বৃহস্পতিবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৪ | ১৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ইসি, ইভিএম নিয়ে সংসদে তুমুল বিতর্ক

নির্বাচন কশিন (ইসি) ও ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন নিয়ে সংসদে তুমুল বিতর্ক হয়েছে। অনেকে বলেছেন যে পদ্ধতিতেই ভোট হোক যার শক্তি বেশি সেই বিজয়ী হবেন। আবার কেউ বলেছেন এই কমিশন কোনোভাবেই অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচন দিতে পারবে না।

ইভিএম নিয়ে পক্ষে বিপক্ষে এমপিরা যা বললেন

বৃহস্পতিবার (৩০ জুন) জাতীয় সংসদ অধিবেশনে ২০২২-২০২৩ অর্থবছরের বাজেট পাশের আগে নির্বাচন কমিশন সচিবালয় খাতে বরাদ্দকৃত অর্থ নিয়ে আনিত মঞ্জুরি দাবির উপর আলোচনা করতে গিয়ে এসব কথা বলেন সংসদ সদস্যরা।

আলোচনায় অংশ নিয়ে বিএনপি দলীয় সংসদ সদস্য হারুনুর রশীদ বলেন, গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে, আধুনিক রাষ্ট্রে অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচনের কোনো বিকল্প নাই।

নির্বাচনী ইনস্টিটিউশন যদি শক্তিশালী না হয় নির্বাচনী ব্যবস্থার প্রতি যদি জনগণের আস্থা বিশ্বাস নষ্ট হয়ে যায় সেই দেশে নিঃসন্দেহে গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলো ধ্বংস হয়ে যাবে।

তিনি বলেন, বিগত দশ বছরে নির্বাচনী ব্যবস্থা সম্পর্কে এমন একটা অনাস্থা তৈরি হয়েছে এখানে নির্বাচন কমিশনের ব্যাপারে যে অর্থ বরাদ্দ রাখা হয়েছে এটি জনপ্রশাসন এবং জননিরাপত্তা বিভাগে দিয়ে দেন। নির্বাচন কমিশন এখন নির্বাচন করে না, নির্বাচন করে স্থানীয় পর্যায়ের প্রশাসন এবং জননিরাপত্তা বিভাগ এবং জনপ্রশাসনের ব্যক্তিরা।

তিনি আরও বলেন, সার্চ কমিটির মাধ্যমে যাদের নিয়োগ দিলেন তারা তো এই গ্রহরেই মানুষ, অন্য গ্রহ থেকে তো নিয়ে আসেননি। সিইসি দায়িত্ব পাওয়ার পর বিভিন্ন জায়গায় বসেছেন। তিনি কি জানেন না নির্বাচনে কি সংকট তৈরি হয়েছে।

বর্তমান ইসি বলছে ইভিএম এর ভোট কক্ষে যে ডাকাত থাকে সেটি ধরাই হচ্ছে বড় চ্যালেঞ্জ। সরকারের যদি সদিচ্ছা না থাকে কোনোভাবেই নির্বাচন সঠিক করতে পারবেন না। আওয়ামী লীগ ছাড়া কোনো রাজনৈতিক দল ইভিএম চাচ্ছে না। শুধু মাত্র আওয়ামী লীগ চাচ্ছে ইভিএম।

প্রধানমন্ত্রী ৯৬ সালে যখন আন্দোলন করেছেন তখন তিনি বলেছেন আওয়ামী লীগ ছাড়া নির্বাচন গ্রহণযোগ্য হবে না। তো আজকে বিএনপিকে ছাড়া কি নির্বাচন গ্রহণ যোগ্য হবে? পারবেন না। আগামী নির্বাচনে বিএনপিকে কীভাবে নির্বাচনে আনবেন সেটিই বড় চ্যালেঞ্জ। এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় নিরপেক্ষ সরকার ব্যবস্থা নিয়ে আসতে হবে।

