শনিবার, ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ৯ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

ধারাবাহিক উপন্যাস: পর্ব-১০

যারা যুদ্ধ করেছিল

‘নবীজীতো কাফের নারীদের দাসী বানাতেন। ওরা কি কাফের? করিম মিয়া আপনার দুসম্পর্কের আত্মীয়। তারা শত্রু হয় কীভাবে? লোকে শুনলে কী বলবে?’
‘লোকের কথা বাদ দেও। রাজাকাররা সাথীকে মিলিটারির হাতে তুইলা দিলে তখন কি হইতো একবার ভাইবা দেখছো? মেয়েটার জীবন ছেড়াব্যাড়া হয়া যাইতো। শোন, ধর্মের কাছে আত্মীয়তা বলে কিছু নাই। অবশ্যই তারা কাফের, মুশরিক। আওয়ামী লীগের লোকজন, মুক্তিবাহিনী এবং হিন্দুরা সব পাকিস্তানের শত্রু। তাদের বাড়িঘর লুট করা মুসলমানদের দায়িত্ব। তাদের সব নারীরা যুদ্ধ বন্দিনী এবং দাসী। তা না হলে ইন্ডিয়ার হিন্দুদের সাথে হাত মিলায়ে মুসলমানদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে?’

আয়েশা বেগম খানিক দম নিয়ে তারপর বললেন, ‘মমিন যদি যুদ্ধ থাইকা ফিরা আইসা আপনার ছেলেকে মাইরা ফেলে? এই ব্যাপারটা কি আপনি ভাবছেন কখনো?’
ফজলুর রহমান উচ্চস্বরে হেসে ওঠে। ‘তুমি কি পাগল হইছো? মমিন কেমনে ফিরা আসবো? সে সুযোগ কি তার আছে? যারা যারা দেশ থাইকা ভাইগা ইন্ডিয়া গেছে তাদের জন্মের মতো দেশে আসার কপালে ঝাটার বাড়ি। তারা পাকিস্তানি মিলিটারিদের চোখে গাদ্দার। বেঈমান। তারা আর কোনোদিন পাকিস্তানে ফিরা আসতে পারবে না। আসলেই গুলি।’

‘আপনি নবী যুগের কথা বাদ দেন। মানুষ শুনলে কি বলবে। আপনি হয় মেয়েটারে ওর বাড়িতে পাঠায়া দেন। না হলে সাকিবের সাথে কবুল পড়ায়া দেন। না হলে ওর হাতের কিছু আমি ছুঁইয়া দেখবো না। ওর হাতের পানিও আমি খামু না।’

ফজলুর রহমান রাগ মুখে উঠে পড়লেন। তারও মন মেজাজ ভালো নেই। আজ মেজর সাহেব সবাইকে খুব উল্টাপাল্টা গালাগাল করেছে। মুক্তিবাহিনী ঘুপছি গাপছিতে প্রায়ই আক্রমণ করছে। শান্তিবাহিনী তাদের কোনো খবর দিতে পারছে না। রাজাকাররাও তাদের ধরতে পারছে না। এই নিয়ে মেজর সাহেব খিস্তি খেউড় করেছে। শালার মাওড়ারা কিছু হলেই বলে, মাদারচোদ। এই গালটা ফজলুর রহমানের সহ্য হয় না।

সেখান থেকে ফিরে বউয়ের এমন ফালতু নসিহত কাহাতক সহ্য হয়? ফজলুর রহমান মাথায় তেল ঘষে পুকুরঘাটে গিয়ে অনেকক্ষণ গোসল করে মাথা ঠাণ্ডা করলেন। তারপর খেতে বসে কাজের মেয়েকে বললেন, ‘রান্নাবান্না কে করেরে?’

কাজের মেয়ে রহিমা বললো, ‘আমি করি খালুজান। সাথীর হাতের রান্না খালাম্মা খাইতে চায় না।’

রাত সন্ধ্যার পরপরই সাকিব সাথীকে নিয়ে নিজের ঘরে ঢুকে দরজা বন্ধ করে দেয়। এই দৃশ্য ফজলুর রহমানের ভালো লাগে না। তারও সাথীর সঙ্গে গল্প করতে ইচ্ছা হয়। মেয়েটির হাসি বড় সুন্দর। চোখ দু’টো টানা টানা। এমন চোখে মেয়েটি হাসলে বুকের মধ্যে কেমন উথাল পাথাল করে। এই গণিমতের মাল তারও ভোগ করার অধিকার আছে। সেও ভোগ করতে চায়। কিন্তু সে কথা ছেলেকে কীভাবে বলবে?
আয়েশা বেগম অসুস্থ হওয়ার পর থেকে শরীরটায় আগুনের মতো সবসময় উঞ্চ থাকে। সাথী মেয়েটিকে দেখলে সেই আগুন আরও উথলে ওঠে।

সাকিব ইদানীং সাথীর সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করে। সারাক্ষণ সাথী মন মরা হয়ে থাকে। হাসে না। ঠিকমতো কথার জবাব দেয় না। এমন জড় পদার্থের সঙ্গে রোমাঞ্চ কি ভালো লাগে?

‘তুমি সারাক্ষণ মুখ গোমড়া করে রাখো কেন?’ বিরক্ত মুখে সাকিব জিজ্ঞেস করে। সাথী কোনো জবাব দেয় না। সাকিব আরও বলে, ‘তোমাকে মিলিটারির হাতে তুলে দিলেই ভালো হতো। সেখানে ওরা তোমাকে ছিঁড়েখুঁড়ে খেত সেটাই হতো তোমার জন্য মঙ্গল।’
সাথী বলে, ‘আপনি আমার ভাইয়ের বন্ধু। মমিনভাই ফিরে এলে কী জবাব দেবেন আপনি?’
‘ও সব ভুলে যাও। এ জীবনে আর ভাইয়ের মুখ দেখতে হবে না। তুমি কী ভেবেছ মিলিটারিরা হেরে যাবে আর তোমার ভাইয়েরা লাফাতে লাফাতে জয়বাংলা বলে পতাকা নিয়ে ছুটে আসবে? এ সব আজগুবি খোয়াব দেখে লাভ নাই। বাংলাদেশ কোনোদিন স্বাধীন হবে না। যারা যুদ্ধে গেছে, জীবনে তারা আর দেশে আসতে পারবে না। তুমিও তোমার ভাইয়ের আশা ছাইড়া দেও। বাঁচতে চাইলে তুমি তোমার মতো হাসো, আনন্দ করো। না হলে তোমাকে আমি মিলিটারির হাতে তুলে দেব।’

তবু সাথী স্বাভাবিক ভাবে হাসিখুশি থাকতে পারে না। সুযোগ পেলে সাথী বাড়ি আসে। রমিছা বিবি মেয়েকে দেখে ছুটে গিয়ে জড়িয়ে ধরে। বলে, ‘মা-রে মেয়ে হয়ে জন্মেছিস। মস্ত বড় পাপ করেছিস। আমরা তোকে ধরে রাখতে পারলাম না। সাথী বাড়ি এসে ঘরের দরজা বন্ধ করে খাতা কলম নিয়ে কি যেন লেখে। রমিছা বিবি জিজ্ঞেস করে, ‘কি লিখিস ছাইপাস? ওসব লিখে কি হবে?’
‘কিছু হবে না মা। ডায়েরি লিখে রাখছি।
‘কি লিখছিস?’
‘ডায়েরি লিখছি। প্রতিদিন কি কি ঘটছে তাই টুকে রাখছি। আমার লেখা পড়ে মানুষ একদিন মুক্তিযুদ্ধের কথা জানতে পারবে।’

রমিছা বিবি নিজের হাতে সাথীকে খাইয়ে দেয়। কিছু বলতে পারে না। শুধু কাঁদে। মা হয়ে মেয়ের এই নোংরা জীবন কীভাবে মেনে নেবে। শুধু আল্লাহর কাছে দু’হাত তুলে বিচার চায়।

চলবে…

আগের পর্বগুলো পড়ুন>>>

যারা যুদ্ধ করেছিল: পর্ব-৯

যারা যুদ্ধ করেছিল: পর্ব-৮

যারা যুদ্ধ করেছিল: পর্ব-৭

যারা যুদ্ধ করেছিল: পর্ব-৬

যারা যুদ্ধ করেছিল: পর্ব-৫

যারা যুদ্ধ করেছিল: পর্ব-৪

যারা যুদ্ধ করেছিল: পর্ব-৩

যারা যুদ্ধ করেছিল: পর্ব-২

যারা যুদ্ধ করেছিল: পর্ব-১

আরএ/

Header Ad
Header Ad

পদ্মাপাড়ে মুখে স্কচটেপ প্যাঁচানো ব্যবসায়ীর লাশ উদ্ধার  

ব্যবসায়ী আবুল বাসার ওরফে মিন্টু। ছবিঃ সংগৃহীত

রাজশাহী নগরীর পদ্মাপাড়ে মুখে স্কচটেপ প্যাঁচানো একটি লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। শুক্রবার বিকালে নগরীর লালন শাহ মুক্তমঞ্চ সংলগ্ন এলাকার কাশবন থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়। পুলিশের ধারণা, হত্যা করে কাশবনে ফেলে দেওয়া হয়েছে লাশটি।

নিহত ব্যক্তির নাম আবুল বাসার ওরফে মিন্টু (৩৫)। পেশায় ব্যবসায়ী মিন্টু নগরীর মির্জাপুর পূর্বপাড়া মহল্লার বাসিন্দা। বিনোদপুর বাজারে তার ইলেকট্রিক ব্যবসার দোকান আছে।

নগরীর রাজপাড়া থানার ওসি আশরাফুল ইসলাম জানান, কাশবনে ঘুরতে আসা কয়েকজন লাশটি দেখে পুলিশে খবর দেয়। ঘুরতে আসা অনেকে লাশের ছবিটি সোশ্যাল প্ল্যাটফর্মগুলোতে শেয়ার করে। জানাজানির পর নিহতের পরিবার ঘটনাস্থলে এসে লাশটি শনাক্ত করে।

আশরাফুল ইসলাম বলেন, বৃহস্পতিবার বিকাল থেকে মিন্টুর খোঁজ পাচ্ছিল না পরিবার। কাশবনে তার মুখ পলিথিন দিয়ে ঢাকা ছিল। পলিথিনের ওপর স্কচটেপ প্যাঁচানো ছিল।

ওসি আরও বলেন, ‘আলামত দেখে মনে হয়েছে এটি হত্যাকাণ্ড। লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য রাজশাহী মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ব্যাপারে হত্যা মামলা হবে।’

Header Ad
Header Ad

সার্ক পুনরুজ্জীবনের প্রশ্নে বাংলাদেশকে যে বার্তা দিলো ভারত

ওমানের মাসকটে অন্তর্বর্তী সরকারের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন ও ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্করের বৈঠক। ছবি: সংগৃহীত

সম্প্রতি ওমানের রাজধানী মাস্কাটে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন ও ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্করের মধ্যে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শুক্রবার ( ২১ ফেব্রুয়ারি) নয়াদিল্লিতে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সাপ্তাহিক ব্রিফিংয়ে এক প্রশ্নের জবাবে ভারত- বাংলাদেশের মধ্যকার উক্ত বৈঠকের আলোচ্য বিষয়ে কিছু তথ্য তুলে ধরেছেন মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সোয়াল।

তিনি বলেন, মাস্কাটে ওই বৈঠকে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা সার্ক পুনরুজ্জীবনের প্রসঙ্গটি তুলেছিলেন। দক্ষিণ এশিয়ার সবাই জানে কোন দেশ ও তার কী ধরনের কর্মকাণ্ড সার্ককে কোণঠাসা করে রেখেছে। তৌহিদ হোসেনকে জয়শঙ্কর এ কথাও বলেছেন, সন্ত্রাসবাদের স্বাভাবিকীকরণ করাটা বাংলাদেশের উচিত নয়।

