বুধবার, ২২ জানুয়ারি ২০২৫ | ৮ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

শীতকালে বিয়ে করার যত সুবিধা

ফাইল ছবি

বিয়ে হলো একটি সামাজিক বন্ধন। যার মাধ্যমে দুজন মানুষের মধ্যে দাম্পত্য সম্পর্ক স্থাপিত হয় । বিয়ের মাধ্যমে দুজন মানুষের মধ্যে ঘনিষ্ঠ ও যৌন সম্পর্ক সামাজিক সৃষ্টি লাভ করে । কিন্তু বিয়ের জন্য কি নির্দিষ্ট কোন মৌসুম বা সময় লাগে? না বিয়ের জন্য কোন নির্দিষ্ট কোন মৌসুম বা সময়ের প্রয়োজন পড়েনা । তবে শীতকালকে বিয়ের জন্য উত্তম মৌসুম হিসেবে ধরা হয়। আর এ কারনেই শীতকালে বিয়ের ধুম পড়ে যায় । যেন শীত মানেই বিয়ের মৌসুম।

শীতে বিয়ের আয়োজন করা হলে বাড়তি কিছু সুবিধা পান আয়োজকরা। এক নজরে দেখে নিন শীতকালে বিয়ের যত সুবিধা-

১. লম্বা ছুটি: বেশিরভাগ স্কুলে নভেম্বরের মধ্যে পরীক্ষা শেষ হয়ে যায়। অতএব ছেলে-মেয়েদের বার্ষিক পরীক্ষা শেষে ডিসেম্বরে স্কুল বন্ধ থাকে। এসময় তাদের সঙ্গে ছুটি মিলিয়ে বড়রাও সহজে বেড়াতে যেতে পারেন। এ সুযোগেই সব আত্মীয়-পরিজন একত্রিত হতে পারেন। বছরের অন্যান্য সময় সবাইকে একত্রে পাওয়া অতটা সহজ নয়। তাই বিয়ের জন্য বেশিরভাগ মানুষ শীতকালই বেছে নেন।

২. শীতকালে বিয়ে করলে পরিশ্রম কম: দাওয়াত, খাওয়া-দাওয়া, প্যান্ডেলসহ কতো কাজই না করতে হয় বিয়েতে! এই কাজগুলো সবাই মিলে হাত লাগিয়ে সারতে হয়। রাত জাগা, প্রভৃতি উৎপাতে এনার্জি খরচ হয় বিস্তর। গরমের দিনে একটু পরিশ্রম করলেই হাঁপিয়ে উঠতে হয়। কিন্তু শীতকালে বিয়ে হলে সেই ভয় একদমই নেই। বরং কাজ করলে শীতের অনুভূতিটা কম হয়। বিয়েতে হাজারটা কাজ করার লোকের অভাব হয় না। সবাই স্বতঃস্ফূর্তভাবে কাজ করে দিতে আগ্রহী থাকে। তাই বিয়ের জন্য শীতই পারফেক্ট সময়।

৩. শীতকালে বিয়ে এর সাজ: বিয়েতে বর-বউ দুজনকেই সাজতে হয়। বরের সাজ নিয়ে খুব বেশি চিন্তা না থাকলেও বিয়ের সাজে কনেকে দেখতে সবার থেকে সুন্দর লাগা চাই। আর তাইতো মনের মতো করে সাজতে চান প্রত্যেক কনেই। শীত বাদে বাকি সময়টায় মেকআপ লাগিয়ে সাজলে মুশকিল। একটু বেশি ঘামলেই গলে গলে পড়ে সব সাজ। তাই কনের সাজ হোক বা বরের, শীতকালে বিয়ে হলে যত খুশি সাজুন, নষ্ট হওয়ার এতটুকু ভয় নেই। আর বর-কনে ছাড়া বাকিরাও বিয়েবাড়ির সাজের আনন্দ নিতে পারেন চুটিয়ে।

৪. ভরপুর খাওয়া দাওয়া: পোলাও, বিরিয়ানী, রোস্ট, রেজালা, মাংসের চপ, বেগুনি বিয়ের অনুষ্ঠানে এগুলো একেবারে কমন আইটেম। কিন্তু গরমের সময়ে খেতে হয় রয়ে-সয়ে। খাবারে একটু এদিক-সেদিক হলেই পেটের ভেতর অস্থিরতা শুরু হয়ে যায়। কিন্তু শীতকালে বিয়ে হলে সেই চিন্তা নেই। এমনিতেই নানা পিঠাপুলি পেট ভরে খাওয়া হয়, পাশাপাশি দাওয়াতও খাওয়া যায় একেবারে কবজি ডুবিয়ে। শীতকালে খাবার সংরক্ষণের কোনো চাপ বা টেনশন থাকে না। রান্না করা খাবার সহজে নষ্ট হয় না। কিন্তু গরমকালে খাবার পরিবেশন করতে দেরি হলে বা আগেভাগে করা রান্না নষ্ট হয়ে যাবার ভয় থাকে শুধু নয়, নষ্ট হয়েও যায়। তাই ভরপুর খাওয়া দাওয়ার জন্য হলেও শীতকালে বিয়ে এর জন্য উপযুক্ত সময়।

