শুক্রবার, ১৪ মার্চ ২০২৫ | ২৮ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

ড. সাজ্জাদ বকুল

হাসান আজিজুল হক: প্রান্তজনের সখা

সাহিত্যচর্চা করতে গেলে কি কেন্দ্রেই আস্তানা গাড়তে হবে? কেন? যে-সাহিত্য রচনা করতে হলে প্রান্তেই বিচরণ করতে হবে, প্রান্তজনের মানুষের মাঝে মিশে যেতে হবে, সেভাবে রচিত মহৎ সাহিত্যের বহুল প্রচার, প্রসার বা মূল্যায়নের জন্য কেন্দ্রের দিকে তাকিয়ে থাকতে হবে কেন? এ প্রশ্নের উত্তর হয়তো হাসান আজিজুল হককেও কখনো কখনো ভাবিত করে থাকবে। তবে তাঁর সঙ্গে ব্যক্তিগত আলাপচারিতায় এই আক্ষেপ তাঁকে কখনোই করতে দেখিনি আমি। কেন্দ্র ছেড়ে রাজশাহীর মতো প্রান্তে বসে সাহিত্যচর্চা করে তিনি যে খুব ভুল করেছেন তাঁর তেমন উপলব্ধির কথাও জানতে পারিনি। বরং তিনি রাজশাহীতে থেকেই সাহিত্যচর্চা করতে ভলোবেসেছেন। তিনি যে মাপের সাহিত্যিক ছিলেন, কেন্দ্র তথা রাজধানী যে তাঁর যথাযথ মূল্যায়ন করছে না, তা নিয়ে তাঁকে কখনো আক্ষেপ করতে শুনিনি।

এখানে মূল্যায়ন বলতে যদি শুধু পুরস্কার-সম্মাননার কথা ধরি, তবে সে মূল্যায়ন কিন্তু হাসান আজিজুল হক প্রান্তে বসেই আদায় করে নিতে পেরেছেন নিজ গুণে। রাজধানীর বাইরে বসেই ১৯৭০ সালে তিনি মাত্র একত্রিশ বছর বয়সে অর্জন করেছেন বাংলাদেশের সাহিত্যে সম্মানজনক স্বীকৃতি ‘বাংলা একাডেমি পুরস্কার’। এরপর থেকে শক্তিশালী কথাশিল্পীর স্বীকৃতিস্বরূপ বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ সব পুরস্কার-সম্মাননা অর্জন করেছেন। দেশের বেসামরিক পুরস্কারের মধ্যে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ‘একুশে পদক’ পেয়েছেন ১৯৯৯ সালে। ২০১৯ সালে পেয়েছেন সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার ‘স্বাধীনতা পুরস্কার’।

প্রান্তে বসে সাহিত্যচর্চা করেও এমন স্বীকৃতি তিনি ঠিকই আদায় করে নিয়েছিলেন। মাত্র শ’খানেক ছোটগল্প আর দুটি উপন্যাস, কিছু প্রবন্ধ আর কিছু শিশুসাহিত্য রচনা করে বাংলা সাহিত্যে কালজয়ী লেখক হিসেবে বিবেচিত হয়ে আসছেন তিনি, যুগের পর যুগ হয়ে আসবেন। শুধু কি দেশের ভেতর? দেশের গণ্ডি পেরিয়ে ভারতের কলকাতা থেকেও সেখানকার সাহিত্যের খুব গুরুত্বপূর্ণ স্বীকৃতি ‘আনন্দ পুরস্কার’ অর্জন করেছেন ২০০৮ সালে; ‘আগুনপাখি’ উপন্যাসের জন্য। পশ্চিমবঙ্গেও তাঁর সাহিত্যের সমঝদার পাঠক রয়েছেন বহু। ১৫ নভেম্বর তিনি পৃথিবী থেকে শারীরিকভাবে চিরবিদায় নিলে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জী টুইটারে এক পোস্টে এই যশস্বী কথাসাহিত্যিকের মৃত্যুতে শোক জানিয়েছেন। বাংলাদেশে তাঁর মৃত্যুতে শোক জানিয়েছেন মহামান্য রাষ্ট্রপতি, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীসহ বহু গণ্যমান্য ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান।

এতো এতো স্বীকৃতির পরেও তবে কেন্দ্র-প্রান্ত প্রসঙ্গ আসছে কেন? আসছে মূলত গণমাধ্যমে হাসান আজিজুল হকের মৃত্যুকে কীভাবে উপস্থাপন করা হলো তার নিরিখে। গণমাধ্যমে জীবিত হাসান আজিজুল হক যেমন সেভাবে ঠাঁই পাননি, মৃত্যুতেও তার ধারাবাহিকতা রক্ষিত হয়েছে। হাতে গোনা কয়েকটি সংবাদপত্র, টিভি চ্যানেল বাদ দিলে বেশিরভাগ গণমাধ্যমে হাসান আজিজুল হকের মৃত্যু ঘিরে সংবাদ বা অন্যান্য কনটেন্টে তাঁকে যেভাবে যে মাত্রায় হাজির করার কথা ছিল তা হয়েছে কি? সমকালীন বাংলা সাহিত্যে তাঁর মতো শক্তিশালী কথাকার ও রাজনীতি-সমাজসচেতন মানুষ কয়জন ছিলেন বা আছেন? তাহলে তাঁকে গণমাধ্যমে উপস্থাপনে এতো কার্পণ্য কেন?

এ কি তবে হাসান আজিজুল হক প্রান্তের লেখক বলে? তিনি যদি রাজশাহী না থেকে রাজধানীতে থাকতেন তাহলে তাঁর মৃত্যুকে ঘিরে আরো বেশি আয়োজন, মিডিয়ায় আরো বেশি তোলপাড় হতো না? আমি কারো সঙ্গে তুলনায় যেতে চাই না। শুধু তিনি যেভাবে পাদপ্রদীপের আলোয় থাকার মতো গুণের অধিকারী ছিলেন সেটুকু তাঁর ক্ষেত্রে করা হলো কিনা—সেই প্রশ্ন আমি তুলতে চাই। তাঁর মৃত্যুর পরের দু দিনের মিডিয়া কাভারেজ দেখে এটা মনে হতেই পারে, গণমাধ্যমের একটা বড় অংশ হাসান আজিজুল হককে প্রান্তের লেখক হিসেবেই বিবেচনা করেছে।

আমি দীর্ঘ প্রায় ১২ বছর ধরে হাসান আজিজুল হকের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে মিশে দেখেছি, তিনি এসব নিয়ে কখনোই মাথা ঘামাতেন না। তিনি শুধু নিজের কাজটা করে যেতেন। ২০১৯ সালে তাঁর আশিতম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে আমি রাজশাহীতে একটা বড় আয়োজনের উদ্যোগ নেই। সেই আয়োজনে রাজশাহীর গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গসহ সর্বস্তরের মানুষ ছুটে এসেছিলেন। রাজশাহীর বাইরে পাবনা, নাটোরসহ দূর দূরান্ত থেকে মানুষ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে হাজির হয়েছিলেন।

কিন্তু আমি খুব অবাক হয়ে লক্ষ করেছিলাম, এ রকম একজন কিংবদন্তি কথাসাহিত্যিকের ৮০তম জন্মবার্ষিকী পালনের কোনো উদ্যোগ কেন্দ্র থেকে কেউ গ্রহণ করেননি। অন্তত আমাদের আয়োজন নিয়ে বা হাসান আজিজুল হকের ৮০তম জন্মবার্ষিকী ঘিরে গণমাধ্যমগুলো যদি যথাযোগ্য কাভারেজ দিত তাতেও সান্ত্বনা পাওয়া যেত। কিন্তু কেন্দ্রের প্রায় সকল গণমাধ্যম আমাদের হতাশ করেছে। সেদিন বেশিরভাগ গণমাধ্যমেই আমাদের বাংলা সাহিত্যের অন্যতম এই দিকপালের জীবনের এই স্মরণীয় দিনটিকে স্মরণীয় করে রাখার মতো কোনো আয়োজন আমার চোখে পড়েনি। একই ঘটনা ঘটল তাঁর মৃত্যুর পরেও। সংবাদপত্রগুলোর কিছু কিছু এই দুই দিনে সম্পাদকীয় পাতায় কিছু উপ-সম্পাদকীয় ছাপা ছাড়া ‘বিশেষ সংখ্যা’ বা এ ধরনের কোনো আয়োজন করেনি। আরো কয়েক দিন গেলে বোঝা যাবে তাদের তেমন কোনো পরিকল্পনা আছে কিনা। কিন্তু আগের অভিজ্ঞতা বলে তেমন হওয়ার সম্ভাবনা খুব কম।

সারাজীবন প্রান্তিক মানুষের জীবনের দুঃখ, কষ্ট, লাঞ্ছনা, সংগ্রামের কথা কতো দরদ দিয়ে লিখে গেলেন ‘ছোটগল্পের বরপুত্র’ হাসান আজিজুল হক। প্রান্তে বসে প্রান্তজনের মধ্যে বিচরণ করে বাংলা সাহিত্যের জগতে কিছু মহৎ সাহিত্য তিনি যোগ করে গেলেন। কিন্তু কেন্দ্র ছেড়ে প্রান্তে থাকার কারণেই হয়তো তিনি কেন্দ্রের মনোজগতে সেভাবে আঁচড় কাটতে পারলেন না। উদার মানসিকতার এই মানুষটা নিজে তার চেষ্টা কখনো করেননি। কিন্তু কেন্দ্রের তো সেটা করা উচিত ছিল, নাকি? আগে হয় নি। ভবিষ্যতে হলেও ক্ষতি কী?

Header Ad
Header Ad

আমি জানি না, ওরা কেন মাঠ থেকে অবসর নিতে চায় না : খালেদ মাহমুদ সুজন

আমি জানি না, ওরা কেন মাঠ থেকে অবসর নিতে চায় না : খালেদ মাহমুদ সুজন। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের ক্রিকেটে আন্তর্জাতিক মঞ্চ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে বিদায় নেওয়ার সংস্কৃতি এখনো গড়ে ওঠেনি। সর্বশেষ মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অবসরের ঘোষণা দেওয়ার পর এই প্রসঙ্গ আবার আলোচনায় এসেছে।

২০০৬ সালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ঘরের মাঠে সিরিজ খেলে ফুলের তোড়া হাতে নিয়ে হাসিমুখে বিদায় নিয়েছিলেন খালেদ মাহমুদ সুজন। একইভাবে ২০০৮ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বিদায় নিয়েছিলেন মোহাম্মদ রফিক। কিন্তু এরপর থেকে দুই দশকের বেশি সময়েও বাংলাদেশি ক্রিকেটারদের মধ্যে মাঠ থেকে আনুষ্ঠানিক বিদায়ের দৃশ্য দেখা যায়নি।

এ প্রসঙ্গে খালেদ মাহমুদ সুজন বলেন, “ওদের ক্যারিয়ার বাংলাদেশ ক্রিকেটের জন্য অসাধারণ ছিল। মাঠ থেকে বিদায় নেওয়ার সুযোগ ওদের প্রাপ্য ছিল। যারা ভালোবেসেছে ও সমর্থন দিয়েছে, তারাও চাইত গ্যালারি ভরা দর্শকের হাততালির মধ্যে তারা বিদায় নিক। কিন্তু সেই সুযোগটা আর হলো না। কেন মাঠে অবসর নেয়নি, সেটা ওরাই ভালো বলতে পারবে।”

অনেকে মনে করেন, বোর্ডের পরিকল্পনার অভাবের কারণেই এমনটা ঘটছে। তবে সুজন এই দাবির সঙ্গে একমত নন। তিনি বলেন, “যখন আমি অবসর নিয়েছিলাম, আগেই জানিয়েছিলাম সেটাই আমার শেষ ম্যাচ। কিন্তু যদি কেউ না জানায়, বোর্ড বুঝবে কীভাবে? ক্রিকেটাররা আগেই বললে বোর্ডও সম্মানজনক বিদায়ের ব্যবস্থা করতে পারে।”

সম্প্রতি মুশফিকুর রহিম ওয়ানডে ক্রিকেট থেকে এবং মাহমুদউল্লাহ সব ফরম্যাট থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দেন। তাদের এমন সিদ্ধান্তকে সময়োপযোগী বলেই মনে করছেন সুজন। তার মতে, “ওরা চাইলে হয়তো আরও কিছুদিন খেলতে পারত। কিন্তু মাঠ থেকে বিদায় নিলে সেটা আরও স্মরণীয় হয়ে থাকত।”

