মঙ্গলবার, ৮ এপ্রিল ২০২৫ | ২৫ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

আমাকে থিতু করো

এক
জলেই প্রথম দেখেছিলাম মেয়েটাকে। তাই জল দেখলেই তার কথা মনে পড়ে যায়। জলে অর্থাৎ বিলের থকথকে নীল জলে স্নান করার মুহূর্তে তাকে এক ঝলক দেখেছিলাম। ফিরিয়ে নিয়ে ছিলাম সহবতে। চোখে পড়েছিল ফর্সা টুকটুকে মুখটা। মনের সেলফোনে ঠিক করে নিয়েছিলাম। সুন্দর কে না ভালোবাসে। ব্যাস এইটুকুই তারপর ফেরিঘাট হয়ে তাকে মন থেকে নামিয়ে দিয়েছিলাম।

গন্তব্য ছিল ভগীরথপুর উচ্চ বিদ্যালয়। গ্রাম ও পোস্ট -ভগীরথপুর, থানা- ডোমকল, জেলা- মুর্শিদাবাদ। এমনটাই ঠিকানা ছিল অ্যাপয়েন্টমেন্ট লেটারে। এদিকে ইস্তক কখনো আসিনি এ জন্মে।

নেহাত কর্মস্থানের নির্বাচিত হওয়ার কারণে এই যাত্রা। বাবা যাবতীয় খোঁজ নিয়ে জেনেছে পথ নির্দেশিকা। বহরমপুর বাসস্ট্যান্ড থেকে লোকাল বাস ধরে যেতে হবে সুন্দরপুর ঘাট। একেবারে ফেরিঘাটের ধারে এসে বাস নামিয়ে দিল। জানতে পারলাম এটাই এ বাসের লাস্ট রুট। কন্ডাক্টার ছেলেটি বুঝিয়ে দিল, 'একটু হেঁটে ফেরিঘাট পাবেন। পার হলে টুকটুক গাড়ি ধরবেন। দশ মিনিট পর ভগীরথপুর স্কুল'।

সেভাবেই গেছিলাম স্কুলে জয়েন করতে। বন্ধু অনির্বাণকে নিতে চেয়েছিলাম। বাবা বলেছিলেন সঙ্গে ছোট মামাকে নিয়ে যেতে, উনি অবসরপ্রাপ্ত। অগত্যা মামা দোসর হলেন। সেই যাত্রাপথে সেদিন ফেরিঘাট দেখেছিলাম তাতে সম্ভবত পাশের গ্রামের মেয়েরা ও শিশুরা স্নান করছিল। বুঝেছিলাম, দেহাতি এলাকা। এটা মুসলমান অধ্যুষিত গ্রাম৷ আজানের সুর ভাসছিল। বাস থেকে ঘুরে একই সময়ে।

'কী ভাবছেন স্যার?' রাওফুন্নেসার ডাকে সম্বিত ফিরে পেলাম।
--'ওহো তোমার খাতাটা দাও।'  একটু হোঁচট খেলাম আমি।
এই সেই ফেরিঘাটে দেখা মেয়েটি। নাম রাওফুন্নেসা খাতুন। সাইন্সের ছাত্রী, ক্লাস টুয়েলভ। ওর বাড়ি পাশে ফতেপুর গ্রামে।

আমি এখন ক্লাস টুয়েলভের ব্যাচ পড়াচ্ছি ৷ টিউশন পড়াতে চাইনি এখানকার কয়েকজন অভিভাবকদের দৌরাত্ম্যে সপ্তাহে দুইদিন বরাদ্দ করতে হয়েছে। এটা রাউফুন্নেসার বাড়ি। ওর বাবা শিক্ষিত ব্যবসায়ী। চুয়ান্ন বছর বয়সে হার্ট অ্যাটাকে গত হয়েছেন।

