রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪ | ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ধারাবাহিক উপন্যাস: পর্ব ১৪

শরণার্থীর সুবর্ণরেখা

এই খবর শুনে হরেন্দ্রনাথ তার পাশে বসে থাকা ভূপেন্দ্রনাথকে বলে, দাদা এমন খবর শুনে বিরক্ত হলাম। মিথ্যা কথা বলে কেন?

ভূপেন্দ্রনাথ বলে, সবই রাজনীতির খেলা। এভাবে না খেললে ক্ষমতায় টিকে থাকতে পারেনা। ওরা নিজের মতো করে কথা সাজায়। ওরাতো তোমাদের কথা বলবেনা। নিজেদের স্বার্থে কথা বলবে।

– থাক, যা বলে বলুক। আমরা আমাদের মতো করে কাজ করে যাব। ভারত সরকার আমাদেরকে সহযোগিতা দিচ্ছে এটা ওরা মানতে পারছেনা।

– পারবে না তো, সেজন্য মিথ্যার আশ্রয় নেয়। যাহোক, আমাদের সরকার যে সহযোগিতা দিচ্ছে এটা নিয়ে ওদের গায়ে জ্বালা শুরু হয়েছে।

– হবেইতো। সামনে ওদের পরাজয় আছে না।

– ঠিক, ঠিক। আমাদের স্বাধীনতা, স্বাধীনতা। যাই দাদা। শরণার্থী শিবিরে আমার একটি ছেলে হয়েছে। ওর মা ওকে বলে স্বাধীনতা। আমি যাই।

হরেন্দ্রনাথ উঠে হাঁটতে শুরু করে। বিবিসির খবর শুনে যশোর রোড়ে তোলপাড় করে মারুফ। চেঁচিয়ে বলে, পাকিস্তান সরকারের গায়ে আগুন ধরেছে। পুড়ছে সরকার। সেইজন্য এমন মিথ্যা কথা।

অভিজিত ওর ট্রানজিস্টারে খবরটা শুনিয়েছিল। সেই থেকে ওর মাথায় আগুন জ্বলছে। প্রতিদিন শরণার্থীর ভিড় জমে যশোর রোডে। গতকাল একজন ডাক্তারের সঙ্গে পরিচয় হয়েছে অঞ্জন নামে। ডাক্তার তার বাবা-মা আর একটি ছোট মেয়েকে নিয়ে ঢাকা থেকে এসেছে। মাঠের মাঝখানে একটা তাবুতে আশ্রয় পেয়েছে তারা। ঠিকমতো খাবার পায়নি। বাচ্চা মেয়েটি ক্ষুধায় কাঁদছে। অসুস্থ হয়ে শুয়ে আছে অঞ্জনের মা। ঘাসের ওপরে পেতে দেয়া একটি পাতলা চাদরের উপর শুয়ে থাকায় খুব করুণ দেখাচ্ছে। মারুফ অঞ্জনকে বলে, আমার তাঁবুতে একটা কাঁথা আছে দেব আপনাকে?

– না, না, লাগবে না। আমার মা অনেককিছু সহ্য করতে পারে।

– ঠান্ডা লেগে আবার জ্বর না আসে।

– আমি দেখব মাকে। আপনি যেতে পারেন।

– ঠিক আছে, যাচ্ছি। আপনাদের শরণার্থী কার্ডের কথা বলব।

– আচ্ছা বলবেন। আমিও একটু পরে যাব আমাদের ভারতীয় ভাইদের কাছে। তাদের মাটিতে মাথা রেখে জীবন বাঁচানোর জন্য এসেছি।

– আচ্ছা, আমি যাই।

মারুফ চলে গেলে জয়ন্ত মায়ের কাছে গিয়ে বসে। বাড়ির পাশের দুই প্রতিবেশি মৌলবাদী জঙ্গী গোষ্ঠীর সদস্য। নানা ধরণের উৎপাত শুরু করলে সবাই মিলে সিদ্ধান্ত নেয় দেশ ছেড়ে চলে আসার। যশোর রোডে ঢোকার পর থেকে বিষণ্নতা কেটে যায়। চারদিক থেকে শিশুদের কান্না শুনলে অঞ্জনের মনে হয় এ এক ধরণের সুরের মূর্ছনা। বেঁচে থাকার স্বপ্ন ছুঁয়ে আছে। ওদের কান্নাকে বুকে টেনে থামাতে হবে। যশোর রোডের দু’পাশের বিস্তৃত এলাকাজুড়ে শরণার্থীদের বাঁচিয়ে রাখার আয়োজন চলছে। ক্ষুধার্ত শিশুদের কান্না থামানো কষ্টকর হয়ে যাচ্ছে।

ভারত সরকার নানাভাবে শরণার্থীদের সুরক্ষার চেষ্টা করছে। তারপরও অভাব ছাড়ে না। এমন ধারণায় অঞ্জন হেঁটে যায় যশোর রোডে। বড় বড় গাছগুলো ছায়া বিস্তার করে দাঁড়িয়ে আছে। নিচে দাঁড়ালে শরীর স্নিগ্ধ হয়ে যায়। এতুকিছু দেখে বাবা-মাকে নিয়ে তাঁবুতে এসেছিল অঞ্জন। যশোরের সীমান্ত পার হলেই যশোর রোড। অথচ এত সুন্দর এই রাস্তাটি আগে দেখা হয়নি। ঘুরতে আসা হয়নি এই এলাকায়। নিজের উপর রাগ হয় অঞ্জনের। সুস্থ সময়ে দেখার চিন্তা কেন মনে হলোনা! বন্ধুদের নিয়ে ঘুরে বেড়াতে আসতে পারত। নিজেকে মনে মনে বকাবকি করে মায়ের পাশে এসে বসে।

– মাগো, শরীর কি বেশি খারাপ লাগছে?

– হ্যাঁরে বাবা, ওই যে বর্ডার থেকে হেঁটে এসেছি সেজন্য হয়রান হয়ে গেছি। মনে হচ্ছে গায়ে শক্তি পাচ্ছিনা। – কিছুক্ষণ রেস্ট করলে ঠিক হয়ে যাবে মা।

– আনজুম কই রে? তোর বাবা কই?

– বাবা আনজুমকে নিয়ে ওইদিকে গেছে। আনজুমের জন্য কিছু খাবার খুঁজছে বাবা।

– আমরা পাঁচজন গেরিলা যোদ্ধাকে সাহায্য করার জন্য পাকিস্তানি সমর্থকরা আমাদের উপর হামলা করল। আমরা শরণার্থী হলাম।

– আমি দেখতে যাই বাবা কোথায় আছে?

– না বাবারে, তুই আমার কাছে বসে থাক। আমি একটু ঘুমানোর চিন্তা করছি।

– এইখানে শুয়ে তোমার কি ঘুম আসবে?

– এখন হয়তো আসবে না। কিন্তু পরে আসবে।

– আচ্ছা, তাহলে তুমি চুপচাপ শুয়ে থাক। আমি বসে থাকছি তোমার জন্য। বাবা যখন আসবে আসুক। এইখানে বসে বাবার জন্য অপেক্ষা করি।

কেউ আর কথা বলে না। দুজন মানুষের শ্বাস-প্রশ্বাস বয়ে যায় শরণার্থী শিবিরে। দুজন মানুষের স্মৃতি একইসঙ্গে তোলপাড় করে। ফেলে আসা জীবন ভেসে ওঠে মনের মাঝে। দুজনে একই ভাবনায় মগ্ন হয়। শুরু হয় স্মৃতিতে অবগাহন।

(চলবে)

এসএ/

শরণার্থীর সুবর্ণরেখা: পর্ব ১৩

শরণার্থীর সুবর্ণরেখা: পর্ব ১২

শরণার্থীর সুবর্ণরেখা: পর্ব ১১

শরণার্থীর সুবর্ণরেখা: পর্ব ১০

শরণার্থীর সুবর্ণরেখা: পর্ব ৯

শরণার্থীর সুবর্ণরেখা: পর্ব ৮

শরণার্থীর সুবর্ণরেখা: পর্ব ৭

শরণার্থীর সুবর্ণরেখা: পর্ব ৬

শরণার্থীর সুবর্ণরেখা: পর্ব ৫

শরণার্থীর সুবর্ণরেখা: পর্ব ৪

শরণার্থীর সুবর্ণরেখা: পর্ব ৩

শরণার্থীর সুবর্ণরেখা: পর্ব ২

শরণার্থীর সুবর্ণরেখা: পর্ব ১

Header Ad

বাংলাদেশ-বেল‌জিয়ামের রাজনৈতিক সংলাপ আজ

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ ও বেলজিয়ামের মধ্যে পররাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের দ্বিতীয় রাজনৈতিক সংলাপ অনুষ্ঠিত হবে আজ। এতে দ্বিপাক্ষিক ও বহুপাক্ষিক সম্পর্ক নানা দিক নিয়ে আলোচনা করা হবে।

রোববার (২৪ ন‌ভেম্বর) রাষ্ট্রীয় অতি‌থি ভবন পদ্মায় বাংলাদেশ-বেল‌জিয়ামের মধ্যে এ সংলাপ অনুষ্ঠিত হবে।

এতে বাংলা‌দে‌শের প‌ক্ষে অতিরিক্ত পররাষ্ট্র সচিব ড. মো. নজরুল ইসলাম ও বেলজিয়াম সরকারের পক্ষে দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দ্বিপাক্ষিকবিষয়ক মহাপরিচালক রাষ্ট্রদূত জেরোএন কুরম্যান নেতৃত্ব দে‌বেন।

