শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪ | ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ধারাবাহিক উপন্যাস, পর্ব: ৮

অঘ্রানের অন্ধকারে

নবীন বকুলগাছটা বিকেলে নরম রোদ পেয়ে ঝলমলিয়ে উঠেছে। পাতায় পাতায় ঝিরঝিরে বাতাস। দুটো দোয়েল খুনসুটি করছে। গভীর আনন্দে মোহিত হয়ে ডাকছে। ঝটপট করছে। টুকটুক করে লাফাচ্ছে। পুরো গাছজুড়ে ওদের আনন্দের নাচন।

বকুলগাছের নিচে শানবাঁধানো পুকুর। প্রশান্ত পুকুরের পানি। ঝকঝকে গাঢ় সবুজে নিস্তরঙ্গ অচপল ভাব। দিন শেষের নরম আলো ছড়িয়ে পড়েছে পুকুরময়।

পুকুরের পানিতে পা ডুবিয়ে বসে আছে শাবিন আর তুরি। শাবিনকে সঙ্গে নিয়ে এসেছে তুরি বকুলতলায় এই পুকুরের পানিতে পা ডুবিয়ে বসে থাকবে বলে। কাল রিকশা নিয়ে ঘুরেছে তুরি শহরের নানান জায়গায় এমন চুপচাপ পুকুরের খোঁজে। মিলেও গেছে ঠিক যেমন খুঁজছিল।

অমনি খেয়ালি বাতাসের টানে তিরতিরে ঢেউ উঠল পুকুরের পানিতে। সেই আকুলিবিকুলি করা ঢেউয়ের দিকে তাকিয়ে স্বপ্নময় হয়ে গেল শাবিনের দুই চোখ। মায়াময় শোনাল তার কণ্ঠ, ‘আমাদের গ্রামটা অদ্ভুত সুন্দর। অবশ্য আমি ছোটোবেলায় গেছি, বাবার সঙ্গে। গ্রাম বলতে যা বোঝায়, ছবির মতো। পথের পাঁচালী’র নিশ্চিন্তি, না নিশ্চিন্দিপুরের মতো গ্রাম।’
গ্রামের নাম ভুল বলে হেসে ফেলল শাবিন।
শাবিনের স্বপ্নময়তা স্পর্শ করেছে তুরিকে। উচ্ছলিত গলায় বলল, ‘সত্যি!’
‘তোমার মনে আছে, অপূর্বকৃষ্ণ যখন কলকাতা থেকে ফিরে নৌকাঘাটায় নামল তখন কাদায় পিছলে পড়েছিল আর আপনি তো ‘পথের পাঁচালী’র সঙ্গে ‘সমাপ্তি’ গুলিয়ে ফেলেছেন।’
লজ্জার ধাক্কা সামলাল শাবিন, ‘ও হ্যা। ‘সমাপ্তি’ গল্পে, স্যরি-’
‘স্যরি কেন?’
‘ওই যে গুলিয়ে ফেললাম।’
তুরির মনে হলো কী ভীষণ পাগল এই মানুষটা। বলল, ‘তো! কী হয়েছে। বলুন সমাপ্তি গল্পে-’
‘সমাপ্তি গল্পে অপূর্ব নৌকাঘাটায় কাদায় পিছলে পড়লে মৃন্ময়ী খিলখিল করে হেসে ফেলেছিল।’
‘হ্যা মনে আছে। গল্পের শুরুতেই। হঠাৎ এটা মনে হলো কেন? আপনি ওরকম কাদায় পিছলে পড়েছিলেন নাকি! আর কোনো একজন মৃন্ময়ী-’
‘না- না- ঠিক তা নয়। আমি বলতে চাইছিলাম-’
‘কী!’
‘আবার গুলিয়ে ফেলেছি। সব কেমন তালগোল পাকিয়ে যাচ্ছে।’
‘ও মা কেন?’
‘জানি না তো।’
এবার মুখ ফুটে বলেই ফেলল তুরি, ‘আসলেই আপনি পাগল। ঠিক করে বলুন তো—কী হচ্ছে এসব?’
‘সত্যি জানি না। শুধু জানি—’
‘কী?’
আশ্চর্য ঘোরলাগা গলায় শাবিন বলল, ‘আগে মনে হতো আমাকে দিয়ে কিচ্ছু হবে না। নিজের ওপর নিজেরই রাগ হতো খুব। কিছু করতে পারতাম না। এখন মনে হয় ইচ্ছে করলে আমি সবকিছু করতে পারি।’
‘অবশ্যই পারেন। আপনি রেগুলার ক্লাস করে, পরীক্ষা দিয়ে চমৎকার রেজাল্টও করতে পারেন।’
‘শুধু একটাই ভয়। ঠিক ভয় না, সংশয়।’
‘কী সেটা?’
‘একলা আমি কিছু করতে পারি কিনা। একলা একজন মানুষ বাঁচে কিনা’—বড্ড অসহায় শোনায় শাবিনের গলা।
স্মৃতি বড়ো অলক্ষুনে মনে হয় তুরির। অসময়ে এসে ভাবনায় কড়া নাড়ে। যত ভাবে অতীত ওসব, মরে গেছে। মরে গেলে পচে যায়। সেই পচাগলা অলক্ষুনে অতীত তাকে আঁচড়ায় কামড়ায় খণ্ডবিখণ্ড করে ফেলে।

ডিপার্টমেন্ট থেকে বেরিয়ে লাইব্রেরির কোণায় কদমগাছের নিচে কিছুক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকত তুরি। দাঁড়িয়ে থাকতে ভালো লাগত। সেই সময়টুকু ছিল ওর একান্তের নিজের সময়। সেটুকুও কেড়ে নিয়েছিল একজন। নাকি ও নিজেই দিয়েছিল তাকে ওর একান্তের নিজের সময়! অস্থিরতা লেগেই থাকত সেই দুরন্ত ছটফটে মানুষটার গলায়। মাটি ফুঁড়ে উদয় হতো যেন লাফিয়ে। হুড়মুড় করে ঝাঁপিয়ে পড়ে ওর সময়ে ভাগ বসাত। মানুষটি এলে ভালো লাগত তুরির। যেন এক ঝলক খোলা হাওয়া সঙ্গে করে নিয়ে আসত রোজ।

স্মৃতিকে বেশিক্ষণ জাপটে থাকতে দেয়নি তুরি। দিশেহারা ভাবটা কাটিয়ে শান্ত গলায় বলল, ‘আমাকে দেখুন, এই আমি তো বেঁচে আছি, একলা একজন মানুষ।’
কথায় পেয়েছে তখন শাবিনকে। কথার সিঁড়ি বেয়ে তরতরিয়ে এগিয়ে গেল আরও কয়েক ধাপ, ‘আমি ওই বিচ্ছিরি সংস্কারটাকে কেমন আঁকড়ে ধরে আছি! এক-শালিক দেখলে এখনো চমকে উঠি। অশুভতার আশঙ্কায় না। আমার মনে হয় ওই একলা পাখিটা বড্ড দুঃখী। ও বড়ো বেশি একা। ওর খুব কষ্ট। ঠিক তোমার মতো।’
থমকে গেল তুরি। তবে কি ধরা পড়ে গেছে সে নিজের অজান্তে। মনে মনে ভাবল হয়তো ধরা দিতে চেয়েছে নিজেই। চেয়েছে অন্তত কেউ একজন গভীরভাবে অনুভব করুক ও খুব একা একজন মানুষ। কিন্তু মুখে তুরি বলল অন্য কথা, ‘কে বলেছে আপনাকে আমি একা! আমার বড়ো দুঃখ।’
‘আমি টের পাই। মানুষের চোখের দিকে তাকালে তাকে বুঝতে পারি। তোমার কষ্ট আমি খুব বেশি করে অনুভব করতে পারি।’

বুকের ভেতর আবার মোচড় দিয়ে উঠল তুরির। চোখ ভরে উঠেছে পানিতে। নাজুক করে দিচ্ছে। ঘোর তৈরি হচ্ছে ওর ভেতর। এই ঘোর কী ভালোলাগার! শুধুই পছন্দের নাকি ভালোবাসার। যদি ভালোবাসার হয়। তবে তার রূপ কী। নিজের মনকে বোঝায় তুরি। পছন্দ নয়, ভালোবাসা নয়। ওই মানুষটাকে একটুখানি সহযোগিতা করা। নিজের ভেতর নির্ভরতা তৈরি করতে সাহায্য করা মাত্র।
মুহূর্তের জন্য চোখ তুলে শাবিনের মুখের দিকে তাকাল, তারপরই চোখ নামিয়ে নিল তুরি।

(চলবে)

 

পর্ব ৭ : অঘ্রানের অন্ধকারে

পর্ব ৬: অঘ্রানের অন্ধকারে

পর্ব ৫: অঘ্রানের অন্ধকারে

পর্ব ৪: অঘ্রানের অন্ধকারে

পর্ব ৩: অঘ্রানের অন্ধকারে

পর্ব ২: অঘ্রানের অন্ধকারে

পর্ব ১: অঘ্রানের অন্ধকারে

Header Ad

৩ মাসে জ্বালানি খাতে সাশ্রয় হয়েছে ৩৭০ কোটি টাকা : জ্বালানি উপদেষ্টা

ছবি: সংগৃহীত

প্রফেসর ড. মোহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গঠিত অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ক্ষমতা গ্রহণের ৩ মাসে জ্বালানি খাতে ৩৭০ কোটি টাকা সাশ্রয় হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজসম্পদ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান।

শনিবার (২৩ নভেম্বর) রাজধানীর হোটেল ওয়েস্টিনে শিল্প খাতে জ্বালানি সংকট নিয়ে বাংলাদেশ চেম্বার অব ইন্ডাস্ট্রিজের (বিসিআই) আলোচনা সভায় এ কথা জানান তিনি।

মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেন, নবায়নযোগ্য জ্বালানির দিকে এগিয়ে যেতে হবে। চলতি সপ্তাহে ৪০টি নবায়নযোগ্য জ্বালানি প্রকল্পের দরপত্র দেওয়া হবে।

তিনি বলেন, পাবলিক সেক্টরে প্রতিযোগিতার অভাব রয়েছে। টিকে থাকতে হলে ঘুষ বাণিজ্য থেকে বের হতে হবে। সরকারি ক্রয়কে প্রতিযোগিতার মধ্যে আনার প্রয়োজন রয়েছে। সরকারের সঙ্গে সখ্য করে আর ব্যবসা হবে না। ভালো ব্যবসায়ীদের জন্যই উপযোগিতা তৈরি করা হবে।

Header Ad

জুটি বাধলেন মিঠুন চক্রবর্তী-আফসানা মিমি

ছবি: সংগৃহীত

ওপার বাংলার জনপ্রিয় অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তীর সাথে এবার জুটি বাধলেন বাংলাদেশের তারকা অভিনেত্রী আফসানা মিমি। বিপ্লবী দীনেশ গুপ্তর জীবনকাহিনি নিয়ে এই সিনেমা নির্মাণ করতে যাচ্ছেন ভারতের জাতীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত নির্মাতা মানসমুকুল পাল।

জানা গেছে, হুমায়ূন আহমেদের একটি উপন্যাসকে কেন্দ্র করে সিনেমা বানাবেন নির্মাতা মানসমুকুল পাল। আগামীতে সেই সিনেমাতেই দেখা যাবে মিঠুনকে। শোনা যাচ্ছে, অভিনেতার বিপরীতে দেখা যেতে পারে বাংলাদেশি অভিনেত্রী আফসানা মিমিকে। যদিও নিশ্চিত করে কিছু জানাননি নির্মাতা। তবে ভারতের জাতীয় পুরস্কারজয়ী এই পরিচালক চিত্রনাট্য লেখার আগে বাংলাদেশ ভ্রমণ করবেন।

মূলত সিনেমার চিত্রনাট্য লেখার আগে হুমায়ূন আহমেদের উপন্যাসে থাকা জায়গাগুলো নিজে ঘুরে দেখতে চান মানসমুকুল। ভারতীয় গণমাধ্যমে এ প্রসঙ্গে নির্মাতা বলেন, হুমায়ূন আহমেদের যে উপন্যাস অবলম্বনে চিত্রনাট্য লেখা শুরু করছি তাতে বাংলাদেশের একাধিক জায়গার উল্লেখ রয়েছে।

তাই ঢাকা, কিশোরগঞ্জসহ অন্যান্য জায়গায় যাওয়ার কথা আছে। সেই জায়গাগুলো নিজে দেখলে উপলব্ধি থাকবে, আর তাতে চিত্রনাট্য লেখার কাজও সহজ হবে।

শুধু জায়গা পরিদর্শন নয়, বাংলাদেশে এসে অভিনেত্রী আফসানা মিমির সঙ্গেও দেখা করবেন মানসমুকুল। তিনি এ-ও জানান, সিনেমার অধিকাংশ শুটিং বাংলাদেশে হবে। কিন্তু এখনই নয়। বর্তমানে মানসমুকুলের হাতে ৩টি সিনেমার কাজ রয়েছে। সেসব চলচ্চিত্র শেষ করে তবেই তিনি এই সিনেমার কাজ শুরু করবেন।

Header Ad

দেশ ও মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় দ্রুত নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই : তারেক রহমান

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান জানিয়েছেন, দেশ ও মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় দ্রুত নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই।

শনিবার (২৩ নভেম্বর) দুপুরে চুয়াডাঙ্গা টাউন ফুটবল মাঠে জেলা বিএনপির সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

এসময় তারেক রহমান বলেন, সব রাজনৈতিক দল মিলে আমরা এই অন্তর্বর্তী সরকারকে সমর্থন দিয়ে যাচ্ছি। দেশের মানুষের হাতে ক্ষমতা ফিরে যেতে নির্বাচন প্রয়োজন।

তিনি বলেন, দেশের উন্নয়নের জন্য আরও ২ বছর আগে সংস্কারের প্রস্তাব ৩১ দফা দিয়েছি আমরা। সংস্কার একটি চলমান প্রক্রিয়া। একজন শুরু করবে, আরেকজন টেনে নিয়ে যাবে। অন্তর্বর্তী সরকার নিরপেক্ষ ও সত্যিকারের নির্বাচন আয়োজন করতে পারলে, জনগণ তবেই জনপ্রতিনিধি বাছাই করতে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবে।

নির্বাচন সম্পর্কে তিনি বলেন, অনেকের মনে প্রশ্ন আমরা কেন বারবার নির্বাচনের কথা বলছি। আমরা বিশ্বাস করি, অন্তর্বর্তী সরকার একটি নির্বাচন আয়োজন করতে পারবে। এর ফলে সংসদের যারা জনপ্রতিনিধি বাছাই হয়ে আসবে, তারা সংসদে বসে আলোচনার মাধ্যমে সিদ্ধান্ত নিতে পারবে, কীভাবে দেশের প্রত্যেকটি সেক্টরের সমস্যা সমাধান করা যায়। সকল সংস্কার বাস্তবায়ন সম্ভব প্রকৃত ও সত্যিকারের একটি নির্বাচনের মাধ্যমে।

নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, দায়িত্ব নিতে হলে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হবে। দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে আশপাশের মানুষের প্রত্যাশা পূরণ করতে হবে। যদি এই প্রত্যাশা পূরণ করতে পারা যায়, তবেই মানুষ আপনাদের দায়িত্ব দিবে, অন্যথায় দ্বিতীয়বার ভাববে।

এর আগে শনিবার সকাল সাড়ে ১০টায় সম্মেলনের উদ্বোধন করেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। চুয়াডাঙ্গা জেলা বিএনপির আহ্বায়ক মাহমুদ হাসান খান বাবুর সভাপতিত্বে সম্মেলনে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু, বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান নিতাই রায় চৌধুরী, বিএনপির খুলনা বিভাগের ভারপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক অনিন্দ্য ইসলাম অমিত, বিএনপি খুলনা বিভাগের সহসাংগঠনিক সম্পাদক জয়ন্ত কুমার কুন্ডু, চুয়াডাঙ্গা জেলা বিএনপির সদস্যসচিব মো. শরীফুজ্জামান শরীফ, বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটির তথ্য বিষয়ক সম্পাদক আজিজুল বারী হেলাল প্রমুখ।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

৩ মাসে জ্বালানি খাতে সাশ্রয় হয়েছে ৩৭০ কোটি টাকা : জ্বালানি উপদেষ্টা
জুটি বাধলেন মিঠুন চক্রবর্তী-আফসানা মিমি
দেশ ও মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় দ্রুত নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই : তারেক রহমান
২৪ ঘণ্টার মধ্যে বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আশঙ্কা
অক্টোবরে সড়কে প্রাণ গেছে ৪৭৫ জনের
গায়ানায় দলের সঙ্গে যোগ দিলেন সাকিব
আইপিএল নিলামের আগেই নিষিদ্ধ হলেন ভারতের ২ ক্রিকেটার
গাজীপুরে পিকনিকের বাসে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যু
কবে বিয়ে করবেন জানালেন তামান্না ভাটিয়া
পঞ্চগড়ে ৫০০ টাকায় সন্তান বিক্রি, অতঃপর যা ঘটল...
অ্যান্টিগায় প্রথম দিন শেষে স্বস্তিতে টাইগাররা
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন পরীমণির প্রথম স্বামী
বিচারের আগে আ.লীগের মাঠে থাকার সুযোগ নেই: উপদেষ্টা নাহিদ
মাকে হত্যার পর থানায় হাজির ছেলে
৮ ক্রিকেটারসহ ৯ জনকে নিষিদ্ধ করলো বিসিবি
উপদেষ্টাদের যাচ্ছেতাই কর্মকাণ্ড মেনে নেওয়া হবে না: রিজভী
ভিসা কবে উন্মুক্ত করবে সেটা ভারতের নিজস্ব ব্যাপার: হাসান আরিফ
জুরাইন রেলক্রসিং ছাড়লেন রিকশাচালকরা, ৪ ঘণ্টা পর ট্রেন চলাচল শুরু
পাঁচ দেশে যাওয়ার ব্যাপারে বাংলাদেশিদের জন্য সতর্কতা
সাফজয়ী নারী ফুটবলার আইরিনকে নওগাঁয় সংবর্ধনা