মেয়েটি মেধাবী। পনেরজনের এই ব্যাচে ওই এক্সট্রা অর্ডিনারি। আমার বাড়ি অবশ্য এখানকার হেডস্যার ঠিক করে দিয়েছেন। ভগীরথপুরের হিন্দুপাড়ার একটা ভাড়া বাড়িতে। নিজের প্রয়োজনে একটি প্লাটিনাম টু হুইলার নিয়েছি। একা মানুষ স্বচ্ছন্দ জীবন ,মাকে আনতে চেয়েছিলাম এখানে৷ বাবা আনতে দেননি। মা বাবাকে চেনেন তো ,একটু একা ভাত বেড়ে খাননি কোনোদিন। আমিও সহমত পোষণ করেছি।

--'আজতো তোদের আজ পড়াব না একটু কাজ আছে'৷ ওদের ভাগিয়ে দিলাম আজ।
বুঝি, এভাবে একটু ফাঁকি দেওয়ার সুযোগ পেলে ওরা লুফে নেয়। একে একে ওরা সবাই চলে গেছে রাওফুন্নেসা অবশ্য আমার স্কুলের ছাত্রী। সে সৌজন্যতা দেখিয়ে গেছে, 'স্যার আজ স্কুলে যাচ্ছেন তো?'

স্কুলে গেছিলাম ভালো লাগছিল না। আজ ক্লাসে কিছুটা হলেও ফাঁকি দিয়েছি। ছাত্রছাত্রীরা আমাকে ভয় পায়। ওদের গুঞ্জন শুনেছি, ওই দেখ সুদীপ্ত স্যার আসছেন। সবাই সাবধান কিন্তু।

টিউশন ক্লাসে আমি থাকা অব্দি কেউ কারোর দিকে নজর রাখতে পারে না। সেই আমার আজ মনটা বিষণ্ণ। এ কী নস্টালজিয়া? দু'বছর হলো এখানে শিক্ষকতা করছি। জানি না ট্রান্সফার হবে না। তবুও চেস্টা রাখব মিউচুয়াল ট্রান্সফারের।

সেই বাঘা যতীনের বিকেলগুলো ফেলে এসে আজ এখানে একা। সুযোগ পেতে নদার্ন জোনে পরীক্ষায় বসেছিলাম।

ব্যাস ভাগ্যে শিকে ছিঁড়ে গেল। কিন্তু তা বলে এভাবে এখানে একা থাকাটা বেশ কষ্টকর। অরিন্দম, ভাস্কর, জ্যোতি, অরিত্র, জিয়া হাসান ওদের সঙ্গে আজ আড্ডা মারার সুযোগ ঘটে না। মাসে একদিন আড্ডা। ছুটি পেলে কলকাতা যাই। স্বদেশে ফিরে স্বচ্ছন্দ অনুভব করি। বাবা-মা বন্ধু সহপাঠীদের সঙ্গে দিন গুজরান। কিন্তু এখানে একাকী মনে হয় সহকর্মীদের সাহচর্য ততটা প্রসন্নতা দিতে পারে না। শিক্ষক-শিক্ষিকাদের সঙ্গে সদ্ভাব থাকলেও নিজের আকাশ মেলে ধরার মতো তেমন কাউকে পাইনি।

দুই
স্কুলে আমার পাঁচ বছর অতিক্রান্ত। তিন বছর পূর্ণ হলো, ট্রান্সফারের জন্য স্বজন খুঁজেছিলাম পাইনি। অগত্যা সেভাবেই থেকে গেছি ৷ একাকী ৷ টিউশন ভালো লাগে না। ওই সব পর্ব মিটিয়ে দিয়েছি ৷ ছাত্র-ছাত্রী ও অভিভাবকরা আবেদন জানালেও সে আবেদনে সাড়া দিইনি।

এই বেশ আছি। এক আধটা কবিতা লেখার চেষ্টা করেছিলাম কিছুদিন যাবত। ও সব আমার আসে না। আবেগের সঙ্গে যুক্তি মেলাতে পারি না। তা ছাড়া ইদানিং কালের কবিতা চর্চার ধারাটাকে কোনোদিন রপ্ত করার চেষ্টা করিনি। বহরমপুরের দুই একজন কবি বন্ধুর সঙ্গে সাক্ষাৎ হলে বলেছি, ওটা আমার কম্ম নয়। আমি যে কী ভালোবাসি কী ভালোবাসি না সেটা নিজেও কোনোদিন অনুধাবন করিনি। মা হা-হুতাশ করেছেন বহুবার --তুই যে কী চাস সেটা আজও বুঝলাম না। বিয়ের জন্য কয়েকবার পীড়াপীড়ি করেছিলেন। আমি অব্যাহতি চেয়েছি। আগে মেয়ে পছন্দের জায়গাটা অর্জন করি, তারপর। ভেবেছি স্কুল বদলের জন্য এবার অন্য জোনে পরীক্ষায় বসব। সে তো ঝুলে গেছে। এসএসসিতে নিয়োগ নেই। কী যে করি! ইচ্ছামতো এদিক-ওদিক বেড়াতে যেতে পারি না শিক্ষক হিসেবে একটা তকমা আঁটা হয়ে গেছে যে। লোকে ঠাট্টার চোখে দেখবে তার মধ্যেও ছল ছুতোয় বেড়ানোর চেষ্টা করি।

নতুন সেশন শুরু হয়েছে। এখন মার্চ চলছে। ছুটিছাটা তেমন নেই। তাই কলকাতা যেতে পারিনি। কোনো মাসে শনিবার ট্রেন ধরে গেলে রবিবার রাতে ফিরতে হয়। বিরক্তিকর জার্নি তাই যাইনি।

খেয়ালের বশবর্তী হয়ে আজ দরকারে বিকালে বেরিয়ে পড়লাম, খেয়া ঘাটের ওপারে যাব নিজাম উদ্দিন স্যারের বাড়িতে। উনার ছোট ছেলের খৎনার দাওয়াত দিয়েছেন। ইচ্ছে না থাকলেও সম্ভ্রম রাখতে যেতেই হবে ৷

মোটরবাইকে এগোচ্ছি নদীর অভিমুখে। অদূরে জল ছলছল করছে। মনে পড়ে গেল রাওফুন্নেসার কথা। এখানেই একদিন ওকে প্রথম দেখেছিলাম আজ আর যোগাযোগ নেই। জানি না বিএসসি শেষ করেছে কিনা নাকি হায়ার স্টাডির জন্য এখন অন্যত্র। খোঁজ নেবার চেষ্টা করেনি কোনোদিন। সে ছিল আমার দু'বছরের শিক্ষার্থী। উচ্চ মাধ্যমিক পাস করেছিল ফার্স্ট ডিভিশনে। পাস করে দেখা করতে এসেছিল। আনন্দ পেয়েছিলাম সহবতে। ব্যাস, তারপরে সব ঝাপসা।

আজ কেন জানি না ওর কথা মনে পড়ছে। একটু থিতু হই। এখানে নৌকা পারাপার বলে কিছু নেই সাজানো বাসের উপর দিয়ে সমস্ত ছোট গাড়ি ও মানুষজন পারাপার করে। তাই অপেক্ষার সিঁড়ি ভাঙতে হয় না। কিন্তু আমি একটু দাঁড়িয়ে পড়লাম পারঘাটার উপকণ্ঠে। পরিচিত মানুষরা সৌজন্যতা দেখিয়ে চলে যাচ্ছে। আমি কেন দাঁড়িয়ে আছি জানি না!

আবার কি এই জল ভেঙে সেদিনের মতো রাওফুন্নেসা উঠে আসবে? সিক্ত শরীরে সমস্ত পোশাক সামলে দাঁড়িয়ে বলবে, 'স্যার ভালো আছেন?' 
মনে মনে হেসে উঠি, অবান্তর ভাবনার অবকাশে ৷
আমি উন্মাদ হয়ে গেছি কি?
ভাবনার সমস্ত দেয়াল ভেঙে এই নদীর কাছে গিয়ে এইবার বলব, এখানে আর নয়। হে নদী, আমাকে থিতু করো।

এসজি

Header Ad
Header Ad

বিক্ষোভের নামে লুটপাট নিয়ে যা বললেন মিজানুর রহমান আজহারী

মিজানুর রহমান আজহারী। ছবি: সংগৃহীত

বিক্ষোভের নামে লুটপাট চালানোকে নিন্দা জানিয়ে এটিকে ‘নিতান্তই ছোটলোকি’ বলে মন্তব্য করেছেন দেশের জনপ্রিয় ইসলামিক স্কলার মাওলানা মিজানুর রহমান আজহারী। মঙ্গলবার (৮ এপ্রিল) দুপুরে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এ মন্তব্য করেন।

