমান আছে সেই মামলায় আমরা হস্তক্ষেপ করতে পারছি না।’

তা ছাড়া, সেই মামলায় কারা আসামি আছে সেই তথ্য আমাদের হাতে নেই। নতুন মামলা দিলে আমরা প্রতিকারের ব্যবস্থা নেব। মামলা তার নিজস্ব গতিতে চলবে। হয়রানিমূলক মামলা করেত পারবে না বিশেষ করে নির্বাচনের শিডিউল ঘোষণার পর, যারা প্রার্থী তাদের বিরুদ্ধে নতুন করে কোনো মামলা করা যাবে না, যোগ করেন তিনি।

তিনি বলেন, যে পরিস্থিতি আমরা সৃষ্টি করতে চাই। সবার যদি সহযোগিতা যদি আমরা পাই তাহলে সেই রকম অবস্থার সৃষ্টি হবে না। হয়রানিমূলক মামলা হয়তো হবেই না।

কমিশনার রাশেদা সুলাতানা বলেন, ‘যেকোনো মানুষ যদি সংক্ষুব্ধ হয় যে কোনো ভাবেই হোক আর সুক্ষুদ্ধ না হলেও যদি কেউ মনে করে হয়রানিমূলক মামলা করব, একটা মিথ্যা মামলা হয়। নির্বাচন কমিশনের পক্ষে কি আদৌ এটা বন্ধ করা সম্ভব? আসলে আমরা কখনই নিজের ভালো ছাড়া অন্যেরটা দেখেনি। বাঙালি দুই মুখো থাকতে পছন্দ করি। নির্বাচন সুষ্ঠু সুন্দর করতে গেলে যে ধরনের পদক্ষেপ নেওয়া দরকার আমরা সেগুলো নেব। আমরা একটুও পিছপা হব না।’

নির্বাচনে বিএনপির না আসার ঘোষণা প্রসঙ্গে বলেন, ‘কেউ একজন দাওয়াত দেওয়ার পর যদি যাব না বলে মনস্থির করে রাখি আমি যাব না। আমার অজুহাতের শেষ থাকবে না। দাওয়াত দিলে অংশগ্রহণে ইচ্ছার মনোভাব থাকতে হবে। জোর করে খাওয়াতে পারবেন? নিশ্চয়ই পারবেন না। যখন দেশের জন্য কাজ করব এই সদিচ্ছা তো মনের ভেতর থাকতে হবে। আমরা হাল ছেড়ে দেব কেন? আমরা হাল ছাড়িনি।’

যারা নির্বাচন করবেন তাদের তো ইচ্ছা থাকতে হবে। কেউ যদি আসতে না চায় আমাদের কী করার থাকে? তবে শিডিউল ঘোষণা করার সময় সকল নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি আহ্বান করা হবে।

নির্বাচন কমিশনের ঘোষিত কর্মপরিকল্পনা অনুযায়ী আগামী বছর (২০২৩ সালের) নভেম্বরে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হবে। একই বছরের ডিসেম্বরের শেষ সপ্তাহে বা ২০২৪ সালের জানুয়ারিতে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।

বর্তমান একাদশ জাতীয় সংসদের মেয়াদ ২০২৪ সালের ২৯ জানুয়ারি শেষ হবে। সংবিধান অনুযায়ী মেয়াদ শেষ হওয়ার ৯০ দিন পূর্বে নির্বাচন অনুষ্ঠান করার বাধ্যবাধকতা রয়েছে।

এসএম/এমএমএ/

 

Header Ad

লোডশেডিংয়ে ২০ মিনিট বন্ধ ছিল আতিফ আসলামের কনসার্ট

ছবি: সংগৃহীত

ঢাকায় মঞ্চ মাতাতে এসেছিলেন পাকিস্তানের জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী আতিফ আসলাম। তবে কনসার্টের স্টেজে ওঠার মাত্র ১০ সেকেন্ডের মাথায় লোডশেডিংয়ের কারণে কনসার্ট বন্ধ হয়ে যায়।

শুক্রবার (২৯ নভেম্বর) রাতে আর্মি স্টেডিয়ামে ‘ম্যাজিক্যাল নাইট ২.০’ কনসার্টে এ ঘটনা ঘটেছ।

জানা গেছে, এদিন দর্শকদের গান শোনাতে রাত ৮টা ৪৫ মিনিটের দিকে স্টেজে ওঠেন আতিফ আসলাম। এরপর সংগীত পরিবেশন শুরুর মাত্র ১০ সেকেন্ডের মাথায় বিদ্যুৎ চলে গিয়ে কনসার্ট বন্ধ হয়ে যায়। এ ঘটনার প্রায় ২০ মিনিট পর ফের কনসার্ট শুরু হয়।

