শনিবার, ৫ অক্টোবর ২০২৪ | ২০ আশ্বিন ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

অবিবাহিতদের নিয়ে মানুষ কেন রসিকতা করে? গবেষণা কী বলছে

ছবি: সংগৃহীত

জীবনের দীর্ঘ একটা সময় একাই কাটাতে হয়। পড়াশোনার হিসেব চুকিয়ে কর্ম জীবনে প্রবেশ করে তারপরেই সাধারনত বেশিরভাগ মানুষই বিয়ে করার সিদ্ধান্ত নেয় । অনেকে আবার এতো কিছুর তোয়াক্কা না করেই আগেই করে ফেলে । কেউ জীবনে একাকী থাকতে চাইলে, অর্থাৎ প্রেম বা জীবনসঙ্গীর সাথে আবদ্ধ না হলে প্রায়ই তাকে অন্যদের থেকে কিছু কথা শুনতে হয়। বন্ধুমহলের অনেকেই তাকে নিয়ে হাসি-তামাশা করে এবং জীবনে একা থাকা নিয়ে মজার ছলে কটাক্ষ করে। এমনকি প্রায় সময়ই তাকে শুনতে হয়, "তুমি এখনো কেন একা আছো?"

এরমধ্যে অনেককে আবার সান্ত্বনার সুরে আশ্বস্ত করতে বলতে শোনা যায়, চিন্তার কোনো কারণ নেই খুব শীঘ্রই তুমি তোমার মনের মানুষ খুঁজে পাবে। কথাগুলো শুনে মনে হতেই পারে তারা তাদের বন্ধুদের ব্যাপারে ভাবেন এবং তাদের ভালোর জন্য কথাগুলো বলছেন। কিন্তু জরিপ বলছে, কথাগুলো সংবেদনশীল শোনালেও এটি আসলে সিঙ্গেলদের কটাক্ষ ও শেমিং করতেই বলা হয়, যা তাদের মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে ও ক্ষতি করছে।

সঙ্গীহীন বা সিঙ্গেল ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে একধরনের নেতিবাচক চিন্তা অন্যদের মনে কাজ করে। একাকী থাকা ব্যক্তিদের নিয়ে অন্যরা ভাবেন, এই মানুষটার জীবনে যেহেতু কোনো সঙ্গী নেই, তাহলে নিশ্চয়ই তার জীবনে সুখ নেই। অধিকাংশের ধারণা, একা থাকা ব্যক্তিদের মধ্যে কোনো সমস্যা আছে, নাহলে কেন তারা জীবন সঙ্গী খুঁজে পায়নি বা পাচ্ছে না! ফলে সমাজে দীর্ঘ সময় ধরে চলে আসা এই বদ্ধমূল ধারণাগুলো ও অন্যদের কথার রোষানলে পরে আমরা ভাবতে শুরু করি, জীবনে সুখী হতে হলেন অবশ্যই একজন মানুষকে বিয়ে করে সংসার করতে হবে এবং বাচ্চা নিতে হবে।

যদিও সামাজিকভাবে মেনে আসা এই ধারণাগুলোকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে কয়েক দশক ধরে এর পরিবর্তন ঘটেছে। কিন্তু সম্প্রতি এক গবেষণায় দেখা গেছে এখনো সঙ্গীহীন মানুষদের তীব্র কটাক্ষের শিকার হতে হচ্ছে। 'বিবিসি ওয়ার্কলাইভ এই গবেষণাটি করতে গিয়ে লক্ষ্য করে, ডেটিং সাইটগুলো (যেখানে মানুষ নিজেদের সাথে মিল রয়েছে এমন কাউকে সঙ্গী হিসেবে খুঁজে নেয়) ব্যবহারকারীদের মধ্যে প্রাপ্ত বয়স্ক ১ হাজার জনের মধ্যে ৫২ শতাংশ লোক জানিয়েছিল একাকী থাকায় তাদের কী পরিমাণ কটাক্ষের স্বীকার হতে হয়েছিল। এই কটাক্ষের মাত্রা আরও তীব্র আকারে বেড়ে গিয়েছিল মহামারীর সময় ঘরবন্ধি সময় কাটানোর সময়। তখন মানুষ চিন্তা করতে লাগলো বন্ধী এই সময়তে তারা কার ওপর ভরসা করতে পারে, কে তাদের একান্ত আপনজন। এরমধ্যে ৫৯ শতাংশ মানুষ ছিল যারা তাদের একাকিত্ব জীবনকে উপভোগ করছিলো জানানোর পরেও তাদেরকে অন্যরা নানারকম প্রশ্ন করতো, এমনকি এখনো তাদেরকে প্রশ্নের মুখোমুখি হতে হচ্ছে।

কটাক্ষের শিকার হলে তা কী ক্ষতি করে

গবেষণাটি করতে গিয়ে গবেষকরা কটাক্ষের স্বীকার হওয়া ব্যক্তিদের কাছে জানতে চেয়েছিল, অন্যদের থেকে কোন কথাটি তাদের সবচেয়ে বেশিবার শুনতে হয়েছিল? তাদের মধ্যে ৩৫ শতাংশ লোকের উত্তর ছিল, তাদেরকে অন্যরা বলতো, "চিন্তা কোরো না, শীঘ্রই তুমি কাউকে খুঁজে পাবে, দেখ।" ২৯ শতাংশ লোকেদের অন্যরা বলেছিল, "নিশ্চয়ই তুমি জীবনে খুব একা বোধ করো, তাই না?" আর ৩৮ শতাংশ মানুষকে অন্যের করুণার শিকার হতে হয়েছিল, যখন অন্যরা শুনেছিল তারা একা।

প্রচলিত আছে, আমাদের সমাজের বেশিরভাগের ধারণা সিঙ্গেল ব্যক্তিদের তুলনায় বিবাহিতরা বেশি সুখী। যারা সিঙ্গেল, তাদের জীবনে সুখের লেশমাত্র তেমন থাকে না এবং একা থাকতে থাকতে তারা একরকম স্বার্থপর হয়ে উঠে। কিন্তু কিছু গবেষণা এই ধারণাগুলোকে ভ্রান্ত ধারণা বলে উল্লেখ করেছে। ২০১৮ সালে করা জার্মান স্টাডি বলেছে, সমাজে কিছু বদ্ধমূল ধারণা রয়েছে যে- একা থাকা ব্যক্তির জীবন দুঃখময় হয় আর বিবাহিতদের জীবনের সুখের হয়, কিন্তু এগুলো একেবারেই সঠিক নয়।

একা থাকতে চাওয়া ব্যক্তিদের কটাক্ষের শুরুটা হয় পরিবার ও বন্ধুদের কাছ থেকে। এটার পেছনে একটা দেশের সরকারের কিছু ভূমিকা থাকে, তারা বিবাহিতদের জন্য কিছু সুযোগ-সুবিধা নির্ধারণ করে দেয়, যা একজন অবিবাহিত ব্যক্তিকে দেওয়া হয়না। কিছু মানুষের তখন মনে হতে শুরু করে বিয়ে করাটাই জীবনের সঠিক সিদ্ধান্ত হবে। এক্ষেত্রে যারা এই ধারার উল্টো পথে হাঁটতে শুরু করে অর্থাৎ একা থাকার সিদ্ধান্ত নেয় তাদের জন্য এটাকে অন্যরা জীবনের ভুল সিদ্ধান্ত বলে গণ্য করে।

আমেরিকার কথাই বলা যাক, সেখানে একজন বিবাহিত চাকরিজীবী ব্যক্তি তার স্ত্রীর নামে স্বাস্থ্য সেবা পরিকল্পনা বীমা করতে পারেন। কিন্তু যে ব্যক্তি বিয়ে করেননি তিনি তার ঘনিষ্ঠ কেউ অর্থাৎ ভাই-বোন বা বন্ধুদের জন্য চাইলেই এই বীমা সুবিধা পাচ্ছে না। এমনকি বিবাহিতরা অফিসের ছুটির ক্ষেত্রে পরিবারের সাথে কাটাতে কয়েকদিন বেশি পেয়ে থাকে এবং বেশি বোনাস পায়।

অবিবাহিত নারী-পু্রুষের জন্য কটাক্ষের মাত্রা সমান হয় না

প্রতিটি সমাজেই অবিবাহিত নারী ও পুরুষদের কে সমানভাবে দেখা হয় না বা একই সমস্যার মুখোমুখি হতে হয় না। নারীদেরকেই বেশি কথা শুনতে হয় এবং কিছু কিছু সমাজে নারীদের জোর করে বিয়ে দেওয়া হয় ও বাচ্চা নিতে বাধ্য করা হয়। ধরেই নেওয়া হয় অবিবাহিত নারীরা পুরুষবিদ্বেষী হয়, তাই তারা বিয়ে করেনি। যেখানে অবিবাহিত পুরুষদের বয়স নিয়ে কটাক্ষ করা হয় না, সেখানে ওই একই বয়সের কোনো নারী অবিবাহিত থাকলে তার বিয়ের বয়স পার হয়ে গেছে বলে নিন্দে করা হয়। অবিবাহিত পুরুষদের ক্ষেত্রে এটাও ভাবা হয়, নিশ্চয়ই পুরুষটি তার জীবন উপভোগ করতে একা আছেন এবং আনন্দের সাথে জীবনের একাকিত্ব কাটাচ্ছেন। কিন্তু অবিবাহিত নারীদের ক্ষেত্রে ব্যাপারটিকে দেখা হয় সম্পূর্ণ ভিন্নভাবে।

সামাজিক ও ভৌগলিক অবস্থানের ওপরেও 'সিঙ্গেল শেমিং' নির্ভর করে। যেমন—চীন, কোরিয়া ও ভারতে বসবাসকারী অবিবাহিত একজন নাগরিককে যেভাবে কটাক্ষের শিকার হতে হয়, আমেরিকা বা মধ্য আমেরিকার একজনকে ওই একইভাবে কটাক্ষের শিকার হতে হয় না। সামাজিক ও সাংস্কৃতিক অবস্থান নির্ধারণ করে দেয় সমাজে নারী-পুরুষের ভূমিকা ও কে কখন বিয়ে করবে।

সূত্র: বিবিসি

Header Ad

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে বিদ্যুৎ খাতে ১ হাজার নয়, ক্ষতি সাড়ে ১২ কোটি !

ছবি: ঢাকাপ্রকাশ গ্রাফিক্স

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে বিভিন্ন স্থানে হামলা এবং অগ্নিসংযোগে বিদ্যুৎ খাতের ক্ষতির পরিমাণ এক হাজার কোটি টাকা বলে জানিয়েছিলেন সাবেক বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ। তবে এ তথ্যটি তথ্যটি অতিরঞ্জিত ছিল। জানা গেছে মূলত আন্দোলনকে অপ্রিয় করা এবং ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করতেই এ ধরনের তথ্য দিয়েছিলেন তিনি।

বিভিন্ন স্থানে হামলা এবং অগ্নিসংযোগে বিদ্যুৎ খাতে প্রায় এক হাজার কোটি টাকার সম্পদের ক্ষতির যে তথ্য দেওয়া হয়েছিল বাস্তব হিসেবে এই ক্ষতির পরিমাণ সর্বোচ্চ সাড়ে ১২ কোটি টাকা। সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর কর্মকর্তাদের সাথে যোগাযোগের ভিত্তিতে সম্প্রতি এ তথ্য জানিয়েছে জাতীয় দৈনিক দেশ রূপান্তর।

আন্দোলনের সময় সরকার ইন্টারনেট সেবা বন্ধ করে দেওয়ায় বিদ্যুৎ ও গ্যাসের বিল দিতে গিয়ে বিপাকে পড়েন গ্রাহকরা। ব্যাপক গ্রাহক ভোগান্তি আর অসন্তোষের মধ্যে গত ২২ জুলাই রাজধানীর বিদ্যুৎ ভবনে সংবাদ সম্মেলন করেন নসরুল হামিদ। সেখানে তিনি বলেন, কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে দেশে বিভিন্ন সরকারি স্থাপনার পাশাপাশি বিদ্যুৎ খাতের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে।

প্রতিমন্ত্রী আরও বলেছিলেন, বিএনপি-জামায়াত-শিবিরের সন্ত্রাসীরা গাজীপুরের টঙ্গীর চেরাগ আলী বিদ্যুৎ অফিস, সেখানকার উপকেন্দ্র, জাপান গার্ডেন সিটি উপকেন্দ্র, কাজলা, আজিমপুর ও চর সৈয়দপুরের বিদ্যুতের উপকেন্দ্র, নরসিংদী পল্লীবিদ্যুৎ সমিতি-১, সেখানকার বিদ্যুৎ বিতরণের আঞ্চলিক অফিস, মাদারীপুর পল্লীবিদ্যুৎ সমিতি, নারায়ণগঞ্জ পল্লীবিদ্যুৎ সমিতি-২ ও বিদ্যুতের বিভিন্ন যানবাহনে অগ্নিসংযোগ করেছে। এতে বিদ্যুৎ খাতে প্রায় এক হাজার কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।

ওই আন্দোলনের সময় তুলনামূলক বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে ডেসকোর। তবে প্রতিষ্ঠানটির টঙ্গী কার্যালয় এবং সেখানকার বিদ্যুৎ উপকেন্দ্র ছাড়া আর কোথাও হামলার ঘটনা ঘটেনি। এ বিষয়ে ডেসকোর একজন নির্বাহী পরিচালক জানান, হামলায় তাদের কিছু যানবাহন ভাঙচুর, মোটরসাইকেলে অগ্নিসংযোগের পাশাপাশি বিভিন্ন আসবাবপত্র এবং মূল্যবান বৈদ্যুতিক তার ও অন্য জিনিসপত্র লুটপাটের ঘটনা ঘটে। হিসাব করে দেখা গেছে, ওই ঘটনায় আর্থিক ক্ষতির পরিমাণ ১১ কোটি টাকার কিছু বেশি।

যদিও প্রতিষ্ঠানটির একাধিক কর্মকর্তার দাবি, ক্ষয়ক্ষতির হিসাব সঠিক ও নিরপেক্ষভাবে করা গেলে আর্থিক ক্ষতির পরিমাণ আরও কম হবে। ঢাকার বাইরে নরসিংদী, মাদারীপুর এবং নারায়ণগঞ্জে আরইবির আওতাধীন তিনটি পল্লীবিদ্যুৎ সমিতির স্থাপনায় এবং যানবাহনে হামলার ঘটনা ঘটেছিল।

নারায়ণগঞ্জ পল্লীবিদ্যুৎ সমিতি-২-এর জ্যেষ্ঠ মহাব্যবস্থাপক প্রকৌশলী নূর মোহাম্মদ জানান, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী নামানোর পর গত ২১ জুলাই সেনাসদস্যদের টহলের জন্য সমিতির একটি গাড়ি ‘রিকুইজিশনের’ নির্দেশ দেন জেলা প্রশাসক। ওই পিকআপটি পাঠানোর সময় পথিমধ্যে কাঁচপুর ব্রিজের নিচে হামলাকারীরা এতে হামলা চালালে গ্লাস ভাঙচুর এবং বডির সামান্য কিছু ক্ষতি হয়। এতে সব মিলিয়ে আনুমানিক আর্থিক ক্ষতি সাড়ে ৩ লাখ টাকার মতো।

Header Ad

এখন থেকে প্রবাসীরা বিমানবন্দরে ভিআইপি মর্যাদা পাবেন: প্রবাসী কল্যাণ উপদেষ্টা

ছবি: সংগৃহীত

প্রবাসী কল্যাণ উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেন, বিদেশে কর্মরত প্রবাসীরা দেশের প্রতিনিধিত্ব করেন এবং বাংলাদেশের পতাকা হিসেবে কাজ করেন। দেশের অর্থনীতিতে তাদের গুরুত্বপূর্ণ অবদান রয়েছে। প্রবাসীদের যথাযথ মূল্যায়ন এবং তাদের ও তাদের পরিবারের কল্যাণের সুরক্ষা নিশ্চিত করা জরুরি। এ ক্ষেত্রে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ড নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।

শনিবার (৫ অক্টোবর) প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের বিজয় একাত্তর মিলনায়তনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে ড. নজরুল এই মন্তব্য করেন। মালয়েশিয়ার শ্রম মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন সোশ্যাল সিকিউরিটি অর্গানাইজেশন (পারকস) এবং প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ডের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক (এমওসি) স্বাক্ষর উপলক্ষে এ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।

অনুষ্ঠানে জানানো হয়, ২০২০ সালের ১ জানুয়ারি থেকে মালয়েশিয়া গমনের পর বৈধভাবে কর্মরত সব বাংলাদেশি শ্রমিকদের এফডব্লিউসিএসের আওতায় আনার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এতে বাংলাদেশি কর্মীরা মালয়েশিয়ার নিয়োগকর্তাদের মাধ্যমে পারকসের সঙ্গে নিবন্ধিত হয়ে স্বাস্থ্য সুরক্ষা ও পেশাগত নিরাপত্তাসহ বিভিন্ন সুবিধা পাবেন। এসব সুবিধার মধ্যে রয়েছে মেডিকেল বেনিফিট, অস্থায়ী ও স্থায়ী অক্ষমতা বেনিফিট, নির্ভরশীলদের জন্য বেনিফিট, ফার্নাল বেনিফিট, রেবেলিটেশন সুবিধা, এবং অন্যান্য সুরক্ষা ব্যবস্থা।

অনুষ্ঠানে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. রুহুল আমিনের সভাপতিত্বে ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ডের মহাপরিচালক অতিরিক্ত সচিব মো. হামিদুর রহমান এবং পারকসের পক্ষ থেকে গ্রুপ চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার দাতো শ্রী ড. মোহাম্মদ আজমান বিন মোহাম্মদ সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেন।

এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মহাপরিচালক (কনস্যুলার ও ওয়েলফেয়ার) শাহ মোহাম্মদ তানভীর মনসুর, প্রবাসী কল্যাণ উপদেষ্টার একান্ত সচিব সারোয়ার আলমসহ সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।

Header Ad

টাকায় থাকছে না শেখ মুজিবের ছবি, নতুন নকশার প্রস্তাব

ছবি: সংগৃহীত

টাকার নোটে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছবি পরিবর্তন করে নতুন নকশা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। জানা গেছে, বাংলাদেশ ব্যাংককে ২০, ১০০, ৫০০ ও ১০০০ টাকার নোটের নতুন করে নকশা করার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।

কেন্দ্রীয় ব্যাংক ও অর্থ মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, প্রাথমিকভাবে চারটি নোটের ডিজাইন পরিবর্তন করা হবে। পরে ধাপে ধাপে সব ধরনের ব্যাংক নোটের ডিজাইন পরিবর্তন করা হবে।

এরই অংশ হিসেবে নতুন নোটের জন্য নির্দিষ্ট নকশার প্রস্তাব পাঠাতে বাংলাদেশ ব্যাংককে চিঠি দিয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়। গত ২৯ সেপ্টেম্বর অর্থ বিভাগের ট্রেজারি ও ঋণ ব্যবস্থাপনা অনুবিভাগের উপ-সচিব এলিশ শরমিন স্বাক্ষরিত চিঠি পাঠানো হয়।

চিঠিতে নতুন মুদ্রার নকশা প্রবর্তনের তত্ত্বাবধানকারী বাংলাদেশ ব্যাংকের ‘মুদ্রা ও ডিজাইন অ্যাডভাইজরি কমিটি’র সুপারিশ চাওয়া হয়েছে।

চিঠিতে বলা হয়, ‌‘নতুন ডিজাইন ও বৈশিষ্ট্যের নোট প্রচলনে কী ধরনের ডিজাইন করা সমীচীন হবে তা নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুদ্রা ও ডিজাইন অ্যাডভাইজরি কমিটির সুপারিশ গ্রহণপূর্বক সুনির্দিষ্ট প্রস্তাব দ্রুততম সময়ের মধ্যে অর্থ বিভাগে পাঠানোর জন্য অনুরোধ করা হলো।’

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে বিদ্যুৎ খাতে ১ হাজার নয়, ক্ষতি সাড়ে ১২ কোটি !
এখন থেকে প্রবাসীরা বিমানবন্দরে ভিআইপি মর্যাদা পাবেন: প্রবাসী কল্যাণ উপদেষ্টা
টাকায় থাকছে না শেখ মুজিবের ছবি, নতুন নকশার প্রস্তাব
মাঠ কাঁপিয়ে বেড়ানো ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেত্রীরা এখন কোথায়?
নির্বাচনের চেয়ে সংস্কারই বেশি গুরুত্বপূর্ণ: জামায়াত আমির
কারাগারে অসুস্থ সাবেক মন্ত্রী এম এ মান্নান, ভর্তি সিলেট ওসমানী হাসপাতালে
ইসরায়েলি হামলায় হিজবুল্লাহ প্রধান হাশেম সাফিউদ্দিন নিহত
আজ বিশ্ব শিক্ষক দিবস
বিএনপির প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সংলাপ: নির্বাচনী রোডম্যাপসহ একাধিক দাবি
সোহেল রানার নতুন রাজনৈতিক দল ঘোষণা, নাম ‘বাংলাদেশ ইনসাফ পার্টি’
কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের জন্য ফেসবুক নিয়ে এলো নতুন মনিটাইজেশন প্রোগ্রাম
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় ইসরায়েলের হামলা চালানো উচিত: ডোনাল্ড ট্রাম্প
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সংলাপে কোন দল থেকে কারা রয়েছেন
শেখ হাসিনা দেশের বাইরে থেকে উসকানি দিচ্ছেন: রিজভী
এবার লেবাননের মসজিদে হামলা চালাল ইসরায়েল
বিপ্লব ও হারুন কোথায়, জানে না ডিবি
ইয়েমেনে হুতিদের ১৫ স্থাপনায় যুক্তরাষ্টের নৌ ও বিমান হামলা
আট মাসে বজ্রপাতে ১৫২ জন কৃষকের মৃত্যু
রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ
ডিবি কার্যালয়ে কোনো আয়না ঘর-ভাতের হোটেল থাকবে না: মল্লিক