রাণী এলিজাবেথের ভালোবাসার মানুষ
বিশ্বে ভালোবাসার গল্প অনেক আছে, আগামীতেও হবে। তবে ভারতবর্ষের মানুষের কাছে ব্রিটেনের রাণীর জীবন সবসময়, রাজপরিবার সর্বক্ষণ আলোচনায় থাকে ২শ বছরের শাসনের জন্য। তাদের রাণী এলিজাবেথের জীবনের প্রেম ও তার প্রেমিক স্বামী প্রিন্স ফিলিপ; তাদের রাজ জীবন, ভালোবাসার ভুবন জানার সুযোগ হলে তো কথাই নেই। টাউন অ্যান্ড কান্ট্রি ম্যাগ.কম থেকে সংগ্রহ ও অনুবাদ করে কটি ভালোবাসা দিবসের আয়োজনে
১ বছর বয়সে ফিলিপ : ১৯২২ সাল।
৭ বছর বয়সের ছোট্ট শিশু প্রিন্স অব গ্রিস ফিলিপ প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহপাঠীদের সঙ্গে তীরধনুকে হাত পাকানোর চেষ্টা করছেন : ১৯২৯ সাল।
বিদ্যালয়ের ক্রিকেট দলে সামনের সারিতে বাম থেকে তৃতীয় ফিলিপ : ১৯৩৮।
তারা তাদের বাগদানের ঘোষণা দেবার পর অন্তরঙ্গ, ভালোবাসাময় ব্রিটেনের ভবিষ্যত রাণী প্রিন্সেস এলিজাবেথ ও তার স্বামী প্রিন্স ফিলিপ : ১৯৪৭।
ঐতিহাসিক ও সারা বিশ্বজুড়ে; ভারতবর্ষে আলোচিত বিয়ের দিনে প্রিন্সেস এলিজাবেথ ও প্রিন্স ফিলিপ : ২০ নভেম্বর, ১৯৪৭।
ব্রিটিশ রাজ পরিবার থেকে প্রকাশিত রাজকীয় হানিমুনের আনুষ্ঠানিক ছবি : ১৯৪৭।
রাজপ্রাসাদে তাদের প্রথম সন্তান সদ্য জন্ম নেওয়া প্রিন্সেস অ্যান মায়ের কোলে, বাবার পাশে : ১৯৫০।
একটি রঙিন পরিবারের আনুষ্ঠানিক ছবি : ১৯৫১।
প্রিন্সেস এলিজাবেথ ও দি ডিউক অব এডিনবার্গ (বিয়ের সময় ফিলিপ রাজপরিবার থেকে এই পদটি লাভ করেন) ভিক্টোরিয়ার দিকে একটি আনুষ্ঠানিক ভ্রমণে বিমানে : ১৯৫১।
ব্রিটিশ রাজপরিবারটি স্কটল্যন্ডে বালমোরল ক্যাসেলে ছবির জন্য তাকিয়েছে : ১৯৫২।
লন্ডনের বার্টরাম মিলসের সার্কাসে রাজকীয় আসনে (দি রয়্যাল বক্স) একত্রে কথা বলছেন কুইন এলিজাবেথ ও প্রিন্স ফিলিপ : ১৯৫২।
এলিজাবেথের রাজ অভিষেকের পর বিশ্বখ্যাত বাকিংহাম প্যালেসের ঐতিহাসিক বারান্দা থেকে জনগণ ও বিশ্ববাসীকে শুভেচ্ছা জানাচ্ছেন রাণী এলিজাবেথ এবং পাশে তার স্বামী ফিলিপ : ১৯৫৩।
কৌতুহল মেটাতে ও মানুষের সামনে আসার জন্য রাজ পরিবারটি তাদের বালমোরল ক্যাসেলে বিনোদনের ছবিটি প্রদান করেছে : ১৯৬০।
হাসছেন এই যুগল : ১৯৬৩।
প্রিন্স অ্যান্ড্রু ও প্রিন্স এডওয়ার্ড একটি রাজকীয় আন্দোলিত হয়ে হাত নেড়ে শুভেচ্ছা জানাচ্ছেন মা-বাবার পাশে ট্রুপিং দি কালার প্যারেডকে-এখন ২৬০ বছরের পুরোনো এটি : ১৯৬৪।
ফিলিপ ও রাণী মাল্টাতে একটি থিয়েটারে এসেছেন-এখন ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত একটি দ্বীপ রাষ্ট্র : ১৯৬৭।
স্যানড্রিংহাম হাউজে বাবার সঙ্গে একটি আলাপে প্রিন্স চার্লস-এটি রাণী এলিজাবেথের একটি রাজকীয় আবাস; ২০ হাজার একরের : ১৯৬৯।
টিভি প্রামাণ্যচিত্র-‘দি রয়্যাল ফ্যামেলি’ বিশ্বের কাছে প্রকাশ করলো, প্রিন্স ফিলিপ ছবি আঁকতে ভালোবাসেন, তার অন্যতম শখ : ১৯৬৯।
সানড্রিংহাম এস্টেটে তাদের বড় দুই ছেলেমেয়ে প্রিন্স চার্লস ও প্রিন্সেস অ্যানকে নিয়ে একটি ছবির জন্য আনুষ্ঠানিকভাবে রাণী এলিজাবেথ দুই ও প্রিন্স ফিলিপ : ১৯৭০।
রাণী এলিজাবেথ ও প্রিন্স ফিলিপ হাসি ভাগ করছেন একটি রাজভোগানুষ্ঠানে : ১৯৭০।
বালমোরল প্রসাদে রাণী এলিজাবেথ ২ ও দি ডিউক অব এডিনবার্গ প্রিন্স ফিলিপ নাচছেন দি গিলিজ বল। প্রতি বছর তিনি এই প্রসাদে থাকার সময় নাচটি সব রাজপরিবারের সদস্য, কর্মকর্তাদের নিয়ে আয়োজন করতে ভালোবাসেন। তিনি নিজে স্কটিশ নাচ নাচতে পছন্দ করেন : ১৯৭২।
স্কটল্যান্ডের বালমোরল প্রসাদের সীমানায় দাঁড়িয়ে সামনে তাকিয়ে নিজেদের জমি জরিপ করছেন রাণী এলিজাবেথ ও তার স্বামী : ১৯৭২।
সেই রয়্যাল ব্যালকনি বা রাজবারান্দা বাকিংহাম প্যালেসে দাঁড়িয়ে নব দম্পতি প্রিন্স চার্লস ও প্রিন্সেস ডায়না শ্বশুড় প্রিন্স ফিলিপকে নিয়ে ব্রিটেন, স্কটল্যান্ড, ওয়েলস এবং সারা দুনিয়ার মানুষকে হাত নেড়ে শুভেচ্ছা, আর্শীবাদ গ্রহণ করছেন : ১৯৮১।
চীনে ঐতিহাসিক সফরে ব্রিটেনের রাণী ও তার স্বামী বিশ্ব ঐতিহ্য গ্রেট ওয়ালে, প্রিন্স ফিলিপ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের বীর সাবেক রয়্যাল নেভি অফিসার সামনে তাকিয়ে আছেন : ১৯৮৬।
ব্রিটেনের রাণীর জীবনসঙ্গী প্রিন্স ফিলিপ বেদনাবিধুর সময়ে, জীবনের ব্যথা সয়ে অত্যন্ত আলোচিত প্রিন্সেস ডায়নার কফিনের পেছনে হেঁটে চলেছেন ধীর পায়ে তার অন্তেষ্টিক্রিয়াতে তার ছেলে উইলিয়াম, ডায়নার ভাই আর্ল স্পেন্সার, ডায়নার শিশু সন্তান প্রিন্স হ্যারি ও স্বামী-তার বড় ছেলে প্রিন্স অব ওয়েলস চার্লসের সঙ্গে : ১৯৯৭।
একটি দুর্লভ ভালোবাসার জনসম্মুখে প্রদান করা ছবি রাজ জুটির মধ্যে : ১৯৯৯।