বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

রাণী এলিজাবেথের ভালোবাসার মানুষ

বিশ্বে ভালোবাসার গল্প অনেক আছে, আগামীতেও হবে। তবে ভারতবর্ষের মানুষের কাছে ব্রিটেনের রাণীর জীবন সবসময়, রাজপরিবার সর্বক্ষণ আলোচনায় থাকে ২শ বছরের শাসনের জন্য। তাদের রাণী এলিজাবেথের জীবনের প্রেম ও তার প্রেমিক স্বামী প্রিন্স ফিলিপ; তাদের রাজ জীবন, ভালোবাসার ভুবন জানার সুযোগ হলে তো কথাই নেই। টাউন অ্যান্ড কান্ট্রি ম্যাগ.কম থেকে সংগ্রহ ও অনুবাদ করে কটি ভালোবাসা দিবসের আয়োজনে

১ বছর বয়সে ফিলিপ : ১৯২২ সাল।

৭ বছর বয়সের ছোট্ট শিশু প্রিন্স অব গ্রিস ফিলিপ প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহপাঠীদের সঙ্গে তীরধনুকে হাত পাকানোর চেষ্টা করছেন : ১৯২৯ সাল।

বিদ্যালয়ের ক্রিকেট দলে সামনের সারিতে বাম থেকে তৃতীয় ফিলিপ : ১৯৩৮।

তারা তাদের বাগদানের ঘোষণা দেবার পর অন্তরঙ্গ, ভালোবাসাময় ব্রিটেনের ভবিষ্যত রাণী প্রিন্সেস এলিজাবেথ ও তার স্বামী প্রিন্স ফিলিপ : ১৯৪৭।

ঐতিহাসিক ও সারা বিশ্বজুড়ে; ভারতবর্ষে আলোচিত বিয়ের দিনে প্রিন্সেস এলিজাবেথ ও প্রিন্স ফিলিপ : ২০ নভেম্বর, ১৯৪৭।

ব্রিটিশ রাজ পরিবার থেকে প্রকাশিত রাজকীয় হানিমুনের আনুষ্ঠানিক ছবি : ১৯৪৭।

রাজপ্রাসাদে তাদের প্রথম সন্তান সদ্য জন্ম নেওয়া প্রিন্সেস অ্যান মায়ের কোলে, বাবার পাশে : ১৯৫০।

একটি রঙিন পরিবারের আনুষ্ঠানিক ছবি : ১৯৫১।

প্রিন্সেস এলিজাবেথ ও দি ডিউক অব এডিনবার্গ (বিয়ের সময় ফিলিপ রাজপরিবার থেকে এই পদটি লাভ করেন) ভিক্টোরিয়ার দিকে একটি আনুষ্ঠানিক ভ্রমণে বিমানে : ১৯৫১।

ব্রিটিশ রাজপরিবারটি স্কটল্যন্ডে বালমোরল ক্যাসেলে ছবির জন্য তাকিয়েছে : ১৯৫২।

লন্ডনের বার্টরাম মিলসের সার্কাসে রাজকীয় আসনে (দি রয়্যাল বক্স) একত্রে কথা বলছেন কুইন এলিজাবেথ ও প্রিন্স ফিলিপ : ১৯৫২।

এলিজাবেথের রাজ অভিষেকের পর বিশ্বখ্যাত বাকিংহাম প্যালেসের ঐতিহাসিক বারান্দা থেকে জনগণ ও বিশ্ববাসীকে শুভেচ্ছা জানাচ্ছেন রাণী এলিজাবেথ এবং পাশে তার স্বামী ফিলিপ : ১৯৫৩।

কৌতুহল মেটাতে ও মানুষের সামনে আসার জন্য রাজ পরিবারটি তাদের বালমোরল ক্যাসেলে বিনোদনের ছবিটি প্রদান করেছে : ১৯৬০।

