শুক্রবার, ৩ জানুয়ারি ২০২৫ | ১৮ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ধারাবাহিক উপন্যাস: পর্ব-২০

স্নানের শব্দ

শবনমকে যদি এই মুহূর্তে কেউ জিজ্ঞেস করে, পদোন্নতি হওয়ার পর সে সুখী কিনা। তাহলে হয়তো সরাসরি এর উত্তর ‘হ্যাঁ’ কিংবা ‘না’ বলে এক কথায় সে দিতে পারবে না। তবে যদি কেউ জানতে চায় সে খুশি কি না, তখন হয়তো সে নিজেকে একজন খুশি মানুষ বা সন্তুষ্ট মানুষ বলে দাবি করতে পারবে।

ক্যারিয়ারে পদ-পদবি অবশ্যই একটা প্রাপ্তি কিন্তু শবনম আসলে আনন্দ খুঁজে পায় তার কাজে। সেজন্যই দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে শুধু রুটিন কাজ না করে কীভাবে প্রতিষ্ঠানটিকে আরও গতিশীল ও শৃঙ্খলাপূর্ণ করা যায় সেসব নিয়ে ভাবছিল সে। বোর্ড মেম্বারদের অনুমোদনের জন্য কিছু পেপার ওয়ার্কও গুছিয়ে রাখছিল। এক ধরনের সূক্ষ্ম আত্মতুষ্টি, হয়তো অবচেতন মনের খুব নিচের স্তরের তলানিতে ছাই চাপা আগুনের মতো হাল্কা আত্মঅহংকারও জন্ম নিয়েছিল শবনমের মনে।
এর মধ্যেই ওসমান গণির দুর্নীতি তদন্তে গঠিত কমিটি ও অফিশিয়াল তথ্য ফাঁসকারীদের চিহ্নিতকরণ কমিটি তাদের তদন্তের ফলাফল প্রকাশ করল। অফিসে বেশ কিছুদিন ধরেই অনেক রকম কানাঘুসা শোনা যাচ্ছিল। তাতে মনিরুজ্জামান ও তার সঙ্গী ছেলেটা মানে ইন্টারনাল অডিটের কিবরিয়া খুব ঘাবড়ে গিয়েছিল।

পর পর দুইদিন ফোনে মনিরুজ্জামানের আকুতি ঝরে পড়লো। ‘ম্যাডাম, একটু কথা বলতে চাই আপনার সাথে, প্লিজ ম্যাডাম একটু সময় দেন! আমরা কি আপনার রুমে এসে দেখা করবো?’

প্রথমে শবনম পাত্তা দিতে চায়নি, পরে বাধ্য হয়েই বললো, ‘অফিসে না। শুক্রবার সকালে আমার বাসায় আসো।’
শবনম দেখলো দুজনেই ভীষণ মুষড়ে পড়েছে। চেহারায় চিন্তার ছাপ। চোখের নিচে নিদ্রাহীনতার কালি। শবনম ওদের ড্রইংরুমে বসিয়ে রাহেলার মাকে বললো চা দিতে। তারপর দুজনের মুখোমুখি বসে ধমকের সুরে বললো,
‘কি ব্যাপার? চেহারা এমন হয়েছে কেনো? যেন কত বছর ধরে খাও না, ঘুমাও না!’
‘ম্যাডাম, খুব দুশ্চিন্তা হচ্ছে। মনে হচ্ছে খুব খারাপ কিছু ঘটবে। আমার ডিপার্টমেন্টের প্রায় সবাইকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে। আমাকেও।’
কিবরিয়া বললো কাঁপা কণ্ঠে।
‘আচ্ছা, সে তো করবেই। তুমি কি সব বলে দিয়েছো?’
‘না ম্যাডাম, বলিনি তবে উনারা খুব চেপে ধরেছিল। জেরার পর জেরা। আমার খুব ভয় লাগছে ম্যাডাম। উনারা বলছেন প্রয়োজনে নাকি আবারো ডাকবেন।’
‘শোনো কিবরিয়া, আগে নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করো। নিজে শক্ত থাকলে অন্যরা কিছু করতে পারবে না। ওই কথাটা তো জানো, নৌকা এমনি এমনি ডুবে না। পানি যখন বাইরে থেকে নৌকার ভেতরে ঢোকে তখনই নৌকা ডোবে। আর নৌকাতে ফুটা থাকলেই পানি ঢোকার সুযোগ পায়।’
‘আপনি কিন্তু বিষয়টা সিরিয়াসলি দেখবেন ম্যাডাম! আপনার জন্যই কাজটা করেছি।’ মনিরুজ্জামান কাতর স্বরে অনুনয় করে।
‘নিশ্চয়ই দেখব।’ শবনম আশ্বাস দেয়। তারপর একটু থেমে বলে, ‘কাজটা কি শুধু আমার জন্যই করেছো নাকি ওসমান গণিকে অপছন্দ করতে বলে করেছো, ঠিক করে বলো তো!’
‘দুটো কারণই সত্যি ম্যাডাম।’ মনিরুজ্জামান কাঁচুমাচু হয়ে বলে।
‘আমি কি তোমাদের কখনো বলেছিলাম ওসমান গণির দুর্নীতির তথ্য প্রমাণ খুঁজে বের করো! তোমরা নিজ দায়িত্বে সেটা করেছ, হ্যাঁ, এর ফল আমার পক্ষে গেছে বলে আমার কাজে লেগেছে। সেই জন্যই তোমাদের পাশে আছি আমি। চিন্তা করো না।’

ওরা দুজন চলে যাওয়ার পর তারেক জানতে চেয়েছিল, অফিসে কোনো সমস্যা কিনা। শবনম মৃদু হেসে বিয়য়টা এড়িয়ে গেছে।

এই মুহূর্তে শবনমের টেবিলের ওপর দুই কমিটির রিপোর্ট পাশাপাশি পড়ে আছে। কিছুক্ষণ আগে এসেছে এইগুলো। ছাদে ঘুরতে থাকা ফ্যানের বাতাসে স্ট্যাপল করা রিপোর্টের পাতাগুলো একটু একটু উড়ছে। তদন্তে অফিসের স্টাফ বাস কেনায় ওসমান গণির দুর্নীতি প্রমাণিত হয়েছে। অবশ্য নিয়মিত বাৎসরিক এডিটের সময় সেটা ঠিকই ধরা পড়তো। ওসমান গণির বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়ার সুপারিশ করা হয়েছে। যেহেতু সে আগেই চাকরি থেকে অব্যাহতি নিয়েছে সেক্ষেত্রে হয়তো তার প্রাপ্য সুযোগ সুবিধা থেকে বঞ্চিত হবে সে। কিংবা প্রতিষ্ঠান ইচ্ছা করলে তার বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলাও করতে পারে।

দ্বিতীয় রিপোর্টটি অফিশিয়াল গোপনীয়তা লঙ্ঘন বা জরুরি তথ্য ফাঁসকারীদের শনাক্তকরণ ও দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া প্রসঙ্গে। সেখানে স্পষ্ট ভাষায় লেখা আছে— তদন্তকারীদের কাছে নিশ্চিতভাবে প্রতীয়মান হয়েছে, এই তথ্য ফাঁস করার সাথে অফিসের অভ্যন্তরীণ কর্মচারি কর্মকর্তাদের যোগসাজস রয়েছে। সন্দেহভাজন হিসেবে যে চার জনের নাম এসেছে তার মধ্যে কিবরিয়া আর মনিরুজ্জামানের নামও আছে। কমিটি এই চারজনকেই শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগে চাকরিচ্যুত করার জন্য সুপারিশ করেছে।

দুটি রিপোর্টই সরাসরি শবনমের কাছে এসেছে। বোর্ড মেম্বারদের সামনেও এটা তাকেই উপস্থাপন করতে হবে। পারসোনাল সেক্রেটারিকে ফোন করে কড়া এক কাপ কফি পাঠাতে বললো শবনম। প্রচণ্ড মাথা ধরেছে তার। এ কি এক পরীক্ষার মধ্যে ফেললো তাকে বিধাতা! অভিযুক্তদের বরখাস্ত করার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নাকি নিতে হবে তাকেই।

ওসমান গণি চাকরি ছেড়ে দিলেও তার অনুসারীরা এখনো অফিসে তৎপর আছে। শবনম যদি মনিরুজ্জামানদের বরখাস্ত না করে তবে স্বাভাবিকভাবেই সেই অনুসারীরা শবনমকে তাদের মদতদাতা হিসেবে চিহ্নিত করবে। এমনিতেই তারা একট রব তুলেছে যে ওসমান গণির পতনে যেহেতু শবনম সবচে বেশি লাভবান হয়েছে, তখন স্বভাবতই কোনো না কোনোভাবে এই ঘটনার সঙ্গে শবনমের যোগসূত্র আছে। একবার যদি এটা তারা প্রমাণ করতে পারে তবে শবনমের পক্ষে এই পদে টিকে থাকা কঠিন হবে।

আবার নিজ হাতে এই ছেলেগুলোর চাকরিই বা কীভাবে খাবে সে? একধরনের কৃতঘ্নতা হবে সেটা। এমন বিব্রতকর, অস্বস্তিদায়ক পরিস্থিতিতে তার চাকরি জীবনে আর কখনো সে পড়েছে কিনা সন্দেহ। মনিরুজ্জামানদের প্রতি এটা অনেকটা লঘু পাপে গুরুদণ্ড হয়ে যাচ্ছে। কিন্তু বুক ফুলিয়ে ওদের পাশে দাঁড়ানোর নৈতিক জোরটাও পাচ্ছে না শবনম। সেটা কি এই জন্য যে ওদের পক্ষে শক্তভাবে দাঁড়াতে গেলে তার নিজের অবস্থানটা নড়বড়ে হয়ে যাবে!

মনিরুজ্জামানরা নিশ্চয়ই শবনমের ভেতরকার টানাপোড়েনের ব্যাপারটা বুঝতে চাইবে না। তারা ওর উপরেই সমস্ত দোষ চাপাবে। ভাববে ওদের ঘাড়ে পা রেখে উপরে উঠে ম্যাডাম ওদের কথা ভুলে গেছে। শুধু ভুলে যাওয়াই নয়, কর্মস্থল থেকে এখন ওদের বিতাড়নও করতে চাইছেন তিনি। তারা হয়তো একবারো ভাববে না এখানে শবনমের কোনো হাত নেই। পরিস্থিতিটা এমন উত্তপ্ত হয়ে আছে যে সেখানে শবনমের কিছুই করার ছিল না।

গরম কফির কাপে চুমুক দিয়ে হঠাৎ নিজের উপরই রাগ হয় শবনমের। কি দরকার ছিল মনিরুজ্জামানদের সমর্থন দেওয়ার বা নেওয়ার? এইসব বাছুরদের সাহায্য না নিলেও তো পারতো সে! না হয় সিইও হতে পারতো না, না হয় যেখানে ছিল সেখানেই থাকতো অন্তত এরকম যন্ত্রণার মধ্যে তো আর পড়তে হতো না। যাকগে যা হবার তাতো হয়েছেই, এখন আর আফসোস করে কি হবে? চিন্তা করতে হবে কীভাবে দুকূলই রক্ষা করা যায়! যাতে সাপও মরে আবার লাঠিও না ভাঙে!

শবনম না চাইলেও বিকাল নাগাদ অফিসের পিয়ন দারোয়ান থেকে শুরু করে প্রতিটি আসবাব, চেয়ার টেবিল, ইট কাঠ পর্যন্ত জেনে গেল তদন্ত কমিটির রিপোর্টের কথা। সন্ধ্যায় বাসায় ফেরার জন্য বেরুতে যাবে, অমনি শবনমের কক্ষের দরজা ঠেলে ভেতরে ঢুকলো মনিরুজ্জামান। মাথার চুল উসকোখুশকো। চেহারা মলিন।

‘ম্যাডাম, এইটা কি হলো? আপনি থাকতে এই রকম একটা অবস্থায় পড়লাম আমরা ..’
মনিরুজ্জামানের কণ্ঠে হতাশা। শবনম হঠাৎ কি উত্তর দেবে ভেবে পেল না, পি এসকে বলে রেখেছিল কেউ যেন ঘরে না ঢোকে। কোন ফাঁকে কীভাবে মনিরুজ্জামান ঢুকে পড়লো কে জানে! পিএস কি ওয়াশ রুমে গেছে!
‘আমাদের এভাবে বিপদের মধ্যে ফেলে দিয়ে আপনিও কিন্তু ছাড় পাবেন না ম্যাডাম।’
মনিরুজ্জামানের গলার স্বর পাল্টে গেল। চোখ দুটোতে হিংস্র দৃষ্টি। শবনমের চোখে চোখ রেখে সে বললো,
‘আমরা সবাইকে বলবো এই সব আপনি নিজের স্বার্থে আমাদের দিয়ে করিয়েছেন। আপনার প্ররোচনায় আমরা তথ্য ফাঁস করেছি। আপনি হুকুমদাতা।’
‘তুমি কি ব্ল্যাক মেইলিং করতে চাও নাকি? হুমকি দিচ্ছো? এত বাড় বেড়েছে তোমাদের?’
শবনম দাঁতে দাঁত চেপে চাপা গলায় হিসহিস করলো।
‘সেটা আপনি যা মনে করেন ম্যাডাম। কথা পরিষ্কার। আমরা না থাকলে আপনিও থাকবেন না, ব্যাস। যেমনে পারেন এই সিদ্ধান্ত বদলান। নয়তো পরিণতির জন্য আমরা দায়ী থাকব না।’

শবনমকে স্তব্ধ নির্বাক করে দিয়ে যেমন এসেছিল তেমনি আবার ঝড়ের গতিতে বেরিয়ে গেল মনিরুজ্জামান

চলবে…

আরও পড়ুন>>>

স্নানের শব্দ: পর্ব-১৯

স্নানের শব্দ: পর্ব-১৮

Header Ad
Header Ad

বাড়তে পারে ৬৫ পণ্যের দাম, ভ্যাট বৃদ্ধির প্রস্তাব

ছবি: সংগৃহীত

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) চাপে মূল্য সংযোজন কর (মূসক) ও সম্পূরক শুল্ক বৃদ্ধির লক্ষ্যে সরকার ৬৫টি পণ্য ও সেবার ওপর ভ্যাট বাড়ানোর প্রস্তাব করছে। এর ফলে বাজেটের আগেই এসব পণ্যের মূল্য বাড়তে পারে।

এ তালিকায় রয়েছে জীবন রক্ষাকারী ওষুধ, গুঁড়া দুধ, বিস্কুট, জুস, ফলমূল, সাবান, সিগারেট, টিস্যু পেপার, মিষ্টি, এলপি গ্যাস, বিমান টিকিট এবং হোটেল-রেস্তোরাঁর খাবারের খরচসহ আরও অনেক পণ্য। বিশ্লেষকরা শঙ্কা প্রকাশ করেছেন, এ উদ্যোগ সাধারণ জনগণের ওপর আর্থিক চাপ বাড়াবে এবং মূল্যস্ফীতির বর্তমান পরিস্থিতিকে আরও সংকটময় করবে।

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) এক কর্মকর্তা জানান, বাজেটের সময় ভ্যাট পরিবর্তন করা হয়, তবে এবারের পরিস্থিতি আলাদা। অর্থ মন্ত্রণালয় আইএমএফের কাছ থেকে ঋণ পেতে কর-জিডিপি অনুপাত ০.২ শতাংশ বাড়ানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। সেই লক্ষ্যে অতিরিক্ত অর্থ সংগ্রহ করতে ভ্যাট বাড়ানোর সিদ্ধান্ত হয়েছে।

তবে এ পদক্ষেপ মূল্যস্ফীতির ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতাকে আরও বাড়িয়ে তুলতে পারে। চলমান পরিস্থিতিতে চাল, চিনি, ভোজ্য তেলসহ সাতটি নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যে শুল্কছাড় দিলেও মাঝপথে ভ্যাট বৃদ্ধির এই উদ্যোগ সাধারণ মানুষের দৈনন্দিন ব্যয়কে আরও কঠিন করে তুলতে পারে।

বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, সরকারের এ সিদ্ধান্ত মূল্যস্ফীতির চাপে থাকা সাধারণ মানুষের জন্য আর্থিক দুশ্চিন্তা বাড়াবে এবং জীবনযাত্রার মানে নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে।

Header Ad
Header Ad

জুলাই-আগস্টের ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের তথ্য সংরক্ষণের আহ্বান

ছবি: সংগৃহীত

জুলাই-আগস্টে অনুষ্ঠিত ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থান সম্পর্কিত স্থিরচিত্র, ভিডিও ফুটেজ, ডকুমেন্টারি ও অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সংরক্ষণে একটি বিশেষ গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে গণঅভ্যুত্থান সংক্রান্ত বিশেষ সেল। এসব তথ্য আগামী ১৫ ফেব্রুয়ারির মধ্যে সংরক্ষণের আহ্বান জানানো হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২ জানুয়ারি) তথ্য অধিদপ্তর থেকে প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, জনসাধারণের কাছে থাকা এসব তথ্য গুগল ড্রাইভে (muspecialcell36@gmail.com) আপলোড করার অনুরোধ করা হয়েছে।

এছাড়া, একই সময়ের মধ্যে এসব তথ্য পেনড্রাইভে ধারণ করে সরাসরি গণঅভ্যুত্থান সংক্রান্ত বিশেষ সেলের কার্যালয়ে (২য় তলা, ভবন নং-২, বিএসএল অফিস কমপ্লেক্স, হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল, ১ মিন্টু রোড, ঢাকা-১০০০) হস্তান্তর করারও সুযোগ রয়েছে।

গণবিজ্ঞপ্তিতে উল্লিখিত এই উদ্যোগের মাধ্যমে গণঅভ্যুত্থানের গুরুত্বপূর্ণ দলিলপত্র সংরক্ষণ করা হবে, যা ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য ঐতিহাসিকভাবে মূল্যবান হবে।

Header Ad
Header Ad

স্ত্রীসহ খালেদা জিয়ার বাসভবনে সেনাপ্রধান

স্ত্রীসহ খালেদা জিয়ার বাসভবনে সেনাপ্রধান। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে তার বাসভবনে গিয়েছেন সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান।

বৃহস্পতিবার (২ জানুয়ারি) রাত ৮টা ৩০ মিনিটে গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের বাসভবনে প্রবেশ করেন তিনি।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী যেন দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠেন সেই দোয়া করেছেন সেনাপ্রধান। এ সময় সেনাপ্রধানের সাথে ছিলেন তার স্ত্রী। খালেদা জিয়ার বাসভবনে সেনাপ্রধান ও তার স্ত্রী প্রায় ৪০ মিনিটের মতো ছিলেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বাড়তে পারে ৬৫ পণ্যের দাম, ভ্যাট বৃদ্ধির প্রস্তাব
জুলাই-আগস্টের ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের তথ্য সংরক্ষণের আহ্বান
স্ত্রীসহ খালেদা জিয়ার বাসভবনে সেনাপ্রধান
রংপুরের টানা তৃতীয় জয়, বরিশালের বিপক্ষে সহজ জয়
ভারতে সিগারেট খাওয়া নিষিদ্ধ চান বলিউড কিং
ইসরায়েলি হামলায় গাজার পুলিশ প্রধানসহ নিহত ১১
নওগাঁয় একবছরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৬৫
অবশেষে কাজী নজরুল ইসলামকে জাতীয় কবির রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি
বাংলাদেশ আমাদের হারানো ভাই: পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
৪৩তম বিসিএস: বাদ পড়া ২২৭ প্রার্থীদের পুনর্বিবেচনার সুযোগ
জানুয়ারিতে বোতলজাত এলপিজি’র দাম অপরিবর্তিত, অটো গ্যাসের দাম সামান্য কম
বছরের শুরুতেই বিয়ে করলেন গায়ক আরমান মালিক
টানা দুই ম্যাচে পরাজয়ের স্বাদ পেল ঢাকা, রাজশাহীর প্রথম জয়
গোয়েন্দা সংস্থার সুপারিশে ৪৩তম বিসিএসে ২২৭ জন বাদ
ভারতে তুলনামূলক হারে কমেছে বাংলাদেশী পর্যটক
ভ্যাট বাড়ানোর সিদ্ধান্তে নিত্যপণ্যে প্রভাব পড়বে না: অর্থ উপদেষ্টা
কেন খাবেন সারা রাত ভেজানো কিশমিশ-পানি
বছরের শুরুতেই উত্তাল ব্রাহ্মণবাড়িয়া, নারীসহ আহত ১৫!
বিপিএলে এক ম্যাচেই ৭ উইকেট নিয়ে তাসকিনের রেকর্ড
সাংবাদিক মুন্নী সাহা ও তার স্বামীর বিরুদ্ধে অনুসন্ধান করবে দুদক