বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

জলপাই রঙের ভালোবাসা

ওর নাম ইমন। গ্রামের নিম্নবিত্ত পরিবারের ছেলে। বাবা পুরোদস্তুর কৃষক। নিজের জমি-জমা নেই বললেই চলে। অন্যের বর্গা জমিতে চাষবাস করে সংসারটা চালায়। ইমন বাপের একটাই ছেলে। ছেলেটা বাবার স্বপ্ন সফল করার জন্য খুব চেষ্টা করছে। বলা যায়, জীবনের সাথে লড়াই করছে। কৃষক বাবার বড় স্বপ্ন; অনেক বড়। ইমনকে একদিন অনেক বড় মানুষ হতে হবে। বাবার পাহাড় সমান স্বপ্ন থাকলেও সামর্থ্য খুব অল্প। ছেলেটাকে ঠিকমতো যোগান দিতে পারে না। অভাবের সংসারই ঠিকমতো চলে না। বর্গা নেওয়া অন্যের জমি চাষ করে আর কত রোজগার হয়! জমির মালিককে দিতে হয়। সেঁচের পানি, সার আরও কত খরচ! তাই ইমন বাবাকে মাঠের কাজে সাহায্য করে সকাল-বিকাল। ইমন স্কুলে যায় আবার বিকেলে ফিরে এসে বাবাকে সাহায্য করে। বাপটা অশিক্ষিত হলে হবে কী লেখাপড়ার মর্ম সে বোঝে। স্কুলে যাওয়ার সময় হলে বাবাই তাগাদা দেয় স্কুলে যাওয়ার জন্য। ছেলেটা বাপের মত মাঠের কামলা হোক তা সে চায় না।

ইমনের মাও খুব কষ্ট করে। ঘর-গেরস্থালী দেখাশোনা করার পাশাপাশি ছাগল-মুরগি পোষে ছেলের জন্য। তারও খুব স্বপ্ন ছেলেটা তার অনেক বড় হবে। ইমনের বাবা রাতে খেতে বসে ছেলের মাথায় হাত বুলিয়ে দেন আর বলেন, ‘তোর ম্যালা বড় মানুষ হওয়া লাগবি বাপ!’

ইমন এখন ত্রিশ বছর বয়সী এক যুবক। নিজেকে সে অসফল মানুষ মনে করে। তবে হাল ছাড়ে নি। বড় মানুষের সংজ্ঞা সে জানে না। বাবার স্বপ্নগুলোর হয়তো মৃত্যু হয়েছে। কিন্তু বাবা এখনো বেঁচে আছেন। বাবা চেয়েছিলেন ইমন বড় হয়ে বড় সরকারি চাকরি করবে। বাবার দৃষ্টিতে সেটিই হয়তো বড় মানুষের সংজ্ঞা। বাবার সে স্বপ্নে গুড়েবালি। বিএ পাশ করে একটি ওষুধ কোম্পানির বিক্রয় প্রতিনিধি সে। শহরে থাকে একটা ম্যাসে। মাসে দুয়েকবার সুযোগ করে বাড়ি আসে। বৃদ্ধ বাবা-মাকে দেখে যায়।

একটা মুখ সহসাই ইমনের চোখে ভেসে আসে। কিশোর বয়সের দুটি চোখ ইমনকে খুব ভাবায়। লাউয়ের কচি ফুলের মতো একটা চেহারা ইমনকে স্মৃতির অনুরণনে ভাসিয়ে নিয়ে যায়। একটা প্রায় অস্পষ্ট মুখ ইমনের ঘুমে ব্যঘাত ঘটায়। ইমন বুঝতে পারে না তার এমনটি কেন হচ্ছে। দুর্বায় জমে থাকা শিশিরের মত একটা নরম হাত যেন ইমনকে ছঁয়ে যায়। ইমন ভেসে যায় অন্য এক জগতে। ডুবে যাওয়া শেষ রাতের চাঁদের মত একটা মুখ ইমন কখনোই ভুলতে পারে না। যখন ইমন সম্ভিৎ ফিরে পায় তখন বাবার স্বপ্নের কথা মনে পড়ে। বাবার স্বপ্ন আর একটা মুখ একাকার হয়ে যায় ইমনের ঘুমুঘুমু চোখের সাথে; জীবনের সাথে।

