বৃহস্পতিবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৪ | ১৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

জলাবদ্ধতা নিরসন ও ডেঙ্গু মোকাবেলায় সবধরনের প্রস্তুতি আছে: এলজিআরডি মন্ত্রী

ঢাকা ও চট্রগ্রামের জলাবদ্ধতা নিরসনে এবং ডেঙ্গু ও অন্যান্য মশাবাহিত রোগ প্রতিরোধে সরকারের সবধরনের প্রস্তুতি আছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম। এছাড়া যেকোনো দূর্যোগ মোকাবেলা করার সার্মথ্য সরকারের আছে বলেও জানান মন্ত্রী।

রবিবার (১৯ জুন) স্থানীয় সরকার বিভাগের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত ঢাকা ও চট্রগ্রাম মহানগরীর জলাবদ্ধতা নিরসনকল্পে গৃহীত কার্যক্রমের পর্যালোচনা এবং ডেঙ্গু ও অন্যান্য মশাবাহিত রোগ প্রতিরোধে তৃতীয় আন্তঃমন্ত্রণালয় সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।

মন্ত্রী বলেন, ঢাকা ও চট্রগ্রাম দেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দুটি শহর। তাই এই দুই মহানগরীর সমস্যা সমাধানে বিশেষ নজর দিয়ে কাজ করা হয়। জলাবদ্ধতা নিরসনে চট্রগ্রাম ও ঢাকা দুই সিটি করপোরেশনের অধীন খালগুলো খনন/পুনঃখনন করা হয়েছে। অনেক খাল দখল হয়েছিলো সেগুলো সিটি করপোরেশনের মেয়ররা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী দখলমুক্ত করে পানি চলাচলের উপযোগী করে তুলেছে। যার সুফল নগরবাসী পাওয়া শুরু করেছে। আগের তুলনায় এখন জলাবদ্ধতা অনেক কমেছে।

এপ্রসঙ্গে মন্ত্রী বলেন, ঢাকা ওয়াসার কাছ থেকে পাওয়া খালের পাশাপাশি দুই সিটি করপোরেশন অনেকগুলো খাল দখল মুক্ত করেছে। অনেক বড় বড় ভবন, মার্কেট, বাস-ট্রাক উচ্ছেদ করা হয়েছে। ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন সাড়ে ছয় একর এবং ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন প্রায় পঁচিশ একর জমি উদ্ধার করেছে। অবৈধ দখল অভিযান এখনো চলমান রয়েছে।

তিনি আরো বলেন, উত্তর সিটি করপোরেশনের নতুন ওয়ার্ড ও নিম্নাঞ্চলে জলাবদ্ধতা ও অবকাঠামো উন্নয়নে ইতোমধ্যে চার হাজার কোটি টাকার বেশি ব্যয়ে প্রকল্প পাশ করা হয়েছে এবং কাজ চলমান রয়েছে। দক্ষিণ সিটি করপোরেশনও নতুন প্রকল্প নেয়া হচ্ছে। আমি আশা করি সমস্যা দ্রুত সমাধান হবে।

ডেঙ্গু নিয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে মো. তাজুল ইসলাম বলেন, ডেঙ্গুর বিষয়ে বছরের প্রথম থেকেই কার্যক্রম হাতে নেয়া হয়। এবারও সেটি করা হয়েছে। আমাদের সকল প্রস্তুতি উভয় মেয়র নিয়ে রেখেছেন। যেসমস্ত কীটনাষক, ওষুধ, যন্ত্রপাতি এবং জনবল দরকার তা তাদের কাছে মজুদ আছে।

সারাবিশ্বে বর্তমানে ডেঙ্গু আক্রান্তদের তথ্য তুলে ধরে মন্ত্রী বলেন, সিঙ্গাপুরে ১১ হাজার ৬৭৪ জন, মালয়েশিয়ায় ১৩ হাজার ৬৫১ জন, ইন্দোনেশিয়ায় ২২ হাজার ৩৩১ জন, থাইল্যান্ডে আছে ১ হাজার ৫৮৪ জন, ফিলিপাইনে ৩৬ হাজার ৯৩৮ জন, ভারতে ৮ হাজার ২৭৮ জন। আর আমাদের দেশে ৭৩০ জন। সার্বিক পর্যালোচনা করলে দেখা যাবে আমরা এসব দেশ থেকে অনেক ভালো অবস্থানে আছি। তবে এর মানে এই না যে আমরা বসে থাকবো। আমাদের সব প্রস্তুত নেয়া আছে। মানুষকে সচেতন করতে মিডিয়াতে প্রচারণা চালানো হচ্ছে।

সিলেট-সুনামগঞ্জে ভয়াবহ বন্যা সম্পর্কে মো. তাজুল ইসলাম জানান, বন্যা এতো ভয়ংকর রূপ নিবে এটা সংশ্লিষ্ট কোনো সংস্থা পূর্বাভাস দিতে পারেনি। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী বন্যাদূর্গত এলাকায় মানুষের নিকট খাবার, বিশুদ্ধ পানি ও পানি বিশু্দ্ধকরণ ট্যাবলেট এবং অন্যান্য জরুরি সেবা পৌঁছে দেয়া হচ্ছে।

সভায় করপোরেশনের মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম, দক্ষিণ সিটি মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, চট্রগ্রাম সিটি মেয়র মো. রেজাউল করিম চৌধুরী, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এসডিজি বিষয়ক মুখ্য সমন্বয়ক জুয়েনা আজিজ, স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব মোহাম্মদ মেজবাহ্ উদ্দিন চৌধুরী, গৃহায়ণ ও গণপূর্ত সচিব মো. শহীদ উল্লা খন্দকার উপস্থিত ছিলেন।

এছাড়া স্থানীয় সরকার বিভাগের উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা, ঢাকা ও চট্টগ্রাম ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক, ঢাকা দুই সিটি ও চট্রগ্রাম সিটি করপোরেশনের উর্ধ্বতন কর্মকর্তা সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় বিভাগ ও সংস্থার কর্মকর্তারা অংশগ্রহণ করেন।

 

Header Ad

নাটকীয় হারে গ্লোবাল সুপার লিগ শুরু রংপুরের

ছবি: সংগৃহীত

জেতা ম্যাচ প্রতিপক্ষের হাতে তুলে দেওয়া বাংলাদেশের জন্য যেমন নতুন কিছু নয়। ঠিক তেমনি রংপুরের ক্ষেত্রেও ঘটল আজ একই ঘটনা। সুপার ওভারে যখন খুশদিল শাহর এক ছক্কায় মোট ১২ রান তুলেছিল রংপুর রাইডার্স। এই রান ডিফেন্ড করতে তখন বিদেশি জ্যাক চ্যাপেলের ওপর আস্থা রেখেছিলেন নুরুল হাসান সোহান। কিন্তু অধিনায়কের আস্থার প্রতিদান দিতে পারেননি এই পেসার। প্রথম বলেই ছক্কা হজম করেন চ্যাপেল। শেষ ২ বলে যখন ৫ রান দরকার, তখন পঞ্চম বলে এই পেসারকে আরো একটা ছক্কা হাঁকিয়ে ম্যাচের ইতি টানেন লিয়াম ডসন।

গায়ানায় টস জিতে আগে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে সবকটি উইকেট হারিয়ে ১৩২ রান সংগ্রহ করে হ্যাম্পশায়ার। জবাবে খেলতে নেমে ২০ ওভারে ৮ উইকেট হারিয়ে ১৩২ রানের বেশি করতে পারেনি রংপুর রাইডার্স। টাই হওয়ায় ম্যাচ গড়ায় সুপার ওভারে।

১৩৩ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে দারুণ শুরু পেয়েছিল রংপুর। দুই ওপেনার সৌম্য সরকার ও স্টেফেন টেইলর উদ্‌বোধনী জুটিতে যোগ করেন ৪৬ রান। ১২ বলে ২০ রান করেছেন টেইলর। আরেক ওপেনার সৌম্যের ব্যাট থেকে এসেছে ২০ বলে ২৭ রান।

তবে দুই ওপেনার ফেরার পরই রানের গতি কমে যায়। তিনে নামা উইয়েন মেডসেন ২৬ বলে করেছেন ১৫ রান। তবে নুরুল হাসান সোহান ও খুশদিল শাহ উইকেটে এসে রানের গতি বাড়ান। তাতে সহজ জয়ের পথেই ছিল রংপুর। তবে এই দুজন ফেরার পর সেই সহজ সমীকরণই কঠিন করেছে বাংলাদেশের এই ফ্র্যাঞ্চাইজি। শেষ ওভারে জয়ের জন্য তাদের ৭ রান প্রয়োজন ছিল। ৬ রানের বেশি নিতে পারেনি তারা।

এর আগে শান মাসুদের ধীর গতির ফিফটিতে ১৩২ রানের পুঁজি পায় হ্যাম্পশায়ার। মাসুদের ফিফটি ছাড়াও ৩১ বলে ২৮ রান করেছেন আলি ওর। রংপুরের হয়ে ২৩ রানে ৫ উইকেট পেয়েছেন জ্যাক চ্যাপেল।

Header Ad

বাংলাদেশের নেতৃত্বকে বিভক্তি এড়িয়ে ঐকমত্যে কাজ করার আহ্বান মাহাথিরের

ছবি: সংগৃহীত

আধুনিক মালয়েশিয়ার রূপকার ও কিংবদন্তি নেতা সাবেক প্রধানমন্ত্রী মাহাথির মোহাম্মদ বাংলাদেশের রাজনৈতিক নেতৃত্বকে বিভক্তি এড়িয়ে ঐকমত্যের ভিত্তিতে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন। মালয়েশিয়ার সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও রাজনীতিবিদ সৈয়দ হামিদ আলবারের আত্মজীবনীমূলক বইয়ের প্রকাশনা অনুষ্ঠানে তিনি একথা বলেন।

আজ (বুধবার) কুয়ালালামপুরের রয়াল লেক ক্লাবে মালয়েশিয়ার সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও রাজনীতিবিদ তানশ্রী সৈয়দ হামিদ আলবারের আত্মজীবনীমূলক গ্রন্থের প্রকাশনা উৎসবে তিনি এ আহ্বান জানান।

অনুষ্ঠান শেষে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে আন্তর্জাতিক ইসলামিক বিশ্ববিদ্যালয়ের পিএইচডি গবেষক ও বেসরকারি থিংক ট্যাংক আইপিজেডের নির্বাহী পরিচালক মোহাম্মদ আলাউদ্দীনের বাংলাদেশের সাম্প্রতিক ঘটনাপ্রবাহ সম্পর্কিত এক প্রশ্নের জবাবে মাহাথির বলেন, বাংলাদেশের জনগণ সাহসিকতার সাথে একজন অজনপ্রিয় ও স্বৈরাচার শাসককে ক্ষমতাচ্যুত করেছে। এখন তাদের সামনে সুযোগ এসেছে বাংলাদেশকে পুনর্গঠন করার। বিভক্তি এড়িয়ে ব্যক্তির দিকে না তাকিয়ে দেশের দিকে তাকিয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করলে বাংলাদেশ নতুন করে এগিয়ে যাবে।

একই অনুষ্ঠানে অপর বক্তা মালয়েশিয়ার সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও রাজনীতিবিদ তানশ্রী হামিদ আলবার বলেন, বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ার একটি গুরুত্বপূর্ণ দেশ। দেশটির পরিশ্রমী জনগণের প্রচেষ্টায় সবদিক থেকেই এগিয়ে যাচ্ছে। সাম্প্রতিক গণঅভ্যুত্থান বাংলাদেশের সামনে পুনর্গঠনের বিরল সুযোগ করে দিয়েছে। টেকসই গণতন্ত্রের জন্য তিনি আয় ও সম্পদের বৈষম্য কমিয়ে আনার জন্য কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণের ওপর জোর দেন।

বহির্বিশ্বে বাংলাদেশের ইমেজ পরিবর্তনের জন্যে কঠোর পরিশ্রম করারও আহ্বান জানিয়ে তিনি আরও বলেন, দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার আঞ্চলিক জোট আসিয়ানে বাংলাদেশের যুক্ত হওয়ার বিষয়েও পূর্ণ সমর্থন আমাদের রয়েছে।

Header Ad

ট্রাম্পের ক্যাবিনেট সদস্যদের বোমা মেরে উড়িয়ে দেওয়ার হুমকি

ছবি: সংগৃহীত

মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডেমোক্র্যাট দলীয় প্রার্থী কমালা হ্যারিসকে হারিয়ে দ্বিতীয় বারের মতো প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছেন রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প। আগামী ২০ জানুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের নতুন প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেওয়ার কথা রয়েছে তার। দ্বিতীয়বারের মতো হোয়াইট হাউসে যাওয়ার আগে আপাতত তিনি নিজের ক্যাবিনেট সাজাচ্ছেন ট্রাম্প। ইতোমধ্যে প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ পদে নিয়োগের ঘোষণা করে ফেলেছেন তিনি।

এবার ট্রাম্পের টিমে নিয়োগ পাওয়া সদস্যদের অনেককে বোমা মেরে উড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে।

