বৃহস্পতিবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৪ | ১৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

আমরা ৫০ সাল পর্যন্ত ক্ষমতায় থাকব: শেখ সেলিম

বিএনপিকে উদ্দেশ্যে করে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য শেখ ফজলুল করিম সেলিম বলেছেন, 'ওরা বলে আওয়ামী লীগকে টেনে নামাবে। আওয়ামী লীগের টানা আরম্ভ করছে ২০০৯ সাল থেকে। তোরা যত টানবি আমাদের ক্ষমতা তত বাড়বে। আজকে ২০২২ সালে আইছি আর একবার টান দিলে একবারে ২০৫০ সালে চইলে যাব। আমরা ৫০ সাল পর্যন্ত ক্ষমতায় থাকব। ওরা থাকবে না।'

রবিবার (১৯ জুন) বিকালে সংসদ অধিবেশনে প্রস্তাবিত ২০২২-২০২৩ অর্থবছরের বাজেটের ওপর সাধারণ আলোচনায় অংশ নিয়ে এসব কথা বলেন তিনি। এসময় স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে সংসদ অধিবেশন চলছিল। সংসদে সংসদ নেতা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উপস্থিত ছিলেন।

বিএনপির সমালোচনা করে শেখ সেলিম বলেন, 'বিএনপি বলে বাংলাদেশ শ্রীলঙ্কা হবে। শ্রীলঙ্কা হলেই তো ওরা খুশি হয়। পাকিস্তান বানাবি? বাংলাদেশ শ্রীলঙ্কা হবে! বাংলাদেশের অর্থনৈতিক ভিত্তি খুব মজবুত। আমেরিকা, ব্রিটেন, ইউরোপ, পাকিস্তান, ভারত দক্ষিণ এশিয়া সব দেশের চেয়ে আমাদের অর্থনৈতিক ভিত্তি মজবুত। বাংলাদেশ কখনও শ্রীলঙ্কা হবে না, বাংলাদেশ সিঙ্গাপুর হবে, মালয়েশিয়া হবে সুইজারল্যান্ড হবে যে ধারায় প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশকে পরিচালিত করছেন এবং উন্নয়নের যে ধারা অব্যাহত রেখেছে, সেই ধারায় বাংলাদেশ হবে সুইজারল্যান্ড।

তিনি বলেন, ওরা (বিএনপি নেতারা) বলে আওয়ামী লীগকে টেনে নামাবে। আওয়ামী লীগের টানা আরম্ভ করছে ২০০৯ সাল থেকে। তোরা যত টানবি আমাদের ক্ষমতা তত বাড়বে। আজকে ২০২২ সালে আইছি, আর একবার টান দিলে একবারে ২০৫০ সালে চইলে যাব। আমরা ৫০ সাল পর্যন্ত ক্ষমতায় থাকব, ওরা থাকবে না।

শেখ সেলিম বলেন, বিএনপি গণতন্ত্র আইনের শাসন মানবাধিকারের কথা বলে। ৭৫ এর ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুসহ শিশু নারীকে হত্যা করেছে এবং বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার বন্ধ, জেল হত্যার বিচার বন্ধ করছে। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বন্ধ করছে ২২ হাজার যুদ্ধাপরাধী তারা জেলে ছিল তাদের বিচার হচ্ছিল। সেই ২২ হাজার ৫০০ যুদ্ধাপরাধীকে জিয়াউর রহমান মুক্ত করে সাধারণ ক্ষমা করে দেয়। বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারীদের বিচার বন্ধ করতে ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ দিয়েছিল নিজেকে রক্ষা করার জন্য। জিয়াউর রহমান সংবিধান স্থগিত করে সামরিক অধ্যাদেশ ফর্মান দিয়ে দেশ পরিচালনা করেছে তাদের মুখে গণতন্ত্র? কিসের গণতন্ত্র? সামরিক গণতন্ত্র? এই দেশে আর কোনো দিন সামরিক জিয়াউর রহমানের গণতন্ত্র হবে না। বঙ্গবন্ধু কন্যা আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করেছে।

