বৃহস্পতিবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৪ | ১৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

জেসিসি বৈঠক আজ/গুরুত্ব পাবে জ্বালানি-পানিবণ্টন

নয়াদিল্লিতে বাংলাদেশ-ভারত যৌথ পরামর্শক কমিশনের (জেসিসি) বৈঠকে গুরুত্ব পাবে কানেকটিভিটি, অভিন্ন নদীর পানিবণ্টন, জ্বালানি সহযোগিতা ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভারত সফর।

রবিবার (১৯ জুন) পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন ও ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এস জয়শঙ্করের মধ্যে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।

এর আগে জেসিসির বৈঠকটি গত ৩০ মে অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। এ লক্ষ্যে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ভারত সফরেও গিয়েছিলেন। কিন্তু হঠাৎ বৈঠকটি পিছিয়ে দেওয়া হয়।

দ্বিপক্ষীয় এই বৈঠকের আলোচ্যসূচিতে আরও থাকছে বাণিজ্য সহযোগিতা, আইসিটি, জলবায়ু পরিবর্তন, পি কে হালদারকে ফেরানো এবং ভারত থেকে মিয়ানমারের রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের মতো ইস্যুগুলো।

বৈঠক প্রসঙ্গে বুধবার পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন সাংবাদিকদের বলেন, ভারতের সঙ্গে অনেকগুলো বিষয় নিয়ে আলোচনা হবে। দেশটির সঙ্গে অমীমাংসিত পুরনো ইস্যু যেমন রয়েছে তেমনি অ্যান্টিডাম্পিং ও জ্বালানি নিরাপত্তার মতো নতুন ইস্যুও রয়েছে। তিস্তাসহ অভিন্ন নদীর পানিবণ্টন নিয়ে আলোচনা তো থাকছেই।

সফরের প্রথম দিন অর্থাৎ শনিবার (১৮ জুন) কনফেডারেশন অব ইন্ডিয়ান ইন্ডাস্ট্রির (সিআইআই) প্রতিনিধিদের সঙ্গে মতবিনিময় করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী। রবিবার (১৯ জুন) জেসিসি বৈঠক। সফরের শেষদিন সোমবার (২০ জুন) ভারতের কয়েকজন মন্ত্রীর সঙ্গেও সৌজন্য সাক্ষাৎ করবেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী। এ ছাড়া ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গেও সৌজন্য সাক্ষাতের কথা রয়েছে ড. মোমেনের।

পররাষ্ট্রমন্ত্রীর এই সফরেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভারত সফরের বিষয়টি চূড়ান্ত হবে। গত ২৮ এপ্রিল বাংলাদেশ সফরকালে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এস জয়শঙ্করও বিষয়টি নিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন। সাংবাদিকদের ব্রিফ করার আগে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখাও করেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী।

জানা যায়, চলতি বছরের সেপ্টেম্বরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভারত সফরে যেতে পারেন। এমন দিনক্ষণ ধরেই তার নয়াদিল্লি সফরের আয়োজন করছে দুই দেশ।

বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ও বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে ভারতের রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ এবং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বাংলাদেশ সফর করেন। সেই সফরেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ভারত সফরের আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন।

এবারের বৈঠকে তিস্তা নদীর পানি বণ্টন নিয়ে আলোচনা হবে। এর পাশাপাাশি মনু, ধরলা, দুধকুমার, গোমতি, খোয়াই, মুহুরি ও কুশিয়ারা নদীসহ মোট ৫২টি অভিন্ন নদীর পানির বণ্টনের বিষয় আলোচনায় স্থান পাবে।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, পররাষ্ট্রমন্ত্রীর এই সফরকালে কোনো চুক্তি বা কোনো সমঝোতা স্মারক সই হওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই। তিস্তা নিয়েও কোনো সুখবর পাওয়া যাবে না।

এ প্রসঙ্গে শনিবার (১৮ জুন) ভারত সফরে যাওয়ার আগে পররাষ্ট্রমন্ত্রী সাংবাদিকদের বলেন, সব চূড়ান্ত হওয়ার ১০ বছর পরও তিস্তা চুক্তি না হওয়া বাংলাদেশের জন্য দুঃখজনক, আর ভারতের জন্য লজ্জাজনক। এবারও আলোচনায় তিস্তাসহ অভিন্ন নদীর পানি বণ্টনের প্রসঙ্গ উত্থাপন করব।

২০১১ সালে তিস্তার পানিবণ্টন চুক্তি অনেক দূর এগিয়েছিল। কিন্তু পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়ের বিরোধিতায় ভেস্তে গিয়েছিল সেই উদ্যোগ।