আজহারি লেখেন, “বিক্ষোভের নামে লুটপাট নিতান্তই ছোটলোকি। যেসব অতি উৎসাহীরা এ গর্হিত কর্মকাণ্ডে জড়িয়েছে তারা সুযোগের অভাবে সৎ। তারা যেকোনো ভালো উদ্যোগকে মন্দ পরিণতির দিকে নিয়ে যায়। কোনো একটি স্মার্ট মুভকে মুহূর্তেই পণ্ড করে দেয়।”

তিনি আরও বলেন, “প্রতিবাদের প্রতিটি ধাপ হতে হবে যৌক্তিক ও বুদ্ধিদীপ্ত। কারণ মুমিনের আচরণ কখনোই এমন নয়।”

 

এর আগে সোমবার নিজের ফেসবুক পেজে দেওয়া এক ভিডিও বার্তায় ‘মার্চ ফর গাজা’ নামে ঢাকায় এক বিশাল বিক্ষোভ কর্মসূচির ঘোষণা দেন মিজানুর রহমান আজহারি। ফিলিস্তিনের গাজায় চলমান ইসরায়েলি আগ্রাসনের প্রতিবাদে আগামী ১২ এপ্রিল (শনিবার) এই কর্মসূচি আয়োজিত হবে। শাহবাগ থেকে শুরু হয়ে এটি মানিক মিয়া এভিনিউয়ে গিয়ে শেষ হবে বলে জানান তিনি।

তিনি আরও বলেন, “এই বিক্ষোভ হবে মানবতার পক্ষে, ন্যায়ের পক্ষে এবং গাজাবাসীদের পক্ষে। দল, মত, জাতি, পেশা নির্বিশেষে সবাইকে এই কর্মসূচিতে অংশগ্রহণের আহ্বান জানাচ্ছি।”

 

Header Ad
Header Ad

ফরিদপুরে বাস দুর্ঘটনায় বাবা-ছেলেসহ ৫ জন নিহত, আহত অন্তত ৩০

ছবি: সংগৃহীত

ফরিদপুরের সদর উপজেলার জোয়াইরের মোড়ে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনায় বাবা-ছেলেসহ অন্তত পাঁচজন নিহত হয়েছেন। এতে আহত হয়েছেন আরও অন্তত ৩০ জন। তাদের মধ্যে একজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানিয়েছেন ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চিকিৎসকেরা।

মঙ্গলবার (৯ এপ্রিল) বেলা সোয়া ১১টার দিকে ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের শরিফ জুটমিল সংলগ্ন এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। গোপালগঞ্জের মুকসুদপুর থেকে ছেড়ে আসা একটি লোকাল বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে রাস্তার পাশের বৈদ্যুতিক খুঁটিতে ধাক্কা দিয়ে খাদে পড়ে যায়।

দুর্ঘটনার পরপরই স্থানীয়রা এবং ফায়ার সার্ভিস ও সেনাবাহিনীর একটি উদ্ধারকারী দল ঘটনাস্থলে পৌঁছে আহতদের উদ্ধার করে দ্রুত হাসপাতালে পাঠায়। কিন্তু হাসপাতালে নেওয়ার পথেই পাঁচজন নিহত হন। তবে তাৎক্ষণিকভাবে নিহতদের পরিচয় জানা যায়নি।

ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে কর্তব্যরত চিকিৎসকরা জানান, প্রায় ৩০ জন আহতকে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। তাদের মধ্যে একজনের অবস্থা অত্যন্ত সংকটাপন্ন।

এই দুর্ঘটনায় এলাকাজুড়ে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। দুর্ঘটনার প্রকৃত কারণ উদ্ঘাটনে পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্ট সূত্র।