ব্রিফিংয়ে বাংলাদেশের কোনো কোনো উপদেষ্টার কিছু কিছু মন্তব্য নিয়েও প্রশ্ন করা হয়। জবাবে রণধীর জয়সোয়াল বলেন, ভারত এসব মন্তব্য নজরে রেখেছে। ওই ধরনের মন্তব্য ও বাংলাদেশের সঙ্গে কাজকর্মে তার প্রভাব–প্রতিক্রিয়ার বিষয়ও ভারতের গোচরে রয়েছে।

তিনি বলেন, এ ধরনের মন্তব্য অবশ্যই সহায়ক নয়। এর প্রতিক্রিয়া কী, তা তাদেরই ভেবে দেখা দরকার।

নয়াদিল্লিতে বাংলাদেশ ও ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিবি ও বিএসএফের মহাপরিচালকদের বৈঠক সদ্য শেষ হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার যৌথ সংবাদ সম্মেলনে বিজিবি মহাপরিচালক এক প্রশ্নের জবাবে বলেছিলেন, বাংলাদেশে ৫ আগস্টের পালাবদলের পর সংখ্যালঘু নির্যাতনের অভিযোগগুলো অতিরঞ্জিত, মিডিয়ার সৃষ্টি।

এ প্রসঙ্গে প্রতিক্রিয়া জানতে চাওয়া হলে জয়সোয়াল বলেন, গত কয়েক মাসে বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের ওপর কী হয়েছে, সে বিষয়ে সবাই অবগত। সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিয়ে ভারতের উদ্বেগ বারবার প্রকাশ করা হয়েছে।

তিনি বলেন, সম্প্রতি ওয়াশিংটনে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকেও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ওই প্রসঙ্গ উত্থাপন করেন। যুক্তরাষ্ট্রকেও এ বিষয়ে ভারতের উদ্বেগের কথা জানানো হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

জামায়াতের আমিরকে যানজট মুক্ত করতে গিয়ে প্রাণ দিলেন কর্মী

ছবিঃ সংগৃহীত

যানজটে আটকে থাকা বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমানের গাড়ি বহরকে সাইড করে দিতে গিয়ে বাস চাপায় নিহত হয়েছেন জসিম উদ্দিন (৫৩) নামে জামায়াতের একজন কর্মী।

নিহত জসিম উদ্দিন উপজেলার বাগমারা উত্তর ইউনিয়নের সৈয়দপুর পশ্চিম পাড়ার মৃত আলী আশ্রাফ মোল্লার ছেলে। তার স্ত্রী ও শিশুসহ তিন ছেলে সন্তান রয়েছে।

শুক্রবার (২১ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যা ৭টায় কুমিল্লা-নোয়াখালী আঞ্চলিক মহাসড়কের লালমাই উপজেলার সৈয়দপুর এলাকার ওয়ালটন শো-রুমের সামনে এই দুর্ঘটনা ঘটে।

প্রত্যক্ষদর্শী সৈয়দপুর গ্রামের বাসিন্দা মারুপ সিরাজী বলেন, লক্ষীপুর যাওয়ার পথে জামায়াত আমিরের বহরের ৪টি গাড়ি বাগমারা উত্তরবাজারে যানজটে আটকা পড়লে জামায়াতের নেতাকর্মীরা ট্রাফিকের দায়িত্ব পালন করছিলেন। হঠাৎ তিশা পরিবহনের ঢাকামুখী একটি দ্রুতগতির বাস ধাক্কা দিলে ট্রাফিকের দায়িত্ব পালনকারী জামায়াতের কর্মী জসিম উদ্দীনের মাথা থেতলে যায়। রক্তক্ষরণ হয়ে ঘটনাস্থলেই তিনি মৃত্যুবরণ করেন।

বাগমারা বাজারের ব্যবসায়ী মফিজুল ইসলাম মুন্না বলেন, কুমিল্লা-নোয়াখালী আঞ্চলিক মহাসড়ক চার লেনে উন্নীত হলেও বাগমারা বাজার অংশে অধিগ্রহণ জটিলতার কারণে দুই লেন করা হয়েছে।সে কারণে ২৪ ঘণ্টাই সড়কের এই অংশে যানজট লেগে থাকে। যানজট নিরসনে পুলিশ দায়িত্ব পালন করলে আজ হয়তো এমন মৃত্যু হতো না।

লালমাই উপজেলা জামায়াতের সেক্রেটারি মাওলানা ইমাম হোসেন বলেন, আমিরে জামায়াত লক্ষীপুর যাওয়ার পথে বাগমারা উত্তর বাজার বালুর মাঠে পথসভা করেন। পথসভাস্থলে পৌঁছার কিছুক্ষণ আগে তাঁর গাড়ি বহর যানজটে আটকা পড়ে।

তখন আমিসহ সংগঠনের ১৫/২০ জন কর্মী ট্রাফিকের দায়িত্ব শুরু করি। আমরা আমিরে জামায়াতকে নিয়ে পথসভায় চলে যাওয়ার পর জামায়াতের কর্মী জসিম উদ্দিন বাস চাপায় মারা যান।

লালমাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাহ আলম বলেন, বাগমারা উত্তরবাজারে বাস চাপায় জসিম উদ্দিন নামের একজন মারা গেছেন। মরদেহ নিহতের বাড়িতে রয়েছে। খবর পেয়েই নিহতের বাড়িতে গিয়েছি।

 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

পদ্মাপাড়ে মুখে স্কচটেপ প্যাঁচানো ব্যবসায়ীর লাশ উদ্ধার  
সার্ক পুনরুজ্জীবনের প্রশ্নে বাংলাদেশকে যে বার্তা দিলো ভারত
জামায়াতের আমিরকে যানজট মুক্ত করতে গিয়ে প্রাণ দিলেন কর্মী
সুনামগঞ্জের মধ্যনগরে অনির্দিষ্টকালের জন্য ১৪৪ ধারা  
একুশে টিভির জিডি, কর্মচারির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়েছে জামায়াত  
আফ্রিকার রানের চাপে বড় ব্যবধানে হারলো আফগানিস্তান
আগামীকাল দুই বিভাগে বৃষ্টি হতে পারে
অপারেশন ডেভিল হান্ট: ২৪ ঘণ্টায় গ্রেপ্তার ৪৬১
খিলগাঁওয়ে স-মিলে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ১০ ইউনিট
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
পশ্চিম তীরে নতুন করে হামলার নির্দেশ দিলেন নেতানিয়াহু
মেসির অটোগ্রাফ চেয়ে শাস্তি পেলেন রেফারি
আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে বেনাপোলে হয়নি দুই বাংলার মিলন মেলা
মাতৃভাষার গুরুত্ব ও ভবিষ্যৎ প্রসঙ্গে যা বললেন ড. ইউনূস
চলন্ত বাসে ডাকাতি ও শ্লীলতাহানি: তিন দিন পর মামলা, আতঙ্কে যাত্রীরা
বিপ্লবের আত্মত্যাগ উন্নত বাংলাদেশের পথে নতুন সম্ভাবনা সৃষ্টি করেছে : পররাষ্ট্রসচিব
জাতিসংঘের প্রতিবেদনে ২০২৪ সালে আওয়ামী সরকারের পতনের কারণ উদঘাটন
চ্যাম্পিয়নশিপের দল শেফিল্ডে মাসে ৪০ কোটি টাকা বেতন পাবেন হামজা চৌধুরী
পবিপ্রবিতে আবাসিক হলগুলোর নাম পরিবর্তন, মুছে ফেলা হলো শেখ পরিবারের নাম
ইসরায়েলের তেল আবিবে তিনটি বাসে বিস্ফোরণ