৫. পারফেক্ট ডেকোরেশন: বিয়েতে ফুল ছাড়া আবার ডেকোরেশন হয় নাকি? পারফেক্ট ডেকোরেশনের জন্য ফুল চাই-ই। শীতকালে সব ধরনের ফুলই সহজলভ্য। হাত বাড়ালেই ফুল আর ফুল। ফুলের সহজলভ্যতা বিয়ের উৎসবকে আরও বেশি জমকালো আর অভিজাত করে তোলে। ডালিম, রজনীগন্ধা, অর্কিড, গাঁদা, গোলাপ, জুঁই সব ধরনের ফুল পাওয়া যায় প্রায় অর্ধেক দামে। ফুলের রঙ আর গন্ধে মন ভালো হয়ে যায় সবার।

৬. ফল কেনার ঝামেলা নেই: সাধারণত গরমের সময় নানান মৌসুমী ফল পাওয়া যায়। তবে শীতে আম, লিচুর ফলন খুব একটা নেই, তাই ফল কেনার ঝামেলাও নেই। তাই শীতের সময় বিয়ে হলে মৌসুমী ফল কেনার ঝামেলাও নেই। একান্ত দরকার হলে ফল নয় বরং বাম্পার সবজি ফুলকপি নেয়া যায় শ্বশুরবাড়ি। এত বড় সাইজের ফুল পেয়ে কার না মন ভালো হয়? আর পছন্দ না হলেও সমস্যা নেই, রান্না করে খাওয়া তো যাবেই।

৭. শীতকালে বিয়ে করলে অতিরিক্ত খরচ নেই: শীতের সময়ে দিন গুলো খুব একটা বড়ো না হওয়ায় আয়োজনের সুবিধা হয়, যেমন কম সময়ের মধ্যে অনুষ্ঠান গুলো ভাগাভাগি করে নেয়া যায়। ফলে শীতকালে বিয়ে হলে বিকেলের মধ্যে আত্মীয়দের খাওয়ানো সহ সব কাজ সেরে নেয়া যায়। এতে টাকা পয়সার অপব্যবহার বা অতিরিক্ত কোনো খরচ হয় না।

৮. বিদ্যুৎ বিলে সাশ্রয়: শীতকালে বিয়ে হলে ফ্যান চালাতে হয় না, তার ওপর নতুন বউ ঘরে থাকলে তাড়াতাড়ি ঘুমানোর একটা তাড়া থাকে বলে গুজব আছে। তাই তাড়াতাড়ি ঘুমানো মানে, সব লাইট-টিভি বন্ধ। আর সেই কারণে আপনার বিলটাও কম আসবে। বিশ্বাস না হলে পরীক্ষা করে দেখতে পারেন।

৯. শীতকালে বিয়ে করলে মশারি টানানোর ঝামেলা নেই: বিয়ের আয়োজনে সাধারণ বাড়িতে বহু মানুষের উপস্থিতি থাকে। কিন্তু একটি পরিবারে অতিরিক্ত মশারি তেমন থাকে না। তাই শীতকালে বিয়ে হলে সুবিধা, বেশিরভাগ সময় মশারি দরকার হয় না। ঘরের অনেক কাজ করলেও অনেকেই মশারি টানানো বাড়তি ঝামেলা মনে করেন। অলসতা বা অন্য কোনো কারণই হোক না কেন শীতে মশারি টানানো নিয়ে আপনার কোনো টেনশন নেই। এমনিতে মশা কম থাকে। কারণ কম্বল মুড়ি দিয়ে ঘুমালে মশা কামড়ানোর কোনো চান্স নেই।

১০. জম্পেশ হানিমুন: তবে ভালো-মন্দ মিলিয়ে শীতের সময়টা ঘোরাঘুরির জন্য এক্কেবারে পারফেক্ট। নতুন বিবাহিত দম্পতির বিবাহের পরে একসাথে ছুটি কাটানোর অর্থাৎ হানিমুনের জন্য সবথেকে ভালো সময় এটি। শীতকালে বিয়ে এবং এর পরে হানিমুনে ঘোরাঘুরিটা জমে বেশ। পরস্পরের পাশাপাশি থেকে উষ্ণতাও ভাগাভাগি করা যায়, সেই সুযোগে সঙ্গীকে চিনে নেয়া যায়, জেনে নেয়া যায়। আবার হোটেলসহ সব জায়গায় কাপল প্যাকেজ থাকায় নব-বিবাহিতরা অনেক সুবিধা পেয়ে থাকেন। তাই বিয়ে এবং হানিমুনের জন্য শীতের সময়টাই উপযুক্ত।

Header Ad
Header Ad

মোবাইল ও ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের ওপর আরোপিত কর প্রত্যাহার

ছবি: সংগৃহীত

মোবাইল ফোন ও ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট ব্যবহারের ওপর নতুন করে আরোপিত কর প্রত্যাহার করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। ফলে গ্রাহকদের জন্য ইন্টারনেট খরচ অপরিবর্তিত থাকছে।

বুধবার (২৪ জানুয়ারি) এনবিআর এক বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, দেশের ডিজিটাইজেশন কার্যক্রম অব্যাহত রাখা, আধুনিক তথ্যপ্রযুক্তি জ্ঞানসম্পন্ন তরুণ প্রজন্ম গড়ে তোলা এবং অনলাইনভিত্তিক কর্মকাণ্ড বৃদ্ধির লক্ষ্যে মোবাইল সিম/রিম ব্যবহারের সেবা ও ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের ওপর আরোপিত বর্ধিত সম্পূরক শুল্ক প্রত্যাহার করা হয়েছে।

এর আগে, চলতি বছরের ৯ জানুয়ারি এনবিআর মোবাইল সেবায় অতিরিক্ত ৩ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক এবং ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবায় ১০ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক আরোপ করেছিল।

এই কর কার্যকর হলে মোবাইল সেবায় ১০০ টাকার রিচার্জে কর বেড়ে ৫৬ টাকার বেশি হয়ে যেত এবং ব্রডব্যান্ড সেবায় ৫০০ টাকার সংযোগের জন্য গ্রাহকদের অতিরিক্ত ৭৭ টাকা গুনতে হতো। গ্রাহকদের আপত্তি এবং ডিজিটাইজেশনের গতি ধরে রাখতে সরকারের এই সিদ্ধান্তের প্রশংসা করেছে সংশ্লিষ্ট মহল।

Header Ad
Header Ad

বিএনপি ৩১ দফা বাস্তবায়নে জাতির কাছে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ: আমীর খসরু

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। ছবি: সংগৃহীত

দেশ ও প্রবাসীদের কল্যাণে ভবিষ্যতে নজর দেওয়া হবে জানিয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, আমরা শেখ হাসিনার পতনের আগেই ৩১ দফা এবং সাত বছর আগে ভিশন-২০৩০ ঘোষণা করেছি, যা বাস্তবায়নে আমরা জাতির কাছে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ।

বুধবার (২২ জানুয়ারি) জাতীয় প্রেসক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।

আমীর খসরু বলেন, সরকারকে সহযোগিতা করছি, যাতে দেশ যত দ্রুত সম্ভব একটি স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসে। এর বিকল্প নেই। এর বাইরে অন্য কোনো রাজনৈতিক প্রক্রিয়া করতে গেলে মানুষের মনে সন্দেহ ও ভিন্ন ধারণা তৈরি হবে। সেটা হবে অগণতান্ত্রিক।

তিনি বলেন, স্বৈরাচার শেখ হাসিনা সরকার পতনের আন্দোলন ড্রাইভ করেছে বিএনপি। এই আন্দোলনের মূল চালিকাশক্তি ছিলো তারেক রহমান ও বেগম খালেদা জিয়া।

তিনি আরও বলেন, আজকে অনেকেই এই আন্দোলনের ক্রেডিট নিতে চায়। অথচ তারা আন্দোলন শুরুর অনেক পরে এসেছে। তারা জানে না বিদেশে কিভাবে আন্দোলন হয়েছে। লন্ডন, ইউরোপ, আমেরিকা, মধ্যপ্রাচ্যে কিভাবে আন্দোলন হয়েছে তারা জানে না।

এ সময় আন্দোলনে প্রবাসীদের ভূমিকাকে ডকুমেন্টস বা বই আকারে তুলে ধরার আহ্বান জানিয়ে আমীর খসরু বলেন, ইতিহাস সংরক্ষণ না করলে তা ভবিষ্যৎ ইতিহাসে জায়গা পাবে না। তাই প্রবাসীদের এই আন্দোলনে অংশগ্রহণ বই বা ডকুমেন্ট করে জাতির সামনে তুলে ধরতে হবে। এই প্রক্রিয়ায় বিএনপি সর্বোচ্চ সহায়তা করবে বলেও জানান তিনি।

আলোচনা সভায় প্রবাসীরা জাতীয় সংসদ ও মন্ত্রী সভায় তাদের প্রতিনিধিত্বের দাবি তুলে ধরেন।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির সাবেক সভাপতি আব্দুল লতিফ সম্রাট, গিয়াস আহমেদ, বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য আব্দুল লতিফ জুলি, সুইডেন বিএনপির সাবেক সভাপতি মহিউদ্দিন আহমেদ, ফ্লোরিডা বিএনপির সভাপতি এমরান হক চাকলাদার, আব্দুল খান হারুন, অস্ট্রেলিয়া স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতিব মুসলেমউদ্দীন হাওলাদার আরিফ প্রমুখ।

Header Ad
Header Ad

বাবা-মা চাচ্ছিলেন না আমি পৃথিবীতে আসি : অপু বিশ্বাস

অপু বিশ্বাস। ছবি: সংগৃহীত

ঢালিউড কুইন’খ্যাত অভিনেত্রী অপু বিশ্বাস। শোবিজে তার পথচলা দুই যুগেরও বেশি। ভক্ত-দর্শকদের তিনি উপহার দিয়েছেন অসংখ্য ব্যবসাসফল সিনেমা।

সাবলীল অভিনয় ও সৌন্দর্য দিয়ে সিনেমাপ্রেমীদের হৃদয়ে জায়গা করে নিয়েছেন এই চিত্রনায়িকা। দীর্ঘ এই পথচলায় কারণে-অকারণে অসংখ্য খবরের শিরোনাম হয়েছেন তিনি। কাজের পাশাপাশি উঠে এসেছে নায়িকার ব্যক্তিজীবনও।

দীর্ঘ এই পথচলায় অপ্রকাশিত এক সত্য এবার প্রকাশ্যে আনলেন অপু বিশ্বাস। জানালেন, নায়িকার জন্মের সময় তার বাবা-মা দ্বিধায় ছিলেন। তারা চাননি আর কোনো সন্তানের জন্ম দিতে। দেবাশীষ বিশ্বাসের উপস্থাপনায় ‘বিশ্বাসে মেলায় বন্ধু’তে হাজির হয়ে এসব কথা বলেন অপু।

অপু বিশ্বাস

নায়িকার কথায়, ‘বাবা মা ওই সময় তো এত বুঝতেন না। যতটুকু মার মুখে শোনা- পাঁচ মাস পর হওয়ার পর জানতে পেরেছেন যে, আমি আসছি। তখন মা-বাবা চাচ্ছিলেন না…। যেহেতু আমার তিন ভাই-বোন অলরেডি ছিলেন।’

বাবার চেয়ে কাকা ছিলেন অপুর সবচেয়ে কাছের মানুষ। সে কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘কাকা আমার সবকিছু। একদম স্কুল থেকে সবকিছু। বাবাও অনেক ভালোবাসেন। কিন্তু আমার সমস্ত আবদার ছিল কাকার কাছে।’

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

মোবাইল ও ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের ওপর আরোপিত কর প্রত্যাহার
বিএনপি ৩১ দফা বাস্তবায়নে জাতির কাছে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ: আমীর খসরু
বাবা-মা চাচ্ছিলেন না আমি পৃথিবীতে আসি : অপু বিশ্বাস
৪ দফা দাবিতে ম্যাটস শিক্ষার্থীদের শাহবাগ মোড় অবরোধ করে বিক্ষোভ
নিজের সিনেমায় নিজের লেখা গান গাইলেন মোশাররফ করিম
আদালতে চকলেট খেতে চাইলেন সাবেক শিল্প প্রতিমন্ত্রী
আগামী ৩ দিনের আবহাওয়ার পূর্বাভাস নিয়ে যা জানা গেল
৯ বছরেও শেষ হয়নি রিজার্ভ চুরির মামলার তদন্ত, দায়িত্ব নিতে চায় দুদক
গাজায় ধ্বংসস্তূপ সরাতেই বেরিয়ে আসছে কঙ্কাল, পচাগলা ১২০ মরদেহ উদ্ধার
বোমা পাওয়া যায়নি বাংলাদেশ বিমানের ফ্লাইটে, নিরাপদে নামলো যাত্রীরা
কারওয়ান বাজারে পুলিশের সাথে আন্দোলনকারীদের ধস্তাধস্তি
প্রথমবার ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে বিশ্বকাপের আশা বাঁচিয়ে রাখল বাংলাদেশ
৭ টেলিকম প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স বাতিল
বাংলাদেশ বিমানের ফ্লাইটে বোমা হামলার হুমকি, চলছে তল্লাশি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে গাছ থেকে ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের দায়িত্ব ছাড়লেন সারজিস আলম
শিশুদেরও গোপন কারাগারে রেখেছিলেন হাসিনা, দেওয়া হতো না মায়ের দুধ!
অভিযানকালে জুয়াড়িদের হামলা, ডিবি পুলিশের ৭ সদস্য আহত
৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস ম্যাচে অবিশ্বাস্য জয়, নকআউট পর্বে বার্সেলোনা
চালের দাম বাড়ার আর সুযোগ দেব না, বরং কমবে: খাদ্য উপদেষ্টা