এর আগে ‘ম্যাজিকেল নাইট ২.০’ কনসার্টে অংশ নিতে উপলক্ষ্যে গত ২৮ নভেম্বর বিকেলে ঢাকায় এসে পৌঁছেছেন আতিফ আসলাম।

কনসার্টে আতিফ ছাড়াও আরও পারফর্ম করবেন পাকিস্তানি তরুণ শিল্পী আবদুল হান্নান, বাংলাদেশের তাহসান খান ও ব্যান্ড কাকতাল। এ ছাড়া এই কনসার্টে বিশেষ চমক থাকবে, যা এখনই প্রকাশ করছে না আয়োজক কমিটি।

Header Ad

পাগলা মসজিদের দানবাক্সে মিলল ২৯ বস্তা টাকা, চলছে গণনা

ছবি: সংগৃহীত

কিশোরগঞ্জের আলোচিত পাগলা মসজিদের দানবাক্স খুলে এবার ২৯ বস্তা টাকা পাওয়া গেছে। এই মুহূর্তে টাকা গণনার কাজ চলছে। মসজিদে ১১টি লোহার দানবাক্স রয়েছে। ৩ মাস ১৪ দিন পর শনিবার সকাল ৭টায় এ দানবাক্সগুলো খোলা হয়েছে।

মসজিদ ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্য এবং মসজিদ কমপ্লেক্সে অবস্থিত মাদ্রাসা ও এতিমখানার শিক্ষক-শিক্ষার্থীসহ প্রায় ৩৫০ জনের একটি দল এই ২৯ বস্তা টাকা গণনার কাজে অংশ নিয়েছে। এবার দানবাক্স খোলার সময় পার হয়ে যাওয়ার অতিরিক্ত একটি টিনের বাক্স বাড়ানো হয়েছে।

শনিবার (৩০ নভেম্বর) সকালে অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ও দানবাক্স খোলা কমিটির আহ্বায়ক মিজাবে রহমত বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

কিশোরগঞ্জের জেলা প্রশাসক ও পাগলা মসজিদ পরিচালনা কমিটির সভাপতি ফৌজিয়া খান ও পুলিশ সুপার মোহাম্মদ হাছান চৌধুরীর উপস্থিতিতে দানবাক্সগুলো খোলা হয়। এ ছাড়াও এ সময় বিপুলসংখ্যক সেনাবাহিনী, পুলিশ ও আনসার সদস্য উপস্থিত ছিলেন।

কিশোরগঞ্জের জেলা প্রশাসক ও পাগলা মসজিদ পরিচালনা কমিটির সভাপতি ফৌজিয়া খান জানান, এবার তিন মাস ১৪ দিন পর শনিবার সকালে পাগলা মসজিদের ১১টি দানবাক্স খোলা হয়েছে। এতে ২৯ লক্ষ টাকা পাওয়া গেছে। পরে মসজিদের দোতালায় এনে টাকা গণনার কাজ শুরু হয়েছে। তিন মাস পর পর দানবাক্সগুলো খোলা হলেও এবার তিন মাস ১৪ দিন পর দানবাক্সগুলো খোলা হয়েছে। এবারও তাই একটি টিনের ট্রাঙ্ক বাড়ানো হয়েছিল। আশা করা যাচ্ছে অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে নতুন রেকর্ড সৃষ্টি হবে।

টাকা গণনার কাজে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) এটিএম ফরহাদ চৌধুরি, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষক ও আইসিটি) মহুয়া মমতাজ, রূপালী ব্যাংকের সহকারী মহাব্যবস্থাপক (এজিএম) রফিকুল ইসলাম, সিবিএ নেতা আনোয়ার পারভেজ প্রমুখ অংশ নিয়েছেন।

Header Ad

বাংলাদেশী রোগীর চিকিৎসা বন্ধ করলো কলকাতা

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশি রোগী ভর্তি বন্ধ করেছে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের রাজধানী কলকাতা মানিকতলা এলাকার জেএন রায় হাসপাতাল। বাংলাদেশে ভারতের জাতীয় পতাকা অবমাননা ও হিন্দু সম্প্রদায়ের উপর হামলার অপবাদ তুলে ঘটনার প্রতিবাদে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

জেএন রায় হাসপাতাল অধিকর্তা শুভ্রাংশু ভক্ত শুক্রবার সন্ধ্যায় সংবাদমাধ্যমকে জানান, বাংলাদেশে যে ভাবে ভারতের জাতীয় পতাকাকে অবমাননা করা হয়েছে তার প্রতিবাদে সেদেশের রোগীদের সমস্ত রকম পরিষেবা দেওয়া বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তাঁরা।