মাঠ থেকে বিদায় নেওয়ার সংস্কৃতি গড়ে তোলা না গেলে ভবিষ্যতেও এই ধরনের পরিস্থিতি চলতেই থাকবে বলে মনে করছেন অনেকেই।

Header Ad
Header Ad

উপদেষ্টা মাহফুজ শাহরিয়ার কবিরদের ভাষাতেই কথা বলেছেন : জামায়াত

উপদেষ্টা মাহফুজ শাহরিয়ার কবিরদের ভাষাতেই কথা বলেছেন : জামায়াত। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল ও সাবেক এমপি অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার ১৩ মার্চ এক বিবৃতিতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের মন্তব্যের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন।

বিবৃতিতে তিনি বলেন, মাহফুজ আলম গত ১২ মার্চ ফেসবুক স্ট্যাটাসে বলেছেন যে, “জামায়াত যুদ্ধাপরাধের সহযোগী ছিল।” মিয়া গোলাম পরওয়ার এ বক্তব্যকে ভিত্তিহীন ও মিথ্যা আখ্যা দিয়ে বলেন, মাহফুজ আলম জামায়াত সম্পর্কে যে মন্তব্য করেছেন তা আসলে একটি প্রতিবেশি দেশের গুপ্তচর শাহরিয়ার কবিরদের ভাষার অনুকরণ।

তিনি আরও বলেন, মাহফুজ আলমের উচিত স্মরণ রাখা যে, তিনি একটি অরাজনৈতিক অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা এবং কোনো রাজনৈতিক দলকে টার্গেট করে এমন মন্তব্য করার অধিকার তার নেই। এমন মন্তব্য দিয়ে তিনি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অরাজনৈতিক চরিত্রকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছেন।

মিয়া গোলাম পরওয়ার উল্লেখ করেন যে, শেখ মুজিবুর রহমানের সময় গঠিত তদন্ত কমিশনেও জামায়াতের বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি। এমনকি অধ্যাপক গোলাম আযম সুপ্রিম কোর্টে নির্দোষ প্রমাণিত হয়ে নাগরিকত্ব ফিরে পেয়েছিলেন।

তিনি আরও বলেন, শাহবাগে গণজাগরণ মঞ্চের প্রভাবিত বিচার এবং স্কাইপ কেলেঙ্কারি, বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার বক্তব্য এবং সাঈদীর মামলার সাক্ষী সুখরঞ্জন বালীর বক্তব্য এই বিচার ব্যবস্থার গ্রহণযোগ্যতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে।

বিবৃতিতে বলা হয়, জামায়াতে ইসলামী আহলে সুন্নত আল জামায়াতের অনুসারী এবং এর আক্বিদার বিষয়ে প্রশ্ন তোলা অযৌক্তিক। জামায়াতে ইসলামী স্বাধীনতার পর থেকেই দেশের বিভিন্ন ইসলামি দলগুলোর সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে আন্দোলন করে আসছে।

মিয়া গোলাম পরওয়ার আশা প্রকাশ করেন যে, মাহফুজ আলম তার মন্তব্যের জন্য দুঃখ প্রকাশ করবেন এবং ভবিষ্যতে এমন বক্তব্য দেওয়া থেকে বিরত থাকবেন।

Header Ad
Header Ad

নওগাঁ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

ছবি: সংগৃহীত

শফিউল আজম টুটুলকে আহ্বায়ক ও মোস্তাফিজুর রহমান মানিককে সদস্য সচিব করে নওগাঁ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের ৫১ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) রাতে কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এস এম জিলানি ও সাধারণ সম্পাদক রাজিব আহসান এই কমিটি অনুমোদন দেন।

কমিটির অন্যান্য নেতারা হলেন, যুগ্ম-আহ্বায়ক দেওয়ান কামরুজ্জামান কামাল,মো. জাহাঙ্গীর আলম গুলজার, শামিম নুর আলম শিপলু,মো. মাহমুদ হাসান,গোলাম মোস্তফা তাতু,আলম তাজ তাজু,মো. মিজানুর রহমান রনি, মো. মামুনুর রশিদ,আব্দুল্লাহ আল মামুন শিমুল,হাসিবুর রহমান প্লাবন,মো. নূর নবী,মো. আব্দুল বারী তুহিন,মো. রাগিব শাহরিয়ার কৌশিক,মো. শহিদুজ্জামান সৌরভ,মো. ফারহিম ইসলাম মুন্না।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