ডোনাল্ড ট্রাম্পের ট্রানজিশন দল থেকে এ নিয়ে এক বিবৃতি জারি করা হয়েছে।

এতে অভিযোগ করা হয়, ২৬ নভেম্বর রাত ও ২৭ নভেম্বর সকালে ট্রাম্পের ক্যাবিনেটে মনোনীত সদস্য এবং প্রশাসনিক অ্যাপয়েন্টিদের হত্যার হুমকি দেওয়া হয়েছে।

টিম ট্রাম্পের পক্ষ থেকে বলা হয়, ২৬ নভেম্বর রাত ও ২৭ নভেম্বর সকালে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের ক্যাবিনেট অ্যাপয়েন্টির অনেককেই হত্যার হুমকি দেওয়া হয়। নিয়োগ প্রাপ্ত ব্যক্তিদের কাছের মানুষদেরও এ হুমকি দেওয়া হয়। বোমা মেরে উড়িয়ে দেওয়া থেকে পিষে দেওয়ার মতো হুমকিও দেওয়া হয়েছে। এরপর হুমকি পাওয়া ব্যক্তিদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে নিরাপত্তারক্ষী বাহিনী দ্রুত পদক্ষেপ নিয়েছে।

এদিকে এফবিআই বলছে, এই হুমকিগুলো তারা অত্যন্ত গুরুত্ব দিয়ে দেখছে।

এ নিয়ে এক বিবৃতি প্রকাশ করে তারা বলছে, আগামী প্রশাসনের মনোনীত ও নিয়োগপ্রাপ্তদের উদ্দেশ্য করে যেসব বোমা হামলার হুমকি দেওয়া হয়েছে, সে বিষয়ে আমরা অবগত। আমরা পুলিশের সঙ্গে সমন্বয় বজায় রেখে তদন্ত চালাচ্ছি। এ নিয়ে কেউ যদি সন্দেহজনক কিছু দেখেন, তাহলে যেন অবিলম্বে সেই বিষয়ে রিপোর্ট করেন।

এর আগে নির্বাচনী প্রচারের সময় প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের ওপর হামলা হয়েছিল। হামলাকারীর ছোড়া গুলি ট্রাম্পের কান ছুঁয়ে বেরিয়ে গিয়েছিল। সেই ঘটনায় নিহত হয়েছিলেন একজন। এছাড়া দুজন আহত হয়েছিলেন।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

নাটকীয় হারে গ্লোবাল সুপার লিগ শুরু রংপুরের
বাংলাদেশের নেতৃত্বকে বিভক্তি এড়িয়ে ঐকমত্যে কাজ করার আহ্বান মাহাথিরের
ট্রাম্পের ক্যাবিনেট সদস্যদের বোমা মেরে উড়িয়ে দেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক আদালতে মামলা করবে সরকার
গাজায় একদিনে আরও ৩৩ জন নিহত
বঙ্গোপসাগরে বাংলাদেশি জেলেকে গুলি করল মিয়ানমার নৌবাহিনী
সম্পত্তির জন্য বাবাকে তালাবদ্ধ করে রাখলো মেয়েরা
হাসনাত ও সারজিসকে হত্যাচেষ্টাকারী ড্রাইভার ও হেলপার আটক
বিমান বাহিনীকে পঞ্চম জেনারেশনে উন্নীত করাই প্রধান লক্ষ্য: এয়ার চিফ মার্শাল
দুর্ঘটনার কবলে হাসনাত-সারজিস, দুমড়ে-মুচড়ে গেল গাড়ি
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে আইনজীবী সাইফুলের গায়েবানা জানাজা
দুই দফা কমার পর আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
বিসিএসের প্রশ্নফাঁস: বিজি প্রেসের দুই কর্মচারী গ্রেপ্তার
সাত কলেজের অনার্স ১ম বর্ষের পরীক্ষা স্থগিত
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক শেষে যা বললেন মির্জা ফখরুল
ফ্যাসিবাদের দোসরদের ষড়যন্ত্র এখনো অব্যাহত: রিজভী
জিয়াউর রহমানকে নিয়ে ‘আপত্তিকর’ মন্তব্য, বিচারককে ডিম ছুড়লেন আইনজীবীরা
কলকাতায় বাংলাদেশ উপ-হাইকমিশনের সামনে বিজেপির বিক্ষোভ
নিরবের পরকীয়ার অভিযোগ ফিরিয়ে নিলেন স্ত্রী, চাইলেন ক্ষমা
মিয়ানমারের জান্তা প্রধানের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির আবেদন