বৃহস্পতিবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৪ | ১৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

শাক দিয়ে মাছ ঢাকার চেষ্টায় ইউনূস সেন্টার : তথ্যমন্ত্রী

পদ্মা সেতুতে বিশ্বব্যাংকের অর্থায়ন বন্ধে ড. ইউনূসের তৎপরতা অস্বীকার করে ইউনূস সেন্টার যে বিবৃতি দিয়েছে তা 'শাক দিয়ে মাছ ঢাকা'র অপচেষ্টা বলেছেন তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।

বৃহস্পতিবার (৩০ জুন) দুপুরে সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সামনে গণমাধ্যমে প্রকাশিত ইউনূস সেন্টারের বিবৃতির বিষয় তুলে ধরে তিনি বলেন, আজকে পদ্মা সেতু নির্মিত হওয়ায় অনেক বিরোধিতাকারীর সুর পাল্টেছে। বিএনপিও কিছুটা সুর পাল্টানোর চেষ্টা করছে, যদিও মির্জা ফখরুল সাহেব এখনো কিছু বলেননি। আজকে দেখলাম ইউনূস সেন্টারের পক্ষ থেকে গণমাধ্যমে বিজ্ঞপ্তি পাঠানো হয়েছে, সেটির প্রতি আমাদের দৃষ্টি আকর্ষিত হয়েছে।

'পদ্মা সেতুর বিরোধিতাকারী, বিশেষ করে বিশ্বব্যাংকের অর্থায়ন বন্ধের কুশীলবদের অন্যতম প্রধান ব্যক্তি ড. মুহম্মদ ইউনূস সাহেবের প্রতি যথাযথ সম্মান-শ্রদ্ধা রেখেই এ ব্যাপারে কিছু বক্তব্য, কিছু তথ্য-উপাত্ত তুলে ধরতে চাই' উল্লেখ করে ড. হাছান বলেন, ‘ড. ইউনূস সাহেব হিলারি ক্লিনটনের সাথে বিশেষ সখ্য থাকার সুবাদে পদ্মা সেতুতে বিশ্বব্যাংকের অর্থায়ন বন্ধের ক্ষেত্রে যে মূল কুশীলবের ভূমিকা পালন করেছিলেন, সেটি দিবালোকের মতো স্পষ্ট, দেশ-বিদেশে সবাই সেটি জানে।’

মন্ত্রী জানান, ‘তখনকার বিশ্বব্যাংকের মিস্টার জেলিক বলেছিলেন, এটি বন্ধ করার কোনো যুক্তিসঙ্গত কারণ নেই। কারণ প্রথমত বাংলাদেশ বিশ্বব্যাংকের অন্যতম অংশীদার দেশ অর্থাৎ সেখানে আমাদের শেয়ার আছে। দ্বিতীয়ত বাংলাদেশ কখনো ঋণখেলাপী হয়নি। ঋণ পরিশোধের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের অবস্থান বিশ্বে খুবই ভালো। এভাবে, কোনো যুক্তিসঙ্গত কোনো কারণ না থাকায় মিস্টার জেলিকের ওপর ক্রমাগত চাপ প্রয়োগ করা হলেও তিনি কিন্তু সেটি করেননি। তিনি যেদিন অবসরে যাচ্ছেন, তার শেষ কর্মদিবসের শেষ ঘন্টায় তিনি অর্থায়ন বন্ধের সিদ্ধান্তে সই করতে বাধ্য হয়েছিলেন।’

তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘এর কারণ ড. ইউনূস সাহেব বেআইনীভাবে ১০ বছর অতিরিক্ত সময় গ্রামীণ ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক বা এমডি ছিলেন এবং আরও থাকতে চেয়েছিলেন। ব্যাংকের এমডিদের বয়সসীমা বাংলাদেশে ৬০ বছর। কোনো বেসরকারি ব্যাংকেও এ বয়সের পর আর এমডি থাকা যায় না। তার বয়স তখন ৭০ এর কোঠায় অর্থাৎ কমপক্ষে ১০ বছর অতিরিক্ত সময় ধরে তিনি এমডি ছিলেন। আর গ্রামীণ ব্যাংক হচ্ছে পল্লী সঞ্চয় ব্যাংক বা কর্ম সংস্থান ব্যাংকের মতো সংবিধিবদ্ধ প্রতিষ্ঠান, যেখানে সরকারের শেয়ার আছে। গ্রামীণ ব্যাংকে তখন সরকারের শেয়ার ছিল ৫১ শতাংশ ও অন্যদের ৪৯ শতাংশ। সংবিধিবদ্ধ অন্য ব্যাংকের জন্য যে আইন এখানেও সেই আইন। কিন্তু তিনি আইনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে এমডির দায়িত্বে ছিলেন। সরকার যখন তাকে গ্রামীণ ব্যাংকের এমডি পদ ছেড়ে উপদেষ্টা হতে বলেছিল, তিনি সরকারের বিরুদ্ধে মামলা করলেন। মামলায় তিনি সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ পর্যন্ত গেছেন এবং হেরেছেন। অর্থাৎ তিনি যে বেআইনীভাবে এমডি পদে ছিলেন, সেটি সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ রায় দিয়ে নিশ্চিত করেছে।'

সরকার সবসময় গ্রামীণ ব্যাংককে বাঁচানোর চেষ্টা করেছে জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, বিশেষ করে ১৯৯৮ সালের বন্যার পর যখন তাদের ঋণ গ্রহীতারা অর্থ ফেরত দিতে পারছিলো না, তখন শেখ হাসিনার সরকার বিভিন্ন সময়ে গ্রামীণ ব্যাংকে ৪শ’ কোটি টাকা বিনিয়োগ করেছিল।

হাছান মাহমুদ জানান, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রথমবার দেশ পরিচালনার দায়িত্ব পেয়ে গ্রামীণ ফোনের লাইসেন্স দিয়েছিলেন এবং ড. মুহাম্মদ ইউনূস সাহেবকে লাইসেন্স দেয়া হয়েছিল গ্রামীণ ব্যাংকের নামে। তখন বলা হয়েছিল, গ্রামীণ ফোনের টাকাটা গ্রামীণ ব্যাংকে যাবে। কিন্তু সেই টাকা কি গ্রামীণ ব্যাংকে গেছে! যায়নি। গ্রামীণ ব্যাংকে না গিয়ে সেই টাকা বিভিন্ন জায়গায় গেছে এবং তিনি ক্লিনটন ফাউন্ডেশনে যে অনুদান দিয়েছিলেন, তা গতকালের বিবৃতিতে অস্বীকার করেছেন। কিন্তু দেশ-বিদেশের সমস্ত পত্র-পত্রিকায় যখন সেটি বেরিয়েছিলো তখন তো তিনি অস্বীকার করেননি। আজ এতো বছর পর কেন তিনি অস্বীকার করছেন, অর্থাৎ ডাল মে কুচ কালা হ্যায়।'

'কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর নোবেল পুরষ্কারের অর্থ দিয়ে ক্ষুদ্র ঋণ চালু করেছিলেন, আর ক্ষুদ্র ঋণের কথা বলে নোবেল পুরষ্কার পাওয়া ড. ইউনূসের পুরস্কারের অর্থ তার ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্টেই আছে, গ্রামীণ ব্যাংকেও যায়নি, অন্য কোনো জনহিতকর কাজেও তিনি খরচ করেননি’ বলেন সম্প্রচারমন্ত্রী।

ইউনূস সেন্টারের বিবৃতি সত্যের অপলাপ উল্লেখ করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ইউনূস সাহেব যে পদ্মা সেতু এবং এতে বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নের বিরোধিতা করেছেন, সেটি দিবালোকের মতো স্পষ্ট। তিনি আগে কখনো বলেননি যে তিনি এই অপচেষ্টা চালাননি। বরং যখন বিশ্বব্যাংকের অর্থায়ন বন্ধ হলো, তখন দম্ভ করে বিভিন্ন জায়গায় তিনি নানা কথা বলেছিলেন, যেগুলো এখনো বাতাসে ভেসে বেড়ায়। এভাবে শাক দিয়ে মাছ ঢাকার অপচেষ্টায় কোনো লাভ নেই। যদি প্রয়োজন হয় আমরা আরো তথ্য-উপাত্ত নিয়ে আপনাদের সামনে হাজির হবো।’

ড. ইউনূস পদ্মা সেতুর জন্য অভিনন্দন জানিয়েছেন-এবিষয়ে প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, ‘এখন সারাদেশ যখন উল্লসিত, যারা পদ্মা সেতুর বিরোধিতা করেছিলো, তারা প্রচণ্ড লজ্জিত। এটি তার লজ্জা ঢাকার অপচেষ্টার অভিনন্দন।'

