বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ড. সাজ্জাদ বকুল

হাসান আজিজুল হক: প্রান্তজনের সখা

সাহিত্যচর্চা করতে গেলে কি কেন্দ্রেই আস্তানা গাড়তে হবে? কেন? যে-সাহিত্য রচনা করতে হলে প্রান্তেই বিচরণ করতে হবে, প্রান্তজনের মানুষের মাঝে মিশে যেতে হবে, সেভাবে রচিত মহৎ সাহিত্যের বহুল প্রচার, প্রসার বা মূল্যায়নের জন্য কেন্দ্রের দিকে তাকিয়ে থাকতে হবে কেন? এ প্রশ্নের উত্তর হয়তো হাসান আজিজুল হককেও কখনো কখনো ভাবিত করে থাকবে। তবে তাঁর সঙ্গে ব্যক্তিগত আলাপচারিতায় এই আক্ষেপ তাঁকে কখনোই করতে দেখিনি আমি। কেন্দ্র ছেড়ে রাজশাহীর মতো প্রান্তে বসে সাহিত্যচর্চা করে তিনি যে খুব ভুল করেছেন তাঁর তেমন উপলব্ধির কথাও জানতে পারিনি। বরং তিনি রাজশাহীতে থেকেই সাহিত্যচর্চা করতে ভলোবেসেছেন। তিনি যে মাপের সাহিত্যিক ছিলেন, কেন্দ্র তথা রাজধানী যে তাঁর যথাযথ মূল্যায়ন করছে না, তা নিয়ে তাঁকে কখনো আক্ষেপ করতে শুনিনি।

এখানে মূল্যায়ন বলতে যদি শুধু পুরস্কার-সম্মাননার কথা ধরি, তবে সে মূল্যায়ন কিন্তু হাসান আজিজুল হক প্রান্তে বসেই আদায় করে নিতে পেরেছেন নিজ গুণে। রাজধানীর বাইরে বসেই ১৯৭০ সালে তিনি মাত্র একত্রিশ বছর বয়সে অর্জন করেছেন বাংলাদেশের সাহিত্যে সম্মানজনক স্বীকৃতি ‘বাংলা একাডেমি পুরস্কার’। এরপর থেকে শক্তিশালী কথাশিল্পীর স্বীকৃতিস্বরূপ বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ সব পুরস্কার-সম্মাননা অর্জন করেছেন। দেশের বেসামরিক পুরস্কারের মধ্যে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ‘একুশে পদক’ পেয়েছেন ১৯৯৯ সালে। ২০১৯ সালে পেয়েছেন সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার ‘স্বাধীনতা পুরস্কার’।

প্রান্তে বসে সাহিত্যচর্চা করেও এমন স্বীকৃতি তিনি ঠিকই আদায় করে নিয়েছিলেন। মাত্র শ’খানেক ছোটগল্প আর দুটি উপন্যাস, কিছু প্রবন্ধ আর কিছু শিশুসাহিত্য রচনা করে বাংলা সাহিত্যে কালজয়ী লেখক হিসেবে বিবেচিত হয়ে আসছেন তিনি, যুগের পর যুগ হয়ে আসবেন। শুধু কি দেশের ভেতর? দেশের গণ্ডি পেরিয়ে ভারতের কলকাতা থেকেও সেখানকার সাহিত্যের খুব গুরুত্বপূর্ণ স্বীকৃতি ‘আনন্দ পুরস্কার’ অর্জন করেছেন ২০০৮ সালে; ‘আগুনপাখি’ উপন্যাসের জন্য। পশ্চিমবঙ্গেও তাঁর সাহিত্যের সমঝদার পাঠক রয়েছেন বহু। ১৫ নভেম্বর তিনি পৃথিবী থেকে শারীরিকভাবে চিরবিদায় নিলে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জী টুইটারে এক পোস্টে এই যশস্বী কথাসাহিত্যিকের মৃত্যুতে শোক জানিয়েছেন। বাংলাদেশে তাঁর মৃত্যুতে শোক জানিয়েছেন মহামান্য রাষ্ট্রপতি, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীসহ বহু গণ্যমান্য ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান।

এতো এতো স্বীকৃতির পরেও তবে কেন্দ্র-প্রান্ত প্রসঙ্গ আসছে কেন? আসছে মূলত গণমাধ্যমে হাসান আজিজুল হকের মৃত্যুকে কীভাবে উপস্থাপন করা হলো তার নিরিখে। গণমাধ্যমে জীবিত হাসান আজিজুল হক যেমন সেভাবে ঠাঁই পাননি, মৃত্যুতেও তার ধারাবাহিকতা রক্ষিত হয়েছে। হাতে গোনা কয়েকটি সংবাদপত্র, টিভি চ্যানেল বাদ দিলে বেশিরভাগ গণমাধ্যমে হাসান আজিজুল হকের মৃত্যু ঘিরে সংবাদ বা অন্যান্য কনটেন্টে তাঁকে যেভাবে যে মাত্রায় হাজির করার কথা ছিল তা হয়েছে কি? সমকালীন বাংলা সাহিত্যে তাঁর মতো শক্তিশালী কথাকার ও রাজনীতি-সমাজসচেতন মানুষ কয়জন ছিলেন বা আছেন? তাহলে তাঁকে গণমাধ্যমে উপস্থাপনে এতো কার্পণ্য কেন?

এ কি তবে হাসান আজিজুল হক প্রান্তের লেখক বলে? তিনি যদি রাজশাহী না থেকে রাজধানীতে থাকতেন তাহলে তাঁর মৃত্যুকে ঘিরে আরো বেশি আয়োজন, মিডিয়ায় আরো বেশি তোলপাড় হতো না? আমি কারো সঙ্গে তুলনায় যেতে চাই না। শুধু তিনি যেভাবে পাদপ্রদীপের আলোয় থাকার মতো গুণের অধিকারী ছিলেন সেটুকু তাঁর ক্ষেত্রে করা হলো কিনা—সেই প্রশ্ন আমি তুলতে চাই। তাঁর মৃত্যুর পরের দু দিনের মিডিয়া কাভারেজ দেখে এটা মনে হতেই পারে, গণমাধ্যমের একটা বড় অংশ হাসান আজিজুল হককে প্রান্তের লেখক হিসেবেই বিবেচনা করেছে।

আমি দীর্ঘ প্রায় ১২ বছর ধরে হাসান আজিজুল হকের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে মিশে দেখেছি, তিনি এসব নিয়ে কখনোই মাথা ঘামাতেন না। তিনি শুধু নিজের কাজটা করে যেতেন। ২০১৯ সালে তাঁর আশিতম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে আমি রাজশাহীতে একটা বড় আয়োজনের উদ্যোগ নেই। সেই আয়োজনে রাজশাহীর গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গসহ সর্বস্তরের মানুষ ছুটে এসেছিলেন। রাজশাহীর বাইরে পাবনা, নাটোরসহ দূর দূরান্ত থেকে মানুষ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে হাজির হয়েছিলেন।

কিন্তু আমি খুব অবাক হয়ে লক্ষ করেছিলাম, এ রকম একজন কিংবদন্তি কথাসাহিত্যিকের ৮০তম জন্মবার্ষিকী পালনের কোনো উদ্যোগ কেন্দ্র থেকে কেউ গ্রহণ করেননি। অন্তত আমাদের আয়োজন নিয়ে বা হাসান আজিজুল হকের ৮০তম জন্মবার্ষিকী ঘিরে গণমাধ্যমগুলো যদি যথাযোগ্য কাভারেজ দিত তাতেও সান্ত্বনা পাওয়া যেত। কিন্তু কেন্দ্রের প্রায় সকল গণমাধ্যম আমাদের হতাশ করেছে। সেদিন বেশিরভাগ গণমাধ্যমেই আমাদের বাংলা সাহিত্যের অন্যতম এই দিকপালের জীবনের এই স্মরণীয় দিনটিকে স্মরণীয় করে রাখার মতো কোনো আয়োজন আমার চোখে পড়েনি। একই ঘটনা ঘটল তাঁর মৃত্যুর পরেও। সংবাদপত্রগুলোর কিছু কিছু এই দুই দিনে সম্পাদকীয় পাতায় কিছু উপ-সম্পাদকীয় ছাপা ছাড়া ‘বিশেষ সংখ্যা’ বা এ ধরনের কোনো আয়োজন করেনি। আরো কয়েক দিন গেলে বোঝা যাবে তাদের তেমন কোনো পরিকল্পনা আছে কিনা। কিন্তু আগের অভিজ্ঞতা বলে তেমন হওয়ার সম্ভাবনা খুব কম।

সারাজীবন প্রান্তিক মানুষের জীবনের দুঃখ, কষ্ট, লাঞ্ছনা, সংগ্রামের কথা কতো দরদ দিয়ে লিখে গেলেন ‘ছোটগল্পের বরপুত্র’ হাসান আজিজুল হক। প্রান্তে বসে প্রান্তজনের মধ্যে বিচরণ করে বাংলা সাহিত্যের জগতে কিছু মহৎ সাহিত্য তিনি যোগ করে গেলেন। কিন্তু কেন্দ্র ছেড়ে প্রান্তে থাকার কারণেই হয়তো তিনি কেন্দ্রের মনোজগতে সেভাবে আঁচড় কাটতে পারলেন না। উদার মানসিকতার এই মানুষটা নিজে তার চেষ্টা কখনো করেননি। কিন্তু কেন্দ্রের তো সেটা করা উচিত ছিল, নাকি? আগে হয় নি। ভবিষ্যতে হলেও ক্ষতি কী?

Header Ad

‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা

ফাইল ছবি

জুলাই-আগস্টের বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে ঢাকা সেনানিবাসের সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৪ উপলক্ষে আয়োজিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে দেওয়া বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

অধ্যাপক ইউনূস বলেন, জুলাই-আগস্ট ছাত্র জনতার বিপ্লবের মধ্যে দিয়ে আমরা নতুন বাংলাদেশের সূচনা করেছি। এ নতুন দেশে আমাদের দায়িত্ব সকল মানুষকে এক বৃহত্তর পরিবারের বন্ধনে আবদ্ধ করা। কেউ কারো উপরে না, আবার কেউ কারো নিচেও না, এই ধারণা আমরা আমাদের জাতীয় জীবনে প্রতিষ্ঠিত করতে চাই।

তিনি বলেন, নতুন বাংলাদেশ গড়ার যে সুযোগ ছাত্র-জনতার সাহস ও আত্মত্যাগের বিনিময়ে সম্প্রতি আমরা অর্জন করেছি, সেটাকে কাজে লাগিয়ে আমাদের সুন্দর ও সমৃদ্ধশালী ভবিষ্যৎ গড়তে হবে। বীর মুক্তিযোদ্ধা, শহিদ, আহত এবং জীবিত ছাত্র-জনতার কাছে আমরা প্রতিজ্ঞাবদ্ধ থাকতে চাই। যে সুযোগ তারা আমাদের দিয়েছে, তার মাধ্যমে আমাদের দেশকে পৃথিবীর সামনে একটি দৃষ্টান্ত স্থাপনকারী দেশে পরিণত করতে আমরা শপথ নিয়েছি।

তিনি আরও বলেন, ছাত্র আন্দোলনে জীবন উৎসর্গ করে যারা দেশ গঠনের সুযোগ করে দিয়েছে জাতি তাদের সারা জীবন শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করবে।

বক্তব্য শেষে সেনা কর্মকর্তাদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন প্রধান উপদেষ্টা। পরে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।

Header Ad

নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু

ছবি: সংগৃহীত

নওগাঁ শহরে যানযট নিরসন ও শৃঙ্খলা ফেরাতে জেলা প্রশাসন, পুলিশ, পৌর কর্তৃপক্ষ ও রিকশা মালিক-শ্রমিকদের যৌথ উদ্যোগে বিশেষ অভিযান শুরু হয়েছে। এতে শহরে শৃঙ্খলা ফিরবে বলে আশাবাদ ব্যাক্ত করেছেন স্থানীয় কর্মকর্তারা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) অভিযানের উদ্বোধন করেন নওগাঁ পৌরসভার প্রশাসক ও স্থানীয় সরকারের উপ পরিচালক টি.এম.এ মমিন। এ সময় নওগাঁ জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট জিয়া উদ্দিন, নওগাঁ পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী সাজ্জাদ হোসেন, নওগাঁ জেলা ট্রাফিক পুলিশের পরিদর্শক আফজাল হোসেন ও অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন।

অভিযান শুরুর পর থেকেই শহরের বরুনকান্দি, মশরপুর, তাজের মোড় ও কালীতলাসহ মোট ৮ টি প্রবেশদ্বারে চেকপোস্ট বসানো হয়েছে। চেক পোষ্টগুলোতে ২ জন পুলিশ সদস্য, ২ জন ছাত্র সমন্বয়ক, ৪ জন রোভার স্কাউট সদস্য ও ২ জন রিকশা মালিক শ্রমিক প্রতিনিধিসহ মোট ১২ জন করে কাজ করছেন।

পৌর প্রশাসক জানান, নওগাঁ শহরে বৈধ যানবাহনের সংখ্যা ৪ হাজার। কিন্তু প্রতিদিন পার্শবতী বিভিন্ন এলাকা থেকে অন্তত ১০ হাজার রিকশা, ব্যাটারী চালিত অটো রিকশা ও ইজিবাইক শহরে প্রবেশ করে। এতে তীব্র যানযট ও জন মানুষের ভোগান্তি তৈরী হয়। এই দূর্ভোগ লাঘোবে জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ আব্দুল আউয়াল ও পুলিশ সুপার কুতুব উদ্দিনের দিক নির্দেশনায় যানবাহন নিয়ন্ত্রনসহ বিশেষ অভিযানের সিদ্ধান্ত গ্রহন করা হয়। বৈধ চালকদের চিহ্নিত করতে তাদের মাঝে পরিধেয় বিশেষ ধরনের জ্যাকেট প্রদান করা হচ্ছে বলেও জানান তিনি।

নওগাঁর পুলিশ সুপার কুতুব উদ্দিন বলেন, নওগাঁ শহরের যানযট দীর্ঘদিনের সমস্যা। পরিকল্পিত ভাবে এই সমস্যা দূর করতে জেলা প্রশাসন ও পুলিশ বিভাগের উদ্যোগে পৌর কর্তৃপক্ষ ও রিকশা মালিক শ্রমিক নেতৃবৃন্দদের সমন্বয়ে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে স্থানীয় বাসিন্দা ও বিভিন্ন ষ্টেক হোল্ডারদের পরামর্শ নিয়ে একটি কর্ম পরিকল্পনা গ্রহক করা হয়েছে।

এ বিষয়ে নওগাঁর জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ আব্দুল আউয়াল বলেন, অভিযান সফল ভাবে বাস্তবায়ন হলে শহরে শৃঙ্খলা ফিরে আসবে। জনগন এর সুফল পাবেন। সকলকে এই কার্যক্রমে সহযোগিতা প্রদানের আহবান জানান তিনি।

Header Ad

২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত

বক্তব্য রাখছেন উপদেষ্টা এম সাখাওয়াত হোসেন। ছবি: সংগৃহীত

প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে ২০২৬ সালের মাঝামাঝি নির্বাচন হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ অন্তর্বর্তী সরকারের নৌ পরিবহন, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ডক্টর এম সাখাওয়াত হোসেন।

সম্প্রতি ব্রিটিশ পার্লামেন্টের হাউস অব লর্ডসে মানবাধিকার সংগঠন ‘ভয়েস ফর বাংলাদেশ’ আয়োজিত সম্মেলন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

‘ডিসকাশন অন ডেমোক্রেটিক কলাপ্স অ্যান্ড রিবিল্ডিং অব বাংলাদেশ’ শীর্ষক এই সম্মেলনে হাউস অব লর্ডসের সিনিয়র সদস্য আলেক্সান্ডার চার্লস কার্লাইল কিউসি সভাপতিত্ব করেন। ভয়েস ফর বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা ও ব্রডকাস্টার আতাউল্লাহ ফারুকের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন এম সাখাওয়াত হোসেন।

সম্মেলেনে সাবেক ব্রিটিশ মন্ত্রী পল স্কালি বলেন, বাংলাদেশে যে মানবাধিকার লঙ্ঘন হয়েছে, তার সঠিক তদন্ত শেষে যথাযথ বিচারের ব্যবস্থা করতে হবে। যাতে করে এ ধরনের ঘটনার পুররাবৃত্তি না হয়।

লর্ড হোসাইন বলেন, বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার সব সংস্কার এবং সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য যুক্তরাজ্যের কাছ থেকে সব ধরনের সহায়তা পাবে।

সম্মেলনে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানির কার্যক্রম স্বাভাবিক রাখতে সরকারকে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে আহ্বান জানান লেবার দলীয় বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ এমপি রুপা হক।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত
সাবেক এমপি শাহজাহান ওমরের বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর
১২ বছর পর সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন খালেদা জিয়া
ধামরাইয়ে শ্রমিকবাহী বাস-ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষ, নিহত ৪