শুক্রবার, ১৪ মার্চ ২০২৫ | ২৮ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

সামাজিক বা পারিবারিক চাপে পড়ে বিয়ের কুফল

বিয়ে আর বিবাহিত জীবন নিয়ে একেক জনের ভাবনা একেক রকম। কেউ বিয়ে বিষয়টা ইতিবাচক হিসেবে দেখে আবার কেউ বা নেতিবাচক। বর্তমান সমাজ ব্যবস্থায় বিয়ে ব্যাপারটি ব্যক্তিভেদে মানসিক, শারীরিক বা সামাজিক চাহিদা পূরণের মাধ্যম বলে মনে করে। কিছু মানুষের ধারণা আবার একদমই ব্যতিক্রম। তারা মনে করে বিয়ে একটি সমাজ স্বীকৃত পরাধীনতার শৃঙ্খলমাত্র। এটি মানুষকে তার অবাধ স্বাধীনতা হরণ করার মাধ্যমে মানসিকভাবে বন্দি করে ফেলে। বিবাহিত জীবন কেমন হবে তা নির্ভর করে স্বামী-স্ত্রী উভয়ের উপর। এত কিছুর পরও বিয়ে একটি অন্যতম অধ্যায়। তবে জীবনের এ গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়ের শুরু করার বিষয়ে নিজের সিদ্ধান্ত অনেক গুরুত্বপূর্ণ। পারিবারিক বা সামাজিক চাপে বিয়ে করলে সংসার জীবন থেকে শান্তি দূর হয়ে যায়।

পারিবারিক চাপ
বেশিরভাগ ছেলে-মেয়েদেরই পারিবারিক চাপের মুখে মা-বাবাকে খুশি করতে মানসিকভাবে প্রস্তুত না হয়েই বিয়ে করতে হয়। যেটা হয়তো তাদের ব্যক্তি জীবনে সুখকর ফলাফল বয়ে আনে না।

কম বয়সী মেয়েদের ভালো বর
প্রায় পরিবারেই কম বয়সী মেয়েদের মা-বাবা বিয়ে দিতে ব্যস্ত হয়ে পড়েন। কারণ তাদের ধারণা বয়স কম থাকলেই মেয়েদের জন্য ভালো আর প্রতিষ্ঠিত পাত্র পাওয়া যায়। আবার এও ভাবে যে পরে ভালো কোনো পাত্র নাও আসতে পারে। এ চিন্তা করে তারা অল্প বয়সেই মেয়েদের বেশি বয়স্ক ছেলের কাছে বিয়ে দিয়ে দেন। আবার ছেলে বা ছেলের পরিবারও ভাবেন যে ঘরে কম বয়সী বউ আনলে তারা বাধ্য আর ভালো বউ হবে। কিন্তু দুই ক্ষেত্রেই দেখা যায় বয়সে বিস্তর পার্থক্য থাকার কারণে স্বামী-স্ত্রীর উভয়ের মধ্যেই মনের মিল হয় না। একটা দূরত্ব থেকেই যায়। আর এতে করে তারা সংসার জীবনে সুখী হতে পারেন না। আসলে বিয়ের ক্ষেত্রে বয়স কোনো ব্যাপার না। বরং দুজন প্রাপ্তবয়স্ক দম্পতির বিবাহিত জীবনে বোঝাপড়া ভালো হয় আর তারা ব্যক্তি জীবনে সুখে থাকে।

প্রতিবেশীদের সমালোচনা
মেয়েরা যদি বিয়েটা তাড়াতাড়ি না করে পড়াশুনা আর ক্যারিয়ারকে প্রাধান্য দেয়, তখনও দেখা যায় আশেপাশের লোকজন,পাড়া প্রতিবেশীরা বিভিন্ন সমালোচনা করতে থাকে। বয়স হয়ে গেছে,কেন বিয়ে করছে না, বয়স্ক আর অতি শিক্ষিত মেয়েদের ভালো জামাই পাওয়া যায় না,তারা সংসারি হয় না। এসব অযৌক্তিক সমালোচনা প্রতিনিয়ত শুনতে পাওয়া যায়। আর এসব বদ্ধমূল চিন্তা মাথায় নিয়ে ছেলে বা ছেলের পরিবারও বেশি বয়সী মেয়েদের থেকে কম বয়সী মেয়েদের বউ হিসেবে পছন্দ করে।
বেশির ভাগ ছেলেরাই চায় অর্থনৈতিকভাবে স্বচ্ছল হয়ে বিয়ে করতে, আর এতে করে অনেকেরই বিয়ে করতে দেরী হয়ে যায়। তখনও তাদের পাড়া-প্রতিবেশীদের বিভিন্ন প্রশ্নের আর কানাকানির মুখোমুখি হতে হয়। পাড়া প্রতিবেশী কী বলবে সে কথায় কান না দিয়ে নিজেকে যোগ্য বানিয়ে বিয়ে করাটাই বুদ্ধিমানের কাজ।