Header Ad

এক সপ্তাহ পর বেনাপোল থেকে দূরপাল্লার বাস চলাচল শুরু

ফাইল ছবি

নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয় ও স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যানের সাথে পরিবহন মালিক সমিতির নেতৃবৃন্দের ফলপ্রসূ আলোচনার পর বেনাপোল থেকে দূরপাল্লার সকল বাস ছাড়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে।

পরিবহন মালিক সমিতি ও শ্রমিক সংগঠনের দাবি মেনে নেওয়ায় বাস চলাচলের সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে জানান বেনাপোল পরিবহন ম্যানেজার সমিতির সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান।

মিজান বলেন,নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয়ে বৃহস্পতিবার বিকেলে পরিবহন মালিক সমিতির সাথে এবং নৌ-পরিবহন উপদেষ্টা ও বন্দর চেয়ারম্যানের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে ১৫ জন পরিবহন মালিক বেনাপোলস্থ চারজন পরিবহন স্টাফ এবং নৌ উপদেষ্টা ও বন্দরের চেয়ারম্যান উপস্থিত ছিলেন।

সিদ্ধান্ত হয় এখন থেকে ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা পরিবহন বাস বেনাপোল চেকপোস্টের বন্দর টার্মিনালে যাত্রী নামিয়ে সেখানেই অবস্থান করতে পারবে। বন্দর টার্মিনাল থেকে যাত্রী উঠিয়ে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা হতে পারবে। এ সময় রাস্তায় কোনোভাবে কোনো বাস দাঁড়াতে পারবেনা। তবে আন্ত জেলার বাসগুলো বেনাপোল পৌর বাস টার্মিনালেই থাকতে হবে ।সেখানেই যাত্রী নামাবে এবং সেখান থেকেই যাত্রী উঠিয়ে দেশের বিভিন্ন জায়গায় যেতে হবে। আন্তজনের কোনো বাসকে বেনাপোল চেকপোষ্টে প্রবেশ করতে দেয়া হবে না। তিনি আরো বলেন আমাদের প্রস্তাবিত দাবি মেনে নেয়ায় বেনাপোল থেকে সকল পরিবহন বাস চলাচলের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে।

বেনাপোল বন্দরের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক মামুন কবির তরফদার জানান, স্থলবন্দরের চেয়ারম্যান মানযারুল মান্নান স্যার আমাকে বেনাপোল স্থলবন্দর বাস টার্মিনাল খুলে দেওয়ার জন্য জানিয়েছেন। স্যারের নির্দেশ মোতাবেক টার্মিনালের গেট খুলে দেওয়া হয়েছে। এখান থেকে ঢাকা থেকে যেসব পরিবহন গুলো বেনাপোল আসে সেসব পরিবহন চেকপোস্ট টার্মিনাল থেকে যাত্রী উঠাতে পারবে এবং যাত্রী নামাতে পারবে ।তবে রাস্তায় কোনো বাস দাঁড়াতে দেয়া হবেনা।

Header Ad

আমাকে রংপুরের একজন উপদেষ্টা ভাববেন: ড. ইউনূস

ছবি: সংগৃহীত

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, তিনি নিজেকে রংপুরের সন্তান বলে মনে করেন, কারণ তিনি জুলাই-আগস্ট বিপ্লবে শহিদ আবু সাঈদের সাহস ও আত্মত্যাগে গভীরভাবে অনুপ্রাণিত।

বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) ঢাকায় তার কার্যালয়ে শহীদ আবু সাঈদের পরিবারের সদস্যরা সাক্ষাত করতে গেলে তাদের স্বাগত জানিয়ে এসব কথা বলেন প্রধান উপদেষ্টা।

ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, ‘আমাকে রংপুরের একজন উপদেষ্টা হিসেবে বিবেচনা করুন।’

প্রধান উপদেষ্টা এসময় শহিদ আবু সাঈদ ফাউন্ডেশনের সনদপত্র আবু সাঈদের পরিবারের হাতে তুলে দেন। আবু সাঈদের পিতা মকবুল হোসেন সনদপত্র গ্রহণ করেন। আবু সাঈদের ভাতিজা মো. লিটন মিয়া এ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।

এসময় প্রধান উপদেষ্টা আবু সাঈদের পিতামাতার স্বাস্থ্যর খোঁজখবর নেন এবং সরকারের পক্ষ থেকে সর্বোচ্চ সহায়তার আশ্বাস দেন।

Header Ad

দেশ স্বৈরাচারমুক্ত হয়েছে, এখন গড়ার পালা: তারেক রহমান

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, দেশের মানুষ স্বৈরাচারকে বিতাড়িত করেছে। আমরা স্বৈরাচারমুক্ত হয়েছি। এখন সামনের দিনে দেশ গড়ার পালা।

বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) বিকালে লালমনিরহাট জেলা বিএনপি আয়োজিত শহীদ আবুল কাশেম কলেজ মাঠে শহীদ জিয়া স্মৃতি ফুটবল টুর্ণামেন্টের ফাইনাল খেলায় ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

তারেক রহমান বলেন, আমাদের লক্ষ্য রাখতে হবে, শুধু ডাক্তার-ইঞ্জিনিয়ার হলেই হবে না প্রফেশনাল খেলোয়াড়, প্রফেশনাল সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্বও তৈরি করতে হবে। বিএনপি ক্ষমতায় গেলে এর ওপর জোর দেওয়া হবে।

তিনি বলেন, বিএনপি ক্ষমতায় থাকাকালীন নতুনকুড়ি নামে অনুষ্ঠান হতো, সেখানে নতুন প্রজন্মকে ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক অঙ্গণে দক্ষ করে তুলতে কাজ করা হতো। আবারও আমরা সুযোগ পেলে সেই কর্মসূচি চালু করবো।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, সমাজে ধারণা হলো, পড়ালেখা করে ভালো ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার তৈরি করতে হবে, কিন্তু আমার ব্যক্তিগত অভিমত হলো, প্রফেশনাল খেলোয়ার, সাংস্কৃতিক কর্মীও দেশ, সমাজ ও পরিবারের জন্য কাজ করবে। এতে কর্মসংস্থান তৈরি হবে। তাদেরকে শিক্ষা দেওয়ার জন্য যারা অভিজ্ঞ তাদেরকে নিয়োগ করা হবে। বিএনপি সরকার গঠনে সক্ষম হলে, ভবিষ্যৎ প্রজন্ম থেকে আন্তর্জাতিক মানের খেলোয়ার, আর্কিটেক, বক্তা তৈরিতে কাজ করবে।

বিএনপির রংপুর বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক আসাদুল হাবীব দুলুর সভাপতিত্বে এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস ও যুগ্ম মহাসচিব শহিদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

এক সপ্তাহ পর বেনাপোল থেকে দূরপাল্লার বাস চলাচল শুরু
আমাকে রংপুরের একজন উপদেষ্টা ভাববেন: ড. ইউনূস
দেশ স্বৈরাচারমুক্ত হয়েছে, এখন গড়ার পালা: তারেক রহমান
রেলের নতুন মহাপরিচালক হলেন আফজাল হোসেন
২২ হাজার ৫০০ কোটি টাকা ছাপিয়ে ৬ ব্যাংককে দিল বাংলাদেশ ব্যাংক
বিচারককে ডিম ছুড়ে মারা আইনজীবীদের সনদ বাতিল হবে: খোকন
নাম থেকে ‘বচ্চন’ উপাধি ফেলে দিলেন ঐশ্বরিয়া, তবে কি বিচ্ছেদ চূড়ান্ত
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের পক্ষে নেই বিএনপি: মাহমুদুর রহমান মান্না
সংসদ সদস্য হিসেবে প্রথমবার সংসদে প্রিয়াঙ্কা গান্ধী, নিলেন শপথ
ইউক্রেনকে লক্ষ্য করে ১৮৮ মিসাইল-ড্রোন ছুড়ল রাশিয়া
৪৭তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ, ক্যাডার পদ ৩ হাজার ৪৮৭
রাষ্ট্র সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে ইসকন নিষিদ্ধের বিষয়টি দেখছে
৯ দফা দাবিতে সচিবালয়ে মহাসমাবেশের ডাক
চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের দায় নিতে অস্বীকার ইসকনের
ঝাঁটাপেটা খেয়ে পালিয়ে দেশ ধ্বংসের ষড়যন্ত্র করছে: সোহেল তাজ
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপটি বিকেলে ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে
বকেয়া বেতনের দাবিতে ঢাকা টাঙ্গাইল মহাসড়ক অবরোধ
রাজধানীতে হাসনাতকে আবারও ট্রাক চাপা দিয়ে হত্যার চেষ্টা
থমকে গেছে অর্থ পাচারের অনুসন্ধান, তদন্তে এস আলমের প্রভাব
ভারতে পালানোর সময় চট্টগ্রামের পুরোহিত আশীষ আটক