এছাড়া সদস্যরা হলেন, আব্দুল বারী হিরা, মহসিন আলী,মুশফিকুর রহমান সুজন চৌধুরী,মেহেদী হাসান পলাশ,মো. হেলাল উদ্দিন,আরিফুল ইসলাম বাপ্পী,স্বাধীন সরদার,কে এম রাব্বি রিফাত স্বচ্ছ,মো. সুরুজ সরকার,মো. মামুনুর রশিদ বুলেট,মো. মাসুদ রানা,মো. শাহরিয়ার হক রাজু,মো. সালমান ফারসী রাজ,মো. শামীম হোসেন, মো. ইস্রাফিল আলম তিতাস,মো. রায়হানুল ইসলাম রিপন,মো.শামস বিন আইয়ুব,মো. আশাদুল ইসলাম,মো. রুহুল আমিন মল্লিক,মো. ইশতিয়াক আহমেদ মিনার,মো. এনামুল হক (দপ্তরের দায়িত্বে),মো. রাকিন হোসেন (সহ-দপ্তরের দায়িত্বে),মো. পাঠান মুরাদ,মো. আশিক আহমেদ শাওন,মো. সবুজ হোসেন,মো. ডলার,শ.ম. আলেফ হোসেন সুমন,মো. শহীদুজ্জামান মুরাদ,মো. রিপন রেজা, এ্যাড, আলতাফ হোসেন উজ্জল,সোহেলী আক্তার শুভ,সোহাগ কুমার কর্মকার,মোঃ ওমর ফারুক (ওমর),মো. স্বাধীন আহমেদ।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আমি জানি না, ওরা কেন মাঠ থেকে অবসর নিতে চায় না : খালেদ মাহমুদ সুজন
উপদেষ্টা মাহফুজ শাহরিয়ার কবিরদের ভাষাতেই কথা বলেছেন : জামায়াত
নওগাঁ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
শিশু আছিয়ার দাফন সম্পন্ন, অভিযুক্তের বাড়িতে আগুন দিলো বিক্ষুব্ধ জনতা
বেইজিংয়ে শি জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ড. ইউনূস
‘২০২৬ সালেই বাংলাদেশকে এলডিসি থেকে উত্তরণ করা হবে’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি শোভনের বাবা গ্রেপ্তার
শুক্রবার থেকে বন্ধ হচ্ছে দেশের সব পর্ন ওয়েবসাইট
ট্রাম্পের গাজা দখলের পরিকল্পনা থেকে সরে আসা নিয়ে যা বলল হামাস
গাম্বিয়ার সঙ্গে ভিসা অব্যাহতি চুক্তি দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে আরও গভীরতর করবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
স্ত্রীসহ সাবেক বিজিবি প্রধান সাফিনুল ইসলামের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মাগুরার শিশু ধর্ষণ ও হত্যার বিচার ৭ দিনের মধ্যে শুরু হবে: আইন উপদেষ্টা
আছিয়ার মরদেহ সেনাবাহিনীর হেলিকপ্টারে মাগুরায় নেওয়া হবে
ঢাকায় পৌঁছেছেন জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস
সোয়া ২ কোটি শিশুকে খাওয়ানো হবে ভিটামিন-এ প্লাস ক্যাপসুল
ধর্ষণের হুমকি পেলেন ভাইরাল কন্যা ফারজানা সিঁথি, অতঃপর...
যমুনা সেতু মহাসড়কে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষ, আহত ২৫
নওগাঁ মেডিকেল কলেজ নিয়ে ষড়যন্ত্র বন্ধ ও স্থায়ী ক্যাম্পাস নির্মাণের দাবি
চুয়াডাঙ্গায় ১ লাখ ৪৭ হাজার শিশুকে খাওয়ানো হবে ভিটামিন 'এ' প্লাস ক্যাপসুল
টাঙ্গাইলে ‘বঙ্গবন্ধু সেনানিবাস ও বঙ্গবন্ধু ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ’র নাম পরিবর্তন