Header Ad
Header Ad

উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরে গেলেন তামিম ইকবাল

জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক ও দেশসেরা ওপেনার তামিম ইকবাল। ছবি: সংগৃহীত

হৃদরোগজনিত সমস্যার কারণে হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার পর ধীরে ধীরে সুস্থ হয়ে উঠেছেন জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক ও দেশসেরা ওপেনার তামিম ইকবাল। দীর্ঘ ১০ দিন বাসায় বিশ্রামের পর উন্নত চিকিৎসার লক্ষ্যে সোমবার (৭ এপ্রিল) সিঙ্গাপুরের উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করেছেন তিনি।

গত ২৮ মার্চ রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পান তামিম ইকবাল। চিকিৎসকদের পরামর্শে সেদিন দুপুরেই নিজ বাসায় ফিরে যান তিনি। এরপর থেকেই পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কাটছিল তার সময়। তবে শুরু থেকেই আভাস ছিল, উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে দেশের বাইরে নেওয়া হতে পারে।

বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) চিকিৎসক ডা. দেবাশীষ চৌধুরী সম্প্রতি জানিয়েছেন, তামিমের উন্নত চিকিৎসার প্রয়োজন রয়েছে এবং এজন্যই তাকে সিঙ্গাপুর নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। যদিও তিনি কোন হাসপাতালে ভর্তি হবেন, সেটি এখনও চূড়ান্ত হয়নি বলে জানিয়েছেন তামিমের ঘনিষ্ঠ একটি সূত্র।

বর্তমানে তামিমের শারীরিক অবস্থা আগের তুলনায় অনেকটাই ভালো। জাতীয় দলের হয়ে বহু স্মরণীয় ইনিংস খেলা এই বাঁহাতি ব্যাটসম্যানের দ্রুত আরোগ্য কামনায় প্রার্থনায় ব্যস্ত দেশের কোটি ক্রিকেটপ্রেমী।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বিক্ষোভের নামে লুটপাট নিয়ে যা বললেন মিজানুর রহমান আজহারী
ফরিদপুরে বাস দুর্ঘটনায় বাবা-ছেলেসহ ৫ জন নিহত, আহত অন্তত ৩০
উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরে গেলেন তামিম ইকবাল
ফেসবুকে লুটের মাল বিক্রির পোস্ট, সিলেটে ১৪ জন আটক
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৬০ ফিলিস্তিনি নিহত
১৫ এপ্রিল থেকে ৫৮ দিন বঙ্গোপসাগরে মাছ ধরা নিষিদ্ধ
খুলনায় ভাঙচুর ও লুটপাটের ঘটনায় আটক ৩১ জন
স্বাধীনতা কনসার্ট সাময়িক স্থগিত করলো বিএনপি
শুল্ক ছাড়ে আলোচনায় আগ্রহী যুক্তরাষ্ট্র, চীনের ওপর ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
সন্তানকে ব্যবহার করে ‘ভিউ ব্যবসা’, ‘ক্রিম আপা’র ব্যাখ্যা চেয়েছে প্রশাসন
ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের নির্দেশ আইজিপির
সীমান্ত এলাকার পরিস্থিতি নিয়ে চুয়াডাঙ্গায় বিজিবির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর গণহত্যার তীব্র নিন্দা জানালো বাংলাদেশ
সতর্কতার মাত্রা বাড়াল ইরান, যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলকে প্রকাশ্য হুমকি
সাবেক নৌপ্রতিমন্ত্রী খালিদের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
ভারত থেকে ৪০টি রেফ্রিজারেটেড মিল্ক ভ্যান আমদানি করছে সেনাবাহিনী
ফিলিস্তিনের পক্ষে মিছিল: ৫ বাংলাদেশিসহ ৪ শতাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল করলো যুক্তরাষ্ট্র
গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদ: পাঁচ জেলায় বাটা-কেএফসিতে হামলা-ভাঙচুর
ঈদের ছুটি শেষে দর্শনা বন্দর দিয়ে আমদানি-রপ্তানি শুরু
নওগাঁয় ইসরায়েলি আগ্রাসনের বিরুদ্ধে সর্বস্তরের মানুষের বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ সমাবেশ