বাংলাদেশের দুই সমুদ্র বন্দর চট্টগ্রাম ও মোংলা ব্যবহার করতে চায় ভারত। বাংলাদেশও সম্মতি দিয়েছিল। ফলে বাংলাদেশের দুই বন্দর দিয়ে ভারতের পণ্য পরিবহনের বিষয়ে সিদ্ধান্ত সেই ২০১৯ সালেই হয়েছিল। তারপর তিনবছর পেরিয়ে গেলেও বিষয়টি তারপর আর এগোয়নি।

জানা যায়, চলতি বছরের শেষ দিকে এই সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন শুরু হবে। বাংলাদেশের পক্ষ থেকে ভারতকে এমনটাই জানানো হয়েছে। এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতিও নিচ্ছে ঢাকা।

বন্দর ব্যবহার ছাড়াও বাস ও রেল কানেকটিভিটি নিয়েও বৈঠকে আলোচনা হওয়ার কথা রয়েছে। এ ছাড়া ওয়াটার কানেকটিভিটি কীভাবে আরও বাড়ানো যায় সেই বিষয়টি নিয়েও বিশদ আলোচনা হবে। পররাষ্ট্রমন্ত্রীও বলেছেন, আমরা চাইব ওয়াটার কানেকটিভিটি কীভাবে আরও বাড়ানো যায়।

ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এস জয়শঙ্কর এপ্রিলে ঢাকা সফরকালে সাংবাদিকদের বলেন, জ্বালানি নিরাপত্তা নিয়ে কাজ করতে চায় ভারত ও বাংলাদেশ। এক্ষেত্রে জলবিদ্যুতের সম্ভাবনাকে কাজে লাগানোর বিষয়টি উল্লেখ করেন তিনি।

গত ২৮ এপ্রিলের ওই যৌথ সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও সাংবাদিকদের বলেন, জ্বালানি সহযোগিতা নিয়ে ভারতের সঙ্গে কাজ করতে চায় বাংলাদেশ।

জানা যায়, এক্ষেত্রে ৩ বা ৪ দেশ মিলিয়ে এটি করা হবে। বাংলাদেশ বা ভারত ছাড়া অন্য দেশগুলো হলো নেপাল ও ভুটান। জেসিসি বৈঠকে ঢাকার পক্ষ থেকে বিষয়টি উত্থাপন করা হবে।

এ ছাড়া সীমান্ত সমস্যা, পিকে হালদারকে ফেরানো, ভারত থেকে রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশসহ আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক নানা প্রসঙ্গে নিয়ে জেসিসি বৈঠকে আলোচনা হবে বলে সংশ্লিষ্টরা জানান।

আরইউ/এনএইচবি/আরএ/

Header Ad

নাটকীয় হারে গ্লোবাল সুপার লিগ শুরু রংপুরের

ছবি: সংগৃহীত

জেতা ম্যাচ প্রতিপক্ষের হাতে তুলে দেওয়া বাংলাদেশের জন্য যেমন নতুন কিছু নয়। ঠিক তেমনি রংপুরের ক্ষেত্রেও ঘটল আজ একই ঘটনা। সুপার ওভারে যখন খুশদিল শাহর এক ছক্কায় মোট ১২ রান তুলেছিল রংপুর রাইডার্স। এই রান ডিফেন্ড করতে তখন বিদেশি জ্যাক চ্যাপেলের ওপর আস্থা রেখেছিলেন নুরুল হাসান সোহান। কিন্তু অধিনায়কের আস্থার প্রতিদান দিতে পারেননি এই পেসার। প্রথম বলেই ছক্কা হজম করেন চ্যাপেল। শেষ ২ বলে যখন ৫ রান দরকার, তখন পঞ্চম বলে এই পেসারকে আরো একটা ছক্কা হাঁকিয়ে ম্যাচের ইতি টানেন লিয়াম ডসন।

গায়ানায় টস জিতে আগে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে সবকটি উইকেট হারিয়ে ১৩২ রান সংগ্রহ করে হ্যাম্পশায়ার। জবাবে খেলতে নেমে ২০ ওভারে ৮ উইকেট হারিয়ে ১৩২ রানের বেশি করতে পারেনি রংপুর রাইডার্স। টাই হওয়ায় ম্যাচ গড়ায় সুপার ওভারে।

১৩৩ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে দারুণ শুরু পেয়েছিল রংপুর। দুই ওপেনার সৌম্য সরকার ও স্টেফেন টেইলর উদ্‌বোধনী জুটিতে যোগ করেন ৪৬ রান। ১২ বলে ২০ রান করেছেন টেইলর। আরেক ওপেনার সৌম্যের ব্যাট থেকে এসেছে ২০ বলে ২৭ রান।

