রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪ | ৭ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

সারা জেরিন তাসপিয়া

ভালো ফিচার লেখার কৌশল ও প্রাসঙ্গিক কথা

সাধারণত ফিচার নিয়ে তেমন ভালোমানের বই পাওয়া যায় না। সাংবাদিক ও সাহিত্যিক জাহীদ রেজা নূরের সম্প্রতি প্রকাশিত গণমাধ্যম  বিষয়ের বই ‘ভালো ফিচার লিখতে হলে’ পড়তে পড়তে পাল্টে গেছে অনেক ধারণা। বইটি হাতে নিয়ে প্রথমে ভেবেছিলাম, এখানে হয়তো পাঠ্যপুস্তকের মতো একনাগাড়ে ফিচার লেখার কিছু নিয়ম বাতলে দেয়া হবে। কিন্ত বইটি আসলে পাঠ্যপুস্তকের মতো নয়।

দীর্ঘদিন ধরে দেশের বিভিন্ন গণমাধ্যমে সাংবাদিকতা করছেন জাহীদ রেজা নূর। বইটিতে রয়েছে তাঁর ২৩ বছরের সাংবাদিকতা জীবনের অভিজ্ঞতার নির্যাস। এই ২৩ বছরের সিংহভাগ সময়ই পত্রিকার ফিচার বিভাগে তিনি কাজ করেছেন। লেখক উল্লেখ করেছেন, এ বইয়ের লেখাগুলোর বেশিরভাগই তাঁর প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতার ফল। এছাড়াও বইটিতে বিভিন্ন সময়ে তাঁর লেখা ফিচারের সন্নিবেশ ঘটানো হয়েছে।

আলোচনার শুরুতে আমার ছোট্ট একটা অভিজ্ঞতার কথা বলতে চাই। ফিচার বিষয়ক আমার তেমন কোন ধারণা নেই। কখনও কোথাও যদি ফিচার বিষিয়ক দু’একটি কথা বলতে বলা হয়, তখন সেখান থেকে পালিয়ে যাওয়ার পথ খোঁজাই হবে প্রধান কাজ। বইটি পড়ার পরে আমার সেই ধারণা এবং ভয় ক্রমশই দূর হয়ে ফিচার সম্পর্কে নিজের একটি চিন্তা-ভাবনার জগৎ সৃষ্টি হয়েছে। সেই পালিয়ে যাওয়ার পথটি এখন আর খুঁজতে হবে বলে মনে করছি না।

লেখক শুরুতেই যে পরামর্শ টি দিয়েছেন তা হলো যে, নিয়ম করে লিখতে বসতে  হবে। লিখতে হলে পড়তে হবে কিংবা জানতেও হবে খুব। নতুন লেখক যারা সংবাদপত্রে, বেতারে, টেলভিশনে কিংবা অন্যান্য গণমাধ্যমে কাজ করতে চান, তাদের জন্য অবশ্যই সহায়ক হবে বইটি।

এবার বইয়ের মূল বিষয়ের আলোচনায় আসা যাক। ফিচারের শুরুতেই যদি পাঠকের মন কেড়ে না নেয়, তবে তা সফল ফিচারের রূপ পাবে না। লেখক ফিচারকে ছোট গল্পের সঙ্গে তুলনা করেছেন এবং সেই ছোট গল্পটি এমন দক্ষতার সঙ্গে লিখতে হবে যাতে কোন ধরনের কল্পনার অবকাশ না থাকে। লেখক এর জন্য প্রথমে ফিচারের কাঠামোর গুরুত্বের বিষয়টি  নিয়ে আলোচনা করেছেন। সংবাদ বা ফিচারের কাঠামোকে ধরা হয় সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবে। সংবাদপত্রের প্রথম যুগে সংবাদ কিংবা ফিচার কীভাবে লেখা হবে সে বিষয়ে কারোরই তেমন মাথা ব্যাথা ছিল না। কিন্ত তথ্য-প্রযুক্তির যুগে অসংখ্য পত্রিকার জন্ম হয়েছে এবং হচ্ছে। যার ফলে পত্রিকাগুলোর মধ্যে সৃষ্টি হচ্ছে  একধরনের প্রতিযোগিতা। এ প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে হলে অবশ্যই সংবাদ কাঠামোটি হতে হবে সবচেয়ে আকর্ষণীয়। সংবাদ রচনা পদ্ধতিটি হতে হবে সহজ। সংবাদ কাঠামোর সবচেয়ে জনপ্রিয় পদ্ধতি উল্টো পিরামিড নিয়ে লেখক খুব সুন্দর ভাবে আলোচনা করেছেন। উল্টো পিরামিড পদ্ধতির মূল বিষয় হলো, যা সবচেয়ে জরুরি সে কথা বলে দেয়া হবে শুরুতেই। এরপর ধীরে ধীরে কম গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো উঠে আসবে। এর ফলে শুরুটা পড়েই পাঠক আগ্রহ পাবে। অযথা ঘটনা না টেনে সংক্ষেপে সুন্দর করে পুরো বিষয়টিকে উপস্থাপন করা।

সাক্ষাৎকার ও বিড়ম্বনা অধ্যায় টিকে লেখক বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছেন। এ প্রসঙ্গে লিখতে গিয়ে তিনি সাংবাদিকদের কিছু অন্যায় প্রবণতার বিষয় উল্লেখ করেছেন। যেমন,শিল্পীর সঙ্গে  কথা না বলেই তার সাক্ষাৎকার ছেপে দেয়া কিংবা শিল্পীর সম্পর্কে কোনো জ্ঞান ছাড়াই তার সাক্ষাৎকার নিতে যাওয়া। আবার কখনো দেখা যায় কোন অনুষ্ঠানে উপস্থিত না থেকেও নিজের মনের মতো করে সংবাদ লিখে পাঠানো। এ বিষয়গুলো পরিহারের বিষয়টিকে গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। একটি ভালো রিপোর্ট করার জন্য সাংবাদিকদের সবচেয়ে জরুরি কাজ হলো, সংবাদের সঙ্গে নিজের দূরত্ব না রাখা। অর্থাৎ লেখক বুঝাতে চেয়েছেন যে, যে বিষয়ে রিপোর্ট লেখা হচ্ছে সে ব্যাপারে পুরোপুরি জেনেবুঝে  তারপরই কাজে ঝাঁপ দেয়া। বিভিন্ন গল্প, ঘটনার মধ্যে দিয়ে লেখক ফিচার ও সংবাদ কাঠামো সম্পর্কে পাঠককে পুরোপুরি একটা ধারনা দেয়ার চেষ্টা করেছেন।

যারা সত্যি সত্যই ফিচার লেখার কলাকৌশল শিখতে চান কিংবা ফিচার লিখতে চান, তাদের জন্য বইটি হবে সত্যিই  শিক্ষণীয়। সবচেয়ে মজার বিষয় হলো, বইটির শেষে লেখক শুধু ফিচার নয়,যেকোন বিষয় নিয়ে লেখালেখি করার জন্য কিছু পরামর্শ দেয়ার পাশাপাশি লেখালেখি নিয়ে দেশ ও দেশের বাইরের বিভিন্ন বিখ্যাত লেখকদের ভাবনা  আলোচনা করেছেন। বিশেষ করে শিক্ষার্থীরা এ বইটি পড়ে সত্যিই আনন্দ পাবেন। শুধু ফিচার নয়,আপনার যে কোন বিষয় নিয়ে লেখালেখি করার পথটাকে আরও সুন্দর ও মসৃণ করবে এ বইটি।

 

ভালো ফিচার লিখতে হলে

লেখক: জাহীদ রেজা নূর

প্রচ্ছদ: সব্যসাচী হাজরা

প্রকাশক: কথাপ্রকাশ

দাম: ৩০০ টাকা

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

Header Ad
Header Ad

বিরামপুরে সাদ পন্থীদের নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ

বিরামপুরে সাদ পন্থীদের নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

গাজীপুরের টঙ্গীতে বিশ্ব ইজতেমা ময়দানে সন্ত্রাসীদের হামলায় চারজন নিহতের ঘটনায় দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি ও সাদপন্থীদের কার্যক্রম নিষিদ্ধের দাবিতে দিনাজপুরের বিরামপুরে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

রোববার (২২ ডিসেম্বর) বিকেলে তাবলীগ জামায়াতের উদ্যোগে আলেম ওলামা ও তাবলীগের সাথীরা এ কর্মসূচি পালন করেন। বিক্ষোভ মিছিলটি বিরামপুর আলমি শুরা মারকায থেকে শুরু হয়ে শহরের প্রধান সড়কগুলো প্রদক্ষিণ করে স্থানীয় ঢাকা মোড়ে সমাবেশে মিলিত হয়।

সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন আলমি শুরা মারকায শুরা সদস্য মাওলানা আমিরুল ইসলাম। প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন বিরামপুর ওলামা মাশায়েখ পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মুফতি আব্দুল হাকিম। এছাড়া বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের মহাসচিব মুফতি ফকরুল ইসলাম, মুফতি মোস্তাফিজুর রহমান, মাওলানা আব্দুর রউফ, মুফতি নাজিমুদ্দিন, মাওলানা এমদাদুল হকসহ অন্যান্য বিশিষ্ট ওলামাগণ।

সমাবেশে বক্তারা বিশ্ব ইজতেমা ময়দানের মর্মান্তিক ঘটনায় নিন্দা জানিয়ে সন্ত্রাসীদের কঠোর শাস্তির দাবি জানান। দোয়া পরিচালনা করেন মাওলানা হাফিজুর ইসলাম।

পরে সমাবেশ শেষে বিরামপুর আলমি শুরা মারকাযের পক্ষ থেকে একটি স্মারকলিপি উপজেলা নির্বাহী অফিসারের নিকট প্রদান করা হয়।

Header Ad
Header Ad

নওগাঁয় পুলিশ সুপারের কার্যালয়ের সামনে শিক্ষার্থীদের অবস্থান

নওগাঁয় পুলিশ সুপারের কার্যালয়ের সামনে শিক্ষার্থীদের অবস্থান। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

পরিবর্তিত প্রেক্ষাপটের পরে নওগাঁয় পুলিশের বিরুদ্ধে অসহযোগিতার অভিযোগ তুলে ধরে পুলিশ সুপার কার্যালয়ের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শিক্ষার্থীরা। রোববার (২২ ডিসেম্বর) বেলা ১১টা থেকে তারা অবস্থান কর্মসূচি শুরু করেন।

পরে পুলিশ সুপার কুতুব উদ্দিন সেখানে উপস্থিত হলে শিক্ষার্থীরা তাদের ৯ দফা দাবি পেশ করেন। আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে দাবি বাস্তবায়নের আশ্বাস দিলে সেখান থেকে সরে দাঁড়ায় শিক্ষার্থীরা।

শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, ৫ আগস্টের পরে পুলিশ বিশেষ একটি রাজনৈতিক দলের মদদে কাজ করছে। রাজনৈতিক দল যা চাচ্ছে পুলিশ সেটিই করছে। সাধারণ মানুষের হয়ে কাজ করছেনা। আগামী ৭ দিনের মধ্যে ৯ দফা দাবি বাস্তবায়ন না হলে নওগাঁ জেলার সকল থানা ঘেরাওসহ কঠোর কর্মসূচি পালনের হুঁশিয়ারি দেন শিক্ষার্থীরা।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন নওগাঁর নেতৃত্ব দেওয়া শিক্ষার্থী ফজলে রাব্বী, জুলাই বিপ্লবের আগে পুলিশের প্রতি মানুষের যে ক্ষোভ ছিল সে জায়গা থেকে আমরা মনে করেছিলাম পুলিশ কাজ করে মানুষের মন জয় করে নিবে। কিন্তু সে কাজে তার সম্পূর্ণ ব্যর্থ হয়েছে। এখনো আগের মতোই রয়ে গেছে। এখনো নওগাঁতে চাঁদাবাজি হচ্ছে। থানাতে গেলে কারো রেফারেন্স ছাড়া মামলা নেয়া হয় না। এগুলো আমরা চাইনি। আমরা চাই একজন সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে সর্বস্তরের মানুষ যেন সুবিধা পায়।

নেতৃত্ব দেওয়া আরেক শিক্ষার্থী আরমান হোসেন বলেন, জুলাই বিপ্লবের সময় ছাত্রলীগ যুবলীগ আওয়ামী লীগের গুন্ডাবাহিনীরা আমাদের উপর নৃশংসভাবে হামলা করে। হামলাকারীরা এখনও প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছে পুলিশ তাদের বিরুদ্ধে কোনো ধরনের ব্যবস্থা নিচ্ছে না।

তিনি আরো বলেন, পুলিশের সাথে ঘুষ ওতপ্রোতভাবে জড়িত। এটা তাদের একটি সংস্কৃতি হয়ে দাঁড়িয়েছে। আমরা নিজের চোখে দেখেছি তারা এখনও ঘুষ নিচ্ছে। এ বিষয়ে পুলিশ প্রশাসনকে অবহিত করা হলেও তারা ব্যবস্থা না নেওয়ায় আজকে আমরা এই কর্মসূচি হাতে নিয়েছি। আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে দাবি আদায় না করা হলে কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।

নওগাঁ পুলিশ সুপার কুতুব উদ্দিন বলেন, তাদের দাবি-দাওয়া গুলো শুনেছি। তাদের দাবিগুলো বাস্তবায়নের মাধ্যমে সবাই মিলে একসাথে কাজ করবো। দেশ স্বাধীনতার যে সুফল সেটি সাধারণ মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেবে পুলিশ।

Header Ad
Header Ad

আব্রাম না থাকলে তাকে আমার যোগ্য বলেই মনে করতাম না: অপু বিশ্বাস

ছেলে আব্রামের সঙ্গে অপু বিশ্বাস, শাকিব খান এবং বুবলী। ছবি কোলাজ: ঢাকাপ্রকাশ

চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে বুবলীর নাম উল্লেখ না করেই মন্তব্য করেছেন, যা নিয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে। তিনি বলেন, আমার সন্তান (আব্রাম খান জয়) না থাকলে যাদের নিয়ে প্রসঙ্গ তৈরি হয়, তাদের আমি যোগ্য বলেই মনে করতাম না। কারণ যোগ্যতা একদিনে সৃষ্টি হয় না। আমি অপু বিশ্বাস, আমি একজন সুপারস্টার। এই ইন্ডাস্ট্রিতে আমার ১৭ বছর চলছে। তাই তাকে আমার যোগ্য বলেই মনে করতাম না।

২০১৭ সালে হঠাৎ একটি বেসরকারি টেলিভিশনের অনুষ্ঠানে পুত্র জয়কে সঙ্গে নিয়ে হাজির হন অপু। সেদিন তিনি প্রকাশ করেন, জয়ের বাবা চিত্রনায়ক শাকিব খান। অপু জানান, ২০০৮ সালের ১৮ এপ্রিল গোপনে তাদের বিয়ে হয়েছিল। তবে ২০১৮ সালের ১২ মার্চ বিবাহবিচ্ছেদের মাধ্যমে তাদের দাম্পত্য জীবনের সমাপ্তি ঘটে।

এ ঘটনার পর থেকে শাকিব ও অপু দু’জনেই আলাদা পথে এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেছেন। তবে এখনও প্রায়ই অপুকে টেলিভিশন অনুষ্ঠানে সেই সম্পর্ক ও সন্তান নিয়ে প্রশ্নের মুখোমুখি হতে হয়।

সম্প্রতি তেমনই এক অনুষ্ঠানে অপু জানালেন, আমার সেই ঘটনার পর অনেকেই মনে করেছেন, এভাবে সন্তান নিয়ে টেলিভিশনে না আসলেও পারতাম বা এটা আমার ভুল ছিল। পুরো বিষয়টি পারিবারিকভাবে সমাধান করতে পারতাম।

এরপর এই নায়িকা বললেন, পারিবারিকভাবে আমরা সমাধানের চেষ্টা করেছিলাম। কিন্তু প্রতিবার মনে হচ্ছিল, কেউ পেছন থেকে টেনে ধরছে। যে কারণে বাধনটা ছিঁড়ে গেছে।

অপু বিশ্বাসের সঙ্গে বিচ্ছেদের পর নায়িকা শবনম বুবলীকে বিয়ে করেন শাকিব খান। সেই সংসারেও নায়কের একটি পুত্র সন্তান জন্ম নেয়।

শাকিবকে ঘিরে অপু-বুবলী একাধিকবার বিবাদে জড়িয়েছেন। দু’জন দু’জনকে ইঙ্গিত করে প্রকাশ্যে কিংবা পরোক্ষভাবেই নানা মন্তব্য করেছেন। যে কারণে দুই নায়িকাকে নিয়েও একাধিকবার বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছে।

উল্লেখ্য, ২০০৮ সালের ১৮ এপ্রিল গোপনে বিয়ে করেন শাকিব খান ও অপু বিশ্বাস। ২০১৭ সালের ১০ এপ্রিল এই দম্পতির বিয়ের বিষয়টি প্রকাশ্যে আসে। ওই দিন পুত্র জয়কে নিয়ে একটি বেসরকারি টেলিভিশনে লাইভে আসেন অপু। ২০১৮ সালের ১২ মার্চ বিবাহবিচ্ছেদের মাধ্যমে দাম্পত্য জীবনের ইতি টানেন এই তারকা জুটি।

এরপর ২০১৮ সালের ২০ জুলাই শবনম বুবলীকে গোপনে বিয়ে করেন শাকিব খান। ২০২০ সালের ২১ মার্চ জন্ম হয় তাদের সন্তান শেহজাদ খান বীরের। এরপর শাকিবের এ সংসারও ভেঙে যায়।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বিরামপুরে সাদ পন্থীদের নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ
নওগাঁয় পুলিশ সুপারের কার্যালয়ের সামনে শিক্ষার্থীদের অবস্থান
আব্রাম না থাকলে তাকে আমার যোগ্য বলেই মনে করতাম না: অপু বিশ্বাস
কাবাঘরে ‌‘জয় বাংলা’ স্লোগান, পরিচয় জানা গেল সেই যুবকের
গাইবান্ধায় উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার
ডিসেম্বরেই বিশ্বব্যাংক ও এডিবির ১১০০ মিলিয়ন ডলার পাবে বাংলাদেশ
বঙ্গোপসাগর বড় বড় শক্তির নজরে পড়েছে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বঙ্গবন্ধু রেলওয়ে সেতুর নাম পরিবর্তন হয়ে যা হলো
ইজতেমা ময়দানে সাদপন্থীদের হামলার প্রতিবাদে নওগাঁয় মানববন্ধন
আমনের ভরা মৌসুমেও বাড়তি চালের দাম, কারসাজিতে কারা?
গোবিন্দগঞ্জে ট্রাকচাপায় নারীসহ ২ জন নিহত
বুয়েট শিক্ষার্থী নিহতের ঘটনায় তিন আসামি ২ দিনের রিমান্ডে
আবারও বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমে বাড়তে পারে শীত
উপদেষ্টা হাসান আরিফের মৃত্যুতে সোমবার রাষ্ট্রীয় শোক
সুরের জাদুতে ঢাকার মঞ্চ মাতালেন রাহাত ফতেহ আলী খান
আনিসুল হকের তিন ব্যাংকে ২১ কোটি টাকার সন্ধান পেয়েছে দুদক
নরসিংদীতে ছাত্রদল কর্মীকে গুলি করে হত্যা
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড নোটিশের বিষয়ে নিশ্চিত নয় ট্রাইব্যুনাল
ভারতের কাছে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
এক দশক পর ফিরলো ‘আমার দেশ’ পত্রিকা