শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫ | ৫ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

ঈদ শুধু উৎসব নয় শিক্ষার অনুষঙ্গও বটে

এবারের কোরবানির ঈদ আমাদের মাঝে যখন এসেছে, তখন দেশের একটি বড় অংশ পানিবন্দী অবস্থায়। এবছর বেশ বড় ধরণের বন্যার সম্মুখীন আমরা হয়েছি। এর মাঝেই ঈদ তার আত্মত্যাগের বাণী নিয়ে উপস্থিত। একইসাথে ঈদের প্রাক্কালে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী পদ্মাসেতু উন্মুক্ত করে দিয়ে ঈদের আনন্দকে আরও বাড়িয়ে দিয়েছেন। আমরা দেখছি মানুষ স্বাচ্ছন্দের সাথে ঢাকা থেকে গাড়ি ভরে বাড়ি ফিরছে এবং এক জেলা থেকে আরেক জায়গায় যাওয়া আসা করছে। সবার মধ্যেই ঈদের উৎসবের ছোঁয়া লেগে গিয়েছে দেখতে পাচ্ছি।

ঈদ একটি সার্বজনীন উৎসব। জাতি ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে এটি আমাদের জাতীয় উৎসব। ঈদের আনন্দ সকলের সাথে ভাগ করে নেওয়ার মাঝেই আমাদের বিশেষ এই ধর্মীয় উৎসবের প্রকৃত স্বার্থকতা। ধনী দরিদ্র বিভিন্ন পেশাজীবী মানুষ ভেদাভেদ ভুলে এক কাতারে সমবেত হয়ে ঈদের জামাতে শরিক হয়ে, কোলাকুলির মাধ্যমে সম্প্রীতির বন্ধনে প্রতিবছর আমরা আবদ্ধ হই। ঈদ আমাদের জন্য শুধু উৎসব নয় শিক্ষার অনুষঙ্গও বটে।

শৈশবের ঈদের কথা যদি আমরা স্মরণ করি, আমাদের কিছুতেই মনে পড়েনা, খুব দামী অথবা অনেকগুলি পোশাক পড়েছি। খুব বেশি চাহিদা আমাদের ছিল না। বাবা মায়ের সাথে আত্মীয় স্বজনের বাড়িতে গিয়েছি, কোরমা পায়েশ খেয়েছি, সালামি পেয়েছি হয়তো অতি সামান্য, গায়ের মেলায় গিয়েছি। এসবই ছিল বিশেষ আনন্দের আমাদের কাছে। আমাদের সময়ে মানুষে মানুষে সৌহার্দ বেশি ছিল। মানুষের চাওয়া পাওয়া ছিল খুবই অল্প। আমি মনে করি একজন দুখি মানুষ অথবা একটি শিশুর মুখে অথবা একটি পরিবারেও যদি হাসি ফোটানো যায়, সেটিই হচ্ছে বিশেষ আনন্দের বিষয়। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু যেমন সবসময় বলে গিয়েছেন, সবার সাথে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নিতে বলেছেন, মানুষের সুখে সুখি হবার যে প্রত্যয়, আসলে সেখানেই পূর্ণতা।
আজকাল আমরা নিজেদের নিয়ে এত বেশি ব্যস্ত থাকি, আমাদের চারপাশের মানুষ, আত্মীয় স্বজন, প্রতিবেশি কারও প্রতিই আমাদের সেরকম কোন দায়বদ্ধতা আছে বলে মনে হয় না। এখন ঈদ, পূজা পার্বনে বিভিন্ন উৎসবে দেখা যায় নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস পত্রের দাম বেড়ে যায়, কালোবাজারিরা ট্রেনের টিকিটের মূল্য বাড়িয়ে দেয়। বাসে ট্রাকে অকারণে ভাড়া বাড়িয়ে নেওয়ার প্রবণতা দেখা যায়। কিন্তু আমরা ভাবি না যে, সারাবছরইতো আমরা লাভ করছি, উৎসবের সময়টা আমরা লাভ কম করি। মানুষের জন্য সহজ করে দিই সবকিছু। কিন্তু সেকথা আমরা কখনও বলি না। এই যে আমাদের নৈতিকতার অভাব, মানবিক দীনতা, এই যে শুধু নিজ স্বার্থচিন্তা করা, সেটিই ক্ষতিকর।