রুমিন ফারহানা বলেন, দেশে যদি নির্বাচনেই না থাকে মানুষ যদি তার ভোটই প্রয়োগ না করতে পারে মানুষ যদি তারপছন্দের প্রতিনিধি নির্বাচিত করতে না পারে আগে থেকে যদি ব্যালটে বাক্স ভরা থাকে দিনের ভোট যদি রাতে হয় তাহলে নির্বাচন কমিশন দিয়ে হবে কি। নির্বাচন যে এখন একটা মল্লযুদ্ধ তার একটা বড় প্রমাণ এই নির্বাচন কমিশন শপথ নেওয়ার পর পরই প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলেছেন জেলনস্কির মতো বিএনপিকে মাঠে থাকতে হবে।

ভোট কি একটা যুদ্ধ যে জেলনস্কির মতো বিএনপিকে মাঠে থাকতে হবে? আর এক কমিশনার বলেছেন মেশিনে কোনো সমস্যা নাই সমস্যা হচ্ছে গোপন কক্ষে যে ডাকাত ঢুকে থাকে। এই ডাকাত যে শুধু দলীয় ক্যাডার তা নয় এরমধ্যে আছে পুলিশ, প্রশাসন এবং এই ডাকতদের যেভাবে পুরস্কৃত করা হয় সেই পুরস্কার দেখে বোঝা যায় ভবিষৎতে আরও ডাকাত বাড়বে। একজন ডাকতের উদাহরণ ২০১৮ সালের নির্বাচনের সময় যিনি নির্বাচন কমিশনে সচিব ছিলেন হেলালুদ্দিন সাহেব তাকে পরবর্তী সময়ে প্রাইজ পোস্টিং হিসে্বে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের সচিব করা হয়। তিনি অবসরের ২৪ ঘণ্টা আগে ইউরোপ সফর করে আসেন।

রাষ্ট্রের টাকা খরচ করে যে ইউরোপ সফরে গিয়েছিলেন সেটা সম্ভবত তিনি অবসরের পর কাজে লাগাবেন। এভাবে যদি ডাকতদের পৃষ্ঠপোষকতা দেওয়া হয় তাহলে এই দেশে নির্বাচন কোন দিনও সুষ্ঠু হবে না। বিনাভোটে সংসদ গঠন চলতেই থাকবে। সরকারের পুরনো খেলা স্থানীয় সরকার নির্বাচনগুলোকে সুষ্ঠু দেখানো বিশেষ করে জাতীয় নির্বাচনের সামনে। ২০১৪ সালেও দেখেছি ২০১৮ সালেও দেখেছি।

তিনি বলেন, কুমিল্লা সিটি ভোটে মাত্র ১ জন এমপির হুমকি ধামকি এই নির্বাচন কমিশন সহ্য করতে পারে নাই। বার বার তাকে অনুরোধ করা তহয়েছে তাকে চিঠি পর্যন্ত দেওয়া হয়েছে কিন্তু তাকে এলাকা থেকে সরাতে পারেন নাই। এই ইসির নতজানু মেরুদণ্ড, ভাঙা অবস্থা তাতে খুব পরিষ্কার বোঝা যায় আগামীতে কী জাতীয় নির্বাচন হবে। যে কমিশন এক এমপিকে সামাল দিতে পারে না। সেই কমিশন কী করে ৩০০ এমপিকে সামাল দিয়ে জাতীয় নির্বাচন করবে? এটাই বড় প্রশ্ন।

কাজী ফিরোজ রশীদ বলেন, নির্বাচন করে কারা? নির্বাচন করে রাজনৈতিক দল। স্টেকহোল্ডার হচ্ছি আমরা যারা প্রতিদ্বন্দ্বিতা করি। আমরা যদি সুষ্ঠু সুন্দর নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টি না করি তাহলে ঘরে বসে নির্বাচন কমিশন কোনোদিন কোনো কিছু করতে পারবে না। সব কিছু স্বাধীন। প্রকান্তরে কোনো নির্বাচন কমিশন কোনো দিন স্বাধীন না। সমস্ত কমিশনই সরকার দ্বারা গঠিত হয় সরকারের অধিনে কাজ করে। আয়ুব খানের আমলে হয়েছে জিয়াউর রহমানের আমলে হয়েছে আমাদের আমলে হয়েছে এখনও হচ্ছে। এটা চলতেই থাকবে। নির্বাচনের সময় যার ক্ষমতা বেশি যার শক্তি বেশি লোক সংখ্যা বেশি তাকে কোনো কিছু করে রোধ করা যায় না। নির্বাচনে যদি সক্ষমতা নিয়ে না দাঁড়াতে পারে প্রতিদ্বন্দ্বিরা যদি সমকক্ষ না হয় জেতার জন্য সবাই চেষ্টা করবে নির্বাচনে জিততে। নির্বাচনে কেউ হারতে চায় না। নির্বাচন হচ্ছে যুদ্ধ ক্ষেত্র। লোকাল প্রশাসন যে দিকে শক্তি দেখে যার লোক দেখে সেন্টারে যার লোক বেশি প্রশাসন সেদিকে চলে যায়। কিচ্ছু করার থাকে না। যে যত কথাই দিক। যারা ক্ষমতায় আছে জনগণ তাকে সমর্থন করে দুর্বল নেতৃত্বে কেউ কিছু করতে পারে না। সমক্ষক লোক নির্বাচনে আসলে ভোট সঠিক হবে। ইভিএম বলেন আর ব্যালট বলেন লোক যার বেশি সেই সব। কমিশন দিয়ে কিছু হবে না। আমরা রাজনৈতিকদলগুলো ঠিক না থাকি এই নির্বাচন যদি সঠিকভাবে করার চেষ্টা না করি সমস্ত দল জাতীয় স্বার্থে অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য শুধু কমিশনের ঘাড় চাপিয়ে দিলে হবে না।

 জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য মো. রস্তুম আলী ফরাজী বলেন, যার কাজ তাকে করতে দিতে হবে। আর একজনকে দিয়ে তো কাজ করানো যাবে না। ইলেকশন কমিশনের দায়িত্বই হচ্ছে নির্বাচন পরিচালনা করা। নির্বাচন সঠিক হতে হবে, ফেয়ার হতে হবে। প্রশ্ন থাকতেই পারে নানা ব্যাপারে। ভারতে নির্বাচনে ইভিএম ব্যবহার করা হয় সেখানে কোনো প্রশ্ন তোলা হয় না। আমাদের দেশের নির্বাচন নিয়ে ওই ধরনের পরিবেশ আসা দরকার।

ডিজিটাল যুগে ইভিএম এর কোনো দোষ নাই। যারা ইভিএম মানে না, সমস্যা কোথায় সেটা পরিবর্তন করতে হবে। সমস্যা হচ্ছে পেছনে যদি কেউ থাকে পেছনে যেন কেউ না থাকে সেটা দেখতে হবে। ইভিএম এ না হয়ে যদি ব্যালটে হয় সেখানেও তো কেউ না কেউ প্রভাব ফেলতে পারে। প্রভাব খাটানো বন্ধ করতে হবে একটি সুষ্ঠু সুন্দর অবাধ শান্তিপূর্ণ নির্বাচন করতে হবে। প্রযুক্তিভাবে যদি নির্বাচন করেন মেশিনের মাধ্যমে সেখানে গ্যাঞ্জাম কম হবে সন্ত্রাস কম হবে। এখানে অন্য ধরনের প্রভাব বিস্তার না করে।

এসএম/এমএমএ/

Header Ad

এক সপ্তাহ পর বেনাপোল থেকে দূরপাল্লার বাস চলাচল শুরু

ফাইল ছবি

নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয় ও স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যানের সাথে পরিবহন মালিক সমিতির নেতৃবৃন্দের ফলপ্রসূ আলোচনার পর বেনাপোল থেকে দূরপাল্লার সকল বাস ছাড়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে।

পরিবহন মালিক সমিতি ও শ্রমিক সংগঠনের দাবি মেনে নেওয়ায় বাস চলাচলের সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে জানান বেনাপোল পরিবহন ম্যানেজার সমিতির সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান।

মিজান বলেন,নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয়ে বৃহস্পতিবার বিকেলে পরিবহন মালিক সমিতির সাথে এবং নৌ-পরিবহন উপদেষ্টা ও বন্দর চেয়ারম্যানের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে ১৫ জন পরিবহন মালিক বেনাপোলস্থ চারজন পরিবহন স্টাফ এবং নৌ উপদেষ্টা ও বন্দরের চেয়ারম্যান উপস্থিত ছিলেন।

সিদ্ধান্ত হয় এখন থেকে ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা পরিবহন বাস বেনাপোল চেকপোস্টের বন্দর টার্মিনালে যাত্রী নামিয়ে সেখানেই অবস্থান করতে পারবে। বন্দর টার্মিনাল থেকে যাত্রী উঠিয়ে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা হতে পারবে। এ সময় রাস্তায় কোনোভাবে কোনো বাস দাঁড়াতে পারবেনা। তবে আন্ত জেলার বাসগুলো বেনাপোল পৌর বাস টার্মিনালেই থাকতে হবে ।সেখানেই যাত্রী নামাবে এবং সেখান থেকেই যাত্রী উঠিয়ে দেশের বিভিন্ন জায়গায় যেতে হবে। আন্তজনের কোনো বাসকে বেনাপোল চেকপোষ্টে প্রবেশ করতে দেয়া হবে না। তিনি আরো বলেন আমাদের প্রস্তাবিত দাবি মেনে নেয়ায় বেনাপোল থেকে সকল পরিবহন বাস চলাচলের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে।

বেনাপোল বন্দরের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক মামুন কবির তরফদার জানান, স্থলবন্দরের চেয়ারম্যান মানযারুল মান্নান স্যার আমাকে বেনাপোল স্থলবন্দর বাস টার্মিনাল খুলে দেওয়ার জন্য জানিয়েছেন। স্যারের নির্দেশ মোতাবেক টার্মিনালের গেট খুলে দেওয়া হয়েছে। এখান থেকে ঢাকা থেকে যেসব পরিবহন গুলো বেনাপোল আসে সেসব পরিবহন চেকপোস্ট টার্মিনাল থেকে যাত্রী উঠাতে পারবে এবং যাত্রী নামাতে পারবে ।তবে রাস্তায় কোনো বাস দাঁড়াতে দেয়া হবেনা।

Header Ad

আমাকে রংপুরের একজন উপদেষ্টা ভাববেন: ড. ইউনূস

ছবি: সংগৃহীত

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, তিনি নিজেকে রংপুরের সন্তান বলে মনে করেন, কারণ তিনি জুলাই-আগস্ট বিপ্লবে শহিদ আবু সাঈদের সাহস ও আত্মত্যাগে গভীরভাবে অনুপ্রাণিত।

বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) ঢাকায় তার কার্যালয়ে শহীদ আবু সাঈদের পরিবারের সদস্যরা সাক্ষাত করতে গেলে তাদের স্বাগত জানিয়ে এসব কথা বলেন প্রধান উপদেষ্টা।

ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, ‘আমাকে রংপুরের একজন উপদেষ্টা হিসেবে বিবেচনা করুন।’

প্রধান উপদেষ্টা এসময় শহিদ আবু সাঈদ ফাউন্ডেশনের সনদপত্র আবু সাঈদের পরিবারের হাতে তুলে দেন। আবু সাঈদের পিতা মকবুল হোসেন সনদপত্র গ্রহণ করেন। আবু সাঈদের ভাতিজা মো. লিটন মিয়া এ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।

এসময় প্রধান উপদেষ্টা আবু সাঈদের পিতামাতার স্বাস্থ্যর খোঁজখবর নেন এবং সরকারের পক্ষ থেকে সর্বোচ্চ সহায়তার আশ্বাস দেন।

Header Ad

দেশ স্বৈরাচারমুক্ত হয়েছে, এখন গড়ার পালা: তারেক রহমান

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, দেশের মানুষ স্বৈরাচারকে বিতাড়িত করেছে। আমরা স্বৈরাচারমুক্ত হয়েছি। এখন সামনের দিনে দেশ গড়ার পালা।

বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) বিকালে লালমনিরহাট জেলা বিএনপি আয়োজিত শহীদ আবুল কাশেম কলেজ মাঠে শহীদ জিয়া স্মৃতি ফুটবল টুর্ণামেন্টের ফাইনাল খেলায় ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

তারেক রহমান বলেন, আমাদের লক্ষ্য রাখতে হবে, শুধু ডাক্তার-ইঞ্জিনিয়ার হলেই হবে না প্রফেশনাল খেলোয়াড়, প্রফেশনাল সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্বও তৈরি করতে হবে। বিএনপি ক্ষমতায় গেলে এর ওপর জোর দেওয়া হবে।

তিনি বলেন, বিএনপি ক্ষমতায় থাকাকালীন নতুনকুড়ি নামে অনুষ্ঠান হতো, সেখানে নতুন প্রজন্মকে ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক অঙ্গণে দক্ষ করে তুলতে কাজ করা হতো। আবারও আমরা সুযোগ পেলে সেই কর্মসূচি চালু করবো।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, সমাজে ধারণা হলো, পড়ালেখা করে ভালো ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার তৈরি করতে হবে, কিন্তু আমার ব্যক্তিগত অভিমত হলো, প্রফেশনাল খেলোয়ার, সাংস্কৃতিক কর্মীও দেশ, সমাজ ও পরিবারের জন্য কাজ করবে। এতে কর্মসংস্থান তৈরি হবে। তাদেরকে শিক্ষা দেওয়ার জন্য যারা অভিজ্ঞ তাদেরকে নিয়োগ করা হবে। বিএনপি সরকার গঠনে সক্ষম হলে, ভবিষ্যৎ প্রজন্ম থেকে আন্তর্জাতিক মানের খেলোয়ার, আর্কিটেক, বক্তা তৈরিতে কাজ করবে।

বিএনপির রংপুর বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক আসাদুল হাবীব দুলুর সভাপতিত্বে এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস ও যুগ্ম মহাসচিব শহিদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

এক সপ্তাহ পর বেনাপোল থেকে দূরপাল্লার বাস চলাচল শুরু
আমাকে রংপুরের একজন উপদেষ্টা ভাববেন: ড. ইউনূস
দেশ স্বৈরাচারমুক্ত হয়েছে, এখন গড়ার পালা: তারেক রহমান
রেলের নতুন মহাপরিচালক হলেন আফজাল হোসেন
২২ হাজার ৫০০ কোটি টাকা ছাপিয়ে ৬ ব্যাংককে দিল বাংলাদেশ ব্যাংক
বিচারককে ডিম ছুড়ে মারা আইনজীবীদের সনদ বাতিল হবে: খোকন
নাম থেকে ‘বচ্চন’ উপাধি ফেলে দিলেন ঐশ্বরিয়া, তবে কি বিচ্ছেদ চূড়ান্ত
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের পক্ষে নেই বিএনপি: মাহমুদুর রহমান মান্না
সংসদ সদস্য হিসেবে প্রথমবার সংসদে প্রিয়াঙ্কা গান্ধী, নিলেন শপথ
ইউক্রেনকে লক্ষ্য করে ১৮৮ মিসাইল-ড্রোন ছুড়ল রাশিয়া
৪৭তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ, ক্যাডার পদ ৩ হাজার ৪৮৭
রাষ্ট্র সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে ইসকন নিষিদ্ধের বিষয়টি দেখছে
৯ দফা দাবিতে সচিবালয়ে মহাসমাবেশের ডাক
চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের দায় নিতে অস্বীকার ইসকনের
ঝাঁটাপেটা খেয়ে পালিয়ে দেশ ধ্বংসের ষড়যন্ত্র করছে: সোহেল তাজ
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপটি বিকেলে ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে
বকেয়া বেতনের দাবিতে ঢাকা টাঙ্গাইল মহাসড়ক অবরোধ
রাজধানীতে হাসনাতকে আবারও ট্রাক চাপা দিয়ে হত্যার চেষ্টা
থমকে গেছে অর্থ পাচারের অনুসন্ধান, তদন্তে এস আলমের প্রভাব
ভারতে পালানোর সময় চট্টগ্রামের পুরোহিত আশীষ আটক