সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫ | ৮ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

যেভাবে শুরু করতে পারেন নতুন বছর

ছবি সংগৃহীত

আরও একটি বছর শেষ হয়ে যাচ্ছে ক্যালেন্ডার থেকে। বিগত সময়ে ভালো-মন্দ মিলিয়ে যেভাবেই কাটুক না কেন, নতুন বছরের প্রতিটি দিন কিন্তু ভালোভাবে কাটানো চাই। নতুন ভোরের সাথে জীবনে আসুক নতুন সম্ভাবনা। শুরু হোক নতুন জয়যাত্রা।

চলুন জেনে নেওয়া যাক নতুন বছরে নিজেকে নতুন করে সাজিয়ে তুলতে কি কি পদক্ষেপ নেওয়া যেতে পারে-

একটু গুছিয়ে নিন:

ভালো না লাগলেও কেমন করে যেন জমে যায় বহু জঞ্জাল, মনে কিংবা ঘরের কোণে। দুই জঞ্জালই যথাসাধ্য পরিষ্কার করে ফেলাটা হতে পারে নতুন বছরের জন্য ভালো শুরু। অগোছালো ঘর, কাজের জায়গা গুছিয়ে নিন। নতুন কোনো সাজসজ্জা যোগ করুন। দেয়ালে ঝোলাতে পারেন সুন্দর কোনো ছবি বা জানালার কোণে ঝুলিয়ে দিতে পারেন এক টুকরো সবুজ গাছ। আর এই গুছিয়ে নেওয়ার সময়টাতে অনেক অদরকারি জিনিসকেই কিন্তু বিদায় বলতে হবে।

অনেকদিন ধরেই জমিয়ে রেখেছেন কিন্তু কখনো কোনো দরকারে লাগেনি এমন জিনিসপাতির জন্য ৩টি উপায় রয়েছে। সম্ভব হলে আবারও বিক্রি করে দিয়ে কিছু অর্থকড়ি যোগাড় করুন, আর নয় প্রয়োজন রয়েছে এমন কাউকে উপহার দিয়ে দিন। আর যদি একেবারেই বাতিল কিছু হয়, তবে জঞ্জালের মায়া ত্যাগ করে ডাস্টবিনে ফেলে দিন! কিছু কিছু পুরনো জিনিস থেকে রেহাই না পেলে নতুনকে জায়গা করে দেবেন কীভাবে?

সৃজনশীল কিছু করুন:

জীবনের গৎবাঁধা কাজের বাইরে যদি আপনার সৃজনশীল কাজের অভ্যাস থাকে, তাহলে অবশ্যই প্রথম দিনই হবে আপনার জন্য স্মরণীয়। কারণ বছরের প্রথম দিন আপনি নতুন কিছু করেছেন। তাই সৃষ্টিশীল কোনও কাজ করতে পারেন এইদিনে।

শিক্ষা জীবনে আমি কিভাবে সৃজনশীল হব? - Quora

নতুন কোনো দক্ষতায় হাতেখড়ি:

আমরা প্রতিনিয়ত বেড়ে চলেছি। আর এই বেড়ে চলার, নতুন করে আরেকটু বড় হবার এই যাত্রায়– আধুনিক বিশ্বের নিজেকে প্রাসঙ্গিক রাখতে চাইলে নতুন দক্ষতায় নিজেকে শাণিয়ে নেবার তুলনা হয় না। তাই বছরের শুরু থেকেই কোনো সফট বা হার্ড স্কিল কোর্সে ভর্তি হওয়া যায়। অথবা নিজে থেকেই চর্চা শুরু করে দেওয়া যায়।

এখন তো অনলাইন ভিডিও দেখে, নিজে অনুশীলনের মাধ্যমেই অনেক বিষয়ে দক্ষ হয়ে ওঠা যায়। ডিজিটাল মার্কেটিং, গ্রাফিকস ডিজাইনিং, কপিরাইটিং, ইলাস্ট্রেশন ইত্যাদি যে বিষয়েই আগ্রহ আছে সে বিষয়ে নিজেকে আরেকটু দক্ষ করে তুলতে তো ক্ষতি নেই! চাইলে যেকোনো সময়েই এই শুরুটা করা যায়, কিন্তু বছরের শুরুটাকে উপলক্ষ করলে নিজের মধ্যে উৎসাহের পরিমাণ বেশি থাকে, কাজে সফল হবার সম্ভাবনাও বেশি। কারণ মানুষ সবসময়ই নতুন একটা সুযোগ চায়, আর প্রতিটি নতুন বছর আমাদেরকে সেই সুযোগ হাতে তুলে দেয়।

হোক বাস্তবসম্মত পরিকল্পনা:

এ কথা সত্য যে প্রতি বছরই হয়তো ব্যক্তিগতভাবে কিছু 'নিউ ইয়ার রেজল্যুশন' তৈরি করা হয়, আর বছর শেষে ঠিকঠাক টিক মার্ক দেয়ার মতো কাজ হয় না বললেই চলে। তাই এ বছরের লক্ষ্যগুলো আরেকটু বাস্তবিক উপায়ে নির্ধারণ করুন। এমন কিছু লক্ষ্য, যার জন্য ভালোভাবে কাজ করলে পূরণ করা সম্ভব। হতে পারে বছরশেষে দূরে কোথাও ভ্রমণে যাবেন, সেজন্য সারা বছর ধরে টাকা জমালেন। ব্যক্তিগত বা দলগত কোনো ক্যাম্পেইনের চিন্তা থাকলে সেটি থাকতে পারে নতুন বছরের ইচ্ছে তালিকায়।

ইচ্ছা আর লক্ষ্য দুটোর সমন্বয়েই হতে পারে আপনার নতুন বছরের হালখাতা। নতুন একটি কাজ বা যাত্রা শুরু করার জন্য আদতে প্রতিটি দিনই ভালো, তবে চেষ্টা থাকতে হবে, যাতে বাকির হিসেবে কিছু না পড়ে যায়! বছরের শুরুটা সুন্দর হোক, আর সেই সৌন্দর্যের গন্ধে ভরপুর থাকুক আগামীর দিনগুলো।

সেচ্ছাবসেবী কাজ করুন:

যেকোনো মানবিক কাজ ভালো মানুষকে অন্যরকম এক প্রশান্তি এনে দেয়। এখন শীতকাল। আমাদের দেশে দরিদ্র মানুষেরও অভাব নেই। তাই শীতবস্ত্র বিলিয়ে দেওয়ার মাধ্যমে বছরের প্রথম দিনটি বিশেষ করে রাখতে পারেন। অথবা এটি ছাড়াও আপনার সাধ্যমতো যেকোনো সেচ্ছাসেবীমূলক কাজে অংশ নিতে পারেন।

Header Ad
Header Ad

গ্রীষ্মে স্বাভাবিক থাকবে বিদ্যুৎ সরবরাহ: বিপিডিবি চেয়ারম্যান

ছবি: সংগৃহীত

চলতি গ্রীষ্মে বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক থাকবে বলে আশাবাদ প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (বিপিডিবি) চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার মো. রেজাউল করিম। তিনি জানান, বিদ্যমান সব বিদ্যুৎকেন্দ্র সচল রাখতে কাজ করে যাচ্ছে কর্তৃপক্ষ, যাতে গ্রীষ্মকালে চাহিদা অনুযায়ী বিদ্যুৎ উৎপাদন নিশ্চিত করা যায়।

বার্তা সংস্থা বাসসকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, বর্তমানে গড়ে দৈনিক ১৪,০০০ থেকে ১৪,৫০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হচ্ছে, যেখানে গড় চাহিদা প্রায় ১৫,০০০ মেগাওয়াট। গ্রীষ্মে এই চাহিদা সর্বোচ্চ ১৭,৮০০ মেগাওয়াট পর্যন্ত পৌঁছাতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে, যেখানে উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ১৭,২৬০ মেগাওয়াট।

গত শনিবার দেশে উৎপাদিত বিদ্যুৎ ছিল ১১,৯৭১ মেগাওয়াট, যার বিপরীতে চাহিদা ছিল ১৪,৪৫১ মেগাওয়াট। রবিবার কর্মদিবস হওয়ায় চাহিদা আরও বেড়ে যায়। যদিও গ্রীষ্মে প্রায় ৭৫০ মেগাওয়াট ঘাটতির আশঙ্কা রয়েছে, বিপিডিবি মনে করে এই ঘাটতি কাটিয়ে ওঠা সম্ভব হবে।

চেয়ারম্যান জানান, বিদ্যুৎ বিভ্রাটের পেছনে কারিগরি ত্রুটি বা প্রাকৃতিক দুর্যোগ (যেমন ঝড় বা বৃষ্টিপাত) একটি বড় কারণ। এছাড়া গ্যাসের চাহিদা পূরণে সরকার তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) আমদানি করছে, যা বিদ্যুৎ উৎপাদনের অন্যতম প্রধান জ্বালানি। ইতোমধ্যে স্পট মার্কেট থেকে দুটি কার্গো এলএনজি আমদানির প্রস্তাব অনুমোদন করেছে সরকার। এর আগে মার্চে যুক্তরাষ্ট্রের একটি কোম্পানি থেকেও এলএনজি আনা হয়েছে।