কোরবানির ঈদ আত্মত্যাগের শিক্ষা। মহান আল্লাহ্ র কাছে পশু কোরবানির চেয়ে মানব মনের পশুত্ব কোরবানি দেওয়াটা বেশি প্রিয়। আল্লাহ্ মানুষের অন্তর দেখেন। কোরবানির গোস্ত আল্লাহ কাছে পৌঁছায় না, পৌঁছায় তাকওয়া। আমরা জানি, কোরবানির পরে সেই কোরবানির মাংস বিতরণ করারও কিছু নিয়ম কানুন আছে। আত্মীয় স্বজন ও গরীব মানুষকে বিতরণ করার নিয়ম আছে। নিজেদের খেয়াল খুশিমতো কোরবানির মাংস বিতরণ করলেই হবে না। নিয়ম অনুযায়ী বন্টন করতে হবে। সেটিও শিক্ষার অংশ। কিন্তু আমরা সেটি দেখি না। কোন অসৎ পথে অর্জিত অর্থে কোরবানি দিলে হবে না। ঋণগ্রস্ত ব্যাক্তির কোরবানি হবে না। মনে রাখতে হবে, প্রতিটি ধর্ম মানুষের কল্যাণে নিহিত অর্থাৎ ধর্ম মানুষের কল্যাণে নিহিত। ধর্মকে যেন আমরা শুধুমাত্র ধর্মীয় আচার আনুষ্ঠানিকতার মধ্যে সীমাবদ্ধ না রাখি। মানব কল্যাণে কাজে লাগাই।

আমরা যদি ১৯৭১ এর মুক্তিযুদ্ধের দিকে তাকাই, সেই সময় সবাই আমরা এক কাতারে দাঁড়িয়ে দেশ মাতৃকাকে সুরক্ষার জন্য যুদ্ধ করেছি। আমাদের বুকের রক্তে রঞ্জিত হয়েছে প্রিয় স্বদেশ। সেখানে কোনটি মুসলমানের রক্ত, কোনটি হিন্দুর রক্ত, কোনটি মুক্তিযোদ্ধার রক্ত সেই হিসেব আমরা করিনি। সদ্য স্বাধীন বাংলদেশেও আমরা উৎসব পালন করেছি। অনেকের পক্ষেই হয়তো সম্ভব হয়নি। অনেক কিছুরই অভাব হয়তো ছিল, কিন্তু সাম্য ছিল, সম্প্রীতি ছিল, সৌহার্দ ছিল।এক অন্যরকম মায়া ছিল। পরস্পরকে সহযোগিতা করার মনোভাব ছিল। মনে হতো কি করে সদ্য স্বাধীন ভগ্মপ্রায় দেশের মঙ্গল সাধন করা যায়। পরস্পরকে সাহায্য সহযোগিতা করা যায়। এক কথায় কিভাবে মানবতার মেলবন্ধন প্রতিষ্ঠা করা যায়। আজ অনেককেই সময়ের স্রোতে আমরা হারিয়ে ফেলেছি। এখন সায়াহ্ন বেলার দিকে সবাই আমরা ধাবিত হচ্ছি, কিন্তু সেইদিন, সেই সময়গুলি খুব অনুভব করি। পরিশেষে আমি শুধু এটুকুই বলবো, আমাদের ধর্মীয় উৎসবগুলি থেকে প্রাপ্ত শিক্ষা নিয়ে আমরা যেন আরও বেশি মানবিক অনুভূতি সমৃদ্ধ মানুষ হই। মানুষের জন্য কাজ করি এবং মানবতার মঙ্গলে এগিয়ে যেতে পারি। এটিই হোক আনন্দ উৎসবের পাশাপাশি আমাদের ধর্মীয় শিক্ষা আমাদের প্রত্যয়।

লেখক: সাবেক উপাচার্য, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

Header Ad
Header Ad

বাংলাদেশি যুবককে ধরে নিয়ে বিএসএফের হাতে তুলে দিল ভারতীয়রা

আজিনুর রহমান। ছবি: সংগৃহীত

লালমনিরহাটের পাটগ্রাম সীমান্তে ফের উত্তেজনা। সীমান্ত এলাকায় ভুট্টাক্ষেতে কাজ করার সময় ভারতের কয়েকজন নাগরিক এক বাংলাদেশি যুবককে ধরে নিয়ে গিয়ে সোপর্দ করেছেন ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফের হাতে। এ ঘটনায় উদ্বেগ ছড়িয়েছে স্থানীয় বাসিন্দাদের মাঝে।

শুক্রবার (১৮ এপ্রিল) দুপুরে পাটগ্রাম উপজেলার বাউড়া ইউনিয়নের জমগ্রাম ডাঙ্গার পার এলাকায় আন্তর্জাতিক সীমান্ত পিলার ৮০১-এর ১০/১১ নম্বর সাব-পিলারের কাছে এই ঘটনা ঘটে।

ধৃত যুবকের নাম আজিনুর রহমান (২৬)। তিনি ওই ইউনিয়নের জমগ্রাম ১নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা নুর হোসেনের ছেলে।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, প্রতিদিনের মতো আজিনুর তার মায়ের সঙ্গে ভুট্টা জমিতে পাতা সংগ্রহ করতে গিয়েছিলেন। তখন ভারতের কোচবিহার জেলার ছোট কুচলীবাড়ি এলাকার অন্তত ১০-১২ জন ভারতীয় নাগরিক বাংলাদেশ সীমান্তে অনুপ্রবেশ করে আজিনুরকে জোরপূর্বক ধরে নিয়ে যায়।

এরপর তাকে বিএসএফের হাতে তুলে দেওয়া হয় বলে দাবি করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)।

বিজিবির ঠ্যাংঝাড়া ক্যাম্পের কোম্পানি কমান্ডার রফিকুল ইসলাম বলেন, "আমাদের প্রাথমিক তথ্যে জানা গেছে, আজিনুরকে ভারতীয় নাগরিকরা ধরে নিয়ে বিএসএফের কাছে হস্তান্তর করেছে। আমরা বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে দেখছি এবং বিএসএফের সঙ্গে পতাকা বৈঠকের চেষ্টা করছি।"

তিনি আরও জানান, ঘটনার বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। দ্রুত আজিনুরকে দেশে ফেরত আনার চেষ্টা চলছে।

Header Ad
Header Ad

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক শনিবার

ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে শনিবার (১৯ এপ্রিল) বৈঠকে বসছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)।

শুক্রবার (১৮ এপ্রিল) সন্ধ্যায় এনসিপির যুগ্ম সদস্য সচিব মুশফিক উস সালেহীন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

মুশফিক উস সালেহীন জানান, শনিবার সকাল সাড়ে ১০টায় জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। বৈঠকে দলের আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামের নেতৃত্বে এনসিপির প্রতিনিধি দল অংশ নেবে।

Header Ad
Header Ad

বাংলাদেশের সঙ্গে বৈঠক নিয়ে বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পাকিস্তান

বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের পররাষ্ট্রসচিব। ছবি: সংগৃহীত

দীর্ঘদিন পর অনুষ্ঠিত পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ের বৈঠক নিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে মুখ খুলেছে পাকিস্তান। ইসলামাবাদ জানিয়েছে, বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মধ্যে সদ্য অনুষ্ঠিত এই বৈঠকে দুই দেশের সম্পর্ক পুনরুজ্জীবনের বিষয়ে যৌথ অঙ্গীকার প্রতিফলিত হয়েছে।

শুক্রবার (১৮ এপ্রিল) পাকিস্তানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক বিবৃতিতে বলা হয়, বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত এই বৈঠকটি হয়েছে সৌহার্দ্যপূর্ণ ও গঠনমূলক পরিবেশে। আলোচনায় উঠে এসেছে রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক, শিক্ষাগত এবং কৌশলগত সহযোগিতার নানা দিক।

বৈঠকে দুই দেশ বাণিজ্য, কৃষি, শিক্ষা এবং পারস্পরিক সংযোগ বৃদ্ধিতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে। দ্রুত চূড়ান্ত করা হবে বেশ কিছু দ্বিপাক্ষিক চুক্তিও।

পাকিস্তান তাদের কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের জন্য সুযোগ দেওয়ার প্রস্তাব দেয়। অন্যদিকে, বাংলাদেশ মৎস্য ও সামুদ্রিক খাতে কারিগরি প্রশিক্ষণ দিতে আগ্রহ প্রকাশ করে।

দুই দেশ চট্টগ্রাম-করাচি রুটে সরাসরি নৌ চলাচল চালুর ব্যাপারে একমত হয়েছে। পাশাপাশি ঢাকা-ইসলামাবাদ সরাসরি ফ্লাইট পুনরায় চালুর ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়। ভ্রমণ ও ভিসা সহজীকরণের ক্ষেত্রেও অগ্রগতির প্রশংসা করে উভয়পক্ষ।

বৈঠকে শিক্ষাখাতে গভীর সহযোগিতা ও পাকিস্তানি বিশ্ববিদ্যালয়ের বৃত্তির প্রস্তাবের জন্য বাংলাদেশ কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছে। গণমাধ্যম, সংস্কৃতি ও ক্রীড়াক্ষেত্রে পারস্পরিক অংশীদারিত্ব বাড়াতে সম্ভাব্য সমঝোতা স্মারক নিয়েও আলোচনা হয়।

সার্ক বিষয়েও উভয়পক্ষ একমত হয় যে, আঞ্চলিক এই জোটকে পুনরুজ্জীবিত করা দরকার এবং তা যেন রাজনৈতিক বিবেচনার বাইরে থাকে।

বৈঠকে গাজায় ইসরায়েলের হামলা ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের নিন্দা জানায় দুই দেশ। কাশ্মীর ইস্যুতে পাকিস্তান জাতিসংঘ প্রস্তাব অনুযায়ী শান্তিপূর্ণ সমাধানের ওপর জোর দেয়।

পাকিস্তানের পররাষ্ট্র সচিব বাংলাদেশে অবস্থানকালে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবং পররাষ্ট্রসচিব তৌহিদ হোসেনের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে জানানো হয়, দুই দেশের মধ্যে পরবর্তী পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ের বৈঠক ২০২৬ সালে ইসলামাবাদে অনুষ্ঠিত হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বাংলাদেশি যুবককে ধরে নিয়ে বিএসএফের হাতে তুলে দিল ভারতীয়রা
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক শনিবার
বাংলাদেশের সঙ্গে বৈঠক নিয়ে বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পাকিস্তান
গাজায় ইসরায়েলের বিমান হামলা, শিশুসহ একই পরিবারের ১৩ জন নিহত
ভারতীয় ক্রিকেটাররা আমাকে নগ্ন ছবি পাঠাত, অভিযোগ ট্রান্সজেন্ডার ক্রিকেটারের
১৮৭ জনকে নিয়োগ দেবে শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তর
গাইবান্ধায় আগুনে পুড়লো ৫ দোকান, ৩০ লক্ষাধিক টাকার ক্ষতি
রোহিঙ্গা সংকট সমাধানের পথে বড় সমস্যা আরাকান আর্মি: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
টঙ্গীতে ফ্ল্যাট বাসা থেকে দুই শিশুর রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় ১৬৫ বাংলাদেশিসহ ৫০৬ অবৈধ অভিবাসী আটক
ভেঙে গেল পরীমনি-সাদীর প্রেম? রহস্যময় পোস্টে তোলপাড় নেটদুনিয়া
বগুড়া বিমানবন্দর চালুর প্রস্তুতি চূড়ান্ত, জুলাই থেকেই শুরু হতে পারে ফ্লাইট চলাচল
বেনজীরকে বোট ক্লাব থেকে বহিষ্কার, ৩২ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ
ঢাকায় আবারও আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, ড. ইউনূসের পদত্যাগ দাবি
২০২৬ বিশ্বকাপে খেলা নিয়ে আশাবাদী মেসি, সিদ্ধান্ত নেবেন সময়মতো
পশ্চিমবঙ্গে সহিংসতা নিয়ে বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’: ভারত
দর্শনা ইমিগ্রেশন চেকপোস্টে দায়িত্বরত পুলিশ কনস্টেবলের আত্মহত্যা
দাদা ও চাচার বিরুদ্ধে স্কুলছাত্রীকে বিষ প্রয়োগে হত্যার অভিযোগ
গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেসসচিব
বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ে সিরিজে আগ্রহ দেখায়নি বেসরকারি চ্যানেল, দেখাবে বিটিভি