শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫ | ৫ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

বর্ষার গল্প

একটি বৃষ্টির রাত

রাত প্রায় সাড়ে আটটা। বহদ্দারহাটের একটা কাজ শেষ করে বাসায় ফিরছিলাম। রাস্তায় কোনো গাড়ি পাচ্ছি না। সাথে সাথে শুরু হলো আচমকা ঝড়ো-হাওয়া। তাই বাধ্য হয়ে দাঁড়িয়ে আছি একটি দোকানের পাশে। বেশকিছুক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকার পরও বৃষ্টি থামছে না। আশেপাশে অনেকেই ছিলো। সবাই ভিজে ভিজে চলে যাচ্ছে নিজ গন্তব্যে। কতক্ষণই-বা দাঁড়াবে? দাঁড়িয়ে থাকতে থাকতে রাত দশটা পেরিয়ে যাচ্ছে। একে একে সবাই চলে গেলো। আমি এখনও সাহস করে বৃষ্টিতে ভিজতে পারছি না। ভিজবো কি করে! বৃষ্টিতে ভিজলেই সাথে সাথে জ্বর। এ এক রোগ আমার। তার ভেতর তখনও আমার সর্দি-কাশি ছিলো। সময় গড়াতে গড়াতে একসময় ওই দোকানের আশে পাশেও কেউ নেই। আমি একা দাঁড়িয়ে আছি।

আকাশে প্রচণ্ড বিদ্যুৎ চমকাচ্ছে, বজ্রপাতের শব্দ হচ্ছে। বৃষ্টির মাত্র বেড়ে গিয়েছে। রাত ১১ টা বাজতে আর ২ মিনিট বাকি আছে। বাসা থেকে বাবার ফোন এসেছে। রিসিভ করার আগেই ফোন বন্ধ হয়ে গিয়েছে। মোবাইলের চার্জ শেষ। কি এক যন্ত্রণা!

এবার বাসার সবাই চিন্তা করবে। কোনো রকম বহদ্দারহাট মোড়ে এসে পৌঁছাতে পারলেও গাড়ি পাওয়া যেতো। আমি এখন বহদ্দারহাটের একটি রোডের ভেতর আটকে আছি। এটা দিয়ে সোজা হাজির পুল যাওয়া যায়। আমি নিজেও হাজির পুল থেকে আসছিলাম। রাত প্রায় সাড়ে এগারোটা বাজে। যে দোকানের পাশে দাঁড়িয়েছিলাম সেই দোকানদার যাওয়ার সময় বলেছিলো এগারোটা সতেরো বাজে। এখন তো আরও ১০/১৫ মিনিট হয়ে গেছে। আশেপাশে কোনো দোকান খোলা নেই আর। সবকিছু বন্ধ। নেই কোনো আলো। কোনো গাড়ি যাওয়া আসাও করছে না। খালি তো দূরের কথা, যাত্রী আছে এমন কোনো গাড়িও দেখছি না। অপেক্ষা করতে করতে কেমন জানি ভয় ভয় লাগছে। একসাথে অনেক কিছুর ভয়। সন্ত্রাসের ভয়, ছিনতাইকারীর ভয়। এসবকিছুর চেয়েও বেশি ভয় পাচ্ছি অদৃশ্য কিছুর। আমি সচারাচর এমন ভয় পাই না। কিন্তু দোকানদার যাওয়ার সময় ভয়টা ঢুকিয়ে দিয়ে গেলো।

রাত বারোটা বেজে যাচ্ছে। এখন মনে হচ্ছে বৃষ্টিতে ভিজতেই হবে। চারপাশে হঠাৎ অদ্ভুত শব্দ হচ্ছে। ইচ্ছে করছে দৌড় দিতে। কেমন একটা বিকট শব্দ হচ্ছে। এবার কিন্তু প্রচণ্ড ভয় হচ্ছে। রাতও অনেক হয়েছে। মোবাইল বন্ধ না থাকলে অন্তত মোবাইলের আলো থাকতো। আর সময়টাও দেখতে পেতাম।

চারপাশের অদ্ভুত শব্দ শুনে আর দাঁড়াতে ইচ্ছে করছে না। মনে হচ্ছে আর তিন ঘণ্টা দাঁড়ালেও গাড়ির দেখা পাব না। সমস্যা হচ্ছে বৃষ্টিটাও থামছে না। যার কারণে এতক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকা। এভাবে এক জায়গায় একা একা সাড়ে তিন ঘণ্টা দাঁড়িয়ে থাকা খুব সহজ বিষয় না। এবার চোখ বন্ধ করে মাথাটা বৃষ্টির নিচে দিয়ে এগিয়ে চললাম। এমনভাবে এগুচ্ছি যেন পেছন থেকে আমাকে কেউ তাড়া করছে। আমি এগুতে এগুতে আবিষ্কার করলাম আমাকে কেউ অনুসরণ করছে। কিন্তু পেছনে আমি ফিরে দেখছি না। দেখার সাহসও পাচ্ছি না। হাঁটার গতি বেড়ে গেছে আমার। মনে হচ্ছে আমি হাঁটছি না, দৌড়াচ্ছি। একসময় মনে হচ্ছে আমার পেছনে কেউ দৌড়াচ্ছে। এবার থেমে গেলাম আমি। খুব ভয় নিয়ে পেছন ফিরে তাকালাম।

পুরো শরীর আমার কেঁপে উঠল। আমি পরিষ্কার দেখতে পাচ্ছি কেউ একজন দাঁড়িয়ে আছে। কিন্তু তার চেহারা স্পষ্ট না। আমার চেয়ে কিছু দূরে দাঁড়িয়ে থাকা জিনিসটি কি মানুষ না অন্যকিছু তা আমি বুঝতে পারছি না। আমি কোনো শব্দ করলাম না। মুখ দিয়ে কিছু বেরও হচ্ছে না। আবারও এগিয়ে যেতে থাকলাম। আমি বুঝতে পারছি সেও আমার পেছনে আসছে। এবার মনে হচ্ছে আমার খুব কাছে এসে গেছে সে। একটু পরই আমাকে ছুঁয়ে ফেলবে। আমি আবারও দাঁড়িয়ে গেলাম। পেছনের সেও দাঁড়িয়ে গেছে। আমার মনে হচ্ছে আমার শরীরের খুব পেছনে সে। সে আসলে কে তা আমি এখনও নিশ্চিত নাই। দাঁড়ানো অবস্থায় ভাবছি কি করবো? সাহস করে পেছনে ফিরব?

না, জোরে একটা চিৎকার দিবো। না, এর আগে জিজ্ঞেস করা দরকার কে সে?
আমি পেছনে না তাকিয়ে চিৎকার করে জিজ্ঞেস করলাম, কে আপনি?
কোনো সাড়া শব্দ নেই, আমি আবারও জিজ্ঞেস করলাম কে আপনি?

এবার উত্তর এলো। আমি বুঝতে পারছিলাম না এটা কি মানুষর শব্দ না অন্যকিছু। নাকি আসলে কিছুই না। সে আমাকে বললে, আমি তোমার সঙ্গী।
আমি এবার সত্যি সত্যি ভয় পেয়ে গেলাম। আমি বললাম, আমার সঙ্গীর দরকার নেই। আপনি চলে যান। আমার কাছে কোনো টাকা পয়সা নেই। বাড়ি যাওয়ার ভাড়া আছে শুধু। আর মোবাইলটা নষ্ট। তবুও লাগলে নিয়ে যান।

সে বোধহয় আমার খুব কাছে এসে গেছে। আমার পেছন থেকে কানের কাছে এসে বলে, আমার তোমাকে চাই। আর সাথে সাথে পেছন ফিরে তাকাতেই বিকট একটি চিৎকার দিলাম আমি।

এরপর আর কিছু বলতে পারছি না। বাসায় বাবা-মা সবাই আমার মাথায় পানি ঢালছে। আম্মুকে জিজ্ঞেস করলাম, আমাকে এখানে কে নিয়ে এসেছে?
আম্মু বলল, এখানে কে নিয়ে আসবে মানে? তুই তো এখানেই ছিলি। ঘুমের মধ্যে চিৎকার করে হঠাৎ জ্ঞান হারিয়ে ফেলেছিস।

আমি লক্ষ্য করেছি সবার চোখে পানি, সবাই বোধহয় কান্না করেছে। তবে আমার মাথায় কিছু আসছে না। ওরা কি আমাকে কিছু লুকাচ্ছে? নাকি আমি আসলেই ঘুমের মধ্যে স্বপ্ন দেখেছি এটা। বাবা-মা বললো আমি খারাপ স্বপ্ন দেখেছি। কি দেখেছি সেটা জানতে চাইছে তাঁরা।

অথচ আমার প্রচণ্ড রাগ হচ্ছে। বাবাকে যাওয়ার সময় বলেই গেলাম বহদ্দরহাটে আমার একটা কাজ ছিলো। বাবাকে বললাম, তুমি তো আমাকে ফোন দিয়েছিলে। মোবাইল বন্ধ হয়ে গেছে আমার। পকেট থেকে মোবাইল বের করে দেখালাম মোবাইল বন্ধ।
বাবা-মা দুজন দুজনের দিকে তাকিয়ে আছে। তারপর বাবা বলল, মোবাইল তো আমার সামনেই বন্ধ করেছিস তুই। রাতে বিভিন্ন ধরনের ফোন আসে। ঘুমোতে পারিস না এজন্য নিজেই বন্ধ করে রেখেছিস।
আমি বাবাকে বললাম, তাহলে তোমার মোবাইলটা দাও। বাবা নিজের মোবাইল এনে আমার হাতে দিলো। আমি দেখলাম বাবার মোবাইলের ডায়াল লিস্টে আমার নম্বর নেই।
তাহলে কি আমি স্বপ্ন দেখেছি? তবুও আমি বিশ্বাস করতে পারছি না। আমার কেন জানি মনে হচ্ছে এটা স্বপ্ন নয়, এটা সত্যি।

 

লেখক : আজহার মাহমুদ
শিক্ষার্থী : বিবিএ-অনার্স, হিসাব বিজ্ঞান বিভাগ (৩য় বর্ষ), জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়, ওমরগনি এমইএস বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ, চট্টগ্রাম।
ইমেইল : azharmahmud705@gmail.com
ঠিকানা : সালাম হাইটস (৪র্থ তলা), খুলশী-১, চট্টগ্রাম ৪২০২।

 

Header Ad
Header Ad

বাংলাদেশি যুবককে ধরে নিয়ে বিএসএফের হাতে তুলে দিল ভারতীয়রা

আজিনুর রহমান। ছবি: সংগৃহীত

লালমনিরহাটের পাটগ্রাম সীমান্তে ফের উত্তেজনা। সীমান্ত এলাকায় ভুট্টাক্ষেতে কাজ করার সময় ভারতের কয়েকজন নাগরিক এক বাংলাদেশি যুবককে ধরে নিয়ে গিয়ে সোপর্দ করেছেন ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফের হাতে। এ ঘটনায় উদ্বেগ ছড়িয়েছে স্থানীয় বাসিন্দাদের মাঝে।

শুক্রবার (১৮ এপ্রিল) দুপুরে পাটগ্রাম উপজেলার বাউড়া ইউনিয়নের জমগ্রাম ডাঙ্গার পার এলাকায় আন্তর্জাতিক সীমান্ত পিলার ৮০১-এর ১০/১১ নম্বর সাব-পিলারের কাছে এই ঘটনা ঘটে।

ধৃত যুবকের নাম আজিনুর রহমান (২৬)। তিনি ওই ইউনিয়নের জমগ্রাম ১নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা নুর হোসেনের ছেলে।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, প্রতিদিনের মতো আজিনুর তার মায়ের সঙ্গে ভুট্টা জমিতে পাতা সংগ্রহ করতে গিয়েছিলেন। তখন ভারতের কোচবিহার জেলার ছোট কুচলীবাড়ি এলাকার অন্তত ১০-১২ জন ভারতীয় নাগরিক বাংলাদেশ সীমান্তে অনুপ্রবেশ করে আজিনুরকে জোরপূর্বক ধরে নিয়ে যায়।

এরপর তাকে বিএসএফের হাতে তুলে দেওয়া হয় বলে দাবি করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)।

বিজিবির ঠ্যাংঝাড়া ক্যাম্পের কোম্পানি কমান্ডার রফিকুল ইসলাম বলেন, "আমাদের প্রাথমিক তথ্যে জানা গেছে, আজিনুরকে ভারতীয় নাগরিকরা ধরে নিয়ে বিএসএফের কাছে হস্তান্তর করেছে। আমরা বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে দেখছি এবং বিএসএফের সঙ্গে পতাকা বৈঠকের চেষ্টা করছি।"

তিনি আরও জানান, ঘটনার বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। দ্রুত আজিনুরকে দেশে ফেরত আনার চেষ্টা চলছে।

Header Ad
Header Ad

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক শনিবার

ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে শনিবার (১৯ এপ্রিল) বৈঠকে বসছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)।

শুক্রবার (১৮ এপ্রিল) সন্ধ্যায় এনসিপির যুগ্ম সদস্য সচিব মুশফিক উস সালেহীন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

মুশফিক উস সালেহীন জানান, শনিবার সকাল সাড়ে ১০টায় জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। বৈঠকে দলের আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামের নেতৃত্বে এনসিপির প্রতিনিধি দল অংশ নেবে।

Header Ad
Header Ad

বাংলাদেশের সঙ্গে বৈঠক নিয়ে বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পাকিস্তান

বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের পররাষ্ট্রসচিব। ছবি: সংগৃহীত

দীর্ঘদিন পর অনুষ্ঠিত পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ের বৈঠক নিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে মুখ খুলেছে পাকিস্তান। ইসলামাবাদ জানিয়েছে, বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মধ্যে সদ্য অনুষ্ঠিত এই বৈঠকে দুই দেশের সম্পর্ক পুনরুজ্জীবনের বিষয়ে যৌথ অঙ্গীকার প্রতিফলিত হয়েছে।

শুক্রবার (১৮ এপ্রিল) পাকিস্তানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক বিবৃতিতে বলা হয়, বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত এই বৈঠকটি হয়েছে সৌহার্দ্যপূর্ণ ও গঠনমূলক পরিবেশে। আলোচনায় উঠে এসেছে রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক, শিক্ষাগত এবং কৌশলগত সহযোগিতার নানা দিক।

বৈঠকে দুই দেশ বাণিজ্য, কৃষি, শিক্ষা এবং পারস্পরিক সংযোগ বৃদ্ধিতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে। দ্রুত চূড়ান্ত করা হবে বেশ কিছু দ্বিপাক্ষিক চুক্তিও।

পাকিস্তান তাদের কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের জন্য সুযোগ দেওয়ার প্রস্তাব দেয়। অন্যদিকে, বাংলাদেশ মৎস্য ও সামুদ্রিক খাতে কারিগরি প্রশিক্ষণ দিতে আগ্রহ প্রকাশ করে।

দুই দেশ চট্টগ্রাম-করাচি রুটে সরাসরি নৌ চলাচল চালুর ব্যাপারে একমত হয়েছে। পাশাপাশি ঢাকা-ইসলামাবাদ সরাসরি ফ্লাইট পুনরায় চালুর ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়। ভ্রমণ ও ভিসা সহজীকরণের ক্ষেত্রেও অগ্রগতির প্রশংসা করে উভয়পক্ষ।

বৈঠকে শিক্ষাখাতে গভীর সহযোগিতা ও পাকিস্তানি বিশ্ববিদ্যালয়ের বৃত্তির প্রস্তাবের জন্য বাংলাদেশ কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছে। গণমাধ্যম, সংস্কৃতি ও ক্রীড়াক্ষেত্রে পারস্পরিক অংশীদারিত্ব বাড়াতে সম্ভাব্য সমঝোতা স্মারক নিয়েও আলোচনা হয়।

সার্ক বিষয়েও উভয়পক্ষ একমত হয় যে, আঞ্চলিক এই জোটকে পুনরুজ্জীবিত করা দরকার এবং তা যেন রাজনৈতিক বিবেচনার বাইরে থাকে।

বৈঠকে গাজায় ইসরায়েলের হামলা ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের নিন্দা জানায় দুই দেশ। কাশ্মীর ইস্যুতে পাকিস্তান জাতিসংঘ প্রস্তাব অনুযায়ী শান্তিপূর্ণ সমাধানের ওপর জোর দেয়।

পাকিস্তানের পররাষ্ট্র সচিব বাংলাদেশে অবস্থানকালে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবং পররাষ্ট্রসচিব তৌহিদ হোসেনের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে জানানো হয়, দুই দেশের মধ্যে পরবর্তী পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ের বৈঠক ২০২৬ সালে ইসলামাবাদে অনুষ্ঠিত হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বাংলাদেশি যুবককে ধরে নিয়ে বিএসএফের হাতে তুলে দিল ভারতীয়রা
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক শনিবার
বাংলাদেশের সঙ্গে বৈঠক নিয়ে বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পাকিস্তান
গাজায় ইসরায়েলের বিমান হামলা, শিশুসহ একই পরিবারের ১৩ জন নিহত
ভারতীয় ক্রিকেটাররা আমাকে নগ্ন ছবি পাঠাত, অভিযোগ ট্রান্সজেন্ডার ক্রিকেটারের
১৮৭ জনকে নিয়োগ দেবে শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তর
গাইবান্ধায় আগুনে পুড়লো ৫ দোকান, ৩০ লক্ষাধিক টাকার ক্ষতি
রোহিঙ্গা সংকট সমাধানের পথে বড় সমস্যা আরাকান আর্মি: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
টঙ্গীতে ফ্ল্যাট বাসা থেকে দুই শিশুর রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় ১৬৫ বাংলাদেশিসহ ৫০৬ অবৈধ অভিবাসী আটক
ভেঙে গেল পরীমনি-সাদীর প্রেম? রহস্যময় পোস্টে তোলপাড় নেটদুনিয়া
বগুড়া বিমানবন্দর চালুর প্রস্তুতি চূড়ান্ত, জুলাই থেকেই শুরু হতে পারে ফ্লাইট চলাচল
বেনজীরকে বোট ক্লাব থেকে বহিষ্কার, ৩২ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ
ঢাকায় আবারও আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, ড. ইউনূসের পদত্যাগ দাবি
২০২৬ বিশ্বকাপে খেলা নিয়ে আশাবাদী মেসি, সিদ্ধান্ত নেবেন সময়মতো
পশ্চিমবঙ্গে সহিংসতা নিয়ে বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’: ভারত
দর্শনা ইমিগ্রেশন চেকপোস্টে দায়িত্বরত পুলিশ কনস্টেবলের আত্মহত্যা
দাদা ও চাচার বিরুদ্ধে স্কুলছাত্রীকে বিষ প্রয়োগে হত্যার অভিযোগ
গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেসসচিব
বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ে সিরিজে আগ্রহ দেখায়নি বেসরকারি চ্যানেল, দেখাবে বিটিভি