বিদ্যুৎ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান জানিয়েছেন, লোডশেডিং কমাতে সরকার নানা পদক্ষেপ নিয়েছে। সাশ্রয়ের লক্ষ্যে সরকারি অফিস, ব্যাংক, বাসাবাড়ি ও মসজিদে এসির তাপমাত্রা ২৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে না নামানোর পরামর্শ দিয়েছেন তিনি। এভাবে প্রতিদিন ২,০০০ থেকে ৩,০০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সাশ্রয় করা সম্ভব হবে।

সরবরাহ ও চাহিদার ভারসাম্য রক্ষায় সরকারের নানা উদ্যোগের কারণে চলতি গ্রীষ্মে বিদ্যুৎ পরিস্থিতি তুলনামূলক স্বস্তিদায়ক থাকবে বলে আশা করা হচ্ছে।

সূত্র: বাসস

Header Ad
Header Ad

পরমাণু কর্মসূচি থেকে না সরার ঘোষণা ইরানের

ছবি: সংগৃহীত

ইরান তার পরমাণু কর্মসূচি থেকে একচুলও সরছে না বলে জানিয়েছে দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। ইরানের আইন ও আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রী কাজেম ঘারিবাবাদি সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধ করার অধিকার ইরানের জন্য একটি ‘লাল রেখা’। যুক্তরাষ্ট্রের সাথে পরোক্ষ আলোচনাতেও এই অবস্থান থেকে কোনোভাবেই সরে আসা হবে না।

রবিবার ইরানের সংসদের জাতীয় নিরাপত্তা ও পররাষ্ট্র নীতি কমিশনের এক বৈঠকে এই মন্তব্য করেন ঘারিবাবাদি। বৈঠকে তিনি ইতালির রোমে তেহরান-ওয়াশিংটনের মধ্যে অনুষ্ঠিত দ্বিতীয় দফার পরোক্ষ আলোচনা সম্পর্কে আইনপ্রণেতাদের বিস্তারিত অবহিত করেন।

কমিটির মুখপাত্র ইব্রাহিম রেজাই জানিয়েছেন, ঘারিবাবাদি আলোচনার মূল বিষয়গুলো তুলে ধরেছেন। বৈঠকে তিনি পুনরায় জোর দিয়ে বলেছেন, ইসলামি প্রজাতন্ত্র ইরান পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করতে চায় না এবং দেশটির পরমাণু কার্যক্রম সম্পূর্ণরূপে শান্তিপূর্ণ উদ্দেশ্যে পরিচালিত হচ্ছে।

ঘারিবাবাদি আরও বলেন, আলোচনার অন্যতম প্রধান বিষয় ছিল ইরানের ওপর আরোপিত বিভিন্ন নিষেধাজ্ঞা—বিশেষ করে মার্কিন কংগ্রেসের আইন এবং সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশ। ইরান চায়, এসব নিষেধাজ্ঞা যেন সম্পূর্ণরূপে এবং কার্যকরভাবে প্রত্যাহার করা হয়। শুধুমাত্র প্রতীকীভাবে নয়, বরং ইরানি জনগণের জন্য বাস্তব অর্থনৈতিক সুফল নিশ্চিত করতে হবে।

সূত্র: প্রেস টিভি

Header Ad
Header Ad

পর্যটকদের ভ্যাটের অর্থ ফেরত দেবে সৌদি সরকার

ছবি: সংগৃহীত

পর্যটকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ এক সিদ্ধান্ত নিয়েছে সৌদি আরব সরকার। এখন থেকে সৌদিতে অবস্থানকালে পণ্য ও সেবার উপর পরিশোধিত ১৫ শতাংশ মূল্য সংযোজন কর (ভ্যাট) দেশে ফেরার সময় ফেরত পাবেন পর্যটকরা। সংশ্লিষ্ট ভ্যাট বিধিমালায় প্রয়োজনীয় সংশোধনী এনে এই নিয়ম গত ১৮ এপ্রিল থেকে কার্যকর করা হয়েছে।

নতুন নিয়ম অনুযায়ী, অনুমোদিত সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানগুলো পর্যটকদের জন্য প্রদত্ত উপযুক্ত পণ্য ও সেবার উপর শূন্য শতাংশ হারে ভ্যাট আরোপ করবে এবং সৌদি আরব ত্যাগের সময় পরিশোধিত ভ্যাটের অর্থ ফেরত দেবে। এতে পর্যটকদের ভ্রমণ ব্যয় হ্রাস পাবে এবং সৌদির পর্যটন খাত আরও চাঙা হবে বলে আশা করা হচ্ছে।

সৌদি আরবের জাকাত, ট্যাক্স ও কাস্টমস কর্তৃপক্ষ (জেডএটিসিএ) জানিয়েছে, কর ফেরতের পুরো প্রক্রিয়া পরিচালনার জন্য এক বা একাধিক অনুমোদিত সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানকে দায়িত্ব দেওয়া হবে। এসব প্রতিষ্ঠান পর্যটকদের পক্ষে কর ফেরতের আবেদন এবং তা কার্যকর করবে। তবে নিয়ম লঙ্ঘন বা অনিয়ম হলে, পর্যটক ও সেবাদাতা—উভয়ই ফেরত নেওয়া অর্থের জন্য যৌথভাবে দায়ী হবেন।

জিসিসিভুক্ত (গালফ কো-অপারেশন কাউন্সিল) দেশগুলোর পর্যটকরাও এই কর ছাড়ের সুবিধা পাবেন। তবে এই সুবিধা চলমান থাকবে যতদিন না পর্যন্ত ইলেকট্রনিক সার্ভিস আইন কার্যকর হয়। জেডএটিসিএ’র গভর্নর এই কর ফেরতের প্রক্রিয়া ও নিয়মাবলি নির্ধারণ করবেন।

নিয়মাবলির মধ্যে থাকবে—পর্যটকদের কর ফেরতের ধাপসমূহ, পর্যটক হিসেবে স্বীকৃতি পাওয়ার শর্ত, কোন পণ্য এই সুবিধার আওতায় আসবে, ন্যূনতম ক্রয়মূল্য, কোন বিক্রেতারা সুবিধা দিতে পারবেন এবং কর ফেরতের আবেদন পদ্ধতি।

অন্যদিকে, সংশোধিত ভ্যাট বিধিমালায় বলা হয়েছে, যদি কোনো ব্যবসা কার্যক্রম অন্যের কাছে হস্তান্তর করা হয়, তাহলে নতুন মালিককে ৩০ দিনের মধ্যে জেডএটিসিএ-কে তা জানাতে হবে। তবে পূর্ববর্তী মালিকের রেজিস্ট্রেশন বাতিল হয়ে থাকলে এ নিয়ম প্রযোজ্য হবে না। এমনকি রেজিস্ট্রেশন বাতিল হলেও, আগের মালিক পুরনো কর সংক্রান্ত দায়-দেনা থেকে অব্যাহতি পাবেন না এবং তাকে প্রয়োজনীয় নথিপত্র সংরক্ষণ করতে হবে।

সূত্র: সৌদি গেজেট

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

গ্রীষ্মে স্বাভাবিক থাকবে বিদ্যুৎ সরবরাহ: বিপিডিবি চেয়ারম্যান
পরমাণু কর্মসূচি থেকে না সরার ঘোষণা ইরানের
পর্যটকদের ভ্যাটের অর্থ ফেরত দেবে সৌদি সরকার
আজ কাতার যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস
ভুল বোঝাবুঝিতে গাজায় ১৪ জরুরি সেবাদাতা কর্মীকে হত্যা!
জেলা প্রশাসকের দফতরে স্মারকলিপি দিল আওয়ামী লীগ
বিয়ের আশ্বাসে স্বামীর ১১ লাখ টাকা নিয়ে ঘর ছাড়লেন নারী, প্রেমিকের ফাঁদে পড়ে দলবেঁধে ধর্ষণের শিকার
বিয়ে না করেই পঞ্চাশে অন্তঃসত্ত্বা অভিনেত্রী, তোলপাড় নেটদুনিয়া
পারভেজের মৃত্যুতে গ্রামের বাড়িতে মাতম, পাগলপ্রায় মা-বাবা ও একমাত্র বোন
বাংলাদেশের হয়ে খেলতে রাজি কিউবা মিচেল
আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের পদত্যাগ দাবি করলেন নুর
২০২৫ শেষ হওয়ার আগেই ৫০ সেঞ্চুরিতে দেশের প্রথম এনামুল হক
ভিসা বাতিল করায় ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ভারতীয় ও চীনা শিক্ষার্থীদের মামলা
একনেকে ২৪ হাজার কোটি টাকার ১৬ প্রকল্প অনুমোদন
বিগত ৩ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার চায় এনসিপি
এপ্রিলে ১৯ দিনেই প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স ২১ হাজার কোটি টাকা ছাড়াল
দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী না হওয়া নিয়ে বিএনপির অভিমত
ফাইয়াজের মামলায় আইন মন্ত্রণালয়ের এখতিয়ার নেই: আসিফ নজরুল
ভারতের উত্তরপ্রদেশে এক ছাত্রীকে ৭ দিন ধরে আটকে ২৩ জন মিলে ধর্ষণ!
বিরামপুরে পিকআপের ধাক্কায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর মর্মান্তিক মৃত্যু