তবে দুই ওপেনার ফেরার পরই রানের গতি কমে যায়। তিনে নামা উইয়েন মেডসেন ২৬ বলে করেছেন ১৫ রান। তবে নুরুল হাসান সোহান ও খুশদিল শাহ উইকেটে এসে রানের গতি বাড়ান। তাতে সহজ জয়ের পথেই ছিল রংপুর। তবে এই দুজন ফেরার পর সেই সহজ সমীকরণই কঠিন করেছে বাংলাদেশের এই ফ্র্যাঞ্চাইজি। শেষ ওভারে জয়ের জন্য তাদের ৭ রান প্রয়োজন ছিল। ৬ রানের বেশি নিতে পারেনি তারা।

এর আগে শান মাসুদের ধীর গতির ফিফটিতে ১৩২ রানের পুঁজি পায় হ্যাম্পশায়ার। মাসুদের ফিফটি ছাড়াও ৩১ বলে ২৮ রান করেছেন আলি ওর। রংপুরের হয়ে ২৩ রানে ৫ উইকেট পেয়েছেন জ্যাক চ্যাপেল।

Header Ad

বাংলাদেশের নেতৃত্বকে বিভক্তি এড়িয়ে ঐকমত্যে কাজ করার আহ্বান মাহাথিরের

ছবি: সংগৃহীত

আধুনিক মালয়েশিয়ার রূপকার ও কিংবদন্তি নেতা সাবেক প্রধানমন্ত্রী মাহাথির মোহাম্মদ বাংলাদেশের রাজনৈতিক নেতৃত্বকে বিভক্তি এড়িয়ে ঐকমত্যের ভিত্তিতে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন। মালয়েশিয়ার সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও রাজনীতিবিদ সৈয়দ হামিদ আলবারের আত্মজীবনীমূলক বইয়ের প্রকাশনা অনুষ্ঠানে তিনি একথা বলেন।

আজ (বুধবার) কুয়ালালামপুরের রয়াল লেক ক্লাবে মালয়েশিয়ার সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও রাজনীতিবিদ তানশ্রী সৈয়দ হামিদ আলবারের আত্মজীবনীমূলক গ্রন্থের প্রকাশনা উৎসবে তিনি এ আহ্বান জানান।

অনুষ্ঠান শেষে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে আন্তর্জাতিক ইসলামিক বিশ্ববিদ্যালয়ের পিএইচডি গবেষক ও বেসরকারি থিংক ট্যাংক আইপিজেডের নির্বাহী পরিচালক মোহাম্মদ আলাউদ্দীনের বাংলাদেশের সাম্প্রতিক ঘটনাপ্রবাহ সম্পর্কিত এক প্রশ্নের জবাবে মাহাথির বলেন, বাংলাদেশের জনগণ সাহসিকতার সাথে একজন অজনপ্রিয় ও স্বৈরাচার শাসককে ক্ষমতাচ্যুত করেছে। এখন তাদের সামনে সুযোগ এসেছে বাংলাদেশকে পুনর্গঠন করার। বিভক্তি এড়িয়ে ব্যক্তির দিকে না তাকিয়ে দেশের দিকে তাকিয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করলে বাংলাদেশ নতুন করে এগিয়ে যাবে।

একই অনুষ্ঠানে অপর বক্তা মালয়েশিয়ার সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও রাজনীতিবিদ তানশ্রী হামিদ আলবার বলেন, বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ার একটি গুরুত্বপূর্ণ দেশ। দেশটির পরিশ্রমী জনগণের প্রচেষ্টায় সবদিক থেকেই এগিয়ে যাচ্ছে। সাম্প্রতিক গণঅভ্যুত্থান বাংলাদেশের সামনে পুনর্গঠনের বিরল সুযোগ করে দিয়েছে। টেকসই গণতন্ত্রের জন্য তিনি আয় ও সম্পদের বৈষম্য কমিয়ে আনার জন্য কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণের ওপর জোর দেন।

বহির্বিশ্বে বাংলাদেশের ইমেজ পরিবর্তনের জন্যে কঠোর পরিশ্রম করারও আহ্বান জানিয়ে তিনি আরও বলেন, দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার আঞ্চলিক জোট আসিয়ানে বাংলাদেশের যুক্ত হওয়ার বিষয়েও পূর্ণ সমর্থন আমাদের রয়েছে।

Header Ad

ট্রাম্পের ক্যাবিনেট সদস্যদের বোমা মেরে উড়িয়ে দেওয়ার হুমকি

ছবি: সংগৃহীত

মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডেমোক্র্যাট দলীয় প্রার্থী কমালা হ্যারিসকে হারিয়ে দ্বিতীয় বারের মতো প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছেন রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প। আগামী ২০ জানুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের নতুন প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেওয়ার কথা রয়েছে তার। দ্বিতীয়বারের মতো হোয়াইট হাউসে যাওয়ার আগে আপাতত তিনি নিজের ক্যাবিনেট সাজাচ্ছেন ট্রাম্প। ইতোমধ্যে প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ পদে নিয়োগের ঘোষণা করে ফেলেছেন তিনি।

এবার ট্রাম্পের টিমে নিয়োগ পাওয়া সদস্যদের অনেককে বোমা মেরে উড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে।

ডোনাল্ড ট্রাম্পের ট্রানজিশন দল থেকে এ নিয়ে এক বিবৃতি জারি করা হয়েছে।

এতে অভিযোগ করা হয়, ২৬ নভেম্বর রাত ও ২৭ নভেম্বর সকালে ট্রাম্পের ক্যাবিনেটে মনোনীত সদস্য এবং প্রশাসনিক অ্যাপয়েন্টিদের হত্যার হুমকি দেওয়া হয়েছে।

টিম ট্রাম্পের পক্ষ থেকে বলা হয়, ২৬ নভেম্বর রাত ও ২৭ নভেম্বর সকালে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের ক্যাবিনেট অ্যাপয়েন্টির অনেককেই হত্যার হুমকি দেওয়া হয়। নিয়োগ প্রাপ্ত ব্যক্তিদের কাছের মানুষদেরও এ হুমকি দেওয়া হয়। বোমা মেরে উড়িয়ে দেওয়া থেকে পিষে দেওয়ার মতো হুমকিও দেওয়া হয়েছে। এরপর হুমকি পাওয়া ব্যক্তিদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে নিরাপত্তারক্ষী বাহিনী দ্রুত পদক্ষেপ নিয়েছে।

এদিকে এফবিআই বলছে, এই হুমকিগুলো তারা অত্যন্ত গুরুত্ব দিয়ে দেখছে।

এ নিয়ে এক বিবৃতি প্রকাশ করে তারা বলছে, আগামী প্রশাসনের মনোনীত ও নিয়োগপ্রাপ্তদের উদ্দেশ্য করে যেসব বোমা হামলার হুমকি দেওয়া হয়েছে, সে বিষয়ে আমরা অবগত। আমরা পুলিশের সঙ্গে সমন্বয় বজায় রেখে তদন্ত চালাচ্ছি। এ নিয়ে কেউ যদি সন্দেহজনক কিছু দেখেন, তাহলে যেন অবিলম্বে সেই বিষয়ে রিপোর্ট করেন।

এর আগে নির্বাচনী প্রচারের সময় প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের ওপর হামলা হয়েছিল। হামলাকারীর ছোড়া গুলি ট্রাম্পের কান ছুঁয়ে বেরিয়ে গিয়েছিল। সেই ঘটনায় নিহত হয়েছিলেন একজন। এছাড়া দুজন আহত হয়েছিলেন।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

নাটকীয় হারে গ্লোবাল সুপার লিগ শুরু রংপুরের
বাংলাদেশের নেতৃত্বকে বিভক্তি এড়িয়ে ঐকমত্যে কাজ করার আহ্বান মাহাথিরের
ট্রাম্পের ক্যাবিনেট সদস্যদের বোমা মেরে উড়িয়ে দেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক আদালতে মামলা করবে সরকার
গাজায় একদিনে আরও ৩৩ জন নিহত
বঙ্গোপসাগরে বাংলাদেশি জেলেকে গুলি করল মিয়ানমার নৌবাহিনী
সম্পত্তির জন্য বাবাকে তালাবদ্ধ করে রাখলো মেয়েরা
হাসনাত ও সারজিসকে হত্যাচেষ্টাকারী ড্রাইভার ও হেলপার আটক
বিমান বাহিনীকে পঞ্চম জেনারেশনে উন্নীত করাই প্রধান লক্ষ্য: এয়ার চিফ মার্শাল
দুর্ঘটনার কবলে হাসনাত-সারজিস, দুমড়ে-মুচড়ে গেল গাড়ি
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে আইনজীবী সাইফুলের গায়েবানা জানাজা
দুই দফা কমার পর আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
বিসিএসের প্রশ্নফাঁস: বিজি প্রেসের দুই কর্মচারী গ্রেপ্তার
সাত কলেজের অনার্স ১ম বর্ষের পরীক্ষা স্থগিত
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক শেষে যা বললেন মির্জা ফখরুল
ফ্যাসিবাদের দোসরদের ষড়যন্ত্র এখনো অব্যাহত: রিজভী
জিয়াউর রহমানকে নিয়ে ‘আপত্তিকর’ মন্তব্য, বিচারককে ডিম ছুড়লেন আইনজীবীরা
কলকাতায় বাংলাদেশ উপ-হাইকমিশনের সামনে বিজেপির বিক্ষোভ
নিরবের পরকীয়ার অভিযোগ ফিরিয়ে নিলেন স্ত্রী, চাইলেন ক্ষমা
মিয়ানমারের জান্তা প্রধানের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির আবেদন