হাসছেন এই যুগল : ১৯৬৩।

প্রিন্স অ্যান্ড্রু ও প্রিন্স এডওয়ার্ড একটি রাজকীয় আন্দোলিত হয়ে হাত নেড়ে শুভেচ্ছা জানাচ্ছেন মা-বাবার পাশে ট্রুপিং দি কালার প্যারেডকে-এখন ২৬০ বছরের পুরোনো এটি : ১৯৬৪।

ফিলিপ ও রাণী মাল্টাতে একটি থিয়েটারে এসেছেন-এখন ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত একটি দ্বীপ রাষ্ট্র : ১৯৬৭।

স্যানড্রিংহাম হাউজে বাবার সঙ্গে একটি আলাপে প্রিন্স চার্লস-এটি রাণী এলিজাবেথের একটি রাজকীয় আবাস; ২০ হাজার একরের : ১৯৬৯।

টিভি প্রামাণ্যচিত্র-‘দি রয়্যাল ফ্যামেলি’ বিশ্বের কাছে প্রকাশ করলো, প্রিন্স ফিলিপ ছবি আঁকতে ভালোবাসেন, তার অন্যতম শখ : ১৯৬৯।

সানড্রিংহাম এস্টেটে তাদের বড় দুই ছেলেমেয়ে প্রিন্স চার্লস ও প্রিন্সেস অ্যানকে নিয়ে একটি ছবির জন্য আনুষ্ঠানিকভাবে রাণী এলিজাবেথ দুই ও প্রিন্স ফিলিপ : ১৯৭০।

রাণী এলিজাবেথ ও প্রিন্স ফিলিপ হাসি ভাগ করছেন একটি রাজভোগানুষ্ঠানে : ১৯৭০।

বালমোরল প্রসাদে রাণী এলিজাবেথ ২ ও দি ডিউক অব এডিনবার্গ প্রিন্স ফিলিপ নাচছেন দি গিলিজ বল। প্রতি বছর তিনি এই প্রসাদে থাকার সময় নাচটি সব রাজপরিবারের সদস্য, কর্মকর্তাদের নিয়ে আয়োজন করতে ভালোবাসেন। তিনি নিজে স্কটিশ নাচ নাচতে পছন্দ করেন : ১৯৭২।

স্কটল্যান্ডের বালমোরল প্রসাদের সীমানায় দাঁড়িয়ে সামনে তাকিয়ে নিজেদের জমি জরিপ করছেন রাণী এলিজাবেথ ও তার স্বামী : ১৯৭২।

সেই রয়্যাল ব্যালকনি বা রাজবারান্দা বাকিংহাম প্যালেসে দাঁড়িয়ে নব দম্পতি প্রিন্স চার্লস ও প্রিন্সেস ডায়না শ্বশুড় প্রিন্স ফিলিপকে নিয়ে ব্রিটেন, স্কটল্যান্ড, ওয়েলস এবং সারা দুনিয়ার মানুষকে হাত নেড়ে শুভেচ্ছা, আর্শীবাদ গ্রহণ করছেন : ১৯৮১।

চীনে ঐতিহাসিক সফরে ব্রিটেনের রাণী ও তার স্বামী বিশ্ব ঐতিহ্য গ্রেট ওয়ালে, প্রিন্স ফিলিপ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের বীর সাবেক রয়্যাল নেভি অফিসার সামনে তাকিয়ে আছেন : ১৯৮৬।

ব্রিটেনের রাণীর জীবনসঙ্গী প্রিন্স ফিলিপ বেদনাবিধুর সময়ে, জীবনের ব্যথা সয়ে অত্যন্ত আলোচিত প্রিন্সেস ডায়নার কফিনের পেছনে হেঁটে চলেছেন ধীর পায়ে তার অন্তেষ্টিক্রিয়াতে তার ছেলে উইলিয়াম, ডায়নার ভাই আর্ল স্পেন্সার, ডায়নার শিশু সন্তান প্রিন্স হ্যারি ও স্বামী-তার বড় ছেলে প্রিন্স অব ওয়েলস চার্লসের সঙ্গে : ১৯৯৭।

একটি দুর্লভ ভালোবাসার জনসম্মুখে প্রদান করা ছবি রাজ জুটির মধ্যে : ১৯৯৯।

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত