শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

প্রবন্ধ /দুই বাংলার খুশির ঈদ

আজ দুই বাংলার খুশির ঈদ। একমাস নির্জলা উপবাস থাকার পর ইসলাম ধর্মাবলম্বী আট থেকে আশি সকলেই এই দিনটি আনন্দ ও খুশিতে পালন করেন। খুশির কারণ, একমাস নির্জলা উপবাস থাকার পর নতুন জামা কাপড় পরে সমস্ত শ্রেণির ইসলাম ধর্মাবলম্বী মানুষ ঈদের নামাজে মিলিত হন। তারপর পরস্পরের প্রতি শুভেচ্ছা বিনিময় ও আলিঙ্গনের মধ্য দিয়ে তারা মেতে উঠেন। বাড়িতে বাড়িতে চলে শুভেচ্ছা বিনিময় ও নানারকম খাওয়াদাওয়া। ছেলেবেলায় আমরাও এই উৎসবে সামিল হতাম। তখন আমি অবিভক্ত বাংলার স্কুল ছাত্র। আমাদের স্কুলের মধ্যেই গ্রামের জাতিধর্ম নির্বিশেষে সকলেই উপস্থিত হতেন। ঈদের নামাজের পর সেখানে নানাধরণের মিস্টি বিতরণ হত। আমরা সেই মিস্টির লোভে, বিশেষ করে জিলিপি ও আমিত্তির আকর্ষণে সেখানে হাজির হতাম। মিষ্টি খেয়ে আমরা বন্ধুদের সাথে শুভেচ্ছা বিনিময় করতাম। 

আমার মনে পড়ছে, ১৯৭২সালে, স্বাধীনতা উত্তর বাংলাদেশে প্রথম রমজান মাস, শেষে ঈদের নামাজ দেখতে ইংল্যান্ডের সহকর্মী লুতফর রহমানের সঙ্গে বায়তুল মোকারমে গিয়েছিলাম। লুতফরের বাড়ি থেকে বের হবার সময় ও একটা টুপি দিয়ে মাথায় পরতে বলল। সেখানে গিয়ে দেখলাম, যে আনন্দ উচ্ছ্বাস আমি পুর্ব বাংলায় দেখেছি, এখানে তার যেন অভাব। স্পষ্ট শুনলাম, কেউ ফিসফিস করে বলছে, মুজিবুর রহমান বাংলাদেশকে পাকিস্তান থেকে আলাদা করে সর্বনাশ করেছে। লুতফর আমাকে বলল, তুমি এখানে দাঁড়িও না। এগিয়ে যাও। আমি নামাজ পড়ে আসছি। এরপর আমি লুতফরের বাড়িতে গেলাম, অল্প কিছু খেলাম। তারপর অফিসে ফিরে গেলাম। অনেক জায়গায় নিমন্ত্রণ ছিল। স্বাধীন বাংলাদেশের অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলামের বাড়িতেও খেতে হল। প্রেসিডেন্ট জিল্লুর রহমানের স্ত্রী আইভি রহমান ডেকে পাঠালেন দাওয়াত রক্ষা করতে। আমার পক্ষে যাওয়া সম্ভব ছিল না। তখন তিনি প্রচুর খাবার দাবার পাঠিয়ে দিলেন। এছাড়া আরও নিমন্ত্রণ ছিল।

বাংলাদেশের আরও একটি ঘটনার কথা মনে পড়ছে। সে ঘটনা অবশ্য বছর পাচেক আগের। সেটিও ছিল রমজান মাস। ঢাকা থেকে কলকাতা ফেরার পথে আমি তখন ঢাকা বিমান বন্দরে। সাথে আমার এক সহকর্মী। আমার প্রচণ্ড তেষ্টা পেয়েছে। চা খেতে ইচ্ছা করছে। যেহেতু রমজান মাস, কাউকে কিছু বলতে পারছি না। এই সময় প্রৌঢ় এক ভদ্রলোক আমার কাছে এলেন। জিজ্ঞাসা করলেন, আপনি সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত? মুক্তিযুদ্ধের খবর করেছিলেন তো? আমি অবাক হয়ে বললাম, আপনি আমাকে চিনলেন কি করে? তিনি বললেন,আমি কাদের বাহিনীর লোক। আমি আপনার ওখানে গিয়েছি। বলুন, চা খাবেন? না কি কফি খাবেন? আমি বললাম, এখনতো রমজান মাস। তিনি বললেন, তা হোক। আপনি বলুন, কি খাবেন? আপনি আমার অতিথি। আমি বললাম, একটু চা হলে ভাল হত।তিনি চা এবং জলের ব্যবস্থা করলেন।

১৯৭১সালে মুক্তিযুদ্ধের সময়, ঈদের ৭/৮দিন আগে সৈয়দ নজরুল ইসলাম ফোন করে বলেন,ফ্রি আছো? এখন কি আসতে পারবে?

আমি দ্রুত সেখানে গিয়ে দেখলাম তাজউদ্দীন আহমেদের সাথে কয়েকজন মন্ত্রী বসে আছেন। সৈয়দ নজরুল ইসলাম জানতে চাইলেন, এখানে নামাজ পড়ার ব্যবস্থা আছে? আমি বললাম,আছে। সৈয়দ নজরুল ইসলাম গোলক মজুমদারকে ফোন করে বললেন, আমরা ঈদের জামাত দেখতে চাই। গোলক মজুমদার বললেন, দিল্লি থেকে অনুমতি না পেলে আপনারা যেতে পারবেন না। অবশেষে দিল্লি থেকে অনুমতি নেওয়ার দায়িত্ব পড়ল আমার উপর। আমি বললাম, আমায় একটি দিন সময় দিন। আমি ব্যবস্থা করছি। পরদিন অনুমতি পাওয়া গেল। কিন্তু তাজউদ্দীনকে অনুমতি দেওয়া হল না। তিনি ঘরে বসে নামাজ পড়লেন।

অন্যরা গাড়ি করে নামাজ পড়তে গেলেন। সৈয়দ নজরুল ইসলাম বললেন, ইয়াহিয়া খান, টিক্কা খানরা বলত, এখানে নামাজ পরা হয় না। কিন্তু এসে দেখলাম, তাদের কথা ভুল।কামরুজ্জামান সাহেব বললেন, তোমরা বিশ্বাস করেছ। আমি করিনি।

প্রসঙ্গত কলকাতায় ঈদের জামাত চিরকালই ছিল। ভারতে স্বাধীনতার আগেও ছিল। কিন্তু বিগত দশ বছরে বিজেপি ধর্ম নিয়ে ব্যবসা শুরু করেছিল। বিজেপি ও  আর এস এস ধর্ম নিয়ে রাজনীতি শুরু করে এবং ধর্মীয় বিভাজন শুরু করে। আর তৃণমূল নেত্রী ভোট বাড়াতে মুসলিমদের নামাজের জায়গায় গিয়ে দাঁড়িয়ে থাকেন। ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা ব্যাপারটি পছন্দ করেননি। তারা বুঝেছেন যে, এটি ভোটের খেলা ছাড়া কিছু নয়। কিন্তু পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী তাঁর এই ধর্ম নিয়ে খেলা পছন্দ করেন নি। দিল্লিতে দাদা এবং পশ্চিমবঙ্গে দিদি ঘুরিয়ে ফিরিয়ে একই খেলা খেলে চলেছেন।

 

লেখক: ভারতের সিনিয়র সাংবাদিক

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত