সোমবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৫ | ১৫ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

জলপাই রঙের ভালোবাসা

ওর নাম ইমন। গ্রামের নিম্নবিত্ত পরিবারের ছেলে। বাবা পুরোদস্তুর কৃষক। নিজের জমি-জমা নেই বললেই চলে। অন্যের বর্গা জমিতে চাষবাস করে সংসারটা চালায়। ইমন বাপের একটাই ছেলে। ছেলেটা বাবার স্বপ্ন সফল করার জন্য খুব চেষ্টা করছে। বলা যায়, জীবনের সাথে লড়াই করছে। কৃষক বাবার বড় স্বপ্ন; অনেক বড়। ইমনকে একদিন অনেক বড় মানুষ হতে হবে। বাবার পাহাড় সমান স্বপ্ন থাকলেও সামর্থ্য খুব অল্প। ছেলেটাকে ঠিকমতো যোগান দিতে পারে না। অভাবের সংসারই ঠিকমতো চলে না। বর্গা নেওয়া অন্যের জমি চাষ করে আর কত রোজগার হয়! জমির মালিককে দিতে হয়। সেঁচের পানি, সার আরও কত খরচ! তাই ইমন বাবাকে মাঠের কাজে সাহায্য করে সকাল-বিকাল। ইমন স্কুলে যায় আবার বিকেলে ফিরে এসে বাবাকে সাহায্য করে। বাপটা অশিক্ষিত হলে হবে কী লেখাপড়ার মর্ম সে বোঝে। স্কুলে যাওয়ার সময় হলে বাবাই তাগাদা দেয় স্কুলে যাওয়ার জন্য। ছেলেটা বাপের মত মাঠের কামলা হোক তা সে চায় না।

ইমনের মাও খুব কষ্ট করে। ঘর-গেরস্থালী দেখাশোনা করার পাশাপাশি ছাগল-মুরগি পোষে ছেলের জন্য। তারও খুব স্বপ্ন ছেলেটা তার অনেক বড় হবে। ইমনের বাবা রাতে খেতে বসে ছেলের মাথায় হাত বুলিয়ে দেন আর বলেন, ‘তোর ম্যালা বড় মানুষ হওয়া লাগবি বাপ!’

ইমন এখন ত্রিশ বছর বয়সী এক যুবক। নিজেকে সে অসফল মানুষ মনে করে। তবে হাল ছাড়ে নি। বড় মানুষের সংজ্ঞা সে জানে না। বাবার স্বপ্নগুলোর হয়তো মৃত্যু হয়েছে। কিন্তু বাবা এখনো বেঁচে আছেন। বাবা চেয়েছিলেন ইমন বড় হয়ে বড় সরকারি চাকরি করবে। বাবার দৃষ্টিতে সেটিই হয়তো বড় মানুষের সংজ্ঞা। বাবার সে স্বপ্নে গুড়েবালি। বিএ পাশ করে একটি ওষুধ কোম্পানির বিক্রয় প্রতিনিধি সে। শহরে থাকে একটা ম্যাসে। মাসে দুয়েকবার সুযোগ করে বাড়ি আসে। বৃদ্ধ বাবা-মাকে দেখে যায়।

একটা মুখ সহসাই ইমনের চোখে ভেসে আসে। কিশোর বয়সের দুটি চোখ ইমনকে খুব ভাবায়। লাউয়ের কচি ফুলের মতো একটা চেহারা ইমনকে স্মৃতির অনুরণনে ভাসিয়ে নিয়ে যায়। একটা প্রায় অস্পষ্ট মুখ ইমনের ঘুমে ব্যঘাত ঘটায়। ইমন বুঝতে পারে না তার এমনটি কেন হচ্ছে। দুর্বায় জমে থাকা শিশিরের মত একটা নরম হাত যেন ইমনকে ছঁয়ে যায়। ইমন ভেসে যায় অন্য এক জগতে। ডুবে যাওয়া শেষ রাতের চাঁদের মত একটা মুখ ইমন কখনোই ভুলতে পারে না। যখন ইমন সম্ভিৎ ফিরে পায় তখন বাবার স্বপ্নের কথা মনে পড়ে। বাবার স্বপ্ন আর একটা মুখ একাকার হয়ে যায় ইমনের ঘুমুঘুমু চোখের সাথে; জীবনের সাথে।

মুখটা একজন কিশোরীর। হাইস্কুল জীবনে যাকে দেখার জন্য মনটা সবসময় ছটফট করতো। সেবার ইমনের বান্ধবী সুরভীর পাশে স্কুলের একটা অনুষ্ঠানে দেখেছিল সে। ইমন তখন এসএসসি পরীক্ষার্থী আর ওই মেয়েটা, যার নাম শোভা, অন্য একটা স্কুল থেকে এসে ইমনদের স্কুলে অষ্টম শ্রেণিতে ভর্তি হয়েছিল। এই প্রথম কোনো মেয়েকে দেখে ইমনের বুকটা নড়েচড়ে উঠল। এর কারণ ইমন জানে না। এর আগে কোনো মেয়ের জন্য ইমনের এমনটি লাগেনি। ইমনের কত বান্ধবী আছে সুরভী-মিম-রীতা ওদের জন্য এভাবে মনের টান অনুভব করেনি ইমন। কী যেন আছে মেয়েটার মধ্যে! সেই থেকে শুরু। শোভার জন্য ইমনের মনের গভীরে একটা বসতবাড়ী গড়ে ওঠে। সে যেন দিগন্তের মাঠে হাঁটছে। সবুজ মাঠের মধ্যে লাল রঙের একটা ফুটন্ত গোলাপ ইমনকে বার বার ডাকছে। ইমনের কিশোর মনে এ এক অন্যরকম অনুভূতি। এই অনুভূতির নাম কী ইমন তা জানে না। শোভা যেন কঁচি লাউয়ের ডগার মতো শুভ্র সুন্দর!

সুযোগ পেলেই শোভার পিছু নেয় ইমন। শোভার আশেপাশে ঘোরাঘুরি করে। কী যেন কী বলতে চায়! কী বলতে চায় ইমন নিজেও জানে না। শোভার কিশোরী মনও সব বোঝে। ওর মনটাও এক অজানা আনন্দে নেচে ওঠে। সেও হয়তো কিছু বলতে চায়। কিন্তু বলা হয়ে ওঠেনা। ইমন আর শোভার এসব কীর্তি দেখে সুরভী শুধু মিটমিট করে হাসে। সুরভী শোভার মামাতো বোন। শোভার ওর নানীর বাড়ি অর্থাৎ সুরভীদের বাড়িতেই থাকে। এতো কিছুর মধ্যেও ইমন বাবার স্বপ্নের কথা ভোলেনা। এসএসসি পরীক্ষা দেয়। ভাল রেজাল্টও করে। মফস্বলের একটা কলেজে ভর্তি হয়। কলেজে যায় আসে আর শোভার খোঁজ রাখে ইমন। শোভা আরও অনেক সুন্দর হয়ে উঠছে আজকাল।

একদিন কলেজ থেকে ফেরার সময় মাঝপথে একটা বাড়ির সামনে থেমে যায় ইমনের বাইসাইকেল। বাড়িটিতে উৎসবের আমেজ। একটা বিয়ে হচ্ছে। এটা কনের বাড়ি। বড় এসেছে কাঁচা ফুলে সাজানো একটা গাড়ি নিয়ে। এই বাড়িটি ইমনের খুব চেনা। অনেকবার এসেছে এখানে। এটা শোভার নানীর বাড়ি। কনেকে খুব ভালো করে চেনে ইমন। কতক্ষণ ঠায় দাঁড়িয়ে থাকার পর ইমনের মনে পড়ে বাবার কথা; বাবার স্বপ্নের কথা! ইমন বাইসাইকেলে চড়ে বসে। তার কানে বাঁজতে থাকে বাবার সে কথা, ‘তোর ম্যালা বড় মানুষ হওয়া লাগবি বাপ!’

এসএ/

Header Ad
Header Ad

পাঁচ জেলায় বজ্রপাতে ১১ জনের মৃত্যু

ছবি: সংগৃহীত

দেশের পাঁচটি জেলায় বজ্রপাতে ১১ জনের মৃত্যু হয়েছে। রোববার ও সোমবার (২৭ ও ২৮ এপ্রিল) দেশের বিভিন্ন স্থানে এসব মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে। কুমিল্লার মুরাদনগর ও বরুড়া উপজেলায় চারজন, কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রাম ও মিঠামইনে তিনজন, নেত্রকোনার কলমাকান্দা ও মদনে দুজন, সুনামগঞ্জের শাল্লায় একজন এবং চাঁদপুরের কচুয়ায় একজন প্রাণ হারিয়েছেন।

কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলার পূর্বধইর পূর্ব ইউনিয়নের কোরবানপুর পূর্বপাড়া এলাকায় ধান কাটতে গিয়ে সকাল সাড়ে ১০টার দিকে বজ্রপাতে দুজন কৃষক নিহত হন। নিহতরা হলেন নিখিল দেবনাথ (৫৮) ও জুয়েল ভূঁইয়া (৩০)।

একই জেলার বরুড়া উপজেলার খোসবাস উত্তর ইউনিয়নের পয়েলগচ্ছ গ্রামে দুপুর ১২টার দিকে ঘুড়ি ওড়ানোর সময় বজ্রপাতে মারা যায় দুই কিশোর—মোহাম্মদ জিহাদ (১৪) ও মো. ফাহাদ (১৩)। এ সময় আবু সুফিয়ান (সাড়ে ৭) নামের একটি শিশু আহত হয় এবং তাকে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রামে খয়েরপুর আব্দুল্লাহপুর ইউনিয়নের হাওরে ধান কাটার সময় সকালে বজ্রপাতে প্রাণ হারান দুই কৃষক—ইন্দ্রজিৎ দাস (৩০) ও স্বাধীন মিয়া (১৫)। একই সময়ে মিঠামইন উপজেলার শান্তিগঞ্জ হাওরে ধানের খড় শুকাতে গিয়ে বজ্রপাতে নিহত হন ফুলেছা বেগম (৬৫) নামের এক নারী।

নেত্রকোনার কলমাকান্দা উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের ধনুন্দ গ্রামে রবিবার রাত ১০টার দিকে বজ্রপাতে আহত হয়ে পরে হাসপাতালে মারা যান দিদারুল ইসলাম (২৮)। তিনি একটি ইফতেদায়ি মাদ্রাসার শিক্ষক ছিলেন।
আজ সকাল ৭টার দিকে মদন উপজেলার তিয়োশ্রী গ্রামে মাদ্রাসাগামী শিশু মো. আরাফাত (১০) বজ্রপাতে মারা যায়।

সুনামগঞ্জের শাল্লা উপজেলার আটগাঁও গ্রামের বুড়িগাঙ্গাল হাওরে গরু চরাতে গিয়ে বজ্রপাতে মারা যান রিমন তালুকদার। তিনি শাল্লা ডিগ্রি কলেজের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন।

চাঁদপুরের কচুয়া উপজেলার নাহারা গ্রামে সকালে বজ্রপাতের বিকট শব্দে হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে মারা যান বিশাখা রানী (৩৫)। তিনি কৃষক হরিপদ সরকারের স্ত্রী। চিকিৎসক জানান, বজ্রপাতের সরাসরি আঘাতের কোনো চিহ্ন ছিল না, শব্দের প্রভাবে তিনি হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান।

 

Header Ad
Header Ad

জামিন পেলেন মডেল মেঘনা আলম

মডেল মেঘনা আলম। ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর ধানমন্ডি থানায় প্রতারণা ও চাঁদাবাজির অভিযোগে দায়ের করা মামলায় জামিন পেয়েছেন মডেল মেঘনা আলম।

সোমবার (২৮ এপ্রিল) ঢাকার অতিরিক্ত মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. ছানাউল্ল্যাহ শুনানি শেষে তার জামিন মঞ্জুরের আদেশ দেন। আদালত সূত্রে জানা গেছে, মামলার অভিযোগপত্র পর্যালোচনা এবং মেঘনা আলমের আইনজীবীর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ সিদ্ধান্ত দেওয়া হয়।

এর আগে গত ১০ এপ্রিল মডেল মেঘনা আলমকে ডিটেনশন আইনে ৩০ দিনের জন্য কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছিল আদালত। সেদিন রাত সাড়ে ১০টার দিকে তাকে আটক করে আদালতে হাজির করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। এরপর আদালতে তাকে আটক রাখার আবেদন করলে সেটি মঞ্জুর হয়।

মামলার এজাহারে বলা হয়, মেঘনা আলম ও দেওয়ান সমিরসহ অজ্ঞাতনামা আরও ২-৩ জন মিলে একটি সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্রের সক্রিয় সদস্য। এই চক্রটি বিভিন্ন সুন্দরী মেয়েদের ব্যবহার করে বাংলাদেশে কর্মরত বিদেশি কূটনীতিক ও দেশীয় ধনাঢ্য ব্যবসায়ীদের প্রেমের ফাঁদে ফেলে অবৈধ সম্পর্ক স্থাপনে উৎসাহিত করত। এরপর এসব সম্পর্কের দুর্বলতা কাজে লাগিয়ে ভিকটিমদের সম্মানহানির ভয় দেখিয়ে মোটা অঙ্কের অর্থ হাতিয়ে নেওয়া হতো।

 

মডেল মেঘনা আলম। ছবি: সংগৃহীত

এজাহারে আরও উল্লেখ করা হয়, আসামি দেওয়ান সমির 'কাওয়ালি গ্রুপ' নামে একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের সিইও এবং 'সানজানা ইন্টারন্যাশনাল' নামে একটি ম্যানপাওয়ার প্রতিষ্ঠানের মালিক। এর আগে তার 'মিরআই ইন্টারন্যাশনাল ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড' নামের একটি প্রতিষ্ঠান ছিল।

চক্রটি 'ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর' নিয়োগের নামে সুন্দরী ও আকর্ষণীয় মেয়েদের ব্যবহার করে সহজে বিদেশি কূটনীতিক ও ধনাঢ্য ব্যবসায়ীদের কাছে যাতায়াতের সুযোগ তৈরি করত। উদ্দেশ্য ছিল ব্ল্যাকমেইলের মাধ্যমে বড় অঙ্কের চাঁদা আদায় এবং দেওয়ান সমিরের ব্যক্তিগত ব্যবসাকে লাভজনক করা।

Header Ad
Header Ad

জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর গঠন করলো সরকার

ছবি: সংগৃহীত

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ইতিহাস সংরক্ষণ, আন্দোলনে নিহতদের পরিবার ও আহতদের পুনর্বাসন এবং এই গণ-অভ্যুত্থানের আদর্শকে রাষ্ট্রীয়ভাবে প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে 'জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর' গঠন করেছে বাংলাদেশ সরকার।

সোমবার (২৮ এপ্রিল ২০২৫) সরকারের পক্ষ থেকে গেজেট আকারে এ সংক্রান্ত ঘোষণা প্রকাশ করা হয়েছে। এর আগে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে এই অধিদপ্তর গঠনের জন্য একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।

প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়, গত বছরের ১২ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী নতুন অধিদপ্তর গঠনের উদ্যোগ নেওয়া হয়। সেই সিদ্ধান্ত অনুযায়ী মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনেই এই নতুন অধিদপ্তর প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে।

এর পাশাপাশি, অধিদপ্তর গঠনের প্রক্রিয়ায় গত ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪ তারিখে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা ফারুক ই আজমের সভাপতিত্বে একটি আন্তঃমন্ত্রণালয় সভা অনুষ্ঠিত হয়। ওই সভায় জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর গঠনের নীতিগত সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। পরে উপদেষ্টা পরিষদে বিষয়টি উপস্থাপিত হলে চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া হয়।

সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, এই অধিদপ্তর শুধু ইতিহাস সংরক্ষণের কাজই করবে না, বরং জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের চেতনা ও আদর্শকে রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য বিভিন্ন গবেষণা, প্রকাশনা এবং সচেতনতামূলক কর্মসূচি বাস্তবায়ন করবে। একইসঙ্গে, নিহত এবং আহতদের পরিবারদের যথাযথ পুনর্বাসন ও সহায়তার ব্যবস্থাও করা হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

পাঁচ জেলায় বজ্রপাতে ১১ জনের মৃত্যু
জামিন পেলেন মডেল মেঘনা আলম
জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর গঠন করলো সরকার
নিরীহ কাউকে মামলা দিয়ে হয়রানি করা যাবে না: আইজিপি
পাকিস্তানে সামরিক হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে ভারত: নিউইয়র্ক টাইমস
ঢাকায় অটোরিকশা ও চার্জিং স্টেশন বন্ধে ডিএনসিসির অভিযান শুরু হতে যাচ্ছে
চাঁদা না দিলে রেলের কমান্ড্যান্টকে বদলির হুমকির অভিযোগ দুই ছাত্র প্রতিনিধির বিরুদ্ধে (ভিডিও)
বলিউডে সেনারা হিরো, বাস্তবে কেন জিরো ভারতীয় বাহিনী!
কুমিল্লায় বজ্রপাতে স্কুলছাত্রসহ নিহত ৪
মে মাসে শেখ হাসিনার বিচার শুরু হচ্ছে: প্রধান উপদেষ্টা
ঢাকাসহ সারাদেশে বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে
সবাই মিলে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করাই লক্ষ্য: আলী রীয়াজ
ইশরাককে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ
কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তানের ফের গোলাগুলি
টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে ৩ পরিবর্তন
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
টটেনহামকে উড়িয়ে প্রিমিয়ার লিগের চ্যাম্পিয়ন লিভারপুল
শেখ হাসিনাকে ‘চুপ’ রাখতে পারবেন না মোদি
রেফারির কাছে ক্ষমা চাইলেন মাদ্রিদের ডিফেন্ডার আন্তনিও রুদিগার
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবীন শিক্ষার্থীদের শুভেচ্ছা উপহার দিলেন ছাত্রদল নেতা