আবেগের বশবর্তী বা বাহ্যিক সৌন্দর্যে প্রলোভিত হওয়া
অনেক ছেলে-মেয়েরা আবেগের বশবর্তী হয়ে আর বাহ্যিক সৌন্দর্যে প্রলোভিত হয়ে কোনো কিছু চিন্তা না করেই হুট করে বিয়ে করে ফেলে। অথবা ভুল কোনো সম্পর্কে জড়িয়ে নিজেদের ভবিষ্যতের কথা না ভেবেই আবেগ তাড়িত হয়ে বিয়ে করে ফেলে। অতি আবেগের বশে এ ভুল সিদ্ধান্তে ছেলে-মেয়ে কেউই ভালো থাকে না। কাজেই আবেগ তাড়িত হয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া ঠিক না।

টাকা পয়সা ও বিলাসিতার প্রতি ঝোঁক
অনেক পরিবারেই দেখা যায় টাকা-পয়সা ভালো আছে যাদের, সেই পরিবারের পাত্র-পাত্রী পেলে অন্যান্য খোঁজ খবর না নিয়েই লোভে পড়ে বিয়ে দিয়ে ফেলে। ছেলে মেয়েরাও বিলাসী জীবনযাপনের চিন্তায় রাজি হয়ে পড়ে। কিন্তু একটা বিষয় মাথায় রাখতে হবে, টাকা-পয়সাই জীবনে সুখ এনে দিতে পারে না, যদি পরস্পরের মধ্যে বোঝাপড়া আর ভালোবাসা না থাকে। বোঝাপড়া, সম্মান আর ভালোবাসা থাকলে কম টাকায়ও সংসার সুন্দর হয়। টাকা-পয়সাকে অতিরিক্ত গুরুত্ব দিলে সংসার জীবনে কোনো দিন সুখ-শান্তি আসে না।

বন্ধুদের সঙ্গে তুলনা
বন্ধুরা ধনী জামাই বা বউ পেয়েছে, তাদের দামি গাড়ি-বাড়ি আছে, অনেক টাকা-পয়সা এসব তুলনা করে চললে নিজেদের জীবনে খারাপ ছাড়া ভালো কোনো ফলাফল আসবে না।

বিয়ে মানে জাঁকজমক অনুষ্ঠান
আজকাল প্রচুর অর্থ ব্যয় করে বিভিন্ন রকমের বড় বড় আয়োজনের মাধ্যমে বিয়ের অনুষ্ঠান করা হয়। পরিচিত অমুকের বিভিন্ন রকমের আয়োজন করে বিয়ের অনুষ্ঠান হয়েছে, কাজেই আমাকেও তেমন কিছুই করতে হবে। বিয়েটা যেন এখন একটি ট্র্যাডিশনে পরিণত হয়ে গেছে। লোক দেখানো এসব চিন্তা বাদ দিয়ে ভালো আর সুন্দর একটা জীবনের আশায় বিয়ে করলে বাকি জীবনটা সুখ-শান্তিতে কাটানো যায়।

জৈবিক চাহিদা
প্রাপ্ত বয়স্ক হলে নারী-পুরুষের মধ্যে শারীরিক চাহিদা তৈরি হয়, যা খুবই সাধারণ ব্যাপার। বৈবাহিক সম্পর্ক সামাজিক ও ধর্মীয়ভাবে শারীরিক সম্পর্কের বৈধতা আনে। কিন্তু যদি শুধু শারীরিক ব্যাপারটা মাথায় রেখে বিয়ে করা হয়, তবে সেটা চরম ভুল হবে। কারণ শারীরিক মোহ দ্রুত কেটে যায় আবার অনেক সময় বিভিন্ন অসুস্থতার জন্য, কোনো দুর্ঘটনায় স্বামী-স্ত্রী দুজনেই শারীরিকভাবে অক্ষম হয়ে যেতে পারে। কাজেই সম্পর্কের ভালোবাসাটাই মূখ্য। সুতরাং কেবল চাহিদা মেটানোর জন্য বিয়ে করার সিদ্ধান্ত কোনভাবেই নেওয়া উচিত নয়।

বিবাহিত কিংবা ভালোবাসা যে কোনো সম্পর্কেই ত্যাগ বা ছাড় দেওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অযৌক্তিক যত চিন্তা আছে সব দূরে ঠেলে নিজের জীবনটা কে সুন্দর করে সাজাতে সঠিক সময়ে বিয়ে করার সঠিক সিদ্ধান্ত নিন।

এসএন

Header Ad
Header Ad

আমি জানি না, ওরা কেন মাঠ থেকে অবসর নিতে চায় না : খালেদ মাহমুদ সুজন

আমি জানি না, ওরা কেন মাঠ থেকে অবসর নিতে চায় না : খালেদ মাহমুদ সুজন। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের ক্রিকেটে আন্তর্জাতিক মঞ্চ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে বিদায় নেওয়ার সংস্কৃতি এখনো গড়ে ওঠেনি। সর্বশেষ মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অবসরের ঘোষণা দেওয়ার পর এই প্রসঙ্গ আবার আলোচনায় এসেছে।

২০০৬ সালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ঘরের মাঠে সিরিজ খেলে ফুলের তোড়া হাতে নিয়ে হাসিমুখে বিদায় নিয়েছিলেন খালেদ মাহমুদ সুজন। একইভাবে ২০০৮ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বিদায় নিয়েছিলেন মোহাম্মদ রফিক। কিন্তু এরপর থেকে দুই দশকের বেশি সময়েও বাংলাদেশি ক্রিকেটারদের মধ্যে মাঠ থেকে আনুষ্ঠানিক বিদায়ের দৃশ্য দেখা যায়নি।

এ প্রসঙ্গে খালেদ মাহমুদ সুজন বলেন, “ওদের ক্যারিয়ার বাংলাদেশ ক্রিকেটের জন্য অসাধারণ ছিল। মাঠ থেকে বিদায় নেওয়ার সুযোগ ওদের প্রাপ্য ছিল। যারা ভালোবেসেছে ও সমর্থন দিয়েছে, তারাও চাইত গ্যালারি ভরা দর্শকের হাততালির মধ্যে তারা বিদায় নিক। কিন্তু সেই সুযোগটা আর হলো না। কেন মাঠে অবসর নেয়নি, সেটা ওরাই ভালো বলতে পারবে।”

অনেকে মনে করেন, বোর্ডের পরিকল্পনার অভাবের কারণেই এমনটা ঘটছে। তবে সুজন এই দাবির সঙ্গে একমত নন। তিনি বলেন, “যখন আমি অবসর নিয়েছিলাম, আগেই জানিয়েছিলাম সেটাই আমার শেষ ম্যাচ। কিন্তু যদি কেউ না জানায়, বোর্ড বুঝবে কীভাবে? ক্রিকেটাররা আগেই বললে বোর্ডও সম্মানজনক বিদায়ের ব্যবস্থা করতে পারে।”

সম্প্রতি মুশফিকুর রহিম ওয়ানডে ক্রিকেট থেকে এবং মাহমুদউল্লাহ সব ফরম্যাট থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দেন। তাদের এমন সিদ্ধান্তকে সময়োপযোগী বলেই মনে করছেন সুজন। তার মতে, “ওরা চাইলে হয়তো আরও কিছুদিন খেলতে পারত। কিন্তু মাঠ থেকে বিদায় নিলে সেটা আরও স্মরণীয় হয়ে থাকত।”

মাঠ থেকে বিদায় নেওয়ার সংস্কৃতি গড়ে তোলা না গেলে ভবিষ্যতেও এই ধরনের পরিস্থিতি চলতেই থাকবে বলে মনে করছেন অনেকেই।

Header Ad
Header Ad

উপদেষ্টা মাহফুজ শাহরিয়ার কবিরদের ভাষাতেই কথা বলেছেন : জামায়াত

উপদেষ্টা মাহফুজ শাহরিয়ার কবিরদের ভাষাতেই কথা বলেছেন : জামায়াত। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল ও সাবেক এমপি অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার ১৩ মার্চ এক বিবৃতিতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের মন্তব্যের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন।

বিবৃতিতে তিনি বলেন, মাহফুজ আলম গত ১২ মার্চ ফেসবুক স্ট্যাটাসে বলেছেন যে, “জামায়াত যুদ্ধাপরাধের সহযোগী ছিল।” মিয়া গোলাম পরওয়ার এ বক্তব্যকে ভিত্তিহীন ও মিথ্যা আখ্যা দিয়ে বলেন, মাহফুজ আলম জামায়াত সম্পর্কে যে মন্তব্য করেছেন তা আসলে একটি প্রতিবেশি দেশের গুপ্তচর শাহরিয়ার কবিরদের ভাষার অনুকরণ।

তিনি আরও বলেন, মাহফুজ আলমের উচিত স্মরণ রাখা যে, তিনি একটি অরাজনৈতিক অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা এবং কোনো রাজনৈতিক দলকে টার্গেট করে এমন মন্তব্য করার অধিকার তার নেই। এমন মন্তব্য দিয়ে তিনি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অরাজনৈতিক চরিত্রকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছেন।

মিয়া গোলাম পরওয়ার উল্লেখ করেন যে, শেখ মুজিবুর রহমানের সময় গঠিত তদন্ত কমিশনেও জামায়াতের বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি। এমনকি অধ্যাপক গোলাম আযম সুপ্রিম কোর্টে নির্দোষ প্রমাণিত হয়ে নাগরিকত্ব ফিরে পেয়েছিলেন।

তিনি আরও বলেন, শাহবাগে গণজাগরণ মঞ্চের প্রভাবিত বিচার এবং স্কাইপ কেলেঙ্কারি, বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার বক্তব্য এবং সাঈদীর মামলার সাক্ষী সুখরঞ্জন বালীর বক্তব্য এই বিচার ব্যবস্থার গ্রহণযোগ্যতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে।

বিবৃতিতে বলা হয়, জামায়াতে ইসলামী আহলে সুন্নত আল জামায়াতের অনুসারী এবং এর আক্বিদার বিষয়ে প্রশ্ন তোলা অযৌক্তিক। জামায়াতে ইসলামী স্বাধীনতার পর থেকেই দেশের বিভিন্ন ইসলামি দলগুলোর সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে আন্দোলন করে আসছে।

মিয়া গোলাম পরওয়ার আশা প্রকাশ করেন যে, মাহফুজ আলম তার মন্তব্যের জন্য দুঃখ প্রকাশ করবেন এবং ভবিষ্যতে এমন বক্তব্য দেওয়া থেকে বিরত থাকবেন।

Header Ad
Header Ad

নওগাঁ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

ছবি: সংগৃহীত

শফিউল আজম টুটুলকে আহ্বায়ক ও মোস্তাফিজুর রহমান মানিককে সদস্য সচিব করে নওগাঁ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের ৫১ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) রাতে কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এস এম জিলানি ও সাধারণ সম্পাদক রাজিব আহসান এই কমিটি অনুমোদন দেন।

কমিটির অন্যান্য নেতারা হলেন, যুগ্ম-আহ্বায়ক দেওয়ান কামরুজ্জামান কামাল,মো. জাহাঙ্গীর আলম গুলজার, শামিম নুর আলম শিপলু,মো. মাহমুদ হাসান,গোলাম মোস্তফা তাতু,আলম তাজ তাজু,মো. মিজানুর রহমান রনি, মো. মামুনুর রশিদ,আব্দুল্লাহ আল মামুন শিমুল,হাসিবুর রহমান প্লাবন,মো. নূর নবী,মো. আব্দুল বারী তুহিন,মো. রাগিব শাহরিয়ার কৌশিক,মো. শহিদুজ্জামান সৌরভ,মো. ফারহিম ইসলাম মুন্না।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

এছাড়া সদস্যরা হলেন, আব্দুল বারী হিরা, মহসিন আলী,মুশফিকুর রহমান সুজন চৌধুরী,মেহেদী হাসান পলাশ,মো. হেলাল উদ্দিন,আরিফুল ইসলাম বাপ্পী,স্বাধীন সরদার,কে এম রাব্বি রিফাত স্বচ্ছ,মো. সুরুজ সরকার,মো. মামুনুর রশিদ বুলেট,মো. মাসুদ রানা,মো. শাহরিয়ার হক রাজু,মো. সালমান ফারসী রাজ,মো. শামীম হোসেন, মো. ইস্রাফিল আলম তিতাস,মো. রায়হানুল ইসলাম রিপন,মো.শামস বিন আইয়ুব,মো. আশাদুল ইসলাম,মো. রুহুল আমিন মল্লিক,মো. ইশতিয়াক আহমেদ মিনার,মো. এনামুল হক (দপ্তরের দায়িত্বে),মো. রাকিন হোসেন (সহ-দপ্তরের দায়িত্বে),মো. পাঠান মুরাদ,মো. আশিক আহমেদ শাওন,মো. সবুজ হোসেন,মো. ডলার,শ.ম. আলেফ হোসেন সুমন,মো. শহীদুজ্জামান মুরাদ,মো. রিপন রেজা, এ্যাড, আলতাফ হোসেন উজ্জল,সোহেলী আক্তার শুভ,সোহাগ কুমার কর্মকার,মোঃ ওমর ফারুক (ওমর),মো. স্বাধীন আহমেদ।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আমি জানি না, ওরা কেন মাঠ থেকে অবসর নিতে চায় না : খালেদ মাহমুদ সুজন
উপদেষ্টা মাহফুজ শাহরিয়ার কবিরদের ভাষাতেই কথা বলেছেন : জামায়াত
নওগাঁ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
শিশু আছিয়ার দাফন সম্পন্ন, অভিযুক্তের বাড়িতে আগুন দিলো বিক্ষুব্ধ জনতা
বেইজিংয়ে শি জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ড. ইউনূস
‘২০২৬ সালেই বাংলাদেশকে এলডিসি থেকে উত্তরণ করা হবে’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি শোভনের বাবা গ্রেপ্তার
শুক্রবার থেকে বন্ধ হচ্ছে দেশের সব পর্ন ওয়েবসাইট
ট্রাম্পের গাজা দখলের পরিকল্পনা থেকে সরে আসা নিয়ে যা বলল হামাস
গাম্বিয়ার সঙ্গে ভিসা অব্যাহতি চুক্তি দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে আরও গভীরতর করবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
স্ত্রীসহ সাবেক বিজিবি প্রধান সাফিনুল ইসলামের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মাগুরার শিশু ধর্ষণ ও হত্যার বিচার ৭ দিনের মধ্যে শুরু হবে: আইন উপদেষ্টা
আছিয়ার মরদেহ সেনাবাহিনীর হেলিকপ্টারে মাগুরায় নেওয়া হবে
ঢাকায় পৌঁছেছেন জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস
সোয়া ২ কোটি শিশুকে খাওয়ানো হবে ভিটামিন-এ প্লাস ক্যাপসুল
ধর্ষণের হুমকি পেলেন ভাইরাল কন্যা ফারজানা সিঁথি, অতঃপর...
যমুনা সেতু মহাসড়কে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষ, আহত ২৫
নওগাঁ মেডিকেল কলেজ নিয়ে ষড়যন্ত্র বন্ধ ও স্থায়ী ক্যাম্পাস নির্মাণের দাবি
চুয়াডাঙ্গায় ১ লাখ ৪৭ হাজার শিশুকে খাওয়ানো হবে ভিটামিন 'এ' প্লাস ক্যাপসুল
টাঙ্গাইলে ‘বঙ্গবন্ধু সেনানিবাস ও বঙ্গবন্ধু ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ’র নাম পরিবর্তন