বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

অবিবাহিতদের নিয়ে মানুষ কেন রসিকতা করে? গবেষণা কী বলছে

ছবি: সংগৃহীত

জীবনের দীর্ঘ একটা সময় একাই কাটাতে হয়। পড়াশোনার হিসেব চুকিয়ে কর্ম জীবনে প্রবেশ করে তারপরেই সাধারনত বেশিরভাগ মানুষই বিয়ে করার সিদ্ধান্ত নেয় । অনেকে আবার এতো কিছুর তোয়াক্কা না করেই আগেই করে ফেলে । কেউ জীবনে একাকী থাকতে চাইলে, অর্থাৎ প্রেম বা জীবনসঙ্গীর সাথে আবদ্ধ না হলে প্রায়ই তাকে অন্যদের থেকে কিছু কথা শুনতে হয়। বন্ধুমহলের অনেকেই তাকে নিয়ে হাসি-তামাশা করে এবং জীবনে একা থাকা নিয়ে মজার ছলে কটাক্ষ করে। এমনকি প্রায় সময়ই তাকে শুনতে হয়, "তুমি এখনো কেন একা আছো?"

এরমধ্যে অনেককে আবার সান্ত্বনার সুরে আশ্বস্ত করতে বলতে শোনা যায়, চিন্তার কোনো কারণ নেই খুব শীঘ্রই তুমি তোমার মনের মানুষ খুঁজে পাবে। কথাগুলো শুনে মনে হতেই পারে তারা তাদের বন্ধুদের ব্যাপারে ভাবেন এবং তাদের ভালোর জন্য কথাগুলো বলছেন। কিন্তু জরিপ বলছে, কথাগুলো সংবেদনশীল শোনালেও এটি আসলে সিঙ্গেলদের কটাক্ষ ও শেমিং করতেই বলা হয়, যা তাদের মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে ও ক্ষতি করছে।

সঙ্গীহীন বা সিঙ্গেল ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে একধরনের নেতিবাচক চিন্তা অন্যদের মনে কাজ করে। একাকী থাকা ব্যক্তিদের নিয়ে অন্যরা ভাবেন, এই মানুষটার জীবনে যেহেতু কোনো সঙ্গী নেই, তাহলে নিশ্চয়ই তার জীবনে সুখ নেই। অধিকাংশের ধারণা, একা থাকা ব্যক্তিদের মধ্যে কোনো সমস্যা আছে, নাহলে কেন তারা জীবন সঙ্গী খুঁজে পায়নি বা পাচ্ছে না! ফলে সমাজে দীর্ঘ সময় ধরে চলে আসা এই বদ্ধমূল ধারণাগুলো ও অন্যদের কথার রোষানলে পরে আমরা ভাবতে শুরু করি, জীবনে সুখী হতে হলেন অবশ্যই একজন মানুষকে বিয়ে করে সংসার করতে হবে এবং বাচ্চা নিতে হবে।

যদিও সামাজিকভাবে মেনে আসা এই ধারণাগুলোকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে কয়েক দশক ধরে এর পরিবর্তন ঘটেছে। কিন্তু সম্প্রতি এক গবেষণায় দেখা গেছে এখনো সঙ্গীহীন মানুষদের তীব্র কটাক্ষের শিকার হতে হচ্ছে। 'বিবিসি ওয়ার্কলাইভ এই গবেষণাটি করতে গিয়ে লক্ষ্য করে, ডেটিং সাইটগুলো (যেখানে মানুষ নিজেদের সাথে মিল রয়েছে এমন কাউকে সঙ্গী হিসেবে খুঁজে নেয়) ব্যবহারকারীদের মধ্যে প্রাপ্ত বয়স্ক ১ হাজার জনের মধ্যে ৫২ শতাংশ লোক জানিয়েছিল একাকী থাকায় তাদের কী পরিমাণ কটাক্ষের স্বীকার হতে হয়েছিল। এই কটাক্ষের মাত্রা আরও তীব্র আকারে বেড়ে গিয়েছিল মহামারীর সময় ঘরবন্ধি সময় কাটানোর সময়। তখন মানুষ চিন্তা করতে লাগলো বন্ধী এই সময়তে তারা কার ওপর ভরসা করতে পারে, কে তাদের একান্ত আপনজন। এরমধ্যে ৫৯ শতাংশ মানুষ ছিল যারা তাদের একাকিত্ব জীবনকে উপভোগ করছিলো জানানোর পরেও তাদেরকে অন্যরা নানারকম প্রশ্ন করতো, এমনকি এখনো তাদেরকে প্রশ্নের মুখোমুখি হতে হচ্ছে।

কটাক্ষের শিকার হলে তা কী ক্ষতি করে

গবেষণাটি করতে গিয়ে গবেষকরা কটাক্ষের স্বীকার হওয়া ব্যক্তিদের কাছে জানতে চেয়েছিল, অন্যদের থেকে কোন কথাটি তাদের সবচেয়ে বেশিবার শুনতে হয়েছিল? তাদের মধ্যে ৩৫ শতাংশ লোকের উত্তর ছিল, তাদেরকে অন্যরা বলতো, "চিন্তা কোরো না, শীঘ্রই তুমি কাউকে খুঁজে পাবে, দেখ।" ২৯ শতাংশ লোকেদের অন্যরা বলেছিল, "নিশ্চয়ই তুমি জীবনে খুব একা বোধ করো, তাই না?" আর ৩৮ শতাংশ মানুষকে অন্যের করুণার শিকার হতে হয়েছিল, যখন অন্যরা শুনেছিল তারা একা।

প্রচলিত আছে, আমাদের সমাজের বেশিরভাগের ধারণা সিঙ্গেল ব্যক্তিদের তুলনায় বিবাহিতরা বেশি সুখী। যারা সিঙ্গেল, তাদের জীবনে সুখের লেশমাত্র তেমন থাকে না এবং একা থাকতে থাকতে তারা একরকম স্বার্থপর হয়ে উঠে। কিন্তু কিছু গবেষণা এই ধারণাগুলোকে ভ্রান্ত ধারণা বলে উল্লেখ করেছে। ২০১৮ সালে করা জার্মান স্টাডি বলেছে, সমাজে কিছু বদ্ধমূল ধারণা রয়েছে যে- একা থাকা ব্যক্তির জীবন দুঃখময় হয় আর বিবাহিতদের জীবনের সুখের হয়, কিন্তু এগুলো একেবারেই সঠিক নয়।

একা থাকতে চাওয়া ব্যক্তিদের কটাক্ষের শুরুটা হয় পরিবার ও বন্ধুদের কাছ থেকে। এটার পেছনে একটা দেশের সরকারের কিছু ভূমিকা থাকে, তারা বিবাহিতদের জন্য কিছু সুযোগ-সুবিধা নির্ধারণ করে দেয়, যা একজন অবিবাহিত ব্যক্তিকে দেওয়া হয়না। কিছু মানুষের তখন মনে হতে শুরু করে বিয়ে করাটাই জীবনের সঠিক সিদ্ধান্ত হবে। এক্ষেত্রে যারা এই ধারার উল্টো পথে হাঁটতে শুরু করে অর্থাৎ একা থাকার সিদ্ধান্ত নেয় তাদের জন্য এটাকে অন্যরা জীবনের ভুল সিদ্ধান্ত বলে গণ্য করে।

আমেরিকার কথাই বলা যাক, সেখানে একজন বিবাহিত চাকরিজীবী ব্যক্তি তার স্ত্রীর নামে স্বাস্থ্য সেবা পরিকল্পনা বীমা করতে পারেন। কিন্তু যে ব্যক্তি বিয়ে করেননি তিনি তার ঘনিষ্ঠ কেউ অর্থাৎ ভাই-বোন বা বন্ধুদের জন্য চাইলেই এই বীমা সুবিধা পাচ্ছে না। এমনকি বিবাহিতরা অফিসের ছুটির ক্ষেত্রে পরিবারের সাথে কাটাতে কয়েকদিন বেশি পেয়ে থাকে এবং বেশি বোনাস পায়।

অবিবাহিত নারী-পু্রুষের জন্য কটাক্ষের মাত্রা সমান হয় না

প্রতিটি সমাজেই অবিবাহিত নারী ও পুরুষদের কে সমানভাবে দেখা হয় না বা একই সমস্যার মুখোমুখি হতে হয় না। নারীদেরকেই বেশি কথা শুনতে হয় এবং কিছু কিছু সমাজে নারীদের জোর করে বিয়ে দেওয়া হয় ও বাচ্চা নিতে বাধ্য করা হয়। ধরেই নেওয়া হয় অবিবাহিত নারীরা পুরুষবিদ্বেষী হয়, তাই তারা বিয়ে করেনি। যেখানে অবিবাহিত পুরুষদের বয়স নিয়ে কটাক্ষ করা হয় না, সেখানে ওই একই বয়সের কোনো নারী অবিবাহিত থাকলে তার বিয়ের বয়স পার হয়ে গেছে বলে নিন্দে করা হয়। অবিবাহিত পুরুষদের ক্ষেত্রে এটাও ভাবা হয়, নিশ্চয়ই পুরুষটি তার জীবন উপভোগ করতে একা আছেন এবং আনন্দের সাথে জীবনের একাকিত্ব কাটাচ্ছেন। কিন্তু অবিবাহিত নারীদের ক্ষেত্রে ব্যাপারটিকে দেখা হয় সম্পূর্ণ ভিন্নভাবে।

সামাজিক ও ভৌগলিক অবস্থানের ওপরেও 'সিঙ্গেল শেমিং' নির্ভর করে। যেমন—চীন, কোরিয়া ও ভারতে বসবাসকারী অবিবাহিত একজন নাগরিককে যেভাবে কটাক্ষের শিকার হতে হয়, আমেরিকা বা মধ্য আমেরিকার একজনকে ওই একইভাবে কটাক্ষের শিকার হতে হয় না। সামাজিক ও সাংস্কৃতিক অবস্থান নির্ধারণ করে দেয় সমাজে নারী-পুরুষের ভূমিকা ও কে কখন বিয়ে করবে।

সূত্র: বিবিসি

Header Ad

‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা

ফাইল ছবি

জুলাই-আগস্টের বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে ঢাকা সেনানিবাসের সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৪ উপলক্ষে আয়োজিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে দেওয়া বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

অধ্যাপক ইউনূস বলেন, জুলাই-আগস্ট ছাত্র জনতার বিপ্লবের মধ্যে দিয়ে আমরা নতুন বাংলাদেশের সূচনা করেছি। এ নতুন দেশে আমাদের দায়িত্ব সকল মানুষকে এক বৃহত্তর পরিবারের বন্ধনে আবদ্ধ করা। কেউ কারো উপরে না, আবার কেউ কারো নিচেও না, এই ধারণা আমরা আমাদের জাতীয় জীবনে প্রতিষ্ঠিত করতে চাই।

তিনি বলেন, নতুন বাংলাদেশ গড়ার যে সুযোগ ছাত্র-জনতার সাহস ও আত্মত্যাগের বিনিময়ে সম্প্রতি আমরা অর্জন করেছি, সেটাকে কাজে লাগিয়ে আমাদের সুন্দর ও সমৃদ্ধশালী ভবিষ্যৎ গড়তে হবে। বীর মুক্তিযোদ্ধা, শহিদ, আহত এবং জীবিত ছাত্র-জনতার কাছে আমরা প্রতিজ্ঞাবদ্ধ থাকতে চাই। যে সুযোগ তারা আমাদের দিয়েছে, তার মাধ্যমে আমাদের দেশকে পৃথিবীর সামনে একটি দৃষ্টান্ত স্থাপনকারী দেশে পরিণত করতে আমরা শপথ নিয়েছি।

তিনি আরও বলেন, ছাত্র আন্দোলনে জীবন উৎসর্গ করে যারা দেশ গঠনের সুযোগ করে দিয়েছে জাতি তাদের সারা জীবন শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করবে।

বক্তব্য শেষে সেনা কর্মকর্তাদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন প্রধান উপদেষ্টা। পরে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।

Header Ad

নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু

ছবি: সংগৃহীত

নওগাঁ শহরে যানযট নিরসন ও শৃঙ্খলা ফেরাতে জেলা প্রশাসন, পুলিশ, পৌর কর্তৃপক্ষ ও রিকশা মালিক-শ্রমিকদের যৌথ উদ্যোগে বিশেষ অভিযান শুরু হয়েছে। এতে শহরে শৃঙ্খলা ফিরবে বলে আশাবাদ ব্যাক্ত করেছেন স্থানীয় কর্মকর্তারা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) অভিযানের উদ্বোধন করেন নওগাঁ পৌরসভার প্রশাসক ও স্থানীয় সরকারের উপ পরিচালক টি.এম.এ মমিন। এ সময় নওগাঁ জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট জিয়া উদ্দিন, নওগাঁ পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী সাজ্জাদ হোসেন, নওগাঁ জেলা ট্রাফিক পুলিশের পরিদর্শক আফজাল হোসেন ও অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন।

অভিযান শুরুর পর থেকেই শহরের বরুনকান্দি, মশরপুর, তাজের মোড় ও কালীতলাসহ মোট ৮ টি প্রবেশদ্বারে চেকপোস্ট বসানো হয়েছে। চেক পোষ্টগুলোতে ২ জন পুলিশ সদস্য, ২ জন ছাত্র সমন্বয়ক, ৪ জন রোভার স্কাউট সদস্য ও ২ জন রিকশা মালিক শ্রমিক প্রতিনিধিসহ মোট ১২ জন করে কাজ করছেন।

পৌর প্রশাসক জানান, নওগাঁ শহরে বৈধ যানবাহনের সংখ্যা ৪ হাজার। কিন্তু প্রতিদিন পার্শবতী বিভিন্ন এলাকা থেকে অন্তত ১০ হাজার রিকশা, ব্যাটারী চালিত অটো রিকশা ও ইজিবাইক শহরে প্রবেশ করে। এতে তীব্র যানযট ও জন মানুষের ভোগান্তি তৈরী হয়। এই দূর্ভোগ লাঘোবে জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ আব্দুল আউয়াল ও পুলিশ সুপার কুতুব উদ্দিনের দিক নির্দেশনায় যানবাহন নিয়ন্ত্রনসহ বিশেষ অভিযানের সিদ্ধান্ত গ্রহন করা হয়। বৈধ চালকদের চিহ্নিত করতে তাদের মাঝে পরিধেয় বিশেষ ধরনের জ্যাকেট প্রদান করা হচ্ছে বলেও জানান তিনি।

নওগাঁর পুলিশ সুপার কুতুব উদ্দিন বলেন, নওগাঁ শহরের যানযট দীর্ঘদিনের সমস্যা। পরিকল্পিত ভাবে এই সমস্যা দূর করতে জেলা প্রশাসন ও পুলিশ বিভাগের উদ্যোগে পৌর কর্তৃপক্ষ ও রিকশা মালিক শ্রমিক নেতৃবৃন্দদের সমন্বয়ে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে স্থানীয় বাসিন্দা ও বিভিন্ন ষ্টেক হোল্ডারদের পরামর্শ নিয়ে একটি কর্ম পরিকল্পনা গ্রহক করা হয়েছে।

এ বিষয়ে নওগাঁর জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ আব্দুল আউয়াল বলেন, অভিযান সফল ভাবে বাস্তবায়ন হলে শহরে শৃঙ্খলা ফিরে আসবে। জনগন এর সুফল পাবেন। সকলকে এই কার্যক্রমে সহযোগিতা প্রদানের আহবান জানান তিনি।

Header Ad

২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত

বক্তব্য রাখছেন উপদেষ্টা এম সাখাওয়াত হোসেন। ছবি: সংগৃহীত

প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে ২০২৬ সালের মাঝামাঝি নির্বাচন হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ অন্তর্বর্তী সরকারের নৌ পরিবহন, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ডক্টর এম সাখাওয়াত হোসেন।

সম্প্রতি ব্রিটিশ পার্লামেন্টের হাউস অব লর্ডসে মানবাধিকার সংগঠন ‘ভয়েস ফর বাংলাদেশ’ আয়োজিত সম্মেলন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

‘ডিসকাশন অন ডেমোক্রেটিক কলাপ্স অ্যান্ড রিবিল্ডিং অব বাংলাদেশ’ শীর্ষক এই সম্মেলনে হাউস অব লর্ডসের সিনিয়র সদস্য আলেক্সান্ডার চার্লস কার্লাইল কিউসি সভাপতিত্ব করেন। ভয়েস ফর বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা ও ব্রডকাস্টার আতাউল্লাহ ফারুকের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন এম সাখাওয়াত হোসেন।

সম্মেলেনে সাবেক ব্রিটিশ মন্ত্রী পল স্কালি বলেন, বাংলাদেশে যে মানবাধিকার লঙ্ঘন হয়েছে, তার সঠিক তদন্ত শেষে যথাযথ বিচারের ব্যবস্থা করতে হবে। যাতে করে এ ধরনের ঘটনার পুররাবৃত্তি না হয়।

লর্ড হোসাইন বলেন, বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার সব সংস্কার এবং সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য যুক্তরাজ্যের কাছ থেকে সব ধরনের সহায়তা পাবে।

সম্মেলনে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানির কার্যক্রম স্বাভাবিক রাখতে সরকারকে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে আহ্বান জানান লেবার দলীয় বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ এমপি রুপা হক।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত
সাবেক এমপি শাহজাহান ওমরের বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর
১২ বছর পর সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন খালেদা জিয়া
ধামরাইয়ে শ্রমিকবাহী বাস-ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষ, নিহত ৪