শুক্রবার, ৩ জানুয়ারি ২০২৫ | ১৯ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ধারাবাহিক উপন্যাস: পর্ব-২২

স্নানের শব্দ

‘শো কজ নোটিশ পেলাম ম্যাডাম। শেষ মেশ চাকরিটা খেয়েই দিলেন! উপকারের প্রতিদান ভালোই পেলাম। সত্যি সেধে পড়ে কারও জন্য কিছু করতে হয় না! সারা জীবন মনে রাখার মতো একটা শিক্ষা হলো, যাই বলেন, ফোনের অপর প্রান্ত থেকে কন্ঠে তীব্র বিষ মিশিয়ে হিস হিস করে বললো মনিরুজ্জামান। এইচ আর অবশ্য আগেই এই খবরটা জানিয়েছিল শবনমকে, ফলে তথ্যটা তার কাছে নতুন নয়।

‘মনিরুজ্জামান শোনো, আমার আসলে এখানে কিছু করার ছিল না, আমি অনেক চেষ্টা করেছি, আমার দিক থেকে যতখানি সম্ভব...’
‘থাক, থাক, মিথ্যা কথা বলে আর ভাল মানুষ সাজার চেষ্টা না করলেও চলবে ম্যাডাম। আপনি কী করেছেন সেটা খুব বোঝা হয়ে গেছে আমার, আপনার মতো বিড়াল তপস্বী আগে কখনো দেখিনি.. ’
ভয়ংকর শ্লেষ আর বিদ্রুপ ঝরে পড়ে মনিরুজ্জামানের গলায়।
‘বিশ্বাস করো...আমি চাইনি এরকম কিছু হোক...কিন্তু আমার নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেছিল বিষয়টা...’
শবনম যেন আর্তনাদ করে।
‘চুপ থাক হারামজাদি, খানকি মাগি...’
চাপা কন্ঠে বাজে গালি দুটো ছুড়ে দিয়েই খট করে ফোন কেটে দেয় মনিরুজ্জামান। শবনমের কানে যেন উত্তপ্ত গলিত লোহার মতো আছড়ে পড়ে গালিগুলো। বিস্ময়ে বিমূঢ় ও হতবাক হয়ে যায় সে। নিজের কানকেও যেন বিশ্বাস হয় না তার, এও সম্ভব? সজ্ঞানে স্বেচ্ছায় এমন করে ঊর্ধ্বতন পদধারী একজন বয়স্ক সম্মানিত নারীকে গালি দিতে পারল মনিরুজ্জামান? তার রুচিতে একটুও বাঁধল না? কোনো ভদ্র ঘরের শিক্ষিত ছেলে পারবে এমন করে অনায়াসে নোংরা শব্দগুলো উচ্চারণ করতে? সে ছাড়া যদিও কেউ শোনেনি তবু মরমে মরে যেতে ইচ্ছা করল শবনমের। অসদাচরণের অভিযোগে এক্ষুনি সাসপেন্ড করা যায় মনিরুজ্জামানকে। এই ক্ষমতা তার আছে। কিন্তু এই ঘটনা জানাজানি হলে শবনমের মর্যাদা কী বাড়বে? বরং মানুষজন একটা মুখরোচক বিষয় খুঁজে পাবে সিইও ম্যাডামকে নিয়ে দাঁত বের করে হাসাহাসি করার। এই বয়সে, এরকম অবস্থানে এসে মানুষের কাছে হাসির পাত্র হওয়ার কোনো ইচ্ছা নাই শবনমের। তবে মনিরুজ্জামানের প্রতি মনের কোণায় তার যে সফট কর্নারটা তৈরি হয়েছিল এই ঘটনায় সেটা পুরোপুরিই দূর হয়ে গেল। সেখানে জন্ম নিলো অপরিসীম রাগ, ক্রোধ, ঘৃণা সবশেষে হতাশা। আর এইসব নেতিবাচক অনুভূতি এক সঙ্গে মিলে একটা অসহ্য দমবন্ধ অস্থিরতা তৈরি করল তার মধ্যে। নাক কান দিয়ে যেন আগুন বেরুচ্ছে। কেমন একটা চাপ অনুভূত হচ্ছে বুকের মধ্যে। শবনমের ইচ্ছা করল অফিস টফিস সব কিছু ফেলে ছুটে বেরিয়ে যেতে।

শরীর খারাপ লাগার অজুহাত দেখিয়ে একটা মিটিং ক্যান্সেল করল শবনম। বেশ কয়েকটা ফোন কলও ধরল না সে। বাথরুমে গিয়ে আয়নায় নিজের আহত অপমানিত চেহারার দিকে তাকিয়ে থাকল অনেকক্ষণ। যেন নিজের দুঃখিত, ক্ষতবিক্ষত আত্মাকে দেখল কিছুক্ষণ। তারপর পিঠ চাপড়ে দেওয়ার ভঙ্গীতে বলল, ‘অনেক চড়াই উৎরাই বাধা বিপত্তি পেরিয়ে আসা মানুষ তুমি, ভেঙে পড়ো না, এবারও পারবে সামাল দিতে। এটাকেও এক ধরনের শিক্ষা হিসেবে নাও। পাত্তা দিও না। ইটস ওকে!’ চোখে মুখে ঘাড়ে ঠান্ডা পানির ঝাপটা দিয়ে এসে একটু সুস্থির হয়ে নিজের চেয়ারে গা এলিয়ে বসল শবনম। লম্বা করে কয়েকটা শ্বাস নিল। তারপর নিজের পিঠে হাত বুলিয়ে নিজেকেই বোঝাল সে, ‘না হে, এক অর্বাচীনের সামান্য দুটো গালি শুনে এত বিচলিত বোধ করলে চলবে না, এত অস্থির হওয়ার কিছু নেই। এত ভেঙে পড়ারও কিছু নেই।’

এই পর্যন্ত আসতে আসতে পথে পথে কম তো আর দেখেনি বা শোনেনি সে। কত তাচ্ছিল্য, কত ঈর্ষা, কত উপেক্ষার কঠিন পথ ধৈর্য্য ধরে পারি দিয়ে এসেছে। চোখে, মুখে, আচার আচরণে নারী বসকে মানতে না পারার বিরক্তি আর নাক সিটকানো অভিব্যক্তি দেখে দেখে সয়ে সয়ে তবেই না আজকের অবস্থানে এসে দাঁড়িয়েছে শবনম। সমুদ্রে শয্যা পেতে এখন শিশিরের ভয়ে মূর্ছা গেলে চলবে? এত কাতর হওয়ারই বা কী আছে? বোঝাই যাচ্ছে অকস্মাৎ চাকরি হারানোর চিন্তায় মনিরুজ্জামানের মাথা ঠিক নেই। আসন্ন বিপদের কথা ভেবে হিতাহিত জ্ঞানশূন্য হয়ে পড়েছে ছেলেটা। নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারেনি। মাথা গরম করে কি বলতে, কি বলে ফেলেছে। হয়তো মাথা ঠান্ডা হলে অনুতপ্ত হবে, কৃতকর্মের জন্য ক্ষমা চাইবে।

ধুলায় গড়াতে থাকা মুরগী যেমন গড়ানো শেষে গা ঝাড়া দেয় সেভাবেই মন থেকে সমস্ত অপ্রসন্নতা ঝেড়ে ফেলার চেষ্টা করে শবনম। সচেতনভাবে সামলে নেয় নিজেকে। ব্যাগ থেকে ছোট আয়না আর লিপষ্টিক বের করে, শুকনো ঠোট দুটোতে হাল্কা রঙ বুলিয়ে অবিন্যস্ত চুলগুলো পরিপাটি করে একাউন্ট সেকশনের নির্ধারিত মিটিং-এ ঢুকে পড়ে সে।

মিটিং শেষে একাউন্টিং সেকশনের সবাই বেরিয়ে যাওয়ার পরও চীফ একাউন্টেন্ট আতিয়ার রহমান সাহেব বসেই থাকেন। শবনম বুঝলো, আলাদা করে কিছু বলতে চান তিনি। ফলে অপেক্ষা করছিল সে।
‘একটা কথা ছিল ম্যাডাম’ বলে শুরু করল আতিয়ার সাহেব। তারপর কাঁচুমাঁচু মুখে হাত কচলে ইনিয়ে বিনিয়ে অনেকক্ষণ ধরে যা বললেন তার সারমর্ম হচ্ছে, শো কজ নোটিশ পাওয়া চারজন অপরাধির মধ্যে একজন তার ভাগিনা শাজাহান আকন্দ। কম্পিউটর সেকশনে কাজ করে। ছেলেটা সহজ সরল, বোকা সোকা। বউ আছে, ছোট ছোট দুটো বাচ্চাও আছে তার। এই চাকরিটা ছাড়া অন্য কোনো আয়ের উৎসও নেই। না বুঝে অন্যদের পাল্লায় পড়ে একটা অন্যায় করে ফেলেছে সে। এখন নিজের দোষ অকপটে স্বীকার করতে চায় শাজাহান এবং কর্তৃপক্ষের কাছে ভবিষ্যতে আর এরকম ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটবে না সেই প্রতিশ্রুতি দিয়ে নিঃশর্ত ক্ষমা ভিক্ষা করতে চায়। এখন শবনম যদি চেয়ারম্যান সাহেবকে বলে একটু সুপারিশ করে ওর চাকরিটা বাঁচায়, তাহলে চিরকৃতজ্ঞ থাকবেন তিনি। নইলে বউ বাচ্চা নিয়ে ছেলেটা রাস্তায় বসবে। এই আক্রার দিনে রাতারাতি আরেকটা চাকরিও তো পাবে না।

শবনম চুপ করে শুনলো কিন্তু বেশি আশা দিলো না আবার নিরাশও করলো না। নিরাসক্ত গলায় বললো,
‘আচ্ছা, দরখাস্ত দিতে বলেন, দেখি কি করা যায়!’
‘ঠিকাছে ম্যাডাম। একটু দেখবেন ম্যাডাম।’ বলে বেরিয়ে যায় আতিয়ার সাহেব। হঠাৎ করে রাজ্যের ক্লান্তি আর অবসাদ জড়িয়ে ধরে শবনমকে। সে পিএসকে ফোন করে দ্রুত গাড়ি রেডি করতে বলে। বাড়ি গিয়ে বিশ্রাম নিতে হবে। তখনি মোবাইল ফোনটা বাজে। আশ্চর্য, ওসমান গনি ফোন করেছে! কেনো, হঠাৎ! প্রাক্তন সহকর্মী, প্রাক্তন প্রতিপক্ষও বটে, আরও বড় কথা পরাজিত প্রতিপক্ষ! শবনম ফোনটা ধরবে কী ধরবে না ভাবতে ভাবতেই দ্বিধা নিয়ে ফোনটা ধরলো। ওপাশে ওসমান গণির উল্লসিত কন্ঠ শোনা গেল, ‘হ্যালো ম্যাডাম, আপনার প্রিয় মনিরুজ্জামান এখন নতুন তথ্য দিচ্ছে, হা হা হা, আপনি তাকে প্রেমের ফাঁদে ফেলে আমার বিরুদ্ধে ডকুমেন্টস বের করতে উদ্বুদ্ধ করেছেন, হা হা হা, আপনি দেখিয়ে দিলেন ম্যাডাম, এই বয়সে এসেও নিজের স্বার্থ সিদ্ধির জন্য প্রেমের খেলা...হে হে হে খ্যা খ্যা খ্যা ..’
আরেক দফা গরম গলিত সীসা যেন কেউ ঢেলে দিল শবনমের কানে। ফোন বেয়ে যে হাসি ভেসে আসছে তা কি মানুষের নাকি শয়তানের? মানুষের হাসি এত কুৎসিত হতে পারে!

‘এসব কী বলছেন ওসমান গণি ! ছি ছি ! অসভ্যতার সীমা ছাড়িয়ে যাচ্ছেন আপনি!’
কোনো রকমে বলতে পারল শবনম।
‘সীমা তো ছাড়িয়েছেন আপনি ম্যাডাম, এমন পড়ন্ত বয়সেও অল্পবয়সী ছেলেদের মাথা ঘুরিয়ে দিয়েছেন, নিজেকে টোপ হিসেবে ব্যবহার করে এই পর্যায়ে উঠে এসেছেন!
‘মুখ সামলে কথা বলেন ওসমান গণি !’
ততক্ষণে রাগে ক্ষোভে শবনমের সারা শরীর কাঁপতে শুরু করেছে।
‘সব ফাঁস করে দেব, সবার সামনে ভালমানুষির মুখোশ খুলে দেব, কেমন করে সিইও থাকেন দেখব...
ওইপাশ থেকে ওসমান গণির হুমকি শোনা গেল। এবার আর সহ্য করতে পারল না শবনম, বোতাম টিপে ফোনটা কেটে দিল সে। উত্তেজনায় কখন যেন দাঁড়িয়ে পড়েছিল, এখন ফোন কেটে ধপ করে নিজের রিভলভিং চেয়ারে বসে পড়ল সে। তার মাথাটা ফাঁকা আর শূন্য শূন্য লাগছে। হাতে পায়ে শরীরের কোথাও যেন এক ফোটা শক্তি অবশিষ্ট নেই। শবনমের মন আর্তনাদ করে ওঠে! হায়, এ কোনো কাঁটার সিংহাসনে বসলাম আমি! যেন নোংরা কাদায় আপাদমস্তক ডুবে যাচ্ছি ! যেন কেউ ঝুড়ি ভর্তি দুর্গন্ধ আবর্জনা ছুড়ে মারছে আমার দিকে! এ্ইসব কদর্য অপপ্রচার থেকে কেমন করে নিজেকে বাঁচানো যাবে জানি না! উফ! এই জঘন্য ষড়যন্ত্রের শেষ কোথায়?

চলবে...

আরও পড়ুন>>>

স্নানের শব্দ: পর্ব-২১

স্নানের শব্দ: পর্ব-২০

স্নানের শব্দ: পর্ব-১৯

স্নানের শব্দ: পর্ব-১৮

 

Header Ad
Header Ad

বাড়তে পারে ৬৫ পণ্যের দাম, ভ্যাট বৃদ্ধির প্রস্তাব

ছবি: সংগৃহীত

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) চাপে মূল্য সংযোজন কর (মূসক) ও সম্পূরক শুল্ক বৃদ্ধির লক্ষ্যে সরকার ৬৫টি পণ্য ও সেবার ওপর ভ্যাট বাড়ানোর প্রস্তাব করছে। এর ফলে বাজেটের আগেই এসব পণ্যের মূল্য বাড়তে পারে।

এ তালিকায় রয়েছে জীবন রক্ষাকারী ওষুধ, গুঁড়া দুধ, বিস্কুট, জুস, ফলমূল, সাবান, সিগারেট, টিস্যু পেপার, মিষ্টি, এলপি গ্যাস, বিমান টিকিট এবং হোটেল-রেস্তোরাঁর খাবারের খরচসহ আরও অনেক পণ্য। বিশ্লেষকরা শঙ্কা প্রকাশ করেছেন, এ উদ্যোগ সাধারণ জনগণের ওপর আর্থিক চাপ বাড়াবে এবং মূল্যস্ফীতির বর্তমান পরিস্থিতিকে আরও সংকটময় করবে।

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) এক কর্মকর্তা জানান, বাজেটের সময় ভ্যাট পরিবর্তন করা হয়, তবে এবারের পরিস্থিতি আলাদা। অর্থ মন্ত্রণালয় আইএমএফের কাছ থেকে ঋণ পেতে কর-জিডিপি অনুপাত ০.২ শতাংশ বাড়ানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। সেই লক্ষ্যে অতিরিক্ত অর্থ সংগ্রহ করতে ভ্যাট বাড়ানোর সিদ্ধান্ত হয়েছে।

তবে এ পদক্ষেপ মূল্যস্ফীতির ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতাকে আরও বাড়িয়ে তুলতে পারে। চলমান পরিস্থিতিতে চাল, চিনি, ভোজ্য তেলসহ সাতটি নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যে শুল্কছাড় দিলেও মাঝপথে ভ্যাট বৃদ্ধির এই উদ্যোগ সাধারণ মানুষের দৈনন্দিন ব্যয়কে আরও কঠিন করে তুলতে পারে।

বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, সরকারের এ সিদ্ধান্ত মূল্যস্ফীতির চাপে থাকা সাধারণ মানুষের জন্য আর্থিক দুশ্চিন্তা বাড়াবে এবং জীবনযাত্রার মানে নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে।

Header Ad
Header Ad

জুলাই-আগস্টের ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের তথ্য সংরক্ষণের আহ্বান

ছবি: সংগৃহীত

জুলাই-আগস্টে অনুষ্ঠিত ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থান সম্পর্কিত স্থিরচিত্র, ভিডিও ফুটেজ, ডকুমেন্টারি ও অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সংরক্ষণে একটি বিশেষ গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে গণঅভ্যুত্থান সংক্রান্ত বিশেষ সেল। এসব তথ্য আগামী ১৫ ফেব্রুয়ারির মধ্যে সংরক্ষণের আহ্বান জানানো হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২ জানুয়ারি) তথ্য অধিদপ্তর থেকে প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, জনসাধারণের কাছে থাকা এসব তথ্য গুগল ড্রাইভে (muspecialcell36@gmail.com) আপলোড করার অনুরোধ করা হয়েছে।

এছাড়া, একই সময়ের মধ্যে এসব তথ্য পেনড্রাইভে ধারণ করে সরাসরি গণঅভ্যুত্থান সংক্রান্ত বিশেষ সেলের কার্যালয়ে (২য় তলা, ভবন নং-২, বিএসএল অফিস কমপ্লেক্স, হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল, ১ মিন্টু রোড, ঢাকা-১০০০) হস্তান্তর করারও সুযোগ রয়েছে।

গণবিজ্ঞপ্তিতে উল্লিখিত এই উদ্যোগের মাধ্যমে গণঅভ্যুত্থানের গুরুত্বপূর্ণ দলিলপত্র সংরক্ষণ করা হবে, যা ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য ঐতিহাসিকভাবে মূল্যবান হবে।

Header Ad
Header Ad

স্ত্রীসহ খালেদা জিয়ার বাসভবনে সেনাপ্রধান

স্ত্রীসহ খালেদা জিয়ার বাসভবনে সেনাপ্রধান। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে তার বাসভবনে গিয়েছেন সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান।

বৃহস্পতিবার (২ জানুয়ারি) রাত ৮টা ৩০ মিনিটে গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের বাসভবনে প্রবেশ করেন তিনি।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী যেন দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠেন সেই দোয়া করেছেন সেনাপ্রধান। এ সময় সেনাপ্রধানের সাথে ছিলেন তার স্ত্রী। খালেদা জিয়ার বাসভবনে সেনাপ্রধান ও তার স্ত্রী প্রায় ৪০ মিনিটের মতো ছিলেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বাড়তে পারে ৬৫ পণ্যের দাম, ভ্যাট বৃদ্ধির প্রস্তাব
জুলাই-আগস্টের ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের তথ্য সংরক্ষণের আহ্বান
স্ত্রীসহ খালেদা জিয়ার বাসভবনে সেনাপ্রধান
রংপুরের টানা তৃতীয় জয়, বরিশালের বিপক্ষে সহজ জয়
ভারতে সিগারেট খাওয়া নিষিদ্ধ চান বলিউড কিং
ইসরায়েলি হামলায় গাজার পুলিশ প্রধানসহ নিহত ১১
নওগাঁয় একবছরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৬৫
অবশেষে কাজী নজরুল ইসলামকে জাতীয় কবির রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি
বাংলাদেশ আমাদের হারানো ভাই: পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
৪৩তম বিসিএস: বাদ পড়া ২২৭ প্রার্থীদের পুনর্বিবেচনার সুযোগ
জানুয়ারিতে বোতলজাত এলপিজি’র দাম অপরিবর্তিত, অটো গ্যাসের দাম সামান্য কম
বছরের শুরুতেই বিয়ে করলেন গায়ক আরমান মালিক
টানা দুই ম্যাচে পরাজয়ের স্বাদ পেল ঢাকা, রাজশাহীর প্রথম জয়
গোয়েন্দা সংস্থার সুপারিশে ৪৩তম বিসিএসে ২২৭ জন বাদ
ভারতে তুলনামূলক হারে কমেছে বাংলাদেশী পর্যটক
ভ্যাট বাড়ানোর সিদ্ধান্তে নিত্যপণ্যে প্রভাব পড়বে না: অর্থ উপদেষ্টা
কেন খাবেন সারা রাত ভেজানো কিশমিশ-পানি
বছরের শুরুতেই উত্তাল ব্রাহ্মণবাড়িয়া, নারীসহ আহত ১৫!
বিপিএলে এক ম্যাচেই ৭ উইকেট নিয়ে তাসকিনের রেকর্ড
সাংবাদিক মুন্নী সাহা ও তার স্বামীর বিরুদ্ধে অনুসন্ধান করবে দুদক