মুখটা একজন কিশোরীর। হাইস্কুল জীবনে যাকে দেখার জন্য মনটা সবসময় ছটফট করতো। সেবার ইমনের বান্ধবী সুরভীর পাশে স্কুলের একটা অনুষ্ঠানে দেখেছিল সে। ইমন তখন এসএসসি পরীক্ষার্থী আর ওই মেয়েটা, যার নাম শোভা, অন্য একটা স্কুল থেকে এসে ইমনদের স্কুলে অষ্টম শ্রেণিতে ভর্তি হয়েছিল। এই প্রথম কোনো মেয়েকে দেখে ইমনের বুকটা নড়েচড়ে উঠল। এর কারণ ইমন জানে না। এর আগে কোনো মেয়ের জন্য ইমনের এমনটি লাগেনি। ইমনের কত বান্ধবী আছে সুরভী-মিম-রীতা ওদের জন্য এভাবে মনের টান অনুভব করেনি ইমন। কী যেন আছে মেয়েটার মধ্যে! সেই থেকে শুরু। শোভার জন্য ইমনের মনের গভীরে একটা বসতবাড়ী গড়ে ওঠে। সে যেন দিগন্তের মাঠে হাঁটছে। সবুজ মাঠের মধ্যে লাল রঙের একটা ফুটন্ত গোলাপ ইমনকে বার বার ডাকছে। ইমনের কিশোর মনে এ এক অন্যরকম অনুভূতি। এই অনুভূতির নাম কী ইমন তা জানে না। শোভা যেন কঁচি লাউয়ের ডগার মতো শুভ্র সুন্দর!

সুযোগ পেলেই শোভার পিছু নেয় ইমন। শোভার আশেপাশে ঘোরাঘুরি করে। কী যেন কী বলতে চায়! কী বলতে চায় ইমন নিজেও জানে না। শোভার কিশোরী মনও সব বোঝে। ওর মনটাও এক অজানা আনন্দে নেচে ওঠে। সেও হয়তো কিছু বলতে চায়। কিন্তু বলা হয়ে ওঠেনা। ইমন আর শোভার এসব কীর্তি দেখে সুরভী শুধু মিটমিট করে হাসে। সুরভী শোভার মামাতো বোন। শোভার ওর নানীর বাড়ি অর্থাৎ সুরভীদের বাড়িতেই থাকে। এতো কিছুর মধ্যেও ইমন বাবার স্বপ্নের কথা ভোলেনা। এসএসসি পরীক্ষা দেয়। ভাল রেজাল্টও করে। মফস্বলের একটা কলেজে ভর্তি হয়। কলেজে যায় আসে আর শোভার খোঁজ রাখে ইমন। শোভা আরও অনেক সুন্দর হয়ে উঠছে আজকাল।

একদিন কলেজ থেকে ফেরার সময় মাঝপথে একটা বাড়ির সামনে থেমে যায় ইমনের বাইসাইকেল। বাড়িটিতে উৎসবের আমেজ। একটা বিয়ে হচ্ছে। এটা কনের বাড়ি। বড় এসেছে কাঁচা ফুলে সাজানো একটা গাড়ি নিয়ে। এই বাড়িটি ইমনের খুব চেনা। অনেকবার এসেছে এখানে। এটা শোভার নানীর বাড়ি। কনেকে খুব ভালো করে চেনে ইমন। কতক্ষণ ঠায় দাঁড়িয়ে থাকার পর ইমনের মনে পড়ে বাবার কথা; বাবার স্বপ্নের কথা! ইমন বাইসাইকেলে চড়ে বসে। তার কানে বাঁজতে থাকে বাবার সে কথা, ‘তোর ম্যালা বড় মানুষ হওয়া লাগবি বাপ!’

এসএ/

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত