বৃহস্পতিবার, ৩০ জানুয়ারি ২০২৫ | ১৬ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

যেভাবে শুরু করতে পারেন নতুন বছর

ছবি সংগৃহীত

আরও একটি বছর শেষ হয়ে যাচ্ছে ক্যালেন্ডার থেকে। বিগত সময়ে ভালো-মন্দ মিলিয়ে যেভাবেই কাটুক না কেন, নতুন বছরের প্রতিটি দিন কিন্তু ভালোভাবে কাটানো চাই। নতুন ভোরের সাথে জীবনে আসুক নতুন সম্ভাবনা। শুরু হোক নতুন জয়যাত্রা।

চলুন জেনে নেওয়া যাক নতুন বছরে নিজেকে নতুন করে সাজিয়ে তুলতে কি কি পদক্ষেপ নেওয়া যেতে পারে-

একটু গুছিয়ে নিন:

ভালো না লাগলেও কেমন করে যেন জমে যায় বহু জঞ্জাল, মনে কিংবা ঘরের কোণে। দুই জঞ্জালই যথাসাধ্য পরিষ্কার করে ফেলাটা হতে পারে নতুন বছরের জন্য ভালো শুরু। অগোছালো ঘর, কাজের জায়গা গুছিয়ে নিন। নতুন কোনো সাজসজ্জা যোগ করুন। দেয়ালে ঝোলাতে পারেন সুন্দর কোনো ছবি বা জানালার কোণে ঝুলিয়ে দিতে পারেন এক টুকরো সবুজ গাছ। আর এই গুছিয়ে নেওয়ার সময়টাতে অনেক অদরকারি জিনিসকেই কিন্তু বিদায় বলতে হবে।

অনেকদিন ধরেই জমিয়ে রেখেছেন কিন্তু কখনো কোনো দরকারে লাগেনি এমন জিনিসপাতির জন্য ৩টি উপায় রয়েছে। সম্ভব হলে আবারও বিক্রি করে দিয়ে কিছু অর্থকড়ি যোগাড় করুন, আর নয় প্রয়োজন রয়েছে এমন কাউকে উপহার দিয়ে দিন। আর যদি একেবারেই বাতিল কিছু হয়, তবে জঞ্জালের মায়া ত্যাগ করে ডাস্টবিনে ফেলে দিন! কিছু কিছু পুরনো জিনিস থেকে রেহাই না পেলে নতুনকে জায়গা করে দেবেন কীভাবে?

সৃজনশীল কিছু করুন:

জীবনের গৎবাঁধা কাজের বাইরে যদি আপনার সৃজনশীল কাজের অভ্যাস থাকে, তাহলে অবশ্যই প্রথম দিনই হবে আপনার জন্য স্মরণীয়। কারণ বছরের প্রথম দিন আপনি নতুন কিছু করেছেন। তাই সৃষ্টিশীল কোনও কাজ করতে পারেন এইদিনে।

শিক্ষা জীবনে আমি কিভাবে সৃজনশীল হব? - Quora

নতুন কোনো দক্ষতায় হাতেখড়ি:

আমরা প্রতিনিয়ত বেড়ে চলেছি। আর এই বেড়ে চলার, নতুন করে আরেকটু বড় হবার এই যাত্রায়– আধুনিক বিশ্বের নিজেকে প্রাসঙ্গিক রাখতে চাইলে নতুন দক্ষতায় নিজেকে শাণিয়ে নেবার তুলনা হয় না। তাই বছরের শুরু থেকেই কোনো সফট বা হার্ড স্কিল কোর্সে ভর্তি হওয়া যায়। অথবা নিজে থেকেই চর্চা শুরু করে দেওয়া যায়।

এখন তো অনলাইন ভিডিও দেখে, নিজে অনুশীলনের মাধ্যমেই অনেক বিষয়ে দক্ষ হয়ে ওঠা যায়। ডিজিটাল মার্কেটিং, গ্রাফিকস ডিজাইনিং, কপিরাইটিং, ইলাস্ট্রেশন ইত্যাদি যে বিষয়েই আগ্রহ আছে সে বিষয়ে নিজেকে আরেকটু দক্ষ করে তুলতে তো ক্ষতি নেই! চাইলে যেকোনো সময়েই এই শুরুটা করা যায়, কিন্তু বছরের শুরুটাকে উপলক্ষ করলে নিজের মধ্যে উৎসাহের পরিমাণ বেশি থাকে, কাজে সফল হবার সম্ভাবনাও বেশি। কারণ মানুষ সবসময়ই নতুন একটা সুযোগ চায়, আর প্রতিটি নতুন বছর আমাদেরকে সেই সুযোগ হাতে তুলে দেয়।

হোক বাস্তবসম্মত পরিকল্পনা:

এ কথা সত্য যে প্রতি বছরই হয়তো ব্যক্তিগতভাবে কিছু 'নিউ ইয়ার রেজল্যুশন' তৈরি করা হয়, আর বছর শেষে ঠিকঠাক টিক মার্ক দেয়ার মতো কাজ হয় না বললেই চলে। তাই এ বছরের লক্ষ্যগুলো আরেকটু বাস্তবিক উপায়ে নির্ধারণ করুন। এমন কিছু লক্ষ্য, যার জন্য ভালোভাবে কাজ করলে পূরণ করা সম্ভব। হতে পারে বছরশেষে দূরে কোথাও ভ্রমণে যাবেন, সেজন্য সারা বছর ধরে টাকা জমালেন। ব্যক্তিগত বা দলগত কোনো ক্যাম্পেইনের চিন্তা থাকলে সেটি থাকতে পারে নতুন বছরের ইচ্ছে তালিকায়।

ইচ্ছা আর লক্ষ্য দুটোর সমন্বয়েই হতে পারে আপনার নতুন বছরের হালখাতা। নতুন একটি কাজ বা যাত্রা শুরু করার জন্য আদতে প্রতিটি দিনই ভালো, তবে চেষ্টা থাকতে হবে, যাতে বাকির হিসেবে কিছু না পড়ে যায়! বছরের শুরুটা সুন্দর হোক, আর সেই সৌন্দর্যের গন্ধে ভরপুর থাকুক আগামীর দিনগুলো।

সেচ্ছাবসেবী কাজ করুন:

যেকোনো মানবিক কাজ ভালো মানুষকে অন্যরকম এক প্রশান্তি এনে দেয়। এখন শীতকাল। আমাদের দেশে দরিদ্র মানুষেরও অভাব নেই। তাই শীতবস্ত্র বিলিয়ে দেওয়ার মাধ্যমে বছরের প্রথম দিনটি বিশেষ করে রাখতে পারেন। অথবা এটি ছাড়াও আপনার সাধ্যমতো যেকোনো সেচ্ছাসেবীমূলক কাজে অংশ নিতে পারেন।

Header Ad
Header Ad

আহমদ আল শারাকে সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রেসিডেন্ট ঘোষণা  

ছবিঃ সংগৃহীত

সিরিয়ার বর্তমান ডি ফ্যাক্টো নেতা আহমেদ আল শারা দেশটির অন্তর্বর্তী সরকারের প্রেসিডেন্ট হিসেবে মনোনীত হয়েছেন। সিরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদকে উচ্ছেদ অভিযানে শীর্ষ ভূমিকায় ছিলেন এই নেতা। অন্তর্বর্তী সরকার পরিচালনা করার জন্য মন্ত্রিসভা গঠনের দায়িত্বও তাকে দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে স্থগিত করা হয়েছে দেশটির সংবিধান।

বৃহস্পতিবার (৩০ জানুয়ারি) এক প্রতিবেদনে এ খবর দিয়েছে আলজাজিরা।

এতে বলা হয়েছে, বিদ্রোহী সামরিক কমান্ডার হাসান আবদুল ঘানি সিরিয়ার ২০১২ সালের সংবিধান বাতিল এবং আসাদ সরকারের সংসদ, সেনাবাহিনী ও নিরাপত্তা সংস্থাগুলোর বিলুপ্তি ঘোষণা করেছেন।

নতুন প্রেসিডেন্ট শারা জানিয়েছেন, তিনি একটি অন্তর্বর্তীকালীন আইনসভা গঠন করবেন, যা দেশের শাসন পরিচালনা করবে যতক্ষণ না একটি নতুন সংবিধান অনুমোদিত হয়। তিনি আরও বলেন, আসাদবিরোধী সব বিদ্রোহী গোষ্ঠী ভেঙে ফেলা হবে এবং রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানের মধ্যে একীভূত করা হবে।

Header Ad
Header Ad

ফেসবুকে হাসনাত-রাব্বানীর তর্কযুদ্ধ : ‘দেশে এসে বিচার করেন, হেডম থাকলে আসেন’  

হাসনাত আব্দুল্লাহ ও গোলাম রাব্বানী। ছবিঃ সংগৃহীত

গণহত্যার দায়ে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করে দ্রুত দলটির নেতাকর্মীদের বিচারের দাবি জানিয়েছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ।

বুধবার (২৯ জানুয়ারি) রাত ১০টা ২৫ মিনিটের দিকে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে পোস্ট দিয়ে এই দাবি তোলেন তিনি। আর সেই পোস্টে কমেন্ট করেন নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক গোলাম রাব্বানী। এদিকে রাব্বানীর করা কমেন্টের জবাবও দেন হাসনাত আবদুল্লাহ।

কমেন্টে গোলাম রাব্বানী লেখেন, ‘মেটিকুলাসলি ডিজাইনড ষড়যন্ত্রের অবিচ্ছেদী অংশ হিসেবে দেশকে পাকি বীর্যের উত্তরাধিকারদের হাতে তুলে দিয়ে চরম অরাজকতা, নিরাপত্তাহীনতায় ঠেলে দেওয়ার জন্য সবার আগে তোমাদের বিচার করা জরুরি।’

জবাবে হাসনাত আবদুল্লাহ লেখেন, ‘দেশে আসেন। দেশে এসে বিচার করেন। হেডম থাকলে আসেন।’

হাসনাত আবদুল্লাহর ফেসবুক পোস্টটি হুবহু তুলে ধরা হলো-

‘রন্ধ্রে রন্ধ্রে সুশীলতা দিনশেষে আমাদের কাল হয়ে দাঁড়িয়েছে। বিপ্লব পরবর্তী সময়ে সিরিয়ায় যে পরিস্থিতিতে মাত্র তিন দিনেই আসাদ সরকারের ৩৫ জন কর্মকর্তার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে ঠিক সেই পরিস্থিতিতে জুলাই গণ-অভ্যুত্থান সফল হওয়ার পাঁচ মাস পেরিয়ে গেলেও ফ্যাসিস্ট হাসিনার ঘনিষ্ঠ এবং ফ্যাসিবাদের মদদদাতা একজন নেতা-কর্মীরও বিচার কার্যকর করা হয়নি। বর্তমান সরকারের এ ধরনের দয়াপরবশ হয়ে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের বিচার কার্যকর করতে স্বেচ্ছায় বিলম্ব করা জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সাথে অপমানের শামিল।

অথচ, ৫ই আগস্টের গণ-অভ্যুত্থান সফল না হলে ফ্যাসিস্ট হাসিনা ও আওয়ামী লীগ গণ-অভ্যুত্থানে অংশ নেওয়া বিপ্লবীদের হত্যাযজ্ঞে নেমে পড়তো। নির্বিচারে গুম, খুন ও আরেকটি গণহত্যা করতে তারা তখন বিন্দুমাত্র পিছপা হতো না। গণঅভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী শত শত মানুষের গলায় পড়তো ফাঁসির দড়ি, ক্রসফায়ারে মারা পড়তো অগণিত ফ্যাসিবাদ বিরোধী মানুষ, আয়নাঘরের অন্ধকারে ঠাঁই হতো হাজার হাজার ছাত্র-জনতার। সারাদেশে তখন নেমে আসতো নিরপরাধ জনমানুষের শোকের কালছায়া।

ঠিক এ কারণেই আওয়ামী লীগের প্রতি আমাদের এখনকার আচরণ ঠিক তেমন হওয়া উচিত যেমন আচরণ ৫ই আগস্টের গণ-অভ্যুত্থান সফল না হলে আওয়ামী লীগ আমাদের সাথে করতো। বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের উচিত গণহত্যাকারী ও ফ্যাসিজম প্রতিষ্ঠাকারী দল হিসেবে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করে তাদের সকল নেতা-কর্মীর বিচার দ্রুতগতিতে কার্যকর করা এবং প্রশাসন থেকে শুরু করে দেশের সর্বস্তরে বিরাজ করা আওয়ামী লীগের ফ্যাসিজম কায়েমের সফট এনাবলারদের আইনের আওতায় নিয়ে আসা। অন্যথায়, এই জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে আমাদের সকল শহীদের আত্মদান ও হাজারো আহত সহযোদ্ধার রক্ত বিসর্জন বৃথায় পর্যবসিত হবে।

অন্তর্বর্তী সরকারকে বলছি, আওয়ামী লীগের প্রতি ন্যূনতম দয়া নেই। সুতরাং অতিদ্রুত আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের বিচার দৃশ্যমান করুন, কার্যকর করুন। পুনরাবৃত্তি করছি: আওয়ামী লীগের প্রতি আমাদের আচরণ ঠিক তেমন হবে, যেমন আওয়ামী লীগের আচরণ আমাদের প্রতি ৫ আগস্ট না হলে হতো।’

Header Ad
Header Ad

তৃতীয় দফায় মুক্তি পেতে যাচ্ছেন আরও ১১০ ফিলিস্তিনি  

ছবিঃ সংগৃহীত

ইসরাইল ও হামাসের মাঝে যুদ্ধবিরতি চুক্তি অনুযায়ী আরও ১১০ ফিলিস্তিনি কারাবন্দি মুক্তি পেতে যাচ্ছেন। এর মধ্যে ৩০ জনের বয়স ১৮ বছরের নিচে। পাশাপাশি হামাস ৫ থাই নাগরিকসহ ৮ জনকে মুক্তি দিবে।

বৃহস্পতিবার (৩০ জানুয়ারি) এই বন্দি বিনিময় হতে যাচ্ছে। গত ১৯ জানুয়ারি শুরু হওয়া যুদ্ধবিরতি চুক্তির অধীনে এটিই তৃতীয় বন্দি বিনিময় বলে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা আলজাজিরা।

বুধবার (২৯ জানুয়ারি) নিজেদের সামরিক শাখা কাসাম ব্রিগেডের মুখপাত্র আবু উবাইদা স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে মুক্তির অপেক্ষায় থাকা তিন ইসরাইলি জিম্মির নাম প্রকাশ করেছে হামাস। এরা হলেন আরবেল ইয়েহুদ, আগাম বার্গার এবং গ্যাডি মোশে মোজেস।

এই জিম্মিদের বিনিময়ে যে ১১০ জন ফিলিস্তিনি কারাবন্দি মুক্তি পাচ্ছেন— সে তথ্যও উল্লেখ করা হয়েছে বিবৃতিতে। এ প্রসঙ্গে বলা হয়েছে, মুক্তির অপেক্ষায় থাকা এই ফিলিস্তিনিদের মধ্যে ৩২ জন যাবজ্জীবন কারাদণ্ড, ৪৮ জন দীর্ঘমেয়াদী কারাদণ্ড এবং ৩০ জন অপ্রাপ্তবয়স্ক কারাবন্দি রয়েছেন

ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর কার্যালয় জানিয়েছে, শনিবার চতুর্থ বন্দিবিনিময়ে ৩ ইসরাইলি পুরুষকে মুক্তি দেবে হামাস।

এদিকে, অধিকৃত পশ্চিম তীরে ইসরাইলি বাহিনী তাদের অভিযান জোরদার করেছে। বুধবার (২৯ জানুয়ারি) তুম্মাম শহরে ইসরাইলি বিমান হামলায় অন্তত ১০ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে।

অন্যদিকে, আলজাজিরার তথ্যমতে, উত্তর গাজায় প্রবেশ করেছে ৫ লাখের বেশি ফিলিস্তিনি।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আহমদ আল শারাকে সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রেসিডেন্ট ঘোষণা  
ফেসবুকে হাসনাত-রাব্বানীর তর্কযুদ্ধ : ‘দেশে এসে বিচার করেন, হেডম থাকলে আসেন’  
তৃতীয় দফায় মুক্তি পেতে যাচ্ছেন আরও ১১০ ফিলিস্তিনি  
মুক্তিযুদ্ধকে কটাক্ষ করে রাজনীতিতে কখনোই সফল হবে না : ছাত্রশিবিরকে রিজভী  
যুক্তরাষ্ট্রে সেনাবাহিনীর হেলিকপ্টারের সঙ্গে সংঘর্ষে যাত্রীবাহী বিমান বিধ্বস্ত  
জি কে শামীমের দুর্নীতি মামলার রায় আজ  
আজ জহির রায়হানের ৫৩তম অন্তর্ধান দিবস  
আজ সারাদেশে তাপমাত্রা ১ থেকে ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস বাড়তে পারে  
বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার : ৩ জনের নাম বাদ দিয়ে নতুন তালিকা প্রকাশ  
ছাত্রশিবির এর দলীয় প্রকাশনায় নিন্দা ও প্রতিবাদ ছাত্রদলের
মসজিদ থেকে জুতা চুরি, পিস্তল দেখিয়ে ভয় দেখানোর চেষ্টা, শেষমেশ ধরা যুবক
চুয়াডাঙ্গায় বিপুল পরিমান মাদকদ্রব্য ধ্বংস করেছে বিজিবি
ব্যক্তি স্বার্থে দলের স্বার্থ নষ্ট করলে ছাড় নয়: তারেক রহমান
তৃতীয় বিয়ে করছেন রাখি সাওয়ান্ত, পাত্র পাকিস্তানি পুলিশ কর্মকর্তা!
চার মাসেও সমাধান মেলেনি, ভবনে তালা দিল বাকৃবি শিক্ষার্থীরা
টাঙ্গাইলে ১৫ কোটি টাকা হাতিয়ে এনজিও উধাও, ভুক্তভোগীদের সংবাদ সম্মেলন
অর্থ লুটকারীদের অনেকের কপালে ও নাকে সিজদার দাগ: ধর্ম উপদেষ্টা
সৌদি আরবে সড়ক দুর্ঘটনায় ৯ ভারতীয়সহ ১৫ প্রবাসী নিহত
তেজগাঁওয়ে কুতুববাগ দরবার শরিফের ওরস স্থগিত
মহাকুম্ভ মেলায় পদদলিত হয়ে ৪০ জনের মৃত্যু