মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪ | ৯ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

৫ মিনিটেই মেলে পাসপোর্ট!

পাসপোর্টের ফরম জমা দিতে যেমন টাকা লাগে, তেমনি পাসপোর্ট ডেলেভারি পেতেও টাকা লাগে। দীর্ঘ লাইনে না দাঁড়িয়ে পাঁচ থেকে দশ মিনিটের মধ্যেই পাওয়া যায় পাসপোর্ট। এ জন্য দালালদের হাতে এক হাজার থেকে পনেরো শত টাকা দিলেই দ্রুত চলে আসে পাসপোর্ট। দালালদের কাছে যেতে হয় না, দালালরাই আপনাকে খুঁজে বের করে নেবে।

এই চিত্র রাজধানীর আগারগাঁও পাসপোর্ট অধিদপ্তরের। মঙ্গলবার (২৩ আগস্ট) দুপুরে সরেজমিন পাসপোর্ট অফিসের সামনে কথা হয় অনেকের সঙ্গে। যাদের প্রায় সবাই পাসপোর্ট নিতে লাইনে দাঁড়িয়েছেন কিংবা এক দরজা থেকে আরেক দরজায় ঘুরছেন। সেবাগ্রহীতাদের সঙ্গে কথা বলে পাওয়া নানান ভোগান্তির তথ্য।

পাসপোর্ট নিতে বা জমা দিতে আসা সাধারণ মানুষের অভিযোগ, হয়রানির আরেক নাম হচ্ছে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে পাসপোর্ট অফিস। এখানে দালালদের হাতেই জিম্মি সাধারণ মানুষ। তাদের অভিযোগ, প্রশাসনের নাকের ডগায় চলছে দালালদের কর্মকাণ্ড।

পাসপোর্ট নিতে আগারগাঁও অফিসে এসেছেন জয়নাল আবেদীন। তিনি বলেন, এখানে এক ঘণ্টা ধরে লাইনে দাঁড়িয়ে আছি। কিছু সময় লাইন ভালোই চলছিল, এখন আর লাইন সামনের দিকে এগোচ্ছে না। লাইনের শেষে এবং সামনে দুজন লোক আছে। তারা সবাইকে জিজ্ঞেস করছেন কীভাবে সহযোগিতা করতে পারি, মূলত এরা দালাল চক্র। তারা এক হাজার থেকে পনেরো শ টাকার বিনিময়ে লাইনে না দাঁড়িয়ে খুব সহজেই মানুষকে পাসপোর্ট দিয়ে দেন। আমি বলে দিয়েছে তাদেরকে টাকা দেব না। দালালদের আরও বলেছি, লাইনে দাঁড়িয়ে থেকেই পাসপোর্ট নেব।

চুয়াডাঙ্গা থেকে পাসপোর্ট নিতে এসেছেন সোহেল রানা। তিনি বলেন, প্রায় এক ঘন্টার বেশি সময় ধরে লাইনে দাঁড়িয়ে আছি। দালালদের অনেকে আমাকে বলছেন আগে দিয়ে দিব ১০০০ টাকা দিন। আমি বলেছি লাইনে দাঁড়িয়ে থেকেই আমি নিয়ম অনুযায়ী পাসপোর্ট নেব, কোনো দালালকে টাকা দেব না।

বকশিবাজার থেকে পাসপোর্ট নিতে আসা হাবিব হোসেন অভিযোগ করে বলেন, দাঁড়িয়ে থাকতে থাকতে কোমর ধরে গেছে, আর কত সময় ধরে দাঁড়িয়ে থাকবো বলতে পারছি না। পাসপোর্ট অফিসের দালালচক্র কখনো যাবেই না, এদের জন্যই আমাদের ভোগান্তি বেশি হয়।

পাসপোর্ট ডেলিভারি গেটে ডিউটি করছে শের-ই-বাংলানগর থানার সাব-ইন্সপেক্টর দেলোয়ার হোসেন। তিনি লাইনটি নিয়ন্ত্রণ করছেন। তারপরও মাঝে মাঝে সেবামুখী মানুষ তার সহযোগিতা চাচ্ছেন। তিনিও কীভাবে সহযোগিতা করতে পারেন সেটা বলে দিচ্ছেন।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে সাব ইন্সপেক্টর দেলোয়ার হোসেন বলেন, লাইন ঠিকঠাক চলছে, কোনো ভোগান্তি নেই। বাইরের পরিবেশ আমরা নিয়ন্ত্রণে রাখতে কাজ করছি।

অনেকেই অভিযোগ করছেন, আপনি অনেককে পাসপোর্ট আগে পেয়ে দেবেন বলে আশ্বস্ত করছেন। এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এসব মিথ্যা কথা আমি আইশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কাজ করছি।

পাসপোর্ট ডেলিভারি নিতে আসা সাগর নামে এক ব্যক্তি বলেন, ‘দালাল চক্রের সদস্যরা আমার কাছে এসে বলছে এক হাজার টাকা দিলেই খুব কম সময়ের মধ্যে আপনার পাসপোর্ট পাবেন লাইনে দাঁড়ানোর দরকার নেই। আমি এই চক্করে খপ্পরে না পড়েই পাসপোর্ট নেব এজন্য লাইনে দাঁড়িয়ে আছি।’

দীর্ঘ সময় ধরে লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা জামাল হোসেন বলেন, ‘আজ লাইন এগোচ্ছে কম। ভেতরে ভেতরে অনেকে গরমের মধ্যে দাঁড়িয়ে না থেকে দালাল ধরে পাসপোর্ট নিয়ে যাচ্ছে আগেভাগে।’

এসব বিষয়ে জানতে চাইলে পাসপোর্ট অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আইয়ূব চৌধুরী ঢাকাপ্রকাশ-কে মুঠোফোনে বলেন, ‘পাসপোর্ট অফিসের এখন আর আগের মতো দালাল নেই। অনেকটা নিয়ন্ত্রণে চলে এসেছে। পাসপোর্ট ডেলিভারি দেওয়ার সময় আমাদের লাইনটা একটু বড় হয়। তবে লাইনে বেশি সময় দাঁড়িয়ে থাকতে হয় না। বাইরে যদি কেউ কাউকে কিছু বলে সেটা তো অন্য বিষয়।’

তিনি বলেন, আপনারা পারলে দালালদের একটি লিস্ট আমাদের দেন, আপনারা তাদেরকে চিহ্নিত করে দেন। এবং সম্ভব হলে আমাদের অফিসের যে সমস্ত কর্মকর্তারা এর সঙ্গে জড়িত রয়েছে বা যদি থেকে থাকে তাহলে তাদেরও চিহ্নিত করে দেন এতে করে অপরাধ কমে আসবে। আশা করি অভিযোগের সত্যতা মিললে দালাল চক্র এবং পাসপোর্ট অফিসের কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে আমরা অফিসিয়াল আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করব। তাছাড়া ঢাকা জেলার প্রশাসন আমাদের সবসময় বিভিন্ন ভাবে সহযোগিতা করছে প্রয়োজনে বিষয়টি আমরা তাদেরকে জানাবো। তারা যেন আশেপাশে তদারকি করেন।

এনএইচবি/এমএমএ/এএস

Header Ad
Header Ad

গণহত্যায় জড়িতদের বিএনপিতে নেওয়া হবেনা: মির্জা ফখরুল

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। ছবি: সংগৃহীত

যারা সন্ত্রাসী ও গণহত্যার সঙ্গে জড়িত ছিল তাদের বিএনপিতে নেয়া হবেনা বলে জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। মঙ্গলবার (২৪ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ১১ টায় ঠাকুরগাঁও প্রেসক্লাবে শীতবস্ত্র বিতরণ শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব জানান তিনি।

বিএনপি মহাসচিব বলেন, দুর্নীতি ও ফ্যাসিবাদ থেকে উত্তরণের একমাত্র উপায় হচ্ছে গণতন্ত্রকে প্রতিষ্ঠিত করা। জনগণের যে শাসন, সেই শাসনকে স্থাপিত করতে হবে। অর্থাৎ জনগণের যে পার্লামেন্ট, জনগণের নির্বাচিত যে পার্লামেন্ট সেই পার্লামেন্ট দিয়েই দেশ পরিচালনা করতে হবে। এছাড়া অন্য কোন উপায় আছে বলে আমার জানা নেই। গণতন্ত্রের প্রতিষ্ঠানগুলো যদি নির্মাণ করা যায় তাহলে সেটাই হবে সবচেয়ে বড় রক্ষাকবচ।

দেশের বিভিন্ন জেলায় আওয়ামী লীগের নেতাদের বিএনপিতে যোগদান প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল বলেন, আমরা শুধু এতটুকু বলতে পারি নির্দেশ দেওয়া আছে এই মুহুর্তে যারা সন্ত্রাসী, যারা গণহত্যার সঙ্গে জড়িত হয়েছিল, যারা দুর্নীতি করেছে তাদের কাউকে বিএনপিতে নেওয়া হবে না।

এ সময় শীতার্ত মানুষদের পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান জানিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, শীতে কষ্টে রয়েছে দুস্থ ও অসহায় মানুষেরা। তাই আমি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে শীতার্ত মানুষদের পাশে এগিয়ে আসার আহ্বান জানাচ্ছি।

ঠাকুরগাঁও জেলা বিএনপি যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পয়গাম আলী, পৌর বিএনপির সভাপতি শরিফুল ইসলাম শরিফ, সাধারণ সম্পাদক তারিক আদনান, জেলা ছাত্রদলের সভাপতি মো. কায়েসসহ জেলা, উপজেলা ও পৌর বিএনপির নেতাকর্মীরা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

Header Ad
Header Ad

কলকাতার কারাগার থেকে মুক্তি পেলেন পিকে হালদারসহ ৬ সহযোগী

প্রশান্ত কুমার হালদার ওরফে পিকে হালদার। ছবি: সংগৃহীত

দীর্ঘ আড়াই বছরের বন্দিদশা শেষে অবশেষে মুক্ত বাতাসে পা রাখলেন অর্থ আত্মসাৎ ও পাচারের অভিযোগে অভিযুক্ত প্রশান্ত কুমার হালদার ওরফে পিকে হালদার। মঙ্গলবার (২৪ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা ৬টা ৩৫ মিনিটে ভারতের কলকাতার আলিপুর প্রেসিডেন্সি কারাগার থেকে তিনি জামিনে মুক্তি পান।

কারাগার থেকে বের হওয়ার সময় সাংবাদিকদের উদ্দেশ্যে পিকে হালদার বলেন, "আমি এখন কিছু বলবো না। পরে সব বলবো।" তিনি স্থানীয় গণমাধ্যম কর্মীদের সামনে হাতজোড় করে জানান, তার আইনজীবীর সঙ্গে আলোচনা করে পরে বিস্তারিত জানাবেন। কারাগারের বাইরে অপেক্ষারত একটি সাদা উবার গাড়িতে উঠে দ্রুত সেখান থেকে চলে যান। তবে তিনি কোথায় গেছেন, তা জানাননি।

এর আগে গত শুক্রবার কলকাতার নগর দায়রা আদালত শর্তসাপেক্ষে পিকে হালদারের জামিন মঞ্জুর করেন। তাকে ১০ লাখ রুপির ব্যক্তিগত বন্ডে মুক্তি দেওয়া হয়। মামলার পরবর্তী শুনানির তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে আগামী ৯ জানুয়ারি।

২০২২ সালের ১৪ মে পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে পিকে হালদারসহ ছয়জনকে গ্রেফতার করেছিল ভারতের কেন্দ্রীয় তদন্ত সংস্থা এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি)। তাদের বিরুদ্ধে অর্থপাচার আইনে মামলা দায়ের করা হয়, যা এখনও কলকাতার নগর দায়রা আদালতে বিচারাধীন।

Header Ad
Header Ad

প্রেমিকাকে বিয়ে করছেন অ্যামাজন প্রতিষ্ঠাতা জেফ বেজোস

জেফ বেজোস ও তার প্রেমিকা লরেন সানচেজ। ছবি: সংগৃহীত

চলতি বছরের একেবারে শেষে চোখ ধাঁধানো ব্যয়বহুল বিয়ে করছেন বিশ্বের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ধনী ব্যক্তি জেফ বেজোস। দীর্ঘ ৮ বছরের প্রেমিকা, বান্ধবী লরেন সানচেজকে বিয়ে করছেন এ ধনকুবের। বেজোস ও সানচেজের আলোচিত এই বিয়েতে খরচ ধরা হয়েছে ৬০০ মিলিয়ন ডলার (বাংলাদেশি মুদ্রায় যা ৬ হাজার কোটি টাকারও বেশি)। এমন নানা জল্পনা এখন বিভিন্ন গণমাধ্যমে ঠাঁই পেয়েছে।

লরেন সানচেজ পেশায় একজন সাংবাদিক, উপস্থাপক, অভিনেত্রী ও একজন হেলিকপ্টার পাইলট। ডেইলি বিস্ট-এর এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ব্যবসায়ী জেফ আর সাংবাদিক লরেনের বিয়ে হতে চলেছে এ সপ্তাহের শেষ নাগাদ অর্থাৎ বড়দিনের পরপরই।

জেফ বেজোস ও তার প্রেমিকা লরেন সানচেজ। ছবি: সংগৃহীত

প্রতিবেদনে বলা হয়, আসন্ন বিয়ে ও বড় দিন উদযাপন নিয়ে এরইমধ্যে বিশেষ গোপনীয়তা বজায় রেখেছেন বেজোস ও সানচেজ জুটি। বিয়ের তারিখ প্রকাশের আগে একাধিকবার নানা গুঞ্জন উঠেছিল এ জুটিকে নিয়ে।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, অ্যাসপেনে ৬০ বছরের বেজোস আর ৫৫ বছরের সানচেজ বিবাহ-পূর্ব (প্রি–ওয়েডিং) কিছু আয়োজনে অংশ নেন। আগামী শনিবার (২৮ ডিসেম্বর) তাদের বিয়ের পরিকল্পনা করা হয়েছে।

সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে, হলিউডের অভিনেতা-পরিচালক কেভিন কস্টনারের ১৬০ একরের ডানবার র‍্যাঞ্চে বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ ধনী বেজোসের বিয়ের আসর বসছে। এই আয়োজনে খরচ হবে ৬০ কোটি ডলার। বিয়ের আসর বসবে যুক্তরাষ্ট্রের কলোরাডো অঙ্গরাজ্যের অ্যাসপেন শহরে। আমন্ত্রিত অতিথির সংখ্যা প্রকাশ পেয়েছে ১৮০ জন। যাদের মধ্যে রয়েছেন মাইক্রোসফটের প্রতিষ্ঠাতা বিল গেটস, জর্ডনের রানি কুইন রানিয়া এবং হলিউডের রোমান্টিক সিনেমা ‘টাইটানিক’-র নায়ক লিওনার্দো ডিকাপ্রিও।

ধারণা করা হচ্ছে, ভারতীয় ধনকুবের মুকেশ আম্বানির ছোট ছেলের বিলাসবহুল বিয়ের পর অ্যামাজন প্রতিষ্ঠাতা জেফ বেজোসের বিয়ে তাক লাগিয়ে দেবে বিশ্ব অঙ্গন।

মার্কিন গণমাধ্যমগুলো বলছে, লরেনের জন্যই ২০১৯ সালের মাঝামাঝিতে স্ত্রী ম্যাকেনজি স্কটের সঙ্গে ২৫ বছরের সংসারের ইতি টানেন জেফ। তাদের এই বিচ্ছেদ বিশ্বজুড়ে তুমুল আলোচিত হয়। কেননা, এখন পর্যন্ত জেফ বেজোস ও ম্যাকেনজিরটাই বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল বিবাহবিচ্ছেদ।

ওই বিচ্ছেদের আপসরফা হয়েছিল প্রায় ৩ হাজার ৬০০ কোটি ডলারে। যার পুরোটাই ছিল অ্যামাজনের শেয়ার। ২০১৯ সালে ভারতের যে বাণিজ্য ঘাটতির পরিমাণ ছিল, এটি ঠিক তার অর্ধেক।

বিচ্ছেদের সময় বেজোস ছিলেন বিশ্বের শীর্ষ ধনী। আর বিচ্ছেদের পর বেজোসের কাছ থেকে পাওয়া সম্পদের সুবাদে ম্যাকেনজি বিশ্বের অন্যতম ধনী নারীর কাতারে চলে আসেন।

তবে সানচেজকে বিয়ের গুঞ্জন অস্বীকার করেছেন বেজোস। এক্স বার্তায় তিনি বলেন, ‘পুরো বিষয়টি সম্পূর্ণ মিথ্যা, এমন কোনো ঘটনা ঘটেনি।’ অ্যামাজনের প্রধান আরও বলেন, ‘আপনি যা পড়েছেন, তা মোটেও বিশ্বাস করবেন না, বিশেষ করে এটা আগের চেয়ে আজ আরও বেশি সত্য।’

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

গণহত্যায় জড়িতদের বিএনপিতে নেওয়া হবেনা: মির্জা ফখরুল
কলকাতার কারাগার থেকে মুক্তি পেলেন পিকে হালদারসহ ৬ সহযোগী
প্রেমিকাকে বিয়ে করছেন অ্যামাজন প্রতিষ্ঠাতা জেফ বেজোস
পদ্মা সেতু ও নভোথিয়েটার দুর্নীতি মামলার পুনরায় তদন্ত করবে দুদক
বড় পরিবর্তন আসছে আইইএলটিএস পরীক্ষায়, ২৫ জানুয়ারি থেকে কার্যকর
বেনাপোল দিয়ে দেশে ফিরল ভারতে পাচার হওয়া ২৬ বাংলাদেশি
আওয়ামী লীগ এই দেশটাকে ধ্বংস করে দিয়েছে: শফিকুর রহমান
বাংলাদেশিদের জন্য চালু হচ্ছে সংযুক্ত আরব আমিরাতের ভিসা
এস আলম গ্রুপের ৬ কারখানা বন্ধ ঘোষণা, শ্রমিকদের বিক্ষোভ
বিমানবন্দরে বিজিবির সাবেক মহাপরিচালক আটক
উদ্বোধনের দিনেই বগি সেটে সমস্যা, শিডিউল বিপর্যয়ে ‘রুপসী বাংলা এক্সপ্রেস’
গাইবান্ধায় জনস্বাস্থ্যের নির্বাহী প্রকৌশলীর যোগসাজশে নিরাপদ পানির নামে ৪ কোটির অধিক টাকা ভাগাভাগি
১৭ বছর পর কারামুক্ত হয়ে যা বললেন বিএনপি নেতা আব্দুস সালাম পিন্টু
শেখ হাসিনাকে ফেরত আনলে বিচারটা ভালোভাবে করা যাবে: তাজুল ইসলাম
‘আমি এখন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সদস্য না, আমি একজন উপদেষ্টা’
নওগাঁয় পুলিশ সুপারের সাথে রেফারি এসোসিয়েশনের সদস্যদের সৌজন্য সাক্ষাৎ
ঢাবিতে পিএইচডি প্রোগ্রামে ভর্তি আহ্বান, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের সুযোগ নেই
‘দেশে দুটি দেশপ্রেমিক শক্তি আছে, একটি সেনাবাহিনী আরেকটি জামায়াত’
নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা
ঢাকা মহানগর, জবি, পলিটেকনিক ও পাঁচটি কলেজে ছাত্রদলের কমিটি