এরইমধ্যে আজ ভোরে কুরম্যান তার প্রতি‌নি‌ধিদল নিয়ে ঢাকায় পৌঁছেছেন বলে জানা গেছে।

এর আগে, বৃহস্প‌তিবার (২১ নভেম্বর) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মো. তৌফিক হাসান জানান, সংলাপে দুই দেশের মধ্যকার দ্বিপাক্ষিক ও বহুপাক্ষিক সম্পর্কের নানা দিক নিয়ে আলোচনা হবে বলে আশা করা যাচ্ছে। পাশাপাশি ইইউ-বাংলাদেশ সম্পর্ক এবং বৈশ্বিক ও আঞ্চলিক বিভিন্ন বিষয়ে মতবিনিময় হবে।

Header Ad

রাজধানীতে সিলিন্ডার গ্যাস বিস্ফোরণে শিশুসহ দগ্ধ ৭

ফাইল ছবি

রাজধানীর মিরপুরের একটি বাসায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণের ঘটনায় নারী-শিশুসহ সাত জন দগ্ধ হয়েছেন।

রোববার (২৪ নভেম্বর) ভোরের দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে। পরে তাদের জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসা হয়। বর্তমানে তারা সেখানেই চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

দগ্ধরা হলেন—আব্দুল খলিল (৪০), মোছাম্মদ রুমা আক্তার (৩২), আব্দুল্লাহ (১৩), মোহাম্মদ (১০), ইসমত (৪), স্বপ্না (২৫) ও শাহ্জাহান (৩৪)।

তাদের মধ্যে তিনজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানা গেছে।

বিষয়টি নিশ্চিত করে জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আবাসিক চিকিৎসক ডা. মো. শাওন বিন রহমান গণমাধ্যমকে বলেন, মিরপুর থেকে আসা দগ্ধ সাত জনকে হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। তাদের মধ্যে আব্দুল খলিলের শরীরের ৯৫ শতাংশ, আব্দুল্লাহর ৩৮ শতাংশ এবং মোহাম্মদের শরীরের ৩৫ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে।

Header Ad

জোড়া উইকেট হারিয়ে দিন শেষ করলো বাংলাদেশ

ছবি: সংগৃহীত

অ্যান্টিগা টেস্টের শুরুতে নতুন বলে কিছুটা রয়ে-সয়ে দেখে খেলেছেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের ওপেনাররা। তবে সময় গড়ানোর সাথে সাথে ঠিকই রানের গতি বাড়ান ক্যারিবিয়ানরা। প্রথম দিনে ৫ উইকেটে ২৫০ রান সংগ্রহ করে দিন শেষ করেছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। দ্বিতীয় দিনের শুরুতেই ক্যারিবিয়ান শিবিরে জোড়া আঘাত হানেন হাসান মাহমুদ। পরবর্তীতে তাদের সর্বোচ্চ রানের জুটিটা এসেছে অষ্টম উইকেটে। টেল-এন্ডার কেমার রোচকে সঙ্গে নিয়ে সেঞ্চুরি করা জাস্টিন গ্রিভস ১৪১ রানের জুটি গড়েন। এরপর ব্যাটিংয়ে নেমে বাংলাদেশ সুবিধা করতে পারেনি। চিরাচরিত ধারায় ২১ রানেই হারিয়েছে ২ উইকেট!

স্যার ভিভিয়ান রিচার্ড স্টেডিয়ামে দিনের ২০ ওভারেরও বেশি সময় বাকি থাকতে ইনিংস ঘোষণা করে স্বাগতিক ক্যারিবীয়রা। তার আগে ৯ উইকেটে তাদের সংগ্রহ ৪৫০ রান। আগেরদিনই নিজেদের চারশ রানের লক্ষ্য জানিয়েছিলেন উইন্ডিজ ব্যাটার মিকাইল লুইস। এমনকি নিজের সেঞ্চুরির আক্ষেপও অন্য কেউ ঘোচাবেন, এমন বিশ্বাসই ছিল তার। দুটিই ঘটেছে গ্রিভসের কল্যাণে। দলীয় পুঁজি সাড়ে চারশ করে ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরি করা এই ডানহাতি ব্যাটার অপরাজিত থেকে মাঠ ছেড়েছেন।

বিপরীতে নিজেদের প্রথম ইনিংসে ব্যাট করতে নেমে বাংলাদেশের দুই ওপেনারই ফিরেছেন মাত্র ২১ রানে। ইনিংসের দশম ওভারে জেইডেন সিলসের বলে জাকির হাসান ১৫ রান করে বোল্ড হয়ে যান। অফ স্টাম্পের ওপর দিয়ে যেতে থাকা বলে ব্যাট চালিয়ে এডজ হয়ে মিডল ও লেগ স্টাম্প হারান এই বাঁ-হাতি ব্যাটার। আরেক ওপেনার মাহমুদুল হাসান জয় জীবন পেলেও ইনিংস বড় করতে পারেননি, আলজারি জোসেফের বলে স্লিপে ক্যাচ দিয়ে ফিরেছেন ৫ রান করে।

দ্বিতীয় দিন শেষ হওয়ার আগে ১৯ রানের জুটি গড়ে অপরাজিত থেকে দিন শেষ করেছেন মুমিনুল হক (৭) ও শাহাদাত হোসেন (১০)। ফলে ক্যারিবীয়দের চেয়ে সফরকারীরা এখনও ৪১০ রানে পিছিয়ে আছে। তৃতীয় দিন উইন্ডিজদের দেখানো পথেই বড় জুটি গড়তে হবে টাইগারদের। দুটি টেস্ট এবং টানা চতুর্থ সিরিজ হারের পর এটাই যে মেহেদী হাসান মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর ক্যারিবীয় সফর!

এর আগে ৫ উইকেটে ২৫০ রান নিয়ে দিন শুরু করা ওয়েস্ট ইন্ডিজ কাল টেস্টের দ্বিতীয় দিনে মাত্র ১১ রান যোগ করতেই হারিয়ে ফেলেছিল আরও ২ উইকেট। এরপরের গল্পটা স্বাগতিকদের দাপটের। বাংলাদেশকে হতাশ করে ওয়েস্ট ইন্ডিজ স্কোরবোর্ড ক্রমাগত শক্তিশালী করেছে। গ্রিভস ও রোচের ১৪০ রানের রেকর্ড অষ্টম উইকেট জুটিই মূলত ভুগিয়েছে বাংলাদেশকে। ক্যারিয়ার সর্বোচ্চ ৪৭ রান করে হাসান মাহমুদের শিকার হয়েছেন কেমার রোচ।

অন্যদিকে মাত্র তৃতীয় টেস্ট খেলতে নেমেই ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরি করার পর ১১৫ রানে অপরাজিত ছিলেন গ্রিভস। বাংলাদেশের বোলারদের মধ্যে হাসান মাহমুদ সর্বোচ্চ তিনটি এবং তাসকিন আহমেদ ও মিরাজ দুটি করে উইকেট শিকার করেছেন। হাসান দুই উইকেটের কল্যাণে ইতিহাসে নাম লিখিয়েছেন। এক ক্যালেন্ডার বছরে বাংলাদেশি পেসারদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি উইকেটের মালিক এখন এই ডানহাতি বোলার। চলতি বছরেই টেস্টে অভিষেক হওয়ার পর ক্যারিয়ারের ৮ম ম্যাচে এসে পেয়েছেন ২৫তম উইকেট।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বাংলাদেশ-বেল‌জিয়ামের রাজনৈতিক সংলাপ আজ
রাজধানীতে সিলিন্ডার গ্যাস বিস্ফোরণে শিশুসহ দগ্ধ ৭
জোড়া উইকেট হারিয়ে দিন শেষ করলো বাংলাদেশ
সাবেক প্রধান বিচারপতি রুহুল আমিন আর নেই
এশিয়া কাপ খেলতে দেশ ছাড়লো বাংলাদেশ
আমাকে স্যার বলার দরকার নেই, আমি আপনাদের ভাই : উপদেষ্টা নাহিদ
দুই দিনের ব্যবধানে আবারও বাড়ল সোনার দাম
বাংলাদেশ সফরে আসতে পারেন ব্রিটিশ রাজা চার্লস
নির্বাচনের ফাঁকা মাঠ ভেবে খুশি হচ্ছেন, সাবধান হন : তারেক রহমান
গোপনে দুইজনকে বিয়ে, কাউকেই অধিকার বঞ্চিত করেননি জান্নাতুল
শহীদ আব্দুল্লাহর বাড়িতে জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী সদস্য মোবারক হোসেন
বিরামপুরে আদিবাসী নারীর লাশ উদ্ধার
বিএনপির কাঁধে অনেক দ্বায়িত্ব: তারেক রহমান
'জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচন হওয়া উচিত'- তোফায়েল আহমেদ
৩ মাসে জ্বালানি খাতে সাশ্রয় হয়েছে ৩৭০ কোটি টাকা : জ্বালানি উপদেষ্টা
জুটি বাধলেন মিঠুন চক্রবর্তী-আফসানা মিমি
দেশ ও মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় দ্রুত নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই : তারেক রহমান
২৪ ঘণ্টার মধ্যে বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আশঙ্কা
অক্টোবরে সড়কে প্রাণ গেছে ৪৭৫ জনের
গায়ানায় দলের সঙ্গে যোগ দিলেন সাকিব