শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪ | ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

শ্রেষ্ঠ সমাবেশ

গতকাল বিরোধীদলীয় একটি জনসভা হয়ে গেছে। অনেক মানুষ হয়েছিল জনসভায়। এই দেখে বড় ভয় পেয়ে গেছেন সরকার দলীয় সংসদ সদস্য শুফম হালদার। টিভি চ্যানেল, ইউ টিউব, ফেসবুকের উপর মনে মনে তার অনেক রাগ হচ্ছে। কেন যে এরা সারাদিন এই জনসভা প্রচার করতে গেল। এগুলো না থাকলে হয়তো চাল চুরি, গম চুরি, টেন্ডারবাজি, বালু তোলা, জমি দখল ইত্যাদি কাজের মতো করে বলে দিতাম; এটা গুজব। বিরোধীদলীয় নেতাদের অপপ্রচার। তাদের জনসভায় কোনো লোক হয়নি।

আজ সকালে দলের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি সাহেব ফোন দিছিল। অনেক রাগ করেছেন। দল ক্ষমতায় থাকতে বিরোধীদলীয় নেতারা এত বড় জনসভা কেমনে করে? আগামী নির্বাচনে দলের পরিস্থিতি একবার বিবেচনায় আনেন। তাদের জনসভায় যত লোক এসেছে তাতে আমাদের অবস্থা কী একবার ভেবে দেখেছেন? তাদের জনসভায় যত লোক এসেছে তার পাঁচ গুণ লোক দেখতে চাই আমাদের জনসভায়।

- স্যার কী যে বলেন, ওদের জন্য সভায় মাত্র কিছু লোক এসেছে। বিরোধী দলে কোনো লোক নেই আমার সংসদীয় আসনে। সব আমাদের দলের। ওদের ওখানে কোনো লোক যায় নাই। ওটা অপপ্রচার।
- আমি তো দেখলাম টেলিভিশনে। ওদের জনসভায় অনেক লোকের জনসমাগম হয়েছে।
- স্যার, ওরা টেলিভিশন চ্যানেলের সাংবাদিকদের টাকা দিয়ে এডিটিং করে সংবাদ প্রচার করেছে। এ নিয়ে ভাববেন না। আমি আছি তো।
- আপনি চুপ থাকেন। মিথ্যা বলতে বলতে আসলে আপনাদের স্বভাব এমন হয়ে গেছে যে, সত্য বলতে ভুলেই গেছেন। ইউটিউব, ফেসবুকে ওগুলোও কি ভুয়া? আমি এত কিছুই বুঝি না। আগামী দলীয় জনসভায় বিরোধীদলীয় জনসভার চেয়ে পাঁচ গুণ জনগণ আমাদের জনসভা দেখতে চাই। এটাই আমার শেষ কথা। মনে রাখবেন প্রচারেই প্রসার। সভায় লোক না হলে; বহির্বিশ্বে কেমনে প্রচার করব, জনগণ আমাদের পাশে আছে।

মনে বড় যন্ত্রণা। টাকা দিয়ে নমিনেশন কিনে এমপি হয়েছিল শুফম হালদার। রাজনীতির অ খ এত কিছু বোঝে না। ভাগ্যক্রমে টাকার বিনিময়ে দলের জেলা সভাপতি হয়ে পড়েছে আরেক বিপদে। শুধু চুরিচামারিটাই ভালো বোঝে। কীভাবে যে জনসমর্থন পেতে হয় সেটা তার মাথায় আসে না। কুয়ার ব্যাঙ সাগরে পড়লে যা হয় আর কী! সকাল থেকে টেনশন। এত কষ্ট করে চুরি ছ্যাঁচড়ামি করে কিছু টাকা অর্জন করেছিল শুফম হালদার। এই বার বুঝি এই জনসভায় সব যায়।

- বিরোধীদলীয় জনসভায় কত লোক হয়েছিল? তার একান্ত সচিব মাসুদ রানাকে জিজ্ঞাসা করে শুফম হালদার।
- কত আর হবে। মনে হয় হাজার পঞ্চাশেক লোক হয়েছিল।
- আমাদের জনসভা করলে কত হবে?
- হাজার বিশেক তো হবেই স্যার!
- শালা শুয়োরের বাচ্চা। বিশ হাজার লোক দিয়ে আমি কী করব। আমার শেষকৃত্য করার জন্য বিশ হাজার লোক জমায়েত করবি? এই বলে সজোরে থাপ্পড় মারে তার একান্ত সচিব মাসুদের গালে।
- স্যার, হুদায় আমাকে মারছেন কেন? জনগণ কম হলে আমি কী করব? আর আপনি তো ভালোই জানেন, এদেশে যারা সরকারে থাকে তাদের পাশে জনগণ থাকে না। কারণ সরকার দলীয় নেতারা সব সময় চুরি করা নিয়ে ব্যস্ত থাকে। জনগণের কথা তাদের মাথায় থাকে না। আর বিরোধী দল এই নিয়ে ভাগ পেতে চায়। না পেলে মায়া কান্না শুরু করে। দেশ প্রেম তাদের উথলায়ে উঠে। জনগণ চলে যায় বিরোধীদলীয় মায়া কান্না করার নেতাদের পাশে। আমার কী করার বলুন? আর কত লোক লাগবে তাই বলুন?
- লাখ তিনেক লোকের ব্যবস্থা কর।
- স্যার, টাকা ছাড়েন সব ব্যবস্থা করে দিচ্ছি?
- কত টাকা?
- জন প্রতি ৫০০ শত টাকা তো দিতেই হবে।
- বলিস কী? জন প্রতি ৫০০?
- স্যার, বাজারে সব জিনিসের দাম বাড়ছে। এর কম দিলে একটা লোকও আসবে না।
- মোট কত টাকা লাগবে?
- স্যার, ৩০০০০০×৫০০= ১৫০০০০০০০+ গাড়ি ভাড়া + অন্যান্য নেতাদের খাওয়ার খরচ। মোট কোটি বিশেক টাকা লাগবে, স্যার।
- এত টাকা? আমার পক্ষে সম্ভব না। কানাডার ভিসার ব্যবস্থা কর। এ দেশ ছেড়ে আমি চলে যাব। রাজনৈতিক ব্যবসায় যা বিনিয়োগ করার করেছি। মুনাফা যা হবার হয়েছে। আর না।

সদ্য বিশ্ববিদ্যালয় পাস করা সংসদ সদস্যের চাচাতো ভাই শুভ হালদার দেখা করতে এসেছে সংসদ সদস্য শুফমের সাথে।
- কী, মিয়া ভাই। মন খারাপ কেন? একটু চিন্তিত মনে হচ্ছে। শুনলাম চিকিত্সার জন্য কানাডা যেতে চাচ্ছেন। কানাডায় যাওয়া আগে আমাকে ছাত্র সংগঠনের সভাপতি বানিয়ে দিয়ে যাইয়েন। আর বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ চলছে। পারলে আমার একটা ব্যবস্থা কইরেন। একবার যদি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হতে পারি না! আমার সাথে আপনারাও লালে লাল হয়ে যাবেন। একটু তৎবির টৎবির কইরেন। আর বলেন সমস্যা কী আপনার। মন খারাপ কেন?
- সমস্যা তো অনেক রে। কী বলব বল?
- আরে বলেন। আমিও তো রাজনীতি করি। আপনি বড় দলে। আমি ছাত্রদের দলে। একজন আরেক জনের সুখে-দুঃখে পাশে থাকব। এটাই তো বড় কথা, মিয়া ভাই। এটাই তো রাজনীতি।
লজ্জা-শরমের মাথা খেয়ে শুফম হালদার সব খুলে বলল। সব শুনে হাহাহা করে হেসে উঠল শুভ হালদার।
- আরে মিয়া ভাই। এটা একটা বিষয় হলো। লোকের ব্যবস্থা আমি করে দিচ্ছি। আপনার জনসভায় তিন লাখ না, ত্রিশ লাখ লোক হবে। - কেমন করে? অবাক হয়ে জিজ্ঞাসা করে শুফম হালদার।
- শোনেন, দেশের নামকরা (খ্যাতিমান) দুইজন শিল্পী, একজন নায়ক, তিনজন নায়িকাকে নিমন্ত্রণ করেন। আর কী লাগে। জনপ্রতি পাঁচ লাখ। ত্রিশ লাখ টাকায় সব খতম। আজ থেকে মাইকিং (প্রচার) শুরু করে দেন। দলীয় জোটের জনসভায় দেশ বরেণ্য শিল্পী, নায়ক, নায়িকা, গায়ক থাকছে। জনসভায় প্রথমে একটা গান করবে শিল্পী। তারপরে আধা ঘণ্টা রাজনৈতিক বক্তৃতা। আবার একটা গান। আবার বক্তৃতা। আবার নায়ক-নায়িকার নাচ। আবার বক্তৃতা। সকাল থেকে সন্ধ্যা এভাবেই চলবে। মাঠ থেকে জনগণ সরাতে পারবেন না।
- পরিকল্পনা অনুযায়ী কাজ। জনসভা চলছে। লোক আর লোক। দলীয়, বিরোধীদলীয়, না দলীয় সব। সব ধরনের লোকের বিশাল সমাবেশ। শ্রেষ্ঠ সমাবেশ। দলীয় জোট সরকারের মহা সমাবেশ।

লেখক: কবি ও গল্পকার
Sablushahabuddin@gmail.com

এসএন

Header Ad

জুটি বাধলেন মিঠুন চক্রবর্তী-আফসানা মিমি

ছবি: সংগৃহীত

ওপার বাংলার জনপ্রিয় অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তীর সাথে এবার জুটি বাধলেন বাংলাদেশের তারকা অভিনেত্রী আফসানা মিমি। বিপ্লবী দীনেশ গুপ্তর জীবনকাহিনি নিয়ে এই সিনেমা নির্মাণ করতে যাচ্ছেন ভারতের জাতীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত নির্মাতা মানসমুকুল পাল।

জানা গেছে, হুমায়ূন আহমেদের একটি উপন্যাসকে কেন্দ্র করে সিনেমা বানাবেন নির্মাতা মানসমুকুল পাল। আগামীতে সেই সিনেমাতেই দেখা যাবে মিঠুনকে। শোনা যাচ্ছে, অভিনেতার বিপরীতে দেখা যেতে পারে বাংলাদেশি অভিনেত্রী আফসানা মিমিকে। যদিও নিশ্চিত করে কিছু জানাননি নির্মাতা। তবে ভারতের জাতীয় পুরস্কারজয়ী এই পরিচালক চিত্রনাট্য লেখার আগে বাংলাদেশ ভ্রমণ করবেন।

মূলত সিনেমার চিত্রনাট্য লেখার আগে হুমায়ূন আহমেদের উপন্যাসে থাকা জায়গাগুলো নিজে ঘুরে দেখতে চান মানসমুকুল। ভারতীয় গণমাধ্যমে এ প্রসঙ্গে নির্মাতা বলেন, হুমায়ূন আহমেদের যে উপন্যাস অবলম্বনে চিত্রনাট্য লেখা শুরু করছি তাতে বাংলাদেশের একাধিক জায়গার উল্লেখ রয়েছে।

তাই ঢাকা, কিশোরগঞ্জসহ অন্যান্য জায়গায় যাওয়ার কথা আছে। সেই জায়গাগুলো নিজে দেখলে উপলব্ধি থাকবে, আর তাতে চিত্রনাট্য লেখার কাজও সহজ হবে।

শুধু জায়গা পরিদর্শন নয়, বাংলাদেশে এসে অভিনেত্রী আফসানা মিমির সঙ্গেও দেখা করবেন মানসমুকুল। তিনি এ-ও জানান, সিনেমার অধিকাংশ শুটিং বাংলাদেশে হবে। কিন্তু এখনই নয়। বর্তমানে মানসমুকুলের হাতে ৩টি সিনেমার কাজ রয়েছে। সেসব চলচ্চিত্র শেষ করে তবেই তিনি এই সিনেমার কাজ শুরু করবেন।

Header Ad

দেশ ও মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় দ্রুত নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই : তারেক রহমান

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান জানিয়েছেন, দেশ ও মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় দ্রুত নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই।

শনিবার (২৩ নভেম্বর) দুপুরে চুয়াডাঙ্গা টাউন ফুটবল মাঠে জেলা বিএনপির সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

এসময় তারেক রহমান বলেন, সব রাজনৈতিক দল মিলে আমরা এই অন্তর্বর্তী সরকারকে সমর্থন দিয়ে যাচ্ছি। দেশের মানুষের হাতে ক্ষমতা ফিরে যেতে নির্বাচন প্রয়োজন।

তিনি বলেন, দেশের উন্নয়নের জন্য আরও ২ বছর আগে সংস্কারের প্রস্তাব ৩১ দফা দিয়েছি আমরা। সংস্কার একটি চলমান প্রক্রিয়া। একজন শুরু করবে, আরেকজন টেনে নিয়ে যাবে। অন্তর্বর্তী সরকার নিরপেক্ষ ও সত্যিকারের নির্বাচন আয়োজন করতে পারলে, জনগণ তবেই জনপ্রতিনিধি বাছাই করতে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবে।

নির্বাচন সম্পর্কে তিনি বলেন, অনেকের মনে প্রশ্ন আমরা কেন বারবার নির্বাচনের কথা বলছি। আমরা বিশ্বাস করি, অন্তর্বর্তী সরকার একটি নির্বাচন আয়োজন করতে পারবে। এর ফলে সংসদের যারা জনপ্রতিনিধি বাছাই হয়ে আসবে, তারা সংসদে বসে আলোচনার মাধ্যমে সিদ্ধান্ত নিতে পারবে, কীভাবে দেশের প্রত্যেকটি সেক্টরের সমস্যা সমাধান করা যায়। সকল সংস্কার বাস্তবায়ন সম্ভব প্রকৃত ও সত্যিকারের একটি নির্বাচনের মাধ্যমে।

নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, দায়িত্ব নিতে হলে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হবে। দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে আশপাশের মানুষের প্রত্যাশা পূরণ করতে হবে। যদি এই প্রত্যাশা পূরণ করতে পারা যায়, তবেই মানুষ আপনাদের দায়িত্ব দিবে, অন্যথায় দ্বিতীয়বার ভাববে।

এর আগে শনিবার সকাল সাড়ে ১০টায় সম্মেলনের উদ্বোধন করেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। চুয়াডাঙ্গা জেলা বিএনপির আহ্বায়ক মাহমুদ হাসান খান বাবুর সভাপতিত্বে সম্মেলনে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু, বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান নিতাই রায় চৌধুরী, বিএনপির খুলনা বিভাগের ভারপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক অনিন্দ্য ইসলাম অমিত, বিএনপি খুলনা বিভাগের সহসাংগঠনিক সম্পাদক জয়ন্ত কুমার কুন্ডু, চুয়াডাঙ্গা জেলা বিএনপির সদস্যসচিব মো. শরীফুজ্জামান শরীফ, বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটির তথ্য বিষয়ক সম্পাদক আজিজুল বারী হেলাল প্রমুখ।

Header Ad

২৪ ঘণ্টার মধ্যে বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আশঙ্কা

ফাইল ছবি

আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর। দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় লঘুচাপ সৃষ্টি হবে বলে জানিয়েছে সংস্থাটি।

শনিবার (২৩ নভেম্বর) বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ ড. মো. বজলুর রশিদের দেওয়া পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়।

আবহাওয়া অফিস জানায়, আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। শেষরাত থেকে ভোর পর্যন্ত দেশের উত্তরাঞ্চলের কোথাও কোথাও মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা এবং দেশের অন্যত্র হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে। সারাদেশে রাতের এবং দিনের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে

রোববার (২৪ নভেম্বর) সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। শেষরাত থেকে ভোর পর্যন্ত সারাদেশের কোথাও কোথাও হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে। এছাড়া সারাদেশে রাতের এবং দিনের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে।

সোমবার (২৫ নভেম্বর) সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। শেষরাত থেকে ভোর পর্যন্ত সারাদেশের কোথাও কোথাও হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে। সারাদেশে রাতের এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। এছাড়া আগামী পাঁচদিনে আবহাওয়া পরিস্থিতি উল্লেখযোগ্য পরিবর্তনের সম্ভাবনা নেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

জুটি বাধলেন মিঠুন চক্রবর্তী-আফসানা মিমি
দেশ ও মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় দ্রুত নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই : তারেক রহমান
২৪ ঘণ্টার মধ্যে বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আশঙ্কা
অক্টোবরে সড়কে প্রাণ গেছে ৪৭৫ জনের
গায়ানায় দলের সঙ্গে যোগ দিলেন সাকিব
আইপিএল নিলামের আগেই নিষিদ্ধ হলেন ভারতের ২ ক্রিকেটার
গাজীপুরে পিকনিকের বাসে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যু
কবে বিয়ে করবেন জানালেন তামান্না ভাটিয়া
পঞ্চগড়ে ৫০০ টাকায় সন্তান বিক্রি, অতঃপর যা ঘটল...
অ্যান্টিগায় প্রথম দিন শেষে স্বস্তিতে টাইগাররা
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন পরীমণির প্রথম স্বামী
বিচারের আগে আ.লীগের মাঠে থাকার সুযোগ নেই: উপদেষ্টা নাহিদ
মাকে হত্যার পর থানায় হাজির ছেলে
৮ ক্রিকেটারসহ ৯ জনকে নিষিদ্ধ করলো বিসিবি
উপদেষ্টাদের যাচ্ছেতাই কর্মকাণ্ড মেনে নেওয়া হবে না: রিজভী
ভিসা কবে উন্মুক্ত করবে সেটা ভারতের নিজস্ব ব্যাপার: হাসান আরিফ
জুরাইন রেলক্রসিং ছাড়লেন রিকশাচালকরা, ৪ ঘণ্টা পর ট্রেন চলাচল শুরু
পাঁচ দেশে যাওয়ার ব্যাপারে বাংলাদেশিদের জন্য সতর্কতা
সাফজয়ী নারী ফুটবলার আইরিনকে নওগাঁয় সংবর্ধনা
বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের স্কলারশিপ দেবে পাকিস্তান