তিনি বলেন, বিএনপি বিদেশিদের কাছে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে নালিশ করে। দেশের ভাবমূর্তি নষ্ট করে দেশের জনগণের ইজ্জত নষ্ট করে আর বিদেশিদের কাছে ধন্না ধরে। বিদেশিরা বাংলাদেশের কোনো কিছু করতে পারবে না। বাংলাদেশের ভাগ্য বাংলাদেশের জনগণ নিয়ন্ত্রণ করবে কোনো বিদেশিরা নিয়ন্ত্রণ করবে না।

বিএনপির তত্ত্বাবধায়ক দাবির জবাবে শেখ সেলিম বলেন, ওরা তত্ত্বাবধায়ক সরকার জাতীয় সরকারের কথা বলে। আগামী নির্বাচন সংবিধান অনুযায়ী অনুষ্ঠিত হবে। বিশ্বের গণতান্ত্রিক দেশে যেমন সংবিধান অনুসারে হয়, যেমন ব্রিটেন, আমেরিকা, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, ভারত এবং অন্যান্য দেশে যেমন নির্বাচন হয় বাংলাদেশেও সেই ভাবেই নির্বাচন হবে। আর কোনো দিন জিয়াউর রহমানের হ্যাঁ, না ভোট হবে না। আজিজ মার্কা নির্বাচন কমিশনও আর হবে না। ইয়াজ উদ্দিন মার্কা তত্ত্বাবধায়ক সরকারও আর হবে না। ওরা কি না করতে পারে।

তিনি আরও বলেন, ওরা একদিন বলল এক নম্বর নারী মুক্তিযোদ্ধা খালেদা জিয়া। ঢাকা ক্যান্টনমেন্টে কর্নেল জানজুয়ার সঙ্গে ছিল। আমাদের মুক্তিযোদ্ধা রফিক সাহেব আছে সেখানে খালেদা জিয়ার ৯ মাস খাটলো সে হলো নারী মুক্তিযোদ্ধা। ৯৩ জন যুদ্ধাপরাধীর বিচার করার কথা ছিল জানজুয়া তার মধ্যে একজন। জানজুয়া যখন মারা যায় খালেদা জিয়া তখন প্রধানমন্ত্রী সেই জানজুয়াকে সকল কূটনৈতিক নীতি নৈতিকতা বর্হিভূত হয়ে তাকে শোক প্রস্তাব পাঠায় এই হলো বিএনপির চরিত্র। দেশে বন্যা হচ্ছে, মানুষ কষ্ট পাচ্ছে। সরকার চেষ্টা করছে। আমাদের নেতাকর্মীদের বলব বিপদ আসবে আমাদের সবাইকে বিপদ মোকাবিলা করতে হবে।

এসএম/এসজি/

Header Ad

রাজধানীতে হাসনাতকে আবারও ট্রাক চাপা দিয়ে হত্যার চেষ্টা

ছবি: সংগৃহীত

কুমিল্লা থেকে ঢাকা ফেরার পথে রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবারও দুর্ঘটনার শিকার হয়েছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়ি। বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) সকালে এ ঘটনা ঘটে।

জানা যায়, এর আগে মাতুয়াইল ও গুলিস্তানে দুইবার দুর্ঘটনার শিকার হয় তাকে বহন কারী গাড়ি। মাতুয়াইলে আঘাত করে পালিয়ে যায় একটি ট্রাক। আবার গুলিস্তানে আঘাত করে আরেকটি মিনি ট্রাক।

এদিকে পরপর এমন কয়েকটি ঘটনাকে পরিকল্পিত হামলা সন্দেহ করছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা। 

এর আগে গতকাল বুধবার অ্যাডভোকেট সাইফুল ইসলাম আলিফের কবর জিয়ারত শেষে ফেরার পথে আনুমানিক সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের চুনতি ইউনিয়নের হাজী রাস্তার মোড়ে হাসনাত ও সারজিসের গাড়িবহরের একটি প্রাইভেটকারকে চাপা দেয় একটি ট্রাক। এতে প্রাইভেটকারটির সামনের অংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। 

পরে চাপা দেয়া ট্রাকটিকে জব্দ করে থানায় রাখা হয়। আটক করা হয়েছে চালককেও। আটক ট্রাকচালকের নাম মুজিবর রহমান (৪০)। তার বাড়ি ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলার বইলর গ্রামে।

Header Ad

থমকে গেছে অর্থ পাচারের অনুসন্ধান, তদন্তে এস আলমের প্রভাব

ছবি: সংগৃহীত

এস আলম গ্রুপের বিরুদ্ধে শুরু হওয়া এক লাখ ১৩ হাজার ২৪৫ কোটি টাকার অর্থ পাচারের অনুসন্ধান কার্যক্রম বর্তমানে থমকে রয়েছে। সিআইডির ফিন্যান্সিয়াল ক্রাইম ইউনিটে এই তদন্ত এক মাসেরও বেশি সময় ধরে কোনো অগ্রগতি ছাড়াই বন্ধ হয়ে আছে। এর পেছনে এস আলম গ্রুপের প্রভাব এবং দেশের প্রভাবশালী মহলের সরাসরি হস্তক্ষেপের অভিযোগ রয়েছে।

সিআইডি সূত্র জানায়, ৩১ আগস্ট এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মো. সাইফুল আলম, তাঁর স্ত্রী ফারজানা পারভীন এবং তাঁদের পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের বিরুদ্ধে বিদেশে বিপুল পরিমাণ অর্থ পাচারের অভিযোগে তদন্ত শুরু হয়। দায়িত্বপ্রাপ্ত তদন্ত কর্মকর্তা মনির হোসেন এবং তত্ত্বাবধায়ক কর্মকর্তারা এ বিষয়ে প্রাথমিক অনুসন্ধানে গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি আনলেও তাঁদের হঠাৎ বদলি করা হয়েছে।

বদলির পেছনে কারা?
জানা গেছে, তদন্ত প্রক্রিয়াকে ধীরগতি করার উদ্দেশ্যে এস আলম গ্রুপের পক্ষে কাজ করছে একটি প্রভাবশালী মহল। বিশেষ পুলিশ সুপার মো. সরোয়ার্দী হোসেন, অতিরিক্ত ডিআইজি হুমায়ুন কবির এবং তদন্ত কর্মকর্তা মনির হোসেনকে একযোগে বদলি করা হয়। একজন শীর্ষ পুলিশ কর্মকর্তার নির্দেশেই এ বদলি করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে।

সূত্রটি জানিয়েছে, অতিরিক্ত ডিআইজি হুমায়ুন কবিরকে চট্টগ্রাম, এসএস মো. সরোয়ার্দী হোসেনকে র‍্যাবে এবং অনুসন্ধান কর্মকর্তা মনির হোসেনকে শিল্প পুলিশে বদলি করা হয়। তিন কর্মকর্তাকেই বদলি করে দেওয়ায় গত ১২ অক্টোবর থেকে অর্থ পাচারের অভিযোগের অনুসন্ধান স্থবির। তদন্ত কর্মকর্তা এখন অনুসন্ধানের কাজ অন্য একজনকে বুঝিয়ে দিতে কাজ করছেন।

সিআইডির সূত্র জানিয়েছে, এস আলম গ্রুপের অর্থ পাচার অনুসন্ধানের কাজকে প্রভাবিত করার জন্য দেশে-বিদেশে বিভিন্নভাবে চেষ্টা করছে। তদন্ত কর্মকর্তাদের বদলির নেপথ্যে একজন শীর্ষ পুলিশ কর্মকর্তা জড়িত বলে জানা গেছে। অভিযোগ, তিনি এস আলমের বিষয়ে অনুসন্ধান কাজে ‘ধীরে চলো’ নীতিতে এগোতে বলেছেন। তাঁর কথা না শোনায় পুরো তদন্ত দলকে বদলি করা হয়েছে। এ নিয়ে আরও তিন-চারজন কর্মকর্তা নেপথ্যে কাজ করছেন বলেও অভিযোগ রয়েছে।

সম্প্রতি এস আলম গ্রুপের কর্ণধার সাইফুল আলম সিঙ্গাপুরের নাগরিক হিসেবে পরিচয় দিয়ে বাংলাদেশ সরকারের বিরুদ্ধে মামলা করার হুমকি দিয়েছেন। দৃশ্যত এভাবে বিভিন্ন প্রক্রিয়ায় এস আলম গ্রুপ অন্তর্বর্তী সরকারের ওপর চাপ প্রয়োগের চেষ্টা করছে।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে সিআইডির ফিন্যান্সিয়াল ক্রাইম ইউনিটের একজন কর্মকর্তা বলেন, এ ইউনিট এস আলমের পরিবার ও তাঁদের মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানগুলোর বিরুদ্ধে অনুসন্ধান চালাচ্ছে। প্রতিষ্ঠানটির অনিয়ম ও অর্থ পাচারের ব্যাপকতা এত বড় যে দেশ-বিদেশ থেকে এ বিষয়ে তথ্য সংগ্রহ ও অনুসন্ধান একটি জায়গায় নিয়ে আসা বড় চ্যালেঞ্জের কাজ। তার মধ্যে এ ধরনের হস্তক্ষেপ কাজটি আরও কঠিন করবে।

সিআইডি ইতিমধ্যে এস আলমের বিষয়ে তথ্য চেয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক, এনবিআর ও ব্যবসায়িক গোষ্ঠীটির কাছে চিঠি দিয়েছে। তবে গ্রুপটি এখনো কোনো চিঠির জবাব দেয়নি। সিআইডির অনুসন্ধান কর্মকর্তারা বলছেন, পরিস্থিতি দেখে এই বিতর্কিত ধনকুবেরের অর্থ পাচার তদন্তের উৎসাহ হারিয়ে ফেলছেন তাঁরা।

সিআইডির মুখপাত্র ও বিশেষ পুলিশ সুপার আজাদ রহমান অবশ্য এ বিষয়ে বলেছেন, অনুসন্ধান কার্যক্রম চলমান রয়েছে। তাঁর কথায়, অনুসন্ধান কর্মকর্তা বদলি হওয়ায় অন্য কর্মকর্তাকে কার্যক্রম বুঝিয়ে দেওয়া হচ্ছে, যা স্বাভাবিক।

সিআইডি প্রাথমিকভাবে এস আলম গ্রুপের বিরুদ্ধে ১ লাখ ১৩ হাজার ২৪৫ কোটি টাকা বিদেশে পাচারের অভিযোগ নিয়ে অনুসন্ধান শুরু করে। গ্রুপটির কর্ণধার সাইফুল আলম, তাঁর স্ত্রী ফারজানা পারভীন এবং দুই ছেলে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া, সাইপ্রাসসহ ইউরোপে অর্থ পাচার করেছেন বলে প্রাথমিক অনুসন্ধানে দাবি করা হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, পাচার করা এই বিপুল অর্থ দিয়ে তাঁরা ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের নামে স্থাবর-অস্থাবর সম্পদ কেনা ছাড়াও ব্যবসা পরিচালনা করেছেন। তাঁদের পাচারকৃত অর্থে সিঙ্গাপুরে ২৪৫ কোটি ৭৪ লাখ টাকা পরিশোধিত মূলধনের ক্যানালি লজিস্টিক প্রাইভেট লিমিটেড প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। এ ছাড়া ভুয়া নথি তৈরি, জাল-জালিয়াতি এবং প্রতারণার আশ্রয় নিয়ে নামে-বেনামে ছয়টি ব্যাংক থেকে নেওয়া ৯৫ হাজার কোটি টাকা ঋণ আত্মসাৎ করে বিদেশে পাচার করেছেন। বিদেশে নামসর্বস্ব প্রতিষ্ঠান (শেল কোম্পানি) খুলে অফশোর ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে ১৮ হাজার কোটি টাকা পাচার করেছেন। এস আলম ও তাঁর পরিবারসহ তাঁদের সঙ্গে যুক্ত অন্যদের সহযোগিতায় এ বিশাল অঙ্কের অর্থ পাচার করা হয়েছে।

বিশ্লেষকরা মনে করছেন, এস আলম গ্রুপের বিরুদ্ধে এই বিপুল অঙ্কের অর্থ পাচারের অভিযোগের সুষ্ঠু তদন্ত দেশের অর্থনৈতিক খাতের স্বচ্ছতার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু প্রভাবশালী মহলের চাপে তদন্ত কার্যক্রম সফল হতে পারবে কিনা তা নিয়ে সন্দেহ থেকেই যাচ্ছে।

Header Ad

ভারতে পালানোর সময় চট্টগ্রামের পুরোহিত আশীষ আটক

ছবি: সংগৃহীত

চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে সীমান্তবর্তী এলাকা দিয়ে অবৈধভাবে ভারতে প্রবেশকালে আশীষ পুরোহিত (৬৫) নামে একজনকে আটক করেছে স্থানীয়রা। বুধবার (২৭ নভেম্বর) দুপুরে উপজেলার করেরহাট ইউনিয়নের অলিনগর বিওপির দায়িত্বপূর্ণ এলাকার সীমান্ত থেকে তাকে আটক করা হয়।

আটক আশীষ চট্টগ্রাম নগরের কোতোয়ালী থানার ২২ নম্বর এনায়েত বাজার ওয়ার্ডের মৃত নির্মল চন্দ্র পুরোহিতের ছেলে। আটকের সময় তার মোবাইলে ইসকন নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীর সঙ্গে একাধিক ছবি পাওয়ার কথা জানিয়েছেন স্থানীয়রা।

জানা গেছে, আশীষ পুরোহিত মিরসরাইয়ের অলিনগর সীমান্ত দিয়ে কলকাতায় অবৈধভাবে প্রবেশ করার সময় স্থানীয়দের সন্দেহ হলে আটক করে বিজিবিকে খবর দেয়। পরে বিজিবি এসে তাকে তল্লাশি চালায়। এসময় তার কাছ থেকে বাংলাদেশি এনআইডি কার্ড, ভারতীয় আধার কার্ড ও মোবাইল ফোন জব্দ করা হয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করেন বিজিবি-৪ এর অধিনায়ক লে. কর্নেল মোহাম্মদ মোশারফ হোসেন। তিনি বলেন, আটক ব্যক্তি প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানিয়েছেন চিকিৎসার জন্য অবৈধভাবে ভারতে যাচ্ছিলেন। দ্বৈত নাগরিকত্ব এবং অবৈধ পারাপারের দায়ে তাকে জোরারগঞ্জ থানায় হস্তান্তর করা হবে।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

রাজধানীতে হাসনাতকে আবারও ট্রাক চাপা দিয়ে হত্যার চেষ্টা
থমকে গেছে অর্থ পাচারের অনুসন্ধান, তদন্তে এস আলমের প্রভাব
ভারতে পালানোর সময় চট্টগ্রামের পুরোহিত আশীষ আটক
নাটকীয় হারে গ্লোবাল সুপার লিগ শুরু রংপুরের
বাংলাদেশের নেতৃত্বকে বিভক্তি এড়িয়ে ঐকমত্যে কাজ করার আহ্বান মাহাথিরের
ট্রাম্পের ক্যাবিনেট সদস্যদের বোমা মেরে উড়িয়ে দেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক আদালতে মামলা করবে সরকার
গাজায় একদিনে আরও ৩৩ জন নিহত
বঙ্গোপসাগরে বাংলাদেশি জেলেকে গুলি করল মিয়ানমার নৌবাহিনী
সম্পত্তির জন্য বাবাকে তালাবদ্ধ করে রাখলো মেয়েরা
হাসনাত ও সারজিসকে হত্যাচেষ্টাকারী ড্রাইভার ও হেলপার আটক
বিমান বাহিনীকে পঞ্চম জেনারেশনে উন্নীত করাই প্রধান লক্ষ্য: এয়ার চিফ মার্শাল
দুর্ঘটনার কবলে হাসনাত-সারজিস, দুমড়ে-মুচড়ে গেল গাড়ি
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে আইনজীবী সাইফুলের গায়েবানা জানাজা
দুই দফা কমার পর আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
বিসিএসের প্রশ্নফাঁস: বিজি প্রেসের দুই কর্মচারী গ্রেপ্তার
সাত কলেজের অনার্স ১ম বর্ষের পরীক্ষা স্থগিত
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক শেষে যা বললেন মির্জা ফখরুল
ফ্যাসিবাদের দোসরদের ষড়যন্ত্র এখনো অব্যাহত: রিজভী
জিয়াউর রহমানকে নিয়ে ‘আপত্তিকর’ মন্তব্য, বিচারককে ডিম ছুড়লেন আইনজীবীরা