এর আগে বাংলাদেশে ভারতের জাতীয় পতাকার অবমাননার প্রতিবাদে বাংলাদেশি রোগী দেখা বন্ধ করেছিলেন খ্যাতিমান স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞ ইন্দ্রনীল সাহা। তার পথ অনুসরণ করে এমন সিদ্ধান্ত নিল কলকাতার মানিকতলার জে এন রায় হাসপাতাল।

তারা স্পষ্ট করে জানিয়েছে, দেশের ওপরে কিছু নেই। তাই আপাতত জে এন রায় হাসপাতালে বাংলাদেশি রোগীদের সব রকম চিকিৎসা বন্ধ থাকবে।

সবার ওপরে দেশ উল্লেখ্য করে জেএন রায় হাসপাতাল অধিকর্তা শুভ্রাংশু ভক্ত বলেন, ‘সবার ওপরে দেশ। দেশের ওপরে কিছু হতে পারে না। চিকিৎসা একটি মহান পেশা। কিন্তু দেশের মর্যাদা সবার ওপরে। যেভাবে বাংলাদেশে বিভিন্ন জায়গায় ভারতের জাতীয় পতাকার অবমাননা হয়েছে, তার প্রতিবাদ করে অন্যান্য চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানেরও এই পথে হাঁটা উচিত।’

এর আগে গত বৃহস্পতিবার রাতে চিকিৎসক ইন্দ্রনীল সাহা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বাংলাদেশে ভারতের জাতীয় পতাকা অবমাননার একটি ছবি পোস্ট করে লেখেন, ‘বুয়েটের প্রবেশপথে ভারতীয় জাতীয় পতাকা বিছিয়ে রাখা! চেম্বারে বাংলাদেশের রোগী দেখা আপাতত বন্ধ রাখছি। আগে দেশ, পরে রোজগার। আশা রাখব সম্পর্ক স্বাভাবিক না হওয়া অবধি অন্য চিকিৎসকরাও তা-ই করবেন।’

এ ছাড়া গতকাল শুক্রবার বিকেলে পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার বাইরে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে একই দাবি জানান রাজ্যের বিজেপি নেতা ও বিধানসভার বিরোধীদলীয় নেতা শুভেন্দু অধিকারী।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

লোডশেডিংয়ে ২০ মিনিট বন্ধ ছিল আতিফ আসলামের কনসার্ট
পাগলা মসজিদের দানবাক্সে মিলল ২৯ বস্তা টাকা, চলছে গণনা
বাংলাদেশী রোগীর চিকিৎসা বন্ধ করলো কলকাতা
যুক্তরাজ্যের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন বিএনপি মহাসচিব
‘সাইফুলকে ইসকনের ব্যানারে আওয়ামী লীগের দোষররাই হত্যা করেছে’
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১২ টি স্বর্ণের বারসহ মালয়েশিয়ার নাগরিক আটক
সিরিজ রক্ষার মিশনে আজ মাঠে নামছে বাংলাদেশ
৮ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিতে সতর্ক করল ইউজিসি
গোবিন্দগঞ্জে মসজিদের কমিটি নিয়ে দ্বন্দ্ব, সংঘর্ষে একজন নিহত
ইসকন নিষিদ্ধের দাবিতে টাঙ্গাইলে প্রতিবাদ সমাবেশ ও বিক্ষোভ মিছিল
আফগানিস্তানকে হারিয়ে এশিয়া কাপে বাংলাদেশের শুভসূচনা
বাংলাদেশ নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ার প্রচারণা ও ইসকন প্রসঙ্গে যা বলল দিল্লি
কারাগারে ডিভিশন পাননি চিন্ময়, খেতে দেওয়া হচ্ছে নিরামিষ
আওয়ামী লীগ শাসনামলে বছরে পাচার হয়েছে ১৪ বিলিয়ন ডলার
পরিবর্তন হচ্ছে যমুনা নদীর ওপর নির্মিত নতুন রেলসেতুর নাম
পূর্ণিমার প্রথম স্বামী কিবরিয়াকে বিয়ে করলেন চিত্রনায়িকা কেয়া
‘আইনজীবী সাইফুলের পরিবারের জন্য কোটি টাকার ফান্ড গড়া হচ্ছে’
ইসকনের নামে আওয়ামী লীগ নতুন করে আসার চেষ্টা করছে: হেফাজতে ইসলাম
ঢাকায় আজ মঞ্চ মাতাবেন আতিফ আসলাম
বিক্ষোভের দায়ে গ্রেপ্তার আরও ৭৫ বাংলাদেশিকে ক্ষমা করল আমিরাত